শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ অক্টোবর, ২০২৫

পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান

রেজাবুদ্দৌলা চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান

শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ও দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার যথার্থ উত্তরসূরি তারেক রহমান। বাবা ও মায়ের রাজনৈতিক দর্শন ও দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। যিনি বুদ্ধিমত্তা ও কৌশলের সঙ্গে দেশের বৃহত্তম রাজনীতিক দল বিএনপিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। ৬ অক্টোবর তারেক রহমান দুটি গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষাৎকার দেন। এর একটি লন্ডনের খ্যাতনামা ফিন্যান্সিয়াল টাইমসে অপরটি বিবিসি বাংলায়। সাক্ষাৎকার দুটি দেশে ও প্রবাসে অবস্থানরত দেশপ্রেমীদের মধ্যে নতুন অনুপ্রেরণা ও রাজনৈতিক উত্থানের আশাবাদ জাগিয়েছে। বহু বছরের কর্তৃত্ববাদী শাসনের পর দেশের শান্তিপ্রিয় ও উন্নয়নকামী জনগণ এখন অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে একটি প্রকৃত গণতান্ত্রিক, প্রতিনিধিত্বশীল ও দেশপ্রেমিক সরকার প্রতিষ্ঠিত হবে এবং রাষ্ট্রে সুশাসন ফিরবে। তারেক রহমান ফিন্যান্সিয়াল টাইমসকে বলেন, তিনি ‘দৃঢ়ভাবে আত্মবিশ্বাসী’ যে আসন্ন নির্বাচনে অবাধ ও নিরপেক্ষ পরিবেশে অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি হবে। আর সে নির্বাচনে জনগণের রায়ে বিএনপি ক্ষমতায় আসবে। তিনি আরও বলেন, ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টের গণ অভ্যুত্থান প্রকৃত অর্থে সম্পন্ন হবে না যত দিন না দেশে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

তারেক রহমান আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে বলেছেন, আগামী নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হলে বিএনপির বিজয়ে কোনো সন্দেহ নেই এবং এককভাবেই সরকার গঠনের সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জিত হবে। ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়, জনমত জরিপে বিএনপি এগিয়ে রয়েছে এবং ধারণা করা হচ্ছে ফেব্রুয়ারির ভোটের পর তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেবেন। আরও জানানো হয় যে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস শেখ হাসিনার দলকে রাজনৈতিক কার্যক্রম থেকে নিষিদ্ধ করেছেন।

আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে চলমান মামলা প্রসঙ্গে তারেক রহমান বলেন, আওয়ামী লীগ নেতাদের বিরুদ্ধে বিচার চলছে এবং যদি তারা দোষী সাব্যস্ত হন, তবে দলটি কীভাবে নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। সাক্ষাৎকারে উল্লেখ করা হয় যে ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টের গণ অভ্যুত্থানকে কোনো একক দল বা ব্যক্তি পরিচালনা করেনি; এটি ছিল জনগণের আন্দোলন। এই আন্দোলনের নেপথ্য নকশাকার ছিলেন গণতন্ত্রে বিশ্বাসী সাধারণ মানুষ, যারা দলমতনির্বিশেষে এতে অংশ নিয়েছিলেন।

স্বাধীনতার মহান ঘোষক ও আধুনিক বাংলাদেশের রূপকার শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ ও বহুদলীয় গণতন্ত্রের আলোকে রাজনৈতিক কর্মসূচি বাস্তবায়নে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া তিনবার প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হয়ে দল এবং দেশকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। তারেক রহমান ২০০৮ সাল থেকে যুক্তরাজ্যে নির্বাসিত। তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক মামলা হয়েছিল যার সবগুলোই ছিল রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। এক-এগরোর সরকারের সময় তারেক রহমানের ওপর নিষ্ঠুর নির্যাতন করা হয়। যার ফলে তাঁকে চিকিৎসার জন্য প্রবাসে থাকতে হয়েছে। গত ১৭ বছরের স্মৃতিচারণের সময় তিনি দুঃখ করে উল্লেখ করেন তাঁর ছোট ভাই আরাফাত রহমানের করুণ মৃত্যু, তাঁর মা বেগম খালেদা জিয়ার ওপর অমানুষিক রাজনৈতিক নিষ্ঠুরতা এবং তাঁর বাবা শহীদ জিয়ার স্মৃতিবিজড়িত বাড়ি থেকে অন্যায়ভাবে জোরপূর্বক উচ্ছেদ করে ওই স্থানকে নিশ্চিহ্ন করে দেয় বিগত আওয়ামী লীগ সরকার। এই কথাগুলো মানুষের হৃদয়ে গভীরভাবে স্পর্শ করেছে। নির্বাসনে থাকার সময় তাঁর যোগাযোগের অনেক সীমাবদ্ধতাও ছিল এবং আদালতের আদেশে বক্তব্য প্রচারে বাধা সৃষ্টি করা হয়েছিল। তা সত্ত্বেও দলের দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে দেশের বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মীদের এবং সাধারণ মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে দিকনির্দেশনা দিয়েছেন এবং এখনো দিয়ে চলেছেন। তিনি প্রতিশ্রুতি দেন, বিএনপি রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব পেলে ‘প্রতিশোধের চক্র’ ভেঙে দেবে। এর অংশ হিসেবেই গত আগস্ট থেকে ৭ হাজার নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে শৃঙ্খলাভঙ্গজনিত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। ভারতের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রসঙ্গে জোর দিয়ে বলা হয় যে বাংলাদেশের স্বার্থই সবার আগে থাকবে। বাংলাদেশের স্বার্থ অটুট রেখে যা যা সম্ভব তিনি করবেন। ভারতের সঙ্গে অভিন্ন নদীর পানির ন্যায্য অংশ আদায়ের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন এবং বলেন, সীমান্তে ফেলানীর মতো মর্মান্তিক ঘটনার পুনরাবৃত্তি কখনো মেনে নেওয়া হবে না । শেখ হাসিনার ভারতে আশ্রয় প্রসঙ্গে বলেন, যদি এ ধরনের আশ্রয় দেওয়া হয় এবং তাতে বাংলাদেশের জনগণের বিরাগ সৃষ্টি হয়, তাহলে সম্পর্ক শীতল থাকবে- এমন অবস্থান জনগণের পক্ষ থেকেই নেওয়া হয়েছে। আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে বলা হয় যে বিএনপির মৌলিক নীতি হলো- ‘বাংলাদেশ সবার আগে।’ জনগণ, দেশ ও সার্বভৌমত্ব অক্ষুণ্ন রেখে জাতীয় স্বার্থকেই সবকিছুর ঊর্ধ্বে রাখা হবে। সবার কাছেই আজ স্পষ্ট যে তারেক রহমান বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের রাজনীতি ও জিয়াউর রহমানের অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নিতে দৃঢ়ভাবে অগ্রসর হচ্ছেন। আমি নিজে সত্তর দশকের মাঝামাঝি সময়ে জিয়াউর রহমানের রাজনীতিতে জাগো ছাত্রদল ও জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য হিসেবে রাজনৈতিক পথচলা শুরু করি। জাসাস প্রতিষ্ঠাকালীন যুগ্ম আহ্বায়ক এবং পরবর্তী সময়ে জাসাসের সভাপতি হিসেবে দীর্ঘ সময় ধরে দায়িত্ব পালন করি। শহীদ জিয়াউর রহমানের শাহাদাতের পর বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বাধীন বিএনপিতেও তথ্য ও গবেষণা সম্পাদকসহ বিভিন্ন সাংগঠনিক দায়িত্ব পালন করেছি। সেই সুবাদে জিয়া পরিবারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার সেই অভিজ্ঞতা আজও মনে আছে। দীর্ঘ ১৬ বছরের শাসনামলে শেখ হাসিনার সরকার বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বিরুদ্ধে একের পর এক মামলা করেছে এবং অসংখ্য বিএনপি কর্মী-সমর্থকের ওপর নির্যাতন, গুম-খুন ও দমন চালিয়েছে। অন্তত ১ হাজার ৫০০ কর্মী দুঃশাসনবিরোধী আন্দোলনে নিহত হয়েছেন এবং হাজার হাজার কর্মী-সমর্থক আহত বা পঙ্গু হয়েছেন। তবু বিএনপিকে স্তব্ধ করা যায়নি। শহীদ জিয়ার গড়ে তোলা দল আজ সর্বস্তরের মানুষের ভালোবাসা নিয়ে দেশের বৃহত্তর রাজনৈতিক দলে পরিণত হয়েছে। মহান রাষ্ট্রনায়ক

জিয়াউর রহমানের দর্শন ছিল বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের আলোকে পাহাড় এবং সমতলের মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করে স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বকে সুদৃঢ করা। একটি রেইনবো স্টেট গড়ে তোলা যেখানে সর্বস্তরের জনগোষ্ঠীর নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে। বিএনপির রাজনীতির লক্ষ্য সুস্পষ্ট। শহীদ জিয়াউর রহমানের অসমাপ্ত কাজ সম্পন্ন করা।  একটি স্বনির্ভর বাংলাদেশ গড়ে তোলা। আমাদের প্রত্যাশা, তারেক রহমান হবেন শহীদ জিয়া ও বেগম খালেদা জিয়ার যথার্থ রাজনৈতিক উত্তরসূরি। প্রায় ১৮ বছরের রাজনৈতিক ব্যর্থতার দুঃসময় পেছনে ফেলে দেশকে এগিয়ে নেওয়ার একমাত্র বিকল্প হলো তারেক রহমানের নেতৃত্বে নতুন রাজনৈতিক জাগরণ। জনগণ চায় গণতান্ত্রিক ও সুশাসনভিত্তিক রাজনীতি। যা জিয়াউর রহমান ও বেগম খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক চিন্তাধারার ধারক এবং আধুনিক বাংলাদেশের পথপ্রদর্শক বলে বিবেচিত হবে।

লেখক : বিএনপির সাবেক তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক

এই বিভাগের আরও খবর
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সর্বশেষ খবর
ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ
ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের
দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের

দেশগ্রাম

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম

মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না
মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না

নগর জীবন

শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে
শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে

নগর জীবন