শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০০:৫২, মঙ্গলবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ভবিষ্যতে সব ব্যাংকিং হবে এক প্ল্যাটফর্মে

তারেক রেফাত উল্লাহ খান, ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড সিইও, ব্র্যাক ব্যাংক
প্রিন্ট ভার্সন
ভবিষ্যতে সব ব্যাংকিং হবে এক প্ল্যাটফর্মে

ব্র্যাক ব্যাংকের ‘আস্থা অ্যাপ’ ব্যবহার করছেন ১০ লাখের বেশি গ্রাহক। দিনদিন অ্যাপের মাধ্যমে লেনদেন বৃদ্ধি পাচ্ছে ব্যাংকটির। অ্যাপভিত্তিক ব্যাংকিং নিয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে কথা বলেছেন ব্র্যাক ব্যাংকের এমডি তারেক রেফাত উল্লাহ খান।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দেশের সব ব্যাংক এখন অ্যাপ লেনদেনের ওপর গুরুত্ব দিয়েছে। এতে কতটা সুফল মিলেছে?

তারেক রেফাত উল্লাহ খান : প্রথমত, অ্যাক্সেসিবিলিটি বৃদ্ধি পেয়েছে। গ্রাহক এখন যে কোনো সময় এবং যে কোনো স্থান থেকে লেনদেন করতে পারছেন, যা ব্যাংকিং সেবা আরও সহজ এবং সুবিধাজনক করে তুলেছে। ব্যাংকিং সেবা পৌঁছে গেছে এখন গ্রাহকের হাতের নাগালে।

দ্বিতীয়ত লেনদেনের গতি বৃদ্ধি পেয়েছে। অ্যাপের মাধ্যমে লেনদেন দ্রুত সম্পন্ন হচ্ছে। ফলে গ্রাহকের সময় সাশ্রয় হচ্ছে এবং ব্যাংকিং কার্যক্রমেও দক্ষতা অনেকাংশে বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে জাতীয় অর্থনীতির ডিজিটালাইজেশনও এগিয়ে যাচ্ছে। তৃতীয়ত নিরাপত্তা উন্নত হয়েছে। আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার এবং সাইবার সিকিউরিটিব্যবস্থা গ্রাহকের তথ্য এবং অর্থের সুরক্ষা নিশ্চিত করছে। এর ফলে দেশের ব্যাংকগুলোর ওপর গ্রাহক আস্থা বৃদ্ধি পাচ্ছে। ব্যাংকিং অ্যাপ ক্যাশলেস লেনদেন কালচার প্রসার করছে। আমরা জানি, নগদ লেনদেনের মাধ্যমে অনেক সময় অনিয়ম ও অবৈধ কাজ হয়ে থাকে। অ্যাপের মাধ্যমে ডিজিটাল লেনদেন হলে অনেক অনৈতিক ও অবৈধ কাজ বন্ধ হবে। চতুর্থত ব্যাংকিং খাতে প্রতিযোগিতা বৃদ্ধি পেয়েছে। বিভিন্ন ব্যাংক তাদের অ্যাপের মাধ্যমে নতুন সেবা এবং অফার দিচ্ছে, যা গ্রাহকের জন্য আরও বেশি সুবিধা নিয়ে এসেছে। সুষম প্রতিযোগিতা বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে গ্রাহকসেবার মান উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে।

পঞ্চমত ব্যাংকিং খাতের প্রসার ঘটেছে। ডিজিটাল চ্যানেলের মাধ্যমে ব্যাংকগুলো যেসব স্থানে তাদের ব্রাঞ্চ নেই, সেসব এলাকার গ্রাহকের কাছেও পৌঁছে যাচ্ছে। এভাবে আর্থিক অন্তর্ভুক্তি ব্যাপকভাবে ত্বরান্বিত হচ্ছে। সব মিলিয়ে দেশের ব্যাংকগুলো অ্যাপভিত্তিক লেনদেনের ওপর গুরুত্ব আরোপ করায় গ্রাহকের জন্য সুবিধা বৃদ্ধি পেয়েছে এবং ব্যাংকিং সেক্টরেরও উন্নয়ন ঘটেছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : মানুষ সেলফ সার্ভিস ব্যাংকিংসেবায় আগ্রহী হয়ে উঠছে; ঘরে বসেই ব্যাংকিং করতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করছে। অ্যাপ লেনদেন তারই প্রমাণ। এ সেবার ভবিষ্যৎ কী?

সেলফ সার্ভিস বা স্বয়ংক্রিয় ব্যাংকিংসেবায় মানুষ আগ্রহী হয়ে ওঠার ফলে ব্যাংকিং খাতে নতুন যুগের সূচনা হয়েছে। ঘরে বসেই ব্যাংকিং করার সুবিধা নতুন গ্রাহক অভিজ্ঞতা তৈরি করেছে। পাশাপাশি এটি গ্রাহকের জীবনযাত্রা সহজতর করেছে। অ্যাপভিত্তিক লেনদেনের মাধ্যমে এ পরিবর্তন আরও স্পষ্ট হয়েছে। সেলফ সার্ভিস ব্যাংকিংসেবার ভবিষ্যৎ অত্যন্ত উজ্জ্বল এবং এটিই এখন ব্যাংকিংয়ের মূলধারা। এটি শুধু একটি ট্রেন্ড নয়, স্থায়ী রূপান্তরও। এর কিছু কারণ রয়েছে।

এআই ও পারসোনালাইজেশন : ভবিষ্যতে অ্যাপগুলো হবে এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন। অ্যাপই গ্রাহকের ব্যয়ের ধরনের ভিত্তিতে প্রাসঙ্গিক অফার, বাজেট পরামর্শ বা সঞ্চয়ের পরিকল্পনা সুপারিশ করবে। ব্যাংকিংসেবা হবে অনেক বেশি ব্যক্তিকেন্দ্রিক, যা গ্রাহক অভিজ্ঞতা নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাবে।

ফাইন্যান্সিয়াল প্ল্যাটফর্ম : ব্যাংকিং অ্যাপ শুধু টাকা পাঠানো বা বিল পরিশোধের জায়গায় থাকবে না। এটি একটি ইন্টিগ্রেটেড লাইফস্টাইল প্ল্যাটফর্মে পরিণত হবে, যেখান থেকে গ্রাহক ব্যাংকিংসেবার পাশাপাশি বিমা, মার্চেন্ট পেমেন্ট, বিনিয়োগ ও সরকারি সেবার মতো গুরুত্বপূর্ণ সেবাগুলো নিতে পারবেন।

ওপেন ব্যাংকিং : ভবিষ্যতে বিভিন্ন ফিনটেক কোম্পানির সঙ্গে অংশীদারি বাড়বে। এখানে ডেটা শেয়ারিংয়ের মাধ্যমে তৃতীয় পক্ষের অ্যাপ থেকেও উদ্ভাবনী আর্থিক সেবা নেওয়ার সুযোগ তৈরি হয়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : অ্যাপ লেনদেনে কী কী ঝুঁকি আছে? নিরাপত্তা নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংকের গ্রাহক কতটা সচেতন?

তারেক রেফাত উল্লাহ খান : অ্যাপ লেনদেনে কিছু ঝুঁকি বিদ্যমান, যা গ্রাহকের জন্য উদ্বেগের কারণ হতে পারে। সাইবার আক্রমণ, যেমন হ্যাকিং এবং ফিশিং গ্রাহকের তথ্য চুরির আশঙ্কা তৈরি করে। এ ছাড়া ডেটা সুরক্ষা যথাযথভাবে না হলে ব্যক্তিগত এবং আর্থিক তথ্য বিপদে পড়তে পারে। প্রযুক্তিগত ত্রুটি বা অ্যাপের মধ্যে সমস্যা লেনদেনের ব্যাঘাত ঘটাতে পারে, যা গ্রাহকের জন্য অসুবিধা সৃষ্টি করে। ভুল তথ্য প্রবেশের কারণে গ্রাহক ভুল লেনদেন করতে পারেন, যা তাঁদের আর্থিক ক্ষতির কারণ হতে পারে। ব্র্যাক ব্যাংক গ্রাহক নিরাপত্তা ও সুরক্ষাকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেয়। আমাদের গ্রাহকও তাঁদের নিরাপত্তা নিয়ে সচেতন। আমরা নিয়মিতভাবে গ্রাহকের জন্য নিরাপত্তা সচেতনতা কার্যক্রম পরিচালনা করি। এর মধ্যে রয়েছে সেমিনার, কাস্টমার মিট, ইমেইল, এসএমএস নির্দেশিকা ইত্যাদি। আমরা গ্রাহকের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে মাল্টি-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন, বায়োমেট্রিক লগইন, অ্যাডভান্সড এনক্রিপশন, ২৪/৭ ফ্রড মনিটরিং সিস্টেমের মতো আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : অ্যাপের মাধ্যমে দৈনিক লেনদেন হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। ভবিষ্যতে এটি কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে?

তারেক রেফাত উল্লাহ খান : অ্যাপের মাধ্যমে দৈনিক লেনদেন হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাওয়ার বিষয়টি আর্থিক খাতে একটি উল্লেখযোগ্য মাইলফলক। ভবিষ্যতে এটি আরও বৃদ্ধি পাবে বলে মনে হচ্ছে। ডিজিটাল অর্থনীতির উন্নতি, নতুন প্রযুক্তির উদ্ভাবন এবং গ্রাহক অভিজ্ঞতা উন্নত হওয়ার কারণে দৈনিক অ্যাপভিত্তিক লেনদেনের পরিমাণ নিয়মিতই বাড়ছে।

এটি ভবিষ্যতে আরও বাড়বে। ব্যাংকগুলোর উন্নত ব্যাংকিং অ্যাপ, এমএফএসের বিস্তার, সর্বোপরি ডিজিটাল ব্যাংকিংয়ের সহজলভ্যতা গ্রাহককে অ্যাপভিত্তিক লেনদেনে উদ্বুদ্ধ করবে, যার ফলে লেনদেনের পরিমাণও উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পাবে। ফলে আমরা একটি ‘ক্যাশলেস’ অথবা ‘লেসক্যাশ’ সোসাইটিতে পরিণত হব। প্রযুক্তি ও উদ্ভাবনে অনেক ব্যাংক খুবই ভালো করবে। ব্যাংকগুলো গ্রাহকবান্ধব পেমেন্ট সল্যুশন নিয়ে আসবে। গতানুগতিক ব্যাংকিংব্যবস্থায় আসবে বড় পরিবর্তন।

এভাবে ব্যাংকগুলো গ্রাহকের কাছে পেমেন্ট সল্যুশন প্ল্যাটফর্মে পরিণত হবে, যা ডিজিটাল লেনদেনের পরিমাণ বৃদ্ধিতে ইতিবাচক ভূমিকা পালন করবে। ক্রসবর্ডার লেনদেন, উন্নত পেমেন্ট সিস্টেম ও সাশ্রয়ী হওয়ায় ডিজিটাল লেনদেনের গ্রহণযোগ্যতা মানুষের কাছে বৃদ্ধি পাবে। দেশের সামষ্টিক অর্থনীতির বিকাশে এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। এ ছাড়া ডিজিটাল লেনদেনের মাধ্যমে অর্থনৈতিক অন্তর্ভুক্তি বাড়বে এবং নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। এসব কারণে অ্যাপের মাধ্যমে দৈনিক লেনদেনের পরিমাণ ভবিষ্যতে আরও বৃদ্ধি পাবে এবং এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক সক্ষমতা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ব্র্যাক ব্যাংকের অ্যাপের মাধ্যমে গ্রাহক কী কী সেবা গ্রহণ করছেন?

তারেক রেফাত উল্লাহ খান : ডিজিটাল ব্যাংকিং অ্যাপগুলো এখন শুধু টাকা পাঠানোর চ্যানেলই নয়, বরং একটি পূর্ণাঙ্গ আর্থিক সেবাদানকারী প্ল্যাটফর্মও।

ব্র্যাক ব্যাংকের ডিজিটাল ব্যাংকিং অ্যাপ ‘আস্থা’ ব্যবহার করে গ্রাহক বিভিন্ন ব্যাংকিংসেবা নিতে পারছেন, যা তাঁদের ব্যাংকিং অভিজ্ঞতা সহজ এবং সুবিধাজনক করে তুলেছে। গ্রাহক আমাদের অ্যাপ ব্যবহার করে বিভিন্ন ব্যাংকিং লেনদেন যেমন টাকা পাঠানো, ইউটিলিটি ও ক্রেডিট কার্ড বিল পরিশোধ, মোবাইল রিচার্জ, ইনস্যুরেন্স প্রিমিয়াম পরিশোধসহ আরও অনেক সেবা মুহূর্তেই নিতে পারছেন। অ্যাপের মাধ্যমে গ্রাহক এফডিআর, ডিপিএস খোলাসহ ঋণের আবেদন করতে পারছেন। অ্যাকাউন্ট খোলা, ব্যাংক স্টেটমেন্ট ও ট্যাক্স সার্টিফিকেট ডাউনলোড সুবিধা গ্রাহককে দিচ্ছে বাড়তি সুবিধা। এ ছাড়া এ অ্যাপের মাধ্যমে বিভিন্ন মার্চেন্ট পয়েন্ট ও ওয়েবসাইটে কিউআর পেমেন্ট করা যায়, যা গ্রাহকের জন্য অত্যন্ত সহজ ও সুবিধাজনক। অতি সম্প্রতি আস্থা অ্যাপের মাধ্যমে ইন্স্যুরেন্স সেবা ও শেয়ার মার্কেটে বিনিয়োগের বিও অ্যাকাউন্ট খোলা যাচ্ছে। আমরা নিয়মিতভাবেই আস্থা অ্যাপে নতুন নতুন সার্ভিস যুক্ত করছি। গ্রাহক এখন আগের চেয়ে আরও বেশি সময়সচেতন। অ্যাপের মাধ্যমে ব্যাংকিংসেবা তাঁদের জন্য সময় ও অর্থ দুটিই সাশ্রয় করে। তাই গ্রাহক ডিজিটাল মাধ্যমে ঝুঁকছেন। গ্রাহকের এ আগ্রহ ও নিরাপত্তার বিষয়টি মাথায় রেখেই আমরা সে অনুযায়ী কাজ করে যাচ্ছি। সব মিলিয়ে বর্তমানে আস্থা অ্যাপে গ্রাহক পাচ্ছেন দৈনন্দিন জীবনের সব সমাধান।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : অ্যাপভিত্তিক লেনদেন নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংকের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী?

তারেক রেফাত উল্লাহ খান : অ্যাপভিত্তিক লেনদেন নিয়ে আমাদের ভবিষ্যৎ কৌশলগত পরিকল্পনা আমরা তিনটি স্তরে সাজিয়েছি : ডেটা-ড্রিভেন পারসোনালাইজড ব্যাংকিং : আমাদের পরিকল্পনা হলো, গ্রাহকের লেনদেনের ধরন, প্রকৃতি ও পছন্দ বিশ্লেষণ করে সে অনুযায়ী স্বয়ংক্রিয়ভাবে তাঁদের ব্যাংকিংসেবা অফার করা। ইন্টিগ্রেটেড ফাইন্যান্সিয়াল ইকোসিস্টেম গঠন : আমরা আমাদের অ্যাপকে একটি পূর্ণাঙ্গ ফাইন্যান্সিয়াল হাবে রূপান্তরে কাজ করছি, যেখানে গ্রাহক শুধু ব্যাংকিং সেবাই নয়, বরং সব আর্থিক প্রয়োজন, যেমন বিনিয়োগ, বিমা, মার্চেন্ট পেমেন্ট থেকে শুরু করে লাইফস্টাইল সেবা পর্যন্ত সবকিছুই পাবেন। গ্রাহক ঘরে বসেই ঝামেলাহীনভাবে সব সেবা এক প্ল্যাটফর্ম থেকে উপভোগ করতে পারবেন। আমাদের লক্ষ্য ইন্টারঅপারেবেলিটি বাড়ানো এবং গ্রাহকের জন্য সর্বোৎকৃষ্ট ব্যাংকিং অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করা।

গ্রাহক ক্ষমতায়ন : আমাদের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনায় রয়েছে গ্রাহকদের ক্ষমতায়ন করা। গ্রাহকের জন্য এক প্ল্যাটফর্মে ফাইন্যান্সিয়াল ইকোসিস্টেম নিশ্চিত করা গেলে তাঁরা নিজেরাই নিজেদের প্রয়োজন অনুযায়ী মুহূর্তেই যে কোনো ব্যাংকিং সেবা নিতে পারবেন। এতে গ্রাহক ক্ষমতায়ন নিশ্চিত হওয়ার পাশাপাশি আর্থিক অন্তর্ভুক্তি হবে আরও ত্বরান্বিত।

 

এই বিভাগের আরও খবর
চোখের যত্ন নিন
চোখের যত্ন নিন
আলো ছড়াচ্ছে গাক চক্ষু হাসপাতাল
আলো ছড়াচ্ছে গাক চক্ষু হাসপাতাল
মেডিকেল ডিভাইস স্বতন্ত্র শিল্প হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া জরুরি
মেডিকেল ডিভাইস স্বতন্ত্র শিল্প হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া জরুরি
কলাবাগানের গলি থেকে সারা দেশে পৌঁছেছে লাজফার্মা
কলাবাগানের গলি থেকে সারা দেশে পৌঁছেছে লাজফার্মা
বিশ্বমানের সেবা নিশ্চিত করা আমাদের লক্ষ্য
বিশ্বমানের সেবা নিশ্চিত করা আমাদের লক্ষ্য
হুয়াওয়ে আমাকে শিক্ষকতা পেশার জন্য তৈরি করেছে
হুয়াওয়ে আমাকে শিক্ষকতা পেশার জন্য তৈরি করেছে
সৌরবিদ্যুৎ খাতে যুগান্তকারী পরিবর্তনের অগ্রদূত
সৌরবিদ্যুৎ খাতে যুগান্তকারী পরিবর্তনের অগ্রদূত
বাংলাদেশের অগ্রগতিতে বিশ্বস্ত সহযোগী হুয়াওয়ে
বাংলাদেশের অগ্রগতিতে বিশ্বস্ত সহযোগী হুয়াওয়ে
চীনের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে বাংলাদেশিদের
চীনের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে বাংলাদেশিদের
৭৬ বছরের প্রয়াস, ৫০ বছরের অংশীদারি
৭৬ বছরের প্রয়াস, ৫০ বছরের অংশীদারি
হৃদরোগ প্রতিরোধে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন জরুরি
হৃদরোগ প্রতিরোধে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন জরুরি
হার্ট মানবদেহের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ
হার্ট মানবদেহের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ
সর্বশেষ খবর
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

এই মাত্র | ইসলামী জীবন

দুই বছরের লড়াই শেষে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত আরএসএফ
দুই বছরের লড়াই শেষে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত আরএসএফ

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেবাননের চার শহরে ইসরায়েলের হামলা
লেবাননের চার শহরে ইসরায়েলের হামলা

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ নভেম্বর)

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

জাহানারার অভিযোগ খতিয়ে দেখতে বিসিবির তদন্ত কমিটি
জাহানারার অভিযোগ খতিয়ে দেখতে বিসিবির তদন্ত কমিটি

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘পাকিস্তান এমন এক বন্ধু, যে সব সময় পাশে থাকে’
‘পাকিস্তান এমন এক বন্ধু, যে সব সময় পাশে থাকে’

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চকরিয়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধ নিহত
চকরিয়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধ নিহত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট শারার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল জাতিসংঘ
সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট শারার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে ডিএমপির ২৩২৪ ফৌজদারি ও ৩৪৩ ট্রাফিক মামলা নিষ্পত্তি
অক্টোবরে ডিএমপির ২৩২৪ ফৌজদারি ও ৩৪৩ ট্রাফিক মামলা নিষ্পত্তি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি
আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির
নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন
জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা
লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা
বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন
৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ
মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’
শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫
জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর
জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন
দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ
রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ

পূর্ব-পশ্চিম