শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০১ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০১:২৭, বুধবার, ০১ অক্টোবর, ২০২৫

৭৬ বছরের প্রয়াস, ৫০ বছরের অংশীদারি

চীন ও বাংলাদেশের জন্য উন্নত এবং অভিন্ন ভবিষ্যৎ গড়ে তুলতে একসঙ্গে এগিয়ে যাওয়া ...
প্রিন্ট ভার্সন
৭৬ বছরের প্রয়াস, ৫০ বছরের অংশীদারি

এই অক্টোবরে গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের ৭৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী এবং চীন-বাংলাদেশ কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের ৫০তম বার্ষিকী উদ্যাপিত হচ্ছে। ২০২৫ সাল চীনের জন্য অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ একটি বছর, যা সুদূরপ্রসারী প্রভাব ফেলবে। বিগত পাঁচ বছরে কমরেড শি জিনপিং-এর দিকনির্দেশনায় চীনা কমিউনিস্ট পার্টির সফল নেতৃত্বে সমগ্র জাতি ঐক্যবদ্ধ হয়ে নিজেদের কাজের ওপর মনোনিবেশ করেছে। বিভিন্ন প্রতিকূলতা পেরিয়ে ও কঠিন পরীক্ষা মোকাবিলা করে অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নে চীন গুরুত্বপূর্ণ সাফল্য অর্জন করেছে। চতুর্দশ পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা (২০২১-২০২৫) চলাকালে চীনের মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) গড়ে বার্ষিক ৫.৫ শতাংশ হারে বৃদ্ধি পেয়ে প্রায় ১৯ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারে দাঁড়িয়েছে। পাশাপাশি বৈশ্বিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে ধারাবাহিকভাবে প্রায় ৩০ শতাংশ অবদান রেখেছে চীন। বৈশ্বিক উন্নয়নে চীন আজ সবচেয়ে স্থিতিশীল, নির্ভরযোগ্য ও ইতিবাচক পরিবর্তনের অনন্য উদাহরণ।

এ বছর একই সঙ্গে চীনা জনগণের জাপানি আগ্রাসনবিরোধী প্রতিরোধযুদ্ধ ও বিশ্ব ফ্যাসিবাদবিরোধী যুদ্ধের বিজয়ের ৮০তম বার্ষিকী। চীনের মহামান্য প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং তাঁর ভাষণে দৃঢ় কণ্ঠে পুনর্ব্যক্ত করেছেন, ‘চীনের জনগণ সবসময় ইতিহাসের সঠিক পথে এবং মানব সভ্যতার অগ্রগতির পক্ষে অবস্থান করেছে। আমরা শান্তিপূর্ণ উন্নয়নের পথে অবিচল থাকব এবং সারা বিশ্বের মানুষের সঙ্গে কাঁধে-কাঁধ মিলিয়ে মানবজাতির অভিন্ন কল্যাণের সমাজ গড়ে তুলব।’ ৮০ বছর আগে বিপুল জাতীয় ত্যাগ স্বীকার করে চীনের জনগণ মানব সভ্যতাকে রক্ষা ও বিশ্ব শান্তি বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে। বর্তমানে বিশ্বের প্রধান রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে শান্তি ও নিরাপত্তার ক্ষেত্রে চীনের অর্জন সবচেয়ে উজ্জ্বল। চীন চরম দারিদ্র্যদূরীকরণে বিস্ময়কর সাফল্য অর্জন করেছে এবং বিশ্বশান্তি, স্থিতিশীলতা ও অগ্রগতির জন্য একটি চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করে এসেছে। ২০২৫ সাল আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের জন্যও একটি গুরুত্বপূর্ণ বছর। এ বছরই জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠার ৮০তম বার্ষিকী। বর্তমানে বিশ্ব শতাব্দীর মধ্যে দ্রুত পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। আঞ্চলিক অস্থিরতা ও অর্থনৈতিক উন্নয়নে বাধা, আইন ও নীতিমালার ঘাটতি এবং ক্রমবর্ধমান শাসন ব্যবস্থাপনার ঘাটতি বিদ্যমান। মানবজাতি আবারও শান্তি না যুদ্ধ, সংলাপ না সংঘাত, উইন-উইন কো-অপারেশন না জিরো-সাম গেম, এ ধরনের প্রশ্নের মুখোমুখি। শান্তি ও উন্নয়ন সমুন্নত রাখা, জাতিসংঘ সনদ সংরক্ষণ এবং আন্তর্জাতিক ন্যায্যতা ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করা কেবল আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের জরুরি প্রত্যাশাই নয়, এটি আমাদের সম্মিলিত দায়িত্বও বটে।

৭৬ বছরের প্রয়াস, ৫০ বছরের অংশীদারিসাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের তিয়ানজিন সম্মেলনে মহামান্য রাষ্ট্রপতি শি জিনপিং গ্লোবাল গভর্ন্যান্স ইনিশিয়েটিভ (জিজিআই) প্রস্তাব করেন। জিজিআই-এর পাঁচটি মূল ধারণা হচ্ছে- সার্বভৌম সমতা বজায় রাখতে হবে, আন্তর্জাতিক আইনের শাসন মেনে চলতে হবে, বহুপাক্ষিকতা অনুশীলন করতে হবে, জনকেন্দ্রিকতার পক্ষে কথা বলতে হবে এবং কর্মমুখীকরণের ওপর মনোনিবেশ করতে হবে। জিজিআই (এএও), গ্লোবাল ডেভেলপমেন্ট ইনিশিয়েটিভ, গ্লোবাল সিকিউরিটি ইনিশিয়েটিভ এবং গ্লোবাল সিভিলাইজেশন ইনিশিয়েটিভের সঙ্গেও সামঞ্জস্যপূর্ণ এবং উদ্যোগটি অশান্ত বিশ্বে স্থিতিশীলতা ও নিশ্চয়তা বজায়ে এবং বৈশ্বিক সুশাসন ব্যবস্থার উন্নয়নে চীনের প্রজ্ঞা ও সমাধানকে আরও বেশি অর্থবহ করে তুলতে ভূমিকা রাখে। চীন সম্প্রতি বিশ্বকে স্পষ্টভাবে জানিয়েছে যে, একটি দায়িত্বশীল প্রধান উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে, বর্তমান ও ভবিষ্যতের বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা (ডব্লিওটিও)-এর আলোচনায় চীন আর বিশেষ ও ভিন্নধর্মী সুবিধা চাইবে না। চীনের এই অবস্থান বহুপাক্ষিক বাণিজ্য ব্যবস্থা সুরক্ষিত রাখার অঙ্গীকার এবং সংশ্লিষ্ট বৈশ্বিক উদ্যোগগুলোকে এগিয়ে নিতে সহায়ক হবে। পাশাপাশি এ পদক্ষেপ বৈশ্বিক অর্থনৈতিক শাসনব্যবস্থার উন্নয়নে নতুন গতি সঞ্চার করবে বলে আশা করা হচ্ছে।

চীন-বাংলাদেশ সম্পর্কের ক্ষেত্রে ২০২৫ সালের বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে। এ বছর এই দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার ৫০তম বার্ষিকী এবং একই সঙ্গে চীন-বাংলাদেশ জনগণের বিনিময় বর্ষ। পঞ্চাশ বছরের যাত্রাপথে ফিরে তাকালে দেখা যায়, চীন ও বাংলাদেশ সবসময়ই ভালো প্রতিবেশী, আন্তরিক বন্ধু ও নির্ভরযোগ্য অংশীদার হিসেবে একে অন্যের পাশে থেকেছে। গত মার্চ মাসে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস তাঁর প্রথম দ্বিপক্ষীয় সফরের গন্তব্য হিসেবে চীনকে বেছে নেন। বেইজিংয়ে মহামান্য রাষ্ট্রপতি শি জিনপিং-এর সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের সাক্ষাৎ হয়। দুই নেতা দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়নের জন্য কৌশলগত দিকনির্দেশনা নিয়ে আলোচনা করেন। বেশ কয়েকটি প্রধান রাজনৈতিক দলের উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি দলও দারুণ সফলতার সঙ্গে চীন সফর করেছে। চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সহযোগিতা এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐকমত্য হয়।

উভয় দেশই ‘দুই পক্ষের জন্য লাভজনক’- এ নীতিতে অবিচল থেকেছে এবং একসঙ্গে উচ্চমানসম্পন্ন বেল্ট অ্যান্ড রোড কো-অপারেশন এগিয়ে নিয়ে যেতে কাজ করেছে। টানা ১৫ বছর ধরে চীন বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বাণিজ্যিক অংশীদার। গত আগস্ট থেকে ২০টিরও বেশি চীনা প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশি অংশীদারদের সঙ্গে ৮০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারেরও (সম্ভাব্য) বেশি বিনিয়োগ চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে বাংলাদেশে প্রত্যক্ষ বৈদেশিক বিনিয়োগের সবচেয়ে বড় উৎসে পরিণত হয়েছে চীন। উভয় দেশ পারস্পরিক সহযোগিতার নীতিতেও অবিচল রয়েছে। আমরা একসঙ্গে জুলাই আন্দোলনে আহতদের জন্য চিকিৎসাসেবা দিয়েছি এবং মর্মান্তিক বিমান দুর্ঘটনায় আহত শিশুদের জন্য জরুরি সহায়তা পৌঁছে দিয়েছি। রাজনীতি, অর্থনীতি, প্রতিরক্ষা, সংস্কৃতি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, ক্রীড়া, গণমাধ্যম ও তারুণ্যের বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিনিময় ও সহযোগিতা ক্রমশ বৃদ্ধি পেয়েছে। সেপ্টেম্বরের শেষ নাগাদ দুই দেশের মধ্যে জনসম্পৃক্ততা ও সফরের সংখ্যা এ বছর ২ লাখ ছাড়িয়েছে, যা আমাদের জনগণের বন্ধুত্ব ও পারস্পরিক বোঝাপড়া আরও গভীর করেছে। সুখে-দুঃখে একে অন্যের পাশে থাকার নীতিই সর্বদা চীন-বাংলাদেশ সম্পর্কের মূল বৈশিষ্ট্য। বাংলাদেশে অন্তর্বর্তী সরকারের শাসনব্যবস্থা সমর্থন করে চীন এবং সুষ্ঠু ও সফলভাবে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠান করার পাশাপাশি এর জাতীয় অবস্থার জন্য উপযোগী উন্নয়ন পথ অনুসরণের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের প্রচেষ্টাকে সমর্থন করে। চীন ও বাংলাদেশ এখন নতুন এক ঐতিহাসিক সূচনাবিন্দুতে দাঁড়িয়ে আছে। আমাদের আধুনিকায়নের প্রয়াসে চীন বাংলাদেশকে সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে প্রস্তুত এবং অভিন্ন ভবিষ্যৎ গড়ে তুলতে চীন-বাংলাদেশ নতুন অধ্যায় রচনায় বদ্ধপরিকর।

চীন-বাংলাদেশের বন্ধুত্ব আরও সুদৃঢ় হোক। দুই দেশ কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে সমৃদ্ধ হোক। দুই দেশের জনগণের জীবনে শান্তি ও কল্যাণ বজায় থাকুক।

 

৭৬ বছরের প্রয়াস, ৫০ বছরের অংশীদারি

বেইজিংয়ের তিয়েনআনমেন স্কয়ারে মাও সেতুং গণপ্রজাতন্ত্রী চীন প্রতিষ্ঠার ঘোষণা করেছিলেন

চীনের গর্ব আর উৎসবের দিন

১৯৪৯ সালের ১ অক্টোবর। দিনটিতে চীনের ইতিহাসে গৌরবময় অধ্যায়ের সূচনা হয়। ঐতিহাসিক এ দিনে বেইজিংয়ের তিয়েনআনমেন স্কয়ারে মাও সেতুং গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের প্রতিষ্ঠার ঘোষণা করেছিলেন। দীর্ঘ সংগ্রাম, বিপ্লব ও আত্মত্যাগের পর জন্ম নেয় একটি রাষ্ট্র।

চীনের জনগণের কাছে দিনটি ‘জাতীয় দিবস’ হিসেবে পালন হয় পূর্ণ মর্যাদায়।

এ উপলক্ষে পুরো চীন সাজে উৎসবের বর্ণিল রঙে। রাজধানী বেইজিংয়ের তিয়েনআনমেন স্কয়ারে অনুষ্ঠিত হয় সবচেয়ে আকর্ষণীয় আয়োজন। সেখানে জাতীয় পতাকা উত্তোলন, সামরিক কুচকাওয়াজ, আতশবাজির ঝলকানি এবং সাংস্কৃতিক প্রদর্শনী পুরো বিশ্বে সাড়া ফেলে। বিশেষ করে সামরিক প্রদর্শনীতে চীনের আধুনিক প্রযুক্তি ও সামরিক সক্ষমতার পরিচয় তুলে ধরা হয়, যা বিশ্ববাসীর দৃষ্টি আকর্ষণ করে। এ ছাড়া দেশজুড়ে সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগে আয়োজিত হয় নানা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, প্রদর্শনী এবং জনসম্পৃক্ত কার্যক্রম। এ দিনটি চীনের অগ্রগতির প্রতীক। গত কয়েক দশকে দেশটি প্রযুক্তি, শিল্প, শিক্ষা ও অবকাঠামো খাতে যে উন্নতি করেছে, তা এ দিবসের অনুষ্ঠানগুলোতে প্রতিফলিত হয়। জাতীয় দিবসকে কেন্দ্র করে চীনে ঘোষণা করা হয় টানা সাত দিনের ছুটি। যা ‘গোল্ডেন উইক’ নামে পরিচিত। এ সময়ে কোটি কোটি মানুষ ভ্রমণে বের হন। পর্যটন কেন্দ্র, ঐতিহাসিক স্থান, বিনোদন পার্ক এবং শপিং মলগুলো হয়ে ওঠে জনসমুদ্র। চীনের জাতীয় দিবস রাষ্ট্রীয় আনুষ্ঠানিকতার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে না; সাধারণ মানুষও এ দিনকে নিজেদের মতো করে পালন করে। কেউ পরিবার নিয়ে ভ্রমণে যায়, কেউ অংশ নেয় স্থানীয় সাংস্কৃতিক উৎসবে।

এই বিভাগের আরও খবর
চোখের যত্ন নিন
চোখের যত্ন নিন
আলো ছড়াচ্ছে গাক চক্ষু হাসপাতাল
আলো ছড়াচ্ছে গাক চক্ষু হাসপাতাল
মেডিকেল ডিভাইস স্বতন্ত্র শিল্প হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া জরুরি
মেডিকেল ডিভাইস স্বতন্ত্র শিল্প হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া জরুরি
কলাবাগানের গলি থেকে সারা দেশে পৌঁছেছে লাজফার্মা
কলাবাগানের গলি থেকে সারা দেশে পৌঁছেছে লাজফার্মা
বিশ্বমানের সেবা নিশ্চিত করা আমাদের লক্ষ্য
বিশ্বমানের সেবা নিশ্চিত করা আমাদের লক্ষ্য
হুয়াওয়ে আমাকে শিক্ষকতা পেশার জন্য তৈরি করেছে
হুয়াওয়ে আমাকে শিক্ষকতা পেশার জন্য তৈরি করেছে
সৌরবিদ্যুৎ খাতে যুগান্তকারী পরিবর্তনের অগ্রদূত
সৌরবিদ্যুৎ খাতে যুগান্তকারী পরিবর্তনের অগ্রদূত
বাংলাদেশের অগ্রগতিতে বিশ্বস্ত সহযোগী হুয়াওয়ে
বাংলাদেশের অগ্রগতিতে বিশ্বস্ত সহযোগী হুয়াওয়ে
চীনের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে বাংলাদেশিদের
চীনের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে বাংলাদেশিদের
হৃদরোগ প্রতিরোধে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন জরুরি
হৃদরোগ প্রতিরোধে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন জরুরি
হার্ট মানবদেহের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ
হার্ট মানবদেহের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ
হৃদরোগ প্রতিরোধের কার্যকর উপায়
হৃদরোগ প্রতিরোধের কার্যকর উপায়
সর্বশেষ খবর
ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধে চসিকের ক্রাশ প্রোগ্রাম
ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধে চসিকের ক্রাশ প্রোগ্রাম

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নীলফামারীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
নীলফামারীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিন পেলেন হিরো আলম
জামিন পেলেন হিরো আলম

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে নতুন সামরিক মহড়ার ঘোষণা ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে নতুন সামরিক মহড়ার ঘোষণা ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিপক্ষে শক্তিশালী স্কোয়াড ঘোষণা ভারত
বাংলাদেশের বিপক্ষে শক্তিশালী স্কোয়াড ঘোষণা ভারত

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাহরুখের নামে দুবাইয়ে পাঁচতারা হোটেল
শাহরুখের নামে দুবাইয়ে পাঁচতারা হোটেল

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ইবিতে ছাত্রলীগ সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে শিক্ষার্থী আটক, থানায় সোপর্দ
ইবিতে ছাত্রলীগ সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে শিক্ষার্থী আটক, থানায় সোপর্দ

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গারোদের সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড দেশকে সমৃদ্ধ ও বৈচিত্র্যময় করেছে : প্রিন্স
গারোদের সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড দেশকে সমৃদ্ধ ও বৈচিত্র্যময় করেছে : প্রিন্স

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে ট্রাকের চাপায় কলেজ ছাত্রের মৃত্যু
রাজশাহীতে ট্রাকের চাপায় কলেজ ছাত্রের মৃত্যু

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৯২
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৯২

২৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিদেশি অপরাধী ঠেকাতে থাইল্যান্ডে ভিসা যাচাইয়ে নতুন কড়াকড়ি
বিদেশি অপরাধী ঠেকাতে থাইল্যান্ডে ভিসা যাচাইয়ে নতুন কড়াকড়ি

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা
তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাগরিক দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে সমাজ পরিবর্তন সম্ভব : ডিএসসিসি প্রশাসক
নাগরিক দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে সমাজ পরিবর্তন সম্ভব : ডিএসসিসি প্রশাসক

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় যুবলীগ-ছাত্রলীগের ২ নেতা গ্রেপ্তার
বগুড়ায় যুবলীগ-ছাত্রলীগের ২ নেতা গ্রেপ্তার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় একজনের মৃত্যু
ট্রাকচাপায় একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৬
রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৬

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৎ মানুষদের রাজনীতিতে ক্যারিয়ার গড়ার আহ্বান খনিজ সম্পদ উপদেষ্টার
সৎ মানুষদের রাজনীতিতে ক্যারিয়ার গড়ার আহ্বান খনিজ সম্পদ উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতিপূরণের দাবিতে বলেশ্বর নদীতে নৌ-র‍্যালি
জলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতিপূরণের দাবিতে বলেশ্বর নদীতে নৌ-র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একাত্তরের মতো জুলাইকে নিয়ে একটা শ্রেণি ব্যবসা শুরু করেছে : শিবির সভাপতি
একাত্তরের মতো জুলাইকে নিয়ে একটা শ্রেণি ব্যবসা শুরু করেছে : শিবির সভাপতি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১৭৬ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১৭৬ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেস্টের বিরল ক্লাবে জাদেজা
টেস্টের বিরল ক্লাবে জাদেজা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুগঞ্জে ১২০ কেজি গাঁজাসহ পাচারকারী গ্রেফতার, পিকআপ জব্দ
আশুগঞ্জে ১২০ কেজি গাঁজাসহ পাচারকারী গ্রেফতার, পিকআপ জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে কারাগারে ভারতীয় জেলের মৃত্যু
বাগেরহাটে কারাগারে ভারতীয় জেলের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী নির্বাচন ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ নির্ধারণে কাজ করবে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
আগামী নির্বাচন ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ নির্ধারণে কাজ করবে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে সুজনের জেলা ও মহানগর কমিটি গঠন
রংপুরে সুজনের জেলা ও মহানগর কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মহিলা দলের কর্মীসভা
গাইবান্ধায় মহিলা দলের কর্মীসভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকদের সবসময় ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: মুন্সীগঞ্জে ফারুক ওয়াসিফ
সাংবাদিকদের সবসময় ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: মুন্সীগঞ্জে ফারুক ওয়াসিফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুড়িয়ে দেওয়া হলো কৃষকের ৬ বিঘা জমির ধান, গ্রেপ্তার ১
পুড়িয়ে দেওয়া হলো কৃষকের ৬ বিঘা জমির ধান, গ্রেপ্তার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোনো অপশক্তিই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না : আইজিপি
কোনো অপশক্তিই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না : আইজিপি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

২১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা