শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪৪, মঙ্গলবার, ০৭ অক্টোবর, ২০২৫

পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে

আবু তাহের খান
অনলাইন ভার্সন
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে

 

আবু তাহের খান

গত ৩ অক্টোবর কালের কণ্ঠে প্রকাশিত একটি সংবাদের শিরোনাম ছিল ‘আস্থার সংকটে পুঁজিবাজারে নিষ্ক্রিয় ৬২ হাজার বিনিয়োগকারী’। সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেডের (সিডিবিএল) সর্বশেষ তথ্যের উদ্ধৃতি দিয়ে প্রতিবেদনটিতে উল্লেখ করা হয়েছে যে গত ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর ২০২৫) ঢাকার পুঁজিবাজারের ৬২ হাজারেরও বেশি ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারী পুরোপুরি নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়েছেন। তাঁদের মধ্যে আবার এমন তিন লাখ ৪৩ হাজার বিনিয়োগকারী আছেন, যাঁরা তাঁদের সমুদয় শেয়ার বিক্রি করে দিয়েছেন এবং এর ফলে তাঁদের বেনিফিসিয়ারি হিসাব (বিও) শেয়ারশূন্য হয়ে পড়েছে। অর্থাৎ ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) বিনিয়োগকারীর তালিকায় তাঁদের নাম থাকলেও তাঁরা এখন আর সেখানকার প্রকৃত বিনিয়োগকারী নন।

মোটকথা, দেশের পুঁজিবাজার এখন চরম আস্থাহীনতার সংকটে আকণ্ঠ নিমজ্জিত। এ অবস্থা দেশের পুঁজিবাজারের জন্য তো বটেই, এমনকি দেশের সামগ্রিক অর্থনীতির জন্যও একটি বড় দুঃসংবাদ। এমন দুঃসংবাদে রাষ্ট্রের নীতিনির্ধারক ও সংশ্লিষ্ট ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের বসে থাকার সুযোগ নেই। কিন্তু পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট বিভাগের তৎপরতায় সেই দায়িত্বশীলতার নজির দেখা যাচ্ছে না, বরং তাদের এ বিষয়ে অনেকটাই নির্লিপ্ত মনে হচ্ছে।

বাংলাদেশের পুঁজিবাজারকে ঘিরে আস্থাহীনতার এই সংকট রাতারাতি তৈরি হয়নি। এটি যতটা অর্থনৈতিক কারণে ঘটেছে, তার চেয়ে অনেক বেশি ঘটেছে বিভিন্ন সময়ে ক্ষমতাসীনদের অন্যায্য ও অনৈতিক হস্তক্ষেপের কারণে। প্রতিটি রাজনৈতিক ও অরাজনৈতিক সরকারের আমলেই দলীয় কিংবা গোষ্ঠীয় লোকজন দ্বারা কমবেশি লুটপাট ও অপব্যবস্থাপনার শিকার হয়েছে পুঁজিবাজার। আর ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের নিঃস্ব ও সর্বস্বান্ত করে দেওয়ার মাধ্যমে রাতারাতি যে বিপুল পরিমাণ নগদ অর্থ হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে, প্রতারণার মাধ্যমে সম্পদ লুণ্ঠনের ইতিহাসে সেটি এক অনন্য নজির হয়ে থাকবে।

পুঁজিবাজারকে ঘিরে সৃষ্ট আস্থার সংকট থেকে সমাজ ও অর্থনীতিতে যেসব গুরুতর সমস্যা সৃষ্টি হয়েছে, যার কিছু উল্লেখ কালের কণ্ঠের ওই প্রতিবেদনেও রয়েছে : এক. ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের একটি বড় অংশই বর্তমানে পুঁজিবাজারের ঝুঁকি এড়িয়ে সঞ্চয়পত্র কিংবা স্থায়ী আমানতের (এফডিআর) মতো নিরাপদ বিনিয়োগের দিকে ঝুঁকছে; দুই. নতুন বা পুরনো কোনো কম্পানিই এখন আর বাজারে নতুন করে কোনো শেয়ার (আইপিও) ছাড়ছে না; তিন. ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের আয়ের পরিমাণ দিন দিনই হ্রাস পাচ্ছে এবং সেটি তাঁদের জীবনযাপনের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে; চার. বাংলাদেশের পুঁজিবাজারের ব্যাপারে আগে থেকেই দেশে-বিদেশে ভাবমূর্তির যে ব্যাপক সংকট ছিল, অধিকতর পতনের মধ্য দিয়ে তা এখন তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে; পাঁচ. বাংলাদেশের পুঁজিবাজার তার নানা হতাশা, কলঙ্ক ও অদক্ষতাকে অতিক্রম করে নিকট ভবিষ্যতে ঘুরে দাঁড়াতে পারবে এমন কোনো লক্ষণ কোথাও চোখে পড়ছে না; ছয়. বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের ব্যাপারে বিদেশি উদ্যোক্তাদের ক্রমহ্রাসমান আগ্রহের কারণে কিছুতেই এর আন্তর্জাতিক চরিত্র গড়ে উঠতে পারছে না; সাত. দেশের রাজনৈতিক দলগুলো, যারা ক্ষমতায় গিয়ে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পালন করতে চায়, তাদের কারোর অর্থনৈতিক পরিকল্পনায়ই পুঁজিবাজারের বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত নেই (বস্তুত তাদের কোনো অর্থনৈতিক পরিকল্পনাই নেই) এবং আট. বাংলাদেশের পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠানগুলো এখনো ব্যাপকভাবে অপেশাদারি দৃষ্টিভঙ্গি, নিম্নমানের দক্ষতা, ব্যাপক অনিয়ম ও জবাবদিহিবিহীন ব্যবস্থার আওতায় পরিচালিত হচ্ছে। ওপরে যে সমস্যাগুলোর কথা উল্লেখ করা হলো, তার প্রতিটি নিয়েই আলাদাভাবে বিস্তারিত আলোচনা হওয়া উচিত। কিন্তু স্থানস্বল্পতার কারণে সেটি সম্ভব হচ্ছে না। তবে আলোচনার কিছু সূত্রমুখ উল্লেখ করা যেতে পারে। প্রথমেই ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষার বিষয়টি নিয়ে কথা বলা যেতে পারে।


প্রসঙ্গত, নিউইয়র্ক, নাসডাক, টোকিও, সাংহাই, হংকং, লন্ডন প্রভৃতি বিশ্বখ্যাত পুঁজিবাজারগুলো বস্তুত পৃথিবীর শীর্ষস্থানীয় ব্যাবসায়িক কম্পানিগুলোরই চারণক্ষেত্র- ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের আনাগোনা সেখানে খুবই কম। কিন্তু বাংলাদেশের ক্ষেত্রে বিষয়টি মোটেও তেমন নয়। এখানে সমাজের সাধারণ মানুষের জন্য কর্মসংস্থান ও জীবনধারণের ন্যূনতম চাহিদা পূরণযোগ্য বিকল্প আয়ের পর্যাপ্ত সুযোগ না থাকায় তারাই বাড়তি আয়ের আশায় পেনশনের টাকা, সঞ্চয়পত্রের মুনাফা, পারিবারিক সঞ্চয়, এমনকি সামান্য সোনাদানা-ঘটিবাটি বিক্রি করেও পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করে থাকে। ফলে এ বাজার যখন যৌক্তিক আচরণ থেকে সরে গিয়ে কারসাজির মাধ্যমে গোষ্ঠী বা প্রতিষ্ঠান বিশেষের স্বার্থের পক্ষে গিয়ে দাঁড়ায়, তখন ওই ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের পক্ষে সর্বস্ব হারিয়ে পথে বসা ছাড়া আর কোনো উপায়ই থাকে না, যা এ দেশে বহুবারই হতাশার সঙ্গে লক্ষ করা গেছে।

সরকার যদি পুঁজিবাজারের ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের সুরক্ষা প্রদান করতে না পারে বা তাঁদের স্বার্থ রক্ষায় এগিয়ে না আসে, তাহলে এর নেতিবাচক প্রভাবের কারণে একসময় বড় বিনিয়োগকারীরাও হয়তো পুঁজিবাজারে তাঁদের বিনিয়োগ অব্যাহত রাখতে নিরুৎসাহ বোধ করবেন। দেশের বড় কম্পানিগুলো যে এখন আর নতুন আইপিও বাজারে ছাড়ছে না, এটি তারই একটি ইঙ্গিত। আর নতুন আইপিও বাজারে না এলে পুঁজিবাজার গতিশীল হবে না এবং ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা আস্থা ফিরে পাবেন না।

দেশে বিরাজমান রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে স্থানীয় উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ীরা যেমন নিজ নিজ শিল্প ও ব্যবসায় নতুন বিনিয়োগের ব্যাপারে সাহস ও উৎসাহ পাচ্ছেন না, তেমনি তাঁরা সাহস ও উৎসাহ পাচ্ছেন না পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের ব্যাপারেও। একই কথা প্রযোজ্য বৈদেশিক বিনিয়োগকারীদের ক্ষেত্রেও। চীন, ভারত, জাপান, মালয়েশিয়া বা ইউরোপের এমন বহু কম্পানি আছে, যারা বর্তমানে ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া, ফিলিপিন্স প্রভৃতি এশীয় দেশের পুঁজিবাজারে উল্লেখযোগ্য পরিসরে বিনিয়োগ করে চলেছে, অথচ তারা তা বাংলাদেশে করছে না। বছর দুই আগেও এসব কম্পানি তেমন কোনো দ্বিধাদ্বন্দ্ব ছাড়াই বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে (এসইজেড) ও পুঁজিবাজারে অবলীলায় বিনিয়োগ করার কথা ভাবত। কিন্তু এখন তাদের নানা প্রণোদনা ও নীতি সহায়তার টোপ দিয়েও কিছুতেই বাংলাদেশের দিকে টানা যাচ্ছে না।

আগামী নির্বাচনে জিতে ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য দেশের মাঠে থাকা রাজনৈতিক দলগুলো বর্তমানে দেশ-বিদেশের বিভিন্ন সূত্র থেকে নানা মাত্রার আশীর্বাদ সংগ্রহের জন্য প্রাণপণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। জনগণের সমর্থন পাওয়ার আশায় দেশে নয়া কর্মসংস্থান সৃষ্টি, বিনিয়োগ বৃদ্ধি, কৃষি ও শিল্পোৎপাদনের ক্ষেত্রে বর্ধিত গতিশীলতা আনয়ন, গ্যাস অনুসন্ধান, রাষ্ট্রের পরিচালন ব্যয় হ্রাস করে উন্নয়ন ব্যয় বৃদ্ধি করা, দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়ন ইত্যাদি বিষয় নিয়ে তাদের কথা বলতে হবে। খুব স্বাভাবিকভাবেই পুঁজিবাজার উন্নয়নের মাধ্যমে সেখানে দেশ-বিদেশের বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফিরিয়ে আনার মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোও তাদের চিন্তায় স্থান দিতে হবে।

বাংলাদেশের পুঁজিবাজারের অন্যতম বৈশিষ্ট্য, যেখানে কারসাজির মাধ্যমে বিশেষ বিশেষ কম্পানির শেয়ারের দাম কমানো বা বাড়ানো। এই কারসাজির অন্যতম নিয়ামক হচ্ছে রাজনৈতিক আশীর্বাদপুষ্ট শেয়ারধারীদের হীন কর্মকাণ্ড নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বে নিয়োজিত প্রতিষ্ঠানগুলোর চরম মাত্রার অযোগ্যতা ও অদক্ষতা। শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রণকারী এই প্রতিষ্ঠানগুলো যদি প্রকৃতপক্ষেই যোগ্য ও দক্ষ হয়ে গড়ে উঠতে পারত এবং তারা যদি পরিপূর্ণ পেশাদারির ভিত্তিতে এই কাজগুলো করত, তাহলে রাজনৈতিক ও অন্যান্য বহিঃসূত্রের কারসাজি এখানে কোনো দিনই জায়গা করে নিতে পারত না। এমতাবস্থায় বাংলাদেশের আগামী দিনের পুঁজিবাজারকে যদি ক্ষুদ্র ও বৃহৎ এবং দেশি-বিদেশি-নির্বিশেষে সব বিনিয়োগকারীর আস্থা ও ভরসার স্থলে পরিণত করতে হয়, তাহলে সর্বাগ্রে পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রণ ও ব্যবস্থাপনার সঙ্গে জড়িত প্রতিষ্ঠানগুলোর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে দক্ষতা, স্বচ্ছতা, পেশাদারি ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে হবে। কিন্তু এসব করার জন্য যাঁরা ক্ষমতায় যেতে চান, তাঁদের রাজনৈতিক অঙ্গীকার থাকা দরকার, সেটিরই এখন বড় অভাব।

লেখক : অ্যাজাঙ্কট ফ্যাকাল্টি, প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটি, ঢাকা।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
ব্যবসায়ীদের টুঁটি চেপে ধরার নিষ্ঠুরতা আর কত
ব্যবসায়ীদের টুঁটি চেপে ধরার নিষ্ঠুরতা আর কত
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
শত্রুমিত্র বোঝা দায়
শত্রুমিত্র বোঝা দায়
রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে
আদর্শ প্রস্তুতি ছাড়া ক্রিকেট বিশ্বকাপে নারী দল
আদর্শ প্রস্তুতি ছাড়া ক্রিকেট বিশ্বকাপে নারী দল
পাহাড়ে অশান্তির বিষ টার্গেট সেনাবাহিনী
পাহাড়ে অশান্তির বিষ টার্গেট সেনাবাহিনী
বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতি সহায়তা আরো সহজ করা প্রয়োজন
বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতি সহায়তা আরো সহজ করা প্রয়োজন
ভোক্তার ন্যায্য অধিকার: বাজারে স্বচ্ছতা আনতে প্রয়োজন আইন সংস্কার
ভোক্তার ন্যায্য অধিকার: বাজারে স্বচ্ছতা আনতে প্রয়োজন আইন সংস্কার
দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে অশ্লীল গালিগালাজ
দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে অশ্লীল গালিগালাজ
সংক্ষুব্ধ মানুষ, কিন্তু প্রকাশের পথ পাচ্ছে না
সংক্ষুব্ধ মানুষ, কিন্তু প্রকাশের পথ পাচ্ছে না
সর্বশেষ খবর
বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ৪১ জন
বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ৪১ জন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিন যেমন থাকবে আবহাওয়া
আগামী ৫ দিন যেমন থাকবে আবহাওয়া

১৯ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া যেমন থাকবে
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া যেমন থাকবে

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

টাইগ্রেসদের সামনে আজ ইতিহাস গড়ার হাতছানি
টাইগ্রেসদের সামনে আজ ইতিহাস গড়ার হাতছানি

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরে যে বার্তা দিলেন জামায়াত নেতা ডা. তাহের
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরে যে বার্তা দিলেন জামায়াত নেতা ডা. তাহের

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক একীভূত : ২ লাখ টাকার কম আমানত ফেরত সবার আগে
পাঁচ ব্যাংক একীভূত : ২ লাখ টাকার কম আমানত ফেরত সবার আগে

৩২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নারায়ণগঞ্জে আন্তর্জাতিক প্রবীণ দিবসে আলোচনা সভা
নারায়ণগঞ্জে আন্তর্জাতিক প্রবীণ দিবসে আলোচনা সভা

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কানাডার মিসিসাগায় সাহিত্য উৎসব
কানাডার মিসিসাগায় সাহিত্য উৎসব

৩৭ মিনিট আগে | পরবাস

উজবেকিস্তান নতুন প্রধান কোচ ইতালির কানাভারো
উজবেকিস্তান নতুন প্রধান কোচ ইতালির কানাভারো

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ইসির সাবেক কর্মকর্তাদের কাছে জালিয়াতির অভিজ্ঞতা শুনে ‘গ্যাপস’ পূরণ করতে চান সিইসি
ইসির সাবেক কর্মকর্তাদের কাছে জালিয়াতির অভিজ্ঞতা শুনে ‘গ্যাপস’ পূরণ করতে চান সিইসি

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শার্শায় সাংবাদিকদের এক ছাতার নিচে আনার উদ্যোগ
শার্শায় সাংবাদিকদের এক ছাতার নিচে আনার উদ্যোগ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আতশবাজিসহ গ্রেফতার ৩
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আতশবাজিসহ গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে স্বামীর সামনে স্ত্রীর প্রাণ কেড়ে নিলো ‘টমটম’
সিলেটে স্বামীর সামনে স্ত্রীর প্রাণ কেড়ে নিলো ‘টমটম’

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

অতীত থেকে শিক্ষা নিয়ে জবাবদিহিতার রাজনীতি গড়তে চাই : তারেক রহমান
অতীত থেকে শিক্ষা নিয়ে জবাবদিহিতার রাজনীতি গড়তে চাই : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পালিয়ে যাওয়ার ১৩ বছর পর মৃত স্বামীর সম্পত্তি দাবি প্রথম স্ত্রীর
পালিয়ে যাওয়ার ১৩ বছর পর মৃত স্বামীর সম্পত্তি দাবি প্রথম স্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতার দুই বছরে নিহত ৬৭ হাজার ফিলিস্তিনি
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতার দুই বছরে নিহত ৬৭ হাজার ফিলিস্তিনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে এআইয়ের অপপ্রচার ও গুজব মোকাবেলা বড় চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনে এআইয়ের অপপ্রচার ও গুজব মোকাবেলা বড় চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাব পাড়াকে কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত ১৫
ডাব পাড়াকে কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত ১৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের কৃষিবিষয়ক সম্পাদক ফরহাদ বক্স গ্রেফতার
সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের কৃষিবিষয়ক সম্পাদক ফরহাদ বক্স গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র হত্যা মামলায় আওয়ামী লীগের ৫ নেতা গ্রেফতার
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র হত্যা মামলায় আওয়ামী লীগের ৫ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় ৬ লাশে আগুন : ১৬ আসামির বিরুদ্ধে অষ্টম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আশুলিয়ায় ৬ লাশে আগুন : ১৬ আসামির বিরুদ্ধে অষ্টম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেকটি সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে স্বরূপে ফিরলেন প্রোটিয়া ওপেনার
আরেকটি সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে স্বরূপে ফিরলেন প্রোটিয়া ওপেনার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ইলিশ শিকারের দায়ে দুই জেলের কারাদণ্ড
চাঁদপুরে ইলিশ শিকারের দায়ে দুই জেলের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্পেনের চলচ্চিত্র উৎসবে যাচ্ছে ‘আলী’
স্পেনের চলচ্চিত্র উৎসবে যাচ্ছে ‘আলী’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের আহ্বানের পরও গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১০০ ফিলিস্তিনি
ট্রাম্পের আহ্বানের পরও গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১০০ ফিলিস্তিনি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে উদয়ন ট্রেন লাইনচ্যুত
সিলেটে উদয়ন ট্রেন লাইনচ্যুত

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরও দুটি জাতীয় দিবস চালু করছে সরকার
আরও দুটি জাতীয় দিবস চালু করছে সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেফ এক্সিট খুঁজতে উপদেষ্টাদের কষ্ট করতে হবে না : রুমিন ফারহানা
সেফ এক্সিট খুঁজতে উপদেষ্টাদের কষ্ট করতে হবে না : রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ৫ শতাধিক শিক্ষার্থী
ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ৫ শতাধিক শিক্ষার্থী

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দামে রেকর্ড, ভরি ছাড়াল দুই লাখ টাকা
স্বর্ণের দামে রেকর্ড, ভরি ছাড়াল দুই লাখ টাকা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আমিরাতে ১৫ স্ত্রী নিয়ে আফ্রিকান রাজা, ভিডিও ভাইরাল
আমিরাতে ১৫ স্ত্রী নিয়ে আফ্রিকান রাজা, ভিডিও ভাইরাল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক পদে বিজয়ী হলেন যারা
বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক পদে বিজয়ী হলেন যারা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসায় নোবেল পেলেন ৩ বিজ্ঞানী
চিকিৎসায় নোবেল পেলেন ৩ বিজ্ঞানী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় প্রথম সংসদ নির্বাচনের ফল প্রকাশ
সিরিয়ায় প্রথম সংসদ নির্বাচনের ফল প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকা পৌঁছালো পাকিস্তানি বিরল খনিজের প্রথম চালান
আমেরিকা পৌঁছালো পাকিস্তানি বিরল খনিজের প্রথম চালান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন উদ্যোগ, এক ভিসায় ভ্রমণ করা যাবে উপসাগরীয় ছয় দেশ
নতুন উদ্যোগ, এক ভিসায় ভ্রমণ করা যাবে উপসাগরীয় ছয় দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ঘণ্টা পর লিফট থেকে বের করা হলো নীলাঞ্জনা নীলাকে
এক ঘণ্টা পর লিফট থেকে বের করা হলো নীলাঞ্জনা নীলাকে

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তালিকা হচ্ছে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তার
তালিকা হচ্ছে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাপ্রধানের বক্তব্য বিকৃতি ও অপপ্রচারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিবৃতি
সেনাপ্রধানের বক্তব্য বিকৃতি ও অপপ্রচারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিবৃতি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষ, প্রধান শিক্ষক ও সুপার পদে নিয়োগ কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ
অধ্যক্ষ, প্রধান শিক্ষক ও সুপার পদে নিয়োগ কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের ক্রিকেট উন্নয়নের প্রেমে পড়ে গেছি: নবনির্বাচিত সভাপতি
দেশের ক্রিকেট উন্নয়নের প্রেমে পড়ে গেছি: নবনির্বাচিত সভাপতি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোনে পশ্চিমা যন্ত্রাংশ পাওয়া গেছে
রুশ ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোনে পশ্চিমা যন্ত্রাংশ পাওয়া গেছে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ইলিশ রপ্তানি কমে মাত্র ১৪৫ টন: নেপথ্যে যে কারণ
ভারতে ইলিশ রপ্তানি কমে মাত্র ১৪৫ টন: নেপথ্যে যে কারণ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোনো ব্যক্তি নয়, মাস্টারমাইন্ড গণতন্ত্রকামী জনগণ : তারেক রহমান
কোনো ব্যক্তি নয়, মাস্টারমাইন্ড গণতন্ত্রকামী জনগণ : তারেক রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া থেকে ৪৮টি সু-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে ইরান?
রাশিয়া থেকে ৪৮টি সু-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে ইরান?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন তদন্তের সিদ্ধান্ত নেবে ইউএনএইচআরসি
আফগানিস্তানে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন তদন্তের সিদ্ধান্ত নেবে ইউএনএইচআরসি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় আমিরাত সুন্দরী
প্রথমবারের মতো মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় আমিরাত সুন্দরী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে আরও পাঁচটি এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা কিনতে চায় ভারত
রাশিয়া থেকে আরও পাঁচটি এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা কিনতে চায় ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের কথাও শুনছে না ইসরায়েল, দুই দিনে গাজায় নিহত শতাধিক
ট্রাম্পের কথাও শুনছে না ইসরায়েল, দুই দিনে গাজায় নিহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নকআউটে চেনা প্রতিপক্ষ পেল আর্জেন্টিনা
নকআউটে চেনা প্রতিপক্ষ পেল আর্জেন্টিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খেলাফত মজলিস এখনো কোনো নির্বাচনী জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়নি: মামুনুল হক
খেলাফত মজলিস এখনো কোনো নির্বাচনী জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়নি: মামুনুল হক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মী নিয়োগে বাংলাদেশ-সৌদির মধ্যে চুক্তি সই
কর্মী নিয়োগে বাংলাদেশ-সৌদির মধ্যে চুক্তি সই

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতালে সৎ বোনকে দেখতে যাওয়ায় আরহান খানকে কটাক্ষ
হাসপাতালে সৎ বোনকে দেখতে যাওয়ায় আরহান খানকে কটাক্ষ

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সব ধরনের ভিসায় ওমরাহ পালনের সুযোগ দেওয়ার ঘোষণা সৌদির
সব ধরনের ভিসায় ওমরাহ পালনের সুযোগ দেওয়ার ঘোষণা সৌদির

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খাগড়াছড়ির গহীন জঙ্গলে ইউপিডিএফের গোপন আস্তানার সন্ধান
খাগড়াছড়ির গহীন জঙ্গলে ইউপিডিএফের গোপন আস্তানার সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচনের দিন হবে গণভোট
নির্বাচনের দিন হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী পাঁচ শতাধিক শিক্ষার্থী
ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী পাঁচ শতাধিক শিক্ষার্থী

নগর জীবন

জামায়াতের আঁতুড়ঘরে আত্মবিশ্বাসী বিএনপি, মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা
জামায়াতের আঁতুড়ঘরে আত্মবিশ্বাসী বিএনপি, মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কর ফাঁকি রোধে নতুন উদ্যোগ
কর ফাঁকি রোধে নতুন উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

ক্রিকেটের উন্নয়নে কাজ করতে চান ইশতিয়াক
ক্রিকেটের উন্নয়নে কাজ করতে চান ইশতিয়াক

মাঠে ময়দানে

লাখো মানুষ পানিবন্দি
লাখো মানুষ পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজায় টানা বোমা বর্ষণ
গাজায় টানা বোমা বর্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক তিন গভর্নর ও ভারতীয়সহ ১৯ জনের তথ্য চেয়েছে দুদক
সাবেক তিন গভর্নর ও ভারতীয়সহ ১৯ জনের তথ্য চেয়েছে দুদক

পেছনের পৃষ্ঠা

পানামা পেপারস থেকে বেগমপাড়া
পানামা পেপারস থেকে বেগমপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল ব্যাংকিংয়ে এগিয়ে নারী
মোবাইল ব্যাংকিংয়ে এগিয়ে নারী

শিল্প বাণিজ্য

মাঠে বিএনপি জামায়াত নেই বাম দলের কেউ
মাঠে বিএনপি জামায়াত নেই বাম দলের কেউ

নগর জীবন

গুম-খুন-অপরাধে দায়মুক্তি নিয়ে কিছু বলেননি সেনাপ্রধান
গুম-খুন-অপরাধে দায়মুক্তি নিয়ে কিছু বলেননি সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটের সিদ্ধান্ত নিইনি
নির্বাচনি জোটের সিদ্ধান্ত নিইনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই ছবির জনপ্রিয় যত জুটি
ঢাকাই ছবির জনপ্রিয় যত জুটি

শোবিজ

অনিশ্চয়তার মেঘ কেটে গেছে
অনিশ্চয়তার মেঘ কেটে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুতই দেশে ফিরব অংশ নেব নির্বাচনে
দ্রুতই দেশে ফিরব অংশ নেব নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্মী নিয়োগে বাংলাদেশ-সৌদি আরব চুক্তি
কর্মী নিয়োগে বাংলাদেশ-সৌদি আরব চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

২ লাখ ছাড়াল সোনার ভরি
২ লাখ ছাড়াল সোনার ভরি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে কসোভোর রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে কসোভোর রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

রং চটা জিন্সের প্যান্ট পরা...
রং চটা জিন্সের প্যান্ট পরা...

শোবিজ

বিএনপির সাবেক মহাসচিবের স্বজনকে জিম্মি!
বিএনপির সাবেক মহাসচিবের স্বজনকে জিম্মি!

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসায় নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী
চিকিৎসায় নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী

প্রথম পৃষ্ঠা

শাপলাই চায় এনসিপি, আজ ফের ইসিকে চিঠি
শাপলাই চায় এনসিপি, আজ ফের ইসিকে চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার দুর্ধর্ষ খলনায়ক তৌকীর
এবার দুর্ধর্ষ খলনায়ক তৌকীর

শোবিজ

প্রতিরক্ষা শিল্পে আগ্রহ তুরস্কের
প্রতিরক্ষা শিল্পে আগ্রহ তুরস্কের

প্রথম পৃষ্ঠা

পবিত্র কোরআন অবমাননার ঘটনায় বিচার দাবি
পবিত্র কোরআন অবমাননার ঘটনায় বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিয়ামের আগুন ঘিরে রহস্য নেপথ্য শনাক্তে পিবিআই
বিয়ামের আগুন ঘিরে রহস্য নেপথ্য শনাক্তে পিবিআই

পেছনের পৃষ্ঠা

তালিকা হচ্ছে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তার
তালিকা হচ্ছে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তার

প্রথম পৃষ্ঠা