শিরোনাম
প্রকাশ: ০৬:১০, সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতি সহায়তা আরো সহজ করা প্রয়োজন

নিরঞ্জন রায়
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতি সহায়তা আরো সহজ করা প্রয়োজন

বাংলাদেশ ব্যাংক সম্প্রতি দেশের ব্যবসায়ীদের নীতি সহায়তা প্রদানের উদ্দেশ্যে একটি নীতিমালা জারি করেছে। ইতোপূর্বে বাংলাদেশ ব্যাংক দেশের কিছু বিশিষ্ট ব্যবসায়ী, বিশেষ করে বৃহৎ ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানকে বিশেষ ঋণ পুনঃ তফসিল সুবিধা দিয়েছিল। বাংলাদেশ ব্যাংকের বিশেষ ঋণ পুনঃ তফসিল সুবিধার তুলনায় এই নীতি সহায়তা কিছুটা বিস্তৃত পরিসরে গৃহীত হয়েছে, যার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত আছে (১) নীতি সহায়তাপ্রাপ্তির যোগ্যতা, (২) নীতি সহায়তার ধরন ও প্রকৃতি, (৩) বিশেষ ঋণ পুনঃ তফসিল সুবিধা, (৪) বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হারজনিত ক্ষতির প্রেক্ষিতে নীতি সহায়তা, (৫) বিশেষ ঋণ পুনর্গঠন সুবিধা, (৬) বিশেষ ঋণ স্থানান্তর বা এক্সিট সুবিধা এবং (৭) নীতি সহায়তা গ্রহণের জন্য আবেদনের প্রক্রিয়া ও অযোগ্যতা।

বিশেষ ঋণ পুনঃ তফসিল সুবিধা এবং নীতি সহায়তা, উভয়ই দেশের ব্যবসায়ী সম্প্রদায়কে সহযোগিতার উদ্দেশ্যে গৃহীত হলেও দুটো ব্যবস্থার মধ্যে কিছু সুস্পষ্ট পার্থক্য বিদ্যমান।


প্রথমত, বিশেষ ঋণ পুনঃ তফসিল ছিল খুবই সীমিত পরিসরের একটি সুবিধা, যেখানে ঋণের অর্থ পরিশোধ এবং ভালো রাখার বিষয়টি উল্লেখ আছে। সেদিক থেকে নীতি সহায়তার আওতায় কিছু বর্ধিত সুবিধা রাখা হয়েছে। দ্বিতীয়ত, ঋণ পুনঃ তফসিল সুবিধার আওতায় নতুন ঋণ প্রদানের কোনো বিধান ছিল না, কিন্তু নীতি সহায়তায় সেই সুযোগ রাখা হয়েছে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে যে নীতি সহায়তা প্রদানের সার্কুলার জারির পর ঋণ পুনঃ তফসিল সুবিধা এই নীতিমালার একটি অংশ হয়ে গেছে।

নীতি সহায়তা সার্কুলারে কিছু সীমাবদ্ধতা এবং অসামঞ্জস্যতা লক্ষ করা গেছে। প্রথমত, নীতি সহায়তা প্রদানের ক্ষেত্রে বলা হয়েছে যে যারা আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে সরবরাহ বিঘ্ন এবং মুদ্রার অস্বাভাবিক অবমূল্যায়নের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, তারা এই নীতি সহায়তা পাবে। কিন্তু আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সরবরাহ বিঘ্নের বিষয়টি এতটাই বিষয়ভিত্তিক (সাবজেক্টিভ) যে এটা কাগজপত্রের মাধ্যমে প্রমাণ করা কঠিন। ফলে এ বিষয় নিয়ে গ্রাহক এবং ব্যাংকারদের মধ্যে ভুল-বোঝাবুঝির সৃষ্টি হবে এবং অনেকেই এই সুবিধা থেকে বঞ্চিত হবেন।

দ্বিতীয়ত, এই নীতি সহায়তার অধীনে ঋণ পুনঃ তফসিল সুবিধা প্রদানের ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে তাদেরকে, যাঁরা ইতোপূর্বে কখনো ঋণ পুনঃ তফসিল সুবিধা গ্রহণ করেননি। এই অগ্রাধিকার প্রদানের কারণে একজন ব্যবসায়ী আগে ঋণ পুনঃ তফসিল সুবিধা নেননি ঠিকই, কিন্তু তাঁর বর্তমান ব্যবসার অবস্থা একেবারেই শোচনীয়, অর্থাৎ বন্ধ হয়ে গেছে, অথচ তিনি এই নীতি সহায়তা আগে পাবেন। পক্ষান্তরে একজন ব্যবসায়ী আগে ঋণ পুনঃ তফসিল সুবিধা গ্রহণ করে তাঁর ব্যবসা টিকিয়ে রেখেছেন এবং একটু সহযোগিতা পেলে সমস্যা কাটিয়ে আরো ভালো করতে পারবেন, অথচ তিনি এই নীতি সহায়তা পাবেন অন্যদের পরে বা একেবারেই পাবেন না শুধু অগ্রাধিকারের তালিকায় নিচে থাকার কারণে। এর অর্থ দাঁড়ায় যে যারা ব্যংকের ঋণ নিয়ে অর্থ অন্যত্র সরিয়ে ফেলেছেন, তাঁরাই এই নীতি সহায়তা পাওয়ার ক্ষেত্রে সুবিধাজনক অবস্থায় থাকবেন। পক্ষান্তরে যাঁরা আগে ঋণ পুনঃ তফসিল সুবিধা গ্রহণের মাধ্যমে কষ্ট করে ব্যবসা চালু রেখে সংকটে থাকলেও তাঁরা নীতি সহায়তা গ্রহণের ক্ষেত্রে সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় থাকবেন।

ঋণ পুনঃ তফসিল সুবিধার সর্বোচ্চ মেয়াদ এবং ডাউন-পেমেন্টের শর্ত আরো কঠোর করা হয়েছে। ঋণ পুনঃ তফসিল সুবিধার শর্ত হিসেবে ২% ডাউন পেমেন্টের বিধান রাখা হয়েছে, যা পূর্বের বিশেষ ঋণ পুনঃ তফসিলের ক্ষেত্রে ছিল মাত্র ১%। শুধু তা-ই নয়, যেসব ব্যবসায়ী আগে তিন বা ততোধিক ঋণ পুনঃ তফসিল সুবিধা নিয়েছেন, তাঁদের অতিরিক্ত ১% ডাউন পেমেন্টের অর্থ জমা দিতে হবে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, ব্যবসায়ীরা যদি সমস্যায় থাকনে, তাহলে তাঁরা এই ডাউন পেমেন্টের বিশাল অর্থ সংগ্রহ করবেন কিভাবে। যাঁরা সমস্যায় নেই এবং যাঁদের অর্থ আছে, তাঁদের তো আর নীতি সহায়তার প্রয়োজন নেই। যাঁদের সমস্যা এবং আর্থিক সংকট আছে, তাঁদের জন্য নীতি সহায়তা প্রদানের উদ্যোগ নিয়ে তাঁদেরই বলা হচ্ছে অর্থ পরিশোধের জন্য। বিষয়টা কিভাবে কাজ করবে, তা আমার কাছে মোটেই বোধগম্য নয়। একইভাবে নীতি সহায়তার আওতায় ঋণ পুনঃ তফসিলের সর্বোচ্চ মেয়াদ করা হয়েছে ১০ বছর, যা পূর্বের বিশেষ ঋণ পুনঃ তফসিল সুবিধার ক্ষেত্রে ছিল ১৫ বছর। এর ফলে ঋণ পরিশোধের মাসিক বা ত্রৈমাসিক কিস্তির পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে যে ঋণ পুনঃ তফসিল করা ঋণের কিস্তির পরিমাণ যদি একজন ব্যবসায়ীর ব্যবসা থেকে প্রাপ্ত নগদ প্রবাহের থেকে বেশি হয়, তাহলে সেই ব্যবসায়ী ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও সেই কিস্তি পরিশোধ করতে পারবেন না।

ঋণ পুনঃ তফসিলের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ মেয়াদ এমনভাবে নির্ধারণ করা হয়, যাতে মাসিক বা ত্রৈমাসিক কিস্তির পরিমাণ ঋণগ্রহীতার নগদ প্রবাহ থেকে কম হয়। আমেরিকা-কানাডায় মর্টগেজ ঋণের সর্বোচ্চ মেয়াদ ছিল ২৫ বছর। কিন্তু বছর দুয়েক আগে সুদের হার অত্যধিক বেড়ে যাওয়ায় কিস্তির পরিমাণ দিয়ে ঠিকমতো ডেট সার্ভিসিং হচ্ছিল না। ফলে অধিকাংশ ঋণগ্রহীতা খেলাপি হতে বসেছিল। এই অবস্থা থেকে রক্ষা পেতে এখানকার ব্যাংকগুলো ঋণ পরিশোধের সর্বোচ্চ মেয়াদ নিয়মবহির্ভূত হওয়া সত্ত্বেও ২৫ বছর থেকে বাড়িয়ে ৩৫ বছরে নির্ধারণ করে। এর ফলে ঋণের কিস্তির পরিমাণ কম হওয়ায় ঋণগ্রহীতারা খুব সহজে তা পরিশোধ করে খেলাপি হওয়ার হাত থেকে রক্ষা পায়। সাম্প্রতিক সময়ে উন্নত বিশ্বের ব্যাংকের গৃহীত এই পদক্ষেপ নিয়ে কোথাও কোনো রকম উচ্চবাচ্য নেই। এমনকি মানুষ বিষয়টি ভালোভাবে জানেও না। ঋণের মেয়াদ বা টার্ম নির্ধারণের ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে, ঋণের মেয়াদ সংক্ষিপ্ত হলে আপাতদৃষ্টিতে ভালো মনে হতে পারে, কিন্তু বাস্তবে এর মাধ্যমে ঋণগ্রহীতাকে খেলাপির মুখে ঠেলে দেওয়া হয়। পক্ষান্তরে ঋণের মেয়াদ দীর্ঘ হলে আপাতদৃষ্টিতে খারাপ মনে হলেও ঋণগ্রহীতাকে ঋণ পরিশোধে উৎসাহিত করা হয়। কী কারণে যেন বাংলাদেশ ব্যাংক ঋণের মেয়াদ নির্ধারণের ক্ষেত্রে এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি বিবেচনায় নিতে চায় না, তা সে নীতি সহায়তা প্রদানের ক্ষেত্রেই হোক, আর অন্য যেকোনো ঋণের নীতি প্রণয়নের ক্ষেত্রেই হোক না কেন।

নীতি সহায়তা প্রদানের নীতিমালায় নতুন ঋণ প্রদানের কথা বলা হলেও তা পরিষ্কার করা হয়নি। বিষয়টি আরো সুস্পষ্ট করে উল্লেখ করা প্রয়োজন। কেননা নতুন ঋণ না পেলে ব্যবসা চালু রাখা সম্ভব হবে না। ফলে নগদ প্রবাহ বিঘ্নিত হবে এবং ঋণের কিস্তি পরিশোধ করা সম্ভব হবে না। একইভাবে সুদের হারের বিষয়টি একেবারেই উল্লেখ নেই। যত ব্যবস্থাই গ্রহণ করা হোক না কেন, উচ্চ সুদের হার বহাল থাকলে কোনো ব্যবসায়ীর পক্ষে টিকে থাকা সম্ভব নয়। যদি সরাসরি স্বল্প সুদের হারে ব্যাংকঋণের ব্যবস্থা না করা যায়, তাহলে বিকল্প ব্যবস্থার আশ্রয় নিতে হবে। সেটি কিভাবে সম্ভব, তা একটি ভিন্ন বিষয় বিধায় এখানে আলোচনার সুযোগ নেই। আরো একটি বিষয় এখানে গুরুত্বপূর্ণ তা হচ্ছে, এই নীতি সহায়তা প্রদানের সময়সীমা, যা ৯ মাস থেকে এক বছর করা হয়েছে। অথচ ব্যবসায়ীদের অবস্থা এতটাই নাজুক যে তাঁরা এত দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করলে তাঁদের অবস্থা আরো খারাপ হবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতি সহায়তা একটি প্রশংসনীয় উদ্যোগ। কিন্তু এর সীমাবদ্ধতা এবং অসংগতিগুলো দূর করে খুব সহজ, স্ট্রেট ফরোয়ার্ড এবং সাধারণভাবে নীতিমালার শর্তগুলো নির্ধারণ করতে না পারলে এ থেকে ব্যবসায়ীরা উপকৃত হবেন না। ফলে উদ্যোগটি একটি কাগুজে পদক্ষেপ হয়েই থাকবে। আমাদের প্রত্যাশা, বাংলাদেশ ব্যাংক বিষয়গুলো বিবেচনা করবে।

       

লেখক : সার্টিফায়েড অ্যান্টি-মানি লন্ডারিং স্পেশালিস্ট ও ব্যাংকার, টরন্টো, কানাডা


বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

এই বিভাগের আরও খবর
ভোক্তার ন্যায্য অধিকার: বাজারে স্বচ্ছতা আনতে প্রয়োজন আইন সংস্কার
ভোক্তার ন্যায্য অধিকার: বাজারে স্বচ্ছতা আনতে প্রয়োজন আইন সংস্কার
দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে অশ্লীল গালিগালাজ
দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে অশ্লীল গালিগালাজ
সংক্ষুব্ধ মানুষ, কিন্তু প্রকাশের পথ পাচ্ছে না
সংক্ষুব্ধ মানুষ, কিন্তু প্রকাশের পথ পাচ্ছে না
নির্বাচনের আগে অর্থনৈতিক পরিকল্পনা জানান
নির্বাচনের আগে অর্থনৈতিক পরিকল্পনা জানান
সেনা সাফল্যে খেই হারানো গুজববাজরা ফের সক্রিয়
সেনা সাফল্যে খেই হারানো গুজববাজরা ফের সক্রিয়
দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ
দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
মূল্যস্ফীতি, খাদ্যভোগ এবং উৎপাদন
মূল্যস্ফীতি, খাদ্যভোগ এবং উৎপাদন
রাজনৈতিক কারণে ইমেজ সংকটে বাংলাদেশ
রাজনৈতিক কারণে ইমেজ সংকটে বাংলাদেশ
নেপালে বিক্ষোভের নেপথ্যে দুর্নীতি নয়, ভূ-রাজনীতি
নেপালে বিক্ষোভের নেপথ্যে দুর্নীতি নয়, ভূ-রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
রাহুল গান্ধীকে গুলি করে হত্যার হুমকি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে চিঠি কংগ্রেসের
রাহুল গান্ধীকে গুলি করে হত্যার হুমকি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে চিঠি কংগ্রেসের

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামের শুভেচ্ছারীতি ও পদ্ধতি
ইসলামের শুভেচ্ছারীতি ও পদ্ধতি

৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

এশিয়া কাপ সেরা অভিষেক শর্মা
এশিয়া কাপ সেরা অভিষেক শর্মা

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ সেপ্টেম্বর)

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কায় ক্যাবল কার দুর্ঘটনায় নিহত বেড়ে ৮
শ্রীলঙ্কায় ক্যাবল কার দুর্ঘটনায় নিহত বেড়ে ৮

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শতবর্ষী মাহাথির মোহাম্মদের দীর্ঘ জীবনের রহস্য
শতবর্ষী মাহাথির মোহাম্মদের দীর্ঘ জীবনের রহস্য

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প প্রশাসনের ২১ দফা পরিকল্পনায় যা আছে
গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প প্রশাসনের ২১ দফা পরিকল্পনায় যা আছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিশিগানে চার্চে হামলায় নিহত ৪, আহত ৮
মিশিগানে চার্চে হামলায় নিহত ৪, আহত ৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতি সহায়তা আরো সহজ করা প্রয়োজন
বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতি সহায়তা আরো সহজ করা প্রয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রবাসীদের ভোটার বানাতে নেতাকর্মীদের কাজ করতে বললেন তারেক রহমান
প্রবাসীদের ভোটার বানাতে নেতাকর্মীদের কাজ করতে বললেন তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বান্ধব নিয়ে মৌ খান
বান্ধব নিয়ে মৌ খান

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘আওয়ারাপান ২’-এর শুটিংয়ে প্রথমবার একসঙ্গে ইমরান-দিশা
‘আওয়ারাপান ২’-এর শুটিংয়ে প্রথমবার একসঙ্গে ইমরান-দিশা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এক রাতেই ইউক্রেনে রাশিয়ার ৫৯৫ ড্রোন ও ৪৮ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
এক রাতেই ইউক্রেনে রাশিয়ার ৫৯৫ ড্রোন ও ৪৮ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে নিউক্যাসলকে হারাল আর্সেনাল
শেষ মুহূর্তের গোলে নিউক্যাসলকে হারাল আর্সেনাল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোসিয়েদাদকে হারিয়ে শীর্ষে বার্সেলোনা
সোসিয়েদাদকে হারিয়ে শীর্ষে বার্সেলোনা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএজেএফ'র সভাপতি সাইদ শাহীন, সম্পাদক আবু খালিদ
বিএজেএফ'র সভাপতি সাইদ শাহীন, সম্পাদক আবু খালিদ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেইলরের সেঞ্চুরিতে জিম্বাবুয়ের ১৭০ রানের বিশাল জয়
টেইলরের সেঞ্চুরিতে জিম্বাবুয়ের ১৭০ রানের বিশাল জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও নাস্তানাবুদ পাকিস্তান, চ্যাম্পিয়ন ভারত
আবারও নাস্তানাবুদ পাকিস্তান, চ্যাম্পিয়ন ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে বন্দুকযুদ্ধ, চলছে চিরুনি তল্লাশি
কাশ্মীরে বন্দুকযুদ্ধ, চলছে চিরুনি তল্লাশি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও ট্রাম্পকে মস্কোতে আতিথ্য দিতে প্রস্তুত পুতিন: ক্রেমলিন
এখনও ট্রাম্পকে মস্কোতে আতিথ্য দিতে প্রস্তুত পুতিন: ক্রেমলিন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিশিগানে গির্জায় গুলি ও অগ্নিসংযোগে নিহত ১, আহত ৯
মিশিগানে গির্জায় গুলি ও অগ্নিসংযোগে নিহত ১, আহত ৯

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাওয়ার প্লেতে ভারতকে চাপে ফেললো পাকিস্তান
পাওয়ার প্লেতে ভারতকে চাপে ফেললো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪৭তম বিসিএস প্রিলির ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ১০৬৪৪ জন
৪৭তম বিসিএস প্রিলির ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ১০৬৪৪ জন

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনের সুরে কনার ‘নীরবে’
হাসিনের সুরে কনার ‘নীরবে’

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাঙ্গায় দু'পক্ষের দেড় ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষে একজনের মৃত্যু, আহত ২৫
ভাঙ্গায় দু'পক্ষের দেড় ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষে একজনের মৃত্যু, আহত ২৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন গান 'সত্তা' নিয়ে হাজির ব্যান্ড 'আভাস'
নতুন গান 'সত্তা' নিয়ে হাজির ব্যান্ড 'আভাস'

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দলীয়করণ করে দেশের ক্রীড়াঙ্গনকে ধ্বংস করা হয়েছে :আমিনুল হক
দলীয়করণ করে দেশের ক্রীড়াঙ্গনকে ধ্বংস করা হয়েছে :আমিনুল হক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেন্টমার্টিনে ১৮ কেজির পোপা মাছ ৯৫ হাজারে বিক্রি
সেন্টমার্টিনে ১৮ কেজির পোপা মাছ ৯৫ হাজারে বিক্রি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে ১৪৬ রানে গুটিয়ে দিল ভারত
ফাইনালে পাকিস্তানকে ১৪৬ রানে গুটিয়ে দিল ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব উদ্ভাবন প্রতিযোগিতায় স্বর্ণপদক পেল বসুন্ধরা শুভসংঘের মাশিয়া
বিশ্ব উদ্ভাবন প্রতিযোগিতায় স্বর্ণপদক পেল বসুন্ধরা শুভসংঘের মাশিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানের জাহাজে ইসরায়েলের হামলা
পাকিস্তানের জাহাজে ইসরায়েলের হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমলারা এখন পরবর্তী সরকারের অপেক্ষায়, যেকোনো সময় নেমে যেতে পারি’
‘আমলারা এখন পরবর্তী সরকারের অপেক্ষায়, যেকোনো সময় নেমে যেতে পারি’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার প্রকাশ্যে এলেন নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী, জানালেন 'পালাবেন না'
এবার প্রকাশ্যে এলেন নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী, জানালেন 'পালাবেন না'

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যস্ততার কারণে নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানোর বিষয়টি ভেন্ডর প্রশাসনকে জানায়নি: উপাচার্য
ব্যস্ততার কারণে নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানোর বিষয়টি ভেন্ডর প্রশাসনকে জানায়নি: উপাচার্য

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হজের তিন প্যাকেজ ঘোষণা, কমছে খরচ
হজের তিন প্যাকেজ ঘোষণা, কমছে খরচ

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পোর্টল্যান্ডে সেনা পাঠানোর নির্দেশ ট্রাম্পের, প্রয়োজনে ‘পূর্ণ শক্তি’ ব্যবহারের অনুমতি
পোর্টল্যান্ডে সেনা পাঠানোর নির্দেশ ট্রাম্পের, প্রয়োজনে ‘পূর্ণ শক্তি’ ব্যবহারের অনুমতি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন বাগরাম বিমানঘাঁটি ফেরত চান ট্রাম্প, কী আছে সেখানে?
কেন বাগরাম বিমানঘাঁটি ফেরত চান ট্রাম্প, কী আছে সেখানে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতু উন্মুক্ত
চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতু উন্মুক্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বক্তব্যের সময় বাংলাদেশ ওয়াকআউট করেনি বলে প্রচারিত ছবিটি ভিন্ন সময়ের : সিএ ফ্যাক্ট চেক
নেতানিয়াহুর বক্তব্যের সময় বাংলাদেশ ওয়াকআউট করেনি বলে প্রচারিত ছবিটি ভিন্ন সময়ের : সিএ ফ্যাক্ট চেক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ দিনের যুদ্ধে ইসরায়েলের ১৬ পাইলট নিহত, দাবি ইরানের
১২ দিনের যুদ্ধে ইসরায়েলের ১৬ পাইলট নিহত, দাবি ইরানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে বছরে ছুটি কমিয়ে ৬০ দিন হচ্ছে : মহাপরিচালক
প্রাথমিকে বছরে ছুটি কমিয়ে ৬০ দিন হচ্ছে : মহাপরিচালক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘুষ গ্রহণের দায়ে চীনের সাবেক মন্ত্রীর মৃত্যুদণ্ড
ঘুষ গ্রহণের দায়ে চীনের সাবেক মন্ত্রীর মৃত্যুদণ্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্লভ খনিজ পদার্থ নিয়ে ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ও সেনাপ্রধান
দুর্লভ খনিজ পদার্থ নিয়ে ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ও সেনাপ্রধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন ইউরোপের আরেকটি দেশে আক্রমণ করবেন, দাবি জেলেনস্কির
পুতিন ইউরোপের আরেকটি দেশে আক্রমণ করবেন, দাবি জেলেনস্কির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবিলায় এবার ভেনেজুয়েলা ‘জনতার হাতে’ তুলে দিল অস্ত্র
যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবিলায় এবার ভেনেজুয়েলা ‘জনতার হাতে’ তুলে দিল অস্ত্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যর্থ বয়কট আন্দোলন, পাক-ভারত ফাইনালের সব টিকিট বিক্রি
ব্যর্থ বয়কট আন্দোলন, পাক-ভারত ফাইনালের সব টিকিট বিক্রি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কোমলমতি বাচ্চা থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত জামায়াত-শিবির লেবাস ধরে থাকে: পাপিয়া
কোমলমতি বাচ্চা থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত জামায়াত-শিবির লেবাস ধরে থাকে: পাপিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

হোয়াটসঅ্যাপে এলো নতুন ফিচার, যে কোনো ভাষায় মুহূর্তেই অনুবাদ
হোয়াটসঅ্যাপে এলো নতুন ফিচার, যে কোনো ভাষায় মুহূর্তেই অনুবাদ

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাকিস্তানের অধিনায়কের সঙ্গে ট্রফি নিয়ে ছবি তুলতে অস্বীকৃতি সূর্যকুমারের
পাকিস্তানের অধিনায়কের সঙ্গে ট্রফি নিয়ে ছবি তুলতে অস্বীকৃতি সূর্যকুমারের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাগড়াছড়িতে তিন পাহাড়ি নিহতের ঘটনায় কাউকে ছাড় দেয়া হবে না
খাগড়াছড়িতে তিন পাহাড়ি নিহতের ঘটনায় কাউকে ছাড় দেয়া হবে না

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও নাস্তানাবুদ পাকিস্তান, চ্যাম্পিয়ন ভারত
আবারও নাস্তানাবুদ পাকিস্তান, চ্যাম্পিয়ন ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির ভুয়া নুলস্তা দেখিয়ে কোটি টাকার প্রতারণা, ঢাকায় নারী গ্রেফতার
ইতালির ভুয়া নুলস্তা দেখিয়ে কোটি টাকার প্রতারণা, ঢাকায় নারী গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিজ কন্যাকে ধর্ষণের দায়ে বাবার আমৃত্যু কারাদণ্ড
নিজ কন্যাকে ধর্ষণের দায়ে বাবার আমৃত্যু কারাদণ্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামজাকে নিয়ে ২৮ সদস্যের বাংলাদেশ প্রাথমিক দল ঘোষণা
হামজাকে নিয়ে ২৮ সদস্যের বাংলাদেশ প্রাথমিক দল ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অগ্নিকাণ্ডে তিন ফায়ার ফাইটারসহ চারজনের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
অগ্নিকাণ্ডে তিন ফায়ার ফাইটারসহ চারজনের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিরুদ্ধে নই, ভারতের বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে: কর্নেল অলি
ভারতের বিরুদ্ধে নই, ভারতের বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে: কর্নেল অলি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিল সান মারিনো
ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিল সান মারিনো

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইইউ বা ন্যাটো রাষ্ট্রগুলোতে হামলার কোনও ইচ্ছা নেই: রাশিয়া
ইইউ বা ন্যাটো রাষ্ট্রগুলোতে হামলার কোনও ইচ্ছা নেই: রাশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক এনায়েতের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
সেই মার্কিন নাগরিক এনায়েতের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করছে: কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করছে: কলম্বিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মিত্রদের জন্য ৫০ আসন বিএনপির
মিত্রদের জন্য ৫০ আসন বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

অরণ্যে আওয়ামী লীগ, রাস্তায় গর্ভপাতের উন্নয়ন
অরণ্যে আওয়ামী লীগ, রাস্তায় গর্ভপাতের উন্নয়ন

সম্পাদকীয়

হাজী সেলিমের বাড়ি থেকে বিলাসবহুল ছয় গাড়ি উদ্ধার
হাজী সেলিমের বাড়ি থেকে বিলাসবহুল ছয় গাড়ি উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

খাগড়াছড়িতে নিহত ৩
খাগড়াছড়িতে নিহত ৩

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের আকার অনুযায়ী দাম নির্ধারণের সুপারিশ
ইলিশের আকার অনুযায়ী দাম নির্ধারণের সুপারিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির হেভিওয়েট নেতারা
মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির হেভিওয়েট নেতারা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মনোনয়ন পেতে বিএনপির ৮ নেতা তৎপর, অন্য দলের একক প্রার্থী
মনোনয়ন পেতে বিএনপির ৮ নেতা তৎপর, অন্য দলের একক প্রার্থী

নগর জীবন

সোনা জাদু মণি লে...
সোনা জাদু মণি লে...

শোবিজ

উত্তরের ২৫ উপজেলায় পানিসংকট
উত্তরের ২৫ উপজেলায় পানিসংকট

নগর জীবন

ব্যাট হাতে সেরা অভিষেক শর্মা
ব্যাট হাতে সেরা অভিষেক শর্মা

মাঠে ময়দানে

নেপালে প্রকাশ্যে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী
নেপালে প্রকাশ্যে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী

পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ম যার যার নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার
ধর্ম যার যার নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার

প্রথম পৃষ্ঠা

এক বিলিয়নের ফাঁদে পাঁচ বিলিয়নের স্বপ্ন
এক বিলিয়নের ফাঁদে পাঁচ বিলিয়নের স্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে নেপালের ইতিহাস
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে নেপালের ইতিহাস

মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা পদ নিয়ে অনিশ্চয়তায় আছি
উপদেষ্টা পদ নিয়ে অনিশ্চয়তায় আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের প্রশংসায় ফখরুল
ড. ইউনূসের প্রশংসায় ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস-মাইনাসের রাজনীতি
প্লাস-মাইনাসের রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার সরকারি ব্যাংক একীভূত করার সুপারিশ
এবার সরকারি ব্যাংক একীভূত করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে থাকতে শর্ত এনসিপির
ভোটে থাকতে শর্ত এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানো নিয়ে যা বললেন ভিসি
নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানো নিয়ে যা বললেন ভিসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আফগানিস্তান সিরিজে ফিরলেন সৌম্য সরকার
আফগানিস্তান সিরিজে ফিরলেন সৌম্য সরকার

মাঠে ময়দানে

সর্বনিম্ন ৪ লাখ ৬৭ হাজার টাকা
সর্বনিম্ন ৪ লাখ ৬৭ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় নিহত ৬৬ হাজার ছাড়াল
গাজায় নিহত ৬৬ হাজার ছাড়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্ট সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছে
ফ্যাসিস্ট সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছে

নগর জীবন

সংকটে চলচ্চিত্র, বেকারত্ব বাড়ছে
সংকটে চলচ্চিত্র, বেকারত্ব বাড়ছে

শোবিজ

গ্যালারিতে বসে দেখার দিন শেষ, আমরা এখন খেলব
গ্যালারিতে বসে দেখার দিন শেষ, আমরা এখন খেলব

প্রথম পৃষ্ঠা

কী বললেন তামান্না
কী বললেন তামান্না

শোবিজ

দেবী দুর্গার তত্ত্ব
দেবী দুর্গার তত্ত্ব

সম্পাদকীয়

বগুড়ার টিএমএসএস বিনোদন জগৎ
বগুড়ার টিএমএসএস বিনোদন জগৎ

সম্পাদকীয়