শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩০ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০০:৫৯, বৃহস্পতিবার, ৩০ অক্টোবর, ২০২৫

কলাবাগানের গলি থেকে সারা দেশে পৌঁছেছে লাজফার্মা

মোহাম্মদ লুত্‌ফর রহমান, ব্যবস্থাপনা পরিচালক , লাজফার্মা লিমিটেড
জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
কলাবাগানের গলি থেকে সারা দেশে পৌঁছেছে লাজফার্মা

চাকরির আশায় যশোর থেকে সদ্য বিবাহিত স্ত্রীর হাত ধরে ঢাকায় এসেছিলেন মোহাম্মদ লুত্ফর রহমান। আশা ছিল একটা চাকরি জোগাড় করে জীবিকানির্বাহ করার। মাত্র ২৫০ টাকা নিয়ে ঢাকায় এসে একটি ফার্মেসিতে কাজ শুরু করেন। এরপর ১৯৭২ সালেই কলাবাগানে ছোট্ট একটা দোকান নিয়ে প্রতিষ্ঠা করেন লাজফার্মা। সময়ের পরিক্রমায় কঠোর পরিশ্রম আর অধ্যবসায়ে বর্তমানে তিনি লাজফার্মার চারটি শাখার কর্ণধার। সারা দেশে ১২৭টি ‘ফ্র্যাঞ্চাইজি’ দিয়ে ‘ব্র্যান্ড নাম’ প্রতিষ্ঠিত করেছেন। মোহাম্মদ লুত্ফর রহমানের হাতে গড়ে ওঠা লাজ ফার্মা কলাবাগানের গলি থেকে সুনামের সঙ্গে ছড়িয়ে পড়েছে সারা দেশে। শৈশবে লুত্ফর রহমান ছিলেন মেধাবী ছাত্র। তাঁর পাট ব্যবসায়ী বাবা তাঁকে যশোরের স্বনামধন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সম্মিলনী ইনস্টিটিউশনে ভর্তি করান। কিন্তু একসময় তিনি চরমপন্থি বাম গোষ্ঠী নকশালের সশস্ত্র সদস্য হয়ে ওঠেন। তরুণ লুত্ফর রাজনৈতিক সম্পৃক্ততায় মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেওয়া থেকে বিরত ছিলেন। কারণ, তাঁর দল লাজ ফার্মাযুদ্ধে অংশ নিতে তাঁকে নিষেধ করেছিল। তিনি বেশ কয়েক বছর ওই রাজনৈতিক সংগঠনে কাটানোর পর একাত্তরের এক পর্যায়ে দলের নেতারা তাঁর বাবাকে বুর্জোয়া বলে অভিহিত করে এবং লুত্ফরকেই দায়িত্ব দেয় নিজের বাবাকে হত্যা করার জন্য। লুত্ফর রহমান বলেন, ‘আমি আমার জন্মদাতা বাবাকে হত্যা করতে পারিনি। তাই পার্টির নির্দেশ অমান্যের অপরাধে পার্টির দেওয়া মৃত্যুদণ্ড মাথায় নিয়ে নিজের জীবন বাঁচাতে পালিয়ে যাই ভারতে। সেখানে আশ্রয় নিই শরণার্থী শিবিরে। প্রণয় ছিল এক সহপাঠীর সঙ্গে। যুদ্ধ শেষ না হতেই ফিরে এসে গোপনে বিয়ে। যুদ্ধ শেষে বেকারত্ব নিয়ে পাড়ি জমান রাজধানী শহরে। শুরু হয় কষ্টের জীবন। ঢাকায় আসার পর তাঁর এক বন্ধু কলাবাগানে থাকার জন্য মাসিক ৩০ টাকা ভাড়ায় এক রুমের একটি বাসার ব্যবস্থা করে দেন। কয়েক মাস পর তাঁর স্ত্রী অসুস্থ হয়ে পড়লে লুত্ফর তাকে ডাক্তার আহাদুল বারী নামের এক ডাক্তারের কাছে নিয়ে যান। লুত্ফর রহমান বলেন, ‘আমার স্ত্রীকে দেখে ডাক্তার হাসতে হাসতে বললেন, আমার স্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা। ডাক্তার বিনামূল্যে কিছু ওষুধ দিয়ে আমাকে সহায়তা করেছিলেন।’ ডাক্তার বারী কলাবাগানের বসিরউদ্দিন রোডসংলগ্ন নিজ চেম্বারের ফার্মেসিতে লুত্ফর রহমানকে কাজ দেন এবং তাঁর বাসায় একটা রুম ভাড়া দিয়ে এই দম্পতির থাকার কথা জানান। তাঁর দায়িত্ব ছিল বিভিন্ন দোকান থেকে ওষুধ কেনা এবং ডাক্তারের চেম্বারের ফার্মেসিতে মুনাফায় তা বিক্রি করা। এটিই ছিল ওষুধ বিক্রেতা হিসেবে লুত্ফর রহমানের যাত্রা শুরুর গল্প। কিছু টাকা সঞ্চয় হলে ১৯৭২ সালেই কলাবাগানের প্রথম গলিতে ফার্মেসি প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি তাঁর সন্তানদের নাম থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে দোকানের নাম রেখেছেন। তাঁর মেয়ে লাইজুর নাম থেকে ‘লা’ এবং ছেলে জয়ের নামের প্রথম অক্ষর ‘জ’ নিয়ে দোকানের এই নামকরণ। আর এভাবেই জন্ম হয় ‘লাজফার্মা’র। তিনি বলেন, ওষুধ ব্যবসায় জড়ানোর পর দেখলাম মানুষ যেসব ওষুধ সেবন করে, তার অধিকাংশই মূলত নকল বা নিম্নমানের। ভেজালে ভরা ওষুধ, ইনসুলিনে সুস্থ হওয়ার পরিবর্তে অসুস্থ হয়ে পড়ছে মানুষ। তখন থেকে ওষুধের এই অসাধু সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছি। ১৯৮০-এর দশকে ওষুধ ব্যবসায় ব্যাপক অনৈতিক চর্চার কারণে লুত্ফর দেশ ছেড়ে চলে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। আশা ছেড়ে দিয়েছিলেন তিনি। ১৯৯২ সালে তিনি সপরিবারে কানাডায় চলে যান। সেখানে একটি বাড়িও কিনেছিলেন। তিনি সেখানে ওষুধের দোকানে ঘুরে বেড়াতেন। কানাডার ওষুধের চেইন শপ ‘শপার্স ড্রাগ মার্ট’-এর আদলে ফার্মেসি তৈরির স্বপ্ন দেখতেন তিনি। তিনি বলেন, ‘আমি ওষুধের দোকানগুলো দেখে মুগ্ধ হয়েছিলাম। দোকানগুলো ছিল শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এবং ওষুধগুলো চমৎকারভাবে সাজানো। সিদ্ধান্ত নিলাম, আমার ফার্মেসিকেও একইভাবে সাজাব। ১০ বছর কানাডায় থাকার পর, ২০০২ সালে বাংলাদেশে ফিরে আসি। এবার নতুন পরিকল্পনা নিয়ে ফার্মেসিকে সাজাতে শুরু করি। সাজসজ্জা, গ্রাহকসেবা ও নতুন পরিবেশে বিক্রি বাড়াতে শুরু করি।’ লুত্ফর রহমান অন্যান্য ফার্মেসিকে লাজফার্মার নাম ও লোগো ব্যবহারের অনুমতি দেন। ফলে অন্যরাও লাজফার্মার নামে ফার্মেসি দোকান দিয়ে ব্যবসা পরিচালনার সুযোগ পেয়েছেন। তিনি বলেন, ‘অবশ্য সবাই অনুমতি পাননি। আমি মনে করি, যারা মানুষের সেবায় কাজ করবে, তারাই এই ফ্র্যাঞ্চাইজি পাবেন। বাংলাদেশের ফার্মেসি ব্যবসায় ব্যাপক পরিবর্তন হচ্ছে। যারা এখন ব্যবসায় আসছেন, তারা সরকারি নীতিমালায় নির্ধারিত মডেল অনুযায়ী ফার্মেসি দোকান স্থাপন করছেন। ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর আমাদের অনেক সহযোগিতা করছে।’ সারা দেশে লাজফার্মার মাধ্যমে মানসম্মত ওষুধ পৌঁছে দিতে নিরলস কাজ করে চলেছেন লুত্ফর রহমান। লক্ষ্য ১২৭টি শাখা থেকে ১ হাজার শাখায় উন্নীত করা। সততা ধরে রেখে ব্যবসাকে এগিয়ে নিতে সাদা মনের মানুষের খোঁজ চলছে অবিরাম। তিনি আরও বলেন, ‘ওষুধের ব্যবসায় আমার নজর পড়ে সঠিক তাপমাত্রার বিষয়ে। জীবনরক্ষাকারী ওষুধের গায়ে লেখা থাকে কত তাপমাত্রায় সেটা সংরক্ষণ করতে হবে। দেশের অসংখ্য ফার্মেসিতে এসব বিষয়ে খেয়াল করা হয় না।  যে কোনো ওষুধ ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার ওপরে রাখলে কার্যকারিতা হারায়। যে দোকানগুলো শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত নয়, সেগুলো আপনাকে মানসম্মত ওষুধ দিতে পারে না। গরমে নষ্ট হয় ওষুধের গুণাগুণ, তাতে অর্থ খরচ হলেও সুস্থতা মেলে না। এজন্য আমি দেশের সব লাজফার্মাতে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা চালু করেছি। মুনাফা কম হলেও মানুষ যেন মানসম্মত ওষুধ পায় এটাই আমাদের মূল লক্ষ্য।’ ফার্মেসি এবং ওষুধ রাখার তাপমাত্রা সম্পর্কিত অনেক ছোট বই বা পুস্তিকাও লিখেছেন লুত্ফর রহমান। শুধু ওষুধপত্র নয়, তিনি তাঁর ব্যবসার পাশাপাশি উপন্যাসও লিখেছেন। এ পর্যন্ত ২৫টি বই প্রকাশিত হয়েছে তাঁর। তিনি বলেন, ‘আমি লিখতে ভালোবাসি। যখনই সুযোগ পাই, লেখালেখিতে সময় ব্যয় করি।’ এখন আত্মজীবনী লেখার প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলেও জানান তিনি।              

এই বিভাগের আরও খবর
চোখের যত্ন নিন
চোখের যত্ন নিন
আলো ছড়াচ্ছে গাক চক্ষু হাসপাতাল
আলো ছড়াচ্ছে গাক চক্ষু হাসপাতাল
মেডিকেল,ডিভাইস,স্বতন্ত্র,শিল্প,হিসেবে,স্বীকৃতি,দেওয়া,জরুরি
মেডিকেল,ডিভাইস,স্বতন্ত্র,শিল্প,হিসেবে,স্বীকৃতি,দেওয়া,জরুরি
বিশ্বমানের সেবা নিশ্চিত করা আমাদের লক্ষ্য
বিশ্বমানের সেবা নিশ্চিত করা আমাদের লক্ষ্য
হুয়াওয়ে আমাকে শিক্ষকতা পেশার জন্য তৈরি করেছে
হুয়াওয়ে আমাকে শিক্ষকতা পেশার জন্য তৈরি করেছে
সৌরবিদ্যুৎ খাতে যুগান্তকারী পরিবর্তনের অগ্রদূত
সৌরবিদ্যুৎ খাতে যুগান্তকারী পরিবর্তনের অগ্রদূত
বাংলাদেশের অগ্রগতিতে বিশ্বস্ত সহযোগী হুয়াওয়ে
বাংলাদেশের অগ্রগতিতে বিশ্বস্ত সহযোগী হুয়াওয়ে
চীনের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে বাংলাদেশিদের
চীনের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে বাংলাদেশিদের
৭৬ বছরের প্রয়াস, ৫০ বছরের অংশীদারি
৭৬ বছরের প্রয়াস, ৫০ বছরের অংশীদারি
হৃদরোগ প্রতিরোধে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন জরুরি
হৃদরোগ প্রতিরোধে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন জরুরি
হার্ট মানবদেহের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ
হার্ট মানবদেহের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ
হৃদরোগ প্রতিরোধের কার্যকর উপায়
হৃদরোগ প্রতিরোধের কার্যকর উপায়
সর্বশেষ খবর
আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?
আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

আজ ৩৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৩৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ কোরিয়ায় ট্রাম্প-জিনপিং বৈঠক শুরু
দক্ষিণ কোরিয়ায় ট্রাম্প-জিনপিং বৈঠক শুরু

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করার লক্ষ্য ক্যারিবীয়দের
বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করার লক্ষ্য ক্যারিবীয়দের

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাময়িক বন্ধের পর স্বাভাবিক মেট্রোরেল চলাচল
সাময়িক বন্ধের পর স্বাভাবিক মেট্রোরেল চলাচল

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি?
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি?

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

আমাদের সময় নিয়ে খেলার অভ্যাস গড়তে হবে : লিটন
আমাদের সময় নিয়ে খেলার অভ্যাস গড়তে হবে : লিটন

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের রিজার্ভ ও মূল্যস্ফীতি নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছে আইএমএফ
বাংলাদেশের রিজার্ভ ও মূল্যস্ফীতি নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছে আইএমএফ

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া?
আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া?

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দীর্ঘ ৯ মাস পর পর্যটকদের জন্য খুলছে সেন্ট মার্টিন
দীর্ঘ ৯ মাস পর পর্যটকদের জন্য খুলছে সেন্ট মার্টিন

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

খাগড়াছড়িতে ইউপিডিএফের হামলার প্রতিবাদে পিসিসিপির বিক্ষোভ
খাগড়াছড়িতে ইউপিডিএফের হামলার প্রতিবাদে পিসিসিপির বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২
ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য মাঠের বাইরে পেদ্রি
অনির্দিষ্টকালের জন্য মাঠের বাইরে পেদ্রি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ ম্যাচে অপরিবর্তিত দল বাংলাদেশের
শেষ ম্যাচে অপরিবর্তিত দল বাংলাদেশের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘এই দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সুযোগ নেই’
‘এই দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সুযোগ নেই’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী
এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে
পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব সম্পর্ক ও স্বার্থের ঊর্ধ্বে আল্লাহর ভালোবাসা
সব সম্পর্ক ও স্বার্থের ঊর্ধ্বে আল্লাহর ভালোবাসা

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাতারে ইঞ্জিনিয়ার্স ডে পালিত, এসএসসি-এইচএসসি উত্তীর্ণদের সম্মাননা
কাতারে ইঞ্জিনিয়ার্স ডে পালিত, এসএসসি-এইচএসসি উত্তীর্ণদের সম্মাননা

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

উত্তরায় নারী উত্ত্যক্তের ঘটনার ৬ দিন পর মামলা নিল পুলিশ
উত্তরায় নারী উত্ত্যক্তের ঘটনার ৬ দিন পর মামলা নিল পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন
প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক
বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন
হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ
মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে আরএসএফ’র বর্বরতার নিন্দা জানালো ইইউ
সুদানে আরএসএফ’র বর্বরতার নিন্দা জানালো ইইউ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা
স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান
যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি
মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের
জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান
১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি
অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!
১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের
সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও
স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা
স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ
মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল
সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?
কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ
পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ
বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মতিঝিল-কমলাপুর অংশে ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল কাজে ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয়
মতিঝিল-কমলাপুর অংশে ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল কাজে ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয়

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিয়মিত খালি পেটে খেজুর খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
নিয়মিত খালি পেটে খেজুর খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী
এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার সামিরার মা লুসির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
এবার সামিরার মা লুসির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির সাথে জড়িতরা বিএনপি সদস্য হতে পারবে না : রিজভী
সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির সাথে জড়িতরা বিএনপি সদস্য হতে পারবে না : রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের
রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার পারমাণবিক সুপার টর্পেডোর পরীক্ষা চালালো রাশিয়া
এবার পারমাণবিক সুপার টর্পেডোর পরীক্ষা চালালো রাশিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকারের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে বিএনপি হতাশ : সালাহউদ্দিন আহমদ
অন্তর্বর্তী সরকারের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে বিএনপি হতাশ : সালাহউদ্দিন আহমদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন নিয়ে সংকট
নির্বাচন নিয়ে সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা
মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়
রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব
৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব

নগর জীবন

জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়

সম্পাদকীয়

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ
ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ

দেশগ্রাম

বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা
বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা

শোবিজ

ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির
ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির

নগর জীবন

এভাবে আর কত দিন শুয়ে থাকব, মা!
এভাবে আর কত দিন শুয়ে থাকব, মা!

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?
জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ
ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ

নগর জীবন

খুলনায় অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি
খুলনায় অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি

নগর জীবন

উদ্ধার গুলির পেছনে ইংরেজিতে লেখা ৭.৬২
উদ্ধার গুলির পেছনে ইংরেজিতে লেখা ৭.৬২

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন
চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন

নগর জীবন

রাশমিকার গোপন বাগদান
রাশমিকার গোপন বাগদান

শোবিজ

মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে
মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন

ওটিটিতে পপি-রাজু
ওটিটিতে পপি-রাজু

শোবিজ

প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম
প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম

শোবিজ

ডেসকো পরিচালনা সভা
ডেসকো পরিচালনা সভা

নগর জীবন

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়

নগর জীবন

স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান
স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান

নগর জীবন

জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল
জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল

নগর জীবন

নাতজামাইয়ের ছুরিকাঘাতে বৃদ্ধ খুন
নাতজামাইয়ের ছুরিকাঘাতে বৃদ্ধ খুন

দেশগ্রাম

সড়কে শিক্ষিকাসহ চারজনের মৃত্যু
সড়কে শিক্ষিকাসহ চারজনের মৃত্যু

দেশগ্রাম

দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু
দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু

নগর জীবন

তিস্তা, হাহাকার লাখো মানুষের
তিস্তা, হাহাকার লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

বেতন বন্ধ ১১ মাস মানবেতর জীবনযাপন
বেতন বন্ধ ১১ মাস মানবেতর জীবনযাপন

দেশগ্রাম

চাঁদাবাজ, সন্ত্রাস ও দখলদাররা বিএনপির সদস্য হতে পারবে না
চাঁদাবাজ, সন্ত্রাস ও দখলদাররা বিএনপির সদস্য হতে পারবে না

নগর জীবন