শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২৫

আমার বন্ধু হাসান হাফিজ

ইমদাদুল হক মিলন
প্রিন্ট ভার্সন
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ

হাসান হাফিজের অনেক পরিচয়। সে মূলত কবি। বেশ অনেকগুলো কবিতার বই বেরিয়েছে। কাব্যসমগ্রও বেরিয়ে গেছে তিন চার খণ্ড।

এখনো নিয়মিত লিখছে। তার কলম চলছে যন্ত্রের মতো। লেখালেখির শুরুর দিক থেকেই সাহিত্যের অনেক শাখায় বিচরণ। শুরু করেছিল ছড়া লিখে। তারপর ছোটদের কবিতা, গল্প, রূপকথা। লেখালেখির শুরুরকালে শিশুসাহিত্যিক হিসেবে সাহিত্য জগতে দাঁড়াবার জায়গা তৈরি করতে চাইছিল সে।

হাসান হাফিজকে ‘তুমি’ করে বলছি বিশেষ কারণে। সে আমার কৈশোরকালের বন্ধু। আমার আগেই লেখালেখির জগতে প্রবেশ করেছিল। আসলে তো বলি ‘তুই’ করে। সে তো আর লেখা যায় না। এ এক বিপদ। আপনি করে বললে দূরের মানুষ মনে হয়। তুই করে বললে ভালো শোনায় না। তুমি করে বলাটা মানানসই ও শোভন।

পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের রূপকথার অনুবাদ, বিখ্যাত মনীষীদের জীবনী ও নানা রকম সম্পাদিত গ্রন্থের কাজ দু’হাতে চালিয়ে যাচ্ছিল হাসান হাফিজ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের ছাত্র। ছাত্র হিসেবে তুখোড়। একসময় কবিতা লিখতে শুরু করল। পাশাপাশি শুরু হলো তার সাংবাদিকতার জীবন। স্বাধীনতা পরবর্তীকালের বিখ্যাত দৈনিক ‘দৈনিক বাংলা’র ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধি হিসেবে শুরু হয়েছিল তার সাংবাদিকতার জীবন। সাংবাদিকতার মূল ধারায় যুক্ত হয়ে গেল একসময়। পশ্চিমবঙ্গের বিখ্যাত সাপ্তাহিক পত্রিকা ‘দেশ’-এর বাংলাদেশ প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করল অনেক বছর। ‘দেশ’ পত্রিকায় নিয়মিত লিখত ‘ঢাকার চিঠি’। ফলে দুই বাংলাতেই তার বিশেষ পরিচিতি গড়ে ওঠে।

হেলাল হাফিজকবি হেলাল হাফিজ তার নাম করে দিয়েছিলেন হাসান হাফিজ। প্রথম কাব্যগ্রন্থ প্রকাশিত হলো ’৮২ সালে। ক্রাউন সাইজের সেই বইটির কথা এখনো আমার মনে আছে। নাম ‘এখন যৌবন যার’। হেলাল হাফিজের সেই বিখ্যাত কবিতার লাইন থেকে নেওয়া ‘এখন যৌবন যার যুদ্ধে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়’।

এই বই থেকেই জয়যাত্রা শুরু হয়েছিল হাসান হাফিজের।

কবি হাসান হাফিজ যেমন তার লেখালেখির জগতে বড় অবদান রেখে চলল, ঠিক সে রকম অবদান রাখতে লাগল সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে। এখন সে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি। অন্যদিকে ‘দৈনিক কালের কণ্ঠ’র সম্পাদক। এই দুই বড় দায়িত্বে থাকার পরেও লেখালেখির কলমটি থেমে যায়নি তার। নিয়মিতই কবিতা লেখা চলছে। পত্রপত্রিকার বিশেষ সংখ্যা থেকে শুরু করে সাপ্তাহিক সাহিত্যের পাতায়ও নিয়মিত ছাপা হচ্ছে তার লেখা।

হাসান হাফিজকে নিয়ে বলতে হলে নিজের কথাও অনেকখানি বলতে হয়।  ১৯৭৩ সালের কথা। প্রথম হাসান হাফিজকে দেখি ‘অবজারভার ভবন’-এ। ওই ভবন থেকে বের হতো ‘দৈনিক পূর্বদেশ’। পূর্বদেশের ছোটদের পাতা ‘চাঁদের হাট’। সেখানে জীবনের প্রথম লেখা ছাপা হয়েছে আমার। কিশোর গল্প। নাম ‘বন্ধু’। গল্প প্রকাশের কয়েক দিন পর ‘চাঁদের হাট’-এর পাতায় দেখলাম পয়লা বৈশাখ উপলক্ষে অনুষ্ঠান হবে পূর্বদেশ অফিসে। আয়োজক ‘চাঁদের হাট’ পাতার যিনি সম্পাদক তিনি। পরে তাঁর নাম জেনেছি, রফিকুল হক। ‘দাদুভাই’ নামে যিনি পরিচিত এবং বিখ্যাত ছড়াকার। পয়লা বৈশাখ উপলক্ষে ‘চাঁদের হাট’-এ যারা নিয়মিত লেখালেখি করে, সদ্য কৈশোর পেরোনো কিছু ছেলেমেয়ে, তাদের নিয়ে একটি সাহিত্যের অনুষ্ঠান করবেন।

গেন্ডারিয়া থেকে আমিও গিয়েছি। ‘বন্ধু’ গল্পের সুবাদে সেই অনুষ্ঠানে আমি পেয়ে গেলাম পরবর্তী জীবনের অনেক প্রিয় বন্ধুকে। যেমন ফরিদুর রেজা সাগর, আফজাল হোসেন, আবদুর রহমান, সাইফুল আলম, সাহানা বেগম, আলীমুজ্জামান, এনায়েত রসুল, শুশুমনি, মুনা মালতী, একটু সিনিয়র আলী ইমাম, সিরাজুল ইসলাম, ফিউরি খোন্দকার। পরবর্তী সময়ে দিদারুল আলম, খন্দকার আলমগীর প্রমুখ। ওই অনুষ্ঠানেই পরিচিত হয়েছিলাম হাসান হাফিজের সঙ্গে। তখন তার অন্য একটা নাম ছিল। নামটি আমি আর এখন বলতে চাই না। হাসান হাফিজ নামের আড়ালে চাপা পড়ে গেছে সে-ই নাম। পরিবারের মানুষজন আর পুরোনো বন্ধুবান্ধব ছাড়া কেউ মনে রাখিনি।

হাসান হাফিজের হাতের লেখা মুক্তোর মতো। একটু উচ্চ স্বরে কথা বলার স্বভাব। যেখানে থাকে, সে-ই জায়গা গরম করে রাখে। এখনো সে-ই স্বভাব অনেকখানি রয়ে গেছে তার। পরবর্তী জীবনে হাসান হাফিজ বিশাল কবি হয়ে উঠল। চমৎকার কবিতা লেখে। বাংলা ভাষাটা খুব ভালো জানে। বাংলা বানানের মাস্টার। এত দিন লেখালেখির বয়স হয়ে গেল, তার পরও আমার নিজের বহু বানান ভুল হয়। লিখতে বসে কোথাও আটকে গেলে হাসান হাফিজকে ফোন করি। বন্ধু, অমুক বানানটা বল তো।

সঙ্গে সঙ্গে সঠিক বানানটা পেয়ে যাই।

হাসান হাফিজের স্মৃতিশক্তিও প্রখর। সন তারিখসহ অনেক ঘটনা সে বলে দিতে পারে। স্মৃতিতে একটুও মরচে ধরেনি।

সাংবাদিকতার কাজে দেশবিদেশ চষে বেড়ায় হাসান হাফিজ। অন্তরজুড়ে তার কবিতা। আপাদমস্তক কবিতায় মত্ত হয়ে আছে। বাংলা একাডেমি বইমেলায় প্রতি বছরই প্রকাশিত হচ্ছে তার নানা ধরনের বই। ম্যারাডোনাকে নিয়ে তার একটি বই আছে, হুমায়ূন আহমেদকে নিয়ে আছে একটি সম্পাদিত গ্রন্থ। এরকম বহু কাজ তার। আমাকে নিয়ে একশো লাইনের একটি ছড়া লিখেছিল। এক ছড়ায় এক বই। বইটি প্রকাশিত হয়েছে কি না, জানি না। তিন তিনটি বই আমাকে উৎসর্গ করেছে। এ আমার পরম সৌভাগ্য। হাসান হাফিজকে নিয়ে একটি ঘটনা বলি।

বহু বছর আগের কথা। মুন্সীগঞ্জে সাহিত্য সম্মেলন হচ্ছে। আমরা দুজনই তখন একেবারে তরুণ। একজন কবি হিসেবে, আরেকজন কথাসাহিত্যিক হিসেবে সামান্য পরিচিত হয়ে উঠেছি। ওই সাহিত্য সম্মেলনে আমরা দুজনই দাওয়াত পেয়েছি। দিনভর সাহিত্য সম্মেলন হলো। কবিতাপাঠ শুরু হলো সন্ধ্যায়। তখন মুন্সীগঞ্জ থেকে ঢাকায় আসতে হতো লঞ্চে করে। অনেক রাত হয়ে গেছে। লঞ্চ নেই। মুন্সীগঞ্জেই থেকে যেতে হলো। হাসান হাফিজের পরিচিত একজনের বাড়িতে থাকাখাওয়ার ব্যবস্থা হলো। খাওয়াদাওয়ার পর ছোট একটা ঘরে চৌকির ওপর শোয়ার ব্যবস্থা। দুই বন্ধু শুয়ে পড়লাম। শোয়ার পর তিরিশ সেকেন্ড থেকে এক মিনিট, হাসান হাফিজ গভীর ঘুমে ডুবে গেল। ঘুমন্ত মানুষের শ্বাসপ্রশ্বাস ভারী হয়। ওরকম শ্বাসপ্রশ্বাসের শব্দ পাচ্ছি। আমি হতভম্ব! এত তাড়াতাড়ি, এভাবে অচেনা এক বাড়ির বিছানায় শুয়ে ঘুমিয়ে পড়া যায়!

আমি সারা রাত উসখুস করলাম। হাসান হাফিজ একটানা ঘুমাল। সকালবেলা ফ্রেশ যুবকটি হয়ে চোখ মেলল। আমার যেটুকু তন্দ্রামতো এসেছিল, তা-ও ভেঙে গেছে অতি ভোরে। বিছানা ছেড়ে জানালার সামনে গিয়ে দাঁড়িয়ে আছি। সকালবেলার আকাশ দেখা আমার প্রিয় অভ্যাস। সকালবেলার আকাশ আমার কাছে প্রতিদিনই নতুন। সে-ই নতুন আকাশ দেখছি। রাতে গভীর ঘুম হলে সকালবেলা শরীর-মন দুটোই প্রফুল্ল থাকে। হাসান হাফিজ প্রফুল্ল। বিছানায় উঠে বসেই আমাকে বলল, কী রে! এখনো তার সে-ই ঘুমের কথা আমার মনে পড়ে। সে-ই সকালটির কথা মনে পড়ে।

হাসান হাফিজ সত্তরে পা রাখল। বয়স হলে মানুষের ঘুম কমে আসে। জানি না, ওর ঘুম কমেছে কি না। যদি সে-ই আগের মতো ঘুম ঘুমাতে পারে, তা হলে তার মতো সুখী মানুষ আর কে আছে! হƒদয়ভর্তি কবিতা আর চোখভর্তি ঘুম নিয়ে প্রিয় বন্ধু হাসান হাফিজ, তুমি আরও বহু বছর বেঁচে থাকো, তোমার জন্মদিনে এই কামনা।

                লেখক : কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীর যানজট
রাজধানীর যানজট
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
কৃত্রিম সারসংকট
কৃত্রিম সারসংকট
খানাখন্দে ভরা সড়ক
খানাখন্দে ভরা সড়ক
অবক্ষয়ের চোরাবালিতে আলোর দিশারি
অবক্ষয়ের চোরাবালিতে আলোর দিশারি
জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার
ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা
মরণযাত্রা
মরণযাত্রা
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ লাইভে এসে বিস্ফোরক মন্তব্য মাদাগাস্কারের পলাতক প্রেসিডেন্টের
হঠাৎ লাইভে এসে বিস্ফোরক মন্তব্য মাদাগাস্কারের পলাতক প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার
জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫
নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫

দেশগ্রাম

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর