শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১১ অক্টোবর, ২০২৫

উপশম সেবায় আমরা কোথায়

আসিফ হাসান নবী
প্রিন্ট ভার্সন
উপশম সেবায় আমরা কোথায়

প্রতি বছর অক্টোবর মাসের দ্বিতীয় শনিবার বিশ্ব হসপিস ও প্যালিয়েটিভ কেয়ার দিবস পালিত হয়। এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য বিষয়- ‘Achieving the Promise: Universal Access to Palliative Care’ বা প্রতিশ্রুতি পূরণ : প্যালিয়েটিভ কেয়ারে সর্বজনীন প্রবেশাধিকার। এই প্রতিপাদ্যটি ২০২৪ সালে প্রচারণার ওপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে। গত বছর প্যালিয়েটিভ কেয়ার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার স্বীকৃতির ১০ বছরপূর্তি উদ্যাপন করেছে। এ উপলক্ষে পৃথিবীর সব দেশকে ‘জীবনের পুরোটা সময় ব্যাপক যত্নের একটি উপাদান হিসেবে এই সেবাকে শক্তিশালী করার’ আহ্বান জানান হয়েছিল। এবারের প্রতিপাদ্য হলো সেই প্রতিশ্রুতি পূরণ করার অঙ্গীকার।

ইন্টারন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন ফর হসপিস অ্যান্ড প্যালিয়েটিভ কেয়ার (আইএএইচপিসি) পরিচালিত সর্বশেষ পরিসংখ্যান বলছে, প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী প্রাপ্তবয়স্ক ও শিশু মিলিয়ে ৬০ মিলিয়নেরও বেশি মানুষের প্যালিয়েটিভ কেয়ারের প্রয়োজন হয়। যার ৮০ শতাংশের বেশি মানুষ নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশে বাস করে। এ দেশগুলোতে এই সেবার প্রয়োজন হয় প্রায় ৭৩ মিলিয়ন লোকের। উচ্চ আয়ের দেশগুলোতে প্যালিয়েটিভ কেয়ারের চাহিদার অর্ধেকেরও বেশি পূরণ করা হলেও, নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে বৃহত্তর চাহিদার মাত্র ৪ শতাংশ পূরণ করা হচ্ছে, যা এক চলমান ও হতবাক করা বৈষম্য।

প্রাপ্তবয়স্ক সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ যারা ৫০ বছরের বেশি বয়সি, তাদের হার ৬৮.১ শতাংশ। আর কমপক্ষে ৭.৫ শতাংশ শিশুর এই সেবার প্রয়োজন হয়। পরিসংখ্যান আরও বলছে, প্যালিয়েটিভ কেয়ারের প্রয়োজন হয়- এমন রোগে আক্রান্ত রোগী হচ্ছে : কার্ডিওভাসকুলার বা হৃদরোগজনিত (৩৮.৫%), ক্যানসার (৩৪%), দীর্ঘস্থায়ী শ্বাসযন্ত্রের রোগ (১০.৩%) এইডস (৫.৭%), ডায়াবেটিস (৪.৬%)। এর বাইরে আর যেসব রোগের জন্য প্যালিয়েটিভ সেবার প্রয়োজন হয় সেগুলো হচ্ছে, কিডনি অকেজো, দীর্ঘস্থায়ী লিভার সিরোসিস বা ক্যানসার, মাল্টিপল সেক্লরোসিস বা ধমনিজাতীয় রোগ, পারকিনসন, রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস, স্নায়বিক রোগ, ডিমেনশিয়া বা স্মৃতিভ্রষ্টতা, জন্মগত অসংগতি, ওষুধপ্রতিরোধী যক্ষ্মা ইত্যাদি।

বাংলাদেশে এই সেবা প্রাপ্তির হার আরও করুণ। জাতীয় জনসংখ্যা প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট (নিপোর্ট) পরিচালিত এক জরিপে দেখা যায়, প্রতি বছর দেশে নানা কারণে প্রায় ৭ লাখ মানুষের প্যালিয়েটিভ কেয়ার প্রয়োজন হয়। এর মধ্যে প্রায় ৪০ হাজার শিশুও রয়েছে। বিশাল এই সংখ্যার মধ্যে মাত্র ১ শতাংশকে সেবা দেওয়া সম্ভব হয়। বেশির ভাগ রোগী পর্যাপ্ত পরিচর্যা ছাড়াই চিকিৎসা কেন্দ্র থেকে চলে যায়। ডিমেনশিয়া, ক্যানসার, শেষ পর্যায়ের কিডনি অকার্যকর এবং অন্যান্য দীর্ঘস্থায়ী অসুস্থতা বৃদ্ধি দেশে এই সেবার অপরিহার্যতা তুলে ধরে। গড় আয়ু বেড়ে যাওয়ায় বয়সজনিত কারণেও এ সেবার প্রয়োজন দিনদিন বাড়ছে। তবে এমন পরিস্থিতি মোকাবিলায় দেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থা এখনো প্রস্তুত নয়। একটু খোঁজ নিলেই দেখা যাবে, চারপাশের পাঁচটি পরিবারের মধ্যে অন্তত একটি পরিবারে এক বা একাধিক এই রোগী আছে।

নিরাময় অযোগ্য রোগে আক্রান্ত হয়ে একজন মানুষ যখন আসন্ন মৃত্যুর অপেক্ষা করে তখন তাকে যে সেবা দেওয়া হয়, তাকেই বলে প্যালিয়েটিভ কেয়ার বা উপশম সেবা। প্যালিয়েটিভ কেয়ার বা উপশম সেবার সংজ্ঞায় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে ‘প্যালিয়েটিভ কেয়ার বা উপশমকারী যত্ন হলো এমন একটি পদ্ধতি যা রোগী (প্রাপ্তবয়স্ক ও শিশু) এবং তাদের পরিবার, যারা জীবন-হুমকির অসুস্থতার সঙ্গে সম্পর্কিত সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে, তাদের জীবনযাত্রার মান উন্নত করে। এটি শারীরিক, মনোসামাজিক বা আধ্যাত্মিক হোক না কেন, ব্যথা এবং অন্য সমস্যাগুলোর প্রাথমিক শনাক্তকরণ, সঠিক মূল্যায়ন এবং চিকিৎসার মাধ্যমে কষ্ট প্রতিরোধ করে এবং উপশম করে।’ অর্থাৎ গতানুগতিক চিকিৎসা সেখানেই সম্ভব, যেখানে রোগীর নিরাময় হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। চিকিৎসকের সক্রিয় সহযোগিতা যখন নিরর্থক হয়ে পড়ে! তখনই প্যালিয়েটিভ কেয়ারের কাজ শুরু হয়! স্বাস্থ্যসেবার ক্ষেত্রে প্যালিয়েটিভ কেয়ারের গুরুত্ব অপরিসীম। জীবন-সীমিতকারী রোগে আক্রান্ত কোনো অসুস্থ ব্যক্তির জীবনের এই গুরুত্বপূর্ণ অংশের সমস্যা এবং সম্ভাবনাগুলো যখন গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করা হয়, তখন স্পষ্ট হয়ে যায় যে, প্যালিয়েটিভ কেয়ারে প্রবেশাধিকারের উন্নতি করতে পারলে গুরুতর অসুস্থ ব্যক্তিদেরও জীবনের মান উল্লেখযোগ্যভাবে উন্নত করা সম্ভব। অনেকের জন্য, গুরুতর অসুস্থতার সময় চিকিৎসার পরিবর্তে জীবনমানের উন্নতির দিকে মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন হয়। এখানে প্যালিয়েটিভ কেয়ার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। কারণ এটি শারীরিক, মানসিক, আধ্যাত্মিক এবং সামাজিক প্রয়োজনগুলো পূরণের জন্য সর্বাত্মক সহায়তা প্রদান করে। প্যালিয়েটিভ কেয়ার নিরাময় অযোগ্য অথবা জীবন-সীমিতকারী রোগে আক্রান্ত মানুষের জীবনের মান বাড়ায়, তাকে ব্যথামুক্ত করে এবং অন্যান্য শারীরিক উপসর্গ দূর করে। একই সঙ্গে মনো-সামাজিক এবং আত্মিক দিকগুলোর প্রতি বিশেষ যত্ন নেয়। রোগীর প্রতি সর্বোচ্চ কার্যকরী সেবা প্রদানের লক্ষ্য নিয়ে, প্যালিয়েটিভ কেয়ার দেওয়া শুরু হয় ঠিক যখন থেকে রোগটি নির্ণীত হয়। চলে রোগের নির্দিষ্ট চিকিৎসার পাশাপাশি এবং রোগীর মৃত্যুর পর তার পরিবারকে বিয়োগান্তক সেবা প্রদান করা হয়। যেসব ক্ষেত্রে রোগটি নিরাময়যোগ্য, সেখানে প্যালিয়েটিভ কেয়ার দিয়ে থাকে সাহায্যকারী সেবা, যেমন-ব্যথামুক্তি, উপসর্গের চিকিৎসা এবং কষ্ট কমানো। এই উপাদানগুলোর কতটুকু আমরা পূরণ করতে পারি? দেশে ডাক্তার এবং প্যারামেডিক্সের যে অনুপাত, তাতে অন্য রোগীদের সেবা দেওয়ার পাশাপাশি এই বিশালসংখ্যক প্যালিয়েটিভ রোগীর সেবা দেওয়ার মতো প্রশিক্ষিত জনবল অপ্রতুল। বিষয়টি নিয়ে এখনই ভাবতে হবে।

                লেখক : গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
শোকরানা সিজদায় অংশগ্রহণের আহ্বান হাদির
শোকরানা সিজদায় অংশগ্রহণের আহ্বান হাদির

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

শাবিপ্রবিতে স্টুডেন্ট রাইটস ফোরামের ফ্রি হেল্থ ক্যাম্প
শাবিপ্রবিতে স্টুডেন্ট রাইটস ফোরামের ফ্রি হেল্থ ক্যাম্প

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজ বাংলাদেশের মাটিতে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার শ্রেষ্ঠ ঘটনা ঘটেছে : আইন উপদেষ্টা
আজ বাংলাদেশের মাটিতে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার শ্রেষ্ঠ ঘটনা ঘটেছে : আইন উপদেষ্টা

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শহীদরা ন্যায়বিচার পেয়েছেন: অ্যাটর্নি জেনারেল
শহীদরা ন্যায়বিচার পেয়েছেন: অ্যাটর্নি জেনারেল

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে সন্তুষ্ট আবু সাঈদের পরিবার
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে সন্তুষ্ট আবু সাঈদের পরিবার

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মেধাবী শিক্ষার্থী শান্তা হালদারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
মেধাবী শিক্ষার্থী শান্তা হালদারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ট্রাইব্যুনালে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা হয়েছে, এ রায় মাইলফলক : সালাহউদ্দিন
ট্রাইব্যুনালে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা হয়েছে, এ রায় মাইলফলক : সালাহউদ্দিন

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

নোয়াখালীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় দুজন নিহত
নোয়াখালীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় দুজন নিহত

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চীনের সঙ্গে বিরোধ মেটাতে বৈঠকে বসছে জাপান
চীনের সঙ্গে বিরোধ মেটাতে বৈঠকে বসছে জাপান

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানিকগঞ্জে দুর্বৃত্তের দেওয়া আগুনে দগ্ধ সেই চালকের মৃত্যু
মানিকগঞ্জে দুর্বৃত্তের দেওয়া আগুনে দগ্ধ সেই চালকের মৃত্যু

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাল ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে বসছে সৌদি যুবরাজ
কাল ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে বসছে সৌদি যুবরাজ

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

অস্কার গ্রহণ করলেন টম ক্রুজ
অস্কার গ্রহণ করলেন টম ক্রুজ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজস্থানের কোচ হিসেবে ফিরলেন কিংবদন্তি সাঙ্গাকারা
রাজস্থানের কোচ হিসেবে ফিরলেন কিংবদন্তি সাঙ্গাকারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৬ জুলাই যোদ্ধাকে চিকিৎসার জন্য থাইল্যান্ড পাঠাচ্ছে সরকার
৬ জুলাই যোদ্ধাকে চিকিৎসার জন্য থাইল্যান্ড পাঠাচ্ছে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় জামায়াত নেতার পিকআপে আগুন
কুমিল্লায় জামায়াত নেতার পিকআপে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদল-ছাত্র অধিকারের সমন্বিত 'ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান' প্যানেল ঘোষণা
জবি ছাত্রদল-ছাত্র অধিকারের সমন্বিত 'ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান' প্যানেল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুগঞ্জে দেড় কোটি টাকার প্রসাধনী জব্দ, গ্রেফতার ১
আশুগঞ্জে দেড় কোটি টাকার প্রসাধনী জব্দ, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৯ নভেম্বর বিএনপি-জামায়াত-এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ
১৯ নভেম্বর বিএনপি-জামায়াত-এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজশাহীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কর্মীসহ গ্রেপ্তার ২৭
রাজশাহীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কর্মীসহ গ্রেপ্তার ২৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় নিজ ঘরে মসজিদের ইমামের স্ত্রীকে হত্যা
কলাপাড়ায় নিজ ঘরে মসজিদের ইমামের স্ত্রীকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়
ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে