শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

মুখঢাকা মুখোশের এই দুনিয়ায়

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
মুখঢাকা মুখোশের এই দুনিয়ায়

সত্তর দশকের গোড়ার দিকে মুক্তিপ্রাপ্ত বাংলাদেশি সিনেমা ‘দস্যু বনহুর’। এ সিনেমাটিতে প্রখ্যাত সংগীত পরিচালক আজাদ রহমানের কণ্ঠে একটি গান আছে- ‘ডোরাকাটা দাগ দেখে বাঘ চেনা যায়/ বাতাসের বেগ দেখে মেঘ চেনা যায়/ মুখঢাকা মুখোশের এই দুনিয়ায়/ মানুষকে কী দেখে চিনবে বলো..’। বাস্তবিক এ দুনিয়ায় মানুষকে চেনা বড্ড কঠিন। যদিও মানুষকে চিনতে হলে নিজেকে চেনার উপদেশ দিয়েছেন গ্রিক দার্শনিক মহামতি সক্রেটিস। তিনি বলেছেন, ‘নো দাই সেলফ’ অর্থাৎ ‘নিজেকে জানো’। কিন্তু মানুষ অন্যকে জানার জন্য উৎসুক হলেও নিজেকে জানার গরজ খুব একটা অনুভব করে না। সক্রেটিসের উপদেশের কাছাকাছি বলেছেন সাধক-বাউল লালন শাহ। তিনি বলেছেন, ‘ও যার আপন খবর আপনার হয় না/ আপনারে চিনতে পারলে রে, যাবে অচেনারে চেনা।’ অচেনারে চেনার জন্য আমরা যতটা উদগ্রীব, নিজের খবর তার এক শতাংশও রাখি না। এমনকি সমাজে মানুষ আমার সম্পর্কে, আমার কাজকর্ম সম্পর্কে কী ভাবল, তাও ভেবে দেখি না। আমরা অপরের সমালোচনায় মুখর হতে যতটা উৎসাহী নিজের আমলনামার দিকে তাকাতে ততটাই অনাগ্রহী।

যাই হোক, কথা শুরু করেছিলাম মুখ ও মুখোশ নিয়ে। না, বাংলা ভাষার প্রথম সবাক সিনেমা ‘মুখ ও মুখোশ’ দেখার সৌভাগ্য আমার হয়নি। আমাদের বিক্রমপুরের গর্ব পরিচালক আবদুল জব্বার খান তাঁর ওই ছবিতে কী মেসেজ দিতে চেয়েছিলেন, তা-ও জানা হয়নি। তবে এটা বুঝেছি, তিনি হয়তো মুখোশের আড়ালে থাকা মানুষের প্রকৃত পরিচয় লুকিয়ে রাখার কথাই বলতে চেয়েছিলেন। মুখোশ অনেক প্রকারের হয়। কাপড়ের, কাগজের, রাবারেরও হতে পারে। মানুষ তার আসল চেহারা ঢেকে রাখার জন্য কখনো কখনো মুখোশ ব্যবহার করে। আবার জীবন রক্ষার জন্যও আমরা মুখোশ ব্যবহার করি। তখন সেটাকে আমরা বলি ‘মাস্ক’। ভয়ংকর মহামারি কভিডের সময় মাস্ক ব্যবহার করেননি এমন কেউ আছেন বলে মনে হয় না। আবার জীবন হরণের নিমিত্তেও মুখোশ অনেক সময় ব্যবহার হয়। দুর্বৃত্তরা অপকর্ম সাধনের সময় নিজেদের চেহারা-পরিচয় লুকিয়ে রাখার জন্য মুখোশ ব্যবহার করে থাকে।

প্রকৃত পরিচয় লুকিয়ে রাখার জন্য আরেক ধরনের মুখোশ রয়েছে। সেটা বায়বীয়। চোখে দেখা যায় না, বোঝাও যায় না। কিছু মানুষ সমাজে ভালো সেজে এমন নিখুঁত অভিনয় করে যে জাত অভিনেতারাও তাদের কাছে হার মানতে বাধ্য। এরা মুখের বুলিতে সবাইকে ভুলিয়ে নিজের ঝুলি পূর্ণ করে জনচক্ষুর আড়ালে। এ মুখোশধারীরা আমাদের চারপাশেই বিরাজ করে। তাদের মুখের ‘চিনিমাখা হাসি’ আর মধুমাখা বুলিতে মানুষ সহজেই বিভ্রান্ত হয়। রাজনীতি, সমাজনীতি, ধর্মীয় জগৎ সবখানেই এ মুখোশধারীদের সমাগম দেখা যায়। এরা কথার জাদুতে সম্মোহিত করে মানুষের চোখে ধুলো দিয়ে আপন স্বার্থ হাসিল করে নেয়।

প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ, সাংবাদিক ও সাহিত্যিক আবুল মনসুর আহমদ তাঁর ‘হুজুর কেবলা’ গল্পে ধর্মের মুখোশধারী ভণ্ডদের চরিত্র এঁকেছেন সার্থকভাবেই। গল্পটি অনেকেই পড়ে থাকবেন। এমদাদ নামে এক যুবক, বিএ পরীক্ষা দিয়ে বাড়ি এসে তার সব বিলাতি পোশাক পরিত্যাগ করে চোগা-চাপকান পরে এক সুফি সাহেবের মাধ্যমে এক হুজুরের হাতে বয়াত গ্রহণ করে মুরিদ হলো। তারপর থেকে সে তার ভক্তি-শ্রদ্ধার দ্বারা হুজুরের খাস মুরিদে পরিণত হলো। হুজুরের সঙ্গে ঘুরে ঘুরেই তার দিন কাটে। একবার হুজুর এক গ্রামে তার মুরিদের বাড়িতে তাশরিফ আনলেন। মুরিদের সদ্য বিবাহিত সুন্দরী পুত্রবধূকে দেখে হুজুরের ভিতরে লালসা জেগে উঠল। সে মুরিদকে নির্দেশ দিল পুত্রবধূর তালাকের ব্যবস্থা করতে। কিন্তু যুবক নারাজ। হুজুরের অন্যান্য শিষ্য-মুরিদ বাহিনীর চাপে বুকে বেদনা চোখে জল নিয়ে বউকে সে তালাক দিল। বিয়ের দিন যুবক বারবার মূর্ছা যেতে থাকল। আর অন্দরমহলে নতুন বউটি হাপুস নয়নে কেঁদে বুক ভাসাতে লাগল। এ ঘটনা এমদাদের মনকে বিদ্রোহী করে তুলল। সে উদ্ভ্রান্তের মতো দৌড়ে গিয়ে বিয়ের সাজে সজ্জিত হুজুরের মেহেদিরঞ্জিত দাড়ি ও চুল টেনে বলতে লাগল- ‘রে ভণ্ড শয়তান! নিজের পাপা-বাসনা পূর্ণ করিবার জন্য দুইটা তরুণ প্রাণ এমন দুঃখময় করিয়া দিতে তোর বুকে বাজিল না?’ এ দৃশ্য দেখে হুজুরের মুরিদরা এসে ঝাঁপিয়ে পড়ল এমদাদের ওপর। তাকে চড়-থাপ্পড় মারতে মারতে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে গেল। এমদাদ সবাইকে বলতে লাগল, এই ভণ্ড তোমাদের ধোঁকা দিচ্ছে। গ্রামের মাতব্বর হুকুম দিল এমদাদকে কান ধরে গ্রাম থেকে বের করে দিতে। আর হুজুর কেবলা তখন বলল, ‘দেখিস বাবারা, ওকে বেশি মারপিট করিস না। ও পাগল। ওর বাপ ওকে আমার হাতে সঁপিয়া দিয়াছিল। অনেক তাবিজ দিলাম। কিন্তু কোনো কাজ হইল না। খোদা যাকে সাফা না দেন, তাকে কে ভাল করিতে পারে?’

আবুল মনসুর আহমদ তাঁর হুজুর কেবলা গল্পে যে ভণ্ড পীরের চরিত্র অঙ্কন করেছেন, তেমন ভণ্ড পীরের দেখা মাঝেমধ্যেই পাওয়া যায়। তারা সরলপ্রাণ মানুষকে ধর্মের অপব্যাখ্যা শুনিয়ে মুরিদ বানিয়ে নিজেদের ফায়দা হাসিল করে। তেমনি এক ভণ্ড  পীরের সাক্ষাৎ আমার ঘটেছিল ১৯৮৬ সালে। আমি তখন একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত। প্রতিষ্ঠানটির মালিক একদিন সন্ধ্যায় আমাকে নিয়ে গেলেন এক হুজুরের দরবারে। সেখানে হুজুর তার মুরিদদের ক্লাস (!) নেন!। জানলাম ‘হুজুর’ সেনাবাহিনীর একজন অবসরপ্রাপ্ত মেজর। নাম মতিউর রহমান, একজন মুক্তিযোদ্ধা। মুক্তিযুদ্ধের ১১ নম্বর সেক্টরে সাব-সেক্টর কমান্ডার ছিলেন। প্রায় ঘণ্টাখানেক তার ক্লাসে পাঠ নিলাম। তবে তাকে আমার মনে ধরল না। এভাবে পাঁচ দিন আমার বস তার পীর সাহেবের কাছে আমাকে নিয়ে গেলেন। মুরিদ হতে বলেন, আমি হই না। অবশেষে আমি তাকে বললাম, ‘ভাই, আমার বাবা-মা এখনো জীবিত। তারাই আমার পীর। আমি অন্য কোনো পীরের মুরিদ হব না।’ আর আমার সহকর্মীদের মধ্যে যারা চাকরি বাঁচাতে মুরিদ হয়েছিল তাদের বললাম, ‘তোদের এই পীর ভণ্ড। আজ হোক কাল হোক ওর থলের বিড়াল বের হবে। কারণ ওর কথাবার্তায় আমি অর্থ ও নারীলিপ্সার ইঙ্গিত পেয়েছি। আমি আরও বলেছিলাম, একদিন দেখবি পত্রিকায় খবর বেরোবে ‘ভণ্ড পীর মতিউর গ্রেপ্তার’। এরপর আমি ওই প্রতিষ্ঠানের চাকরি ছেড়ে বিমা কোম্পানিতে যোগ দিই। বছরখানেক পরে ১৯৮৯ সালের মাঝামাঝি সময়ে একদিন মুক্তিযুদ্ধের ১১ নম্বর সেক্টর কমান্ডার উইং কমান্ডার (অব.) এম হামিদুল্লাহ খানকে জিজ্ঞেস করলাম, ‘খান ভাই মেজর মতিউরকে চেনেন, আপনার অধীনে সাব-সেক্টর কমান্ডার ছিল?’ তিনি আমাকে পাল্টা প্রশ্ন করলেন, ‘ও কি এখন জেলে না বাইরে?’ আমি বললাম, ‘সে তো এখন পীর! অগণিত মুরিদ তার।’ বিস্মিত হামিদুল্লাহ খান এরপর মেজর মতিউরের কাহিনি বললেন। সেনাবাহিনীতে থাকা অবস্থায় একটি হাউজিং সোসাইটি করে প্লট দেওয়ার নামে অনেকের কাছ থেকে টাকা নিয়ে আত্মসাৎ করায় তার চাকরি চলে যায়। এরপর যায় জেলে। ১৯৮৯ সালের ১৪ ডিসেম্বর পত্রিকায় দেখি কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়ায় পীর মতিউর বাহিনীর সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষের খবর। প্রায় ৫০০ পুলিশের একটি বাহিনী টানা তিন দিন মতিউর বাহিনীর সঙ্গে যুদ্ধ করেছিল। অবশেষে শেষ দিন ভোরে আহত অবস্থায় পালিয়ে যাওয়ার সময় সে গ্রেপ্তার হয়। পীর বলতে আমরা যা বুঝি, মেজর মতিউর তা ছিল না। পীর মুখোশের আড়ালে সে ছিল একজন ভণ্ড, প্রতারক। অর্থ ও নারীলোভী কথিত এ পীর কথার ছলে ভুলিয়ে মুরিদদের কাছ থেকে হাতিয়ে নিয়েছিল কোটি কোটি টাকা। পাশাপাশি সে মুরিদদের একাধিক বিয়ে করিয়ে নিজের লালসা চরিতার্থ করত। তেমনি এক মুরিদের ভাগনিকে চিকিৎসার নামে শ্লীলতাহানি করতে চাইলে মেয়েটির স্বামীর হাতে উত্তমমধ্যমও খেয়েছিল। পত্রিকায় তার কাহিনি সবিস্তারে বেরিয়েছিল সে সময়। কথিত পীর মতিউর দীর্ঘদিন মধ্যপ্রাচ্যে থেকে দেশে ফিরে ‘মুসলিম মিল্লাত বাংলাদেশ’ নামে একটি সংগঠন ও সশস্ত্র বাহিনী গড়ে তুলেছিল। আফগানিস্তান ও ফিলিস্তিন যুদ্ধফেরত যুবকদের সমন্বয়ে গঠিত সেই বাহিনীর নেতৃত্ব দিত সে নিজেই। সে তার পাকুন্দিয়া উপজেলার শিমুলিয়া গ্রামের বাড়িটিকে দুর্গের মতো করে বানিয়েছিল। ধর্মীয় পীরের ছদ্মবেশে কেন সে সশস্ত্র বাহিনী গড়ে তুলেছিল সেই রহস্য আজও অজানা। তবে যারা ভণ্ড পীর মেজর মতিউরের কীর্তিকলাপের প্রত্যক্ষ সাক্ষী এবং যারা তখনকার ঘটনাবলি পত্রিকায় পড়েছেন, আজও তাদের তা মনে থাকার কথা।

শুধু আমাদের দেশেই নয়, পৃথিবীর অনেক দেশেই এ ধরনের ভণ্ড ধর্মগুরুর দেখা মেলে মাঝেমধ্যে। ভারতে জন্ম নেওয়া কথিত ধর্মগুরু ‘ভগবান রজনীশ’র কাহিনি আমরা জানি, যিনি দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গে তার আশ্রম গড়ে তুলেছিলেন। অরেকজন গুরমিত রাম রহিম সিং। ধর্মগুরু পরিচয়ের মুখোশের আড়ালে সে ছিল নারী সম্ভোগ আর নৃশংসতার এক জ্বলন্ত উদাহরণ। যুগে যুগে এসব ভণ্ড-প্রতারক ধর্মকে অপব্যবহার করে নিজেরা ফায়দা লুটেছে, সাধারণ মানুষকে করেছে বিভ্রান্ত। তবে পরিণামে তাদের মুখোশ খসে পড়েছে। বেরিয়ে এসেছে কদাকার চেহারা। 

আসলে নানা রকম মুখোশ পরে ভণ্ডরা সমাজে ভালো মানুষ হিসেবে কল্কে পেয়ে থাকে। কেউ রাজনীতিবিদ-জনপ্রতিনিধি, কেউ সমাজসেবক, কেউ ধর্মগুরু, কেউ দরবেশ। দেশ ও মানবসেবার সবচেয়ে উৎকৃষ্ট মাধ্যম রাজনীতি। আমাদের পূর্বসূরির অনেক স্বনামধন্য ব্যক্তি নিজেদের ধনসম্পদ উজাড় করে দিয়েছেন মানবসেবার এ মাধ্যমে আত্মনিয়োগ করে। তারা রাজনীতিতে আসতেন দেওয়ার মানসিকতা নিয়ে, কোনো কিছু পাওয়ার জন্য নয়। কিন্তু আজ আমরা দেখি মানুষের বিচরণের সব ক্ষেত্রের মধ্যে রাজনীতিতে ভণ্ড-প্রতারকদের সমাবেশটাই বড়। এই ভণ্ড-প্রতারকদের উৎপাতে রাজনীতি আজ কলুষিত, সাধারণ মানুষের কাছে প্রশ্নবিদ্ধ। ভালো মানুষের মুখোশের আড়ালে একশ্রেণির দুর্বৃত্ত-লম্পট-লুম্পেন রাজত্ব করছে রাজনীতির রাজ্যে। পুরোনোরা তো আছেই, নতুনরাও গা ভাসিয়েছে ভণ্ডামি আর দুর্বৃত্তায়নের স্রোতে। রাজনৈতিক কর্মী (ওরা অবশ্য নিজেদের নেতা দাবি করে) হিসেবে যাদের বয়স এক বছরও হয়নি, তাদের অনেকের যখন শত শত কোটি টাকার সম্পদের মালিক হওয়ার খবর চাউর হয়, তখন জনসাধারণকে আবু জাফর শামসুদ্দিনের ‘কলিমুদ্দিন দফাদার’ গল্পের সংলাপ আওড়াতে ইচ্ছা করে- ‘অভাগা যেদিকে চায়, সাগর শুকিয়ে যায়।’ পুরোনো রাজনৈতিক দুর্বৃত্তদের অপকর্মে অতিষ্ঠ জনগণ যখন নতুনদের দিকে চেয়ে আবার বুক বাঁধতে চেয়েছিল, তখনই মুখোশের আড়াল থেকে তাদের আসল চেহারা বেরিয়ে এলো। দেখা গেল নতুন কিছুই নয়, এ যে পুরোনোর নতুন সংস্করণ! একেবারে ‘নতুন বোতলে পুরোনো মদ’ প্রবচনের সার্থক উদাহরণ। চারদিকে আজ মুখোশধারী ভণ্ড-প্রতারকদের জয়জয়কার। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম তাই আক্ষেপ করে লিখে গেছেন- ‘হায় রে ভজনালয়, তোরই মিনারে চড়িয়া ভণ্ড গাহে স্বার্থের জয়।’

লেখক : সাংবাদিক ও কলাম লেখক

এই বিভাগের আরও খবর
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সর্বশেষ খবর
পশ্চিম তীরে দুই কিশোরকে হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
পশ্চিম তীরে দুই কিশোরকে হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল বিজয়ী বিজ্ঞানী জেমস ওয়াটসন আর নেই
নোবেল বিজয়ী বিজ্ঞানী জেমস ওয়াটসন আর নেই

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরায় গাড়িচাপায় মাছ ব্যবসায়ী নিহত
উত্তরায় গাড়িচাপায় মাছ ব্যবসায়ী নিহত

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৮ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৮ নভেম্বর ২০২৫

১৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

কুমিল্লায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
কুমিল্লায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

৩৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মৃত্যু-পরবর্তী রহস্যময় এক জগৎ
মৃত্যু-পরবর্তী রহস্যময় এক জগৎ

৫৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে খাবেন আদা চা
যে কারণে খাবেন আদা চা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ
ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম