শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১০ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০০:৩৬, রবিবার, ১০ আগস্ট, ২০২৫

সাক্ষাৎকার

পরিকল্পিত হত্যাচেষ্টা খালেদা জিয়াকে

ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন
শফিউল আলম দোলন
প্রিন্ট ভার্সন
পরিকল্পিত হত্যাচেষ্টা খালেদা জিয়াকে

বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য এবং চেয়ারপারসনের ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন বলেছেন, ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে পরিকল্পিতভাবে চিকিৎসা অবহেলার মাধ্যমে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছিল। এ পরিকল্পিত ভুল চিকিৎসা এবং ইচ্ছাকৃত চিকিৎসা অবহেলার কথা পরিষ্কারভাবে যুক্তরাজ্যের লন্ডন হসপিটালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা তাদের ছাড়পত্রে সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছেন। তা ছাড়া বেগম খালেদা জিয়ার চিকিৎসা নিয়ে তৎকালীন স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার বক্তৃতা-বিবৃতিতে ঠাট্টা-পরিহাসের মাধ্যমেও বিষয়টি পরিষ্কার করেছেন। বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে ডা. জাহিদ হোসেন এ কথা জানিয়েছেন। সাক্ষাৎকারটির বিস্তারিত উল্লেখ করা হলো-

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিএনপি চেয়ারপারসন এবং বাংলাদেশের তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে যখন দুর্নীতির মিথ্যা মামলায় কারাগারে রাখা হয়েছিল-তখন তাঁর চিকিৎসাব্যবস্থা কেমন ছিল? অনেকেই বলেছেন- তাঁকে পরিকল্পিতভাবে বিনা চিকিৎসায় মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছিল। তাঁর ব্যক্তিগত চিকিৎসক হিসেবে আপনি কী মনে করেন?

ডা. জাহিদ হোসেন : কারাগারে এবং মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে যখন তিনি চিকিৎসাধীন ছিলেন-তখন তাঁকে যথাযথ চিকিৎসা থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে। কোনোরকমের প্রয়োজনীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষা ছাড়াই তাঁকে ওষুধপত্র দেওয়া হয়েছে। যার ফলে তাঁর লিভার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। অন্যান্য জটিল রোগব্যাধিগুলো আরও জটিল আকার ধারণ করেছে। এটাকে ভুল বলা ঠিক হবে না, বরং পরিকল্পিতভাবে ভুল চিকিৎসা প্রদান করা হয়েছে বলা যেতে পারে। অর্থাৎ পরিকল্পিতভাবে বিনা চিকিৎসায় তাকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছিল বলা যায়। এটি লন্ডন হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা তাদের লিখিত নোটের মাধ্যমে এ পরিকল্পিত চিকিৎসা অবহেলার কথা সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছেন। তা ছাড়া তৎকালীন ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তো একাধিকবার তার বক্তৃতায় বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যু কামনা করেছেন। তিনি বেগম খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার্থে বিদেশে নেওয়ার অনুমতি দেননি। দল এবং পরিবারের থেকে আবেদন বারবার নাকচ করে দিয়েছেন। এমনকি সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার চিকিৎসা নিয়ে সমগ্র জাতির সামনে ঠাট্টা-উপহাস করেছেন। এতেই প্রমাণিত হয় যে- তারা পরিকল্পিতভাবেই চেয়েছিলেন বিনা চিকিৎসায় দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিতে। কিন্তু মহান আল্লাহপাকের অশেষ রহমতে তিনি আজ অনেকটাই সুস্থ হয়ে ফিরে এসেছেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বর্তমানে দেশের সার্বিক রাজনৈতিক অবস্থা কী? অর্থনৈতিক পরিস্থিতি কেমন?

ডা. জাহিদ হোসেন : দেশের সার্বিক অবস্থা বলতে- ৫ আগস্ট স্বৈরাচারের পলায়নের পর অন্তর্বর্তী সরকারের শপথের পর মানুষ খুবই আশাবাদী ছিল এবং এখনো আছে। বিশেষ করে এ সরকারের অধীনে একটি ফ্রি অ্যান্ড ফেয়ার ইলেকশনের মাধ্যমে জনগণের ভোটে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করবেন-এটাই প্রত্যাশা। ১৯৯৬ সালের পর থেকেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের একটা প্রভিশন চালু হয়েছিল। কিন্তু সেটি প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের যোগসাজশে তার রায় জালিয়াতির মাধ্যমে বাতিল ঘোষণা করেন। যার ফলে দেশে একটি রাজনৈতিক কঠিন সংকটের সৃষ্টি হয়। এর মাধ্যমে তিনি দেশের সবচেয়ে বেশি ক্ষতিটা করেছেন। বিপরীতে তিনি ব্যক্তিগতভাবে লাভবান হয়েছেন। ব্যক্তিস্বার্থেই তিনি দেশের বৃহত্তর স্বার্থ বিকিয়ে দিয়েছেন। এ দায় কিন্তু খায়রুল হক সাহেব এবং তার বেঞ্চে যারা ছিলেন- তারা সবাই দায়ী। এ দেশের শাসনতান্ত্রিক দেউলিয়াত্বের জন্য খায়রুল হক এবং তার সঙ্গে অন্য যারা নিজেদের বিবেক বিকিয়ে দিয়ে দেশের এত বড় ক্ষতি করেছেন তারা সবাই দায়ী। সমগ্র জাতির সামনে এসব বিচারকের মুখোশ উন্মোচন করে যথাযথ বিচারের সম্মুখীন করা উচিত। যাতে ভবিষ্যতে আর কোনো বিচারক এ ধরনের হীন রাজনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে রায় দিতে না পারেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সরকারের এক বছর পূর্ণ হলো। সাফল্য-ব্যর্থতা নিয়ে আপনার মন্তব্য কী?

ডা. জাহিদ হোসেন : অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছর পূর্ণ হলেও প্রত্যাশা অনুযায়ী ভঙ্গুর প্রতিষ্ঠানগুলো পুনর্গঠন এখনো সম্ভব হয়নি। বিশেষ করে সরকারি প্রশাসনে বিগত ১৭ বছরে সৃষ্ট জঞ্জাল এখনো নিরসন করা সম্ভব হয়নি। তা ছাড়া সেটা দূর করার জন্য যে ঐকান্তিক প্রচেষ্টা- সেটা এখনো পর্যন্ত পরিলক্ষিত হয়নি। ফলে বিভিন্নভাবে তারা তাদের সেই আগের মতোই দায়িত্ব পালন করছে। এখানে দায়বদ্ধতা কার কতটুকু সেটি নির্ধারণ করা উচিত।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি কেমন দেখছেন?

ডা. জাহিদ হোসেন : আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির আশানুরূপ উন্নয়ন হয়নি। সরকারের এক বছর পূর্ণ হলেও এখনো পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীগুলো প্রো-পিপল মনোভাব নিয়ে কাজ শুরু কতে পারেনি। উদাহরণস্বরূপ- ক্যান্টনমেন্টের একজন সিটিং মেজর ১৬০ দিন ধরে অনুপস্থিত ছিলেন- কিন্তু তার কমান্ডিং অফিসার কী করেছেন- এটা সমগ্র জাতি জানতে চায়। বিভিন্ন জায়গায় ৪০০ থেকে ৫০০ সন্ত্রাসীকে ট্রেনিং দেওয়া হয়েছে- এটি সরকারের বিরুদ্ধে অসহযোগিতা, বিদ্রোহ এবং দেশের সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে পরিষ্কার ষড়যন্ত্র। এটাকে হালকাভাবে দেখার কোনো সুযোগ নেই। এটাকে অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে এর সঙ্গে আর কারা জড়িত- সবাইকে খুঁজে বের করে দ্রুততম সময়ের মধ্যে আইনের আওতায় আনা উচিত। এ থেকেই বোঝা যায়- দেশের ল অ্যান্ড অর্ডার সিচুয়েশন এখন কোন পর্যায়ে আছে। এরপর গোপালগঞ্জে দেখেন- এনসিপি সারা বাংলাদেশে তাদের গণসংযোগ তথা সভা-সমাবেশ কর্মসূচি পালন করছে- এটা সবাই জানে। সেখানে তারা যাবে এটাও সবাই জানে। তারপরও কেন আগে থেকেই সেখানে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হলো না এবং ঘটনার পর তাদের যেভাবে উদ্ধার করা হলো- সেটি যেন একটা যুদ্ধাবস্থার মতো ছিল। এগুলো কীসের আলামত? অথচ ঠিক পরের দিন শরীয়তপুর কিংবা রাজবাড়ীতে তারা (এনসিপি) প্রোগ্রাম করেছে সেখানে কিন্তু তাদের কোনো সমস্যা হলো না। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যদি অর্থপূর্ণভাবে দায়িত্ব পালন করতে চায়- তাহলে সেটা তারা করতে পারে। কিন্তু সেটি তারা করছে না। অনেক ঘটনার ক্ষেত্রে কোনো ব্যবস্থাই নেওয়া হচ্ছে না। পাশাপাশি রাজনীতিকে ঘোলাটে করার যে একটা প্রচেষ্টা- সেটি অব্যাহত রয়েছে। সম্প্রতি সচিবালয় দখলের একটা প্রচেষ্টা হয়েছে। কিন্তু কারা কী উদ্দেশে করেছে সেটা প্রকাশ করা হয়নি। বিভিন্ন স্থানে পরিকল্পিতভাবে খুনখারাবির ঘটনা ঘটিয়ে তাৎক্ষণিকভাবে বিএনপির ওপর দোষারোপ করা হচ্ছে। পরে দেখা যাচ্ছে যে, সেসব ঘটনার সঙ্গে বিএনপির কেউ জড়িত নয়। কাজেই আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির জন্য কারা দায়ী সেটা তো না বোঝার আর অবকাশ নেই। তবে এ সরকারের কাছে মানুষ এ ধরনের অসহিষ্ণু আচরণ চায় না। মানুষ তাদের কাছে নিরপেক্ষ আচরণ চায়।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : মাঝেমধ্যেই শোনা যায়, ফ্যাসিস্ট সরকারের লোকজন তথা আওয়ামী লীগের উত্থান ঘটতে চলেছে। তাদের ষড়যন্ত্র এখনো অব্যাহত আছে বলে মনে করেন কি না?

ডা. জাহিদ হোসেন : ষড়যন্ত্র তো অব্যাহত আছেই। আমার প্রশ্ন হলো- আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হলো- কিন্তু এখনো পর্যন্ত কেন আওয়ামী লীগ অফিস সিলগালা করা হয়নি? অন্তর্বর্তী সরকার এ ব্যাপারে এখনো পর্যন্ত কেন যথাযথ ব্যবস্থা নিচ্ছে না? তারা কি চায় আবারও ওই ফ্যাসিস্ট ফিরে আসুক?

বাংলাদেশ প্রতিদিন : কতিপয় রাজনৈতিক দল বিএনপির বিরুদ্ধে উঠেপড়ে লেগেছে। তারা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের বৈঠকটিকে মেনে নিতে পারেননি। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে- বিএনপি যেন তাদের কাছে এক মূর্তিমান আতঙ্ক হয়ে দেখা দিয়েছে। কারণ কী বলে মনে করেন?

ডা. জাহিদ হোসেন : বিএনপির মতো একটি বৃহত্তম রাজনৈতিক দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার লন্ডনের বৈঠককে সাধুবাদ জানাই। এ বৈঠকে তারা জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেন। যার মাধ্যমে নির্বাচন নিয়ে সৃষ্ট অনিশ্চয়তা কেটে যায়। কিন্তু সেখানে দেখা গেছে যে- দু-একটি দলের নেতারা মনঃক্ষুণ্ন হয়েছেন এবং কিছুটা গোস্সা করে বলেছেন যে, একটি দলের সঙ্গে আলোচনা করে নির্বাচনের সময়সীমা নির্ধারণ কোনোমতেই গ্রহণযোগ্য নয়। কিন্তু তারা যে প্রায়ই প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে যমুনায় গিয়ে মিটিং করেন, তারপর প্রেসের সঙ্গে কথা বলেন, এরপর আবার প্রেস সচিবও ব্রিফিং করেন। তাতে কোনো দোষ হয় না। তখন কিন্তু তারা কেউ মন খারাপ করেন না। আসলে কতিপয় রাজনৈতিক দলে এখন ‘বিএনপি ফোবিয়া’ দেখা দিয়েছে। বিএনপির জনপ্রিয়তা তাদের কাছে যেন আতঙ্ক হিসেবে দেখা দিয়েছে। এটাকে কীভাবে নষ্ট করা যায় সেজন্য তারা একেবারে উঠেপড়ে লেগেছেন। কিন্তু আল্লাহর অশেষ রহমতে বিএনপি দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় রাজনৈতিক দল হিসেবে আছে এবং থাকবে। বিএনপির আস্থা জনগণের ওপর এবং বাংলাদেশের জনগণেরও আস্থা বিএনপির ওপর ছিল, আছে এবং ভবিষ্যতেও ইনশাল্লাহ থাকবে। কারণ বিএনপি সত্যিকারের একটি গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল। আর এজন্যই ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান সাহেব সব গণতান্ত্রিক দল ও শক্তিগুলোর সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে ভবিষ্যৎ রাষ্ট্র গঠনের লক্ষ্যে ৩১ দফা সংস্কার প্রস্তাব ঘোষণা করেছেন। আগামী নির্বাচনে জনগণের রায় পেলে ফ্যাসিস্টবিরোধী ও গণতন্ত্রমনা সব রাজনৈতিক দল নিয়ে ঐকমত্যের ভিত্তিতে একটি জাতীয় সরকার গঠনের মাধ্যমে রাষ্ট্র পরিচালনার ঘোষণাও তিনি এরই মধ্যে দিয়েছেন। ফলে এটি এখন শুধু বিএনপির প্রস্তাব নয়, এ ৩১ দফা এখন দেশের সমগ্র গণতন্ত্রমনা মানুষের প্রস্তাব হয়ে উঠেছে। আগামী দিনে কীভাবে রাষ্ট্র পরিচালনা করা হবে- তার সব দিকনির্দেশনা এতে রয়েছে। এখন পর্যন্ত সংস্কার কমিশনে যত দল যত সংস্কার প্রস্তাব দিয়েছে- তার সবগুলোই ৩১ দফার ভিতরে রয়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দেশের ইতিহাসে শেখ হাসিনা সরকারের সবচেয়ে বড় স্বৈরাচার হয়ে ওঠার কারণ কী?

ডা. জাহিদ হোসেন : বিগত বছরগুলোতে জনগণকে তাদের ভোটাধিকার তথা রায় প্রদানের সুযোগ দেওয়া হয়নি বলেই এ ভয়ানক স্বৈরাচারের সৃষ্টি হয়েছে। তা ছাড়া গুম, খুন, হত্যা, সন্ত্রাস, মানুষকে অত্যাচার-নির্যাতন, লুটপাট, দুর্নীতি, রাষ্ট্রীয় সম্পদ বিদেশে পাচারের অবাধ ও উন্মুক্ত নীতি গ্রহণ করেছিল ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকার।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে আর কোনো সংশয় আছে কি না?

ডা. জাহিদ হোসেন : আমি সব সময় আশাবাদী মানুষ। অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস এরই মধ্যে যে ঘোষণা দিয়েছেন- আমি আশা করি তিনি সেটি যথাযথভাবে বাস্তবায়ন করবেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ঐকমত্যের ভিত্তিতে জাতীয় সরকারের ঘোষণা কীভাবে বাস্তবায়ন করবে বিএনপি।

ডা. জাহিদ হোসেন : এটা আমাদের ৩১ দফাতেই আছে। ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকার যে অবস্থা দেশের সৃষ্টি করে গেছে, সেসব জঞ্জাল দেশ থেকে দূর করতে হলে সবাইকে নিয়েই একসঙ্গে কাজ করতে হবে। সেজন্যই আমাদের দল এ ঐকমত্যের জাতীয় সরকার গঠনের ঘোষণা দিয়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : জামায়াতে ইসলামীসহ ছোটখাটো কয়েকটি রাজনৈতিক দল পিআর পদ্ধতিতে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন দাবি করছে। এ ব্যাপারে আপনার এবং আপনার দলের অবস্থান কী?

ডা. জাহিদ হোসেন : এ বিষয়ে আমাদের দলের মহাসচিব পরিষ্কারভাবে বর্ণনা করেছেন। বাংলাদেশের রাজনৈতিক কালচারে এ সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে নির্বাচন গ্রহণযোগ্য নয়। কারণ সাধারণ মানুষ জানতে পারবে না, সে কাকে তার মূল্যবান ভোটটা দিচ্ছে? তা ছাড়া নির্বাচনের পরও কোনো দাবিদাওয়া, সমস্যা কিংবা প্রয়োজনীয় কোনো কথা কারও কাছে বলতে পারবে না। অর্থাৎ তার ভোটে কোন ব্যক্তি প্রতিনিধি নির্বাচিত হচ্ছেন সেটা ভোটার জানবে না। এমন পদ্ধতি বাংলাদেশের মানুষের কাছে সম্পূর্ণ অবাস্তব এবং অগ্রহণযোগ্য।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আগামী নির্বাচনে আপনার দল বিএনপি কোনো নির্বাচনি জোট গঠন কিংবা সমমনা দলগুলোর মাঝে কোনো আসন ছাড় দেবে কি না? দিলে কোন দলকে কত আসন ছাড় দেবে?

ডা. জাহিদ হোসেন : এ নিয়ে এখনো দলের ভিতরে চূড়ান্ত কোনো আলোচনা হয়নি। তবে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর পরিবেশ-পরিস্থিতি অনুযায়ী সঠিক সময়ে দল আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবে। এ নিয়ে এখনোই আমি কোনো মন্তব্য করতে চাই না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান কবে নাগাদ দেশে ফিরতে পারেন?

ডা. জাহিদ হোসেন : যখন সঠিক সময় মনে করবেন এবং দেশের প্রয়োজনে ফিরে আসার প্রয়োজন উপলব্ধি করবেন তখনই তিনি দেশে ফিরবেন। তবে ইনশাল্লাহ সেটি খুব সহসাই হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামি রাষ্ট্র কায়েমে আলেমদের ঐক্যের বিকল্প নেই
ইসলামি রাষ্ট্র কায়েমে আলেমদের ঐক্যের বিকল্প নেই
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
খাগড়াছড়িতে তিন মামলা, ১৪৪ ধারা বহাল
খাগড়াছড়িতে তিন মামলা, ১৪৪ ধারা বহাল
বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন
বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন
শাপলা নয় প্রতীক নিতে হবে তালিকা থেকে
শাপলা নয় প্রতীক নিতে হবে তালিকা থেকে
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ
নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ
এনসিপিকে শাপলা দিলে আপত্তি নেই
এনসিপিকে শাপলা দিলে আপত্তি নেই
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে
গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা
গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা
সর্বশেষ খবর
পরোক্ষ ধূমপান শিশুদের জন্য কতটা ভয়াবহ, উঠে এলো গবেষণায়
পরোক্ষ ধূমপান শিশুদের জন্য কতটা ভয়াবহ, উঠে এলো গবেষণায়

এই মাত্র | জীবন ধারা

মসজিদে যেসব কাজ করা নিষেধ
মসজিদে যেসব কাজ করা নিষেধ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আস্থার সংকটে পুঁজিবাজারে নিষ্ক্রিয় ৬২ হাজার বিনিয়োগকারী
আস্থার সংকটে পুঁজিবাজারে নিষ্ক্রিয় ৬২ হাজার বিনিয়োগকারী

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মানবপাচারের ‘রহস্য পাহাড়’ কচ্ছপিয়া
মানবপাচারের ‘রহস্য পাহাড়’ কচ্ছপিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ মাসে ছয়শ'র বেশি ধর্ষণ
৯ মাসে ছয়শ'র বেশি ধর্ষণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উন্নয়ন-স্থিতিশীলতার জন্য গ্রহণযোগ্য নির্বাচন ছাড়া অন্য উপায় নেই
উন্নয়ন-স্থিতিশীলতার জন্য গ্রহণযোগ্য নির্বাচন ছাড়া অন্য উপায় নেই

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাষাসৈনিক আহমদ রফিকের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
ভাষাসৈনিক আহমদ রফিকের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় বন্দী বাংলাদেশির পরিচয় জানতে হাইকমিশনের বিজ্ঞপ্তি
মালয়েশিয়ায় বন্দী বাংলাদেশির পরিচয় জানতে হাইকমিশনের বিজ্ঞপ্তি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়
ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল জলদস্যুতা করেছে : এরদোয়ান
ইসরায়েল জলদস্যুতা করেছে : এরদোয়ান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাষাসৈনিক আহমদ রফিক আর নেই
ভাষাসৈনিক আহমদ রফিক আর নেই

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ১০ হাজারের বেশি শিশু চিরস্থায়ী শারীরিক ক্ষতির শিকার
গাজায় ১০ হাজারের বেশি শিশু চিরস্থায়ী শারীরিক ক্ষতির শিকার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড্ডা থানায় নতুন ওসি
বাড্ডা থানায় নতুন ওসি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেয়ার বিক্রিতে ওপেনএআই-এর মূল্য দাঁড়াল ৫০০ বিলিয়ন ডলার
শেয়ার বিক্রিতে ওপেনএআই-এর মূল্য দাঁড়াল ৫০০ বিলিয়ন ডলার

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শুক্র গ্রহের কাছে লুকানো গ্রহাণু, ভবিষ্যতে পৃথিবীর জন্য ঝুঁকি
শুক্র গ্রহের কাছে লুকানো গ্রহাণু, ভবিষ্যতে পৃথিবীর জন্য ঝুঁকি

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাউথইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হলো 'বাংলার ম্যাথ টিম চ্যাম্পিয়নশিপ ২০২৫'
সাউথইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হলো 'বাংলার ম্যাথ টিম চ্যাম্পিয়নশিপ ২০২৫'

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পর্যটকে ভরপুর কক্সবাজার
পর্যটকে ভরপুর কক্সবাজার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলন্ত ট্রেন থেকে পড়ে গেল কিশোর
চলন্ত ট্রেন থেকে পড়ে গেল কিশোর

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা
তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তুরাগ নদে নৌকাডুবি, দুই শিশু নিখোঁজ
তুরাগ নদে নৌকাডুবি, দুই শিশু নিখোঁজ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নৌকা থেকে নদীতে পড়ে কিশোর নিখোঁজ
নৌকা থেকে নদীতে পড়ে কিশোর নিখোঁজ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের
পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুবা ডাইভিংয়ে নয়, মৃত্যুসনদে জুবিন গার্গের মৃত্যুর কারণ ভিন্ন
স্কুবা ডাইভিংয়ে নয়, মৃত্যুসনদে জুবিন গার্গের মৃত্যুর কারণ ভিন্ন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সব সম্প্রদায়ের জন্য নিরাপদ চট্টগ্রাম গড়তে চাই: মেয়র শাহাদাত
সব সম্প্রদায়ের জন্য নিরাপদ চট্টগ্রাম গড়তে চাই: মেয়র শাহাদাত

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জালে আটকা গন্ধগোকুল উদ্ধার, পরে অবমুক্ত
জালে আটকা গন্ধগোকুল উদ্ধার, পরে অবমুক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৯তম বিসিএস পরীক্ষা ১০ অক্টোবর, কেন্দ্র শুধু ঢাকায়
৪৯তম বিসিএস পরীক্ষা ১০ অক্টোবর, কেন্দ্র শুধু ঢাকায়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে স্বামী নিহত, স্ত্রী আহত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে স্বামী নিহত, স্ত্রী আহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ঘূর্ণিঝড় নিয়ে বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
ঘূর্ণিঝড় নিয়ে বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন সেনাদের যুদ্ধ প্রস্তুতির নির্দেশ, যা বললো রাশিয়া
মার্কিন সেনাদের যুদ্ধ প্রস্তুতির নির্দেশ, যা বললো রাশিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে তবলা-হাঁসসহ ৫০ প্রতীকের অপশন দিল ইসি
এনসিপিকে তবলা-হাঁসসহ ৫০ প্রতীকের অপশন দিল ইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রফি বিতর্কে ভারতকে ধুয়ে দিলেন এবি ডি ভিলিয়ার্স
ট্রফি বিতর্কে ভারতকে ধুয়ে দিলেন এবি ডি ভিলিয়ার্স

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় বিশ্বজুড়ে নিন্দার ঝড়
গাজা ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় বিশ্বজুড়ে নিন্দার ঝড়

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাগামী ফ্লোটিলা থেকে গ্রেটা থুনবার্গসহ কয়েকজন অধিকারকর্মী আটক
গাজাগামী ফ্লোটিলা থেকে গ্রেটা থুনবার্গসহ কয়েকজন অধিকারকর্মী আটক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্লোটিলা থেকে আটক ২২৩ জনকে ইউরোপে পাঠাবে ইসরায়েল, জাহাজগুলোর ভাগ্যে কী আছে?
ফ্লোটিলা থেকে আটক ২২৩ জনকে ইউরোপে পাঠাবে ইসরায়েল, জাহাজগুলোর ভাগ্যে কী আছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো বিলিয়নিয়ার ক্লাবে শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো বিলিয়নিয়ার ক্লাবে শাহরুখ খান

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি বাতিল করলেন কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট
ইসরায়েলের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি বাতিল করলেন কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজামুখী এখন মাত্র চারটি নৌযান, বাকিগুলো আটক : ফ্লোটিলা ট্র্যাকার
গাজামুখী এখন মাত্র চারটি নৌযান, বাকিগুলো আটক : ফ্লোটিলা ট্র্যাকার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুমুদ ফ্লোটিলা আটকানোর প্রতিবাদে ইতালিতে সাধারণ ধর্মঘটের ডাক
সুমুদ ফ্লোটিলা আটকানোর প্রতিবাদে ইতালিতে সাধারণ ধর্মঘটের ডাক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস, সাত জেলায় বন্যার শঙ্কা
ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস, সাত জেলায় বন্যার শঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরে বজ্রপাতে বিএনপি নেতাসহ নিহত ২
যশোরে বজ্রপাতে বিএনপি নেতাসহ নিহত ২

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী কোনো নৌযান অবরোধ ভাঙতে পারেনি, দাবি ইসরায়েলের
গাজামুখী কোনো নৌযান অবরোধ ভাঙতে পারেনি, দাবি ইসরায়েলের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হস্তক্ষেপের নিন্দা মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হস্তক্ষেপের নিন্দা মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা কী?
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা কী?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্ব্যবহারের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের, এনসিপির দুঃখ প্রকাশ
দুর্ব্যবহারের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের, এনসিপির দুঃখ প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রুশ তেল ক্রয়কারী দেশকে টার্গেট করে কাজের প্রতিশ্রুতি জি-৭ মন্ত্রীদের
রুশ তেল ক্রয়কারী দেশকে টার্গেট করে কাজের প্রতিশ্রুতি জি-৭ মন্ত্রীদের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের
পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা বিনিময়
হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা বিনিময়

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের নেতৃত্বে নির্বাচনে অংশ নেবে বিএনপি : হুমায়ুন কবীর
তারেক রহমানের নেতৃত্বে নির্বাচনে অংশ নেবে বিএনপি : হুমায়ুন কবীর

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজাগামী ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি বাধা, যুক্তরাজ্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া
গাজাগামী ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি বাধা, যুক্তরাজ্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্লোটিলায় আক্রমণের জেরে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের বহিষ্কার করলো কলম্বিয়া
ফ্লোটিলায় আক্রমণের জেরে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের বহিষ্কার করলো কলম্বিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত লাখ ফেডারেল কর্মীকে ছাঁটাইয়ের শঙ্কা, শাটডাউন এড়ানোর উপায় দেখছে না যুক্তরাষ্ট্র
সাত লাখ ফেডারেল কর্মীকে ছাঁটাইয়ের শঙ্কা, শাটডাউন এড়ানোর উপায় দেখছে না যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোকানের ওপর উল্টে পড়লো নিয়ন্ত্রণহীন বাস, তিনজন নিহত
দোকানের ওপর উল্টে পড়লো নিয়ন্ত্রণহীন বাস, তিনজন নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন
বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশ অস্থিতিশীল করতে চেষ্টা চালাচ্ছে আওয়ামী লীগ ও ভারত : ফারুক
দেশ অস্থিতিশীল করতে চেষ্টা চালাচ্ছে আওয়ামী লীগ ও ভারত : ফারুক

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ শুরু টাইগার-আফগান লড়াই, শক্তিতে কারা এগিয়ে?
আজ শুরু টাইগার-আফগান লড়াই, শক্তিতে কারা এগিয়ে?

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত
১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে গেল মানবতার বহর
আটকে গেল মানবতার বহর

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের
যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের

মাঠে ময়দানে

এক পর্দা, দশ প্রজন্ম
এক পর্দা, দশ প্রজন্ম

শোবিজ

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন পেতে বিএনপির ছয় নেতা ময়দানে : অন্য দলে একক
মনোনয়ন পেতে বিএনপির ছয় নেতা ময়দানে : অন্য দলে একক

নগর জীবন

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসমান জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে ফারহান-কেয়া
ভাসমান জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে ফারহান-কেয়া

শোবিজ

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬
ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬

নগর জীবন

বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন
বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা
গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ
নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন

সম্পাদকীয়

ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু
ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু

নগর জীবন

ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত
ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত

দেশগ্রাম

বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে
বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে

নগর জীবন

মরিচের কেজি ৩০০ ছাড়াল
মরিচের কেজি ৩০০ ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলিকে বাংলাদেশের ঝলক
ঝিলিকে বাংলাদেশের ঝলক

মাঠে ময়দানে

বড় চিকিৎসা কেন্দ্রে কম অভিজ্ঞ চিকিৎসক
বড় চিকিৎসা কেন্দ্রে কম অভিজ্ঞ চিকিৎসক

নগর জীবন

জলাবদ্ধতা
জলাবদ্ধতা

সম্পাদকীয়

সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং
সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং

মাঠে ময়দানে

এনসিপিকে শাপলা দিলে আপত্তি নেই
এনসিপিকে শাপলা দিলে আপত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাঙের নাও
ব্যাঙের নাও

ডাংগুলি