শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

বগুড়ার টিএমএসএস বিনোদন জগৎ

অধ্যাপক ড. হোসনে-আরা বেগম
প্রিন্ট ভার্সন
বগুড়ার টিএমএসএস বিনোদন জগৎ

পৃথিবীর যাবতীয় প্রাণী, উদ্ভিদ, জীব এবং অণুজীব সবার জন্য প্রশান্তি প্রয়োজন। কোনো কোনো ক্ষেত্রে প্রশান্তি খাদ্যের চেয়ে বেশি প্রয়োজন এবং উপাদেয়। জাতিসংঘের বিশ্ব পর্যটন সংস্থা (UNWTO)-এর World Tourism Barometer (সেপ্টেম্বর, ২০২৫) অনুযায়ী, ২০২৫ সালের প্রথম ছয় মাসে আন্তর্জাতিক পর্যটক আগমন ২০২৪ সালের তুলনায় প্রায় ৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০২৪ সালে বিশ্বে ১.৩ বিলিয়ন মানুষ ভ্রমণ করেছে। এর মধ্যে ৫৫ শতাংশ পর্যটক ভ্রমণকে মানসিক স্বাস্থ্য, সংস্কৃতি ও আত্ম-উন্নয়নের অংশ হিসেবে দেখেছে। এই পরিসংখ্যান শুধু সংখ্যার খেলা নয়, এটি মানুষের গভীর চাহিদার প্রতিফলন-প্রশান্তি, ভালো লাগা, আত্মিক পুনর্জাগরণ। এই চাহিদা কোনো জাতি, ধর্ম, বয়স, শ্রেণি দেখে না- এটি সবার।

মানুষ নামক সেরা প্রাণীর মস্তিষ্কে সেরোটোনিন জাতীয় হরমোনগুলোর সৃষ্টি হয় বিনোদন থেকে, ভালো লাগা থেকে। সেরোটোনিন নামক অতি মূল্যবান মাইক্রো হরমোনের উৎপত্তির জন্য সুষম খাদ্য নয়, প্রয়োজন প্রশান্তি ও হাস্যোজ্জ্বলতা। তাই ১৯৬৪ সালে টিএমএসএসের ভিশন নির্ধারণ হয়েছিল ‘হাস্যোজ্জ্বল নারী সমাজ’ যা বর্তমানে বহাল আছে। কিন্তু মায়ের জাতি নারী পরিবারকে বাদ দিয়ে, পরিবারকে না নিয়ে একা হাস্যোজ্জ্বল হয় না। এজন্যই টিএমএসএসের স্লোগান ‘পরিবারই হোক নারী উন্নয়নের কেন্দ্রস্থল’। এই দর্শনের বাস্তব রূপ দেখা যায় উত্তরবঙ্গের প্রাণকেন্দ্র বগুড়ার টিএমএসএস বিনোদন জগতে।

প্রাচীন ঐতিহাসিক পুণ্ড্রনগর বর্তমান হিমালয়বিধৌত করতোয়া নদীর আঁকাবাঁকা প্রবহমানতার উভয় পাশে সক্রিয় নির্মাণাধীন নয়টি মৌজায় সাতটি পার্কের সমন্বয়ে টিএমএসএস বিনোদন জগৎ। টিএমএসএস বিনোদন জগৎ একটি স্বতন্ত্র উন্নয়ন কার্যক্রম, যা লাভের জন্য নয়। টিএমএসএস জন্মলগ্ন থেকেই মানুষের আর্থসামাজিক ও অবস্থানের উন্নয়নসহ নানাবিধ কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছে। এরই ধারাবাহিকতায় টিএমএসএস বিনোদন জগতের সৃষ্টি, যা পাঁচ তারকা হোটেল মম ইন-এর সঙ্গে লাগোয়া। টিএমএসএস বিনোদন জগতের মাধ্যমে অন্তর্ভুক্তিমূলক ব্যবসা, আনন্দঘন পরিবেশ এবং কর্মকৌশলে বিষণ্ন ও অবসাদগ্রস্ত মানুষকেও উদ্যমী, উৎসাহী, দক্ষ করে তোলার অনুশীলন থাকবে। যা এ এলাকার ফুসফুস হিসেবে পরিচিতি পাবে।

টিএমএসএস বিনোদন জগতে এসে স্থলপথ, জলপথ, আকাশপথ, নদী, খাল, পুকুর, বনজঙ্গল, সমতল, পাহাড়, পর্বত নানা ধরনের ইকোলজিক্যাল প্রাকৃতিক আমেজ, ব্যবসাবাণিজ্য, বিভিন্ন মনোমুগ্ধকর রাইড, স্পিডবোট, নৌকা, দোলনা, গলফ্ কার, বাউন্সিং ক্যাসেল, জাম্পিং, পেয়ার সেলফি মঞ্চ ইত্যাদিসহ রংবেরঙের সুস্বাদু খাদ্য উপভোগ এবং ন্যায্যমূল্যে বিপণন সুবিধাসহ সুবিশাল খেলার মাঠে খেলাধুলার সুব্যবস্থা আছে। উত্তম যোগাযোগ সুবিধাযুক্ত বগুড়া শহর থেকে তিন কিলোমিটার উত্তরে এবং পৌরাণিক/প্রাচীন সভ্যতার নগর পুণ্ড্রবর্ধন মহাস্থানগড় থেকে তিন কিলোমিটার দক্ষিণে মম ইন পাঁচ তারকা হোটেল অ্যান্ড রিসোর্টসংলগ্ন এই বিনোদনযুক্ত উন্নয়ন পার্কের নির্মাণশৈলী  দেখাসহ বিনোদনযুক্ত প্রায় ২৪টি স্পটে বনভোজন করার সুযোগ আছে।

বিনোদন করবেন কেন?

আদি মানব হজরত আদম (আ.)-কে মহান সৃষ্টিকর্তা তাঁর ফেরেশতাগণের আপত্তির পরও অতি শখে সৃষ্টির সেরা করে সৃষ্টি করার মধ্যে তাঁর প্রশান্তি, ভালো লাগাবোধ অস্বীকার করা যায় না। তেমনি বেহেশতে আদম (আ.)-এর প্রশান্তির জায়গা থেকে বিবি হাওয়াকে সৃষ্টি করা হয়েছিল। বাবা আদম (আ.) এবং মা হাওয়া প্রশান্তি, কল্যাণ ও ভালো লাগার চেতনা থেকে গন্ধম ফল খেয়ে দুনিয়াতে না এলে আজ এই জ্ঞানবিজ্ঞানসমৃদ্ধ সুন্দর দুনিয়া হতো না। পরম করুণাময় সৃষ্টিকর্তা তাঁর সেরা সৃষ্টির মাধ্যমে এই বর্ণাঢ্য বিজ্ঞানময় দুনিয়ায় সৌন্দর্য ও ঐশ্বর্যমণ্ডিত করেছেন এবং করে যাচ্ছেন। তাই উদ্ভাবকগণ সৃষ্টিকর্তার প্রিয় মানুষ।

মানুষসহ সব জীব ও উদ্ভিদের ভালো লাগা থেকেই জীবজগতের জন্ম, প্রতিপালন, পরিণত ও জীবন অবসান চক্র প্রবহমান হয়ে আসছে। ভালো লাগা, প্রশান্তি, বিনোদন নামক মহামূল্যবান ব্যাপারটি না থাকলে মা-পাখি তার ছানাকে খাওয়ানোর জন্য দূরদূরান্ত থেকে নিজে না খেয়ে বহন করে খাদ্য আনত না। সন্তানসন্ততির জন্য পিতা-মাতা না খেয়ে না পরে সন্তানকে খাওয়া-পরা করাতেন না। তাই প্রেমপ্রীতি, ভালো লাগা, ভালোবাসা মহামূল্যবান শক্তি ও সম্পদ; যা মনের বা আত্মার খোরাক। মন বা আত্মা না বাঁচলে আত্মার স্বাস্থ্য ভালো না হলে তারা কুপথে যাবে, সন্ত্রাসী হবে, মাস্তানি করবে, নেশাখোর হবে। ফলে মন ও দেহ ক্ষতিগ্রস্ত হবে, রোগব্যাধি বাড়বে। অণুজীব, করোনা, কলেরা, ডেঙ্গু ইত্যাদি ভাইরাস তাদের ভালো লাগা থেকে দুর্বল দেহ-মন বিশিষ্ট মানুষকে আক্রমণ করবে।

মনের খোরাক ছাড়া পেটের খোরাক মূল্যহীন। পেটের খোরাকের অভাবে আত্মহত্যার নজির নেই বললেই চলে। কিন্তু মনের খোরাকজনিত কারণেই আত্মহত্যা, অঘটন এবং শান্তি বিঘ্নতার ব্যাপকতা অনেক বেশি। সব প্রাপ্তির মূল ও মুখ্য প্রাপ্তি মহামূল্যবান শান্তি, প্রশান্তি, বিনোদন। বিনোদনে রোগবালাই দূর হয়, আয়ুষ্কাল বাড়ে, চিকিৎসা ব্যয় কমে। পারিবারিক ঐক্য-অর্জন এবং সাংসারিক স্বাচ্ছন্দ্য ও সম্পদ বাড়ে। এতে ভালো লাগা, জ্ঞানবুদ্ধি, বিবেক-বিকাশ পায়; দ্বন্দ্ব-কলহ, মামলা-মোকদ্দমা, বিভেদ, বিদ্বেষ হ্রাস পায়।

আন্তর্জাতিক মানের পাঁচ তারকা হোটেল ও রিসোর্ট মম ইন পার্শ্বস্থ টিএমএসএস বিনোদন জগতে সন্তানসন্তুতিসহ পরিবার, আত্মীয়স্বজন নিয়ে বিনোদন করতে; ইকো পরিবেশে সবান্ধবে নির্মল বাতাস, হিমালয়বিধৌত করতোয়া নদীতে স্পিডবোট, নৌকা বিহারসহ সামাজিক পরিবেশে মুখরোচক খাবার ক্রয়বিক্রয়, ব্যবসাবাণিজ্য, বিনোদন, উন্নয়ন শিক্ষা সবকিছুই অর্জন করার সুযোগ রয়েছে। জ্ঞান অর্জন করা ফরজ। এই উত্তম ইবাদত করার জন্য ভ্রমণ নামক সুন্নত দ্বারা দৃশ্যমানতায় বিশ্বাস কৌশলে ভালো থাকা যায়, সুখী হওয়া যায়। পাঁচটি মৌলিক চাহিদার সমমানে নিয়মিত ভ্রমণ, পরিদশর্ন করে বিনোদনের সঙ্গে জ্ঞান অর্জন ও উপভোগ করা প্রয়োজন।

উত্তরবঙ্গে আপনার ভ্রমণের অন্যতম উল্লেখযোগ্য দিক হতে পারে এখানকার বিনোদন জগৎ। যেখানে আছে- বালা লখিন্দরের প্রাণ পাওয়া ঘাট (মিথ আছে বেহুলা সুন্দরীর স্বামী বালা লখিন্দর গোকুল মেধ-এ পাথরের ঘরে সাপ ঢুকে দংশনে মারা গেলে ভেলায় ভেসে এসে বিনোদন জগতের তথ্য অফিসের পেছনে করতোয়া নদীতে পুনর্জীবিত হন); ব্রিটিশ আমলের জমিদার কামিনী মোহন স্যান্নালের একমাত্র কন্যা, ভারতবর্ষের কিংবদন্তি সাংস্কৃতিক শিল্পী কাননবালার পছন্দের গোসলের ঘাট যা কাননবালা ঘাট হিসেবে পরিচিত; শিলাদেবীর দমঘাট (পুণ্ড্রনগর বর্তমান মহাস্থানে যুদ্ধ হয়ে রাজা পরশুরামের একমাত্র ভগ্নী শিলাদেবী মহাস্থান জাদুঘরের দক্ষিণ পাশে করতোয়া নদীতে সাঁতার দিয়ে বিনোদন জগতের করতোয়া নদীতে এসে বিশ্রাম/দম নিয়েছিলেন।  তাই ঐ স্থানকে শিলাদেবীর দমঘাট বলা হয়। সনাতন ধর্মের মানুষেরা এই ঘাটে স্নান করে পুণ্য অর্জন, বিপদমুক্ত, রোগমুক্ত হবেন বিশ্বাসে গোসল করেন, স্বস্তিবোধ করেন, শিলাদেবীর ফুলবাড়ীর জামির তলায় তার লাশ পাওয়া যায়, যেখানে বর্তমানে মেলা হয়); পাঁঠাকাটা চত্বর সনাতন ধর্মের মানুষ তাদের বিপদ-আপদ, রোগমুক্তির মনস্কামনা পূরণের জন্য পাঁঠাকাটায় এসে পাঁঠা বলি দিয়ে থাকেন। অথবা ঈশ্বর বা আল্লাহ মিয়া নামে পাঁঠা অবমুক্ত করে থাকেন; কামিনী কুঠির, আজব বাড়ির আদিম গুহা, ইকো পরিবেশে প্রাকৃতিক খাদ্যভোগসহ অতি নগণ্যমূল্যে আবাসন ও খাওয়ার ব্যবস্থা। বিনোদন জগতের নির্মল পরিবেশে সম্পূর্ণ নিরাপত্তাবেষ্টনীর মাঝে ঘোরাফেরা, আড্ডা জমানো, গানবাজনা, হইহুল্লোড়করণ, বনভোজনসহ নির্মল আনন্দ উপভোগের সুযোগ।

অ্যাগ্রো টুরিজম হিসেবে টিস্যু কালচার ল্যাবে বিশেষ পদ্ধতিতে বংশবিস্তার, গ্রিন হাউসে নিরাপদ উৎপাদন অবলোকন; উত্তরবঙ্গের কিংবদন্তি ড. এনামুল হক আর্ট অ্যান্ড কালচারাল একাডেমিতে বহুমুখী বহুবিধ প্রযুক্তি, বিজ্ঞান এবং আর্ট অ্যান্ড কালচারাল শিক্ষা, অনুশীলন; জীবনের কর্মোদ্যম এবং মনোবল বৃদ্ধির জন্য সব উপাদান বিনোদন জগতের সাতটি পার্কে আছে; মম ইন হোটেল অ্যান্ড রিসোর্টের লেক অ্যাভিনিউয়ে বিশুদ্ধ রকমারি মার্কেটিং করার সুযোগ আছে; সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রার জন্য প্রয়োজনীয় সব দ্রব্যসামগ্রী, আসবাব সুলভ মূল্যে ক্রয়সুবিধা আছে; বিস্তীর্ণ জগৎ এলাকায় কার্পেটিং, ধুলাবালিমুক্ত অতি পরিচ্ছন্ন রাস্তায় চলাচলের জন্য গলফ কার আছে; সুলভ মূল্যে হেলিকপ্টারে আকাশভ্রমণ সুবিধা আছে। উত্তরবঙ্গের প্রাণকেন্দ্র বগুড়ার টিএমএসএস বিনোদন জগতে ইতিহাস, প্রকৃতি, সংস্কৃতি ও মানবিকতা একসঙ্গে মিশে গেছে। যেখানে দেখা, জানা, অনুভব করা- সবই একসঙ্গে ঘটে। যেখানে প্রতিটি পদক্ষেপ শুধু পথ নয়, প্রতিফলন। প্রতিটি মুহূর্ত শুধু সময় নয়, আত্মার আলোকছায়া। এই যাত্রা হোক নিজের সঙ্গে, প্রকৃতির মাঝে, মানুষের সঙ্গে সংযোগে।

 

লেখক :  নির্বাহী পরিচালক, টিএমএসএস (অশোকা ফেলো, পিএইচএফ অ্যান্ড একেএস)

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
সুদানের যুদ্ধবিরতিতে সমর্থন দিতে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে রুবিওর আহ্বান
সুদানের যুদ্ধবিরতিতে সমর্থন দিতে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে রুবিওর আহ্বান

১৩ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

৫১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আজ কুয়াকাটায় যাচ্ছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আজ কুয়াকাটায় যাচ্ছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘে ভোটাভুটি সোমবার
ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘে ভোটাভুটি সোমবার

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্টারনেট ব্যবহার স্বাধীনতায় বাংলাদেশের উন্নতি
ইন্টারনেট ব্যবহার স্বাধীনতায় বাংলাদেশের উন্নতি

১৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভেনেজুয়েলার কাছে ৯ গেরিলা যোদ্ধা নিহত
ভেনেজুয়েলার কাছে ৯ গেরিলা যোদ্ধা নিহত

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুর সীমান্তে বিপুল ভারতীয় মদ জব্দ
শেরপুর সীমান্তে বিপুল ভারতীয় মদ জব্দ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতায় গেলে পদ্মা-তিস্তার পানি বণ্টন ইস্যুতে গুরুত্ব দেবে বিএনপি: মির্জা ফখরুল
ক্ষমতায় গেলে পদ্মা-তিস্তার পানি বণ্টন ইস্যুতে গুরুত্ব দেবে বিএনপি: মির্জা ফখরুল

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাউদ্দিন আহমেদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাউদ্দিন আহমেদ

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইউরোপের চার সংগঠনকে ‘বৈশ্বিক সন্ত্রাসী গোষ্ঠী’ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউরোপের চার সংগঠনকে ‘বৈশ্বিক সন্ত্রাসী গোষ্ঠী’ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকতায় নীতি-নৈতিকতার বিকল্প নেই: ওবাইদুর রহমান শাহিন
সাংবাদিকতায় নীতি-নৈতিকতার বিকল্প নেই: ওবাইদুর রহমান শাহিন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অ্যাশেজের আগে আরও এক বড় ধাক্কা খেল অস্ট্রেলিয়া
অ্যাশেজের আগে আরও এক বড় ধাক্কা খেল অস্ট্রেলিয়া

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতসহ ১২টি দলের সঙ্গে ইসির বৈঠক সোমবার
জামায়াতসহ ১২টি দলের সঙ্গে ইসির বৈঠক সোমবার

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের হামলায় নভোরো-সিয়েস্ক বন্দরের তেল রফতানি বন্ধ করল রাশিয়া
ইউক্রেনের হামলায় নভোরো-সিয়েস্ক বন্দরের তেল রফতানি বন্ধ করল রাশিয়া

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুত জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে: মুজাহিদুল ইসলাম
দ্রুত জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে: মুজাহিদুল ইসলাম

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে আগুনে পুড়েছে ৬ দোকান
লক্ষ্মীপুরে আগুনে পুড়েছে ৬ দোকান

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইপিএল ২০২৬: নতুন দলে দেখা যাবে শামিকে
আইপিএল ২০২৬: নতুন দলে দেখা যাবে শামিকে

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা-বরিশাল নৌরুটে আজ থেকে চালু হচ্ছে প্যাডেল স্টিমার মাহসুদ
ঢাকা-বরিশাল নৌরুটে আজ থেকে চালু হচ্ছে প্যাডেল স্টিমার মাহসুদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিবাহবার্ষিকীর দিনেই বাবা-মা হলেন রাজকুমার রাও-পত্রলেখা
বিবাহবার্ষিকীর দিনেই বাবা-মা হলেন রাজকুমার রাও-পত্রলেখা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মালিককে ‘গুলি করল কুকুর’!
মালিককে ‘গুলি করল কুকুর’!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ফুলবাড়ী বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষাসামগ্রী বিতরণ
ফুলবাড়ী বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষাসামগ্রী বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিহারের নির্বাচন শুরু থেকেই সুষ্ঠু ছিল না, অভিযোগ রাহুল গান্ধীর
বিহারের নির্বাচন শুরু থেকেই সুষ্ঠু ছিল না, অভিযোগ রাহুল গান্ধীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা মজিবুর রহমান ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা মজিবুর রহমান ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাদেজা–কারান রাজস্থানে, সঞ্জু স্যামসন যাচ্ছেন চেন্নাইয়ে
জাদেজা–কারান রাজস্থানে, সঞ্জু স্যামসন যাচ্ছেন চেন্নাইয়ে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ৫৮ শতাংশ মানুষ ট্রাম্পে অসন্তুষ্ট
যুক্তরাষ্ট্রে ৫৮ শতাংশ মানুষ ট্রাম্পে অসন্তুষ্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণের জেরে চার চিকিৎসকের রেজিস্ট্রেশন বাতিল
দিল্লি বিস্ফোরণের জেরে চার চিকিৎসকের রেজিস্ট্রেশন বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

২০ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঠাকরগাঁওয়ে শুরু হয়েছে দুই দিনব্যাপী হাডুডু খেলা
ঠাকরগাঁওয়ে শুরু হয়েছে দুই দিনব্যাপী হাডুডু খেলা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা