শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১১ অক্টোবর, ২০২৫

যন্ত্রের শক্তিতে কৃষির রূপান্তর

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
যন্ত্রের শক্তিতে কৃষির রূপান্তর

গত মাসে মানিকগঞ্জে একটি কৃষিবিষয়ক তথ্যচিত্র নির্মাণের সময় দেখা হয় তরুণ এক উদ্যোক্তার সঙ্গে। নাম শহিদুল ইসলাম। কথা বলে বুঝতে পারি শহিদুল একজন দারুণ উদ্ভাবনী কৃষক। তিনি নিজেই তৈরি করেছেন মালচিং পেপার কাটার একটি সহজ, দ্রুত ও নিখুঁত পদ্ধতি। প্রয়োজন আর সৃজনশীলতা থেকেই জন্ম নিয়েছে এই উদ্ভাবন। দেশজুড়ে এমন অসংখ্য কৃষক রয়েছেন, যারা নিজেদের প্রয়োজনেই নতুন কিছু আবিষ্কার করে চলেছেন। মনে পড়ে গেল নেত্রকোনার কেনু মিস্ত্রির কথা, যিনি একসময় দেশীয় উপায়ে তৈরি করেছিলেন অসংখ্য কৃষিযন্ত্র।

এই গল্পগুলো শুধু বাংলাদেশের নয়, বিশ্বজুড়েই। কৃষকরা যুগে যুগে নিজেদের প্রয়োজন মেটাতে তৈরি করেছেন নানা ধরনের যন্ত্র। তবে আজকের কৃষি এক নতুন সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে। চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের যুগে যান্ত্রিকীকরণ মানে শুধু মাঠে উদ্ভাবন নয়, বরং প্রযুক্তি, তথ্য এবং নির্ভুলতার মাধ্যমে কৃষির রূপান্তর। বাংলাদেশের কৃষি যান্ত্রিকীকরণের যাত্রা হতে হবে বৈশ্বিক পরিবর্তনেরই অংশ, যেখানে স্থানীয় উদ্ভাবন আর আধুনিক বিজ্ঞানের সমন্বয় ঘটবে। প্রতি বছর চীনে আয়োজিত আন্তর্জাতিক কৃষি যন্ত্রপাতির মেলায় অংশগ্রহণের সুযোগ হয়। প্রতি বছরই দেখি যন্ত্রপাতিগুলো আধুনিক থেকে আধুনিকতর হচ্ছে। প্রশ্ন যখন একই সঙ্গে অধিক উৎপাদন এবং মানে নিরাপদের, তখন যান্ত্রিক কৃষির বিকল্প আর কী হতে পারে?

বাংলাদেশের অর্থনীতির মূল ভিত্তি এখনো কৃষি। প্রায় ৪০ শতাংশ কর্মসংস্থান এবং জিডিপির প্রায় ১২ শতাংশ আসে এই খাত থেকে। এ কথা সত্য, বৈশ্বিক তুলনায় পরিবর্তনের গতি কম হলেও গত কয়েক দশকে কৃষি যান্ত্রিকীকরণে এক নীরব বিপ্লব ঘটেছে, যা বদলে দিয়েছে ফসল উৎপাদন, শ্রমের চাহিদা এবং গ্রামীণ জীবনের চিত্র। এশিয়ার মধ্যে চীন সবচেয়ে এগিয়ে। তাদের ধান, গম ও ভুট্টা উৎপাদনের প্রায় পূর্ণাঙ্গ যান্ত্রিকীকরণ হয়েছে। বাংলাদেশও ধীরে ধীরে এগোচ্ছে, প্রতিবেশী দেশগুলোর অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নিয়ে নিজেদের বাস্তবতায় তা প্রয়োগ করছে।

বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে ৯০ শতাংশ জমি প্রস্তুত করা হয় পাওয়ার টিলার ও ট্রাক্টরের মাধ্যমে। যেখানে ১৯৯০-এর দশকে এই হার ছিল মাত্র ৩০ শতাংশ। সেচব্যবস্থাও এখন প্রায় ৮০ শতাংশ যান্ত্রিক, যা সম্ভব হয়েছে লো-লিফট পাম্প ও গভীর নলকূপের মাধ্যমে। তবে ফসল কাটার ক্ষেত্রে এখনো পিছিয়ে। ধান কাটার ক্ষেত্রে মাত্র ১০-১৫ শতাংশ যান্ত্রিকীকরণ হয়েছে, যেখানে চীনে এই হার ৮০ শতাংশেরও বেশি। বোরো ও আমন মৌসুমে শ্রমিকসংকটে ভোগেন কৃষকরা। যার ফলে প্রতি বছর ৬-১০ শতাংশ ফসল উৎপাদন পরবর্তী ক্ষতির মুখে পড়ে (DAE-এর তথ্য অনুযায়ী)। সরকার ও বেসরকারি উদ্যোক্তারা কম্বাইন হারভেস্টার, রিপার ও রাইস ট্রান্সপ্লান্টার ব্যবহারে উৎসাহ দিচ্ছেন। তবে বরাবরের মতো সরকারের বক্তব্য আর মাঠের চিত্র এক হয় না। ভর্তুকি দেওয়া কৃষিযন্ত্রের বিষয়ে আমরা যে মাঠ প্রতিবেদন পেয়েছি, তা হতাশাজনক। প্রথমত অনেক প্রকৃত কৃষক বঞ্চিত হয়েছেন। দ্বিতীয়ত কৃষকের নামে ব্যবসায়ীরা ভর্তুকির যন্ত্র তুলে নিয়েছেন। তৃতীয়ত অনেক ক্ষেত্রে যন্ত্রের মান নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। মনে পড়ছে, বরগুনায় একদল কৃষক একসময় অভিযোগ করেন, তারা চেয়েও কৃষিযন্ত্র পাননি। আর যিনি পেয়েছেন, তিনি আসলে কৃষক নন।

যাই হোক, সব সময় বিশ্বাস করি, যারা তুলনামূলকভাবে এগিয়ে, অভিজ্ঞ, সে বিষয়ে তাদের কাছ থেকে অভিজ্ঞতা নেওয়া, শিক্ষা নেওয়া কর্তব্য। চীনের সাফল্য চোখে পড়ার মতো। তাদের প্রায় ৩০ কোটি হেক্টর জমিতে আধুনিক যন্ত্র ব্যবহার হয়। জিপিএসনির্ভর ট্রাক্টর, স্প্রে করার জন্য ড্রোন এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক পোকা শনাক্তকরণ প্রযুক্তি ব্যবহৃত হচ্ছে। BeiDou স্যাটেলাইট সিস্টেমের মাধ্যমে মিলিয়ন মিলিয়ন যন্ত্র যুক্ত হয়েছে নির্ভুল কৃষিকাজে। চীনের সরকারের সঙ্গে আমাদের সরকারের সম্মিলিত একটা প্রয়াস হতে পারত এ সংকট নিরসনের দারুণ পদক্ষেপ।

কৃষি যান্ত্রিকীকরণে ভারত ও নেপালের অগ্রগতি তুলনামূলকভাবে ধীর। ভারতে জমি প্রস্তুত ও সেচে প্রায় ৬০ শতাংশ যান্ত্রিকীকরণ হয়েছে, তবে ফসল কাটার প্রযুক্তি রাজ্যভেদে ভিন্ন। পাঞ্জাব অনেক এগিয়ে, কিন্তু পূর্বাঞ্চল পিছিয়ে। নেপাল, যেখানে জমির মালিকানা খণ্ডিত, সেখানে যান্ত্রিকীকরণ ৪০ শতাংশের গণ্ডি পেরোতে পারেনি। এই প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অগ্রগতি প্রশংসনীয়। তবে চীনের সঙ্গে ব্যবধান এখনো অনেক।

বাংলাদেশ সরকার ২০২০-২৫ মেয়াদে প্রায় সাড়ে তিন হাজার কোটি টাকার একটি প্রকল্প গ্রহণ করেছে, যেখানে কৃষিযন্ত্রের মূল্যের ৫০-৭০ শতাংশ পর্যন্ত ভর্তুকি দেওয়া হয়েছে। ইতোমধ্যে ৫০ হাজারের বেশি আধুনিক যন্ত্র বিতরণ করা হয়েছে কৃষক, সমবায় ও উদ্যোক্তাদের মধ্যে। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ও বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের মাধ্যমে প্রশিক্ষণ কার্যক্রমও বাড়ানো হয়েছে। কিন্তু মাঠপর্যায়ের বাস্তবতা ভিন্ন। বাংলাদেশে জমির পরিমাণ কম, অধিকাংশ কৃষকই ক্ষুদ্র বা মাঝারি। তাই ভর্তুকি দেওয়া উচিত ছোট আকারের যন্ত্রে। কিন্তু এ পরামর্শগুলো গুরুত্ব পায়নি। যান্ত্রিকীকরণে বৈশ্বিক র‌্যাংকিংয়ে বাংলাদেশ এখনো পিছিয়ে। তবু আশার কথা হচ্ছে, দেশীয় উদ্ভাবন বাড়ছে। বেসরকারি পর্যায়ে অনেক প্রতিষ্ঠান ছোট আকারের, হালকা যন্ত্র যেমন মিনি-কম্বাইন হারভেস্টার ও লাইট রাইস ট্রান্সপ্লান্টার এখন আমদানি বা স্থানীয়ভাবে তৈরি করছে, যা খণ্ডিত জমির জন্য উপযোগী।

যান্ত্রিকীকরণ যেমন সম্ভাবনা নিয়ে আসে, তেমনি উদ্বেগও। একদিকে এটি শ্রম কমায়, উৎপাদন বাড়ায়, ফলন স্থিতিশীল করে। অন্যদিকে এটি জীবাশ্ম জ্বালানির চাহিদা বাড়ায় এবং বিকল্প কর্মসংস্থান না থাকলে গ্রামীণ শ্রমিকদের বিপদে ফেলতে পারে। তাই বিশেষজ্ঞরা বলছেন ‘ক্লাইমেট স্মার্ট কৃষি যান্ত্রিকীকরণ’ দরকার, যেখানে নবায়নযোগ্য জ্বালানি, দক্ষ সেচ পাম্প এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক পরামর্শব্যবস্থার সমন্বয় থাকবে।

বাংলাদেশ এখন এক গুরুত্বপূর্ণ সন্ধিক্ষণে। গ্রামীণ শ্রম কমছে, খাদ্য নিরাপত্তার চাহিদা বাড়ছে। এই অবস্থায় যান্ত্রিকীকরণ বিলাসিতা নয়, বরং অপরিহার্য। চীনের অভিজ্ঞতা দেখায়, কীভাবে AI, রোবটিক্স ও স্যাটেলাইট প্রযুক্তি কৃষিকে বদলে দিতে পারে। বাংলাদেশের জন্য চ্যালেঞ্জ হলো এই অভিজ্ঞতাগুলোকে নিজেদের ক্ষুদ্র কৃষকভিত্তিক ব্যবস্থায় মানিয়ে নেওয়া, যাতে সব স্তরের কৃষক, বড় কিংবা প্রান্তিক, সবাই উপকৃত হতে পারেন।

এখন সময় বদলেছে। আমরা দাঁড়িয়ে আছি এক নতুন যুগের দোরগোড়ায়, চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের যুগে। এখন কৃষি উদ্ভাবন শুধু মাঠের অভিজ্ঞতা থেকে নয়, প্রযুক্তি, তথ্য আর নির্ভুলতার ভিত্তিতে গড়ে উঠছে। বাংলাদেশের কৃষি যাত্রা এই বৈশ্বিক পরিবর্তনেরই প্রতিচ্ছবি, যেখানে ঐতিহ্যগত জ্ঞান আর আধুনিক বিজ্ঞানের হাত ধরাধরি করে এগোচ্ছে। পুরো এশিয়া এখন স্মার্ট কৃষির যুগে প্রবেশ করছে, বাংলাদেশও ধীরে ধীরে এগোচ্ছে। ভবিষ্যতের কৃষিতে, ফসলের ভাগ্য নির্ধারণে প্রযুক্তি হবে বৃষ্টির মতোই গুরুত্বপূর্ণ। বিষয়টি এখনই উপলব্ধিতে আনতে হবে।

লেখক : মিডিয়াব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বাজারদর
বাজারদর
হামাস-ইসরায়েল চুক্তি
হামাস-ইসরায়েল চুক্তি
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
উপশম সেবায় আমরা কোথায়
উপশম সেবায় আমরা কোথায়
ভাষাই জাতির আত্মপরিচয়ের প্রধান উপাদান
ভাষাই জাতির আত্মপরিচয়ের প্রধান উপাদান
ব্যবসায়ীদের হয়রানি
ব্যবসায়ীদের হয়রানি
জাতীয় সনদ
জাতীয় সনদ
পরিবেশ পরিচ্ছন্ন রাখা ইমানের দাবি
পরিবেশ পরিচ্ছন্ন রাখা ইমানের দাবি
নতুন রাজনীতির প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নতুন রাজনীতির প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
শুধু কথা নয় কাজেও প্রমাণ চাই
শুধু কথা নয় কাজেও প্রমাণ চাই
অর্থনীতির ছয় ঝুঁকি
অর্থনীতির ছয় ঝুঁকি
সরকার সফল হোক
সরকার সফল হোক
সর্বশেষ খবর
চিকিৎসাসেবার বাইরে ৬০ শতাংশ থাইরয়েড রোগী
চিকিৎসাসেবার বাইরে ৬০ শতাংশ থাইরয়েড রোগী

১৬ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

মহানবী (সা.)-এর রাজনৈতিক শিক্ষার মূলকথা
মহানবী (সা.)-এর রাজনৈতিক শিক্ষার মূলকথা

২৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সাত রুটে অস্ত্র ঢুকছে দেশে
সাত রুটে অস্ত্র ঢুকছে দেশে

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সরকার ঘোষিত তারিখে অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
সরকার ঘোষিত তারিখে অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জীবিকা হালাল হওয়ার প্রয়োজনীয়তা
জীবিকা হালাল হওয়ার প্রয়োজনীয়তা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত
আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তদবিরেও মেলে না ময়নাতদন্ত রিপোর্ট
তদবিরেও মেলে না ময়নাতদন্ত রিপোর্ট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রপ্তানিতে বাড়ছে চ্যালেঞ্জ
রপ্তানিতে বাড়ছে চ্যালেঞ্জ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মাদরাসা শিক্ষার্থীর মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মাদরাসা শিক্ষার্থীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পুলিশের অভিযানে ১৩ অস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে পুলিশের অভিযানে ১৩ অস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তালাকের জেরে স্ত্রীকে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে হত্যা
তালাকের জেরে স্ত্রীকে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের
নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরেনাসের চাঁদের গভীরে লুকিয়ে ছিল বিশাল মহাসাগর
ইউরেনাসের চাঁদের গভীরে লুকিয়ে ছিল বিশাল মহাসাগর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত
সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে প্রস্তুতি নেওয়ার সময় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৫ কর্মী আটক
রাজধানীতে প্রস্তুতি নেওয়ার সময় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৫ কর্মী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অনেক উন্নতি হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অনেক উন্নতি হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!
ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাগুরায় জাতীয় রবীন্দ্রসঙ্গীত প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মাগুরায় জাতীয় রবীন্দ্রসঙ্গীত প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোটে পিআর পদ্ধতি অন্তর্ভুক্ত করতে হবে : গোলাম পরওয়ার
গণভোটে পিআর পদ্ধতি অন্তর্ভুক্ত করতে হবে : গোলাম পরওয়ার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর কোনও স্বৈরাচারকে দেখতে চায় না দেশের মানুষ : আমান উল্লাহ
আর কোনও স্বৈরাচারকে দেখতে চায় না দেশের মানুষ : আমান উল্লাহ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বরিশালে জমজমাট ক্যাট শো অনুষ্ঠিত
বরিশালে জমজমাট ক্যাট শো অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় প্রেসক্লাবের প্রয়াত ২০ সদস্যকে স্মরণ
জাতীয় প্রেসক্লাবের প্রয়াত ২০ সদস্যকে স্মরণ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই বিপ্লবের চেতনাকে বাইপাস করলে রাজপথে যুদ্ধ হবে: মামুনুল হক
জুলাই বিপ্লবের চেতনাকে বাইপাস করলে রাজপথে যুদ্ধ হবে: মামুনুল হক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠিন চীবর একটি ত্যাগের ব্যাপার : আমির খসরু
কঠিন চীবর একটি ত্যাগের ব্যাপার : আমির খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে পুলিশের অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ৩
চট্টগ্রামে পুলিশের অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ৩

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশে ফিরলো জুলাই-যোদ্ধা আবদুল হামিদের লাশ
দেশে ফিরলো জুলাই-যোদ্ধা আবদুল হামিদের লাশ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় বিষাক্ত মদপানে অসুস্থ ৪ জনের মৃত্যু
বগুড়ায় বিষাক্ত মদপানে অসুস্থ ৪ জনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রলীগ নেতাকে ধরতে গিয়ে আহত দুই পুলিশ সদস্য
ছাত্রলীগ নেতাকে ধরতে গিয়ে আহত দুই পুলিশ সদস্য

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি
কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলমান পদ্ধতিতে নির্বাচন করতে হবে: ডা. জাহিদ
চলমান পদ্ধতিতে নির্বাচন করতে হবে: ডা. জাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র থেকে ‘সব সীমা’ তুলে নিয়েছেন খামেনি?
সত্যিই কি ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র থেকে ‘সব সীমা’ তুলে নিয়েছেন খামেনি?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাবুলে ইসলামাবাদের বিমান হামলা, টিটিপি প্রধানের নিহতের গুঞ্জন
কাবুলে ইসলামাবাদের বিমান হামলা, টিটিপি প্রধানের নিহতের গুঞ্জন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা
শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ
কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!
ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ
নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফটিকছড়িতে ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা
ফটিকছড়িতে ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিসিএস’র প্রশ্নে আলোচিত ‘আয়নাঘর’, শহীদ আবু সাঈদ
বিসিএস’র প্রশ্নে আলোচিত ‘আয়নাঘর’, শহীদ আবু সাঈদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিছু না করেই নোবেল পেয়েছিলেন ওবামা, অভিযোগ ট্রাম্পের
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছিলেন ওবামা, অভিযোগ ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বৃথা আস্ফালন, শান্তির নোবেল এখন অন্য কারো!
ট্রাম্পের বৃথা আস্ফালন, শান্তির নোবেল এখন অন্য কারো!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজারবাইজানি বিমান দুর্ঘটনায় রাশিয়ার ভূমিকা স্বীকার করলেন পুতিন
আজারবাইজানি বিমান দুর্ঘটনায় রাশিয়ার ভূমিকা স্বীকার করলেন পুতিন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা
ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলি মন্ত্রিসভায় গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন
ইসরায়েলি মন্ত্রিসভায় গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব আমিরাতকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশের মেয়েরা
আরব আমিরাতকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশের মেয়েরা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় শনিবার থেকে ‘কার্যকর হচ্ছে’ যুদ্ধবিরতি
গাজায় শনিবার থেকে ‘কার্যকর হচ্ছে’ যুদ্ধবিরতি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজাম আর নেই
সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজাম আর নেই

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সাড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সাড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে ২০০ মার্কিন সেনা
গাজায় যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে ২০০ মার্কিন সেনা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি
কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি
২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হারের হতাশা নিয়েই হংকংয়ের পথে বাংলাদেশ দল
হারের হতাশা নিয়েই হংকংয়ের পথে বাংলাদেশ দল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পূর্বাচলের ৩০০ ফিটে কৃষকের বাজারের উদ্বোধন আজ
পূর্বাচলের ৩০০ ফিটে কৃষকের বাজারের উদ্বোধন আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগানে এবার ঢাকায় বিক্ষোভ
‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগানে এবার ঢাকায় বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার, বিদ্যুৎ-পানি সরবরাহ বিচ্ছিন্ন
কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার, বিদ্যুৎ-পানি সরবরাহ বিচ্ছিন্ন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবু ও সুখী জাতের পেঁপে চাষে বাজিমাত
বাবু ও সুখী জাতের পেঁপে চাষে বাজিমাত

১৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

এইচ-১বি ভিসায় আরও কড়াকড়ি আনছে ট্রাম্প প্রশাসন, বিপাকে ভারতীয়রা
এইচ-১বি ভিসায় আরও কড়াকড়ি আনছে ট্রাম্প প্রশাসন, বিপাকে ভারতীয়রা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি
চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ
ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড
মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক
ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক

খবর

সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ
সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ

নগর জীবন

ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে
ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না
কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর
স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর

দেশগ্রাম

শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী
শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ
বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানিতে বাড়ছে চ্যালেঞ্জ
রপ্তানিতে বাড়ছে চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনে পুড়ল ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বসতঘর
আগুনে পুড়ল ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বসতঘর

দেশগ্রাম

ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের
ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে
সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য
মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার
কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

হলো না শরৎ উৎসব
হলো না শরৎ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার
আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ভারতের ৯ কোম্পানি ও আট নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ভারতের ৯ কোম্পানি ও আট নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

পূর্ব-পশ্চিম

কাবুলে দূতাবাস চালুর ঘোষণা দিল্লির
কাবুলে দূতাবাস চালুর ঘোষণা দিল্লির

পূর্ব-পশ্চিম

ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত
ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিশংসন ভোটে ক্ষমতা হারালেন পেরুর প্রেসিডেন্ট
অভিশংসন ভোটে ক্ষমতা হারালেন পেরুর প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ

সম্পাদকীয়

ডেঙ্গুতে আরও ৩০৮ জন হাসপাতালে
ডেঙ্গুতে আরও ৩০৮ জন হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে
কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২
শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ
সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজারদর
বাজারদর

সম্পাদকীয়