জেলার পত্নীতলা ও ধামইরহাট উপজেলা নিয়ে গঠিত নওগাঁ-২ আসনে বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী ছাড়া অন্য কোনো দলের প্রার্থীদের তৎপরতা দেখা যায়নি। বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশীরা হলেন, দলের কেন্দ্রীয় কৃষিবিষয়ক সম্পাদক ও সাবেক তিনবারের সংসদ সদস্য সামসুজ্জোহা খাঁন, নওগাঁ জেলা বিএনপির সাবেক সহসভাপতি খাজা নাজিবুল্লাহ্ চৌধুরী, জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সাবেক কেন্দ্রীয় সহসভাপতি ও বুয়েট শাখা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার কে এম এস মুসাব্বির শাফি, ধামইরহাট উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি চপল চৌধুরী, জেলা মহিলা দলের ভারপ্রাপ্ত সভানেত্রী সামিনা পারভিন পলি। আর জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী নওগাঁ জেলা শাখার নায়েবে আমির প্রকৌশলী এনামুল হক।
বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির কৃষিবিষয়ক সম্পাদক সামসুজ্জোহা খাঁন বলেন, জনপ্রিয়তা আছে বলেই তিনবার এমপি হয়েছি। সব কিছু বিবেচনা করে দল আমাকে মনোনয়ন দেবে আমি বিশ্বাস করি।
নওগাঁ জেলা বিএনপির সাবেক সহসভাপতি খাজা নাজিবুল্লাহ্ চৌধুরী বলেন, তরুণ প্রজন্ম তরুণকে চাইবে এটা স্বাভাবিক। জেল খেটেছি, নির্যাতনের শিকার হয়েছি তবুও পিছপা হয়নি। শতভাগ আশাবাদী দল আমাকে মূল্যায়ন করবে। বুয়েট শাখা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি প্রকৌশলী কে এম এস মুসাব্বির শাফি বলেন, এলাকার সব ধর্মের সাধারণ মানুষের পাশাপাশি অসহায় ও দুস্থদের পাশে দাঁড়িয়ে বিভিন্ন সমাজসেবামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করছি।
জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির প্রকৌশলী এনামুল হক বলেন, ইসলাম, ইনসাফ এবং জনকল্যাণের রাজনীতি প্রতিষ্ঠায় জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থীরা সততা ও আদর্শের প্রতীক হিসেবে কাজ করছেন।