শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:০৭, রবিবার, ১০ আগস্ট, ২০২৫

রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
অনলাইন ভার্সন
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়

বাংলাদেশকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার এক একটি অর্জন আসে এবং রাষ্ট্রনায়ক অথবা রাষ্ট্র পরিচালনাকারীদের অযোগ্যতা ও অনভিজ্ঞতাজনিত কর্মদোষে সে সুযোগ হাতছাড়া হয়ে যায়। ১৯৭১ সালে অর্জিত দেশের স্বাধীনতার চেয়ে বড় অর্জন আর ছিল না। পাকিস্তানের কারাগারে থাকাকালে শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর অজান্তেই প্রবাসী বাংলাদেশ সরকারের রাষ্ট্রপতি ছিলেন। অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন সৈয়দ নজরুল ইসলাম। অনেকটা রামায়ণের কাহিনির মতো। রামকে বনবাসে পাঠানো হলে অযোধ্যা শাসনের দায়িত্ব ন্যস্ত হয় তাঁর বৈমাত্রেয় কনিষ্ঠ ভ্রাতা ভরতের ওপর। ভরত নিতান্ত নাছোড়বান্দা হিসেবে ভাইয়ের পাদুকা সিংহাসনে রেখে আরেকটি নিচু আসনে বসে রাজ্য শাসন করেন। সৈয়দ নজরুল ইসলামও তা-ই করেছিলেন।

পাকিস্তান থেকে লন্ডন, দিল্লি ও কলকাতা হয়ে ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি ঢাকায় ফিরে আসার দুই দিন পর ১২ জানুয়ারি স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম সরকারের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহণ করেন। সংসদীয় পদ্ধতির সরকারব্যবস্থায় যেহেতু প্রধানমন্ত্রীর প্রশ্নাতীত ক্ষমতা, অতএব পুতুলতুল্য রাষ্ট্রপতি পদে তিনি থাকবেন কেন। রাজনৈতিক নেতা হিসেবেও তখন তিনি দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও সমালোচনার ঊর্র্ধ্বে। তিনি উঠতে বললে তাঁর দলের নেতারা ওঠেন এবং বসতে বললে বসেন। জনগণের ভক্তির তো সীমা-পরিসীমা ছিল না, যুদ্ধের সময় তাঁর নাম জপে মরেছে। প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহণের মাত্র ৮০ দিন পর ১৯৭২ সালের এপ্রিল মাসের প্রথম দিবসে তার মুখনিসৃত ‘আগামী তিন বছরে আমি তোমাদের কিছু দেবার পারব না’ বাণী মেনে ১৯৭৪ সালে দুর্ভিক্ষে কয়েক লাখ বাঙালি মরতেও দ্বিধা করেনি।

কিন্তু তিন বছরে শেখ মুজিবুর রহমান জাতিকে যে কিছুই দিতে পারেননি, তা নয়। তিনি এক কথার মানুষ ও কথামালার জাদুকর ছিলেন। তিনি কখনো তাঁর প্রতিশ্রুতির কোনো ব্যত্যয় ঘটাননি। তাঁর প্রতিশ্রুত ‘কিছু দিতে না পারার তিন বছর’ কাটতেই শেখ মুজিব জাতিকে উপহার দিয়েছিলেন একদলীয় শাসনব্যবস্থা ‘বাকশাল’। এই নতুন ব্যবস্থায় তিনিই রাষ্ট্রপতি হিসেবে সব ক্ষমতার উৎস এবং রাষ্ট্রীয় দল বাকশাল নামে অভিনব দলেরও প্রধান। তিনি ধারণা করেছিলেন যে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া গুটি কয়েক দেশ ছাড়া সমগ্র বিশ্ব তাঁকে তৃতীয় বিশ্বের তো বটেই ‘আফ্রো-এশিয়া-ল্যাটিন আমেরিকার’ সব মুক্তিকামী মানুষ তাঁকে মহান নেতা এবং গণতন্ত্র ও শান্তি আন্দোলনের পুরোধা’ বলে বিবেচনা করে। অতএব ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইলের ক্ষুদ্র একটি দেশশাসনে তাঁর একক ভূমিকাই যথেষ্ট। তিনি তো আর যে সে মানুষ নন। ঈশ্বরের অবতারসম। তাঁর ইচ্ছা ও মর্জির জয়গাথা লেখা শুরু হয়ে গিয়েছিল, যার নাম ‘মুজিববাদ!’ আমেরিকার মতো পরাশক্তিকে বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন করে টিকে থাকা বাংলাদেশের চেয়ে ক্ষুদ্র ও ওই সময়ে বাংলাদেশের জনসংখ্যার এক দশমাংশ জনসংখ্যার দ্বীপদেশ কিউবার বিপ্লবী নেতা ফিদেল কাস্ত্রোও নাকি বলেছিলেন, ‘আমি হিমালয় দেখিনি, শেখ মুজিবকে দেখেছি।’ তাঁকে আর পায় কে! নতুন ব্যবস্থায় শেখ মুজিবের ক্ষমতাপ্রয়োগের স্বাধীনতা ছিল অপার ও অবাধ। তাঁর ব্যক্তিগত স্বাধীনতার মাঝেই নিহিত ছিল তাঁর দল, দেশ ও জনগণের স্বাধীনতা। অতএব তাঁর এবং তাঁর পরিবারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করাই রাষ্ট্রের অগ্রাধিকার। তাঁর নিরাপত্তা মানেই রাষ্ট্রের নিরাপত্তা। কারণ তিনি ও রাষ্ট্র এক এবং অভিন্ন সত্তা। সেজন্য তিনি আগেভাগেই সৃষ্টি করেছিলেন ‘রক্ষীবাহিনী’ নামে জবাবদিহির ঊর্ধ্বে এক ঠ্যাঙাড়ে বাহিনী।

বাংলাদেশকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার এক একটি অর্জন আসে এবং রাষ্ট্রনায়ক তাঁর সুযোগ্যা কন্যা শেখ হাসিনা পিতার পদাঙ্ক অনুসরণ করতে এককদম পিছু হটেননি। বরং ২০০৯ সালে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পর ‘জাতির পিতার পরিবারের সদস্যদের নিরাপত্তা আইন ২০০৯’ নামে একটি আইন প্রণয়ন করে তিনি ও তাঁর বোন ছাড়াও তাঁদের পুত্র-কন্যা ও তাঁদের স্ত্রী ও স্বামী এবং তাঁদের সন্তানসন্ততিরা বাংলাদেশে বা বিদেশে যেখানেই থাকুন না কেন, রাষ্ট্রীয় খরচে তাঁদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার মাধ্যমে পিতার চেয়ে কয়েক ধাপ এগিয়ে ছিলেন। বাড়াবাড়ি করলে যা ঘটে পিতা ও কন্যার ভাগ্যে তাই ঘটেছিল। রাজসুখ তাঁদের কপালে সয়নি। তাঁরা হয়তো রাজনৈতিকভাবে যোগ্য ও অভিজ্ঞ এবং জনপ্রিয়ও ছিলেন। কিন্তু একটি স্বাধীন দেশকে তাঁদের মতো জনপ্রিয় নেতারা যতটা সামনে এগিয়ে নিতে পারতেন, দুজনই তাঁদের কর্মদোষে দেশকে সেই পর্যায়ে উন্নীত করতে পারেননি। তাঁরা কেবল নিজের ও সম্প্রসারিত পরিবারের সদস্যদের কল্যাণসাধনের কথা ভাবতেন। এর পরিণাম কী হতে পারে, সে ব্যাপারে তাঁরা একেবারেই উদাসীন ছিলেন বলা যায় না। কিন্তু তাঁরা তাঁদের অদৃষ্টের লিখন পাঠ করেননি। লখিন্দরের মতো নি-িদ্র আবাসেও তাঁরা নিরাপদ ছিলেন না। প্রকৃতপক্ষে তাঁরা নানা চেতনা, নানা পক্ষ-বিপক্ষের প্রাচীর তুলে জনগণের মধ্যে বিভাজন সৃষ্টি করে এবং দেশকে ভারতীয় আধিপত্যের কাছে সঁপে দিয়ে জাতি, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং দেশের জন্য আত্মদানকারী শহীদদের আত্মার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন।  

স্বাধীনতা অর্জনের ৫৩ বছর পর জাতির ভাগ্যোন্নয়নের এবং দেশকে সত্যিকার অর্থেই গণতান্ত্রিক কাঠামো দেওয়ার আরেকটি সুযোগ এসেছে গত বছর জুলাই মাসে। দুঃশাসনের বিরুদ্ধে অভাবিত এক বিজয়। প্রায় প্রস্তুতিহীনভাবে শেখ হাসিনার ফ্যাসিবাদী শাসনের বিরুদ্ধে ছাত্ররা সীমিত পরিসরে যে সংগ্রাম শুরু করেছিল, তা মাত্র দুই সপ্তাহের ব্যবধানে সরকারকে উৎখাত করার সর্বাত্মক ও প্রচণ্ড গণ অভ্যুত্থানের আকারে বিস্ফোরণে রূপ নেয়। হাসিনার সাড়ে পনেরো বছরের একচ্ছত্র শাসনে অস্ত্রধারী দলীয় ক্যাডারে পরিণত হওয়া আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের গুলির মুখে তরঙ্গের মতো ধেয়ে আসা নিরস্ত্র ছাত্র-জনতার মুখে উপায়ান্তর না দেখে জীবন বাঁচাতে শেখ হাসিনা ও তাঁর অপকর্মের সব দোসরকে দেশ ছেড়ে পালাতে হয়। সাধারণত এ ধরনের বিপ্লবে জনগণের আশা-আকাক্সক্ষা থাকে বেশি এবং অনেক ক্ষেত্রে সে আকাক্সক্ষা স্বাধীনতার সুফল লাভের আশার চেয়েও বেশি।

কিন্তু এক বছর আগে গণ অভ্যুত্থান-পরবর্তী যে অন্তর্বর্তী সরকারকে ক্ষমতায় বসানো হয়েছিল, সে সরকারের কাছে জনগণের, বিশেষ করে তরুণ ছাত্রসমাজের প্রত্যাশা ছিল আকাশচুম্বী। সাড়ে পনেরো বছর টানা স্বৈরশাসন চালিয়ে যাওয়া একটি সরকারের পক্ষে যত জঞ্জাল সৃষ্টি করা, যত দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি করা সম্ভব, শেখ হাসিনা তাই করেছিলেন, যাতে তাঁর বিদায়ের পর কারও পক্ষে প্রশাসন পরিচালনা করা সম্ভব না হয়। অন্তর্বর্তী সরকারকে এই জঞ্জাল সাফ করার পাশাপাশি গণ অভ্যুত্থান চলাকালে গণহত্যা এবং এর আগে সাড়ে পনেরো বছর ধরে পরিচালিত গুম, খুন, অপহরণ, বছরের পর বছর পর্যন্ত গোপন কারাগার তথাকথিত ‘আয়নাঘর’-এ নিরীহ নাগরিকদের আটকে রাখার জন্য দায়ী ও হুকুমের আসামিদের বিশেষ টাইব্যুনালে যথাসম্ভব সংক্ষিপ্ত সময়ের মধ্যে বিচার করে শাস্তি বিধান করা উচিত ছিল। কিন্তু গণ অভ্যুত্থানের পর একটি বছর কেটে গেলেও সরকার তা করতে ব্যর্থ হয়েছে। তারা প্রশাসনে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতেও চরম ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে। পুলিশ প্রশাসনকে কার্যকর করতে না পারায় ‘মব জাস্টিস’-এর নামে দেশজুড়ে যে হত্যাকাণ্ড ও নৈরাজ্য সৃষ্টি হয়েছে, তা দমন করতে পুলিশ বাহিনী কোনো আগ্রহ দেখাচ্ছে না। চাঁদাবাজি ও দখলবাণিজ্য বহুগুণ বেড়ে গেছে। এক বছরের মধ্যে জনগণ এতটাই হতাশ হয়ে পড়েছে যে তারা আওয়ামী লীগের ফ্যাসিবাদী দুঃশাসন এবং অন্তর্বর্তী সরকারের দায়সারা গোছের শাসনের মধ্যে মৌলিক কোনো পার্থক্য নির্ণয় করতে পারছে না।

যে কোনো বিপ্লব বা গণ অভ্যুত্থানের পর সুযোগসন্ধানী একটি দলের আবির্ভাব ঘটে, বাংলাদেশেও তা ঘটেছে। বিপ্লবোত্তর যে সরকার ক্ষমতায় আসে তারা কঠোর হাতে তা দমন না করলে দিনে দিনে সরকারের দুর্বল চেহারা সবার সামনে চলে আসে এবং দেশে আরেকটি নৈরাজ্য ও প্রতিবিপ্লব ঘটার পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদে তাই ঘটেছে। বিপুল জনসমর্থন সত্ত্বেও সরকার অজ্ঞাত কারণে কঠোর হতে না পারায় তারা বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে দুর্বল সরকারের অভিধা পেয়েছে, যা কাম্য ছিল না। অথচ এ সরকারের জন্য অস্থিরতা দমন করে স্থিতিশীল একটি পরিবেশ ফিরিয়ে আনার সব অনুকূল অবস্থা শুরু থেকেই ছিল। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা, অন্যান্য উপদেষ্টা এবং তাঁদের সহকারীরা ব্যক্তিজীবনে সৎ হলেও রাজনৈতিক অভিজ্ঞতাহীন। সে জন্যই তাঁদের উচিত ছিল সবকিছু তড়িঘড়ি সম্পন্ন করে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করে বিদায় নেওয়া। কিন্তু প্রথমেই তাঁরা বড় যে ভুলটি করেছেন, তা হলো সংবিধান বাতিল না করা।

তাঁরা ঘোড়ার আগে গাড়ি জুড়ে দিয়ে অনেকটা তালগোল পাকিয়ে ফেলেছেন বিভিন্ন ক্ষেত্রে সংস্কার প্রস্তাব এনে। বর্তমান সংবিধান বহাল রেখে কীভাবে তাঁরা সংস্কার প্রস্তাবগুলো কার্যকর করবেন, তা বিরাট এক প্রশ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাঁরা সংস্কার প্রস্তাবের ভিত্তিতে বিদ্যমান আইনকে কীভাবে সংশোধন বা পরিবর্তন করবেন? প্রথমেই কী তাঁদের উচিত ছিল না একধরনের ক্ষমতা ও অধিকারের কাঠামো স্থির করা? তাঁরা যেভাবে অগ্রসর হয়েছেন, তা এখনো যে প্রক্রিয়ায় জাতীয় নির্বাচনের দিকে যাচ্ছেন, তাতে নির্বাচন সুষ্ঠু ও অবাধ হওয়ার সম্ভাবনা ক্ষীণ। এ পরিস্থিতিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে তা শেখ হাসিনার অধীনে অনুষ্ঠিত শেষ তিনটি নির্বাচনের মতোই হবে এবং একটি বড় দল, যারা দীর্ঘদিন ধরে ক্ষমতা থেকে দূরে আছে, তারা ছলেবলেকৌশলে নির্বাচনের ফলাফল তাদের পক্ষে নিয়ে ক্ষমতা দখল করবে। তারা যে আওয়ামী লীগের শেখানো পথেই হাঁটবে তাতে এখন আর সন্দেহ নেই।

সরকার আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন ঘোষণা করেছে। হাতে এখনো পাঁচ মাস সময় আছে। পাঁচ মাসও কম সময় নয়। নির্বাচন কমিশন হয়তো অচিরেই নির্বাচনি তফসিল ঘোষণা করবে। বিভিন্ন দলের সম্ভাব্য প্রার্থীরা প্রস্তুতি গ্রহণ করতে শুরু করেছেন। শেখ হাসিনার সরকার তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল করার আগপর্যন্ত নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করার তিন মাসের মধ্যে কয়েকটি নির্বাচন তুলনামূলকভাবে সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন সম্পন্ন করেছে এবং শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর করে বিদায় নিয়েছে। কঠোর হাতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রেখে নির্বাচন অনুষ্ঠানে সহযোগিতা করাই এখন অন্তর্বর্তী সরকারের একমাত্র লক্ষ্য হওয়া উচিত।    

গণ অভ্যুত্থানের ক্ষত এখনো রয়ে গেছে। দেড় হাজার শহীদের মায়ের অশ্রু এখনো শুকায়নি। সন্তানহারা মা, ভাইহারা বোন এবং চিরতরে পঙ্গু হয়ে যাওয়া তরুণরা তবু সুদিনের আশা করে তাদের ত্যাগ যাতে অর্থহীন হয়ে না যায়। নতুন যে সরকার আসবে তারা যাতে দেশ গড়ার সঠিক রাজনৈতিক দিকনির্দেশনা দিয়ে দেশকে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে এবং জাতিকে বারবার পরীক্ষার সম্মুখীন হতে না হয়। তারা যাতে সদ্য অতীত স্বৈরাচারী শাসকের অপকর্মের পরিণতি থেকে শিক্ষা নেয় যে অন্যায়-অবিচার করলে তাদেরও একই পরিণতি হবে।

লেখক : যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী সিনিয়র সাংবাদিক ও অনুবাদক

বিডি প্রতিদিন/এমআই
 

এই বিভাগের আরও খবর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
ব্যবসায়ীদের টুঁটি চেপে ধরার নিষ্ঠুরতা আর কত
ব্যবসায়ীদের টুঁটি চেপে ধরার নিষ্ঠুরতা আর কত
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
সর্বশেষ খবর
গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল
ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা
মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শহীদ মিনারেই এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের রাতযাপন
শহীদ মিনারেই এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের রাতযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবারও জম্মু কাশ্মীরে ভূমিধস
আবারও জম্মু কাশ্মীরে ভূমিধস

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় টঙ্গীপাড়া এক্সপ্রেসের ইঞ্জিনে আগুন
কুষ্টিয়ায় টঙ্গীপাড়া এক্সপ্রেসের ইঞ্জিনে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নীতি-নৈতিকতাহীন ব্যবসা বরকতহীন হয়
নীতি-নৈতিকতাহীন ব্যবসা বরকতহীন হয়

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গ্যাস ও কোষ্ঠকাঠিন্য কমাবে ৭ সুপারফুড
গ্যাস ও কোষ্ঠকাঠিন্য কমাবে ৭ সুপারফুড

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কক্সবাজারে মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান
কক্সবাজারে মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি
টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও নির্ভরতা স্পেনের রক্ষণভাগে
আবারও নির্ভরতা স্পেনের রক্ষণভাগে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?
পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিনল্যান্ডকে উড়িয়ে বিশ্বকাপের আরও কাছে নেদারল্যান্ডস
ফিনল্যান্ডকে উড়িয়ে বিশ্বকাপের আরও কাছে নেদারল্যান্ডস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া
রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার যুক্তরাজ্যে গাইবেন সাবিনা ইয়াসমিন
এবার যুক্তরাজ্যে গাইবেন সাবিনা ইয়াসমিন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাদাগাসকারের ক্ষমতা নিচ্ছে সেনাবাহিনী?
মাদাগাসকারের ক্ষমতা নিচ্ছে সেনাবাহিনী?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাউশি ভেঙে হচ্ছে পৃথক অধিদপ্তর
মাউশি ভেঙে হচ্ছে পৃথক অধিদপ্তর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিল্মফেয়ারে ইতিহাস গড়লেন আলিয়া ভাট
ফিল্মফেয়ারে ইতিহাস গড়লেন আলিয়া ভাট

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টেকনাফে শীর্ষ মানব পাচারকারী গ্রেফতার
টেকনাফে শীর্ষ মানব পাচারকারী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লাহোর টেস্টে চার ফিফটিতে প্রথম দিনেই পাকিস্তানের দাপট
লাহোর টেস্টে চার ফিফটিতে প্রথম দিনেই পাকিস্তানের দাপট

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঠ্যবই মুদ্রণের কাজ এনসিটিবির বদলে অধিদপ্তরকে দিলে সমস্যার সমাধান হবে না
পাঠ্যবই মুদ্রণের কাজ এনসিটিবির বদলে অধিদপ্তরকে দিলে সমস্যার সমাধান হবে না

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘১৮৫ পোশাক কারখানা বন্ধ, হাজারো শ্রমিক বেকার’
‘১৮৫ পোশাক কারখানা বন্ধ, হাজারো শ্রমিক বেকার’

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা-ময়মনসিংহ রুটে বাস ধর্মঘট প্রত্যাহার
ঢাকা-ময়মনসিংহ রুটে বাস ধর্মঘট প্রত্যাহার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিন ও রাতের তাপমাত্রা ক্রমান্বয়ে হাস পেতে পারে: আবহাওয়া দফতর
দিন ও রাতের তাপমাত্রা ক্রমান্বয়ে হাস পেতে পারে: আবহাওয়া দফতর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে নারীর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
ঝিনাইদহে নারীর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনাকে উড়িয়ে এনসিএল টি-টোয়েন্টি চ্যাম্পিয়ন রংপুর
খুলনাকে উড়িয়ে এনসিএল টি-টোয়েন্টি চ্যাম্পিয়ন রংপুর

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঘর থেকে তুলে নিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, যুবক গ্রেফতার
ঘর থেকে তুলে নিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, যুবক গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নড়াইলে ট্রেনের ধাক্কায় যুবক নিহত
নড়াইলে ট্রেনের ধাক্কায় যুবক নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!
ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের
৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই

১৫ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মন্ত্রণালয়ের তিন সচিবকে বদলি
তিন মন্ত্রণালয়ের তিন সচিবকে বদলি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা
কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক
জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানের ১৯ সীমান্ত পোস্ট দখলের দাবি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানের ১৯ সীমান্ত পোস্ট দখলের দাবি পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে ফেলেছেন কিন্তু শিক্ষকের বেলায় টাকা নেই: সামান্তা
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে ফেলেছেন কিন্তু শিক্ষকের বেলায় টাকা নেই: সামান্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ
পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘থ্যাংক ইউ ট্রাম্প’ স্লোগানে মুখরিত তেলআবিব সমাবেশ
‘থ্যাংক ইউ ট্রাম্প’ স্লোগানে মুখরিত তেলআবিব সমাবেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস
লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ
সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিতে লাগছে পুরো এক দিন: ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে নরকযাত্রা
পাঁচ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিতে লাগছে পুরো এক দিন: ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে নরকযাত্রা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান
বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত
গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবার থেকে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা
সোমবার থেকে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সফর করলেন মার্কিন শীর্ষ সামরিক কমান্ডার
গাজা সফর করলেন মার্কিন শীর্ষ সামরিক কমান্ডার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ২৫ সীমান্তপোস্ট দখলের দাবি তালেবানের
পাকিস্তানের ২৫ সীমান্তপোস্ট দখলের দাবি তালেবানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মরণযাত্রায় অবৈধভাবে ইউরোপে প্রবেশের শীর্ষে বাংলাদেশ
মরণযাত্রায় অবৈধভাবে ইউরোপে প্রবেশের শীর্ষে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে কাজ করতে গেলেই একটি মহল বাজেট নিয়ে প্রশ্ন তোলে'
'গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে কাজ করতে গেলেই একটি মহল বাজেট নিয়ে প্রশ্ন তোলে'

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে হাসিনার মামলা সম্প্রচারকালে ফেসবুক পেজে সাইবার হামলা : তাজুল ইসলাম
ট্রাইব্যুনালে হাসিনার মামলা সম্প্রচারকালে ফেসবুক পেজে সাইবার হামলা : তাজুল ইসলাম

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অষ্টম মেয়াদে ক্ষমতায় ফেরার লড়াইয়ে বিশ্বের প্রবীণতম রাষ্ট্রপ্রধান
অষ্টম মেয়াদে ক্ষমতায় ফেরার লড়াইয়ে বিশ্বের প্রবীণতম রাষ্ট্রপ্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপিয়ে দেয়া কোনো কিছু জনগণ মেনে নেবে না: ফখরুল
চাপিয়ে দেয়া কোনো কিছু জনগণ মেনে নেবে না: ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া
রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনের হাড়বাড়িয়া পর্যটন কেন্দ্রের ফুট ট্রেইলে দেখা গেল বাঘ
সুন্দরবনের হাড়বাড়িয়া পর্যটন কেন্দ্রের ফুট ট্রেইলে দেখা গেল বাঘ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুযোগ থাকলে আমিই প্রথম টাইফয়েডের টিকা নিতাম: ডা. বিধান রঞ্জন
সুযোগ থাকলে আমিই প্রথম টাইফয়েডের টিকা নিতাম: ডা. বিধান রঞ্জন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেমা মালিনী না কি প্রকাশ, এখন কার সঙ্গে থাকছেন ধর্মেন্দ্র?
হেমা মালিনী না কি প্রকাশ, এখন কার সঙ্গে থাকছেন ধর্মেন্দ্র?

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!

সম্পাদকীয়

রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়
রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ
কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি
সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী
বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই
রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল

নগর জীবন

ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা
সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা

খবর

রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী
রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি
সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি

নগর জীবন

কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম
কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত
বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ
ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ

পেছনের পৃষ্ঠা

আটক যুবকের বাড়িতে আগুন
আটক যুবকের বাড়িতে আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম
লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম

প্রথম পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ
জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব
অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব

পেছনের পৃষ্ঠা

থমকে ছিল সিলেট
থমকে ছিল সিলেট

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন
ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন

নগর জীবন

দফায় দফায় লাঠিচার্জ
দফায় দফায় লাঠিচার্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

এখনো সেফ এক্সিট নিয়ে আলোচনা
এখনো সেফ এক্সিট নিয়ে আলোচনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা
ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

অপহৃত যুবক উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৫
অপহৃত যুবক উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৫

নগর জীবন

অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি
অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে
আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে

নগর জীবন