শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:৫৫, মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

পাহাড়ে অশান্তির বিষ টার্গেট সেনাবাহিনী

মোস্তফা কামাল
অনলাইন ভার্সন
পাহাড়ে অশান্তির বিষ টার্গেট সেনাবাহিনী

পার্বত্যাঞ্চলে বিশৃঙ্খলা পাকানোর ট্রায়াল রান আবারও। খেলাটি পুরনো, খেলোয়াড় বদলানো হয় মাঝেমধ্যে। খোঁজা হয় ছুঁতা। তা হোক সাইকেল চুরি নিয়ে বা এবারের মতো ধর্ষণকাণ্ড নিয়ে। কোনো না কোনো অসিলায় মাঠে নেমে তারা পরিস্থিতির বাঁক ঘুরিয়ে দেয়। নিয়ে আসে পার্বত্যাঞ্চল থেকে সেনাবাহিনীর সদস্যদের সরানোর দাবিনামা। এবারও ব্যতিক্রম নয়। পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের উসকে দিয়ে পার্বত্য জনপদকে অশান্ত-অনিরাপদ করে দাবিটির যথার্থতা প্রমাণের চেষ্টা এবারও।

পার্বত্যাঞ্চলে সাম্প্রতিক ধর্ষণকাণ্ডে অভিযুক্ত পাঁচজনের মধ্যে দুজন হিন্দু, একজন মারমা এবং দুজন চাকমা সম্প্রদায়ের। এরই মধ্যে পাকড়াও করা হয়েছে তাদের একজন নয়ন শীলকে। অথচ অভিযোগটির বাঁক ঘুরিয়ে কয়েকটি পাহাড়ি সন্ত্রাসী সংগঠনকে দিয়ে পরিস্থিতি ভিন্নদিকে নেওয়ার জোর তৎপরতা। তাদের উসকানিতে এলাকায় মসজিদ ভাঙচুর ও সেনাক্যাম্পে হামলার মতো ঘটনাও ঘটেছে।

পাহাড়ি সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোর দীর্ঘদিনের দাবি, সেনাক্যাম্প সরানোর। সাম্প্রতিক এ ঘটনাকেও নিয়েছে যুতসই অজুহাত হিসেবে। অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি করে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে ভুল বার্তা পাঠানো এবং নিরাপত্তা বাহিনীকে দুর্বল করার নতুন একটি ঘটনার অপেক্ষায় ছিল এই চক্র। স্থানীয় বাঙালি-পাহাড়ি উভয়ের বেশির ভাগই শান্ত প্রকৃতির। একেও সুযোগ হিসেবে নিয়ে উসকানিমূলক কাজে জড়িয়ে নিয়েছে।

গত বছরও এ মাসটিকেই বাছাই করেছিল তারা। ২০২৪ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর খাগড়াছড়িতে মোটরসাইকেলচালক মামুন হত্যাকে কেন্দ্র করে ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট-ইউপিডিএফ এবং এর অঙ্গসংগঠনগুলো দীঘিনালা ও রাঙামাটিতে সাম্প্রদায়িক অস্থিতিশীলতা তৈরির  চেষ্টা করে। জড়ায় নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে। ওই ঘটনার এক বছর পূর্তির মতো এ বছরও খাগড়াছড়িতে অনুরূপ ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটানোর চেষ্টা। গত ২৩ সেপ্টেম্বর রাতে খাগড়াছড়ির সিঙ্গিনালা এলাকায় এক স্কুলছাত্রীর ধর্ষণের অভিযোগকে আমলে নিয়ে ইউপিডিএফের দাবি করা সন্দেহভাজন শয়ন শীলকে সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় ২৪ সেপ্টেম্বর গ্রেপ্তার করা হয়। নেওয়া হয় পুলিশ হেফাজতে। ঘটনাটির সত্যতা বিচারে আইনি প্রক্রিয়া চলমান। শয়ন শীলকে গ্রেপ্তার করা সত্ত্বেও ইউপিডিএফের অঙ্গসংগঠন পিসিপির নেতা উখ্যানু মারমা ‘জুম্ম ছাত্র-জনতার’ ব্যানারে গত ২৪ সেপ্টেম্বর খাগড়াছড়িতে বিক্ষোভ মিছিল এবং প্রতিবাদী মানববন্ধনের ডাক দেন। এর ধারাবাহিকতায় ২৫ সেপ্টেম্বর ইউপিডিএফের আহ্বানে খাগড়াছড়িতে অর্ধবেলা হরতাল পালন করা হয়। একই সময় দেশে-বিদেশে অবস্থানরত ব্লগার এবং পার্বত্যাঞ্চলের কিছু  ব্যক্তি অনলাইনে বাঙালিদের উদ্দেশ্য করে বিভিন্ন রকম অপপ্রচার ও উসকানিমূলক বক্তব্য দেওয়া শুরু করে। পরিকল্পনা মতো, ২৬ সেপ্টেম্বর ইউপিডিএফ কর্মী উখ্যানু মারমার নেতৃত্বে এবং সামাজিক মাধ্যমে দেশি ও প্রবাসী ব্লগারসহ পার্বত্য জেলার কিছু ব্যক্তির উসকানিমূলক প্রচারণা। এর জেরে গোটা খাগড়াছড়িতে উত্তেজনা। অবরোধ চলাকালে এক পর্যায়ে ইউপিডিএফের প্ররোচনায় উচ্ছৃঙ্খল এলাকাবাসী টহলরত সেনা দলের ওপর ইটপাটকেল ছোড়ে।

এমন উসকানির মধ্যেও সেনাবাহিনী ধৈর্য, সংযম ও মানবিকতার দৃষ্টান্ত দেখিয়ে বল প্রয়োগে যায়নি। ২৭ সেপ্টেম্বর ইউপিডিএফ এবং অঙ্গসংগঠনের কর্মীরা আবারও দাঙ্গা-হাঙ্গামা বাধানোর চেষ্টা চালায়। বিভিন্ন জায়গায় বাঙালিসহ সাধারণ মানুষের ওপর গুলি চালায়। ভাঙচুর, অ্যাম্বুল্যান্সে আক্রমণ, রাস্তা অবরোধসহ নাশকতাও বাদ দেয়নি। খাগড়াছড়ি পৌরসভা এলাকার আইন-শৃঙ্খলার চরম অবনতি ঘটাতে তারা সক্ষম হয়। দিনেদুপুরে পাহাড়ি-বাঙালির মধ্যে দাঙ্গা বাধিয়ে দেয়। অবস্থা বিবেচনায় জেলা প্রশাসন খাগড়াছড়ি ও গুইমারা এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করে। এর পরও হাল ছাড়ছে না মতলববাজরা। খাগড়াছড়ি পৌরসভা এলাকায় দাঙ্গা বাধাতে না পেরে ২৮ সেপ্টেম্বর সকাল থেকে খাগড়াছড়ির গুইমারা উপজেলার রামসু বাজার এলাকায় ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে সাধারণ জনগণকে উসকে দেয়। অবরোধ করে গুইমারা-খাগড়াছড়ি রাস্তা সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করে দেয়। লিপ্ত হয় বাঙালি জনগোষ্ঠীর সঙ্গে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়ায়। এ পর্যায়ে সেনাবাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে গেলে তারা দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র, ইটপাটকেল, গুলতি ও লাঠিসোঁটা নিয়ে সংঘবদ্ধভাবে সেনাবাহিনীর ওপর হামলা চালায়। রামগড় এলাকায় বিজিবির গাড়ি ভাঙচুর করে এবং বিজিবি সদস্যদের আহত করে। এক পর্যায়ে সেনাবাহিনীর টহল দল দ্রুত সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের ধাওয়া করে। গত কয়েক দিনের ঘটনা পর্যবেক্ষণে স্পষ্ট, ইউপিডিএফ হাল ছাড়ছে না।

গোটা পার্বত্য চট্টগ্রামকেই অস্থিতিশীল করার সুপরিকল্পিত ছকে এগোচ্ছে তারা। এলাকার নারী ও স্কুলগামী কোমলমতি শিশুদের বিভিন্ন পন্থায় তাদের নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডে টেনে আনছে। বহিরাগত সন্ত্রাসীদেরও জড়ো করেছে। পার্বত্য জনপদকে অশান্ত করতে নতুন করে তাদের একটা মরণকামড় স্পষ্ট। আর তাদের বড় টার্গেট সেনাবাহিনী। ছাত্র-জনতার মুখোমুখি দাঁড় করানোর ষড়যন্ত্র সেনাপ্রধানের সাহসী ও সময়োপযোগী সিদ্ধান্তের কারণে ব্যর্থ হওয়ার একটি প্রতিশোধ প্রবণতা কাজ করছে বিতাড়িতদের মধ্যে। লক্ষণ বলছে, নতুন করে পাহাড়ে একটি সাংঘর্ষিক পরিবেশ সৃষ্টির মধ্য দিয়ে সেনাবাহিনীকে একটি কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে দাঁড় করানো হচ্ছে।

ড. ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার নানামুখী চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন। বিশ্ব নেতারা তাঁর প্রতি অকুণ্ঠ সমর্থন ও সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। তবে অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা ও সীমান্তের হুমকি মোকাবেলার দায়িত্ব আমাদের সেনাবাহিনীকেই পালন করতে হচ্ছে। পার্বত্য চট্টগ্রামে সন্ত্রাস দমন অভিযানের শুরু থেকেই সেনাবাহিনীর সঙ্গে কাজে শামিল হচ্ছে অন্য বাহিনীগুলোও। রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবান নিয়ে গঠিত পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকাটি বাংলাদেশের অন্য ৬১টি জেলার চেয়ে ভিন্ন প্রকৃতির। ‘শান্তি, সম্প্রীতি ও উন্নয়ন’ মূলমন্ত্রকে সামনে রেখে পার্বত্য চট্টগ্রামের পাহাড়ি এলাকাগুলোতে সরকারের পাশাপাশি কাজ করে যাচ্ছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। সারাক্ষণ জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করতে হচ্ছে তাদের। সেখানে কেবল নিরাপত্তা নয়, সাম্প্রদায়িক সমপ্রীতি বাড়াতেও নানা মাত্রায় কাজ করছে সেনাবাহিনী। সরকারের নির্দেশনায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনী পাহাড়ের অন্ধকারাচ্ছন্ন মানুষের জীবনযাত্রার মানোন্নয়নে কার্যকর করছে নানা পরিকল্পনা। সেনাবাহিনীর সদস্যরা পার্বত্যাঞ্চলে দিন-রাত পরিশ্রম করে রাতারাতি সেখানে যোগাযোগ ব্যবস্থায় বিশাল পরিবর্তন ঘটিয়েছে। সেনাবাহিনী কেবল পার্বত্য চট্টগ্রামে নতুন নতুন রাস্তা তৈরি নয়, ভূমিধস বা অত্যধিক বৃষ্টিতে ভেঙে পড়া রাস্তা মেরামত, যাতায়াতের সুবিধার্থে ছোট ছোট নদী ও খালের ওপর সেতু ও সাঁকো তৈরির কাজও করছে।

বাংলাদেশের সর্বাধিক উচ্চতাবিশিষ্ট থানচি-আলীকদম সড়ক, বাঙ্গালহালিয়া-রাজস্থলী সড়ক, বাঘাইহাট-সাজেক সড়ক, বান্দরবান-বাঙ্গালহালিয়া-চন্দ্রঘোনা-ঘাগড়া সড়ক প্রকল্পটি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীই করেছে। পার্বত্যাঞ্চলে সেচ প্রকল্পের মাধ্যমে কৃষিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য সেনাবাহিনী স্থানীয়দের সমবায় সমিতির মাধ্যমে গভীর নলকূপ স্থাপনে সহায়তা করছে। এতে বিভিন্ন এলাকা একদিকে যেমন সেচের আওতায় আসছে, অন্যদিকে স্থানীয়দের খাবার পানির অভাব দূর করছে। পার্বত্যাঞ্চলের পানি ও বিদ্যুৎ আসার সঙ্গে সঙ্গে বেড়েছে কৃষিকাজ। বেড়েছে চাষাবাদ। প্রান্তিক চাষিরা প্রত্যন্ত এলাকা থেকে বিভিন্ন উৎপাদিত কৃষিপণ্য ও ফলফলাদি পরিবহনে সুবিধাপ্রাপ্ত হয়ে নিজেদের অর্থনৈতিকভাবে উন্নয়নে অবদান রাখছেন। এ ছাড়া বনজ সম্পদ রক্ষাকল্পে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী নিজ ব্যবস্থাপনায়, আবার কখনো বিভিন্ন এনজিও ও স্থানীয় জনসাধারণের সমন্বয়ের মাধ্যমে পর্যাপ্ত বনায়ন করছে। পর্যটনের জন্য পার্বত্য ভূখণ্ড বরাবরই আকর্ষণীয় হওয়া সত্ত্বেও যোগাযোগ ও আবাসন সুবিধা পর্যাপ্ত না থাকায় তিন পার্বত্য জেলায় এ সম্ভাবনা পুরোপুরি কাজে লাগানো যাচ্ছিল না। সেখানেও পর্যটকদের আকর্ষণ বাড়াতে সেনাবাহিনীর কর্মযজ্ঞ ব্যাপক। যোগাযোগ, নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ, অবকাঠামোর উন্নয়ন ও রাত্রি যাপনের সুবিধা তৈরি হওয়ায় এখন হাজার হাজার সৌন্দর্যপিপাসু মানুষ পার্বত্য চট্টগ্রামের বিভিন্ন দুর্গম স্থানে ভ্রমণ করার সুযোগ পাচ্ছেন।

পার্বত্য অঞ্চলের হতদরিদ্র পাহাড়ি-বাঙালি মহিলাদের ক্ষমতায়ন এবং আত্মনির্ভরশীল করে গড়ে তুলতে সেনাবাহিনী নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় বিনামূল্যে কম্পিউটার ও সেলাই মেশিন বিতরণ ও প্রশিক্ষণও দিচ্ছে। এসব কাজের সুফল মিলছে। এতে একদিকে পিছিয়ে পড়া পাহাড়ি-বাঙালি নারীরা স্বাবলম্বী হচ্ছে, আরেক দিকে হিংসার আগুনে পুড়ছে পাহাড়ি কিছু শক্তি। তাদের সঙ্গে মিলে  দায়িত্বশীল ব্যক্তিবিশেষ  শুধু পাহাড়িদের বঞ্চনা এবং অত্যাচারিত হওয়ার নির্বাচিত অংশবিশেষের ওপর আলোকপাত করতে গিয়ে পাহাড়িদের প্রতি সহানুভূতি আদায় করেন। কিছু লোকের জন্য সহানুভূতি আদায়ের এই পদ্ধতি অন্য অনেক লোকের প্রতিও এক ধরনের বঞ্চনার সৃষ্টি করছেন। আর কথার ফাঁকে জ্ঞান দিতে গিয়ে সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে দুই কথা বলে স্মার্টনেস দেখানোর বাতিকও কাজ করে তাঁদের কারো কারো মধ্যে। পাহাড়ে টেকসই শান্তি ফিরিয়ে আনতে হলে সন্ত্রাসীদের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক পৃষ্ঠপোষকতার ফাঁকফোকর বন্ধ করতেই হবে।

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট

ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন

এই বিভাগের আরও খবর
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সর্বশেষ খবর
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

২৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি
ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু
শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা
টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা