শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩০ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০১:৫৪, বৃহস্পতিবার, ৩০ অক্টোবর, ২০২৫

জাগো বাহে, কোনঠে সবায়

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়

জুলাই বিপ্লবের পর থেকে নানানরকম সংকেতের মধ্য দিয়ে প্রায় ১৫ মাস কেটে গেল। অথচ শনি বা রাহুর কবল থেকে আমরা মুক্ত হতে পারছি না। জুলাই সনদ বাস্তবায়ন সুপারিশ নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে নতুন বিভাজন তৈরি হলো। সবকিছুই কেমন যেন এলোমেলো হয়ে যাচ্ছে। অনেকটা জোয়ারে মাটির বাঁধ ভাঙার মতো। একদিকের বাঁধ মেরামত করলে অন্যদিকে ভেঙে যায়। রাজনীতির শতধা শক্তিগুলো একত্র করে মহাশক্তিতে রূপ দেওয়ার চেষ্টা করলেও বারবার শক্তিগুলো অপশক্তিতে রূপ নিচ্ছে। প্রকাশ্য এবং গুপ্ত নানান অপশক্তি আমাদের শুভযাত্রা বিঘ্নিত করছে। অন্তর্বর্তী সরকার মোটাদাগে ফ্যাসিস্টের বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন নিয়ে কাজ করছে। সরকারপ্রধান যাঁদের পছন্দ করে, ‘বিশ্বাস করে’, ভালোবেসে নিজের সঙ্গে নিয়েছেন তাঁদেরই অনেকের কর্মকাণ্ড সরকারকে বিব্রত করছে। নির্মোহভাবে বললে বলতে হয়, অনেকেই বিশ্বাসভঙ্গের কাজ করছেন। সে কারণেই এনসিপি নেতারা বলছেন, উপদেষ্টাদের অনেকে সেফ এক্সিট খুঁজছেন। বিষয়টি নিয়ে আলোচনা যখন তুঙ্গে, তখন তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলম আরও একটি বিস্ফোরক বক্তব্য দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘সবাই সংঘাতের জন্য মুখিয়ে আছে। অল্প কয়েক মাসের মধ্যে দেখতে পাবেন।’ তথ্য উপদেষ্টা সরকারের একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি। তথ্য উৎপাদন, বিতরণ, সংগ্রহ, সংরক্ষণ সবই তিনি করেন। তিনি না চাইলেও তাঁর কাছে স্রোতের মতো তথ্য ভেসে ভেসে চলে যায়। তিনি সরকারেরও তথ্য সংরক্ষণ করেন, রাজনৈতিক দলগুলোর তথ্যও তাঁর গোচরে থাকে। সে কারণে তাঁর এ বক্তব্য আগামী দিনের রাজনীতির জন্য অশনিসংকেত। সরকারের অঙ্গীকার অনুযায়ী নির্বাচন হলো এখন একমাত্র ও সর্বশেষ এজেন্ডা। ফেব্রুয়ারিতে সেই নির্বাচন সম্পন্ন হওয়ার জোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। নির্বাচনের আছে আর সাড়ে তিন মাস। তথ্য উপদেষ্টার বক্তব্য অনুযায়ী, আগামী কয়েক মাসের মধ্যে সংঘাত সৃষ্টি করতে সবাই যদি মুখিয়েই থাকে, তাহলে বাধাগ্রস্ত হবে নির্বাচন। দেশে গণতন্ত্র হবে সুদূরপরাহত। বিজয়ী হতে না পারলে নির্বাচনের দরকার নেই, এমন রাজনৈতিক খেলা যারা খেলতে চাচ্ছেন, তাদের বিজয় হবে। তাহলে কি মেজর জেনারেল (অব.) ইকবাল করিম ভূইয়ার ভবিষ্যদ্বাণীই সত্য হবে? যদি তাই হয়, তাহলে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে এমন অপশক্তির বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে। ক্ষমতালোভী, গণতন্ত্র ধ্বংসকারী চক্রের মুখোশ দেশবাসীর কাছে স্পষ্টভাবে উন্মোচন করতে হবে।

কোনো পথচারী রাস্তায় হাঁটতে গিয়ে কোথাও হোঁচট খেলে, যতবার ওই রাস্তা দিয়ে হাঁটে, ততবার ওই স্থানটি ও হোঁচট খাওয়ার স্মৃতি তার মনে পড়ে। রাজনীতিতে সেই স্মৃতি আরও বেশি প্রকট হয়। রাজনীতির খেলায় ব্যর্থ হলে অনুশোচনা হয়, আর পরাজিত হলে প্রতিশোধ নেওয়ার সুযোগের সন্ধান করে। ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে বিএনপি পরাজিত হয়। সেই নির্বাচনে ষড়যন্ত্র বুঝতে না পারা ছিল বিএনপির সবচেয়ে বড় ভুল। জামায়াতে ইসলামীর সমর্থন নিয়ে ২১ বছর পর ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে ক্ষমতায় আসে আওয়ামী লীগ। ১৯৭৫-এর পর ’৯৬-এর নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে আওয়ামী লীগ দলের ভিত শক্ত করে। এর ওপর ভর করেই মন্‌জুরুল ইসলাম২০০৮ থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকে শেখ হাসিনার সরকার। রাজনীতির হিসাব কষলে এ সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়া যায়, ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ যদি ক্ষমতায় আসতে না পারত, তাহলে ২০২৪ সাল পর্যন্ত ক্ষমতা দখলে রাখতে পারত না। এদিকে জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বিনা শর্তে ক্ষমা চেয়েছেন। ২২ অক্টোবর যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে ‘কোয়ালিশন অব বাংলাদেশি আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশন (কোবা)’ আয়োজিত অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের সঙ্গে তিনি মতবিনিময় করেন। এ সময় বলেন, ‘সাতচল্লিশ থেকে শুরু করে ২০২৫ সালের আজ ২২ অক্টোবর রাত ৮টা ১১ মিনিট পর্যন্ত আমাদের দ্বারা যে যেখানে যত কষ্ট পেয়েছেন, আমরা বিনা শর্তে তাদের কাছে মাফ চাই। এটা গোটা জাতি হলেও চাই, ব্যক্তি হলেও চাই। কোনো অসুবিধা নাই।’ তাঁর এ বক্তব্য রাজনীতিতে কিছুটা হলেও নতুন মাত্রা যোগ করেছে। আবার অনেক প্রশ্নেরও জন্ম দিয়েছে। জামায়াতে ইসলামী কেন এবং কাদের কীভাবে কষ্ট দিয়েছে সেটা তাদের নেতা-কর্মীরা ভালো জানেন এবং বলতে পারবেন। আর জানেন মুক্তিযোদ্ধারা। আরও জানেন স্বজনহারা, সম্পদহারা, সম্ভ্রমহারা নিরীহ মা-বোন, জনগণ, যাদের চোখে-মুখে এখনো সেই ভয়াল দৃশ্য ভেসে ওঠে। ডা. শফিকুর রহমানের আগে অধ্যাপক গোলাম আযম এবং মাওলানা মতিউর রহমান নিজামীও ক্ষমা চেয়েছিলেন। দলের প্রধান হিসেবে তৃতীয় ব্যক্তি দেশবাসীর কাছে এবার ক্ষমা চাইলেন। নির্বাচনের আগে এভাবে ক্ষমাপ্রার্থনার পেছনে নিশ্চয় কারণ আছে। যুক্তরাষ্ট্রে তিনি ক্ষমা চাওয়ার পর দেশে-বিদেশে যাঁরা মুক্তিযোদ্ধা আছেন, তাঁদের অনেকের মনেই অনেক প্রশ্ন জেগেছে। সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হলো, ১৯৭১ সালের যুদ্ধে পাকিস্তান যদি জয়ী হতো, তাহলে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে যারা ছিলেন, বিশেষ করে মুক্তিযোদ্ধা, তাঁদের সহযোগী, স্বজনহারা, স্বামী-সম্ভ্রমহারা মা-বোন রাষ্ট্রদ্রোহের শাস্তি থেকে রেহাই পেতেন কি না? তাঁরা ক্ষমা চাইলে পাকিস্তান সরকার বা তাদের সহযোগীরা ক্ষমা করত কি না? তার পরও ক্ষমার তো একটি শক্তি আছে। সেই শক্তির বলে আগামী নির্বাচনে দেশের মানুষ যদি জামায়াতকে ভোট দেয় তা হবে তাদের উদারতা। আর জনগণের ভোট নিয়ে জামায়াত যদি ক্ষমতায় আসতে পারে, সেটা হবে তাদের কষ্টার্জিত অর্জন এবং চূড়ান্ত সৌভাগ্য।

যে কোনো সংঘাত সৃষ্টি ও নির্বাচন বানচালের সব ষড়যন্ত্র রুখে দিতে নূরলদীনের মতো একমাত্র তারেক রহমানকেই এখন বজ্রকণ্ঠে ঐক্যের ডাক দিতে হবে-‘জাগো বাহে কোনঠে সবায়?’

রবীন্দ্রনাথ গানের কথায় বলেছেন, ‘অনেক কথা যাও যে ব’লে কোন কথা না বলি। তোমার ভাষা বোঝার আশা দিয়েছি জলাঞ্জলি।’ কবির সঙ্গে তাঁর তিন বছরের নাতনি নন্দিনী দুষ্টুমি করছিল, কবির সঙ্গে অনেক কথা বলছিল। কিন্তু কবি দাদু তার কথা বুঝতে পারছিলেন না। ৬৪ বছরের কবি তখন তাঁর নাতনিকে উদ্দেশ করে এ গানটি রচনা করেছিলেন। আমাদের তথ্য উপদেষ্টা ইদানীং অনেক কথাই বলছেন। কোনো কথাই না বোঝার নয়। সে কারণে না বোঝার আশাও আমরা জলাঞ্জলি দিতে পারি না। তিনি যা বলার স্পষ্ট করে বলছেন। দেশবাসী স্পষ্টভাবে বুঝতেও পারছে। শুধু বুঝতে পারছে না ক্ষমতালোভী কিছু দল। যাদের কাছে ক্ষমতাই প্রথম, ক্ষমতাই শেষ। মাহফুজ আলম বলেছেন, ‘সবাই সংঘাতের জন্য মুখিয়ে আছে এবং আপনারা অবশ্যই এটা অল্প কয়েক মাসের মধ্যে দেখতে পাবেন এবং আমি আশঙ্কা করছি, যদি এটার সঙ্গে ধর্মীয় যে দৃষ্টিকোণ, এটা যদি যুক্ত হয়, তাহলে বাংলাদেশের পরিস্থিতি আরও খারাপ হবে।’ আগামী নির্বাচনের আগে পরিস্থিতি আরও খারাপ হওয়ার আশঙ্কার কথা তিনি বলে দিয়েছেন। সরকারের একজন উপদেষ্টা যখন এমন ইঙ্গিত দেন তখন বুঝতে হবে নির্বাচন বানচালের জন্য খেলোয়াড়রা মাঠে নেমে গেছে। এ খেলোয়াড় তারা, যারা মনে করে ক্ষমতা নিশ্চিত না হলে আপাতত নির্বাচন দরকার নেই। তথ্য উপদেষ্টার মতো একই ইঙ্গিত দিয়েছেন সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল ইকবাল করিম ভূইয়া। তিনি তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুকে দেওয়া স্ট্যাটাসে বলেছেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার আরও এক-দুই বছর থাকবে।’ সুতরাং কী হতে যাচ্ছে বা কেন হতে যাচ্ছে তা আস্তে আস্তে সবার কাছে স্পষ্ট হচ্ছে।

বাংলাদেশে এখন দুটি ধারার রাজনীতি নিজস্ব গতিপথ তৈরি করছে। একটি ধর্মভিত্তিক, অন্যটি ধর্মীয় মূল্যবোধ সমুন্নত রেখে জাতীয়তাবাদের রাজনীতি। ধর্মীয় মূল্যবোধ, বহুদলীয় গণতন্ত্র ও জাতীয়তাবাদের রাজনীতির প্রবর্তক বীর মুক্তিযোদ্ধা, সেক্টর কমান্ডার শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। ১৯৮১ সালে তাঁর শাহাদাতের পর আপসহীন নেতৃত্বের আদর্শে জাতীয়তাবাদী রাজনীতির একমাত্র ঠিকানায় পরিণত হন বেগম খালেদা জিয়া। নব্বইয়ের গণ অভ্যুত্থানে সব মতপথের মানুষের কাছে ঐক্যের প্রতীক হয়ে ওঠেন তিনি। একজন গৃহবধূ থেকে তিনবার প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন। বহুদলীয় গণতন্ত্র সমুন্নত রেখেছেন। দেশকে একটি আত্মমর্যাদাশীল রাষ্ট্রে পরিণত করেছেন। দেশ ও গণতন্ত্রের জন্য কারাবরণ করেছেন। এক সন্তান আরাফাত রহমান কোকোকে হারিয়েছেন। আরেক সন্তান তারেক রহমানের কষ্টকর দেশান্তরী জীবন মেনে নিতে বাধ্য হয়েছেন। বিদেশে থেকেও তারেক রহমান দেশের বৃহৎ রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের ঐক্য ধরে রেখেছেন। গত ১৬ বছরে বিএনপি ধ্বংসের জন্য হাসিনা সরকার এমন কোনো কাজ নেই যা করেনি। কিন্তু কোনো অবস্থাতেই বিএনপিকে ভাঙতে পারেনি। এখনো বিএনপি নেত্রী সবার কাছে পরম শ্রদ্ধেয় ব্যক্তিত্ব। সে কারণেই রাজনৈতিক সংকট উত্তরণে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং জামায়াত আমির ডা. শফিকুর রহমান বেগম জিয়ার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন। অর্থাৎ রাজনৈতিক সংকটে বেগম খালেদা জিয়া এখনো ঐক্যের প্রতীক। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান মায়ের সঙ্গে পরামর্শ করে অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে দলটি পরিচালনা করছেন। ফ্যাসিবাদমুক্ত একটি সুন্দর গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠনে তিনি প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করে আসছেন। অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ হলে বিতাড়িত ফ্যাসিস্ট ফিরে আসতে পারে সেই শঙ্কা থেকেই ডিসেম্বরে নির্বাচনের দাবিতে অনড় না থেকে ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টার সিদ্ধান্ত মেনে নিয়েছেন।

অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান ড. ইউনূসের ঘোষণা অনুযায়ী এখন চলছে তাঁদের সর্বশেষ কাজটি সম্পন্ন করার প্রস্তুতি। সেই কাজটি হলো একটি নিরপেক্ষ, শান্তিপূর্ণ ও দৃষ্টান্তমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠান করা। দেশবাসীও এটি চায়। উপদেষ্টারাও অবশিষ্ট আত্মসম্মান নিয়ে বিদায় নিতে চান। এমন সময়ে নির্বাচন বানচাল অথবা সংঘাত সৃষ্টির অপচেষ্টা সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে। ‘ক্ষমতা নিশ্চিত না হলে নির্বাচন নয়’, এমন এজেন্ডা নিয়ে একটি মহল ভিতরে ভিতরে তৎপর হচ্ছে। সেই সঙ্গে নতুন করে যুক্ত হয়েছে ঐকমত্য কমিশনের জুলাই সনদ বাস্তবায়নের অনৈক্য সৃষ্টিকারী কিছু সুপারিশ। গণতন্ত্র ও নির্বাচনের বিরুদ্ধে সব ষড়যন্ত্র একসঙ্গে শক্তি সঞ্চয় করছে। সব ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে একমাত্র তারেক রহমানকেই ঐক্যের ডাক দিতে হবে। প্রতিবাদী কৃষক নেতা নূরলদীন ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনে ঐক্যের ডাক দিয়েছিলেন। তাঁর এক ডাকে কেঁপে উঠেছিল ইংরেজের শোষণ-লুণ্ঠনের সহযোগী এবং গভর্নর জেনারেল ওয়ারেন হেস্টিংসের প্রিয়পাত্র দেবী সিংহের আসন। দেবী সিংহ ছিলেন ইংরেজ মনোনীত রংপুর-দিনাজপুর অঞ্চলের ইজারাদার। যে কোনো রাজনৈতিক সংঘাত সৃষ্টি ও নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র রুখে দিতে নূরলদীনের মতো একমাত্র তারেক রহমানকেই এখন বজ্রকণ্ঠে ঐক্যের ডাক দিতে হবে- ‘জাগো বাহে, কোনঠে সবায়?’

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
স্ট্রোকের চিকিৎসা
স্ট্রোকের চিকিৎসা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক
সর্বশেষ খবর
‘এই দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সুযোগ নেই’
‘এই দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সুযোগ নেই’

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী
এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে
পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব সম্পর্ক ও স্বার্থের ঊর্ধ্বে আল্লাহর ভালোবাসা
সব সম্পর্ক ও স্বার্থের ঊর্ধ্বে আল্লাহর ভালোবাসা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাতারে ইঞ্জিনিয়ার্স ডে পালিত, এসএসসি-এইচএসসি উত্তীর্ণদের সম্মাননা
কাতারে ইঞ্জিনিয়ার্স ডে পালিত, এসএসসি-এইচএসসি উত্তীর্ণদের সম্মাননা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

উত্তরায় নারী উত্ত্যক্তের ঘটনার ৬ দিন পর মামলা নিল পুলিশ
উত্তরায় নারী উত্ত্যক্তের ঘটনার ৬ দিন পর মামলা নিল পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন
প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক
বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন
হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ
মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে আরএসএফ’র বর্বরতার নিন্দা জানালো ইইউ
সুদানে আরএসএফ’র বর্বরতার নিন্দা জানালো ইইউ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা
স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধর্ম অবমাননার অভিযোগে ঢাবি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
ধর্ম অবমাননার অভিযোগে ঢাবি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‌‘রাজনীতিতে বৈষম্য দূর করে উন্নত দেশ গঠন করা সম্ভব’
‌‘রাজনীতিতে বৈষম্য দূর করে উন্নত দেশ গঠন করা সম্ভব’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ৭ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
টেকনাফে ৭ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২.১৫ বিলিয়ন ডলার
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২.১৫ বিলিয়ন ডলার

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিরাজগঞ্জে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
সিরাজগঞ্জে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের
রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের
এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্তুগালের প্রবাসী বাংলাদেশি খুন
পর্তুগালের প্রবাসী বাংলাদেশি খুন

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ভোট পাওয়ার জন্য মোদি নাচতেও পারেন: রাহুল গান্ধী
ভোট পাওয়ার জন্য মোদি নাচতেও পারেন: রাহুল গান্ধী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার
কুমিল্লায় মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ
৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে কর্মবিরতি
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে কর্মবিরতি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুরে ঐতিহ্যবাহী মেলায় মানুষের ঢল
দিনাজপুরে ঐতিহ্যবাহী মেলায় মানুষের ঢল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চব্বিশের তরুণরা একাত্তরের শহীদদের উত্তরসূরি : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
চব্বিশের তরুণরা একাত্তরের শহীদদের উত্তরসূরি : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোশ্যাল মিডিয়ায় অপপ্রচার রোধে দুই সেল গঠনের চিন্তা
সোশ্যাল মিডিয়ায় অপপ্রচার রোধে দুই সেল গঠনের চিন্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কু‌ড়িগ্রামে গৃহবধূ নি‌খোঁজ, উদ্ধারে কাজ কর‌ছে ফায়ার সা‌র্ভিস
কু‌ড়িগ্রামে গৃহবধূ নি‌খোঁজ, উদ্ধারে কাজ কর‌ছে ফায়ার সা‌র্ভিস

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝালকাঠিতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
ঝালকাঠিতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান
যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের
জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে
৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি
মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান
১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট
বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি
অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের
সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!
১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও
স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন
কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা
ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল
সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ
পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ
বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম
খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?
কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হা-মীম গ্রুপের প্রতিষ্ঠান রিফাত গার্মেন্টসের বিরুদ্ধে বিপুল কর ফাঁকির অভিযোগ
হা-মীম গ্রুপের প্রতিষ্ঠান রিফাত গার্মেন্টসের বিরুদ্ধে বিপুল কর ফাঁকির অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেতানিয়াহুর নির্দেশে গাজায় নতুন হামলা, নিহত ২০
নেতানিয়াহুর নির্দেশে গাজায় নতুন হামলা, নিহত ২০

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়মিত খালি পেটে খেজুর খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
নিয়মিত খালি পেটে খেজুর খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মতিঝিল-কমলাপুর অংশে ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল কাজে ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয়
মতিঝিল-কমলাপুর অংশে ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল কাজে ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয়

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল

নগর জীবন

জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়

সম্পাদকীয়

রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়
রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে সংকট
নির্বাচন নিয়ে সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা
মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব
৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব

নগর জীবন

বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা
বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা

শোবিজ

ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ
ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ

দেশগ্রাম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির
ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির

নগর জীবন

মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে
মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন

ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ
ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ

নগর জীবন

জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?
জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

রাশমিকার গোপন বাগদান
রাশমিকার গোপন বাগদান

শোবিজ

ওটিটিতে পপি-রাজু
ওটিটিতে পপি-রাজু

শোবিজ

ডেসকো পরিচালনা সভা
ডেসকো পরিচালনা সভা

নগর জীবন

জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল
জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল

নগর জীবন

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়

নগর জীবন

দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু
দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু

নগর জীবন

সড়কে শিক্ষিকাসহ চারজনের মৃত্যু
সড়কে শিক্ষিকাসহ চারজনের মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান
স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান

নগর জীবন

নাতজামাইয়ের ছুরিকাঘাতে বৃদ্ধ খুন
নাতজামাইয়ের ছুরিকাঘাতে বৃদ্ধ খুন

দেশগ্রাম

প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম
প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম

শোবিজ

চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন
চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন

নগর জীবন

বিজিবির সহায়তা পেল সুবিধাবঞ্চিতরা
বিজিবির সহায়তা পেল সুবিধাবঞ্চিতরা

দেশগ্রাম

চাঁদাবাজ, সন্ত্রাস ও দখলদাররা বিএনপির সদস্য হতে পারবে না
চাঁদাবাজ, সন্ত্রাস ও দখলদাররা বিএনপির সদস্য হতে পারবে না

নগর জীবন

বেতন বন্ধ ১১ মাস মানবেতর জীবনযাপন
বেতন বন্ধ ১১ মাস মানবেতর জীবনযাপন

দেশগ্রাম

জমি নিয়ে বিরোধে যুবক খুন
জমি নিয়ে বিরোধে যুবক খুন

দেশগ্রাম

তিস্তা, হাহাকার লাখো মানুষের
তিস্তা, হাহাকার লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

বকেয়া বেতনভাতা দাবিতে ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ
বকেয়া বেতনভাতা দাবিতে ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ

দেশগ্রাম