শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর, ২০২৫

জুতোয় ঢোকার অধিকার

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
জুতোয় ঢোকার অধিকার

অধিকারের পক্ষে আর বৈষম্যের বিরুদ্ধে যাঁরা কণ্ঠ ও কলম চালানোয় নিরলস, তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধাবনত হওয়া মানবীয় কর্তব্য। ওই কর্তব্য পালন করতে গিয়ে বিপদাপন্ন হন টেলিফোন বিভাগের সাধারণ কর্মকর্তা মুনশি ফারুকুল আলম। হৃদরোগের তীক্ষ্ণ ছোবলে পর্যুদস্ত হয়ে তিনি মাত্র ছত্রিশ বছর বয়সে দুনিয়া ত্যাগ করেছিলেন। স্কুলজীবনের যেসব সহপাঠীর স্মৃতি বিশেষ বিশেষ সময়ে আমায় কাবু করে ফেলে তাদের অন্যতম এই মুনশি ফারুক।

বিস্তর গুণ ছিল তাঁর। নাটকে অভিনয় করতেন দারুণ, গাইতেন চমৎকার। সদাচারী ও বিনয়ী হিসেবে নাম করেছিলেন। পরোপকার করতে মুখিয়ে থাকতেন যেন। ছিলেন বন্ধুকৃত্যে নিবেদিতপ্রাণ। পুলিশ লাইনসের পুকুরে পুলিশ কর্মকর্তাদের ছেলেরা এবং পার্শ্ববর্তী মহল্লার ছেলেরা গোসল-সাঁতারের অধিকার ভোগ করছিল ১৯৪৭ সালের ১৪ আগস্টের পূর্বাপর। আরআই (রিজার্ভড ফোর্সেস ইন্সপেক্টর) পদধারী ছিলেন পুলিশ লাইনসের নিয়ন্ত্রক। ১৯৬০ সালে ভিন্ন জেলা থেকে বদলি হয়ে আসা নতুন আরআই ফরমান জারি করলেন- ‘পানিদূষণ বন্ধের উদ্দেশ্যে বহিরাগতদের এই পুকুর ব্যবহারের অধিকার রদ করা হলো।’

টিপু নামে এক কিশোরের বাবা মজিরউদ্দিনের নেতৃত্বে অ-পুলিশ পিতারা ঐক্যবদ্ধ হয়ে বললেন, ‘আরআইর ফরমান বেইনসাফির ফরমান। এটা মানি না, মানব না।’ তাঁরা এক দুপুরে পুকুরের BP 1001চারপাশের রাস্তায় চক্কর দিয়ে মিছিল করলেন। বক্তৃতা দিলেন, এই ফুস্কুন্নি ঐতিহ্যবাহী ফুস্কুন্নি। এইখানে এতদিন যেই সিস্টামে আংগো পোলাপাইন গোসল কইচ্ছে, হাঁছুর (সাঁতার) দিছে, সেই অধিকারতুন কেউই আংগোরে বঞ্চিত করতে পারবে না।

‘পারবে না/পারবে না’ আওয়াজ জোরদার হয়ে উঠল। ওঠাই স্বাভাবিক। কেননা পুকুরটির অপুলিশজাত সাঁতারুরাও মিছিলে শামিল হয়েছিল। তাদের সঙ্গে এসেছিলেন মুনশি ফারুক। আমরা বললাম, তুই তো এখনো বিয়ে করিসনি। তোর পোলা সংক্ষুব্ধদের একজন হওয়ার প্রশ্নই আসে না। তুই পোলাপানের সঙ্গে ওখানে গেলি কেন?

জবাবে মুনশি ফারুক বলেন, বৈষম্যবিরোধী হওয়ার জন্য কৃতদার হতে হবে, এমন আইন তো জারি হয়নি। বিবাহিত বা অবিবাহিত, যে কোনো অবস্থায় বিবেকটা সাফ রাখা চাই। ওটা সাফ থাকলে কালোকে কালো আর ধলোকে ধলো বলা কোনো সমস্যা না। পানি দূষিত হওয়ার ভয়ে পুকুরে গোসল-সাঁতার নিষিদ্ধ করেছ অথচ তোমাকে যে ‘জিন্দাবাদ’ যে দেব সে পথ খোলা রাখলে না। পুলিশের পোলাপানরা তো ওই জলাশয়ে মজাসে ঝাঁপাচ্ছে।

পুলিশ লাইনসে শান্তিভঙ্গের একটা মামলা হয়েছিল। তাতে সরলমনা কিশোরদের বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির কাজে উসকানি দেওয়ার অভিযোগ আনা হয় মুনশি ফারুকের বিরেুদ্ধে। তাঁকে গ্রেপ্তারের পরোয়ানাও জারি হয়ে যায়। বন্ধুরা তাঁকে গা-ঢাকা দিতে বললে তিনি বলেন, ও নিয়ে তোমাদের ভাবতে হবে না। গ্রেপ্তার হওয়ার অধিকার যেমন আমার, গ্রেপ্তার এড়িয়ে যাওয়ার অধিকারও আমার।

২.

গোসল-সাঁতার নিষিদ্ধকরণ ঘটনাজনিত মামলায় ধরপাকড় পর্যায়ে বাড়িতে পুলিশ এলো। মুনশি ফারুক ধরা দিতে আইনি লড়াই করতে প্রস্তুত। দরজার কড়া নাড়লেন অ্যাসিস্ট্যান্ট সাব-ইন্সপেক্টর (এএসআই) আফতাব উদ্দিন। মুনশি ফারুক দরজা খুলতেই চমকে ওঠেন তিনি : ইয়া আল্লাহ! কারে গ্রেপ্তার করতে এলাম! এ যে আমার বাল্যসখা ফারুক!

এএসআই আফতাব এবং ফারুক, দুজনের পিতাই সরকারি চাকুরে। ময়মনসিংহ জেলা শহরে চাকরিকালে তাঁরা একই মহল্লায় বাস করতেন। আফতাব ও ফারুক একই স্কুলে ক্লাস সিক্সে পড়তেন। দুজন একই সংগীতগুরুর শিষ্য। এখন অনেক বছর পরে দেখলেও, ফারুককে দেখেই চিনে ফেলেছেন আফতাব। সুরে সুরে বলেন, ‘বিধি ডাগর আঁখি যদি দিয়েছিল সে কি আমারই পানে ভুলে পড়িবে না...।’ ফারুক বলেন, এটা কি গান গাওয়ার জায়গা? আফতাব বলেন, হাওয়া খাওয়ার জায়গাও না। আয়, তোরে একটু লাইতথাই।

‘এই তুই বরিশাইল্লা আফতাইব্বা না?’ বলতে বলতে কোলাকুলি করেন ফারুক। আসামি ধরতে এসে আসামির মা-বাবাকে কদমবুচি করে এএসআইর প্রস্থান। শেষতক আফতাব উদ্দিনের হস্তক্ষেপে বাদী-বিবাদী রফা হলো। পুলিশপুত্রদের জন্যও নিষেধাজ্ঞা দেন আরআই, প্রত্যাহার করেন মামলা। কালক্রমে আফতাব উদ্দিনের সঙ্গে আমারও হৃদ্যতা গড়ে ওঠে। প্রাণের গভীর থেকে বাণী উজাড় করে গাইতেন তিনি। সব ধরনের গান জানতেন। অনুরোধ করলে খালি গলায় গাইতেও কুণ্ঠা ছিল না তাঁর। রবীন্দ্রনাথ বা রবিঠাকুর বলতেন না। দু’তিনটি গান শোনানোর পর শ্রোতাদের সম্মতির অনুমতির আশায় বলতেন, এখন রবিবাবুর একখানা গান গাই? আফতাবের মধ্যে অধিকারমনস্কতা দেখেছি। আমাদের শহরের ‘ফাল্গুনী’ সাংস্কৃতিক সংস্থার সভাপতি গীতিকার কে জি মোস্তফা, মানে খোন্দকার গোলাম মোস্তফা (মৃত্যু : ৯ মে, ২০২২/৮৪ বছর বয়সে ঢাকায়) খুব পছন্দ করতেন আফতাবের গায়কি। ফাল্গুনী একবার মঞ্চস্থ করে ‘বারো ঘণ্টা’ নামের নাটক। এ সংস্থায় সংশ্লিষ্ট থাকায় দেখতে পাই, নাটকের একটা চরিত্র অমলের ভূমিকায় অবতীর্ণ হওয়ার জন্য সংকল্পবদ্ধ আফতাব। তাঁর সাফ কথা : ক্যারেক্টারটা মোর পছন্দ হইয়া গেছে। এইয়া আমারে করতে দেতে অইবে।

‘তোমার জন্য এটা মানানসই নয়।’ বলেন, কে জি মোস্তফা, ‘তুমি, অন্য ক্যারেক্টার নাও। অমলের রোল করবে সৈয়দ মাসুদুর রহমান।’ আফতাব বলেন, সৈয়দ মাসুদ মানে সেন্টু ভাই? জবাবে মাথা নাড়েন ‘ফাল্গুনী’র সভাপতি। আফতাব বলেন, খাড়া নাক, টল ফিগার হাসলে সুন্দর সুন্দর দাঁত কেলাইয়া উডে। তার উপরে সেন্টু ভাই হইলেন লোকাল। চমৎকার চমৎকার সব ক্যারেক্টারই তো লোকালগোরে দিয়া ফালাইছেন। মোরা যারা পরবাসী এমিগ্রান্ট, মোদের জন্য রাইখা দিছেন ফালতু ফালতু ক্যারেক্টার। হোয়াই?

‘ফাল্গুনী’ সংস্থার সর্বজনমান্য মুরুব্বি কাজী মাহফুজুল হক বলেন, ‘গভর্নমেন্ট অফিসার হয়ে এভাবে স্থানীয়-প্রবাসী বিভক্তি করছ তুমি! এ ভারি অন্যায় আফতাব।’

‘বিভক্তি নয় কাকা! এটা অধিকারের প্রশ্ন।’ বলেন, আফতাব উদ্দিন, ‘নাটকের ইম্পটেন্ট রোল করবার অধিকার নন-লোকালদেরও আছে। আমি সেন্টু ভাইয়ের মতো টল্ না, উনার গায়ের রং ফর্সা, আমার শ্যামলা, আমার নাক ভোঁতা। সেজন্য অমলের চরিত্র করার অধিকার থাকবে না? আমার ভোঁতা নাক আমি বানাইছি? আমার হাইট, আমার বডি কালার এগুলান কি আমার হাতে তৈরি?’

৩.

খান আতা পরিচালিত ছায়াছবি ‘নবাব সিরাজদ্দৌলা’ ১৯৬৯ সালে দেখানো হয় আমার জেলা শহরের সিনেমা হলে। নাম ভূমিকায় আনোয়ার হোসেনের অভিনয় দেখে দর্শকরা অনেকেই কেঁদেছেন। অনেকেই দেশপ্রেমে উদ্দীপ্ত হয়েছেন। আমি আর আমার বন্ধু মাহমুদুর রহমান বেলায়েত, সৈয়দ দেলোয়ার, করিম মিন্টু, শাহ আকবর, সুলতানুল আলম- আমরা ফিল্মটি আটবার দেখেছিলাম। তবু আশ মেটেনি। এসব লিখতে গিয়ে বুকটা ভেঙে যাচ্ছে। আমার পাঁচ বাল্যবন্ধুর সবাই এখন ঘাসের নিচে শুয়ে রয়েছেন।

একবার রাত ৯টার শোয়ে ‘সিরাজদ্দৌলা’ দেখছি আমরা ছয়জন। প্রদর্শন শুরুর প্রায় পনেরো মিনিট পরে হলে ঢুকলেন আইজুদ্দিন জোতদার। তাঁর সহচর চার ব্যক্তি সমস্বরে চিৎকার করছেন, ‘শো বন্ কর/বন্ কর। আবার এক্কেবারে হইলাত তুন (শুরু থেকে ফের) দেখাও।’ গেটকিপার এসে অনুনয় করে, ভাই ভাই। দয়া করে বইসা পড়েন। সহচর চতুষ্টয় বলেন, তোমগো বাদাইম্মা ম্যানেজাররে বোলাও।

ম্যানেজার ছুটে এলেন। তাঁকে জোতদার আইজুদ্দিন বলেন, শুরুত তুন দেখার ব্যবস্থা করেন। ম্যানেজার বলেন, তা তো সম্ভব না। প্রায় বিশ মিনিট পার হয়ে গেছে। এখন পয়লা থেকে দেখানো শুরু করলে দর্শকরা বিরক্ত হবে। আইজুদ্দিন বলেন, আল্লায় এক্খান মাথা দিছে। মাথাডা কাজে লাগান। আমরা এতক্ষণ ধইরা চিক্কর দিতেছি। একজন দর্শকও কী আংগোরে চুপ যাইতে কইছে?

চুপ করতে বলবেই বা কেন। ফের প্রথম থেকে মাগনায় শো দেখবার সুযোগ হাতছাড়া করার পক্ষপাতী তারা নয়। ম্যানেজার বলেন, গায়ের জোরে শুরু থেকে আবার দেখবেন? আইজুদ্দিন বলেন, গায়ের জোর দেখানোর অধিকার কি খালি মেজিস্টর (ম্যাজিস্ট্রেট) হাদী মিয়ার? রবিবার দিন হ্যাতেন হলে ঢুইকছেন ছবি শুরুর ঘণ্টা খানেক পরে। উনার হুকুমে সেই দিন এক্কেরে হইলাত তুন ছবি দেখাইছেন। হুকুম চালাইবার অধিকার আমারও আছে। চার সহচর বলে, জে আছে। অবশ্যই আছে।

৪.

খাওয়ার যত রকম অধিকার তার মধ্যে বেশি উপাদেয় ডিগবাজি খাওয়ার অধিকার। এ কথা বলে গেছেন নাট্যকার নূরুল মোমেন (জন্ম : ২৫ নভেম্বর ১৯০৮। মৃত্যু : ১৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৯০)। সম্ভবত এ কারণেই কোনো কোনো রাজনীতিক ডিগবাজি খেয়ে সংবাদ শিরোনাম হন।

১৯৭২-৭৩ সালে একটি রাজনৈতিক দলের মগডালে বসা এক নেতা প্রায়শ হুমকি দিয়ে সরকারপ্রধানের উদ্দেশে বলতেন, ক্ষমতা ছাড়। নইলে তোমার পিঠের চামড়া তুলে নিয়ে সেই চামড়ায় জুতো বানাব।

যাঁকে ক্ষমতা ছাড়তে বলা হয়েছিল তিনি ক্ষমতা ছাড়েননি। হুমকিদাতাও হুমকি কার্যকর করেননি। মাঝখানে তেইশ বছর পার। আমরা দেখলাম, পিঠের চামড়া তুলতে বদ্ধপরিকর নেতা, পিঠের চামড়া যার তুলে নিয়ে জুতো বানাতে চেয়েছিলেন তাঁরই সন্তানের অতি বিশ্বাসভাজন হিসেবে পুরস্কৃত এবং ক্ষমতায়িত।

নেতার সমালোচকরা বলেন, বাপের চামড়ায় জুতো বানাব বলব, আর সেই বাপের সন্তানের জুতোয় সজ্ঞানে সাড়ম্বরে ঢুকে পড়ব, এ কেমন ধারার ডিগবাজি!

‘এরা শুধু ডিগবাজি ডিগবাজি করছে।’ বলেছেন সাংবাদিক-সাহিত্যিক আফলাতুন (মৃত্যু : ১৪ মে, ২০০৬) ‘এরা একটুও বিবেচনায় নিচ্ছে না যে জুতোয় ঢুকে পড়ার অধিকার বলেও একটা ব্যাপার আছে। বুদ্ধিমানরা ওই অধিকারের উপযুক্ত মূল্যদানে প্রস্তুত।’

 

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সর্বশেষ খবর
যে কারণে খাবেন আদা চা
যে কারণে খাবেন আদা চা

১৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ
ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের
দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের

দেশগ্রাম

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম