শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪৪, মঙ্গলবার, ০৭ অক্টোবর, ২০২৫

পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে

আবু তাহের খান
অনলাইন ভার্সন
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে

 

আবু তাহের খান

গত ৩ অক্টোবর কালের কণ্ঠে প্রকাশিত একটি সংবাদের শিরোনাম ছিল ‘আস্থার সংকটে পুঁজিবাজারে নিষ্ক্রিয় ৬২ হাজার বিনিয়োগকারী’। সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেডের (সিডিবিএল) সর্বশেষ তথ্যের উদ্ধৃতি দিয়ে প্রতিবেদনটিতে উল্লেখ করা হয়েছে যে গত ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর ২০২৫) ঢাকার পুঁজিবাজারের ৬২ হাজারেরও বেশি ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারী পুরোপুরি নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়েছেন। তাঁদের মধ্যে আবার এমন তিন লাখ ৪৩ হাজার বিনিয়োগকারী আছেন, যাঁরা তাঁদের সমুদয় শেয়ার বিক্রি করে দিয়েছেন এবং এর ফলে তাঁদের বেনিফিসিয়ারি হিসাব (বিও) শেয়ারশূন্য হয়ে পড়েছে। অর্থাৎ ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) বিনিয়োগকারীর তালিকায় তাঁদের নাম থাকলেও তাঁরা এখন আর সেখানকার প্রকৃত বিনিয়োগকারী নন।

মোটকথা, দেশের পুঁজিবাজার এখন চরম আস্থাহীনতার সংকটে আকণ্ঠ নিমজ্জিত। এ অবস্থা দেশের পুঁজিবাজারের জন্য তো বটেই, এমনকি দেশের সামগ্রিক অর্থনীতির জন্যও একটি বড় দুঃসংবাদ। এমন দুঃসংবাদে রাষ্ট্রের নীতিনির্ধারক ও সংশ্লিষ্ট ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের বসে থাকার সুযোগ নেই। কিন্তু পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট বিভাগের তৎপরতায় সেই দায়িত্বশীলতার নজির দেখা যাচ্ছে না, বরং তাদের এ বিষয়ে অনেকটাই নির্লিপ্ত মনে হচ্ছে।

বাংলাদেশের পুঁজিবাজারকে ঘিরে আস্থাহীনতার এই সংকট রাতারাতি তৈরি হয়নি। এটি যতটা অর্থনৈতিক কারণে ঘটেছে, তার চেয়ে অনেক বেশি ঘটেছে বিভিন্ন সময়ে ক্ষমতাসীনদের অন্যায্য ও অনৈতিক হস্তক্ষেপের কারণে। প্রতিটি রাজনৈতিক ও অরাজনৈতিক সরকারের আমলেই দলীয় কিংবা গোষ্ঠীয় লোকজন দ্বারা কমবেশি লুটপাট ও অপব্যবস্থাপনার শিকার হয়েছে পুঁজিবাজার। আর ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের নিঃস্ব ও সর্বস্বান্ত করে দেওয়ার মাধ্যমে রাতারাতি যে বিপুল পরিমাণ নগদ অর্থ হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে, প্রতারণার মাধ্যমে সম্পদ লুণ্ঠনের ইতিহাসে সেটি এক অনন্য নজির হয়ে থাকবে।

পুঁজিবাজারকে ঘিরে সৃষ্ট আস্থার সংকট থেকে সমাজ ও অর্থনীতিতে যেসব গুরুতর সমস্যা সৃষ্টি হয়েছে, যার কিছু উল্লেখ কালের কণ্ঠের ওই প্রতিবেদনেও রয়েছে : এক. ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের একটি বড় অংশই বর্তমানে পুঁজিবাজারের ঝুঁকি এড়িয়ে সঞ্চয়পত্র কিংবা স্থায়ী আমানতের (এফডিআর) মতো নিরাপদ বিনিয়োগের দিকে ঝুঁকছে; দুই. নতুন বা পুরনো কোনো কম্পানিই এখন আর বাজারে নতুন করে কোনো শেয়ার (আইপিও) ছাড়ছে না; তিন. ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের আয়ের পরিমাণ দিন দিনই হ্রাস পাচ্ছে এবং সেটি তাঁদের জীবনযাপনের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে; চার. বাংলাদেশের পুঁজিবাজারের ব্যাপারে আগে থেকেই দেশে-বিদেশে ভাবমূর্তির যে ব্যাপক সংকট ছিল, অধিকতর পতনের মধ্য দিয়ে তা এখন তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে; পাঁচ. বাংলাদেশের পুঁজিবাজার তার নানা হতাশা, কলঙ্ক ও অদক্ষতাকে অতিক্রম করে নিকট ভবিষ্যতে ঘুরে দাঁড়াতে পারবে এমন কোনো লক্ষণ কোথাও চোখে পড়ছে না; ছয়. বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের ব্যাপারে বিদেশি উদ্যোক্তাদের ক্রমহ্রাসমান আগ্রহের কারণে কিছুতেই এর আন্তর্জাতিক চরিত্র গড়ে উঠতে পারছে না; সাত. দেশের রাজনৈতিক দলগুলো, যারা ক্ষমতায় গিয়ে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পালন করতে চায়, তাদের কারোর অর্থনৈতিক পরিকল্পনায়ই পুঁজিবাজারের বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত নেই (বস্তুত তাদের কোনো অর্থনৈতিক পরিকল্পনাই নেই) এবং আট. বাংলাদেশের পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠানগুলো এখনো ব্যাপকভাবে অপেশাদারি দৃষ্টিভঙ্গি, নিম্নমানের দক্ষতা, ব্যাপক অনিয়ম ও জবাবদিহিবিহীন ব্যবস্থার আওতায় পরিচালিত হচ্ছে। ওপরে যে সমস্যাগুলোর কথা উল্লেখ করা হলো, তার প্রতিটি নিয়েই আলাদাভাবে বিস্তারিত আলোচনা হওয়া উচিত। কিন্তু স্থানস্বল্পতার কারণে সেটি সম্ভব হচ্ছে না। তবে আলোচনার কিছু সূত্রমুখ উল্লেখ করা যেতে পারে। প্রথমেই ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষার বিষয়টি নিয়ে কথা বলা যেতে পারে।


প্রসঙ্গত, নিউইয়র্ক, নাসডাক, টোকিও, সাংহাই, হংকং, লন্ডন প্রভৃতি বিশ্বখ্যাত পুঁজিবাজারগুলো বস্তুত পৃথিবীর শীর্ষস্থানীয় ব্যাবসায়িক কম্পানিগুলোরই চারণক্ষেত্র- ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের আনাগোনা সেখানে খুবই কম। কিন্তু বাংলাদেশের ক্ষেত্রে বিষয়টি মোটেও তেমন নয়। এখানে সমাজের সাধারণ মানুষের জন্য কর্মসংস্থান ও জীবনধারণের ন্যূনতম চাহিদা পূরণযোগ্য বিকল্প আয়ের পর্যাপ্ত সুযোগ না থাকায় তারাই বাড়তি আয়ের আশায় পেনশনের টাকা, সঞ্চয়পত্রের মুনাফা, পারিবারিক সঞ্চয়, এমনকি সামান্য সোনাদানা-ঘটিবাটি বিক্রি করেও পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করে থাকে। ফলে এ বাজার যখন যৌক্তিক আচরণ থেকে সরে গিয়ে কারসাজির মাধ্যমে গোষ্ঠী বা প্রতিষ্ঠান বিশেষের স্বার্থের পক্ষে গিয়ে দাঁড়ায়, তখন ওই ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের পক্ষে সর্বস্ব হারিয়ে পথে বসা ছাড়া আর কোনো উপায়ই থাকে না, যা এ দেশে বহুবারই হতাশার সঙ্গে লক্ষ করা গেছে।

সরকার যদি পুঁজিবাজারের ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের সুরক্ষা প্রদান করতে না পারে বা তাঁদের স্বার্থ রক্ষায় এগিয়ে না আসে, তাহলে এর নেতিবাচক প্রভাবের কারণে একসময় বড় বিনিয়োগকারীরাও হয়তো পুঁজিবাজারে তাঁদের বিনিয়োগ অব্যাহত রাখতে নিরুৎসাহ বোধ করবেন। দেশের বড় কম্পানিগুলো যে এখন আর নতুন আইপিও বাজারে ছাড়ছে না, এটি তারই একটি ইঙ্গিত। আর নতুন আইপিও বাজারে না এলে পুঁজিবাজার গতিশীল হবে না এবং ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা আস্থা ফিরে পাবেন না।

দেশে বিরাজমান রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে স্থানীয় উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ীরা যেমন নিজ নিজ শিল্প ও ব্যবসায় নতুন বিনিয়োগের ব্যাপারে সাহস ও উৎসাহ পাচ্ছেন না, তেমনি তাঁরা সাহস ও উৎসাহ পাচ্ছেন না পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের ব্যাপারেও। একই কথা প্রযোজ্য বৈদেশিক বিনিয়োগকারীদের ক্ষেত্রেও। চীন, ভারত, জাপান, মালয়েশিয়া বা ইউরোপের এমন বহু কম্পানি আছে, যারা বর্তমানে ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া, ফিলিপিন্স প্রভৃতি এশীয় দেশের পুঁজিবাজারে উল্লেখযোগ্য পরিসরে বিনিয়োগ করে চলেছে, অথচ তারা তা বাংলাদেশে করছে না। বছর দুই আগেও এসব কম্পানি তেমন কোনো দ্বিধাদ্বন্দ্ব ছাড়াই বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে (এসইজেড) ও পুঁজিবাজারে অবলীলায় বিনিয়োগ করার কথা ভাবত। কিন্তু এখন তাদের নানা প্রণোদনা ও নীতি সহায়তার টোপ দিয়েও কিছুতেই বাংলাদেশের দিকে টানা যাচ্ছে না।

আগামী নির্বাচনে জিতে ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য দেশের মাঠে থাকা রাজনৈতিক দলগুলো বর্তমানে দেশ-বিদেশের বিভিন্ন সূত্র থেকে নানা মাত্রার আশীর্বাদ সংগ্রহের জন্য প্রাণপণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। জনগণের সমর্থন পাওয়ার আশায় দেশে নয়া কর্মসংস্থান সৃষ্টি, বিনিয়োগ বৃদ্ধি, কৃষি ও শিল্পোৎপাদনের ক্ষেত্রে বর্ধিত গতিশীলতা আনয়ন, গ্যাস অনুসন্ধান, রাষ্ট্রের পরিচালন ব্যয় হ্রাস করে উন্নয়ন ব্যয় বৃদ্ধি করা, দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়ন ইত্যাদি বিষয় নিয়ে তাদের কথা বলতে হবে। খুব স্বাভাবিকভাবেই পুঁজিবাজার উন্নয়নের মাধ্যমে সেখানে দেশ-বিদেশের বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফিরিয়ে আনার মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোও তাদের চিন্তায় স্থান দিতে হবে।

বাংলাদেশের পুঁজিবাজারের অন্যতম বৈশিষ্ট্য, যেখানে কারসাজির মাধ্যমে বিশেষ বিশেষ কম্পানির শেয়ারের দাম কমানো বা বাড়ানো। এই কারসাজির অন্যতম নিয়ামক হচ্ছে রাজনৈতিক আশীর্বাদপুষ্ট শেয়ারধারীদের হীন কর্মকাণ্ড নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বে নিয়োজিত প্রতিষ্ঠানগুলোর চরম মাত্রার অযোগ্যতা ও অদক্ষতা। শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রণকারী এই প্রতিষ্ঠানগুলো যদি প্রকৃতপক্ষেই যোগ্য ও দক্ষ হয়ে গড়ে উঠতে পারত এবং তারা যদি পরিপূর্ণ পেশাদারির ভিত্তিতে এই কাজগুলো করত, তাহলে রাজনৈতিক ও অন্যান্য বহিঃসূত্রের কারসাজি এখানে কোনো দিনই জায়গা করে নিতে পারত না। এমতাবস্থায় বাংলাদেশের আগামী দিনের পুঁজিবাজারকে যদি ক্ষুদ্র ও বৃহৎ এবং দেশি-বিদেশি-নির্বিশেষে সব বিনিয়োগকারীর আস্থা ও ভরসার স্থলে পরিণত করতে হয়, তাহলে সর্বাগ্রে পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রণ ও ব্যবস্থাপনার সঙ্গে জড়িত প্রতিষ্ঠানগুলোর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে দক্ষতা, স্বচ্ছতা, পেশাদারি ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে হবে। কিন্তু এসব করার জন্য যাঁরা ক্ষমতায় যেতে চান, তাঁদের রাজনৈতিক অঙ্গীকার থাকা দরকার, সেটিরই এখন বড় অভাব।

লেখক : অ্যাজাঙ্কট ফ্যাকাল্টি, প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটি, ঢাকা।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
সর্বশেষ খবর
জেলা পর্যায়ে ফুটবলারদের কারণে ক্রিকেট খেলা যাচ্ছে না: অভিযোগ আসিফের
জেলা পর্যায়ে ফুটবলারদের কারণে ক্রিকেট খেলা যাচ্ছে না: অভিযোগ আসিফের

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে ছিনতাইকারীদের ছুরিকাঘাতে অটোচালক নিহত
রাজশাহীতে ছিনতাইকারীদের ছুরিকাঘাতে অটোচালক নিহত

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১১ বছর পর ইসরায়েলি সেনার মরদেহ ফেরত দিল হামাস
১১ বছর পর ইসরায়েলি সেনার মরদেহ ফেরত দিল হামাস

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভায়েকানোর মাঠে রিয়াল মাদ্রিদের হোঁচট
ভায়েকানোর মাঠে রিয়াল মাদ্রিদের হোঁচট

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে শেল্টার হোম থেকে অর্ধশতাধিক বিড়াল উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে শেল্টার হোম থেকে অর্ধশতাধিক বিড়াল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপরিচ্ছন্ন-অস্বাস্থ্যকর শেল্টার হোম থেকে উদ্ধার করা হল বিড়ালগুলোকে
অপরিচ্ছন্ন-অস্বাস্থ্যকর শেল্টার হোম থেকে উদ্ধার করা হল বিড়ালগুলোকে

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বক্তব্যের সমালোচনা করল ঢাকা
ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বক্তব্যের সমালোচনা করল ঢাকা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন বানচাল ও পেছানোর চক্রান্ত মেনে নেবে না বিএনপি: সালাউদ্দিন বাবু
নির্বাচন বানচাল ও পেছানোর চক্রান্ত মেনে নেবে না বিএনপি: সালাউদ্দিন বাবু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে
তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ
এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই দিনেও উদ্ধার হয়নি নিখোঁজ নারী পর্যটক
দুই দিনেও উদ্ধার হয়নি নিখোঁজ নারী পর্যটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১০৩৭ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১০৩৭ মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হংকং সিক্সেসে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান
হংকং সিক্সেসে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক দাতিনা মাছ ১ লাখ টাকায় বিক্রি
এক দাতিনা মাছ ১ লাখ টাকায় বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালদ্বীপের বাজারে প্রবেশের অনুমতি পেল ওয়ালটন ক্যাবলস
মালদ্বীপের বাজারে প্রবেশের অনুমতি পেল ওয়ালটন ক্যাবলস

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ সফরে পাকিস্তান নৌবাহিনী প্রধান
বাংলাদেশ সফরে পাকিস্তান নৌবাহিনী প্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইবিতে প্রাথমিকে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগের দাবি
ইবিতে প্রাথমিকে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগের দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু
ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট দিন, এলাকার উন্নয়নের দায়িত্ব আমার: মীর হেলাল
ধানের শীষে ভোট দিন, এলাকার উন্নয়নের দায়িত্ব আমার: মীর হেলাল

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সালাহউদ্দিন আহমদের কথায় অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক
সালাহউদ্দিন আহমদের কথায় অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনে অংশ নিচ্ছে সাতক্ষীরার দুই শিশু প্রতিনিধি
বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনে অংশ নিচ্ছে সাতক্ষীরার দুই শিশু প্রতিনিধি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজিজুলের সেঞ্চুরিতে সিরিজ ড্র করল বাংলাদেশ
আজিজুলের সেঞ্চুরিতে সিরিজ ড্র করল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নীলফামারীতে বিসিএস প্রভাষক পরিষদের মানববন্ধন
নীলফামারীতে বিসিএস প্রভাষক পরিষদের মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গৌরীপুর বিএনপির সমাবেশে স্ট্রোক করে ছাত্রদল কর্মীর মৃত্যু
গৌরীপুর বিএনপির সমাবেশে স্ট্রোক করে ছাত্রদল কর্মীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা-খুলনা মহাসড়ক ছয় লেনে উন্নীত করার দাবিতে মানববন্ধন
মোংলা-খুলনা মহাসড়ক ছয় লেনে উন্নীত করার দাবিতে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি
আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ
হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!
বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা
এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ
হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালাহউদ্দিন আহমদের কথায় অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক
সালাহউদ্দিন আহমদের কথায় অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী
৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি
বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা
জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়
মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’
কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক

১১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

বলিউডে বাজেটের রেকর্ড ভাঙবে শাহরুখের ‘কিং’
বলিউডে বাজেটের রেকর্ড ভাঙবে শাহরুখের ‘কিং’

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়
উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে হবে মীমাংসা
কীভাবে হবে মীমাংসা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!

সম্পাদকীয়

গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩
বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩

প্রথম পৃষ্ঠা

১৩ নভেম্বর ঘিরে সর্বোচ্চ সতর্কতা
১৩ নভেম্বর ঘিরে সর্বোচ্চ সতর্কতা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামী-স্ত্রী সেজে পুলিশ আসামি ধরল
স্বামী-স্ত্রী সেজে পুলিশ আসামি ধরল

দেশগ্রাম

নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার
নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

জনতার দলের পাঁচ স্বতন্ত্র প্রার্থী
জনতার দলের পাঁচ স্বতন্ত্র প্রার্থী

নগর জীবন

কাভার্ডভ্যানের ধাক্কায় পা বিচ্ছিন্ন
কাভার্ডভ্যানের ধাক্কায় পা বিচ্ছিন্ন

দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ

প্রথম পৃষ্ঠা

পঙ্গু ছেলে ও ক্যানসারে আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান
পঙ্গু ছেলে ও ক্যানসারে আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান

নগর জীবন

স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়
স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়

মাঠে ময়দানে

৬৫ হাজার বিদ্যালয়ে ক্লাস বন্ধ
৬৫ হাজার বিদ্যালয়ে ক্লাস বন্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা
তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল থেকে তিনজন গ্রেপ্তার
ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল থেকে তিনজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

চট্টগ্রামের শতবর্ষী কালীমন্দিরে চুরি
চট্টগ্রামের শতবর্ষী কালীমন্দিরে চুরি

নগর জীবন

খালেদা জিয়ার সাজে র‌্যালিতে শিশু, উচ্ছ্বসিত নেতা-কর্মী
খালেদা জিয়ার সাজে র‌্যালিতে শিশু, উচ্ছ্বসিত নেতা-কর্মী

দেশগ্রাম

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশীর গাড়িবহরে হামলা  অর্ধশতাধিক আহত
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশীর গাড়িবহরে হামলা অর্ধশতাধিক আহত

নগর জীবন

ঢাকা থেকেই নির্বাচন করবেন আসিফ
ঢাকা থেকেই নির্বাচন করবেন আসিফ

নগর জীবন

ইনোভার-এর ব্র্যান্ড লঞ্চ ইভেন্ট
ইনোভার-এর ব্র্যান্ড লঞ্চ ইভেন্ট

নগর জীবন

২ কোটি টাকার ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার ৫
২ কোটি টাকার ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার ৫

দেশগ্রাম

বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষে মামলা আসামি ৯২৬
বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষে মামলা আসামি ৯২৬

দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুজনের প্রাণহানি
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুজনের প্রাণহানি

দেশগ্রাম

রক্তস্পন্দনের কিউআর কোড কার্যক্রমের উদ্বোধন করলেন ডা. পাভেল
রক্তস্পন্দনের কিউআর কোড কার্যক্রমের উদ্বোধন করলেন ডা. পাভেল

নগর জীবন

১৪ দিনেও অধরা প্রধান আসামি
১৪ দিনেও অধরা প্রধান আসামি

দেশগ্রাম

সালিশে জামায়াত নেতাসহ ১০ জনকে কুপিয়ে জখম
সালিশে জামায়াত নেতাসহ ১০ জনকে কুপিয়ে জখম

দেশগ্রাম

পানের বরজে নারীর লাশ
পানের বরজে নারীর লাশ

দেশগ্রাম

ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

দেশগ্রাম