শিরোনাম
প্রকাশ: ০৬:১৭, শুক্রবার, ০৩ অক্টোবর, ২০২৫

পরোক্ষ ধূমপান শিশুদের জন্য কতটা ভয়াবহ, উঠে এলো গবেষণায়

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
পরোক্ষ ধূমপান শিশুদের জন্য কতটা ভয়াবহ, উঠে এলো গবেষণায়

ধূমপান ক্ষতিকর, যা কম-বেশি সবারই জানা। যিনি ধূমপান করেন তার ক্ষতি তো বটেই, পাশাপাশি ধূমপান না করেও তার নিকটস্থ বা পাশাপাশি অবস্থান করেও এর ক্ষতির শিকার হতে হয়―যাকে বলা হয় পরোক্ষ ধূমপান থেকে ক্ষতির শিকার। পরোক্ষ ধূমপান ক্ষতিকর ছাড়াও বিভিন্ন প্রমাণ থেকে দেখা গেছে, এটি শিশুদের জন্য মারাত্মক ভয়াবহ।

শিশুরা অধূমপায়ী হলেও, প্রায় ক্ষেত্রেই দেখা যায় তাদের পরিবারের কোনো সদস্য, পাবলিক প্লেস বা অন্য কোনো জায়গায় তারা ধূমপায়ীর সংস্পর্শে এসে পরোক্ষ ধূমপানের শিকার হচ্ছে।

সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির একটি প্রতিবেদনে সাম্প্রতি একটি গবেষণা থেকে জানা গেছে, পরোক্ষ ধূমপান শিশুদের মধ্যে রোগ হওয়ার ক্ষেত্রে প্রধান কারণ। ফলে অসংখ্য শিশুমৃত্যু এবং শিশুদের মধ্যে অক্ষমতা দেখা দেয়।

পিয়ার-রিভিউ জার্নাল রেসপিরেটরি রিসার্চে (২০২৫) প্রকাশিত গবেষণায় পরোক্ষ ধূমপানে বিশ্বব্যাপী কতজন শিশু আক্রান্ত হয়, কীভাবে পরিবর্তন হয় এবং ঝুঁকি বজায় রাখে বা বৃদ্ধি করার কারণগুলো খোঁজার কথা উল্লেখ করা হয়েছে। গবেষণার ফলাফলগুলো আগের ধারণাগুলোকে ব্যাপকভাবে অতিক্রম করেছে এবং শক্তিশালী প্রতিরক্ষামূরক ব্যবস্থাগ্রহণের ওপর জোর দেয়ার কথা বলা হয়েছে।

গ্লোবাল বার্ডেন ডেটা কী বলছে:

গ্লোবাল বার্ডেন অব ডিজিজেস ২০২১-এর বিশ্লেষণে দেখা গেছে, ১৯৯০ সাল থেকে পরোক্ষ ধূমপানে বয়স-মানসম্মত এক্সপোজার লেভেল সামন্য হ্রাস পায়। কিন্তু পরোক্ষা ধূমপানের কারণে মৃত্যু এবং অক্ষমতাযুক্ত জীবন দৈনিকহারে বছরের সব সংখ্যা প্রকাশ করা হয়নি। যা জনসংখ্যা বৃদ্ধি এবং বার্ধক্যের কারণে সম্ভব হয়নি। তবে ২০২১ সালেও শিশুরা পরোক্ষ ধূমপানের কারণে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত হয়েছে। গবেষণা বলছে, বিশ্বজুড়ে প্রায় ৫০ শতাংশ শিশু পরোক্ষ ধূমপানের শিকার হয়ে থাকে।

শিশুর শ্বাসযন্ত্রের অসুস্থতা ও মৃত্যুহার:

অন্য একটি গবেষণায় অনুমান করা হয়েছে, ২০১৯ সালে ৫ বছরের কম বয়সী শিশুদের মধ্যে ৬ দশমিক ৯৪ শতাংশ মৃত্যু পরোক্ষ ধূমপানের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট হতে পারে। এক বছরের কম বয়সী শিশুদের ক্ষেত্রে এই সংখ্যা বিশেষভাবে গুরুতর এবং স্বাস্থ্যকর জীবনকাল হ্রাসের হার এখনো বেশি। আর দক্ষিণ এশিয়ায় যা হ্রাস পাওয়ার প্রবণতা বেশ ধীর।

অন্যান্য স্বাস্থ্য ঝুঁকি:

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য থেকে দেখা গেছে, পরোক্ষ ধূমপানসহ তামাকের ধোঁয়ার সংস্পর্শে আসা শিশুদের বৃদ্ধি বেশ কম (বয়স অনুযায়ী উচ্চতা কম) হওয়ার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট। যা মাতৃ ধূমপান ও জন্মের পর পরোক্ষ ধূমপানের কারণে হয়। ২০২২ সালে বিশ্বজুড়ে প্রায় ১৫ কোটি শিশুর বৃদ্ধি কম হয়েছে। যা পরোক্ষ ধূমপানসহ একাধিক কারণের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট।

পরোক্ষ ধূমপানের কারণে দীর্ঘস্থায়ী শ্বাসযন্ত্রের রোগ, হাঁপানির সমস্যা তীব্র হওয়া, কানের সংক্রমণ ও শৈশবের শেষ দিকে ফুসফুসের কার্যকারিতা হ্রাস হওয়ার ঝুঁকি বেশ বাড়ে। এমনকি আণবিক গবেষণা বলছে, পরিবারে পরোক্ষ ধূমপানের সংস্পর্শে আসা শিশুদের মধ্যে ডিএনএ মিথাইলেশনের পরিবর্তন দেখা গেছে, যা পরোক্ষ ধূমপান রোগের সংবেদনশীলতাকে প্রভাবিত করে এমন সব জিনের প্রকাশকে পরিবর্তন করে ফেলতে পারে।

শিশুদের ক্ষেত্রে পরোক্ষ ধূমপানের প্রভাব পরিচালনায় প্রধান চ্যালেঞ্জ:

শিশুদের পরোক্ষ ধূমপানের ক্ষেত্রে প্রধান উৎস হচ্ছে বাড়িতে পরিবারের কারও ধূমপানের ধোঁয়ার সংস্পর্শ। পাবলিক প্লেসে থাকা নিষেধাজ্ঞা বা নিয়মকানুন প্রায় সেসব জায়গায় কার্যকর হলেও অনেক শিশু তাদের নিজ বাড়িতে, গাড়িতে বা তাদের দায়িত্বভার যাদের ওপর অর্পিত; তাদের মাধ্যমে ধোঁয়ার সংস্পর্শে আসে।

আবার সামাজিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক কারণগুলোর মধ্যে নিম্ন আর্থ-সামাজিক-জনসংখ্যা সূচক অঞ্চলের পরিবার, জনাকীর্ণ বাড়ি, দুর্বল বায়ু চলাচল, সচেতনতা কম ও কম নিয়ন্ত্রক প্রযোগ ঝুঁকি বাড়ায়।

কী সহায়ক হতে পারে:

ধূমপানের সংস্পর্শে থাকা শিশুদের স্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব ফেলা প্রধান সমস্যা, এরপরও স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ, নগর পরিকল্পনাবিদ, সরকার, যত্নশীল ও পরিবারগুলো একত্রিত হলে পরিস্থিতি কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায়, সে সম্পর্কে কিছু পরামর্শ তুলে ধরা হলো-

এ ক্ষেত্রে প্রথমেই সরকারি ও বেসরকারি উভয় ধরনের অভ্যন্তরীণ জায়গায় শতভাগ ধূমপানমুক্ত পরিবেশ তৈরি এবং তা প্রয়োগ করতে হবে। জনসচেতনতা বাড়াতে হবে। অনেক যত্নশীল ব্যক্তি ধূমপানের ঝুঁকিকে মূল্যায়ন করেন না, বিশেষ করে বাসা-বাড়ির ভেতরে ধূমপানকে। ধূমপায়ী ও অধূমপায়ী উভয়ের জন্যই শিক্ষামূলক প্রচারণা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

বাতাস চলাচলের জায়গা উন্মুক্ত বা উন্নত করা যথেষ্ট কার্যকর নয়। ধূমপানের ধোঁয়ার উৎস্য এড়িয়ে চলা জরুরি। উদাহরণ- ধূমপায়ীদের দরজা-জানালা থেকে বেশ ধূরে গিয়ে ধূমপান করা উচিত। অন্তঃসত্ত্বা নারীদের জন্য পরোক্ষ ধূমপান এড়িয়ে চলা জরুরি। তা না হলে এর প্রভাব জরায়ুতে পড়ে (শিশু জন্মর সময় ওজন কম ও অকাল জন্ম)।

স্বাস্থ নীতিমালায় শিশুদের মধ্যে পরোক্ষ ধূমপানের সংস্পর্শ পর্যবেক্ষণ, স্বাস্থ্য জরিপে সংস্পর্শের প্রশ্নাবলী একীভূত করা এবং নিয়মিত শিশুর স্বাস্থ্য পরীক্ষা অন্তর্ভুক্ত করা উচিত। পরোক্ষ ধূমপান কখনো হালকা ঝুঁকিপূর্ণ নয়। এটি বিশ্বজুড়ে শিশুদের মধ্যে অসুস্থতা, বিকাশের ব্যাঘাত ও মৃত্যুর জন্য প্রধান কারণ। যদিও বিশ্বের কিছু অঞ্চলে এর সংস্পর্শের মাত্রা কমছে, জনসংখ্যা বৃদ্ধি, বার্ধক্য ও অসম নীতির কারণে অনেক অঞ্চলের শিশুরা এখনো ভোগান্তিতে রয়েছে। শ্বাসযন্ত্রের রোগের কারণে মৃত্যু থেকে শুরু করে দীর্ঘমেয়াদি এপিজেনেটিক পরিবর্তন পর্যন্ত সব প্রমানাদি এতটাই শক্তিশালী, যা অবহেলা করা যায় না। আর শিশুদের পরোক্ষ ধূমপান থেকে রক্ষা করতে নীতি, সচেতনতার পাশাপাশি পরিবার ও প্রতিবেশীদের সতর্ক ও সচেতন হতে হবে।
 
বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ  

এই বিভাগের আরও খবর
ক্লান্তি কাটিয়ে দ্রুত এনার্জি পেতে খান এই ৫ ফল
ক্লান্তি কাটিয়ে দ্রুত এনার্জি পেতে খান এই ৫ ফল
ক্যালসিয়ামের অভাব পূরণ করবে যে খাবার
ক্যালসিয়ামের অভাব পূরণ করবে যে খাবার
বেগুনে পোকা আছে কি না বোঝা যাবে যেভাবে
বেগুনে পোকা আছে কি না বোঝা যাবে যেভাবে
হার্ট ভালো রাখতে যাদুকরী সবজি বিট
হার্ট ভালো রাখতে যাদুকরী সবজি বিট
পূজার পরেও সতেজ
পূজার পরেও সতেজ
দ্য ওয়েস্টিন ঢাকায় ইতালীয় স্বাদের নতুন অভিজ্ঞতা
দ্য ওয়েস্টিন ঢাকায় ইতালীয় স্বাদের নতুন অভিজ্ঞতা
শসা খেলে কি পেটের চর্বি কমে?
শসা খেলে কি পেটের চর্বি কমে?
ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা
ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা
ফ্যাটি লিভার প্রতিরোধে পাঁচটি উপকারী সবজি
ফ্যাটি লিভার প্রতিরোধে পাঁচটি উপকারী সবজি
ডিমের কুসুম না সাদা অংশ, কোনটিতে বেশি গুণ?
ডিমের কুসুম না সাদা অংশ, কোনটিতে বেশি গুণ?
হাফ ম্যারাথনে হসপিটালিটি পার্টনার রেনেসাঁস হোটেল
হাফ ম্যারাথনে হসপিটালিটি পার্টনার রেনেসাঁস হোটেল
হঠাৎ ভুলে যাওয়া থেকে মুক্তির চার উপায়
হঠাৎ ভুলে যাওয়া থেকে মুক্তির চার উপায়
সর্বশেষ খবর
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল মাদাগাস্কার
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল মাদাগাস্কার

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘ বিরতির পর ভারত-চীনের মধ্যে আবারও সরাসরি ফ্লাইট চালু
দীর্ঘ বিরতির পর ভারত-চীনের মধ্যে আবারও সরাসরি ফ্লাইট চালু

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’
৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজার পথে সুমুদ ফ্লোটিলা আটক, বিশ্বজুড়ে বিক্ষোভ-ক্ষোভ
গাজার পথে সুমুদ ফ্লোটিলা আটক, বিশ্বজুড়ে বিক্ষোভ-ক্ষোভ

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রদেশে দুর্গাপ্রতিমা বিসর্জনের সময় ট্রলি লেকে পড়ে নিহত ১১
মধ্যপ্রদেশে দুর্গাপ্রতিমা বিসর্জনের সময় ট্রলি লেকে পড়ে নিহত ১১

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিপাইন ঘূর্ণিঝড়ের আঘাতের আশঙ্কায় উপকূলীয় অঞ্চলে বন্যার সতর্কবার্তা
ফিলিপাইন ঘূর্ণিঝড়ের আঘাতের আশঙ্কায় উপকূলীয় অঞ্চলে বন্যার সতর্কবার্তা

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আরও ১০-২০ রান বেশি হলে ফল ভিন্ন হতেও পারত’
‘আরও ১০-২০ রান বেশি হলে ফল ভিন্ন হতেও পারত’

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এখনো গাজার দিকে এগোচ্ছে সুমুদ ফ্লোটিলার ‘দ্য ম্যারিনেট’ জাহাজ
এখনো গাজার দিকে এগোচ্ছে সুমুদ ফ্লোটিলার ‘দ্য ম্যারিনেট’ জাহাজ

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রখ্যাত শিম্পাঞ্জি বিশেষজ্ঞ জেন গুডঅল মারা গেছেন
প্রখ্যাত শিম্পাঞ্জি বিশেষজ্ঞ জেন গুডঅল মারা গেছেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ অক্টোবর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিবচরে রেললাইনের পাশ থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
শিবচরে রেললাইনের পাশ থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরোক্ষ ধূমপান শিশুদের জন্য কতটা ভয়াবহ, উঠে এলো গবেষণায়
পরোক্ষ ধূমপান শিশুদের জন্য কতটা ভয়াবহ, উঠে এলো গবেষণায়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মসজিদে যেসব কাজ করা নিষেধ
মসজিদে যেসব কাজ করা নিষেধ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আস্থার সংকটে পুঁজিবাজারে নিষ্ক্রিয় ৬২ হাজার বিনিয়োগকারী
আস্থার সংকটে পুঁজিবাজারে নিষ্ক্রিয় ৬২ হাজার বিনিয়োগকারী

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মানবপাচারের ‘রহস্য পাহাড়’ কচ্ছপিয়া
মানবপাচারের ‘রহস্য পাহাড়’ কচ্ছপিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ মাসে ছয়শ'র বেশি ধর্ষণ
৯ মাসে ছয়শ'র বেশি ধর্ষণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উন্নয়ন-স্থিতিশীলতার জন্য গ্রহণযোগ্য নির্বাচন ছাড়া অন্য উপায় নেই
উন্নয়ন-স্থিতিশীলতার জন্য গ্রহণযোগ্য নির্বাচন ছাড়া অন্য উপায় নেই

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাষাসৈনিক আহমদ রফিকের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
ভাষাসৈনিক আহমদ রফিকের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় বন্দী বাংলাদেশির পরিচয় জানতে হাইকমিশনের বিজ্ঞপ্তি
মালয়েশিয়ায় বন্দী বাংলাদেশির পরিচয় জানতে হাইকমিশনের বিজ্ঞপ্তি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়
ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল জলদস্যুতা করেছে : এরদোয়ান
ইসরায়েল জলদস্যুতা করেছে : এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাষাসৈনিক আহমদ রফিক আর নেই
ভাষাসৈনিক আহমদ রফিক আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ১০ হাজারের বেশি শিশু চিরস্থায়ী শারীরিক ক্ষতির শিকার
গাজায় ১০ হাজারের বেশি শিশু চিরস্থায়ী শারীরিক ক্ষতির শিকার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড্ডা থানায় নতুন ওসি
বাড্ডা থানায় নতুন ওসি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেয়ার বিক্রিতে ওপেনএআই-এর মূল্য দাঁড়াল ৫০০ বিলিয়ন ডলার
শেয়ার বিক্রিতে ওপেনএআই-এর মূল্য দাঁড়াল ৫০০ বিলিয়ন ডলার

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শুক্র গ্রহের কাছে লুকানো গ্রহাণু, ভবিষ্যতে পৃথিবীর জন্য ঝুঁকি
শুক্র গ্রহের কাছে লুকানো গ্রহাণু, ভবিষ্যতে পৃথিবীর জন্য ঝুঁকি

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাউথইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হলো 'বাংলার ম্যাথ টিম চ্যাম্পিয়নশিপ ২০২৫'
সাউথইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হলো 'বাংলার ম্যাথ টিম চ্যাম্পিয়নশিপ ২০২৫'

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পর্যটকে ভরপুর কক্সবাজার
পর্যটকে ভরপুর কক্সবাজার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঘূর্ণিঝড় নিয়ে বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
ঘূর্ণিঝড় নিয়ে বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন সেনাদের যুদ্ধ প্রস্তুতির নির্দেশ, যা বললো রাশিয়া
মার্কিন সেনাদের যুদ্ধ প্রস্তুতির নির্দেশ, যা বললো রাশিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে তবলা-হাঁসসহ ৫০ প্রতীকের অপশন দিল ইসি
এনসিপিকে তবলা-হাঁসসহ ৫০ প্রতীকের অপশন দিল ইসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রফি বিতর্কে ভারতকে ধুয়ে দিলেন এবি ডি ভিলিয়ার্স
ট্রফি বিতর্কে ভারতকে ধুয়ে দিলেন এবি ডি ভিলিয়ার্স

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় বিশ্বজুড়ে নিন্দার ঝড়
গাজা ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় বিশ্বজুড়ে নিন্দার ঝড়

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্লোটিলা থেকে আটক ২২৩ জনকে ইউরোপে পাঠাবে ইসরায়েল, জাহাজগুলোর ভাগ্যে কী আছে?
ফ্লোটিলা থেকে আটক ২২৩ জনকে ইউরোপে পাঠাবে ইসরায়েল, জাহাজগুলোর ভাগ্যে কী আছে?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো বিলিয়নিয়ার ক্লাবে শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো বিলিয়নিয়ার ক্লাবে শাহরুখ খান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি বাতিল করলেন কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট
ইসরায়েলের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি বাতিল করলেন কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজামুখী এখন মাত্র চারটি নৌযান, বাকিগুলো আটক : ফ্লোটিলা ট্র্যাকার
গাজামুখী এখন মাত্র চারটি নৌযান, বাকিগুলো আটক : ফ্লোটিলা ট্র্যাকার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুমুদ ফ্লোটিলা আটকানোর প্রতিবাদে ইতালিতে সাধারণ ধর্মঘটের ডাক
সুমুদ ফ্লোটিলা আটকানোর প্রতিবাদে ইতালিতে সাধারণ ধর্মঘটের ডাক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস, সাত জেলায় বন্যার শঙ্কা
ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস, সাত জেলায় বন্যার শঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়
ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজামুখী কোনো নৌযান অবরোধ ভাঙতে পারেনি, দাবি ইসরায়েলের
গাজামুখী কোনো নৌযান অবরোধ ভাঙতে পারেনি, দাবি ইসরায়েলের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের
পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা কী?
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা কী?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হস্তক্ষেপের নিন্দা মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হস্তক্ষেপের নিন্দা মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ তেল ক্রয়কারী দেশকে টার্গেট করে কাজের প্রতিশ্রুতি জি-৭ মন্ত্রীদের
রুশ তেল ক্রয়কারী দেশকে টার্গেট করে কাজের প্রতিশ্রুতি জি-৭ মন্ত্রীদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্ব্যবহারের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের, এনসিপির দুঃখ প্রকাশ
দুর্ব্যবহারের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের, এনসিপির দুঃখ প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের নেতৃত্বে নির্বাচনে অংশ নেবে বিএনপি : হুমায়ুন কবীর
তারেক রহমানের নেতৃত্বে নির্বাচনে অংশ নেবে বিএনপি : হুমায়ুন কবীর

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা বিনিময়
হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা বিনিময়

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্লোটিলায় আক্রমণের জেরে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের বহিষ্কার করলো কলম্বিয়া
ফ্লোটিলায় আক্রমণের জেরে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের বহিষ্কার করলো কলম্বিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাগামী ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি বাধা, যুক্তরাজ্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া
গাজাগামী ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি বাধা, যুক্তরাজ্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন
বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাত লাখ ফেডারেল কর্মীকে ছাঁটাইয়ের শঙ্কা, শাটডাউন এড়ানোর উপায় দেখছে না যুক্তরাষ্ট্র
সাত লাখ ফেডারেল কর্মীকে ছাঁটাইয়ের শঙ্কা, শাটডাউন এড়ানোর উপায় দেখছে না যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোকানের ওপর উল্টে পড়লো নিয়ন্ত্রণহীন বাস, তিনজন নিহত
দোকানের ওপর উল্টে পড়লো নিয়ন্ত্রণহীন বাস, তিনজন নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশ অস্থিতিশীল করতে চেষ্টা চালাচ্ছে আওয়ামী লীগ ও ভারত : ফারুক
দেশ অস্থিতিশীল করতে চেষ্টা চালাচ্ছে আওয়ামী লীগ ও ভারত : ফারুক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা
তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত
১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে গেল মানবতার বহর
আটকে গেল মানবতার বহর

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের
যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের

মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা

নগর জীবন

এক পর্দা, দশ প্রজন্ম
এক পর্দা, দশ প্রজন্ম

শোবিজ

মনোনয়ন পেতে বিএনপির ছয় নেতা ময়দানে : অন্য দলে একক
মনোনয়ন পেতে বিএনপির ছয় নেতা ময়দানে : অন্য দলে একক

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসমান জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে ফারহান-কেয়া
ভাসমান জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে ফারহান-কেয়া

শোবিজ

বড় চিকিৎসা কেন্দ্রে কম অভিজ্ঞ চিকিৎসক
বড় চিকিৎসা কেন্দ্রে কম অভিজ্ঞ চিকিৎসক

নগর জীবন

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯

প্রথম পৃষ্ঠা

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

মরিচের কেজি ৩০০ ছাড়াল
মরিচের কেজি ৩০০ ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন
বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ
নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬
ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬

নগর জীবন

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু
ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু

নগর জীবন

ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত
ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত

দেশগ্রাম

বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে
বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে

নগর জীবন

গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা
গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিলিকে বাংলাদেশের ঝলক
ঝিলিকে বাংলাদেশের ঝলক

মাঠে ময়দানে

জলাবদ্ধতা
জলাবদ্ধতা

সম্পাদকীয়

সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন

সম্পাদকীয়

সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং
সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং

মাঠে ময়দানে

রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে

সম্পাদকীয়

এনসিপিকে শাপলা দিলে আপত্তি নেই
এনসিপিকে শাপলা দিলে আপত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা