শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ অক্টোবর, ২০২৫

ইসলামের মূল ভিত্তি ইমান

মুফতি রফিকুল ইসলাম আল মাদানি
প্রিন্ট ভার্সন
ইসলামের মূল ভিত্তি ইমান

একজন মুমিনের কাছে ইমানই সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ। ইমান লাভ করা একটি অতুলনীয় সৌভাগ্যের বিষয়। রসুলুুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘যে ব্যক্তি ‘লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ বলবে আর এর ওপর তার মৃত্যু হবে, সে জান্নাতে যাবে’ (সহিহ বুখারি)।

ইমানের প্রথম অংশ হলো, ‘লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ আল্লাহ ছাড়া কোনো উপাস্য নেই। তিনি এক ও অদ্বিতীয়। তিনি একক, তাঁর কোনো অংশীদার নেই। ইমানের দ্বিতীয় অংশ মুহাম্মাদুর রসুলুল্লাহ। মুহাম্মদ (সা.) আল্লাহর রসুল। তিনি সর্বশেষ নবী। মানবজাতির হেদায়েতের জন্য তাঁকে প্রেরণ করা হয়েছে। তাঁর আনীত বিধিবিধান সবাইকে মানতে হবে। এ কথা স্বীকার করা, মনেপ্রাণে বিশ্বাস করা ও এ অনুসারে আমল করা হলো বাস্তব ইমান। ইমানের ওপরই মানুষের ইহ ও পরকালীন জীবনের ব্যর্থতা ও সফলতা নির্ভর করে। ইমানহীন আমলের কোনো মূল্য নেই। আল্লাহ ঘোষণা করেন, ‘শপথ সময়ের, নিশ্চয়ই মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত। কিন্তু তারা নয়, যারা ইমান আনে ও সৎকর্ম করে। পরস্পর সত্য ও ধৈর্যের উপদেশ দেয় (সুরা আসর)।

যারা ইমান আনার পাশাপাশি নেক আমল করে তাদের প্রতি অনেক সুসংবাদ রয়েছে। আল্লাহ বলেন, ‘নিশ্চয়ই যারা ইমান আনে ও সৎকর্ম করে, তাদের অভ্যর্থনার জন্য আছে জান্নাতুল ফেরদাউস। সেখানে তারা চিরকাল থাকবে’ (সুরা কাহাফ : ১০৭-১০৮)।

ইমানের মূল বিষয় হলো, আল্লাহর একত্ববাদের ওপর অটল ও অবিচল থাকা, দৃঢ় বিশ্বাস রাখা এবং আল্লাহর  প্রেরিত রসুল ও তাঁর প্রদত্ত দীনের সঠিক আনুগত্য করা। ইমানের শিখর খুবই মজবুত ও সুদৃঢ়। ইমানের পরিধি অনেক ব্যাপক ও বিস্তৃত। ইমানের শাখাপ্রশাখা অন্তহীন। রসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘ইমানের সত্তরোর্ধ্ব শাখাপ্রশাখা রয়েছে। প্রধান হলো, ‘লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ। এর সবচেয়ে ছোট শাখা রাস্তা থেকে কষ্টদায়ক বস্তু সরিয়ে ফেলা। আর লজ্জাশীলতা ইমানের একটি বিশেষ শাখা’ (সহিহ বুখারি, মুসলিম)।

রসুলুল্লাহ (সা.) ইমানের অসংখ্য শাখাপ্রশাখা থেকে তিনটি বস্তু আমাদের জন্য উদাহরণ হিসেবে উল্লেখ করেছেন। ইমানের যাবতীয় শাখাপ্রশাখা কোরআন-হাদিসে বিস্তারিত উল্লেখ আছে। যাদের সাধ্য আছে তারা কোরআন-হাদিস অথবা বিজ্ঞ ওলামায়ে কেরামের কাছ থেকে ভালোভাবে জেনে নেওয়া প্রয়োজন। প্রয়োজন তা নিজের জীবনে বাস্তবায়নের চেষ্টা করা। ইহ ও পরকালে ইমানের সুফল লাভের জন্য ইমানের প্রতিটি শাখা জীবনে বাস্তবায়নের চেষ্টা করতে হবে। সৎ আমলের প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি, সৎকর্মের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ তৃপ্তি লাভ এবং ইমানের স্বাদ অনুভবের জন্য ইমান সুদৃঢ় করার বিকল্প নেই। রসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, তিনটি গুণ যার মধ্যে রয়েছে সে ইমানের স্বাদ আস্বাদন করেছে। এক. আল্লাহ ও তাঁর রসুল যার কাছে সর্বাপেক্ষা অধিক প্রিয়। দুই. একমাত্র আল্লাহর জন্যই যে ব্যক্তি কাউকে ভালোবাসে ও আল্লাহর জন্যই ঘৃণা করে। তিন. ইমান থেকে প্রত্যাবর্তন করা। যার কাছে আগুনে নিক্ষেপিত হওয়ার মতো অনীহা হয় (সহিহ বুখারি, মুসলিম)।

একজন প্রকৃত ইমানদারের জীবনে ইমানের প্রভাব পড়বে। ইমানের ফলে আল্লাহ ও তাঁর রসুল (সা.)-এর আনুগত্যের প্রতি তার স্পৃহা বেড়ে যাবে। আল্লাহ ও তাঁর রসুল (সা.)-এর প্রতি তার ভালোবাসা বৃদ্ধি পাবে। ইমানদার অপর মুমিনের প্রতি সহনশীল ও কল্যাণকামী হবে।  তাদের মধ্যে পরস্পর আন্তরিকতার বন্ধন সৃষ্টি হবে। ইমানের যাবতীয় শাখাপ্রশাখা নিজের জীবনে বাস্তবায়নের জন্য আগ্রহ সৃষ্টি হবে। তারাই ইমানের প্রকৃত স্বাদ গ্রহণ করবে। অর্জন করবে ইহ ও পরকালে অফুরন্ত শান্তি।

ইমানের বিশেষ দাবি হলো শিরকমুক্ত ইবাদত। নামাজ, রোজা, হজ, জাকাত ও যাবতীয় সৎকর্ম একমাত্র আল্লাহর জন্য করা। একজন ইমানদারের কোনো কাজে শিরকের ছোঁয়া থাকতে পারে না। যেখানে দিনের আলো আসে সেখান থেকে রাতের অন্ধকার বিদায় নেয়। শিরক হলো ইমানের সম্পূর্ণ বিপরীত। যেখানে ইমানের আলো থাকবে সেখানে শিরকের ছায়াও বিরাজ করতে পারে না। ইমানের প্রথম দাবি নির্ভেজাল তাওহিদ-একত্ববাদ। আর তাওহিদের বিরুদ্ধে প্রথম বিদ্রোহ হলো শিরক। আল্লাহ ছাড়া অন্য কিছুর ইবাদত ও পূজা করা শিরকের প্রধান স্তর। তাই আল্লাহ ছাড়া অন্য কিছুর ইবাদত হলো সরাসরি আল্লাহর সঙ্গে যুদ্ধের নামান্তর। যেখানে এসব আয়োজন হয় তা হলো শিরকের কেন্দ্র, ইমানবিধ্বংসী আস্তানা। হজরত ইবরাহিম (আ.) তদানীন্তন মূর্তি-প্রতীমা ও ভাস্কর্য পূজারিদের সঙ্গে আপসহীন প্রতিবাদের ফলে তিনি আগুনে নিক্ষিপ্ত হয়েছিলেন। রসুলুল্লাহ (সা.)-এর আগমনের আগে কাবাঘরে ১৬০টি মূর্তি ছিল। তিনি সব কটি মূর্তি অপসারণ করে কাবাঘরকে পবিত্র করেছিলেন। মহান প্রভু ওই মুহূর্তে অবতরণ করেন, ‘সত্য এসেছে, আর মিথ্যা বিলীন হয়েছে, নিশ্চয়ই মিথ্যা সর্বদা বিলীন হওয়ার যোগ্য’ (সুরা আল ইসরা-৮১)।

লেখক : গবেষক, ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার, বসুন্ধরা, ঢাকা

এই বিভাগের আরও খবর
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
শিরকমুক্ত থাকা
শিরকমুক্ত থাকা
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়
সর্বশেষ খবর
শীঘ্রই ফিরছে শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার, চলবে কাপ্তাই লেকেও
শীঘ্রই ফিরছে শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার, চলবে কাপ্তাই লেকেও

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

‘মানুষ এখন নৌকা, লাঙ্গল আর দাঁড়িপাল্লা ব্যবহার করতে চায় না’
‘মানুষ এখন নৌকা, লাঙ্গল আর দাঁড়িপাল্লা ব্যবহার করতে চায় না’

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রতারণার মামলায় ইভ্যালির রাসেল-নাসরিনের ৫ বছরের কারাদণ্ড
প্রতারণার মামলায় ইভ্যালির রাসেল-নাসরিনের ৫ বছরের কারাদণ্ড

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

নাহিদ রানাকে আইসিসির জরিমানা
নাহিদ রানাকে আইসিসির জরিমানা

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাকৃবিতে শিক্ষার্থীদের সুবিধায় ভেন্ডিং মেশিন চালু
গাকৃবিতে শিক্ষার্থীদের সুবিধায় ভেন্ডিং মেশিন চালু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিভার সুস্থ রাখতে উপকারী যেসব খাবার
লিভার সুস্থ রাখতে উপকারী যেসব খাবার

২৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিবাহবিচ্ছেদের পর সানিয়া মির্জার প্যানিক অ্যাটাক হয়েছিল?
বিবাহবিচ্ছেদের পর সানিয়া মির্জার প্যানিক অ্যাটাক হয়েছিল?

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

মোংলায় দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ
মোংলায় দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ‘কেমন বন্দর চাই’ শীর্ষক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে ‘কেমন বন্দর চাই’ শীর্ষক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাজ করবে ফরেনসিক সায়েন্স ও সাইবার সিকিউরিটি নিয়ে
কাজ করবে ফরেনসিক সায়েন্স ও সাইবার সিকিউরিটি নিয়ে

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দেশের মানুষের সেবক হয়ে কাজ করবেন তারেক রহমান: ভিপি সাইফুল
দেশের মানুষের সেবক হয়ে কাজ করবেন তারেক রহমান: ভিপি সাইফুল

৪৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সাবেক সিটি মেয়র আইভীর জামিন চেম্বার আদালতে স্থগিত
সাবেক সিটি মেয়র আইভীর জামিন চেম্বার আদালতে স্থগিত

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঘরে বসেই কেনা যাবে বোটানিক্যাল গার্ডেনের টিকিট
ঘরে বসেই কেনা যাবে বোটানিক্যাল গার্ডেনের টিকিট

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার সৈন্যদের আবারও পাল্টাপাল্টি হামলা, নিহত ১
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার সৈন্যদের আবারও পাল্টাপাল্টি হামলা, নিহত ১

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চলচ্চিত্র নির্মাণে সরকারি অনুদান প্রদান নীতিমালায় প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে’
‘চলচ্চিত্র নির্মাণে সরকারি অনুদান প্রদান নীতিমালায় প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে’

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আবুধাবি টি-১০ লিগে খেলার জন্য এনওসি পেলেন সাইফ
আবুধাবি টি-১০ লিগে খেলার জন্য এনওসি পেলেন সাইফ

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের সর্বোচ্চ হোটেল ‘সিয়েল দুবাই মেরিনা’র যাত্রা শুরু
বিশ্বের সর্বোচ্চ হোটেল ‘সিয়েল দুবাই মেরিনা’র যাত্রা শুরু

৫৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আইসিসির মাসসেরা পুরুষ ক্রিকেটার দক্ষিণ আফ্রিকার মুতুসামি
আইসিসির মাসসেরা পুরুষ ক্রিকেটার দক্ষিণ আফ্রিকার মুতুসামি

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন হামলার আশঙ্কায় গেরিলা যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ভেনেজুয়েলা
মার্কিন হামলার আশঙ্কায় গেরিলা যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ভেনেজুয়েলা

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’
‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইসিসির মাস সেরা লরা উলভার্ট
আইসিসির মাস সেরা লরা উলভার্ট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হুড়মুড় করে ভেঙে পড়ল সেতু, নেটিজেনরা হতবাক
হুড়মুড় করে ভেঙে পড়ল সেতু, নেটিজেনরা হতবাক

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পুরান ঢাকায় মামুন হত্যা : পাঁচ আসামির ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
পুরান ঢাকায় মামুন হত্যা : পাঁচ আসামির ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিঙ্গাপুর থেকে এলএনজি কেনার সিদ্ধান্ত সরকারের
সিঙ্গাপুর থেকে এলএনজি কেনার সিদ্ধান্ত সরকারের

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বসুন্ধরা পিএইচসি পাইলের বাণিজ্যিক উদ্বোধন
বসুন্ধরা পিএইচসি পাইলের বাণিজ্যিক উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের বাসায় পুলিশের অভিযান, আটক ৭
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের বাসায় পুলিশের অভিযান, আটক ৭

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসির সঙ্গে ১২ দলের সংলাপ বৃহস্পতিবার
ইসির সঙ্গে ১২ দলের সংলাপ বৃহস্পতিবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহ আমানত বিমানবন্দরে ৩৫ লাখ টাকার স্বর্ণ আটক
শাহ আমানত বিমানবন্দরে ৩৫ লাখ টাকার স্বর্ণ আটক

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ওয়ান হেলথের পোস্টার প্রেজেন্টেশনে চ্যাম্পিয়ন শেকৃবি
ওয়ান হেলথের পোস্টার প্রেজেন্টেশনে চ্যাম্পিয়ন শেকৃবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার
৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ
প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের
১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার

প্রথম পৃষ্ঠা

কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন