শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৯ অক্টোবর, ২০২৫

ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ

এক.

সর্বহারা পার্টির প্রতিষ্ঠাতা সিরাজ সিকদাররা আট ভাইবোন।  সবার বড় বাদশা আলম সিকদার। মুক্তিযুদ্ধের সময় গাইবান্ধায় সিএন্ডবির বিভাগীয় প্রকৌশলী হিসেবে কর্মরত ছিলেন। বাদশা মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে একাত্ম হন ২৫ মার্চ পাকিস্তানি বাহিনীর গণহত্যা শুরুর পরই। গাইবান্ধায় মুক্তিযোদ্ধাদের সংগঠিত করার ক্ষেত্রেও ভূমিকা রাখেন। পাকিস্তানি মনোভাবাপন্ন বাঙালি এসডিওর নজরে আসে বাদশা সিকদারের তৎপরতা। তাঁরই প্ররোচনায় একাত্তরের ২৫ এপ্রিল পাকিস্তানি সৈন্যরা বাদশা সিকদার ও তাঁর বাবুর্চিকে বাসভবন থেকে ধরে নিয়ে যায়। গাইবান্ধার রংপুর ব্রিজের নিচে আরও অনেকের সঙ্গে নির্মম হত্যাকাণ্ডের শিকার হন তাঁরা। বাদশা সিকদারের লাশও পাওয়া যায়নি।

সিরাজ সিকদারের আট ভাইবোনের মধ্যে দুই ভাইবোন ব্যাপকভাবে পরিচিত। তাঁদের একজন সিরাজ সিকদার। অন্যজন শামীম সিকদার (জন্ম ২২ অক্টোবর ১৯৫২, মৃত্যু ২১ মার্চ, ২০২৩)। শামীম সিকদার ছিলেন দেশের অন্যতম সেরা ভাস্কর। রাজনীতিসচেতন হলেও তিনি কোনো রাজনৈতিক সংগঠনে নিজেকে যুক্ত করেননি। ভাই সিরাজ সিকদার ও স্বামী জাকারিয়া খান চৌধুরী রাজনীতিক হিসেবে সুপরিচিত হলেও প্রত্যক্ষ রাজনীতিতে শামীমের আগ্রহ ছিল না। তিনি ছিলেন ভয়ডরহীন এক নারী। বেপরোয়া মনোভাবের জন্যও শামীম সিকদারের পরিচিতি ছিল। ১৯৬৫ সালে ঢাকার বুলবুল ললিতকলা একাডেমিতে ভাস্কর্যের ওপর তিন বছর মেয়াদি কোর্সে ভর্তি হন। খ্যাতনামা ফরাসি ভাস্কর সিভিস্কি ছিলেন কোর্সটির শিক্ষক। ১৯৭৬ সালে লন্ডনের এক নামি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে ভাস্কর্যের ওপর সনদ অর্জন করেন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা বিভাগের শিক্ষক জীবনেও জিনসের প্যান্ট-শার্ট পরতেন শামীম সিকদার। পায়ে হাই হিল জুতার বদলে থাকত কেডস। প্রকাশ্যে ধূমপানের অভ্যাস ছিল তাঁর। স্বাধীনতার পর ছাত্রলীগের পান্ডাদের বক্রোক্তির জবাবে তাদের দিকে আধ পোড়া সিগারেট ছুড়ে মারার দুঃসাহসও দেখিয়েছেন শামীম সিকদার। পকেটে রিভলবার রেখে ঘুরে বেড়াতেন তিনি। কুংফু কারাতেও ছিলেন পারদর্শী। দেশের সবচেয়ে মর্যাদাবান শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনার সঙ্গে জড়িত থাকার সময়ও তাঁকে আবডালে অনেকে সম্বোধন করতেন ‘মহিলা মাস্তান’ হিসেবে। বিশ্ববিদ্যালয়ে আসতেন নিজে গাড়ি চালিয়ে।

শামীম সিকদার মেজো ভাই সিরাজ সিকদারকে শ্রদ্ধা করতেন। একজন বিপ্লবী ও দেশপ্রেমিক হিসেবে অগ্রজের প্রতি ছিল তাঁর শ্রদ্ধা। শামীম সিকদার ছিলেন আপাদমস্তক একজন ভাস্কর। দেশের ইতিহাসে তিনিই সবচেয়ে বেশি ভাস্কর্যের নির্মাতা। ভাস্কর্যের ওপর বেশ কয়েকটি বই রয়েছে তাঁর। যার সব কটি ইংরেজি ভাষার।

দুই.

সুমন পালিতভাস্কর হিসেবে শামীম সিকদারের হাতেখড়ি শিশু বেলাতেই। দেশেবিদেশে পড়াশোনাও করেছেন ভাস্কর্য নিয়ে। দেশের সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনের অনেকের সঙ্গে শামীম সিকদারের ছিল ঘনিষ্ঠতা। তাঁর বন্ধুদের মধ্যে ছিলেন লেখক-চিন্তক, মনীষী আহমদ ছফা। সাহিত্যের সব অঙ্গনের অসামান্য প্রতিভাবান হিসেবে মূল্যায়ন করা হয় যাঁকে। হুমায়ূন আহমেদের মতো কথাসাহিত্যিকও আলোকবর্তিকা হিসেবে দেখতেন আহমদ ছফাকে। বলা হয়, রতনে রতন চেনে। ছফার সঙ্গে শামীম সিকদারের সম্পর্কের মিথস্ক্রিয়ায় বাংলা ভাষার প্রবচনটি উদাহরণ বলে বিবেচিত হতে পারে।

শামীম ছিলেন ভাস্কর্যের ক্ষেত্রে অন্যতম সেরা নাম। আহমদ ছফাকে তিনি বন্ধু হিসেবেই ভাবতেন। দেশের সাহিত্য সংস্কৃতিতে ছফার অবদানকে দেখতেন শ্রদ্ধার চোখে। তাঁদের নিয়ে মিথ বা কল্পকাহিনির বিস্তার ঘটেছিল বুদ্ধিবৃত্তিক মহলে। বলা হয়, খাপছাড়া জীবনধারার অধিকারী ছফা শামীম সিকদারকে দেখতেন অন্য চোখে। আহমদ ছফা শামীম সিকদারের একতরফা প্রেমে হাবুডুবু খেতেন। অন্যদিকে তাঁকে ভয়ও করতেন যমের মতো। সবারই জানা, আহমদ ছফা ছিলেন চিরকুমার। ঘনিষ্ঠজনদের কাছে তিনি অকপটে ভাস্কর শামীম সিকদারের প্রতি তাঁর দুর্বলতার কথা বলতেন। আহমদ ছফাকে যারা কাছ থেকে চিনতেন, তাদের সবার কাছে বিষয়টি ছিল ওপেন সিক্রেট। আহমদ ছফার আত্মজীবনীমূলক উপন্যাস ‘অর্ধেক নারী অর্ধেক ঈশ্বরী’। ওই উপন্যাসেও বিষয়টি উঠে এসেছে। আহমদ ছফা সেখানে শামীম সিকদারের চিত্র এঁকেছেন ‘দূরদানা’ চরিত্রে।  

বলা হয়ে থাকে প্রতিটি মানুষের জীবনে প্রেম আসে। ছফার ক্ষেত্রেও তার ব্যতিক্রম হয়নি। শামীম সিকদার ছিলেন ছফার জীবনের প্রথম নারী। যাঁকে তিনি প্রেমিকা বলে ভাবতেন। একপক্ষীয় সে প্রেমে শামীমের সায় ছিল না। আহমদ ছফার জন্ম ১৯৪৩ সালের ৩০ জুন। চট্টগ্রামের চন্দনাইশের গাছবাড়িয়া গ্রামে। দুই ভাই ও চার বোনের মধ্যে তিনি ছিলেন দ্বিতীয়। লেখালেখির ক্ষেত্রে কিছু একটা করার উদ্দেশেই ঢাকা আসা। ঢাকায় এসে নিরাশ্রয় হয়ে পড়েন ছফা। কোনো নির্দিষ্ট ঠিকানা ছিল না। এমনকি ডালভাতের অর্থ জোগানোও তাঁর জন্য কঠিন হয়ে উঠেছিল। থাকতেন অন্যের আশ্রয়ে। পত্রিকায় অনুবাদ আর প্রুফ রিডিংয়ের কাজ করে যা পেতেন, তাতে নুন আনতে পান্তা ফুরাত। ছফার জেদ তাঁকে প্রতিকূল অবস্থার মধ্যেও টিকে থাকার লড়াইয়ে সাহস জুগিয়েছে। অসামান্য প্রতিভাবান আহমদ ছফার হার না-মানা মনোভাবই তাঁকে বাংলা সাহিত্যের অন্যতম দিকপাল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে। বলা হয়ে থাকে মীর মশাররফ হোসেন ও কাজী নজরুল ইসলামের পর বাঙালি মুসলমানদের মধ্যে সাহিত্যের ক্ষেত্রে তিনিই সবচেয়ে বড় অবদান রেখেছেন।

অসামান্য প্রতিভাবান হলেও ক্ষুধার রাজ্যে যে জীবন গদ্যময় এই কঠিন সত্যটি ছফাকে তাড়িয়ে বেড়িয়েছে জীবনের এক বড় অংশজুড়ে। জীবনের প্রতি একধরনের বিতৃষ্ণাও জন্মেছিল তাঁর। প্রথাগত আচরণে অভ্যস্ত ছিলেন না তিনি। রাজনীতি ও সমাজ বিশ্লেষণে ছফার পাণ্ডিত্য ছিল ঈর্ষণীয়। তবে এর পাশাপাশি জীবন সম্পর্কে উদ্ভট ধারণাও পোষণ করতেন তিনি। তাঁর মধ্যে গড়ে উঠেছিল এমন কিছু প্রবণতা যা একজন যুগশ্রেষ্ঠ সমাজচিন্তকের কাছ থেকে আশা করা যায় না। ছফা সম্পর্কে বলা হয়, যে মেয়ের সঙ্গে তাঁর কথা হতো, পরিচয় গড়ার কদিন বাদে তাকে বিয়ের প্রস্তাব দিতেন তিনি। যা সংশ্লিষ্টদের বিব্রতকর অবস্থায় ফেলত। অনেকের মতে, বিয়ের জন্য ভারসাম্যহীন আচরণও করতেন তিনি। যে কারণে অনেকেই তাঁকে দেখলে এড়িয়ে চলতেন। শামীম সিকদার আহমদ ছফার আচরণে বিরক্ত হলেও তাঁকে কখনো এড়িয়ে চলেননি। বাংলা সাহিত্য-সংস্কৃতি অঙ্গনে ছফা যে দেশের স্বাধীনতা-উত্তর সময়ের সেরা প্রতিনিধি এ বিষয়টি শামীম সিকদার উপলব্ধি করতেন। তাঁর অসামান্য প্রতিভাকে শ্রদ্ধা করতেন। এই শ্রদ্ধাবোধই তাঁদের বন্ধুত্বকে টিকিয়ে রেখেছিল। ছফা শামীম সিকদারের সঙ্গে একপক্ষীয় প্রেমে মগ্ন ছিলেন। বন্ধুজনদের বলতেন শামীম সিকদার তাঁকে বিয়ে করতে চায়। শামীম এই পাগলামি উপভোগও করতেন। তো একদিন ছফা শামীম সিকদারকে নিয়ে যান অধ্যাপক আবুল কাসেম ফজলুল হকের বাড়িতে। তাঁদের দেখতে পেয়েই  আবুল কাসেম ফজলুল হক জিজ্ঞেস করলেন, ‘কেন এসেছ?’

ছফা জানালেন, তাঁরা বিয়ে করবেন। শামীম তাঁকে বিয়ে করতে চায়। অবাক হয়ে আবুল কাসেম ফজলুল হক বললেন, ‘তা আমার এখানে কেন?’

ছফা জানালেন, ঢাকায় তাঁর থাকার জায়গা নেই। বিয়ের পরে এখানে থাকতে চাই তাই এসেছি। আবুল কাসেম ফজলুল হক মেনে নিলেন। তিনি তাঁর বাড়ির একটি ঘর শর্ত সাপেক্ষে এক মাসের জন্য ছেড়ে দিতেও রাজি হলেন। বললেন, থাকতে হলে আগে বিয়ে রেজিস্ট্রি হবে। তারপর থাকাখাওয়া। তিনি ছফাকে কাজি ডেকে আনতে বললেন। ছফা গেলেন কাজি আনতে। শামীম সিকদার এতক্ষণ চুপ ছিলেন। ছফা যেতেই বললেন, ‘আমি এখন যাই।’ ফজলুল হক বললেন, ‘ছফা তো কাজি আনতে গেল।’

শামীম সিকদার কোনো ভনিতা না করেই বলেন, ‘ওর সঙ্গে মজা করলাম। ছফার সঙ্গে বিয়ে করা যায়?’ শামীম ছফার বিরুদ্ধে অভিযোগ করে বলেন, ‘তিনি সবাইকে বলে বেড়ান আমি নাকি তাঁকে বিয়ে করার জন্য পাগল। যার সঙ্গে তাঁর পরিচয় হয়, কদিন পর তাকে তিনি বিয়ের প্রস্তাব দেন। আসলে তাঁর কোনো ব্যক্তিত্বই নেই।’

আহমদ ছফা ফিরে এসে দেখেন শামীম সিকদার নেই। আবুল কাসেম ফজলুল হক তাঁকে খুলে বলেন সবকিছু। ছফা মনে যে আঘাত পান, তা তিনি কখনো ভুলতে পারেননি। তারপর থেকে শামীম সিকদারকে বিয়ের কথা কখনো ভাবেননি। তবে দুই প্রতিভাবানের বন্ধুত্ব আজীবনই ছিল। কবি অসীম সাহা ছফা-শামীম সিকদারের সম্পর্কের রসায়ন নিয়ে তাঁর স্মৃতিকথায় আলোকপাত করেছেন। তিনি লিখেছেন, ‘একদিন সন্ধ্যায় ছফা ভাইয়ের ওখানে যেতেই তিনি আমাকে বললেন, চল অসীম, শামীমের ওখানে যাই। আন্তর্জাতিক ছাত্রাবাসের পূর্ব দিক দিয়ে তখন আর্ট কলেজে যাওয়ার রাস্তা ছিল। আমরা বেরিয়ে পড়ি। হাঁটার এক ফাঁকে ছফা ভাই আমাকে হঠাৎ করেই বলে ফেললেন, বুঝলে অসীম, আমি বোধ হয় শামীমকে ভালোবেসে ফেলেছি। আমি বললাম, ভালো কথা। তিনি সঙ্গে সঙ্গে বললেন, না না, কিন্তু ওকে আমি বিয়ে করব না। আমি বললাম, কেন? তিনি বললেন, ও আমাকে মেরে ফেলবে।’

তিন.

শামীম সিকদার ছিলেন সত্যিকার অর্থেই বেপরোয়া। দেশের এই গুণী ভাস্কর পরিচিতজনদের বলতেন, বিয়ে সংসারে তাঁর পোষাবে না। তারপরও তিনি বিয়ের বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিলেন। তাঁর স্বামী ছিলেন একজন কবি। তার চেয়েও বড় পরিচয় একজন স্বাধীনতাসংগ্রামী। নাম জাকারিয়া খান চৌধুরী। পৈতৃক বাড়ি হবিগঞ্জ। জন্ম আসামের শিবসাগরে, ১৯৩৩ সালের ১৮ নভেম্বর। মৃত্যু ২৫ মার্চ, ২০২১। ১৯৭৭ সালে জাকারিয়া চৌধুরী ছিলেন প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের উপদেষ্টা। ১৯৯৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে হবিগঞ্জ-২ আসনে বিএনপি থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনে অংশ নিয়ে কারাবরণ করেন তিনি। ১৯৫৭ সালে লন্ডনে ব্যারিস্টারি পড়তে যান। পরের বছর পাকিস্তানে সেনাশাসন জারি হয়। সে অপশাসনের বিরুদ্ধে প্রবাসেই আন্দোলন শুরু করেন জাকারিয়া চৌধুরী। ১৯৬০ সালে দেশের স্বাধীনতার জন্য ‘পূর্বসূরি’ নামে একটি গোপন সংগঠন গড়ে তোলেন। ১৯৬৩ সালে আওয়ামী লীগ নেতা শেখ মুজিব এক সংক্ষিপ্ত সফরে লন্ডনে গেলে তাঁর সঙ্গে বৈঠক করেন জাকারিয়া চৌধুরী। স্বাধীনতার প্রশ্নে একমত হন তাঁরা। ১৯৬৮ সালে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার প্রতিবাদে লন্ডনে পাকিস্তান হাইকমিশন দখল কর্মসূচিতে জাকারিয়া চৌধুরী নেতৃত্ব দেন। ১৯৭১ সালের এপ্রিলের শুরুর দিকে হবিগঞ্জের তেলিয়াপাড়া চা-বাগানে মুক্তিযোদ্ধাদের সংগঠিত করার কাজে সক্রিয় ভূমিকা রাখেন। মেজর খালেদ মোশাররফের নেতৃত্বে বিদ্রোহী বাঙালি সৈনিকদের একটি দল চা-বাগান এলাকায় অবস্থান নেয়। বাঙালি সেনা অফিসারদের বৈঠকে জাকারিয়া চৌধুরীকে লন্ডনে গিয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য অর্থ ও অস্ত্র জোগাড় করার দায়িত্ব দেওয়া হয়।

জাকারিয়া চৌধুরীর সঙ্গে পরিচয় ১৯৭৭ সালের শেষ ভাগে সম্ভবত ডিসেম্বরে। তখন তিনি শ্রম, জনশক্তি এবং জনকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা। খুলনা থেকে ঢাকায় এসেছিলাম সাপ্তাহিক পদধ্বনির কাজে। উঠেছিলাম পল্টনের এক হোটেলে। সেখানেই কাকতালীয়ভাবে দেখা হয় খুলনার প্রভাবশালী শ্রমিক নেতা আশরাফ হোসেনের সঙ্গে। আশরাফ ভাই পরে বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হন। ছিলেন দলটির যুগ্ম মহাসচিব। একাধিকবার সংসদ সদস্যও নির্বাচিত হন। তিনিই আমাকে সচিবালয়ে নিয়ে যান উপদেষ্টার দপ্তরে। দীর্ঘক্ষণ আলাপ হয় জাকারিয়া চৌধুরীর সঙ্গে। বিশেষ করে স্বাধীনতা ও মুক্তিসংগ্রামে তাঁর অগ্রণী ভূমিকা নিয়ে। প্রায় চার দশক পর আবার যোগাযোগ ঘটে জাকারিয়া চৌধুরীর সঙ্গে বাংলাদেশ প্রতিদিন-এ তাঁর কলাম লেখার সুবাদে।

জাকারিয়া চৌধুরী ছফা ও শামীম সিকদারকে নিয়ে গড়ে ওঠা মিথ সম্পর্কে জানতেন।  একদিন বলেছিলেন, ওঁরা দুজনই কিংবদন্তিতে পরিণত হয়েছেন নিজ যোগ্যতায়। তাঁদের প্রতি বুদ্ধিবৃত্তিক মহলের আগ্রহের কারণে। এটি তাঁর কাছেও উপভোগ্য।

লেখক : সিনিয়র সহকারী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

                ইমেইল :[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক
ইউক্রেন যুদ্ধ
ইউক্রেন যুদ্ধ
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
সর্বশেষ খবর
রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জরুরি সহায়তায় ইতালির ২৫ লাখ ইউরো অনুদান
রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জরুরি সহায়তায় ইতালির ২৫ লাখ ইউরো অনুদান

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাটজিপিটিতে ব্যবহার করা যাবে জনপ্রিয় একাধিক অ্যাপ
চ্যাটজিপিটিতে ব্যবহার করা যাবে জনপ্রিয় একাধিক অ্যাপ

৫৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ড্রাইভিং লাইসেন্স ও ফিটনেস পরীক্ষা বেসরকারিকরণ নিরাপদ সড়কের অন্তরায়
ড্রাইভিং লাইসেন্স ও ফিটনেস পরীক্ষা বেসরকারিকরণ নিরাপদ সড়কের অন্তরায়

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জার্মানিতে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
জার্মানিতে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুনরায় চালু হচ্ছে বেসিস-সিসিপ প্রোগ্রাম
পুনরায় চালু হচ্ছে বেসিস-সিসিপ প্রোগ্রাম

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক
বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ অক্টোবর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা
চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিপর্যয় পেরিয়ে ইতিহাস: আবারও শীর্ষে অ্যাপল
বিপর্যয় পেরিয়ে ইতিহাস: আবারও শীর্ষে অ্যাপল

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার দায় স্বীকার করল বন্দুকধারী
জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার দায় স্বীকার করল বন্দুকধারী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতালে ভর্তি হাসান মাসুদ
হাসপাতালে ভর্তি হাসান মাসুদ

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি
সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনের আগে রক্তাক্ত রিও, নিহত ২০
জলবায়ু সম্মেলনের আগে রক্তাক্ত রিও, নিহত ২০

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলেজ ছাত্র তুহিন হত্যায় অভিযুক্তদের শাস্তির দাবি
কলেজ ছাত্র তুহিন হত্যায় অভিযুক্তদের শাস্তির দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় নতুন হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর
গাজায় নতুন হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চসিকের চারজনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট গ্রহণের শুনানি পেছাল
চসিকের চারজনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট গ্রহণের শুনানি পেছাল

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হালদা নদীকে হেরিটেজ ঘোষণার গেজেট সংশোধন করা হবে : মৎস্য উপদেষ্টা
হালদা নদীকে হেরিটেজ ঘোষণার গেজেট সংশোধন করা হবে : মৎস্য উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নারায়ণগঞ্জে ইজিবাইক চালককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
নারায়ণগঞ্জে ইজিবাইক চালককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্রিকেট ইতিহাসে বিরল কীর্তি গড়লেন অ্যাশলে গার্ডনার
ক্রিকেট ইতিহাসে বিরল কীর্তি গড়লেন অ্যাশলে গার্ডনার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে যুবককে কুপিয়ে এক লাখ টাকা ছিনতাই
রাজধানীতে যুবককে কুপিয়ে এক লাখ টাকা ছিনতাই

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার ফ্যাসিবাদী যাত্রা শুরু হয় ২৮ অক্টোবরের রক্তাক্ত তাণ্ডব দিয়ে : রিজভী
হাসিনার ফ্যাসিবাদী যাত্রা শুরু হয় ২৮ অক্টোবরের রক্তাক্ত তাণ্ডব দিয়ে : রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানের নতুন নেতৃত্ব থেকে ‘ইতিবাচক বার্তা’ লক্ষ্য করছে চীন
জাপানের নতুন নেতৃত্ব থেকে ‘ইতিবাচক বার্তা’ লক্ষ্য করছে চীন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আইসিসির ওপর ভারতের প্রভাব’ নিয়ে মুখ খুললেন সাবেক ম্যাচ রেফারি
‘আইসিসির ওপর ভারতের প্রভাব’ নিয়ে মুখ খুললেন সাবেক ম্যাচ রেফারি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সাইয়ারা’র অভিনেত্রী এবার ভূতের সিনেমায়
‘সাইয়ারা’র অভিনেত্রী এবার ভূতের সিনেমায়

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত হবে বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ডরহীন দল : গম্ভীর
ভারত হবে বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ডরহীন দল : গম্ভীর

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট
১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাবিতে জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের নেতৃত্বে অধ্যাপক শামছুল-জামাল-নজরুল
জাবিতে জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের নেতৃত্বে অধ্যাপক শামছুল-জামাল-নজরুল

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির আভাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে বৃহৎ নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ: রাষ্ট্রদূত মিলার
বাংলাদেশে বৃহৎ নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ: রাষ্ট্রদূত মিলার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস
পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার
হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল
ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা
‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প
পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না
ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন
অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ
সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ : ভারতের উপকূলীয় এলাকার স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ : ভারতের উপকূলীয় এলাকার স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট
ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’

নগর জীবন

বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ
বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক
স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

খবর

বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে
বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ
লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু
ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি
বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি

নগর জীবন

শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর
শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ
ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন

নগর জীবন

হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি
হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি

পেছনের পৃষ্ঠা

এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না
এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না

নগর জীবন

সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে
সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে
চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে

নগর জীবন

ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন
ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

নগর জীবন

স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার
স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার

টেকনোলজি

নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে
নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে

নগর জীবন

স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি
স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি

দেশগ্রাম

বিআরটিসির চলন্ত বাসে আগুন
বিআরটিসির চলন্ত বাসে আগুন

নগর জীবন

নির্বাচনের দুর্নাম করবে এমন পর্যবেক্ষক ডাকবে না সরকার
নির্বাচনের দুর্নাম করবে এমন পর্যবেক্ষক ডাকবে না সরকার

নগর জীবন

‘তরল বায়ুপ্রযুক্তি’ হতে পারে জীবাশ্ম জ্বালানির বিকল্প
‘তরল বায়ুপ্রযুক্তি’ হতে পারে জীবাশ্ম জ্বালানির বিকল্প

টেকনোলজি