শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৯ আগস্ট, ২০২৫

হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে

তরুণরা একদা যেভাবে লড়েছিল, এখন তাদের সেই ভাবটা নেই কেন? আমরা জানি যে সেই লড়াইটা ছিল রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে। রাষ্ট্র তখন মিত্র ছিল না, শত্রু ছিল; লড়াইটা তাই অত্যাবশ্যক হয়ে পড়েছিল। কিন্তু রাষ্ট্র কি এখন মিত্র হয়ে গেছে, তাই আন্দোলনের আর দরকার নেই?

না, ব্যাপারটা মোটেই তেমন নয়। তবে এ শত্রুতা এখন আগের তুলনায় অনেক বেশি সুচতুর ও সুদক্ষ। তদুপরি তার গায়ে আছে স্বদেশের আচ্ছাদন। শত্রুতা এখন ভান করে এবং প্রচার করে যে তার কাজ জনগণের জন্য সুযোগসুবিধা ও সুখ বৃদ্ধি করা, দেশের উন্নতি ঘটানো। এবং রাষ্ট্র করে দেয় এ সংবাদ যে রাষ্ট্রের যারা কর্তা, তাদের সঙ্গে জনগণের কোনো বিরোধ নেই, তারা একই দেশের, একই জাতির মানুষ; সবাই সবার একান্ত আপনজন। প্রচারমাধ্যমের শক্তি সব সময়েই অদম্য, প্রযুক্তির বিকাশ ও পুঁজির বিপুল বিনিয়োগে মিডিয়া এখন যতটা শক্তিশালী, ততটা আগে কখনোই ছিল না। অর্ধসত্যকে তো বটেই, জলজ্যান্ত মিথ্যাকেও সে সত্য বলে প্রতিপন্ন করার ক্ষমতা রাখে।

তবে শুধু বাংলাদেশ বলে নয়, বিশ্বজুড়েই গণতন্ত্র এ সময় বেশ ভালো রকমের মুশকিলের মধ্যে পড়েছে। এ সংকট পুঁজিবাদেরই সংকট। তাই তো দেখা যাচ্ছে, ডোনাল্ড ট্রাম্পের মতো ঘরেবাইরে নিন্দিত একজন লোকও পুনরায় নির্বাচিত হয়ে এসেছেন। স্বেচ্ছারিতার চরম দৃষ্টান্ত বিশ্ববাসী দেখছে এবং আরও ভয়ংকর রূপে যে দেখবে, এমন আশঙ্কা উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না। এবং সেটা ঘটবে গণতন্ত্রের তীর্থস্থান বলে স্বীকৃত খোদ আমেরিকাতেই। অন্যত্রও দক্ষিণপন্থিরাই নির্বাচিত হয়ে আসছে। যারা সমাজ পরিবর্তনের স্বপ্ন দেখে তারা পিছিয়ে যাচ্ছেন। এমনটা ঘটানোর ক্ষমতা পুঁজিবাদ রাখে। পুঁজিবাদের যেটা স্বভাবগত, সেটাই সে করে চলেছে। করতলগত অর্থ, কুটকৌশল, গণমাধ্যমসহ বিভিন্ন হাতিয়ার ব্যবহার করে এবং মানবতাবিদ্বেষী বর্ণবাদ, উগ্র জাতীয়তাবাদ, ধর্মীয় মৌলবাদ ইত্যাদি প্রচারে সামান্যতম বিরতি দিচ্ছে না। মানুষের সভ্যতার হাজার হাজার বছর ধরে অর্জিত জ্ঞান ও অর্জনের সবটা নিয়ে একটি খাদের দিকে অগ্রসর হচ্ছে। প্রশ্ন দেখা দিয়েছে- সভ্যতা কী বিপজ্জনক যে পথ ধরে তরুণরা একদা যেভাবে লড়েছিল, এখন তাদের সেই ভাবটা নেই কেনএগোচ্ছে সেই পথ ধরেই এগোবে, এবং খাদের মধ্যে পড়ে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে; নাকি পথ বদলে, ব্যক্তিমালিকানাকে পরিত্যাগ করে, সামাজিক মালিকানার দিকে এগিয়ে নিজেকে এবং মানবজাতিকেও বাঁচাবে? বাঁচাবে প্রাণী এবং প্রকৃতিকেও। এককালে এ ধরাধামে ডাইনোসর নামে বিরাটাকার এক প্রাণী ছিল; তারা নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে; মানব প্রজাতিও কি সেভাবে ধ্বংস হয়ে যাবে? এবং সেই ধ্বংসের জন্য অন্য কেউ নয়, দায়ী হবে সে নিজেই? সবকিছুই তো ভেঙেচুরে যাচ্ছে। মানবিক সম্পর্কগুলো আর মানবিক থাকছে না। যেসব সাম্প্রতিক ঘটনাগুলো আশার আলো দেখায় না। তা ছাড়া এগুলো নমুনামাত্র। এদের তুলনায়ও কত কত ভয়ংকর সব ঘটনা যে প্রতিনিয়ত ঘটছে যার খবর আমরা রাখি না; এবং না রাখাটাই হয়তো মঙ্গলজনক, মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য। আমরা আশা করব ভয়ংকর এ ধ্বংসকাণ্ডটি ঘটবে না।

কিন্তু না ঘটানোর জন্য তো চেষ্টা দরকার হবে। সে প্রচেষ্টা কে করবে? জবাব হলো- করবে মানুষের তারুণ্য।  তরুণ না বলে তারুণ্যের কথাই বলতে হয়। কেননা তারুণ্য বয়সনির্ভর নয়; গুণনির্ভর বটে। কোনো তারুণ্যই তরুণ নয়, যদি তার ভিতর তারুণ্য জিনিসটা না থাকে। সেজন্য দেখা যায় তরুণও অকালে বৃদ্ধ হয়ে পড়ে, আবার বৃদ্ধের মধ্যেও তারুণ্য জীবন্ত ও কার্যকর থাকে।

যথার্থ তরুণের কথাই ভাবতে হবে। আজ যারা তরুণ, ভবিষ্যৎ তাদের ওপরই নির্ভর করছে। তাদের নিজেদের ভবিষ্যৎ এবং সমগ্র দেশের ভবিষ্যৎ। কারণ ভবিষ্যতে তারাই থাকবে এবং তাদের হাতেই থাকবে তাদের ভবিষ্যৎও; যদি থাকে। তারুণ্যের গুণ কী? প্রধান গুণ সাহস। তারুণ্যের সাহস বৃদ্ধি পায় যদি সে বিদ্রোহ করে। ব্যক্তিগত বিদ্রোহ নয়, সমষ্টিগত বিদ্রোহ। ব্যক্তিগত বিদ্রোহ বেয়াদবি, অসামাজিক কাজ, সন্ত্রাসী ইত্যাদি হতে পারে। অনেক সময়ে হয়ও। ব্যক্তিগত নয়, বিদ্রোহ চাই সমষ্টিগত। তারুণ্যের আরেক গুণ স্বপ্ন দেখার সাহস রাখা; এবং সেই স্বপ্নকে বাস্তবিক করে তোলার ক্ষেত্রে দুঃসাহসী সংগ্রামে যুক্ত হওয়া। একা নয়, অনেকের সঙ্গে মিলে। যেমনটা ঘটেছিল একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধে। তরুণের জন্য জীবিকার সমস্যা ওত পেতে বসে আছে। ওই সমস্যাই চাইবে তাকে গিলে খেয়ে ফেলতে; কিন্তু জীবিকার সমস্যা তো আসলে জীবনেরই সমস্যা। জীবনের জন্যই জীবিকা প্রয়োজন, এ উপলব্ধিটা তরুণের জন্য পাথেয় হওয়া দরকার। আর আজকের দিনে জীবিকা অর্জন যে কঠিন হয়ে পড়ছে তার কারণ হচ্ছে জীবন নিজেই এখন বিপন্ন। বিপন্ন মুনাফালিপ্সা ও ভোগবাদিতার খপ্পরে পড়ে। মুনাফালিপ্সা সৃজনশীল শ্রমের উৎপাদনক্ষমতাকে সংকুচিত করে যন্ত্রকে বড় করে তুলতে চাইছে। সে ব্যস্ত হয়েছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে সৃষ্টিশীল কর্মের বিপরীতে এবং প্রতিপক্ষ হিসেবে স্থাপন করতে। উদ্ভাবন করছে নতুন নতুন মারণাস্ত্র। যুদ্ধ বাধাচ্ছে; বায়ুদূষণ, পানিদূষণ ঘটাচ্ছে; উত্ত্যক্ত করছে প্রকৃতিকে। উদ্যত হয়েছে প্রকৃতির বিনাশে; যার ফলে প্রকৃতি বন্ধু না হয়ে শত্রুতে পরিণত হয়েছে। চতুর্দিকে এখন ধ্বংস ও মৃত্যুর ঘণ্টাধ্বনি। সুস্থ চিত্তবিনোদনের পরিবর্তে সরবরাহ চলছে মাদক ও পর্নোগ্রাফি। মাদক এখন নানা রকমের। ধর্মকেও ব্যবহারের চেষ্টা করা হচ্ছে মাদকের মতো করে। বর্ণবাদ ও উগ্র জাতীয়তাবাদের প্রচার চলছে সমানে। এসব তৎপরতার লক্ষ্যবিন্দু হচ্ছে তরুণ এবং তারুণ্য।

তারুণ্যের সঙ্গে শত্রুতার বিষয়ে সজ্ঞানতা তৈরি হলে তরুণ যুদ্ধে যাবে। সমাজ বদলের যুদ্ধে। কিন্তু সচেতনতা কেমন করে তৈরি হবে? তৈরি হওয়ার প্রধান উপায় হচ্ছে আন্দোলন। তাকেও গড়ে তুলতে হবে।

এ গড়ে তোলার ক্ষেত্রে বুদ্ধিজীবীদের ভূমিকাটা হতে পারে অত্যন্ত কার্যকর। বুদ্ধিজীবীরা দিতে পারেন পথের সন্ধান। তরুণকে নয় শুধু, তরুণদের অভিভাবকদেরও। আলোচনা, লেখা, বক্তৃতা- সবকিছুর মধ্য দিয়েই এ সত্যটা সামনে নিয়ে আসা দরকার। কোনো এক দেশে নয়, সব দেশে। স্থানীয়ভাবে, তবে অবশ্যই আন্তর্জাতিক পর্যায়েও- পারস্পরিক সম্পর্কের মধ্য দিয়ে, অভিজ্ঞতার আদান-প্রদান করে এবং মানবসভ্যতাকে মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষা করে মানুষ ও মনুষ্যত্বের সব অর্জনকে সামনের দিকে এগিয়ে গিয়ে উচ্চতর একটি মানবিক সভ্যতা সমগ্র বিশ্বপরিসরে গড়ে তোলে।

সামাজিক বিপ্লবের কাজটা রাজনৈতিক। কারণ রাষ্ট্রই দায়িত্বে রয়েছে পুঁজিবাদ রক্ষার। বিশ্বব্যাপী সব রাষ্ট্রেরই এখন ওই ভূমিকা। কারণ রাষ্ট্র সর্বদাই শাসক শ্রেণির স্বার্থকেই রক্ষা করতে চায়, এবং শাসক শ্রেণি তার নিজের স্বার্থেই সামাজিক বিপ্লবকে প্রতিহত করতে তৎপর হয়। কিন্তু বৈপ্লবিক রাজনৈতিক কাজ কিছুতেই সফল হয় না সাংস্কৃতিক প্রস্তুতি ও সমর্থন ছাড়া। সামাজিক বিপ্লবের জন্য সাংস্কৃতিক প্রস্তুতি তাই অপরিহার্য। সেখানে বুদ্ধিজীবীদের এগিয়ে আসা চাই। গড়ে তোলা চাই সাংস্কৃতিক আন্দোলন, যে আন্দোলন কোনোমতেই আদর্শবিহীন হবে না। আদর্শ হবে সামাজিক মালিকানা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে সামাজিক বিপ্লবকে সম্ভব করে তোলা। অব্যাহত জ্ঞানানুশীলন, সংস্কৃতিচর্চার যত মাধ্যম আছে সবগুলোকে ব্যবহার করা এবং সৃষ্টিশীলতাকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া হবে ওই আন্দোলনের কাজ।

উন্নয়নের হিংস্র উন্মাদনায় অসুস্থ ব্যবস্থায় তরুণ ও তারুণ্য উভয়ের পক্ষেই আজ সুস্থ থাকাটা অসম্ভব হয়ে পড়েছে। মনের ব্যাধি অনেক ক্ষতিকর শরীরের ব্যাধির তুলনায়। তরুণ ও তারুণ্যের জন্য সবচেয়ে বড় মানসিক ব্যাধিটা হলো হতাশা।

হতাশা মানুষকে উদ্যমহীন করে, প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে, করে তোলে বিষণ্ন। জগৎব্যাপী এখন বিষণ্নতা বিরাজমান; এবং বর্ধিষ্ণু। এর প্রতিকার হলো সৃষ্টিশীল কাজে যুক্ত থাকা। আর সবচেয়ে সৃষ্টিশীল কাজটা হচ্ছে সমাজবিপ্লবের লড়াই। সেটা যেন না ভুলি।

                লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
নতুন ট্যারিফ
নতুন ট্যারিফ
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
রাজধানীর যানজট
রাজধানীর যানজট
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
সর্বশেষ খবর
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের জন্য আরও বেশি মার্কিন অস্ত্র কেনার আহ্বান
ইউক্রেনের জন্য আরও বেশি মার্কিন অস্ত্র কেনার আহ্বান

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও উঠান বৈঠক
সিদ্ধিরগঞ্জে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও উঠান বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার নিশ্চিত করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার নিশ্চিত করা হবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান ও আফগানিস্তান ৪৮ ঘণ্টার যুদ্ধবিরতিতে সম্মত: ইসলামাবাদ
পাকিস্তান ও আফগানিস্তান ৪৮ ঘণ্টার যুদ্ধবিরতিতে সম্মত: ইসলামাবাদ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকসুতে চলছে ভোট গণনা, নিরাপত্তায় দুই প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
চাকসুতে চলছে ভোট গণনা, নিরাপত্তায় দুই প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হলো এনআইডির কার্যক্রম
যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হলো এনআইডির কার্যক্রম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নেপাল ও ওমান
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নেপাল ও ওমান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান
দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস পালিত
কুড়িগ্রামে বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস পালিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ৪৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ৪৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়ে টেস্টে রশিদকে ছাড়াই খেলবে আফগানিস্তান
জিম্বাবুয়ে টেস্টে রশিদকে ছাড়াই খেলবে আফগানিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে কিং কোবরা সাপ উদ্ধার
চট্টগ্রামে কিং কোবরা সাপ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাকৃবিতে শিক্ষার গুণগত মান নিশ্চিতকরণে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
গাকৃবিতে শিক্ষার গুণগত মান নিশ্চিতকরণে প্রশিক্ষণ কর্মশালা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক
দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চসিকের পরীক্ষামূলক বর্জ্য থেকে জ্বালানি উৎপাদন শুরু
চসিকের পরীক্ষামূলক বর্জ্য থেকে জ্বালানি উৎপাদন শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুবিতে ফুটবল টুর্নামেন্ট
কুবিতে ফুটবল টুর্নামেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিএবিআই প্রতিনিধি দলের বিএআরআই পরিদর্শন
সিএবিআই প্রতিনিধি দলের বিএআরআই পরিদর্শন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট ও আর্মার্ড কোরের রিক্রুট ব্যাচের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট ও আর্মার্ড কোরের রিক্রুট ব্যাচের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষকদের কর্মবিরতি
চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষকদের কর্মবিরতি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন বিয়ে নয়, ক্যারিয়ারেই ব্যস্ত ইধিকা
এখন বিয়ে নয়, ক্যারিয়ারেই ব্যস্ত ইধিকা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাপানে বিদেশিদের ‌‌‘বেবি বুম', জনসংখ্যা সংকট তীব্র সূর্যোদয়ের দেশে
জাপানে বিদেশিদের ‌‌‘বেবি বুম', জনসংখ্যা সংকট তীব্র সূর্যোদয়ের দেশে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র ডাকাতির দায়ে ইরানে তিনজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
সশস্ত্র ডাকাতির দায়ে ইরানে তিনজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দাবিতে দেশের বিভিন্ন জেলায় জাগপার মানববন্ধন
৭ দাবিতে দেশের বিভিন্ন জেলায় জাগপার মানববন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে: প্রধান উপদেষ্টা
উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে: প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ে যা বললেন রোনালদো
রেকর্ড গড়ে যা বললেন রোনালদো

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা
চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন
এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র
১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা
পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের
হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে
কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ জেলায় নতুন ডিসি
৪ জেলায় নতুন ডিসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর
ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন
মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার
যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে

প্রথম পৃষ্ঠা

কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি
কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি

নগর জীবন

অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে
অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে

রকমারি নগর পরিক্রমা

টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে
টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম
প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম

নগর জীবন

যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা
যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল

সম্পাদকীয়

দেশ এক ক্রান্তিকালে দাঁড়িয়ে
দেশ এক ক্রান্তিকালে দাঁড়িয়ে

নগর জীবন

বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়
বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ
জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ

নগর জীবন

মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত
মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত

নগর জীবন

কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি
বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি

নগর জীবন

আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি
আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা
সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা

নগর জীবন

গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন
সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতি শুধু ধনীদের স্বার্থে হলে ইনসাফ প্রতিষ্ঠা হবে না
অর্থনীতি শুধু ধনীদের স্বার্থে হলে ইনসাফ প্রতিষ্ঠা হবে না

নগর জীবন

মিরপুরের আগুন কাঠামোগত ও গাফিলতিজনিত
মিরপুরের আগুন কাঠামোগত ও গাফিলতিজনিত

নগর জীবন

নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার
বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

চট্টগ্রামে অর্ধশত অগ্নিঝুঁকিপূর্ণ মার্কেট
চট্টগ্রামে অর্ধশত অগ্নিঝুঁকিপূর্ণ মার্কেট

নগর জীবন

বিএনপি নারী ও শিশুবান্ধব দল
বিএনপি নারী ও শিশুবান্ধব দল

নগর জীবন

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা
জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি
বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও পাঁচজনের সাক্ষ্য
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও পাঁচজনের সাক্ষ্য

পেছনের পৃষ্ঠা