শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩২, রবিবার, ১২ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০৮:৪৬, রবিবার, ১২ অক্টোবর, ২০২৫

তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি

হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ
অনলাইন ভার্সন
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি

বিবিসি বাংলাকে দেওয়া বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দুই পর্বের সাক্ষাৎকার গত কয়েক দিন ধরে আলোচনার বিষয়বস্তু। দেশের সব সংবাদপত্র ও সম্প্রচার মাধ্যম যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়ে প্রচার করেছে সাক্ষাৎকারের বিবরণ।

গণমাধ্যমগুলো বিশেষ করে টিভি চ্যানেলগুলো তাঁর সাক্ষাৎকারের ভিত্তিতে তৈরি করা প্রতিবেদন প্রধান শিরোনাম হিসেবে প্রচার করেছে। এ সময় প্রায় সব টিভি টক শোতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকারই ছিল আলোচনার মূল বিষয়। রাজনৈতিক বিশ্লেষকসহ বিভিন্ন দলের নেতারা তাঁর সাক্ষাৎকারের নানা দিক ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ করেছেন।

মোটা দাগে বলা যায়, তারেক রহমান চৌকশভাবে বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দিয়েছেন। তাঁর বক্তব্য ছিল সুচিন্তিত, সুচারু ও যথেষ্ট গোছানো। কোথাও বাড়তি কথা বলেননি। কোনো প্রশ্নের জবাবে তিনি বাড়তি প্রতিক্রিয়া দেখাননি।  তাঁর বক্তব্যে পরিমিতিবোধের প্রকাশ ঘটেছে। দীর্ঘ সাক্ষাৎকারে তারেক রহমান দেশে ফিরে আসা, নির্বাচনে অংশ নেওয়া, গণ আন্দোলনের মাস্টারমাইন্ড, সুদীর্ঘ সময় গণমাধ্যমে কথা না বলা, নির্বাচনে প্রার্থী মনোনয়নের কৌশল, নির্বাচনে জোট গঠন, দলের চেয়ারপারসনের নির্বাচনে অংশগ্রহণ, দুর্নীতি, চাঁদাবাজি-দখল নিয়ে কথা বলেছেন। কথা বলেছেন জামায়াতের রাজনীতি, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের বিচার ও রাজনীতি এবং ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক ইত্যাদি বিষয়ে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তাঁর নিজের এবং পরিবারের ওপর ওয়ান-ইলেভেনের সরকার ও পরবর্তী সময়ে আওয়ামী লীগ সরকারের নির্যাতনের বর্ণনা দিলেও কোনো প্রতিহিংসামূলক কথা বলেননি।

সাক্ষাৎকারে তারেক রহমান শিগগিরই দেশে ফিরবেন বলে জানিয়েছেন। বহুল প্রত্যাশিত জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণের কথাও তিনি বলেছেন। তারেক রহমানের সম্ভাব্য দেশে ফেরা প্রসঙ্গে ইরানের বিপ্লবী নেতা আয়াতুল্লাহ রুহুল্লা খোমেনির দেশে ফেরার কথা স্মরণ করা যায়। বিষয়টি খুবই প্রাসঙ্গিক। ইরানের শাহ রেজা পাহলভির ‘হোয়াইট রেভল্যুশনের’ তীব্র বিরোধিতা করেন খোমেনি। শাহবিরোধী আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়ার কারণে খোমেনিকে প্রথমে গ্রেপ্তার এবং পরে নির্বাসনে পাঠানো হয়। তিনি দীর্ঘ ১৫ বছরে প্রথম তুরস্ক, পরে ইরাক এবং শেষ পর্যন্ত ফ্রান্সে নির্বাসনে থাকেন। শাহ রেজা পাহলভি গুপ্ত পুলিশ বাহিনী গঠন করে রাজতন্ত্রবিরোধীদের গুম ও হত্যা করার কাজে ব্যবহার করতেন। এতে শাহবিরোধী আন্দোলন ক্রমেই তীব্র হয়ে ওঠে। শুরু হয় দেশব্যাপী ধর্মঘট ও বিক্ষোভ। নির্বাসিত খোমেনি ফ্রান্স থেকে প্রতিদিন অডিও বার্তা পাঠাতেন। যা গোপনে ইরানে প্রচার হতো এবং লাখো মানুষের কাছে পৌঁছে যেত। ধীরে ধীরে পুরো দেশ শাহবিরোধী আন্দোলনে এককাট্টা হয়। অবশেষে দেশের মানুষের জনরোষ বুঝতে পেরে শাহ রেজা চিকিৎসার অজুহাতে ইরান ত্যাগ করেন। আয়াতুল্লাহ খোমেনি নির্বাসন থেকে নিজ দেশ ইরানে ফিরে আসেন। তাঁকে স্বাগত জানাতে বিমানবন্দর থেকে রাজধানীর তেহরান পর্যন্ত লাখ লাখ মানুষ রাস্তায় নেমে আসে। যা তখনকার ইতিহাসের অন্যতম বৃহৎ জনসমাবেশ হিসেবে বিবেচিত হয়।

আয়াতুল্লাহ খোমেনিকে প্রথমে গ্রেপ্তার ও পরে নির্বাসনে পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু পার্থক্য হচ্ছে এক-এগারোর সরকার তারেক রহমানকে শুধু গ্রেপ্তারই করেনি, তাঁর ওপর নির্মম নির্যাতন চালায়। এ প্রসঙ্গে তারেক রহমান বিবিসি বাংলাকে বলেছেন, আমি শারীরিকভাবে নির্যাতিত হয়েছি, যেই নির্যাতনের চিহ্ন এখনো আমাকে সহ্য করতে হয়। জেলজুলুম খেটেছি আমি। বিভিন্নভাবে মিথ্যা অপপ্রচারের শিকার হয়েছি। আমি রেখে এসেছিলাম ছোট ভাইকে। যে ভাইকে আমি রেখে এসেছিলাম, সেই ভাই এখন আর নেই। যেই সুস্থ মা-কে রেখে এসেছিলাম, সেই সুস্থ মা এখন সুস্থ নেই। শুধু অসুস্থই নন, ওনার ওপরে মানসিক ও শারীরিক নির্যাতনও করা হয়েছে। একটি ঘর রেখে এসেছিলাম, যেই ঘরে আমি এবং আমার ছোট ভাই বড় হয়েছি, যেই ঘরে আমার বাবার স্মৃতি ছিল, যেই ঘরে আমার মায়ের বহু স্মৃতি ছিল, সেই স্মৃতিগুলো ভেঙে ধুলায় মিশিয়ে দেওয়া হয়েছে।

তারেক রহমান শুধু নিজের ও পরিবারের ওপর নির্যাতনের কথাই বলেননি, তিনি স্বৈরাচারী সরকারের আদেশে হাজার হাজার মানুষের ওপর চালানো অত্যাচার-নির্যাতনের কথাও সাক্ষাৎকারে উল্লেখ করেছেন। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমি আমার পরিবারের যেই কাহিনি তুলে ধরলাম, এটি শুধু আমার কাহিনি না বা আমার পরিবারের কাহিনি না, এরকম কাহিনি বাংলাদেশের শত না হাজার হাজার পরিবারের। যে পরিবারের বাবা, যে পরিবারের ভাই, যে পরিবারের স্বামী, তার ঘরবাড়ি ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে। হ্যান্ডকাফ পরা অবস্থায় হাসপাতালের বারান্দায় মারা গিয়েছে। তা না হলে হ্যান্ডকাফ পরা অবস্থায় জেলের ভিতরে মারা গেছে। সহায়সম্পত্তি ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে। তারেক রহমান নিজের ও পরিবারের ওপর নির্যাতনের কথা বলার পাশাপাশি দেশের মানুষের ওপর চালানো অত্যাচার নির্যাতন ও হত্যার কথা উল্লেখ করে নেতাসুলভ মনোভাবের পরিচয় দিয়েছেন। তিনি প্রতিহিংসার কথা না বলে ওই সব অন্যায়, হত্যা ও নির্যাতনের জন্য যারা দায়ী তাদের প্রত্যেকের বিচারের কথা বলেছেন। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এটি প্রতিশোধের কোনো বিষয় নয়, এটি ন্যায়ের কথা, এটি আইনের কথা, অন্যায় হলে তার বিচার হতে হয়।

আরেকটি ক্ষেত্রে তারেক রহমানের সঙ্গে আয়াতুল্লাহ খোমেনির যথেষ্ট মিল রয়েছে। নির্বাসিত খোমেনি ফ্রান্স থেকে প্রতিদিন দেশবাসীর কাছে অডিও বার্তা পাঠাতেন গোপনে। খোমেনির এই অডিও বার্তা ইরানে লাখ লাখ মানুষের কাছে পৌঁছে যেত। যা শাহবিরোধী আন্দোলনকে তুঙ্গে নিয়ে যায়। তারেক রহমানের বক্তব্য প্রচারে স্বৈরাচারী সরকারের নিষেধাজ্ঞা থাকায় তিনি বিভিন্ন উপায়ে দলের কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যন্ত নেতা-কর্মীদের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করে গেছেন। নিয়মিতভাবে তিনি এ কাজটি করতেন। এর মাধ্যমে নেতা-কর্মীরা দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের কাছ থেকে দিকনির্দেশনা পেতেন। স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের কর্মসূচি প্রণয়ন থেকে শুরু করে সাংগঠনিক বিষয়- সবকিছুতেই তাঁর পরামর্শ থাকত। তিনি তৃণমূলের অনেক নেতা-কর্মীর সঙ্গে ওয়ান-টু-ওয়ান কথা বলতেন। এখনো যা তিনি করে চলেছেন। গণমাধ্যমের সঙ্গে দীর্ঘ সময় কথা বলেননি কেন- বিবিসি বাংলা তা জানতে চেয়েছে। এর জবাবে তারেক রহমান বলেছেন, ব্যাপারটা বোধ হয় এরকম না। আসলে আমি কথা ঠিকই বলেছি। বিগত স্বৈরাচার সরকারের সময় কোর্ট থেকে রীতিমতো একটা আদেশ দিয়ে আমার কথা বলার অধিকারকে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। আমি যদি গণমাধ্যমে কিছু বলতে চাইতাম, হয়তো গণমাধ্যমের ইচ্ছা ছিল ছাপানোর, গণমাধ্যম সেটা ছাপতে পারত না। এ প্রসঙ্গে তিনি বিবিসি বাংলাকে বলেন, আমি কথা বলেছি, সামাজিক মাধ্যমসহ বিভিন্ন পন্থায় আমি পৌঁছানোর চেষ্টা করেছি। আমি পৌঁছেছি মানুষের কাছে। কাজেই গণমাধ্যমে যে কথা বলিনি তা না। ইচ্ছা থাকলেও ছাপাতে পারেননি, হয়তো প্রচার করতে পারেননি। কিন্তু আমি বলেছি, আমি থেমে থাকিনি।

ফ্যাসিবাদবিরোধী দীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রামে গণতন্ত্রকামী সব দল ও সংগঠন ভূমিকা পালন করলেও বৃহৎ দল হিসেবে বিএনপির ভূমিকাই ছিল সবচেয়ে বেশি। দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ হাজার হাজার নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়। নেতা-কর্মীদের নামে দেওয়া হয় লাখ লাখ মিথ্যা মামলা। কেন্দ্রীয় নেতা ইলিয়াস আলীসহ অনেক নেতা-কর্মীকে গুম করা হয়। যাঁদের আর কোনো সন্ধান পায়নি তাঁদের পরিবার। তৃণমূলের অসংখ্য নেতা-কর্মী বাড়িঘরে থাকতে পারেননি। তাঁদের পরিবারও হয়রানির শিকার হয়েছে। স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন পরিচালনায় তারেক রহমান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিলেন। কিন্তু তিনি নিজেকে আন্দোলনের মাস্টারমাইন্ড হিসেবে মনে করেন নাই। তারেক রহমান মনে করেন, ‘কোনো ব্যক্তি নয়, মাস্টারমাইন্ড গণতন্ত্রকামী জনগণ।’ আন্দোলনের মাস্টারমাইন্ড বিষয়ে বিবিসি বাংলার প্রশ্নের জবাবে তারেক রহমান বলেন, আমি অবশ্যই জুলাই আন্দোলনে আমাকে কখনোই মাস্টারমাইন্ড হিসেবে দেখি না। এই আন্দোলনে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দলগুলোর নেতা-কর্মীরা, সেটি বিএনপি হোক বা অন্য রাজনৈতিক দলগুলো থেকে, প্রত্যেকটি দল বিভিন্নভাবে অবদান রেখেছে। বিভিন্নভাবে তাদের নেতা-কর্মীরা নির্যাতিত হয়েছে। তিনি আন্দোলনের মাঠে মাদরাসার ছাত্র, গৃহিণী, কৃষক, শ্রমিক, সিএনজিচালক, ছোট দোকান কর্মচারী বা দোকানমালিক থেকে আরম্ভ করে গার্মেন্ট কর্মী, অবসরপ্রাপ্ত সামরিক কর্মকর্তা-কর্মচারী প্রত্যেক শ্রেণি-পেশার মানুষের অবদানের কথা উল্লেখ করেছেন। তারেক রহমান এ প্রসঙ্গে আরও বলেন, আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, সমাজের দল-মতনির্বিশেষে প্রত্যেকটি মানুষের অবদান আছে। কোনো দল, কোনো ব্যক্তি নয়, এই আন্দোলনের মাস্টারমাইন্ড বাংলাদেশের গণতন্ত্রকামী জনগণ।

নির্বাচন নিয়ে পরিকল্পনা ও দলগতভাবে নাকি জোটবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাওয়া, এ প্রশ্নের জবাবে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বিবিসি বাংলাকে বলেন, আমরা প্রায় ৬৪টি রাজনৈতিক দল বিগত স্বৈরাচারের সময় যার যার অবস্থান থেকে রাজপথে আন্দোলন গড়ে তোলার চেষ্টা করেছি। যে দলগুলোকে আমরা পেয়েছি আমাদের সঙ্গে রাজপথের আন্দোলনে, আমরা চাই সবাইকে সঙ্গে নিয়ে রাষ্ট্র পুনর্গঠন করতে।

সাক্ষাৎকারের দ্বিতীয় পর্বে তারেক রহমান বিএনপির রাজনীতি, কূটনীতি, ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে দলের অবস্থান তুলে ধরেছেন। তিনি বলেছেন, ভারত যদি স্বৈরাচারকে সেখানে আশ্রয় দিয়ে বাংলাদেশের মানুষের বিরাগভাজন হয়, সেখানে আমাদের কিছু করার নেই। বাংলাদেশের মানুষ সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তাদের সঙ্গে সম্পর্ক শীতল থাকবে। তাই আমাকে আমার দেশের মানুষের সঙ্গে থাকতে হবে। এ প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেছেন, কূটনীতির ক্ষেত্রেও বিএনপির নীতি সবার আগে বাংলাদেশ। আমার জনগণ, আমার দেশ, আমার সার্বভৌমত্ব। এটিকে অক্ষুণ্ন রেখে, এর স্বার্থ বিবেচনা করে এবং এই স্বার্থকে অটুট রেখে বাকি সব কিছু।

বিবিসি বাংলার সঙ্গে দুই পর্বের দীর্ঘ সাক্ষাৎকারে তারেক রহমান স্বৈরাচারবিরোধী দীর্ঘ আন্দোলনে তাঁর নিজের দল বিএনপি ও গণতন্ত্রকামী অন্যান্য দলের ভূমিকা, অন্তর্বর্তী সরকারের কাজের মূল্যায়ন, চলমান রাজনীতি, নির্বাচন, সংস্কার, নির্বাচনে জয়ী হলে দেশ পরিচালনার ভাবনা-সর্ব বিষয়ে খোলামেলা কথা বলেছেন। তবে তিনি অল্প কথায় সব প্রশ্নের জবাব দিয়েছেন। তিনি কোনো প্রশ্নের জবাবে বিতর্কে জড়াতে চাননি, সংযত থেকেছেন। কোনো প্রশ্নের জবাব এড়িয়েও যাননি। তারেক রহমান দ্রুত দেশে ফিরে এসে হারিয়ে যাওয়া গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবেন-দেশবাসী এমনটাই প্রত্যাশা করে।

লেখক : চেয়ারম্যান, ডিবেট ফর ডেমোক্রেসি

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
সর্বশেষ খবর
রাজশাহীতে ছিনতাইকারীদের ছুরিকাঘাতে অটোচালক নিহত
রাজশাহীতে ছিনতাইকারীদের ছুরিকাঘাতে অটোচালক নিহত

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১১ বছর পর ইসরায়েলি সেনার মরদেহ ফেরত দিল হামাস
১১ বছর পর ইসরায়েলি সেনার মরদেহ ফেরত দিল হামাস

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভায়েকানোর মাঠে রিয়াল মাদ্রিদের হোঁচট
ভায়েকানোর মাঠে রিয়াল মাদ্রিদের হোঁচট

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে শেল্টার হোম থেকে অর্ধশতাধিক বিড়াল উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে শেল্টার হোম থেকে অর্ধশতাধিক বিড়াল উদ্ধার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অপরিচ্ছন্ন-অস্বাস্থ্যকর শেল্টার হোম থেকে উদ্ধার করা হল বিড়ালগুলোকে
অপরিচ্ছন্ন-অস্বাস্থ্যকর শেল্টার হোম থেকে উদ্ধার করা হল বিড়ালগুলোকে

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বক্তব্যের সমালোচনা করল ঢাকা
ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বক্তব্যের সমালোচনা করল ঢাকা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন বানচাল ও পেছানোর চক্রান্ত মেনে নেবে না বিএনপি: সালাউদ্দিন বাবু
নির্বাচন বানচাল ও পেছানোর চক্রান্ত মেনে নেবে না বিএনপি: সালাউদ্দিন বাবু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে
তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ
এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই দিনেও উদ্ধার হয়নি নিখোঁজ নারী পর্যটক
দুই দিনেও উদ্ধার হয়নি নিখোঁজ নারী পর্যটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১০৩৭ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১০৩৭ মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হংকং সিক্সেসে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান
হংকং সিক্সেসে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক দাতিনা মাছ ১ লাখ টাকায় বিক্রি
এক দাতিনা মাছ ১ লাখ টাকায় বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালদ্বীপের বাজারে প্রবেশের অনুমতি পেল ওয়ালটন ক্যাবলস
মালদ্বীপের বাজারে প্রবেশের অনুমতি পেল ওয়ালটন ক্যাবলস

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ সফরে পাকিস্তান নৌবাহিনী প্রধান
বাংলাদেশ সফরে পাকিস্তান নৌবাহিনী প্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইবিতে প্রাথমিকে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগের দাবি
ইবিতে প্রাথমিকে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগের দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু
ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট দিন, এলাকার উন্নয়নের দায়িত্ব আমার: মীর হেলাল
ধানের শীষে ভোট দিন, এলাকার উন্নয়নের দায়িত্ব আমার: মীর হেলাল

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সালাহউদ্দিন আহমদের কথায় অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক
সালাহউদ্দিন আহমদের কথায় অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনে অংশ নিচ্ছে সাতক্ষীরার দুই শিশু প্রতিনিধি
বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনে অংশ নিচ্ছে সাতক্ষীরার দুই শিশু প্রতিনিধি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজিজুলের সেঞ্চুরিতে সিরিজ ড্র করল বাংলাদেশ
আজিজুলের সেঞ্চুরিতে সিরিজ ড্র করল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নীলফামারীতে বিসিএস প্রভাষক পরিষদের মানববন্ধন
নীলফামারীতে বিসিএস প্রভাষক পরিষদের মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গৌরীপুর বিএনপির সমাবেশে স্ট্রোক করে ছাত্রদল কর্মীর মৃত্যু
গৌরীপুর বিএনপির সমাবেশে স্ট্রোক করে ছাত্রদল কর্মীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা-খুলনা মহাসড়ক ছয় লেনে উন্নীত করার দাবিতে মানববন্ধন
মোংলা-খুলনা মহাসড়ক ছয় লেনে উন্নীত করার দাবিতে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি
আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ
হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!
বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা
এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ
হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী
৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি
বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালাহউদ্দিন আহমদের কথায় অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক
সালাহউদ্দিন আহমদের কথায় অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা
জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়
মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’
কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক

১১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

বলিউডে বাজেটের রেকর্ড ভাঙবে শাহরুখের ‘কিং’
বলিউডে বাজেটের রেকর্ড ভাঙবে শাহরুখের ‘কিং’

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়
উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!

সম্পাদকীয়

গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত

প্রথম পৃষ্ঠা

১৩ নভেম্বর ঘিরে সর্বোচ্চ সতর্কতা
১৩ নভেম্বর ঘিরে সর্বোচ্চ সতর্কতা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামী-স্ত্রী সেজে পুলিশ আসামি ধরল
স্বামী-স্ত্রী সেজে পুলিশ আসামি ধরল

দেশগ্রাম

জনতার দলের পাঁচ স্বতন্ত্র প্রার্থী
জনতার দলের পাঁচ স্বতন্ত্র প্রার্থী

নগর জীবন

৬৫ হাজার বিদ্যালয়ে ক্লাস বন্ধ
৬৫ হাজার বিদ্যালয়ে ক্লাস বন্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়
স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের শতবর্ষী কালীমন্দিরে চুরি
চট্টগ্রামের শতবর্ষী কালীমন্দিরে চুরি

নগর জীবন

ইনোভার-এর ব্র্যান্ড লঞ্চ ইভেন্ট
ইনোভার-এর ব্র্যান্ড লঞ্চ ইভেন্ট

নগর জীবন

খালেদা জিয়ার সাজে র‌্যালিতে শিশু, উচ্ছ্বসিত নেতা-কর্মী
খালেদা জিয়ার সাজে র‌্যালিতে শিশু, উচ্ছ্বসিত নেতা-কর্মী

দেশগ্রাম

ঢাকা থেকেই নির্বাচন করবেন আসিফ
ঢাকা থেকেই নির্বাচন করবেন আসিফ

নগর জীবন

নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার
নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

কাভার্ডভ্যানের ধাক্কায় পা বিচ্ছিন্ন
কাভার্ডভ্যানের ধাক্কায় পা বিচ্ছিন্ন

দেশগ্রাম

২ কোটি টাকার ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার ৫
২ কোটি টাকার ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার ৫

দেশগ্রাম

তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা
তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা

মাঠে ময়দানে

রক্তস্পন্দনের কিউআর কোড কার্যক্রমের উদ্বোধন করলেন ডা. পাভেল
রক্তস্পন্দনের কিউআর কোড কার্যক্রমের উদ্বোধন করলেন ডা. পাভেল

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশীর গাড়িবহরে হামলা  অর্ধশতাধিক আহত
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশীর গাড়িবহরে হামলা অর্ধশতাধিক আহত

নগর জীবন

বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষে মামলা আসামি ৯২৬
বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষে মামলা আসামি ৯২৬

দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুজনের প্রাণহানি
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুজনের প্রাণহানি

দেশগ্রাম

কীভাবে হবে মীমাংসা
কীভাবে হবে মীমাংসা

প্রথম পৃষ্ঠা

পানের বরজে নারীর লাশ
পানের বরজে নারীর লাশ

দেশগ্রাম

পঙ্গু ছেলে ও ক্যানসারে আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান
পঙ্গু ছেলে ও ক্যানসারে আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান

নগর জীবন

১৪ দিনেও অধরা প্রধান আসামি
১৪ দিনেও অধরা প্রধান আসামি

দেশগ্রাম

ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

দেশগ্রাম

নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল থেকে তিনজন গ্রেপ্তার
ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল থেকে তিনজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

চুয়াডাঙ্গায় বিএনপি প্রার্থী শরীফুজ্জামানের গণসংযোগ
চুয়াডাঙ্গায় বিএনপি প্রার্থী শরীফুজ্জামানের গণসংযোগ

নগর জীবন