শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫৬, মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর, ২০২৫

বিশেষ লেখা

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

ব্যবসায়ীদের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে। তারা হতাশ, বিক্ষুব্ধ। লাগামহীন ডলারের দর সহনীয় হয়নি। উচ্চ সুদের হার কমেনি। পতনে পতনে জেরবার পুঁজিবাজার। রেকর্ড মাত্রায় পৌঁছেছে মূল্যস্ফীতি। ব্যবসা-উদ্যোগের জন্য চাইলেই পাওয়া যাচ্ছে না ঋণ। স্থবির বিনিয়োগ-কর্মসংস্থান। আসছে না শিল্পের কাঁচামাল ও যন্ত্রপাতি। বেচাবিক্রিতে মন্দা। একে একে বন্ধ হচ্ছে ব্যবসা-শিল্প-কারখানা। খুন-খারাবি-মব থামেনি। ফেরেনি নিরাপত্তা। চাকরি হারাচ্ছেন শ্রমিকরা। বাড়ছে বেকারত্ব। বকেয়া পড়ছে বেতন-ভাতা। রপ্তানিও কমছে।

ধাক্কা লাগছে রাজস্বে। এক রেমিট্যান্স ছাড়া প্রায় সব সূচকই ভঙ্গুর অবস্থায়। বলা যায়, অনেকটা পিচ্ছিল পথেই চলছে দেশের অর্থনীতি। ব্যবসায়ীদের ভেতরে রক্তক্ষরণ। দেশের শীর্ষ গ্রুপ ও স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের মধ্যে জীবনেও যাঁদের কখনোই খেলাপির রেকর্ড নেই, তাঁদের কপালেও আজ ঋণখেলাপির তিলক। ছোট-বড় সব স্তরের শিল্প গ্রুপগুলো টিকে থাকার লড়াই করছে। চাকা যেন আর চলছে না! এমনই চিত্র এখন দেশের অর্থনীতিতে। অর্থ মন্ত্রণালয়, কেন্দ্রীয় ব্যাংক, এনবিআরসহ বিভিন্ন সূত্রের তথ্য পর্যালোচনা করে এমন চিত্র পাওয়া যায়।

অন্তর্বর্তী সরকার প্রায় ১৪ মাস পার করল। ব্যবসায়ীরা এই সরকারের কাছ থেকে এখনো এমন কোনো আশা-জাগানিয়া বার্তা পাননি। সরকারের পক্ষ থেকে এমন কোনো পরিবেশ তৈরি করা সম্ভব হয়নি, যার ফলে তাঁরা মনে করতে পারেন যে তাঁরা সন্তুষ্ট, খুশি, তৃপ্ত। বরং কখনো কখনো তাদের টুঁটি চেপে ধরার মতো অবস্থাও তৈরি হয়েছে। আগের সরকারের স্বৈরাচারী মনোভাব, ঘুষ-দুর্নীতি, ভুল নীতির কারণে যেমন একটি পরিবর্তনের প্রত্যাশা জেগেছিল; গণ-অভ্যুত্থানে অনেক ত্যাগের পর যে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নিল, তাদের সময়ও পরিস্থিতি অনেকটা এমনই।

ব্যবসায়ীরা প্রায়ই বলে আসছেন, তারা রীতিমতো সরকারের বিমাতাসুলভ আচরণের শিকার। গত ১৪ মাসে এমন কোনো ফোরাম বা সম্মেলনের কথা শোনা যায়নি, যার মাধ্যমে দেশের ব্যবসায়ীসমাজকে ডেকে সরকার তাদের সমস্যা, সংকট ও চ্যালেঞ্জের কথা শুনবে। প্রধান উপদেষ্টা দূরের কথা; অর্থ, বাণিজ্য, পরিকল্পনা, কৃষি, খাদ্য কিংবা শিল্প খাতের সঙ্গে জড়িত কোনো উপদেষ্টাও বড় পরিসরে দেশের ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তাদের কষ্টের কথাগুলো শুনতে চাননি। দীর্ঘদিনের সমস্যা নিয়ে সবাই রাজপথে নামলেও দেশের অর্থনীতি ও ব্যবসা-বাণিজ্য যাঁদের হাতে, তাঁরা অনেকটা বিপন্ন হয়েও নিজেদের দাবি আদায়ে রাজপথে নামেননি। সরকারের সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের কারো পথ আগলে ধরেননি। বলেননি- আমাদের দাবি না মানলে লাগাতার ধর্মঘট-আন্দোলন।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, সরকারের শীর্ষ মহলের একটি আহবানই তাঁদের মনোবল চাঙ্গা করতে পারত। একটু আশ্বাসের বার্তাও কয়েক বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ক্ষেত্র তৈরি করতে পারত। পাশে ডেকে বলার মতো সরকারের পক্ষ থেকে এমন কারো আহবান আসেনি। ফলে তারা হতাশায় শেষ পর্যন্ত একটি রাজনৈতিক সরকারের অপেক্ষায় বসে আছেন। তাঁরা যে কী অবর্ণনীয় সংকট ও প্রতিবন্ধকতা মোকাবেলা করে পণ্য ও সেবার উৎপাদন অব্যাহত রেখে চলেছেন, দেশের সাপ্লাই চেইনে অবিরাম পণ্য ও সেবার সরবরাহ নিশ্চিত করে রেখেছেন, তার পেছনে কষ্টের গল্প কেউ জানে না- না সরকার, না লাইন মিনিস্ট্রি।

সময়ের সবচেয়ে সংকটময় পরিস্থিতি পার করছে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য ও অর্থনীতি। বিশ্বব্যাংকও বলছে, ব্যবসায় এখন মন্দার ছায়া। উদ্যোগে ভাটা। একের পর এক কারখানা বন্ধের নোটিশে প্রতিদিনই চাকরি হারাচ্ছেন হাজারো কর্মী। এক রেমিট্যান্স ছাড়া তেমন কোনো সূচকই সরকারের অনুকূলে নেই। রপ্তানি খাতও ভালো ছিল। কিন্তু ট্রাম্প প্রশাসনের বাড়তি শুল্কের কারণে নেতিবাচক প্রভাব পড়তে শুরু করেছে। বলা হচ্ছে, বাড়তি শুল্ক হলেও তা তৈরি করবে অপার সম্ভাবনা। চীন-ভারতের বিনিয়োগকারীরা বাংলাদেশে বিনিয়োগে হুমড়ি খেয়ে পড়বেন। না, সেই আলামত এখনো দেখা যায়নি। বড় কোনো প্রতিষ্ঠান এখনো চীন-ভারত থেকে তাদের বিনিয়োগ উঠিয়ে নিয়ে বাংলাদেশে বসানো শুরু করেছে, এমন তথ্য নেই।

উল্টো গত আগস্ট ও সেপ্টেম্বরে আগের বছরের চেয়ে কম রপ্তানি আয়ের ঘটনা ঘটেছে। আগস্টে ৩ শতাংশ এবং সেপ্টেম্বরে ৪.৬১ শতাংশ রপ্তানি আয় এসেছে, যা গত বছরের একই সময়ের চেয়ে কম। এটা মাত্র দুই মাসের তথ্য হলেও বড় কোনো অঘটন নয়। কিন্তু প্রশ্ন উঠেছে, এটা কি তাহলে সামনে আরো প্রকট হতে পারে? কেন রপ্তানি কমে যাবে? এককথায় বললে উত্তর হচ্ছে, চ্যালেঞ্জ আছে। চ্যালেঞ্জটা কী? আসলে আগের শুল্কর সঙ্গে নতুন করে আরো ২০ শতাংশ শুল্ক দিয়ে পণ্য যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে। এতে ভোক্তা পর্যায়ে পণ্যের দাম বেড়ে যাচ্ছে। ফলে ভোক্তারাও তাদের ভোগ ব্যয় কমিয়ে দিচ্ছে। স্বাভাবিকভাবেই তারা বেশি দাম দিয়ে প্রয়োজনের বাইরে বেশি পণ্য কিনবে না। তাদের কেনাকাটা সংকুচিত হলে বাজারে পণ্যের চাহিদায় নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। আগস্ট-সেপ্টেম্বরের পরের মাসগুলোতে যদি নেতিবাচক ধারা অব্যাহত থাকে, তাহলে চিন্তার বিষয়। তখন ধরে নিতে হবে যে ভোগ ব্যয় কমাচ্ছে মার্কিন খুচরা ক্রেতারা। এখনো সবাই আশা করে, এমন কোনো চিত্র সামনে দেখতে হবে না!

অর্থনীতির অন্য প্রধান প্রধান সূচকও অনেকটাই নেতিবাচক। পুঁজিবাজার বলতে গেলে তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে। আগের সরকারের সময়ের ‘দরবেশের’ থাবা এখন নেই, কিন্তু বাজারে ঠিকই কারসাজি চক্র বহাল তবিয়তে রয়েছে। ওই চক্রের সিন্ডিকেটে বাজার পতনে পতনে জেরবার এবং বাজার থেকে প্রায় লাখ কোটি টাকা হাওয়া হয়ে গেলেও এই বাজার টেনে তুলে ধরার উদ্যোগ নেই। সরকার এদিকে বলতে গেলে কোনো নজরই দেয়নি। একটি বাজার যদি ফ্যাসিস্ট সরকারের সময়ের মতো শুধুই নিচের দিকেই যেতে থাকে, তাহলে জনমনে অন্তর্বর্তী সরকারকে নিজের মনে করার কোনো কারণ থাকে না। তখন আগের সরকারের সঙ্গে তুলনা অবধারিতভাবেই চলে আসে। সাধারণ বিনিয়োগকারীদের শেষ ভরসাস্থল পুঁজিবাজার এখন শুধুই হতাশার আরেক নাম।

ব্যাংক খাত আগের সরকার প্রায় শেষ করে দিয়ে গেছে বলে অভিযোগের অন্ত নেই। কয়েকটি ব্যাংক প্রায় লুটে নেওয়া হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকার এসে এদিকে বিশেষ নজর দেয়। দখল ও লুটপাট কিছুটা ঠেকানো সম্ভব হলেও এখনো পুরো আস্থা ফেরেনি। অনেক ব্যাংকে মানুষ টাকা রেখে এখনো রাস্তায় রাস্তায় ঘুরছে। নিজের জমানো টাকাও চাওয়ামাত্র তুলতে পারছে না। এখন পাঁচটি ব্যাংক মার্জার করে একটি ব্যাংকে রূপান্তরের প্রক্রিয়া চলছে। ওই সব দুর্বল ব্যাংকের মালিক ও শেয়ারহোল্ডাররা হা-হুতাশ করছেন, কিন্তু কেন্দ্রীয় ব্যাংক মার্জারের ব্যাপারে শক্ত অবস্থানে। এতেই পাঁচ ব্যাংক মিলে এক ব্যাংকে রূপান্তর হতে যাওয়া ব্যাংকটি সবল ব্যাংকে পরিণত হবে, তা এখনই নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না।

ব্যাংক খাতে সংস্কারের উদ্যোগে কতটা সুফল এসেছে, তা নিয়ে হয়তো বিতর্ক করবেন কেউ কেউ। কিন্তু আইএমএফের শর্তে ছয় মাসের ঋণখেলাপির নীতিতে পরিবর্তন আনার কারণে একলাফে খেলাপি ঋণের চিত্র আকাশে উঠে গেছে! সর্বশেষ তথ্যে খেলাপি ঋণের অঙ্ক ছাড়িয়েছে ছয় লাখ ৬৭ হাজার কোটি টাকা বা মোট ঋণের ৩৩ শতাংশ। বছরের পর বছর রাজনৈতিক প্রভাবশালী গোষ্ঠী ব্যাংক থেকে লাখ লাখ কোটি টাকা ঋণ তুললেও সেগুলোকে ইচ্ছাকৃতভাবে খেলাপি দেখানো হয়নি। এটিই এখন বের হচ্ছে। ২০২৫ সালের জুন শেষে মোট ব্যাংকঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ ৪৪ হাজার ৩৯৬ কোটি টাকা। মাত্র তিন মাসে খেলাপি ঋণ বেড়েছে দুই লাখ ৪৬ হাজার ৭৮১ কোটি টাকা। এক বছরের ব্যবধানে এই ঋণের পরিমাণ বেড়েছে চার লাখ ৫৫ হাজার ৭২৪ কোটি টাকা। ২০২৪ সালের জুনে খেলাপি ঋণের অঙ্ক ছিল দুই লাখ ১১ হাজার ৩৯১ কোটি টাকা। মাত্র এক বছরের মধ্যে খেলাপির পরিমাণ তিন গুণ বেড়েছে। এতে সৎ উদ্যোক্তারা পড়েছেন বিপাকে। যাঁদের দীর্ঘ ব্যাবসায়িক জীবনে কখনো খেলাপি হওয়ার রেকর্ড নেই, সময়ের ফেরে তাঁরাও হয়েছেন ঋণখেলাপি। এর ফলে তারা চলমান শিল্প চালিয়ে নিতেও সংকটের মধ্যে পড়েছেন। অথচ তাঁরা একেবারে অচল হয়ে পড়লে পুরো অর্থনীতিতে এর ধাক্কা লাগবে। বন্ধ হবে উৎপাদন। চাকরি হারাবেন বহু শ্রমিক। বাড়বে অসন্তোষ। সরকার হারাবে রাজস্ব।

মূল্যস্ফীতি ঠেকানোর কৌশল হিসেবে উচ্চ সুদের হার ধরে রাখছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ব্যবসায়ীদের অব্যাহত দাবির মধ্যে তা না কমানোর ফলে বিনিয়োগে স্থবিরতা চলছে। প্রায় ১৬ শতাংশ সুদ দিয়ে কেউ ব্যবসা খুলতে সাহস পাচ্ছেন না। উল্টো বন্ধ হচ্ছে কারখানা। বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবৃদ্ধি নাজুক অবস্থায় পৌঁছেছে। গত আগস্ট মাসে দেশের বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি নেমে এসেছে ২২ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন স্তরে। ওই মাসে এই প্রবৃদ্ধি কমে দাঁড়িয়েছে ৬.৩৫ শতাংশে, যা গত জুলাইয়ে ছিল ৬.৫২ শতাংশ। বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০০৩ সালের পর এটাই সবচেয়ে কম ঋণ প্রবৃদ্ধি।

ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তারা সব ভয়ভীতি, আশঙ্কা ও সংশয় দূর করে নির্বাচন হবে- সরকারের এই আশ্বাসেই অবিচল। তারা আশা করতে চান যে একটি সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ ভোট হবে। এতে জনগণের ভোটে একটি রাজনৈতিক দলের সরকার হবে। অন্তর্বর্তী সরকারও সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের কৃতিত্ব নিয়ে জনগণের সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করবে। এর ফলে দেশে আইন-শৃঙ্খলায় আস্থা ফিরবে। ব্যবসায়ী-বিনিয়োগকারীরাও তাদের ব্যবসা-উদ্যোগে পূর্ণোদ্যমে ফিরবেন। এখন সেদিকেই চেয়ে আছেন তারা।

সৌজন্যে - কালের কণ্ঠ।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
সবজির দাম চড়া, বেগুন-করল্লার সেঞ্চুরি
সবজির দাম চড়া, বেগুন-করল্লার সেঞ্চুরি
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
উন্নয়ন বাজেট কমছে ৩০ হাজার কোটি টাকা
উন্নয়ন বাজেট কমছে ৩০ হাজার কোটি টাকা
অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতায় পাকিস্তানকে ১২০ কোটি ডলার ঋণ দেবে আইএমএফ
অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতায় পাকিস্তানকে ১২০ কোটি ডলার ঋণ দেবে আইএমএফ
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
কাঠামোগত সংস্কারে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আইএমএফ
কাঠামোগত সংস্কারে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আইএমএফ
আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর
রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি
রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি
নভেম্বরের ১১ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহে ৩৬.৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
নভেম্বরের ১১ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহে ৩৬.৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
নিত্যপণ্যের মূল্য ও সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে দায়িত্বশীল থাকার আহ্বান এফবিসিসিআই’র
নিত্যপণ্যের মূল্য ও সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে দায়িত্বশীল থাকার আহ্বান এফবিসিসিআই’র
সর্বশেষ খবর
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৫৬ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের হামলায় নভোরো-সিয়েস্ক বন্দরের তেল রফতানি বন্ধ করল রাশিয়া
ইউক্রেনের হামলায় নভোরো-সিয়েস্ক বন্দরের তেল রফতানি বন্ধ করল রাশিয়া

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুত জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে: মুজাহিদুল ইসলাম
দ্রুত জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে: মুজাহিদুল ইসলাম

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে আগুনে পুড়েছে ৬ দোকান
লক্ষ্মীপুরে আগুনে পুড়েছে ৬ দোকান

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইপিএল ২০২৬: নতুন দলে দেখা যাবে শামিকে
আইপিএল ২০২৬: নতুন দলে দেখা যাবে শামিকে

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা-বরিশাল নৌরুটে আজ থেকে চালু হচ্ছে প্যাডেল স্টিমার মাহসুদ
ঢাকা-বরিশাল নৌরুটে আজ থেকে চালু হচ্ছে প্যাডেল স্টিমার মাহসুদ

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিবাহবার্ষিকীর দিনেই বাবা-মা হলেন রাজকুমার রাও-পত্রলেখা
বিবাহবার্ষিকীর দিনেই বাবা-মা হলেন রাজকুমার রাও-পত্রলেখা

৪১ মিনিট আগে | শোবিজ

মালিককে ‘গুলি করল কুকুর’!
মালিককে ‘গুলি করল কুকুর’!

৫০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ফুলবাড়ী বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষাসামগ্রী বিতরণ
ফুলবাড়ী বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষাসামগ্রী বিতরণ

৫১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিহারের নির্বাচন শুরু থেকেই সুষ্ঠু ছিল না, অভিযোগ রাহুল গান্ধীর
বিহারের নির্বাচন শুরু থেকেই সুষ্ঠু ছিল না, অভিযোগ রাহুল গান্ধীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা মজিবুর রহমান ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা মজিবুর রহমান ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাদেজা–কারান রাজস্থানে, সঞ্জু স্যামসন যাচ্ছেন চেন্নাইয়ে
জাদেজা–কারান রাজস্থানে, সঞ্জু স্যামসন যাচ্ছেন চেন্নাইয়ে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ৫৮ শতাংশ মানুষ ট্রাম্পে অসন্তুষ্ট
যুক্তরাষ্ট্রে ৫৮ শতাংশ মানুষ ট্রাম্পে অসন্তুষ্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণের জেরে চার চিকিৎসকের রেজিস্ট্রেশন বাতিল
দিল্লি বিস্ফোরণের জেরে চার চিকিৎসকের রেজিস্ট্রেশন বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচনে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আওয়ামী লীগের নেই : প্রেস সচিব
নির্বাচনে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আওয়ামী লীগের নেই : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই শতাধিক খাদ্যপণ্য থেকে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
দুই শতাধিক খাদ্যপণ্য থেকে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দিদি নাম্বার ১’ এ থাকছেন না রচনা ব্যানার্জি?
‘দিদি নাম্বার ১’ এ থাকছেন না রচনা ব্যানার্জি?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লুক্সেমবার্গকে হারিয়ে বিশ্বকাপের টিকিটের অপেক্ষায় জার্মানি
লুক্সেমবার্গকে হারিয়ে বিশ্বকাপের টিকিটের অপেক্ষায় জার্মানি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৫ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৫ নভেম্বর ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মিস ইন্টারন্যাশনালে বাংলাদেশের জেসিয়া
মিস ইন্টারন্যাশনালে বাংলাদেশের জেসিয়া

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে
ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১৯ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা