শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:১০, শুক্রবার, ১০ অক্টোবর, ২০২৫

বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা

নিরঞ্জন রায়
অনলাইন ভার্সন
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা

সম্প্রতি ঢাকায় বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) ও ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) যৌথ উদ্যোগে ‘আনলকিং বাংলাদেশ বন্ড অ্যান্ড সুকুক মার্কেট; ফিসক্যাল স্পেস, ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেলিভারি এবং ইসলামিক মানি মার্কেট ডেভেলপমেন্ট’ শীর্ষক একটি সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। সেমিনারে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর বলেছেন, বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিএসইসির সমন্বয়ে গঠিত একটি টাস্কফোর্স দেশের আর্থিক খাতে সেকেন্ডারি বন্ড মার্কেট স্থাপনের জন্য কাজ করে যাচ্ছে এবং এরই মধ্যে কিছু সুনির্দিষ্ট সুপারিশ সরকারের কাছে পেশ করেছে। গভর্নরের এমন বক্তব্যের পর আমরা আশা করতেই পারি যে দেশের আর্থিক খাত খুব শিগগির একটি স্বতন্ত্র সেকেন্ডারি বন্ড মার্কেট পাবে।

দেশে সেকেন্ডারি বন্ড মার্কেট স্থাপনের উদ্যোগ এবারই যে প্রথম, তেমন নয়।


এই শতকের শুরুর দিকে দেশে সেকেন্ডারি বন্ড মার্কেট স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল এবং প্রস্তুতিও শুরু হয়ে গিয়েছিল। দেশে বন্ড মার্কেট স্থাপনে সহযোগিতা করার জন্য বিদেশি পরামর্শক নিয়োগের উদ্দেশ্যে আন্তর্জাতিক টেন্ডার পর্যন্ত আহবান করা হয়েছিল, যেখানে কয়েকটি আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান আগ্রহ দেখিয়ে প্রস্তাব জমা দিয়েছিল। কিন্তু বাংলাদেশের আর্থিক খাতে বন্ড মার্কেট স্থাপনের বিষয়টি আলোচনার মধ্যেই রয়ে গেছে।

দেশে কার্যকর এবং টেকসই আর্থিক খাত গড়ে তুলতে হলে একটি স্বতন্ত্র সেকেন্ডারি বন্ড মার্কেটের কোনো বিকল্প নেই।


একটি দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নকে এগিয়ে নিতে হলে যে মাত্রার সরকারি ও বেসরকারি বিনিয়োগ প্রয়োজন, তার জোগান শুধু ব্যাংকঋণ এবং পুঁজিবাজার থেকে আসতে পারে না। কার্যকর বন্ড মার্কেট শুধু ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের স্বার্থই রক্ষা করে না, সেই সঙ্গে পুঁজিবাজারের স্থিতিশীলতাও রক্ষা করে। ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষা এবং সেই সঙ্গে পুঁজিবাজারের স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করার সুবিধার্থে পোর্টফোলিও বিনিয়োগ সুযোগ চালু করা হয়, যেখানে থাকে কম ঝুঁকির পোর্টফোলিও, মধ্যম ঝুঁকির পোর্টফোলিও এবং অত্যাধিক ঝুঁকির পোর্টফোলিও। যেসব বিনিয়োগকারীর পর্যাপ্ত বিনিয়োগযোগ্য অর্থ আছে এবং যাঁরা উচ্চমাত্রার ঝুঁকি নিতে সক্ষম, তাঁরা হয় নিজেরা বিনিয়োগ করবেন, অথবা উচ্চঝুঁকির পোর্টফোলিওতে বিনিয়োগ করবেন।

পক্ষান্তরে যাঁরা ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারী এবং যাঁরা একেবারেই ঝুঁকি নিতে প্রস্তুত নন, তাঁরাই কম ঝুঁকির পোর্টফোলিওতে বিনিয়োগ করবেন। এ ধরনের ঝুঁকিভিত্তিক পোর্টফোলিও বিনিয়োগ তখনই গড়ে তোলা সম্ভব, যখন দেশে একটি কার্যকর সেকেন্ডারি বন্ড মার্কেট চালু থাকবে।
আমাদের দেশে বন্ড মার্কেটের ভালো সম্ভাবনা আছে। সরকার প্রতিবছরই ঘাটতি বাজেট গ্রহণ করে। বলা চলে, উন্নয়ন বাজেটের পুরোটাই ঘাটতি।


তা ছাড়া দেশে প্রতিনিয়তই উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করে। এসব ঘাটতি বাজেট এবং উন্নয়ন প্রকল্পের জন্য বিশাল অঙ্কের অর্থ সংগ্রহ করতে হয়। সরকার এখন পর্যন্ত ব্যাংকঋণ ও সঞ্চয়পত্র বিক্রির মাধ্যমে এই বিশাল অঙ্কের অর্থ সংগ্রহ করে থাকে, যা একদিকে সরকারের সুদ প্রদান বাবদ ব্যয় বাড়িয়ে দেয়, অন্যদিকে বেসরকারি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত  করে। বন্ড মার্কেট চালু থাকলে সরকার এবং বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠান ব্যাংকঋণ বা সঞ্চয়পত্র বিক্রির পরিবর্তে অপেক্ষাকৃত কম সুদে বন্ড ইস্যু করে অর্থ সংগ্রহ করতে পারে। আমাদের দেশে বেসরকারি বিনিয়োগ বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ব্যাংকঋণের ওপর নির্ভরশীল, যা কোনোভাবেই বাস্তবসম্মত নয়। কেননা বিনিয়োগের জন্য দীর্ঘমেয়াদি ঋণ নিতে হয়, যা ব্যাংক আমানত সংগ্রহের মাধ্যমে প্রদান করলে সব সময়ই ঝুঁকির মধ্যে থাকে। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর সেই সেমিনারে যথার্থই বলেছেন যে ব্যাংক কোনো অবস্থায়ই পাঁচ-ছয় বছরের বেশি সময়ের জন্য ঋণ দিতে পারে না। অথচ দেশে কার্যকর বন্ড মার্কেট থাকলে ব্যাংক খুব সহজেই দীর্ঘমেয়াদি ঋণ দিতে পারবে।
বন্ড মার্কেটকে ঝুঁকিমুক্ত বিনিয়োগ মাধ্যম মনে করা হলেও এখানে কিছু ভিন্ন ধরনের ঝুঁকি বিদ্যমান। বলার অপেক্ষা রাখে না যে স্টক মার্কেট উচ্চঝুঁকির বিনিয়োগ স্থান, যাকে অনেকেই ফটকা বা স্পেকুলেটিভ ব্যবসা বলে থাকে। পক্ষান্তরে বন্ড মার্কেট ঝুঁকিমুক্ত বা কম ঝুঁকির বিনিয়োগ স্থান। কিন্তু এর অর্থ এই নয় যে বন্ড মার্কেটে বিনিয়োগে ঝুঁকি নেই। স্টক মার্কেটের মতো ঝুঁকি না থাকলেও এখানে ভিন্ন ধরনের বিনিয়োগ ঝুঁকি আছে। এই ঝুঁকির কারণে সাধারণ বা অল্প আয়ের বিনিয়োগকারী ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারেন। এ কারণেই বন্ড মার্কেটে বিনিয়োগ নিয়ন্ত্রণ করতে হবে, যাতে সাধারণ ও ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষা করা যায়।

প্রথমেই এ, বি ও সি সিরিজের তিন ধরনের বন্ড সেকেন্ডারি মার্কেটে লেনদেনের জন্য চালু করা যেতে পারে। এ সিরিজের বন্ডে অন্তর্ভুক্ত থাকবে সঞ্চয়পত্র এবং সরকার কর্তৃক ইস্যু করা বন্ড। এই ধরনের বন্ড লেনদেনের ক্ষেত্রে শর্ত থাকবে যে কোনো অবস্থায়ই বন্ডের ফেস ভ্যালু এবং অর্জিত সুদের মোট মূল্যের নিচে এই বন্ড ক্রয়-বিক্রয় করা যাবে না। যেমন—একটি সরকারি বন্ডের ফেস ভ্যালু এক লাখ টাকা এবং এই বন্ডের ওপর অর্জিত সুদের পরিমাণ যদি হয় ১০ হাজার টাকা, তাহলে এই বন্ড কোনো অবস্থায়ই এক লাখ ১০ হাজার টাকার কম মূল্যে বিক্রি করা যাবে না। বি সিরিজের বন্ডে অন্তর্ভুক্ত থাকবে বিভিন্ন সরকারি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান; যেমন—পাবলিক কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, সিটি করপোরেশন প্রভৃতি প্রতিষ্ঠান কর্তৃক ইস্যুকৃত বন্ড। এসব বন্ড ফেস ভ্যালুর নিচে বিক্রি করা যাবে না। আর এই বন্ডের ওপর অর্জিত সুদ মার্কেটের ওপর ছেড়ে দেওয়া হবে। যেমন—এই ধরনের একটি বন্ডের ফেস ভ্যালু যদি হয় এক লাখ টাকা এবং অর্জিত সুদের পরিমাণ যদি হয় ১০ হাজার টাকা, তাহলে এই বন্ড এক লাখ টাকার নিচে বিক্রি করা যাবে না এবং অর্জিত ১০ হাজার টাকার সুদ মার্কেট ফোর্সের মাধ্যমে নির্ধারিত। সি সিরিজের বন্ডে অন্তর্ভুক্ত থাকবে ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং সুপ্রতিষ্ঠিত বৃহৎ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান কর্তৃক ইস্যুকৃত বন্ড, যা প্রিমিয়াম বা ডিসকাউন্টে অর্থাৎ বন্ডের ফেস ভ্যালুর চেয়ে বেশি বা কম মূল্যে ক্রয়-বিক্রয় করা যাবে। এগুলো কিছু উদাহরণ মাত্র। দেশের বিনিয়োগকারীদের ঝুঁকি গ্রহণের ক্ষমতা এবং বন্ড মার্কেটে বিনিয়োগযোগ্য অর্থের বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে রিস্ক প্যারামিটার নির্ধারণ করতে হবে এবং সে অনুযায়ী ঝুঁকি লাঘবের বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে।

দেশে বন্ড মার্কেট স্থাপনের ক্ষেত্রে আরো কয়েকটি বিষয় বিবেচনায় নিতে হবে। প্রথমত, বন্ড মার্কেট স্থাপনে তাড়াহুড়া করার সুযোগ নেই। সব দিক বিবেচনা করে ধাপে ধাপে অগ্রসর হতে হবে। বিনিয়োগকারী যেভাবে বিনিয়োগ সিদ্ধান্তের ব্যাপারে সচেতন হবেন এবং ঝুঁকি গ্রহণের সক্ষমতা অর্জন করবেন, সে অনুযায়ী বন্ড মার্কেটের ব্যাপ্তি বৃদ্ধি করা যেতে পারে। দ্বিতীয়ত, উন্নত বিশ্ব বা অন্য কোনো দেশের সুপ্রতিষ্ঠিত বন্ড মার্কেটের ধারণা হুবহু গ্রহণ করা ঠিক হবে না। কেননা সেসব মার্কেট বেশি পরিপক্ব বা ম্যাচিউরড এবং সেখানকার বিনিয়োগকারী বেশি সচেতন ও অধিক ঝুঁকি গ্রহণে সক্ষম। তাই সেসব মার্কেটের ধারণা হুবহু গ্রহণ করলে খুব বেশি কাজে আসবে না। আমাদের মার্কেটের বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী নিজেদের মতো করে বন্ড মার্কেট গড়ে তুলতে হবে। এ রকম আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আছে; যেমন—মার্কেট প্লেয়ার নির্ধারণ পদ্ধতি, সম্পূর্ণ প্রযুক্তিনির্ভর বন্ড মার্কেট, কমপ্লায়েন্সের মান, যা ব্যাখ্যা করতে গেলে এখানে স্থান সংকুলান হবে না। মোটকথা, আমাদের দেশে সেকেন্ডারি বন্ড মার্কেট খুব বেশি প্রয়োজন, কিন্তু এটিও ঠিক যে এই মার্কেট প্রতিষ্ঠায় তাড়াহুড়ার সুযোগ নেই, বরং এই মার্কেট প্রতিষ্ঠায় সর্বোচ্চ সতর্কতা গ্রহণ করা প্রয়োজন।

লেখক : সার্টিফায়েড অ্যান্টি মানি লন্ডারিং স্পেশালিস্ট ও ব্যাংকার, টরন্টো, কানাডা

এই বিভাগের আরও খবর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
ব্যবসায়ীদের টুঁটি চেপে ধরার নিষ্ঠুরতা আর কত
ব্যবসায়ীদের টুঁটি চেপে ধরার নিষ্ঠুরতা আর কত
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
শত্রুমিত্র বোঝা দায়
শত্রুমিত্র বোঝা দায়
সর্বশেষ খবর
টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি
টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও নির্ভরতা স্পেনের রক্ষণভাগে
আবারও নির্ভরতা স্পেনের রক্ষণভাগে

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?
পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিনল্যান্ডকে উড়িয়ে বিশ্বকাপের আরও কাছে নেদারল্যান্ডস
ফিনল্যান্ডকে উড়িয়ে বিশ্বকাপের আরও কাছে নেদারল্যান্ডস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া
রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার যুক্তরাজ্যে গাইবেন সাবিনা ইয়াসমিন
এবার যুক্তরাজ্যে গাইবেন সাবিনা ইয়াসমিন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাদাগাসকারের ক্ষমতা নিচ্ছে সেনাবাহিনী?
মাদাগাসকারের ক্ষমতা নিচ্ছে সেনাবাহিনী?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাউশি ভেঙে হচ্ছে পৃথক অধিদপ্তর
মাউশি ভেঙে হচ্ছে পৃথক অধিদপ্তর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিল্মফেয়ারে ইতিহাস গড়লেন আলিয়া ভাট
ফিল্মফেয়ারে ইতিহাস গড়লেন আলিয়া ভাট

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টেকনাফে শীর্ষ মানব পাচারকারী গ্রেফতার
টেকনাফে শীর্ষ মানব পাচারকারী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লাহোর টেস্টে চার ফিফটিতে প্রথম দিনেই পাকিস্তানের দাপট
লাহোর টেস্টে চার ফিফটিতে প্রথম দিনেই পাকিস্তানের দাপট

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঠ্যবই মুদ্রণের কাজ এনসিটিবির বদলে অধিদপ্তরকে দিলে সমস্যার সমাধান হবে না
পাঠ্যবই মুদ্রণের কাজ এনসিটিবির বদলে অধিদপ্তরকে দিলে সমস্যার সমাধান হবে না

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘১৮৫ পোশাক কারখানা বন্ধ, হাজারো শ্রমিক বেকার’
‘১৮৫ পোশাক কারখানা বন্ধ, হাজারো শ্রমিক বেকার’

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা-ময়মনসিংহ রুটে বাস ধর্মঘট প্রত্যাহার
ঢাকা-ময়মনসিংহ রুটে বাস ধর্মঘট প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিন ও রাতের তাপমাত্রা ক্রমান্বয়ে হাস পেতে পারে: আবহাওয়া দফতর
দিন ও রাতের তাপমাত্রা ক্রমান্বয়ে হাস পেতে পারে: আবহাওয়া দফতর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে নারীর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
ঝিনাইদহে নারীর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনাকে উড়িয়ে এনসিএল টি-টোয়েন্টি চ্যাম্পিয়ন রংপুর
খুলনাকে উড়িয়ে এনসিএল টি-টোয়েন্টি চ্যাম্পিয়ন রংপুর

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঘর থেকে তুলে নিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, যুবক গ্রেফতার
ঘর থেকে তুলে নিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, যুবক গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নড়াইলে ট্রেনের ধাক্কায় যুবক নিহত
নড়াইলে ট্রেনের ধাক্কায় যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্যরাতে শেষ হচ্ছে হজ নিবন্ধনের সময়
মধ্যরাতে শেষ হচ্ছে হজ নিবন্ধনের সময়

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাবরের আউট নিয়ে ধারাভাষ্যে রমিজ রাজার তির্যক মন্তব্য
বাবরের আউট নিয়ে ধারাভাষ্যে রমিজ রাজার তির্যক মন্তব্য

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাইফয়েড টিকা সম্পর্কে গুজব প্রতিরোধে গণমাধ্যমকর্মীদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ
টাইফয়েড টিকা সম্পর্কে গুজব প্রতিরোধে গণমাধ্যমকর্মীদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বজনদের বলে দেবে ভয়ে হত্যা, অভিযুক্তের স্বীকারোক্তি
স্বজনদের বলে দেবে ভয়ে হত্যা, অভিযুক্তের স্বীকারোক্তি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন উদ্বোধন
কুড়িগ্রামে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রোমে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
রোমে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবককে খুঁটিতে বেঁধে মারধর, হত্যাচেষ্টার অভিযোগ
যুবককে খুঁটিতে বেঁধে মারধর, হত্যাচেষ্টার অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমারখালীতে পেঁয়াজ সংরক্ষণে আলোচনা সভা
কুমারখালীতে পেঁয়াজ সংরক্ষণে আলোচনা সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাড়া পেলেন আন্দোলনে আটক শিক্ষকরা
ছাড়া পেলেন আন্দোলনে আটক শিক্ষকরা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসের ধাক্কায় স্কুলছাত্রীর মৃত্যু, সড়ক অবরোধ
বাসের ধাক্কায় স্কুলছাত্রীর মৃত্যু, সড়ক অবরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারী অস্ত্রসহ পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে ব্যাপক সংঘর্ষ
ভারী অস্ত্রসহ পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে ব্যাপক সংঘর্ষ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাকে ক্রসফায়ার করবে বলেই জানতাম: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আমাকে ক্রসফায়ার করবে বলেই জানতাম: সালাহউদ্দিন আহমেদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!
ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের
৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই

৯ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের ১৯ সীমান্ত পোস্ট দখলের দাবি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানের ১৯ সীমান্ত পোস্ট দখলের দাবি পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মন্ত্রণালয়ের তিন সচিবকে বদলি
তিন মন্ত্রণালয়ের তিন সচিবকে বদলি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক
জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা
কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ
পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে ফেলেছেন কিন্তু শিক্ষকের বেলায় টাকা নেই: সামান্তা
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে ফেলেছেন কিন্তু শিক্ষকের বেলায় টাকা নেই: সামান্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতায় হেরেছে বাংলাদেশ: মিরাজ
ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতায় হেরেছে বাংলাদেশ: মিরাজ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘থ্যাংক ইউ ট্রাম্প’ স্লোগানে মুখরিত তেলআবিব সমাবেশ
‘থ্যাংক ইউ ট্রাম্প’ স্লোগানে মুখরিত তেলআবিব সমাবেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ
সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস
লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান
বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত
গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিতে লাগছে পুরো এক দিন: ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে নরকযাত্রা
পাঁচ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিতে লাগছে পুরো এক দিন: ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে নরকযাত্রা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা সফর করলেন মার্কিন শীর্ষ সামরিক কমান্ডার
গাজা সফর করলেন মার্কিন শীর্ষ সামরিক কমান্ডার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমানকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন টিকিয়ে রাখলো আরব আমিরাত
ওমানকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন টিকিয়ে রাখলো আরব আমিরাত

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোমবার থেকে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা
সোমবার থেকে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মরণযাত্রায় অবৈধভাবে ইউরোপে প্রবেশের শীর্ষে বাংলাদেশ
মরণযাত্রায় অবৈধভাবে ইউরোপে প্রবেশের শীর্ষে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ২৫ সীমান্তপোস্ট দখলের দাবি তালেবানের
পাকিস্তানের ২৫ সীমান্তপোস্ট দখলের দাবি তালেবানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে হাসিনার মামলা সম্প্রচারকালে ফেসবুক পেজে সাইবার হামলা : তাজুল ইসলাম
ট্রাইব্যুনালে হাসিনার মামলা সম্প্রচারকালে ফেসবুক পেজে সাইবার হামলা : তাজুল ইসলাম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অষ্টম মেয়াদে ক্ষমতায় ফেরার লড়াইয়ে বিশ্বের প্রবীণতম রাষ্ট্রপ্রধান
অষ্টম মেয়াদে ক্ষমতায় ফেরার লড়াইয়ে বিশ্বের প্রবীণতম রাষ্ট্রপ্রধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে কাজ করতে গেলেই একটি মহল বাজেট নিয়ে প্রশ্ন তোলে'
'গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে কাজ করতে গেলেই একটি মহল বাজেট নিয়ে প্রশ্ন তোলে'

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিতে স্বজনদের খোঁজে গাজায় ফিরছে ফিলিস্তিনিরা
যুদ্ধবিরতিতে স্বজনদের খোঁজে গাজায় ফিরছে ফিলিস্তিনিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়
রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!

সম্পাদকীয়

ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ
কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী
বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী

নগর জীবন

সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি
সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত
বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষার জন্য ন্যায়বিচার জরুরি
সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষার জন্য ন্যায়বিচার জরুরি

নগর জীবন

লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম
লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই
রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

থমকে ছিল সিলেট
থমকে ছিল সিলেট

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী
রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ
ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ

পেছনের পৃষ্ঠা

কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম
কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

আটক যুবকের বাড়িতে আগুন
আটক যুবকের বাড়িতে আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দফায় দফায় লাঠিচার্জ
দফায় দফায় লাঠিচার্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব
অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন
ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন

নগর জীবন

সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা
সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা

পেছনের পৃষ্ঠা

এখনো সেফ এক্সিট নিয়ে আলোচনা
এখনো সেফ এক্সিট নিয়ে আলোচনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা
ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

অপহৃত যুবক উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৫
অপহৃত যুবক উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৫

নগর জীবন

অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি
অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে
আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে

নগর জীবন

চলন্ত বিমানের চাকায় শিয়াল
চলন্ত বিমানের চাকায় শিয়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধনপ্রত্যাশী ১০ দলের কার্যক্রম অধিকতর তদন্তে ইসির কমিটি
নিবন্ধনপ্রত্যাশী ১০ দলের কার্যক্রম অধিকতর তদন্তে ইসির কমিটি

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা