শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০০:৫৭, সোমবার, ১৩ অক্টোবর, ২০২৫

সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!

আপনারা যারা কথায় কথায় মীর জাফর, খোন্দকার মোশতাক অথবা আবু জেহেলকে গালাগাল করেন তারা যদি উল্লিখিত ব্যক্তিদের ইতিহাস জানেন তবে এ কথা ভেবে খুবই অবাক হবেন যে মীর জাফর, মোশতাক কিংবা আবু জেহেল তাদের জমানায় সবচেয়ে চৌকশ ব্যক্তিদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন। প্রথমেই আবু জেহেলের কথা বলে নিই। তার প্রকৃত নাম ছিল আবুল হাকাম অর্থাৎ জ্ঞানীদের পিতা। তার জমানার হেজাজ-নজদ-নুফুদ-হাইল থেকে ইয়েমেনের হাদরামউত অথবা সিরিয়ার দামেস্ক পর্যন্ত বিস্তীর্ণ অঞ্চলে আবু জেহেলের পরিচিতি ছিল একজন অভিজাত ধনাঢ্য, জ্ঞানী, রুচিশীল, বীর গোত্রপতিরূপে। তিনি আবু হাকাম থেকে কীভাবে আবু জেহেল অর্থাৎ মূর্খদের পিতা হলেন- তা যদি আপনি এক কথায় বলতে চান তবে আপনাকে বলতে হবে যে ৬১০ থেকে ৬২২ সাল পর্যন্ত যে আরব বসন্ত শুরু হয়েছিল সেই বসন্তের রাজনীতি তিনি অস্বীকার করেছিলেন। নিজের গোয়ার্তুমি, অহংকার এবং অন্যান্য গোত্রপতি বন্ধুদের কবলে পড়ে তিনি প্রকৃত সত্য জানা সত্ত্বেও স্রোতের অনুকূলে গা ভাসিয়ে মহাকালের ভিলেনে পরিণত হয়েছিলেন।

আবু জেহেলের মতো অত বিখ্যাত না হলেও ১৭৪০ থেকে ১৭৬৪ সালের সর্বভারতীয় রাজনীতিতে মীর জাফর আলী খান ছিলেন অন্যতম পুরোধাব্যক্তিত্ব এবং বাংলা, বিহার, উড়িষ্যার রাজনীতির প্রাণপুরুষ। অতিশয় সজ্জন, সামরিক বিদ্যায় পারদর্শী, অত্যন্ত সুদর্শন, অভিজাত এবং যুদ্ধের ময়দানের পরীক্ষিত বীর সেনাপতি মীর জাফর কীভাবে সর্বকালের নিকৃষ্ট বিশ্বাসঘাতকের উপাধি পেলেন তা যদি নির্মোহ ঐতিহাসিক তথ্যপ্রমাণ দ্বারা বিচার-বিশ্লেষণ করেন তবে আপনি অবাক না হয়ে পারবেন না। নবাব আলীবর্দী-পরবর্তী বাংলা, বিহার, উড়িষ্যার প্রাসাদ রাজনীতির কবলে পড়ে তিনি তার অন্তর্নিহিত ভালো গুণাবলিগুলো হারিয়ে ফেলেন এবং দেশিবিদেশি প্রতারক চক্র, নিজের কুপুত্র মীরনের প্রভাব এবং সঙ্গীসাথিদের লোভলালসার ফাঁদে পা দিয়ে রাজনীতির সব হিসাব এলোমেলো করে ফেলেন এবং শেষ পর্যায়ে রীতিমতো পুতুলে পরিণত হন।

খোন্দকার মোশতাকের কুখ্যাতি ১৯৭৫ সালে মুজিব হত্যাকাণ্ডের দোসর এবং ’৭৫-পরবর্তী সরকারের সুবিধাভোগী হিসেবে, তাকে বাংলাদেশের মানুষ আবু জেহেল এবং মীর জাফরের মতোই বেইমান মোনাফেক বিশ্বাসঘাতক রূপে অবিরত অভিসম্পাত করে থাকে। অথচ ১৯৫০ থেকে ১৯৭৫ সাল অবধি প্রথমে পূর্ব পাকিস্তান এবং পরবর্তী সময়ে স্বাধীন বাংলাদেশে খোন্দকার BP 101মোশতাকের মতো শিক্ষিত-মার্জিত, চৌকশ এবং অভিজাত রাজনীতিবিদ খুবই কম ছিল। নিজের ভিতরকার অন্তর্নিহিত লোভ, ঝুঁকি নেওয়ার পরিবর্তে কৌশল অবলম্বন এবং বঙ্গবন্ধুবিরোধীদের সঙ্গে প্রথমে আঁতাত এবং পরবর্তী সময়ে হত্যাকারীদের দোসর হয়ে তিনি ক্ষমতার মসনদে বসলেন বটে কিন্তু প্রকৃতপক্ষে তিনি ছিলেন পুতুলনাচের মঞ্চের একজন পুতুলরূপী অভিনেতা। ইতিহাসের তিনজন ঘৃণিত ব্যক্তির সংক্ষিপ্ত কাহিনি বলার পর চলুন আমরা আজকের শিরোনাম এবং দেশের চলমান রাজনীতি নিয়ে আলোচনা শুরু করি। আপনারা অনেকেই হয়তো প্রখ্যাত সাহিত্যিক মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘পুতুলনাচের ইতিকথা’ নামক অমর সাহিত্যকর্মটি পড়েছেন। আর যারা পড়েননি তারা সবাই নিশ্চয়ই আবহমান বাংলার পুতুলনাচের দৃশ্য হাটবাজারের মজমা, রঙ্গমঞ্চ অথবা টেলিভিশন, সিনেমায় দেখেছেন। পুতুলের হাতে-পায়ে দড়ি বা সুতা বেঁধে কেউ একজন পুতুলকে নাচায় এবং পেছন থেকে মজার মজার সংলাপ বলতে থাকে, যা শুনে দর্শক ভারি আনন্দ পান। আমরা সবাই এ ঘটনা জানি, কিন্তু নির্মল আনন্দ উপভোগের জন্য পুতুলনাচের দর্শক হই। কারণ রঙ্গমঞ্চ বা হাটবাজারের পুতুলনাচ মানুষের কোনো ক্ষতি করে না। কিন্তু রাজনীতিতে যদি পুতুলনাচের মতো ঘটনা ঘটে তবে একটি দেশের যে মহাসর্বনাশ ঘটে তা অন্য কোনোভাবে ঘটে না। রাজনীতি মানুষের সামাজিক ব্যবহারের সর্বোচ্চ স্তর। রাজনীতির চিন্তা ও দর্শন সব চিন্তা-চেতনা ও দর্শনের মধ্যে সবচেয়ে উঁচুমার্গের। এজন্য যেসব দার্শনিক রাজনীতি নিয়ে কাজ করেন তাদের সঙ্গে অন্যান্য দার্শনিকের তুলনাই চলে না। আবার রাজনীতির দার্শনিকরা যখন সেনাপতি-রাজা-বাদশাহ-আমির ওমরাহ হন তখন পৃথিবীতে একের পর এক নতুন ইতিহাসের সৃষ্টি হয়। রোমে মার্কাস ওরলিয়াস, আরবে হজরত আলী (রা.), চীনে কনফুসিয়াস, ভারতে চাণক্য যে ইতিহাস রচনা করেছেন তা অতিক্রম করার নজির পৃথিবীতে নেই। সুতরাং রাজনীতিতে সব সময়ই শ্রেষ্ঠতর মানুষই সফল হতে পারেন। দুর্বলচিত্ত, লোভী, নীচু বংশজাত অশিক্ষিত, কুশিক্ষিত মূর্খরা যখন রাজনীতির নিয়ন্ত্রক বনে যান তখন একদিকে রাজনীতির সৌন্দর্যহানি ঘটে, অন্যদিকে অযোগ্য রাজনীতিবিদদের নাকে-হাতে-পায়ে-মুখে সুতো বেঁধে দেশিবিদেশি স্বার্থান্বেষী চক্র তাদের পুতুলের মতো নাচাতে থাকে।

আমাদের গাঙ্গেয় ব-দ্বীপ তথা আজকের বাংলাদেশ তার হাজার বছরের ইতিহাসে বহুবার পুতুল নাচার কবলে পড়েছে। পাকিস্তান জমনায় আইউব খানের খেলনার পুতুলরূপে যেমন আমরা, মোনায়েম খানকে পেয়েছিলাম তদ্রুপ স্বাধীন বাংলাদেশে মুশতাকরূপী একজন পুতুলশাসকের কারণে আমাদের গণভবন-বঙ্গভবন-ক্যান্টনমেন্ট, বিচারালয়, সচিবালয়, প্রার্থনালয় থেকে শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয় এবং রাজনীতির মনমননে যে নির্মমতা, রক্তের হোলিখেলার নেশা এবং মবোক্রেসির সন্ত্রাসের বীজ বর্পিত হয়েছে তা আজ বংশ বিস্তার করে সারা বাংলার ১৮ কোটি মানুষকে তাড়া করছে।

আজ আমরা স্বাধীনতার মধ্যে পরাধীনতার আতঙ্ক অনুভব করি। সংবিধান যে সব আইনের ভিত্তি এবং মানুষের হাজার বছরের আশা- আকাঙ্খা, চিন্তাচেতনা এবং মুক্তির সংগ্রামের ধারাবাহিক-স্বরলিপিরূপে যেভাবে রাষ্ট্রব্যবস্থাকে সমুন্নত রাখে তা আজ আমাদের কাছে তেমন গুরুত্ব বহন করে না। আমরা সংবিধান ছুড়ে ফেলার সাহস দেখাতে পারি, ক্যান্টনমেন্ট দখল, সচিবালয় তছনছ সুপ্রিম কোর্টে তাণ্ডব যখন আমাদের কাছে ডালভাত ঠিক সেই সময়ে ৮০ বছর বয়সি কোনো মহিলার টুস করে ঢুকে পড়ার কথা শুনে যেভাবে কচুপাতার পানির মতো টলটল করে কাঁপতে থাকি- তখন রাজনীতির পুতুলনাচ আমাদের কী পরিমাণ সর্বনাশ করেছে তা বোধ হয় আমরা বুঝতে না পারলেও দুনিয়ার বোবা জন্তু-জানোয়ার, বৃক্ষলতা, আকাশের চাঁদ তারারাও বুঝতে পারে আমাদের বীরত্বের ধরন ও প্রকৃতি।

২০২৫ সালে বাংলাদেশের রাজনীতিতে ঐতিহ্যগত শ্রেষ্ঠত্ব নাকি সর্বনাশা পুতুলনাচের মহড়া চলছে তা নিয়ে আলোচনার কোনো রুচি নেই। তবে যখন পুলিশের কর্তারা মজলুম হয়ে চাকরি ছাড়ার কথা প্রকাশ্যে বলেন, যখন রাষ্ট্রের দণ্ডমুণ্ডের অধিকর্তারা নিরাপদে ভেসে যাওয়া নিয়ে পরস্পরের সঙ্গে বাহাস করেন তখন আমার মতো সাধারণ মানুষের মনোজগতে কী ধরনের প্রতিক্রিয়া তৈরি হয় তা ভাষায় প্রকাশ করতে পারব না। যখন উত্তর পাড়া-দক্ষিণ পাড়ার খবরাখবর ক্ষুধার যন্ত্রণার চেয়ে গুরুত্ব পায় কিংবা রাজনীতি ও রাষ্ট্রযন্ত্রের পুতুলরূপী ভাড়দের পদপদবি দেওয়ার লোভ দেখিয়ে ঘুষ-দুর্নীতির ওপেন টেন্ডার হয় অথবা যখন কারও ব্যক্তিগত সহায়সম্পত্তি, সুনামসুখ্যাতি, জীবনযৌবন গ্রাস করার জন্য রাক্ষসের ন্যায় মবোক্রেসির সন্ত্রাস হাঁ করে তখন সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতির পরিণতির ভয়ংকরী রূপ আমাদের বেঁচে থাকার পরিবর্তে কবরের বাসিন্দা হওয়ার জন্য প্ররোচিত করতে থাকে।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সর্বশেষ খবর
ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ
ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের
দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের

দেশগ্রাম

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম

মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না
মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না

নগর জীবন