গঙ্গাচড়া উপজেলা ও রংপুর সিটি করপোরেশনের ১ থেকে ৯ নম্বর ওয়ার্ড নিয়ে গঠিত রংপুর-১ আসনের নির্বাচনি মাঠে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলন ও এনসিপির সম্ভাব্য প্রার্থীদের সরব উপস্থিতি লক্ষ্য করা গেছে। নেই কমিউনিস্ট পার্টি, জাসদ, বাসদ, ওয়ার্কার্স পার্টি, গণতন্ত্রী পার্টিসহ অন্যান্য বামপন্থি দলের কেউ। এ আসনে বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশীরা হলেন- গঙ্গাচড়া উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ওয়াহেদুজ্জামান মাবু, বিএনপি নেতা রুহুল আমিন, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মোকাররম হোসেন সুজন ও বিএনপি নেতা শরিফ নেওয়াজ জোহা। জামায়াতের প্রার্থী সংগঠনের রংপুর মহানগরের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক রায়হান সিরাজী, এনসিপির সম্ভাব্য প্রার্থী সংগঠনের কেন্দ্রীয় নেতা আবদুল মুনীম ও ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলনের গোলাম মোস্তফা বাবু।
গঙ্গাচড়া উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ওয়াহেদুজ্জামান মাবু বলেন. গঙ্গাচড়ায় বিএনপির শক্ত অবস্থান রয়েছে। দল মনোনয়ন দিলে বিপুল ভোটে বিজয়ী হওয়ার আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন তিনি। সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মোকাররম হোসেন সুজন বলেন, গঙ্গাচড়ায় আমার ব্যাপক জনপ্রিয়তা রয়েছে। উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছিলাম। দল মনোনয়ন দিলে বিপুল ভোটে নির্বাচিত হবো ইনশাল্লাহ। বিএনপি নেতা রুহুল আমিন বলেন, আমি দীর্ঘদিন ধরে বিএনপির রাজনীতি করছি। আগামীতে বিএনপিকে আসনটি উপহার দেওয়ার জন্য গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছি। জামায়াতের প্রার্থী অধ্যাপক রায়হান সিরাজী বলেন, এ আসনে জামায়াতে ইসলামীর শক্ত অবস্থান রয়েছে। অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন হলে বিপুল ভোটে জয়ী হওয়ার আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।