শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৯ অক্টোবর, ২০২৫

জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট

সহিদুল আলম স্বপন
প্রিন্ট ভার্সন
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট

বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে ১৯৪৭ ও ১৯৭১ দুটি বছরই মাইলফলক। কিন্তু তাদের প্রেক্ষাপট, প্রেরণা ও ফলাফল ছিল সম্পূর্ণ ভিন্ন। ১৯৪৭ সালে উপমহাদেশ বিভাজনের মধ্য দিয়ে জন্ম নিয়েছিল পাকিস্তান, যেখানে ধর্ম ছিল রাষ্ট্র গঠনের প্রধান উপাদান। অন্যদিকে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ জন্ম নিয়েছিল জাতিসত্তা ও মুক্তির চেতনার ভিত্তিতে। এই দুই বছরের মধ্যবর্তী চব্বিশ বছরে বাঙালি জাতি উপলব্ধি করেছিল ধর্মভিত্তিক রাষ্ট্র গঠনের ধারণা কতটা ভ্রান্ত এবং মানবিক মর্যাদা, ন্যায় ও সমতার প্রশ্নে তা কতটা সীমাবদ্ধ। এই প্রেক্ষাপটেই ২০২৬ সালের জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে আবারও প্রশ্ন উঠছে জামায়াতে ইসলামী কি এবার নিজেদের রাজনৈতিক অবস্থান পুনর্নির্ধারণ করবে, নাকি ইতিহাসের ভুল পুনরাবৃত্তি ঘটাবে? বাংলাদেশের রাজনীতিতে জামায়াতে ইসলামীর ভূমিকা সব সময়ই বিতর্কিত। স্বাধীনতাযুদ্ধের সময় তাদের অবস্থান, স্বাধীন বাংলাদেশে পুনঃপ্রবেশের পর রাজনৈতিক আচরণ এবং সাম্প্রতিক বছরগুলোতে রাজনৈতিক নিষ্ক্রিয়তা সবকিছু মিলিয়ে দলটি এখন এক সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে।

জামায়াতে ইসলামী দীর্ঘদিন ধরে ইসলামি আদর্শের নামে রাজনীতি করলেও বাংলাদেশের জনমনে তাদের গ্রহণযোগ্যতা কখনোই স্থায়ীভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়নি। এর প্রধান কারণ তাদের ঐতিহাসিক দায় ১৯৭১ সালে স্বাধীনতার বিরোধিতা ও মানবতাবিরোধী অপরাধে সম্পৃক্ততার অভিযোগ। যদিও পরবর্তী প্রজন্মের অনেক নেতা এই অতীত থেকে সরে আসার চেষ্টা করেছেন, তবু সংগঠন হিসেবে জামায়াত কখনোই স্পষ্টভাবে সেই অতীতের ভুল স্বীকার বা পর্যালোচনা করেনি। ২০২৬ সালের নির্বাচনে তাদের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ এখানেই নিজেদের রাজনৈতিক ও নৈতিক অবস্থান স্পষ্ট করা।

বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক বাস্তবতা ১৯৪৭ বা ১৯৭১ সালের মতো নয়। আজকের বাংলাদেশ একটি স্বাধীন রাষ্ট্র, যার নাগরিকরা ধর্মের পাশাপাশি রাষ্ট্রীয় ন্যায়, অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও গণতন্ত্রের দাবিতে বেশি সচেতন। মানুষ এখন আর ধর্মীয় আবেগে রাজনীতি নির্ধারণ করে না; বরং তারা দেখে কে তাদের জীবনের উন্নতি ঘটাতে পারবে, কে দুর্নীতি রোধ করবে, কে নাগরিক অধিকার রক্ষা করবে। এই প্রেক্ষাপটে জামায়াতে ইসলামীর কাছে প্রশ্ন হলো তারা কি আদৌ নিজেদের ধর্মভিত্তিক পরিচয় ছাপিয়ে একটি প্রগতিশীল, গণতান্ত্রিক দল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করতে পারবে?

যদি তারা ২০২৬ সালের নির্বাচনে অংশ নিতে চায়, তবে প্রথমেই প্রয়োজন একটি স্পষ্ট মতাদর্শিক সংস্কার। ইসলামি রাজনীতির নামে কেবল প্রতীকী ধর্মীয় ভাষণ আর আবেগনির্ভর প্রচার দিয়ে জনগণকে আকৃষ্ট করা যাবে না। বাংলাদেশের সমাজ আজ বহুমাত্রিক, এখানে তরুণ প্রজন্মের অংশগ্রহণ সবচেয়ে বেশি। এই প্রজন্ম তথ্যপ্রযুক্তিতে দক্ষ, বিশ্বরাজনীতি বোঝে এবং সামাজিক ন্যায়বিচার নিয়ে সংবেদনশীল। তারা দেখতে চায় এমন একটি রাজনৈতিক দল, যারা ধর্মের মূল্যবোধকে মানবতার আলোকে অনুবাদ করতে পারে, যারা ইসলামি নীতিকে আধুনিক সমাজকল্যাণের দৃষ্টিকোণ থেকে ব্যাখ্যা করতে সক্ষম।

জামায়াতের জন্য এই পরিবর্তন সহজ নয়। কারণ তাদের সংগঠনের কাঠামো বহু বছর ধরে একটি কঠোর আদর্শিক গণ্ডির মধ্যে পরিচালিত হয়েছে, যেখানে ভিন্নমত বা অভ্যন্তরীণ সমালোচনার খুব বেশি সুযোগ ছিল না। ফলে নতুন প্রজন্মের নেতা তৈরি হলেও তারা পুরোনো চিন্তাধারার বাইরে যেতে পারেনি। ২০২৬ সালের নির্বাচনের আগে যদি জামায়াত সত্যিকার অর্থে জনগণের আস্থা পুনরুদ্ধার করতে চায়, তাহলে তাদের নেতৃত্ব কাঠামো, ভাষা, ও রাজনৈতিক কৌশল সবকিছুতেই পরিবর্তন আনতে হবে।

প্রথমত দলকে অবশ্যই ১৯৭১ সালের অবস্থান নিয়ে একটি পরিষ্কার বক্তব্য দিতে হবে। অনেকেই মনে করেন, এই প্রশ্নে জামায়াত যদি একবার সাহসিকতার সঙ্গে আত্মসমালোচনা করত, তাহলে তাদের প্রতি জনমানুষের ক্ষোভ অনেকটাই প্রশমিত হতে পারত। কিন্তু এখনো তারা সেই রাজনৈতিক সাহস দেখাতে পারেনি। স্বাধীনতাযুদ্ধের ইতিহাস বাংলাদেশের জাতীয় আত্মপরিচয়ের অবিচ্ছেদ্য অংশ এবং এই সত্যকে অস্বীকার করা মানে জনগণের চেতনার সঙ্গে সংঘাত তৈরি করা।

দ্বিতীয়ত জামায়াতকে বুঝতে হবে বাংলাদেশে ইসলামপন্থি রাজনীতি একধরনের পুনর্গঠন পর্যায়ে রয়েছে। হেফাজতে ইসলাম, বিভিন্ন ছোট ইসলামি দল এবং ধর্মভিত্তিক সিভিল সোসাইটির উত্থান প্রমাণ করে যে ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক চিন্তা পুরোপুরি বিলুপ্ত হয়নি, তবে এর ধরন পরিবর্তিত হয়েছে। এখন ইসলামকে রাজনীতির হাতিয়ার নয়, বরং নৈতিকতা ও সামাজিক ন্যায়বিচারের অনুপ্রেরণা হিসেবে উপস্থাপন করাই যুগোপযোগী। জামায়াত যদি এই দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণ করতে পারে, তাহলে তারা হয়তো নতুন করে প্রাসঙ্গিকতা খুঁজে পাবে।

তৃতীয়ত জামায়াতের সামনে একটি বাস্তব রাজনৈতিক সুযোগ রয়েছে। বাংলাদেশের প্রধান দুই দলের একটি আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ। বিএনপির সামনেও রয়েছে নানা চ্যালেঞ্জ।

তবে এই সুযোগ গ্রহণের আগে জামায়াতকে নিজেদের ইতিহাসের দায় মুছে ফেলার পথ তৈরি করতে হবে। বাংলাদেশের রাজনীতিতে ক্ষমতার সমীকরণ বদলাতে পারে, কিন্তু ইতিহাসের বিচার থেকে কেউ পালাতে পারে না। আজকের তরুণ ভোটাররা একাত্তরের প্রজন্ম নয়, কিন্তু তারা ইতিহাস জানে এবং তারা অতীতের অন্যায় ভুলে যায়নি। তাই জামায়াত যদি সত্যিকার অর্থে জনমুখী রাজনীতি করতে চায়, তবে তাদের প্রথম কাজ হওয়া উচিত একটি নতুন রাজনৈতিক নৈতিকতা প্রতিষ্ঠা করা।

জামায়াতে ইসলামীর আদর্শিক মূলে রয়েছে ‘ইসলামি সমাজব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা’র ধারণা। কিন্তু এই ধারণাকে যদি তারা গণতন্ত্র, মানবাধিকার ও আধুনিক রাষ্ট্রের সঙ্গে সাংঘর্ষিকভাবে উপস্থাপন করে, তাহলে তা কার্যকর রাজনীতির ক্ষেত্র তৈরি করতে পারবে না। ইসলাম কখনোই অন্যায়, নিপীড়ন বা স্বৈরাচারকে সমর্থন করে না এই মৌলিক সত্যকে কেন্দ্র করে জামায়াত যদি নিজেদের রাজনৈতিক তত্ত্ব নতুনভাবে ব্যাখ্যা করে, তবে তারা নতুন প্রজন্মের কাছে প্রাসঙ্গিক হতে পারে।

একই সঙ্গে দলটির প্রয়োজন নারী ও সংখ্যালঘু প্রশ্নে আধুনিক দৃষ্টিভঙ্গি। বাংলাদেশের সমাজে নারীর ভূমিকা এখন অর্থনীতি ও প্রশাসন উভয় ক্ষেত্রেই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু জামায়াতের পূর্ববর্তী অবস্থান নারী নেতৃত্ব ও নারী অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে ছিল রক্ষণশীল ও সীমাবদ্ধ। এই মনোভাব যদি অপরিবর্তিত থাকে, তবে তারা সমাজের অর্ধেক জনগণকে নিজেদের থেকে দূরে রাখবে। একইভাবে সংখ্যালঘুদের প্রতি সহনশীলতা, নাগরিক অধিকার ও ধর্মীয় স্বাধীনতা নিশ্চিত করার বিষয়ে তাদের সুস্পষ্ট নীতি থাকা প্রয়োজন।

অন্যদিকে রাজনৈতিক কৌশলের দিক থেকেও জামায়াতের উচিত বাস্তববাদী হওয়া। বাংলাদেশে রাজনীতি এখন আর শুধু আদর্শের লড়াই নয়, বরং সাংগঠনিক দক্ষতা, গণসংযোগ ও গণমাধ্যমব্যবস্থার ওপর নির্ভরশীল। জামায়াতের সংগঠনমূলক শক্তি অতীতে ছিল তাদের প্রধান সম্পদ, কিন্তু দীর্ঘদিন নিষিদ্ধ ও সীমাবদ্ধ থাকার কারণে সেই শক্তি দুর্বল হয়েছে। তাই তাদের নতুন করে সাংগঠনিক পুনর্গঠন করতে হবে বিশেষ করে তরুণদের আকৃষ্ট করার মাধ্যমে।

২০২৬ সালের নির্বাচনকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক মাঠ ইতিমধ্যে উত্তপ্ত হতে শুরু করেছে। জামায়াতের আমির ১৯৪৭ সালের পর দল কোনো অপরাধ করলে ক্ষমা চেয়েছেন কিন্তু একাত্তরের গণহত্যার বিষয়টি এড়িয়ে গেছেন। যা নিয়ে দেশজুড়ে চলছে সমালোচনা। এই প্রেক্ষাপটে জামায়াত যদি একাত্তরের অপরাধের জন্য ক্ষমা চেয়ে নিজেদের নতুনভাবে উপস্থাপন করতে পারে একটি দায়িত্বশীল, নৈতিক ও সংস্কারবাদী রাজনৈতিক শক্তি হিসেবে তাহলে তারা হয়তো জন আস্থা পুনরুদ্ধার করতে পারবে। তবে সেটি হবে না ধর্মীয় আবেগের ওপর ভিত্তি করে, বরং বাস্তববাদী রাজনৈতিক কর্মসূচি, সামাজিক ন্যায়বিচারের অঙ্গীকার ও অতীতের আত্মসমালোচনার সাহসের মাধ্যমে।

১৯৪৭ সালে ধর্মের নামে রাজনীতি মানুষকে বিভক্ত করেছিল, আর ১৯৭১ সালে মানবমুক্তির সংগ্রাম মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করেছিল। আজ ২০২৬-এর প্রাক্কালে বাংলাদেশ সেই ঐক্যের চেতনাকেই ধরে রাখতে চায়। জামায়াতে ইসলামীর সামনে তাই দুটি পথ খোলা একটি পুরোনো পথ, যেখানে তারা ইতিহাসের ভারে নত হয়ে প্রান্তিক হয়ে পড়বে; আরেকটি নতুন পথ, যেখানে আত্মসমালোচনার মধ্য দিয়ে তারা সত্যিকার অর্থে জনগণের আস্থা পুনর্নির্মাণ করতে পারবে। যে পথ তারা বেছে নেবে, সেটিই নির্ধারণ করবে তাদের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ। ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি নয়, এখন সময় আত্মসমালোচনা ও পুনর্জাগরণের। ২০২৬ সালের নির্বাচনে জামায়াতে ইসলামী যদি সত্যিই নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করতে পারে স্বাধীনতার চেতনা, গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ও ইসলামি ন্যায়নীতির সংমিশ্রণে তাহলে বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটি নতুন অধ্যায় শুরু হতে পারে। আর যদি তারা সেই সাহস না দেখায়, তবে ইতিহাস আবারও প্রমাণ করবে যে দল নিজ অতীতের মুখোমুখি হতে পারে না, সে ভবিষ্যতের দাবিও রাখতে পারে না।

লেখক : সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বেসরকারি ব্যাংকিং আর্থিক অপরাধ বিশেষজ্ঞ

এই বিভাগের আরও খবর
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক
ইউক্রেন যুদ্ধ
ইউক্রেন যুদ্ধ
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
সর্বশেষ খবর
রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জরুরি সহায়তায় ইতালির ২৫ লাখ ইউরো অনুদান
রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জরুরি সহায়তায় ইতালির ২৫ লাখ ইউরো অনুদান

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাটজিপিটিতে ব্যবহার করা যাবে জনপ্রিয় একাধিক অ্যাপ
চ্যাটজিপিটিতে ব্যবহার করা যাবে জনপ্রিয় একাধিক অ্যাপ

৫৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ড্রাইভিং লাইসেন্স ও ফিটনেস পরীক্ষা বেসরকারিকরণ নিরাপদ সড়কের অন্তরায়
ড্রাইভিং লাইসেন্স ও ফিটনেস পরীক্ষা বেসরকারিকরণ নিরাপদ সড়কের অন্তরায়

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জার্মানিতে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
জার্মানিতে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুনরায় চালু হচ্ছে বেসিস-সিসিপ প্রোগ্রাম
পুনরায় চালু হচ্ছে বেসিস-সিসিপ প্রোগ্রাম

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক
বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ অক্টোবর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা
চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিপর্যয় পেরিয়ে ইতিহাস: আবারও শীর্ষে অ্যাপল
বিপর্যয় পেরিয়ে ইতিহাস: আবারও শীর্ষে অ্যাপল

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার দায় স্বীকার করল বন্দুকধারী
জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার দায় স্বীকার করল বন্দুকধারী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতালে ভর্তি হাসান মাসুদ
হাসপাতালে ভর্তি হাসান মাসুদ

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি
সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনের আগে রক্তাক্ত রিও, নিহত ২০
জলবায়ু সম্মেলনের আগে রক্তাক্ত রিও, নিহত ২০

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলেজ ছাত্র তুহিন হত্যায় অভিযুক্তদের শাস্তির দাবি
কলেজ ছাত্র তুহিন হত্যায় অভিযুক্তদের শাস্তির দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় নতুন হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর
গাজায় নতুন হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চসিকের চারজনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট গ্রহণের শুনানি পেছাল
চসিকের চারজনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট গ্রহণের শুনানি পেছাল

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হালদা নদীকে হেরিটেজ ঘোষণার গেজেট সংশোধন করা হবে : মৎস্য উপদেষ্টা
হালদা নদীকে হেরিটেজ ঘোষণার গেজেট সংশোধন করা হবে : মৎস্য উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নারায়ণগঞ্জে ইজিবাইক চালককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
নারায়ণগঞ্জে ইজিবাইক চালককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্রিকেট ইতিহাসে বিরল কীর্তি গড়লেন অ্যাশলে গার্ডনার
ক্রিকেট ইতিহাসে বিরল কীর্তি গড়লেন অ্যাশলে গার্ডনার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে যুবককে কুপিয়ে এক লাখ টাকা ছিনতাই
রাজধানীতে যুবককে কুপিয়ে এক লাখ টাকা ছিনতাই

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার ফ্যাসিবাদী যাত্রা শুরু হয় ২৮ অক্টোবরের রক্তাক্ত তাণ্ডব দিয়ে : রিজভী
হাসিনার ফ্যাসিবাদী যাত্রা শুরু হয় ২৮ অক্টোবরের রক্তাক্ত তাণ্ডব দিয়ে : রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানের নতুন নেতৃত্ব থেকে ‘ইতিবাচক বার্তা’ লক্ষ্য করছে চীন
জাপানের নতুন নেতৃত্ব থেকে ‘ইতিবাচক বার্তা’ লক্ষ্য করছে চীন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আইসিসির ওপর ভারতের প্রভাব’ নিয়ে মুখ খুললেন সাবেক ম্যাচ রেফারি
‘আইসিসির ওপর ভারতের প্রভাব’ নিয়ে মুখ খুললেন সাবেক ম্যাচ রেফারি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সাইয়ারা’র অভিনেত্রী এবার ভূতের সিনেমায়
‘সাইয়ারা’র অভিনেত্রী এবার ভূতের সিনেমায়

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত হবে বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ডরহীন দল : গম্ভীর
ভারত হবে বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ডরহীন দল : গম্ভীর

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট
১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাবিতে জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের নেতৃত্বে অধ্যাপক শামছুল-জামাল-নজরুল
জাবিতে জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের নেতৃত্বে অধ্যাপক শামছুল-জামাল-নজরুল

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির আভাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে বৃহৎ নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ: রাষ্ট্রদূত মিলার
বাংলাদেশে বৃহৎ নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ: রাষ্ট্রদূত মিলার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস
পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার
হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল
ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা
‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প
পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না
ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন
অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ
সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ : ভারতের উপকূলীয় এলাকার স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ : ভারতের উপকূলীয় এলাকার স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট
ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’

নগর জীবন

বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ
বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক
স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

খবর

বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে
বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ
লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু
ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি
বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি

নগর জীবন

শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর
শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ
ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন

নগর জীবন

হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি
হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি

পেছনের পৃষ্ঠা

এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না
এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না

নগর জীবন

সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে
সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে
চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে

নগর জীবন

ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন
ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

নগর জীবন

স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার
স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার

টেকনোলজি

নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে
নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে

নগর জীবন

স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি
স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি

দেশগ্রাম

বিআরটিসির চলন্ত বাসে আগুন
বিআরটিসির চলন্ত বাসে আগুন

নগর জীবন

নির্বাচনের দুর্নাম করবে এমন পর্যবেক্ষক ডাকবে না সরকার
নির্বাচনের দুর্নাম করবে এমন পর্যবেক্ষক ডাকবে না সরকার

নগর জীবন

‘তরল বায়ুপ্রযুক্তি’ হতে পারে জীবাশ্ম জ্বালানির বিকল্প
‘তরল বায়ুপ্রযুক্তি’ হতে পারে জীবাশ্ম জ্বালানির বিকল্প

টেকনোলজি