শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১০ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০০:৩৬, রবিবার, ১০ আগস্ট, ২০২৫

সাক্ষাৎকার

পরিকল্পিত হত্যাচেষ্টা খালেদা জিয়াকে

ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন
শফিউল আলম দোলন
প্রিন্ট ভার্সন
পরিকল্পিত হত্যাচেষ্টা খালেদা জিয়াকে

বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য এবং চেয়ারপারসনের ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন বলেছেন, ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে পরিকল্পিতভাবে চিকিৎসা অবহেলার মাধ্যমে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছিল। এ পরিকল্পিত ভুল চিকিৎসা এবং ইচ্ছাকৃত চিকিৎসা অবহেলার কথা পরিষ্কারভাবে যুক্তরাজ্যের লন্ডন হসপিটালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা তাদের ছাড়পত্রে সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছেন। তা ছাড়া বেগম খালেদা জিয়ার চিকিৎসা নিয়ে তৎকালীন স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার বক্তৃতা-বিবৃতিতে ঠাট্টা-পরিহাসের মাধ্যমেও বিষয়টি পরিষ্কার করেছেন। বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে ডা. জাহিদ হোসেন এ কথা জানিয়েছেন। সাক্ষাৎকারটির বিস্তারিত উল্লেখ করা হলো-

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিএনপি চেয়ারপারসন এবং বাংলাদেশের তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে যখন দুর্নীতির মিথ্যা মামলায় কারাগারে রাখা হয়েছিল-তখন তাঁর চিকিৎসাব্যবস্থা কেমন ছিল? অনেকেই বলেছেন- তাঁকে পরিকল্পিতভাবে বিনা চিকিৎসায় মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছিল। তাঁর ব্যক্তিগত চিকিৎসক হিসেবে আপনি কী মনে করেন?

ডা. জাহিদ হোসেন : কারাগারে এবং মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে যখন তিনি চিকিৎসাধীন ছিলেন-তখন তাঁকে যথাযথ চিকিৎসা থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে। কোনোরকমের প্রয়োজনীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষা ছাড়াই তাঁকে ওষুধপত্র দেওয়া হয়েছে। যার ফলে তাঁর লিভার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। অন্যান্য জটিল রোগব্যাধিগুলো আরও জটিল আকার ধারণ করেছে। এটাকে ভুল বলা ঠিক হবে না, বরং পরিকল্পিতভাবে ভুল চিকিৎসা প্রদান করা হয়েছে বলা যেতে পারে। অর্থাৎ পরিকল্পিতভাবে বিনা চিকিৎসায় তাকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছিল বলা যায়। এটি লন্ডন হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা তাদের লিখিত নোটের মাধ্যমে এ পরিকল্পিত চিকিৎসা অবহেলার কথা সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছেন। তা ছাড়া তৎকালীন ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তো একাধিকবার তার বক্তৃতায় বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যু কামনা করেছেন। তিনি বেগম খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার্থে বিদেশে নেওয়ার অনুমতি দেননি। দল এবং পরিবারের থেকে আবেদন বারবার নাকচ করে দিয়েছেন। এমনকি সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার চিকিৎসা নিয়ে সমগ্র জাতির সামনে ঠাট্টা-উপহাস করেছেন। এতেই প্রমাণিত হয় যে- তারা পরিকল্পিতভাবেই চেয়েছিলেন বিনা চিকিৎসায় দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিতে। কিন্তু মহান আল্লাহপাকের অশেষ রহমতে তিনি আজ অনেকটাই সুস্থ হয়ে ফিরে এসেছেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বর্তমানে দেশের সার্বিক রাজনৈতিক অবস্থা কী? অর্থনৈতিক পরিস্থিতি কেমন?

ডা. জাহিদ হোসেন : দেশের সার্বিক অবস্থা বলতে- ৫ আগস্ট স্বৈরাচারের পলায়নের পর অন্তর্বর্তী সরকারের শপথের পর মানুষ খুবই আশাবাদী ছিল এবং এখনো আছে। বিশেষ করে এ সরকারের অধীনে একটি ফ্রি অ্যান্ড ফেয়ার ইলেকশনের মাধ্যমে জনগণের ভোটে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করবেন-এটাই প্রত্যাশা। ১৯৯৬ সালের পর থেকেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের একটা প্রভিশন চালু হয়েছিল। কিন্তু সেটি প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের যোগসাজশে তার রায় জালিয়াতির মাধ্যমে বাতিল ঘোষণা করেন। যার ফলে দেশে একটি রাজনৈতিক কঠিন সংকটের সৃষ্টি হয়। এর মাধ্যমে তিনি দেশের সবচেয়ে বেশি ক্ষতিটা করেছেন। বিপরীতে তিনি ব্যক্তিগতভাবে লাভবান হয়েছেন। ব্যক্তিস্বার্থেই তিনি দেশের বৃহত্তর স্বার্থ বিকিয়ে দিয়েছেন। এ দায় কিন্তু খায়রুল হক সাহেব এবং তার বেঞ্চে যারা ছিলেন- তারা সবাই দায়ী। এ দেশের শাসনতান্ত্রিক দেউলিয়াত্বের জন্য খায়রুল হক এবং তার সঙ্গে অন্য যারা নিজেদের বিবেক বিকিয়ে দিয়ে দেশের এত বড় ক্ষতি করেছেন তারা সবাই দায়ী। সমগ্র জাতির সামনে এসব বিচারকের মুখোশ উন্মোচন করে যথাযথ বিচারের সম্মুখীন করা উচিত। যাতে ভবিষ্যতে আর কোনো বিচারক এ ধরনের হীন রাজনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে রায় দিতে না পারেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সরকারের এক বছর পূর্ণ হলো। সাফল্য-ব্যর্থতা নিয়ে আপনার মন্তব্য কী?

ডা. জাহিদ হোসেন : অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছর পূর্ণ হলেও প্রত্যাশা অনুযায়ী ভঙ্গুর প্রতিষ্ঠানগুলো পুনর্গঠন এখনো সম্ভব হয়নি। বিশেষ করে সরকারি প্রশাসনে বিগত ১৭ বছরে সৃষ্ট জঞ্জাল এখনো নিরসন করা সম্ভব হয়নি। তা ছাড়া সেটা দূর করার জন্য যে ঐকান্তিক প্রচেষ্টা- সেটা এখনো পর্যন্ত পরিলক্ষিত হয়নি। ফলে বিভিন্নভাবে তারা তাদের সেই আগের মতোই দায়িত্ব পালন করছে। এখানে দায়বদ্ধতা কার কতটুকু সেটি নির্ধারণ করা উচিত।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি কেমন দেখছেন?

ডা. জাহিদ হোসেন : আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির আশানুরূপ উন্নয়ন হয়নি। সরকারের এক বছর পূর্ণ হলেও এখনো পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীগুলো প্রো-পিপল মনোভাব নিয়ে কাজ শুরু কতে পারেনি। উদাহরণস্বরূপ- ক্যান্টনমেন্টের একজন সিটিং মেজর ১৬০ দিন ধরে অনুপস্থিত ছিলেন- কিন্তু তার কমান্ডিং অফিসার কী করেছেন- এটা সমগ্র জাতি জানতে চায়। বিভিন্ন জায়গায় ৪০০ থেকে ৫০০ সন্ত্রাসীকে ট্রেনিং দেওয়া হয়েছে- এটি সরকারের বিরুদ্ধে অসহযোগিতা, বিদ্রোহ এবং দেশের সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে পরিষ্কার ষড়যন্ত্র। এটাকে হালকাভাবে দেখার কোনো সুযোগ নেই। এটাকে অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে এর সঙ্গে আর কারা জড়িত- সবাইকে খুঁজে বের করে দ্রুততম সময়ের মধ্যে আইনের আওতায় আনা উচিত। এ থেকেই বোঝা যায়- দেশের ল অ্যান্ড অর্ডার সিচুয়েশন এখন কোন পর্যায়ে আছে। এরপর গোপালগঞ্জে দেখেন- এনসিপি সারা বাংলাদেশে তাদের গণসংযোগ তথা সভা-সমাবেশ কর্মসূচি পালন করছে- এটা সবাই জানে। সেখানে তারা যাবে এটাও সবাই জানে। তারপরও কেন আগে থেকেই সেখানে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হলো না এবং ঘটনার পর তাদের যেভাবে উদ্ধার করা হলো- সেটি যেন একটা যুদ্ধাবস্থার মতো ছিল। এগুলো কীসের আলামত? অথচ ঠিক পরের দিন শরীয়তপুর কিংবা রাজবাড়ীতে তারা (এনসিপি) প্রোগ্রাম করেছে সেখানে কিন্তু তাদের কোনো সমস্যা হলো না। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যদি অর্থপূর্ণভাবে দায়িত্ব পালন করতে চায়- তাহলে সেটা তারা করতে পারে। কিন্তু সেটি তারা করছে না। অনেক ঘটনার ক্ষেত্রে কোনো ব্যবস্থাই নেওয়া হচ্ছে না। পাশাপাশি রাজনীতিকে ঘোলাটে করার যে একটা প্রচেষ্টা- সেটি অব্যাহত রয়েছে। সম্প্রতি সচিবালয় দখলের একটা প্রচেষ্টা হয়েছে। কিন্তু কারা কী উদ্দেশে করেছে সেটা প্রকাশ করা হয়নি। বিভিন্ন স্থানে পরিকল্পিতভাবে খুনখারাবির ঘটনা ঘটিয়ে তাৎক্ষণিকভাবে বিএনপির ওপর দোষারোপ করা হচ্ছে। পরে দেখা যাচ্ছে যে, সেসব ঘটনার সঙ্গে বিএনপির কেউ জড়িত নয়। কাজেই আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির জন্য কারা দায়ী সেটা তো না বোঝার আর অবকাশ নেই। তবে এ সরকারের কাছে মানুষ এ ধরনের অসহিষ্ণু আচরণ চায় না। মানুষ তাদের কাছে নিরপেক্ষ আচরণ চায়।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : মাঝেমধ্যেই শোনা যায়, ফ্যাসিস্ট সরকারের লোকজন তথা আওয়ামী লীগের উত্থান ঘটতে চলেছে। তাদের ষড়যন্ত্র এখনো অব্যাহত আছে বলে মনে করেন কি না?

ডা. জাহিদ হোসেন : ষড়যন্ত্র তো অব্যাহত আছেই। আমার প্রশ্ন হলো- আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হলো- কিন্তু এখনো পর্যন্ত কেন আওয়ামী লীগ অফিস সিলগালা করা হয়নি? অন্তর্বর্তী সরকার এ ব্যাপারে এখনো পর্যন্ত কেন যথাযথ ব্যবস্থা নিচ্ছে না? তারা কি চায় আবারও ওই ফ্যাসিস্ট ফিরে আসুক?

বাংলাদেশ প্রতিদিন : কতিপয় রাজনৈতিক দল বিএনপির বিরুদ্ধে উঠেপড়ে লেগেছে। তারা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের বৈঠকটিকে মেনে নিতে পারেননি। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে- বিএনপি যেন তাদের কাছে এক মূর্তিমান আতঙ্ক হয়ে দেখা দিয়েছে। কারণ কী বলে মনে করেন?

ডা. জাহিদ হোসেন : বিএনপির মতো একটি বৃহত্তম রাজনৈতিক দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার লন্ডনের বৈঠককে সাধুবাদ জানাই। এ বৈঠকে তারা জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেন। যার মাধ্যমে নির্বাচন নিয়ে সৃষ্ট অনিশ্চয়তা কেটে যায়। কিন্তু সেখানে দেখা গেছে যে- দু-একটি দলের নেতারা মনঃক্ষুণ্ন হয়েছেন এবং কিছুটা গোস্সা করে বলেছেন যে, একটি দলের সঙ্গে আলোচনা করে নির্বাচনের সময়সীমা নির্ধারণ কোনোমতেই গ্রহণযোগ্য নয়। কিন্তু তারা যে প্রায়ই প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে যমুনায় গিয়ে মিটিং করেন, তারপর প্রেসের সঙ্গে কথা বলেন, এরপর আবার প্রেস সচিবও ব্রিফিং করেন। তাতে কোনো দোষ হয় না। তখন কিন্তু তারা কেউ মন খারাপ করেন না। আসলে কতিপয় রাজনৈতিক দলে এখন ‘বিএনপি ফোবিয়া’ দেখা দিয়েছে। বিএনপির জনপ্রিয়তা তাদের কাছে যেন আতঙ্ক হিসেবে দেখা দিয়েছে। এটাকে কীভাবে নষ্ট করা যায় সেজন্য তারা একেবারে উঠেপড়ে লেগেছেন। কিন্তু আল্লাহর অশেষ রহমতে বিএনপি দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় রাজনৈতিক দল হিসেবে আছে এবং থাকবে। বিএনপির আস্থা জনগণের ওপর এবং বাংলাদেশের জনগণেরও আস্থা বিএনপির ওপর ছিল, আছে এবং ভবিষ্যতেও ইনশাল্লাহ থাকবে। কারণ বিএনপি সত্যিকারের একটি গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল। আর এজন্যই ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান সাহেব সব গণতান্ত্রিক দল ও শক্তিগুলোর সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে ভবিষ্যৎ রাষ্ট্র গঠনের লক্ষ্যে ৩১ দফা সংস্কার প্রস্তাব ঘোষণা করেছেন। আগামী নির্বাচনে জনগণের রায় পেলে ফ্যাসিস্টবিরোধী ও গণতন্ত্রমনা সব রাজনৈতিক দল নিয়ে ঐকমত্যের ভিত্তিতে একটি জাতীয় সরকার গঠনের মাধ্যমে রাষ্ট্র পরিচালনার ঘোষণাও তিনি এরই মধ্যে দিয়েছেন। ফলে এটি এখন শুধু বিএনপির প্রস্তাব নয়, এ ৩১ দফা এখন দেশের সমগ্র গণতন্ত্রমনা মানুষের প্রস্তাব হয়ে উঠেছে। আগামী দিনে কীভাবে রাষ্ট্র পরিচালনা করা হবে- তার সব দিকনির্দেশনা এতে রয়েছে। এখন পর্যন্ত সংস্কার কমিশনে যত দল যত সংস্কার প্রস্তাব দিয়েছে- তার সবগুলোই ৩১ দফার ভিতরে রয়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দেশের ইতিহাসে শেখ হাসিনা সরকারের সবচেয়ে বড় স্বৈরাচার হয়ে ওঠার কারণ কী?

ডা. জাহিদ হোসেন : বিগত বছরগুলোতে জনগণকে তাদের ভোটাধিকার তথা রায় প্রদানের সুযোগ দেওয়া হয়নি বলেই এ ভয়ানক স্বৈরাচারের সৃষ্টি হয়েছে। তা ছাড়া গুম, খুন, হত্যা, সন্ত্রাস, মানুষকে অত্যাচার-নির্যাতন, লুটপাট, দুর্নীতি, রাষ্ট্রীয় সম্পদ বিদেশে পাচারের অবাধ ও উন্মুক্ত নীতি গ্রহণ করেছিল ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকার।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে আর কোনো সংশয় আছে কি না?

ডা. জাহিদ হোসেন : আমি সব সময় আশাবাদী মানুষ। অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস এরই মধ্যে যে ঘোষণা দিয়েছেন- আমি আশা করি তিনি সেটি যথাযথভাবে বাস্তবায়ন করবেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ঐকমত্যের ভিত্তিতে জাতীয় সরকারের ঘোষণা কীভাবে বাস্তবায়ন করবে বিএনপি।

ডা. জাহিদ হোসেন : এটা আমাদের ৩১ দফাতেই আছে। ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকার যে অবস্থা দেশের সৃষ্টি করে গেছে, সেসব জঞ্জাল দেশ থেকে দূর করতে হলে সবাইকে নিয়েই একসঙ্গে কাজ করতে হবে। সেজন্যই আমাদের দল এ ঐকমত্যের জাতীয় সরকার গঠনের ঘোষণা দিয়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : জামায়াতে ইসলামীসহ ছোটখাটো কয়েকটি রাজনৈতিক দল পিআর পদ্ধতিতে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন দাবি করছে। এ ব্যাপারে আপনার এবং আপনার দলের অবস্থান কী?

ডা. জাহিদ হোসেন : এ বিষয়ে আমাদের দলের মহাসচিব পরিষ্কারভাবে বর্ণনা করেছেন। বাংলাদেশের রাজনৈতিক কালচারে এ সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে নির্বাচন গ্রহণযোগ্য নয়। কারণ সাধারণ মানুষ জানতে পারবে না, সে কাকে তার মূল্যবান ভোটটা দিচ্ছে? তা ছাড়া নির্বাচনের পরও কোনো দাবিদাওয়া, সমস্যা কিংবা প্রয়োজনীয় কোনো কথা কারও কাছে বলতে পারবে না। অর্থাৎ তার ভোটে কোন ব্যক্তি প্রতিনিধি নির্বাচিত হচ্ছেন সেটা ভোটার জানবে না। এমন পদ্ধতি বাংলাদেশের মানুষের কাছে সম্পূর্ণ অবাস্তব এবং অগ্রহণযোগ্য।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আগামী নির্বাচনে আপনার দল বিএনপি কোনো নির্বাচনি জোট গঠন কিংবা সমমনা দলগুলোর মাঝে কোনো আসন ছাড় দেবে কি না? দিলে কোন দলকে কত আসন ছাড় দেবে?

ডা. জাহিদ হোসেন : এ নিয়ে এখনো দলের ভিতরে চূড়ান্ত কোনো আলোচনা হয়নি। তবে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর পরিবেশ-পরিস্থিতি অনুযায়ী সঠিক সময়ে দল আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবে। এ নিয়ে এখনোই আমি কোনো মন্তব্য করতে চাই না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান কবে নাগাদ দেশে ফিরতে পারেন?

ডা. জাহিদ হোসেন : যখন সঠিক সময় মনে করবেন এবং দেশের প্রয়োজনে ফিরে আসার প্রয়োজন উপলব্ধি করবেন তখনই তিনি দেশে ফিরবেন। তবে ইনশাল্লাহ সেটি খুব সহসাই হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে এলে জনরোষ সৃষ্টি হবে
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে এলে জনরোষ সৃষ্টি হবে
নাটোরে ক্রীড়া উপদেষ্টার অনুষ্ঠান বয়কট
নাটোরে ক্রীড়া উপদেষ্টার অনুষ্ঠান বয়কট
তারেক রহমানই ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী
তারেক রহমানই ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী
বৈষম্যকে লাল কার্ড
বৈষম্যকে লাল কার্ড
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন
আবু তাহের বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক
আবু তাহের বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক
তুহিন হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন
তুহিন হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন
‘মিস্টার টোয়েন্টি পার্সেন্ট’
‘মিস্টার টোয়েন্টি পার্সেন্ট’
নিরপেক্ষ মানুষও বিএনপির কাছে ভালো কিছু প্রত্যাশা করে
নিরপেক্ষ মানুষও বিএনপির কাছে ভালো কিছু প্রত্যাশা করে
ঝুলে আছে হাসিনার রেড নোটিস
ঝুলে আছে হাসিনার রেড নোটিস
কী হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে
কী হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে
মাঝ আকাশ থেকে ফিরল বিমানের আবুধাবি ফ্লাইট
মাঝ আকাশ থেকে ফিরল বিমানের আবুধাবি ফ্লাইট
সর্বশেষ খবর
চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত কিংস
চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত কিংস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউ মার্কেটে ১১০০ সামুরাই ছুরি ও চাপাতি উদ্ধার
নিউ মার্কেটে ১১০০ সামুরাই ছুরি ও চাপাতি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জুলাই ঘোষণাপত্র থেকে নারীকে সচেতনভাবে বাদ দেওয়া হয়েছে : খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম
জুলাই ঘোষণাপত্র থেকে নারীকে সচেতনভাবে বাদ দেওয়া হয়েছে : খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ ভিত্তিহীন : মন্ত্রিপরিষদ সচিব
উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ ভিত্তিহীন : মন্ত্রিপরিষদ সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে পদ্মা এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত, ট্রেন চলাচল বন্ধ
গাজীপুরে পদ্মা এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত, ট্রেন চলাচল বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা হাতে ধরে গণ-অভ্যুত্থানকে মেরে ফেলছি : সামান্তা শারমিন
আমরা হাতে ধরে গণ-অভ্যুত্থানকে মেরে ফেলছি : সামান্তা শারমিন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

“জুলাই গণঅভ্যুত্থান” শীর্ষক সেমিনারের সংবাদ প্রকাশ ও বিএএসএ’র বক্তব্য
“জুলাই গণঅভ্যুত্থান” শীর্ষক সেমিনারের সংবাদ প্রকাশ ও বিএএসএ’র বক্তব্য

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজের অফিসে রক্তাক্ত অবস্থায় বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
নিজের অফিসে রক্তাক্ত অবস্থায় বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কুলি’-তে রজনীকান্তের ১৫০ কোটি, আমিরের ১৫ মিনিটের জন্য ২৫ কোটি!
‘কুলি’-তে রজনীকান্তের ১৫০ কোটি, আমিরের ১৫ মিনিটের জন্য ২৫ কোটি!

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রহস্যময় ধূমকেতু ভিনগ্রহী প্রযুক্তি হতে পারে, দাবি জ্যোতির্বিজ্ঞানীর
রহস্যময় ধূমকেতু ভিনগ্রহী প্রযুক্তি হতে পারে, দাবি জ্যোতির্বিজ্ঞানীর

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবকের খণ্ডিত লাশ উদ্ধার
যুবকের খণ্ডিত লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে ফের বন্যার পদধ্বনি
কুড়িগ্রামে ফের বন্যার পদধ্বনি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফেনসিডিলসহ গ্রেফতার ৩
গাইবান্ধায় ফেনসিডিলসহ গ্রেফতার ৩

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার
তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিবচরে সংবাদ সম্মেলন করে এনসিপির ৪ নেতার পদত্যাগ
শিবচরে সংবাদ সম্মেলন করে এনসিপির ৪ নেতার পদত্যাগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবিতে গোপনে পোষ্য কোটায় ভর্তি চেষ্টার অভিযোগ
রাবিতে গোপনে পোষ্য কোটায় ভর্তি চেষ্টার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইতিহাস গড়া টেস্ট জয় কিউইদের
ইতিহাস গড়া টেস্ট জয় কিউইদের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘প্রয়াত কামাল হোসেন দলের প্রয়োজনে নিজেকে বিলিয়ে দিয়ে গেছেন’
‘প্রয়াত কামাল হোসেন দলের প্রয়োজনে নিজেকে বিলিয়ে দিয়ে গেছেন’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
শ্রীপুরে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় করতোয়া নদী থেকে কৃষকের ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় করতোয়া নদী থেকে কৃষকের ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ায় ফের ভূমিকম্পের আঘাত
রাশিয়ায় ফের ভূমিকম্পের আঘাত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক ব্যক্তির মৃত্যু
বরিশালে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক ব্যক্তির মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে ভারতীয় পণ্য উদ্ধার
মেহেরপুরে ভারতীয় পণ্য উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
পুকুরে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের নেতৃত্বে নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখছে বিএনপি : নবীউল্লাহ নবী
তারেক রহমানের নেতৃত্বে নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখছে বিএনপি : নবীউল্লাহ নবী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে সাংবাদিক হত্যা মামলায় ৭ আসামি রিমান্ডে
গাজীপুরে সাংবাদিক হত্যা মামলায় ৭ আসামি রিমান্ডে

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

করতোয়া নদী থেকে কৃষকের ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
করতোয়া নদী থেকে কৃষকের ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্ধুর ডাকে সাড়া নেই, খাটে মিলল গলা কাটা লাশ
বন্ধুর ডাকে সাড়া নেই, খাটে মিলল গলা কাটা লাশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালে ভর্তির সময় স্বামীর নামের জায়গায় নিজের নাম বসিয়েছে তুষার : নীলা ইস্রাফিল
হাসপাতালে ভর্তির সময় স্বামীর নামের জায়গায় নিজের নাম বসিয়েছে তুষার : নীলা ইস্রাফিল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হলে রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বহাল, ছাত্রদলের সঙ্গে বসবে প্রশাসন
হলে রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বহাল, ছাত্রদলের সঙ্গে বসবে প্রশাসন

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অসুস্থ স্ত্রীকে জীবন্ত মাটিচাপা দেওয়ার চেষ্টা স্বামীর, ভিডিও ভাইরাল
অসুস্থ স্ত্রীকে জীবন্ত মাটিচাপা দেওয়ার চেষ্টা স্বামীর, ভিডিও ভাইরাল

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা চালু করলো মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা চালু করলো মালয়েশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার
তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হানিট্র্যাপ চক্রের সদস্যদের অপকর্মের ভিডিও করায় তুহিনকে হত্যা : জিএমপি কমিশনার
হানিট্র্যাপ চক্রের সদস্যদের অপকর্মের ভিডিও করায় তুহিনকে হত্যা : জিএমপি কমিশনার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় দীপু মনির ভাগ্নে আটক
ভারতে পালানোর সময় দীপু মনির ভাগ্নে আটক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া নিয়ে এবার নিজেদের অবস্থান জানাল যুক্তরাষ্ট্র
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া নিয়ে এবার নিজেদের অবস্থান জানাল যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যায় গ্রেফতার চারজন
গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যায় গ্রেফতার চারজন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই ভোট: সিইসি
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই ভোট: সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাধীনতার পক্ষে-বিপক্ষে বক্তব্য দিয়ে জাতিকে বিভক্ত করা যাবে না : সালাহউদ্দিন
স্বাধীনতার পক্ষে-বিপক্ষে বক্তব্য দিয়ে জাতিকে বিভক্ত করা যাবে না : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপারেশন সিঁদুর নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন ভারতীয় বিমানবাহিনী প্রধান
অপারেশন সিঁদুর নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন ভারতীয় বিমানবাহিনী প্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আট উপদেষ্টার সমালোচনায় সাবেক সচিব
আট উপদেষ্টার সমালোচনায় সাবেক সচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকে অঞ্চল বিনিময়ের সিদ্ধান্তে কড়া বার্তা জেলেনস্কির
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকে অঞ্চল বিনিময়ের সিদ্ধান্তে কড়া বার্তা জেলেনস্কির

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে ঘটনায় রানি ও ঐশ্বরিয়ার বন্ধুত্ব ভেঙে চুরমার
যে ঘটনায় রানি ও ঐশ্বরিয়ার বন্ধুত্ব ভেঙে চুরমার

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘তেরে নাম’ ছবির সেটে সালমানের কথা শুনে ভয়ে কেঁদেছিলেন ইন্দিরা
‘তেরে নাম’ ছবির সেটে সালমানের কথা শুনে ভয়ে কেঁদেছিলেন ইন্দিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাংবাদিক তুহিন হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে স্বাধীন : র‍্যাব
সাংবাদিক তুহিন হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে স্বাধীন : র‍্যাব

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি বিমানবন্দরসহ তিন স্থাপনায় হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলি বিমানবন্দরসহ তিন স্থাপনায় হুথির ড্রোন হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র ও বিমান কেনা আপাতত বন্ধ করল ভারত, দাবি রিপোর্টে
যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র ও বিমান কেনা আপাতত বন্ধ করল ভারত, দাবি রিপোর্টে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্কাঘাতে ভারতে যেসব ব্যবসায় প্রভাব পড়বে
ট্রাম্পের শুল্কাঘাতে ভারতে যেসব ব্যবসায় প্রভাব পড়বে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ কোটি ২০ লাখ টাকা ফেরত পেয়েছেন হজযাত্রীরা
৮ কোটি ২০ লাখ টাকা ফেরত পেয়েছেন হজযাত্রীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘স্ত্রীকে মেরে ফেলছি, আমাকে নিয়ে যান’, হত্যার পর ৯৯৯-এ স্বামীর ফোন
‘স্ত্রীকে মেরে ফেলছি, আমাকে নিয়ে যান’, হত্যার পর ৯৯৯-এ স্বামীর ফোন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শুক্রবার পুতিনের সঙ্গে দেখা করবেন ট্রাম্প
শুক্রবার পুতিনের সঙ্গে দেখা করবেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে ১২টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করলেন উপদেষ্টা আসিফ
রাজশাহীতে ১২টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করলেন উপদেষ্টা আসিফ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাকাশ স্টেশন থেকে পৃথিবীতে যাত্রা শুরু পাঁচ নভোচারীর
মহাকাশ স্টেশন থেকে পৃথিবীতে যাত্রা শুরু পাঁচ নভোচারীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানই দেশের ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমানই দেশের ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী: মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গাজা দখলের পরিকল্পনার নিন্দা জানালো সৌদি আরব
ইসরায়েলের গাজা দখলের পরিকল্পনার নিন্দা জানালো সৌদি আরব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৭ জনের মৃত্যুর ঘটনায় চালকের বিরুদ্ধে মামলা
একই পরিবারের ৭ জনের মৃত্যুর ঘটনায় চালকের বিরুদ্ধে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইট হাউসে আর্মেনিয়া-আজারবাইজানের শান্তি চুক্তি
হোয়াইট হাউসে আর্মেনিয়া-আজারবাইজানের শান্তি চুক্তি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক তুহিন হত্যা মামলার আসামি শহীদুল কিশোরগঞ্জে গ্রেপ্তার
সাংবাদিক তুহিন হত্যা মামলার আসামি শহীদুল কিশোরগঞ্জে গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে
কী হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

আবু তাহের বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক
আবু তাহের বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের শাশুড়ির বাসায় বেবী নাজনীন
তারেক রহমানের শাশুড়ির বাসায় বেবী নাজনীন

শোবিজ

ঝুলে আছে হাসিনার রেড নোটিস
ঝুলে আছে হাসিনার রেড নোটিস

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিকল্পিত হত্যাচেষ্টা খালেদা জিয়াকে
পরিকল্পিত হত্যাচেষ্টা খালেদা জিয়াকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেক ইতিহাস গড়ার দিন
আরেক ইতিহাস গড়ার দিন

মাঠে ময়দানে

তুহিন হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন
তুহিন হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

থার্ড টার্মিনাল চালুতে জটিলতা অপারেটর নির্বাচনে অচলাবস্থা
থার্ড টার্মিনাল চালুতে জটিলতা অপারেটর নির্বাচনে অচলাবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

‘মিস্টার টোয়েন্টি পার্সেন্ট’
‘মিস্টার টোয়েন্টি পার্সেন্ট’

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবার-আত্মীয়স্বজন আমাকে জেনিফার বলে ডাকে : মেহজাবীন
পরিবার-আত্মীয়স্বজন আমাকে জেনিফার বলে ডাকে : মেহজাবীন

শোবিজ

নাটোরে ক্রীড়া উপদেষ্টার অনুষ্ঠান বয়কট
নাটোরে ক্রীড়া উপদেষ্টার অনুষ্ঠান বয়কট

প্রথম পৃষ্ঠা

লড়তে চান বিএনপির চার নেতা জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত
লড়তে চান বিএনপির চার নেতা জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে এলে জনরোষ সৃষ্টি হবে
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে এলে জনরোষ সৃষ্টি হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পীরা কেন পারিশ্রমিক পান না
শিল্পীরা কেন পারিশ্রমিক পান না

শোবিজ

এবার সুরকার কুমার বিশ্বজিৎ
এবার সুরকার কুমার বিশ্বজিৎ

শোবিজ

তুহিনের হত্যাকাণ্ড সাংবাদিকদের নিরাপত্তার কথা পুনরায় ভাবিয়ে তুলেছে
তুহিনের হত্যাকাণ্ড সাংবাদিকদের নিরাপত্তার কথা পুনরায় ভাবিয়ে তুলেছে

খবর

মাঠ চষছেন চার দলের ৯ নেতা
মাঠ চষছেন চার দলের ৯ নেতা

নগর জীবন

শেষ বলের ছক্কায় বিশ্ব রেকর্ড
শেষ বলের ছক্কায় বিশ্ব রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়

সম্পাদকীয়

তুহিন হত্যায় জড়িতদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা
তুহিন হত্যায় জড়িতদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই নিউজিল্যান্ডের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই নিউজিল্যান্ডের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ঢাকায় আসছেন আজ
ঢাকায় আসছেন আজ

মাঠে ময়দানে

৯ কেজি ভারতীয় রুপা জব্দ
৯ কেজি ভারতীয় রুপা জব্দ

দেশগ্রাম

হাত-পা বাঁধা অবস্থায় পড়ে ছিলেন ব্র্যাক কর্মী
হাত-পা বাঁধা অবস্থায় পড়ে ছিলেন ব্র্যাক কর্মী

দেশগ্রাম

সার পাচার রুখে দিলেন চাষিরা
সার পাচার রুখে দিলেন চাষিরা

দেশগ্রাম

মাউশিতে পদোন্নতি ও বণ্টন নীতিমালা নিয়ে সরকারি কর্মচারীদের ক্ষোভ
মাউশিতে পদোন্নতি ও বণ্টন নীতিমালা নিয়ে সরকারি কর্মচারীদের ক্ষোভ

খবর

অবৈধ দোকান অপসারণ
অবৈধ দোকান অপসারণ

দেশগ্রাম

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে