শিরোনাম
প্রকাশ: ০৬:১৭, শুক্রবার, ০৩ অক্টোবর, ২০২৫

পরোক্ষ ধূমপান শিশুদের জন্য কতটা ভয়াবহ, উঠে এলো গবেষণায়

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
পরোক্ষ ধূমপান শিশুদের জন্য কতটা ভয়াবহ, উঠে এলো গবেষণায়

ধূমপান ক্ষতিকর, যা কম-বেশি সবারই জানা। যিনি ধূমপান করেন তার ক্ষতি তো বটেই, পাশাপাশি ধূমপান না করেও তার নিকটস্থ বা পাশাপাশি অবস্থান করেও এর ক্ষতির শিকার হতে হয়―যাকে বলা হয় পরোক্ষ ধূমপান থেকে ক্ষতির শিকার। পরোক্ষ ধূমপান ক্ষতিকর ছাড়াও বিভিন্ন প্রমাণ থেকে দেখা গেছে, এটি শিশুদের জন্য মারাত্মক ভয়াবহ।

শিশুরা অধূমপায়ী হলেও, প্রায় ক্ষেত্রেই দেখা যায় তাদের পরিবারের কোনো সদস্য, পাবলিক প্লেস বা অন্য কোনো জায়গায় তারা ধূমপায়ীর সংস্পর্শে এসে পরোক্ষ ধূমপানের শিকার হচ্ছে।

সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির একটি প্রতিবেদনে সাম্প্রতি একটি গবেষণা থেকে জানা গেছে, পরোক্ষ ধূমপান শিশুদের মধ্যে রোগ হওয়ার ক্ষেত্রে প্রধান কারণ। ফলে অসংখ্য শিশুমৃত্যু এবং শিশুদের মধ্যে অক্ষমতা দেখা দেয়।

পিয়ার-রিভিউ জার্নাল রেসপিরেটরি রিসার্চে (২০২৫) প্রকাশিত গবেষণায় পরোক্ষ ধূমপানে বিশ্বব্যাপী কতজন শিশু আক্রান্ত হয়, কীভাবে পরিবর্তন হয় এবং ঝুঁকি বজায় রাখে বা বৃদ্ধি করার কারণগুলো খোঁজার কথা উল্লেখ করা হয়েছে। গবেষণার ফলাফলগুলো আগের ধারণাগুলোকে ব্যাপকভাবে অতিক্রম করেছে এবং শক্তিশালী প্রতিরক্ষামূরক ব্যবস্থাগ্রহণের ওপর জোর দেয়ার কথা বলা হয়েছে।

গ্লোবাল বার্ডেন ডেটা কী বলছে:

গ্লোবাল বার্ডেন অব ডিজিজেস ২০২১-এর বিশ্লেষণে দেখা গেছে, ১৯৯০ সাল থেকে পরোক্ষ ধূমপানে বয়স-মানসম্মত এক্সপোজার লেভেল সামন্য হ্রাস পায়। কিন্তু পরোক্ষা ধূমপানের কারণে মৃত্যু এবং অক্ষমতাযুক্ত জীবন দৈনিকহারে বছরের সব সংখ্যা প্রকাশ করা হয়নি। যা জনসংখ্যা বৃদ্ধি এবং বার্ধক্যের কারণে সম্ভব হয়নি। তবে ২০২১ সালেও শিশুরা পরোক্ষ ধূমপানের কারণে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত হয়েছে। গবেষণা বলছে, বিশ্বজুড়ে প্রায় ৫০ শতাংশ শিশু পরোক্ষ ধূমপানের শিকার হয়ে থাকে।

শিশুর শ্বাসযন্ত্রের অসুস্থতা ও মৃত্যুহার:

অন্য একটি গবেষণায় অনুমান করা হয়েছে, ২০১৯ সালে ৫ বছরের কম বয়সী শিশুদের মধ্যে ৬ দশমিক ৯৪ শতাংশ মৃত্যু পরোক্ষ ধূমপানের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট হতে পারে। এক বছরের কম বয়সী শিশুদের ক্ষেত্রে এই সংখ্যা বিশেষভাবে গুরুতর এবং স্বাস্থ্যকর জীবনকাল হ্রাসের হার এখনো বেশি। আর দক্ষিণ এশিয়ায় যা হ্রাস পাওয়ার প্রবণতা বেশ ধীর।

অন্যান্য স্বাস্থ্য ঝুঁকি:

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য থেকে দেখা গেছে, পরোক্ষ ধূমপানসহ তামাকের ধোঁয়ার সংস্পর্শে আসা শিশুদের বৃদ্ধি বেশ কম (বয়স অনুযায়ী উচ্চতা কম) হওয়ার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট। যা মাতৃ ধূমপান ও জন্মের পর পরোক্ষ ধূমপানের কারণে হয়। ২০২২ সালে বিশ্বজুড়ে প্রায় ১৫ কোটি শিশুর বৃদ্ধি কম হয়েছে। যা পরোক্ষ ধূমপানসহ একাধিক কারণের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট।

পরোক্ষ ধূমপানের কারণে দীর্ঘস্থায়ী শ্বাসযন্ত্রের রোগ, হাঁপানির সমস্যা তীব্র হওয়া, কানের সংক্রমণ ও শৈশবের শেষ দিকে ফুসফুসের কার্যকারিতা হ্রাস হওয়ার ঝুঁকি বেশ বাড়ে। এমনকি আণবিক গবেষণা বলছে, পরিবারে পরোক্ষ ধূমপানের সংস্পর্শে আসা শিশুদের মধ্যে ডিএনএ মিথাইলেশনের পরিবর্তন দেখা গেছে, যা পরোক্ষ ধূমপান রোগের সংবেদনশীলতাকে প্রভাবিত করে এমন সব জিনের প্রকাশকে পরিবর্তন করে ফেলতে পারে।

শিশুদের ক্ষেত্রে পরোক্ষ ধূমপানের প্রভাব পরিচালনায় প্রধান চ্যালেঞ্জ:

শিশুদের পরোক্ষ ধূমপানের ক্ষেত্রে প্রধান উৎস হচ্ছে বাড়িতে পরিবারের কারও ধূমপানের ধোঁয়ার সংস্পর্শ। পাবলিক প্লেসে থাকা নিষেধাজ্ঞা বা নিয়মকানুন প্রায় সেসব জায়গায় কার্যকর হলেও অনেক শিশু তাদের নিজ বাড়িতে, গাড়িতে বা তাদের দায়িত্বভার যাদের ওপর অর্পিত; তাদের মাধ্যমে ধোঁয়ার সংস্পর্শে আসে।

আবার সামাজিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক কারণগুলোর মধ্যে নিম্ন আর্থ-সামাজিক-জনসংখ্যা সূচক অঞ্চলের পরিবার, জনাকীর্ণ বাড়ি, দুর্বল বায়ু চলাচল, সচেতনতা কম ও কম নিয়ন্ত্রক প্রযোগ ঝুঁকি বাড়ায়।

কী সহায়ক হতে পারে:

ধূমপানের সংস্পর্শে থাকা শিশুদের স্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব ফেলা প্রধান সমস্যা, এরপরও স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ, নগর পরিকল্পনাবিদ, সরকার, যত্নশীল ও পরিবারগুলো একত্রিত হলে পরিস্থিতি কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায়, সে সম্পর্কে কিছু পরামর্শ তুলে ধরা হলো-

এ ক্ষেত্রে প্রথমেই সরকারি ও বেসরকারি উভয় ধরনের অভ্যন্তরীণ জায়গায় শতভাগ ধূমপানমুক্ত পরিবেশ তৈরি এবং তা প্রয়োগ করতে হবে। জনসচেতনতা বাড়াতে হবে। অনেক যত্নশীল ব্যক্তি ধূমপানের ঝুঁকিকে মূল্যায়ন করেন না, বিশেষ করে বাসা-বাড়ির ভেতরে ধূমপানকে। ধূমপায়ী ও অধূমপায়ী উভয়ের জন্যই শিক্ষামূলক প্রচারণা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

বাতাস চলাচলের জায়গা উন্মুক্ত বা উন্নত করা যথেষ্ট কার্যকর নয়। ধূমপানের ধোঁয়ার উৎস্য এড়িয়ে চলা জরুরি। উদাহরণ- ধূমপায়ীদের দরজা-জানালা থেকে বেশ ধূরে গিয়ে ধূমপান করা উচিত। অন্তঃসত্ত্বা নারীদের জন্য পরোক্ষ ধূমপান এড়িয়ে চলা জরুরি। তা না হলে এর প্রভাব জরায়ুতে পড়ে (শিশু জন্মর সময় ওজন কম ও অকাল জন্ম)।

স্বাস্থ নীতিমালায় শিশুদের মধ্যে পরোক্ষ ধূমপানের সংস্পর্শ পর্যবেক্ষণ, স্বাস্থ্য জরিপে সংস্পর্শের প্রশ্নাবলী একীভূত করা এবং নিয়মিত শিশুর স্বাস্থ্য পরীক্ষা অন্তর্ভুক্ত করা উচিত। পরোক্ষ ধূমপান কখনো হালকা ঝুঁকিপূর্ণ নয়। এটি বিশ্বজুড়ে শিশুদের মধ্যে অসুস্থতা, বিকাশের ব্যাঘাত ও মৃত্যুর জন্য প্রধান কারণ। যদিও বিশ্বের কিছু অঞ্চলে এর সংস্পর্শের মাত্রা কমছে, জনসংখ্যা বৃদ্ধি, বার্ধক্য ও অসম নীতির কারণে অনেক অঞ্চলের শিশুরা এখনো ভোগান্তিতে রয়েছে। শ্বাসযন্ত্রের রোগের কারণে মৃত্যু থেকে শুরু করে দীর্ঘমেয়াদি এপিজেনেটিক পরিবর্তন পর্যন্ত সব প্রমানাদি এতটাই শক্তিশালী, যা অবহেলা করা যায় না। আর শিশুদের পরোক্ষ ধূমপান থেকে রক্ষা করতে নীতি, সচেতনতার পাশাপাশি পরিবার ও প্রতিবেশীদের সতর্ক ও সচেতন হতে হবে।
 
বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ  

এই বিভাগের আরও খবর
সকালের নাশতায় যে ভুল করবেন না
সকালের নাশতায় যে ভুল করবেন না
অ্যালোভেরার যত গুণ
অ্যালোভেরার যত গুণ
যে কারণে খাবেন আদা চা
যে কারণে খাবেন আদা চা
ছুটির দিনে ত্বকের যত্নে ঘরোয়া ফেসপ্যাক
ছুটির দিনে ত্বকের যত্নে ঘরোয়া ফেসপ্যাক
শীত এলেই চুলকাতে থাকে মাথার ত্বক, যেভাবে নেবেন চুলের যত্ন
শীত এলেই চুলকাতে থাকে মাথার ত্বক, যেভাবে নেবেন চুলের যত্ন
ব্যায়ামের উষ্ণতায় সুস্থ থাকুন
ব্যায়ামের উষ্ণতায় সুস্থ থাকুন
সকালে ডিম খাওয়ার ৫ উপকার
সকালে ডিম খাওয়ার ৫ উপকার
সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা
সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা
বরফ শীতল রূপচর্চা
বরফ শীতল রূপচর্চা
ঠোঁটের যত্নে ঘরেই লিপজেল তৈরি করবেন যেভাবে
ঠোঁটের যত্নে ঘরেই লিপজেল তৈরি করবেন যেভাবে
খালি পেটে গরম পানি পান কি স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী?
খালি পেটে গরম পানি পান কি স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী?
অতিরিক্ত কফি পানে কি স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়তে পারে?
অতিরিক্ত কফি পানে কি স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়তে পারে?
সর্বশেষ খবর
আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি
আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি

২ মিনিট আগে | জাতীয়

হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ
হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ

৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

১২ বছর পর ফিরছে ‘রাউডি রাঠোর’, থাকছেন না অক্ষয় কুমার
১২ বছর পর ফিরছে ‘রাউডি রাঠোর’, থাকছেন না অক্ষয় কুমার

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

গাজীপুরের নতুন জেলা প্রশাসক আজাদ জাহান
গাজীপুরের নতুন জেলা প্রশাসক আজাদ জাহান

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে খালে পড়ে শিশুর মৃত্যু
নোয়াখালীতে খালে পড়ে শিশুর মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কর্ণফুলী নদীর অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে সাত দিনের আল্টিমেটাম
কর্ণফুলী নদীর অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে সাত দিনের আল্টিমেটাম

২৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জিপিএ-৫ প্রাপ্ত কৃতি সন্তানদের সংবর্ধনা দিলো আবুল খায়ের গ্রুপ
জিপিএ-৫ প্রাপ্ত কৃতি সন্তানদের সংবর্ধনা দিলো আবুল খায়ের গ্রুপ

২৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

খাগড়াছড়ি কারাগার থেকে দুই হাজতির পলায়ন, গ্রেপ্তার ১
খাগড়াছড়ি কারাগার থেকে দুই হাজতির পলায়ন, গ্রেপ্তার ১

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাড়ে ১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ: এস আলমসহ ৬৭ জনের নামে মামলা
সাড়ে ১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ: এস আলমসহ ৬৭ জনের নামে মামলা

৩১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে পুলিশ ফাঁড়ির উদ্বোধন
গাজীপুরে পুলিশ ফাঁড়ির উদ্বোধন

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট দিন, এলাকার উন্নয়নের দায়িত্ব আমার : মীর হেলাল
ধানের শীষে ভোট দিন, এলাকার উন্নয়নের দায়িত্ব আমার : মীর হেলাল

৩৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

১২০০ কোটি টাকা পাচারে সালমানসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে ১৭ মামলা
১২০০ কোটি টাকা পাচারে সালমানসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে ১৭ মামলা

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ইউনাইটেড ফাইন্যান্স পেল বাংলাদেশ ফিনটেক অ্যাওয়ার্ড
ইউনাইটেড ফাইন্যান্স পেল বাংলাদেশ ফিনটেক অ্যাওয়ার্ড

৪৯ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

আলী আমজদের ঘড়ির সামনে টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
আলী আমজদের ঘড়ির সামনে টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের যৌক্তিক দাবি মেনে নেওয়ার আহ্বান বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের যৌক্তিক দাবি মেনে নেওয়ার আহ্বান বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

শিবচরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা
শিবচরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ষড়যন্ত্র ব্যর্থ হবে, নির্বাচন হবেই : গয়েশ্বর
ষড়যন্ত্র ব্যর্থ হবে, নির্বাচন হবেই : গয়েশ্বর

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

সবজি বাজার থেকে সিংড়া থানা আওয়ামী লীগের সভাপতির গ্রেফতার
সবজি বাজার থেকে সিংড়া থানা আওয়ামী লীগের সভাপতির গ্রেফতার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের ৩ নেতা গ্রেফতার
গাইবান্ধায় আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের ৩ নেতা গ্রেফতার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনালের কর্মকাণ্ডে ক্ষুব্ধ আবু সাঈদ হত্যা মামলার সাক্ষী
ট্রাইব্যুনালের কর্মকাণ্ডে ক্ষুব্ধ আবু সাঈদ হত্যা মামলার সাক্ষী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসছে, ষড়যন্ত্রও তত বাড়ছে: দুলু
নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসছে, ষড়যন্ত্রও তত বাড়ছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নেপাল–ভারত ম্যাচ খেলতে কাল দুপুরে আসছেন হামজা
নেপাল–ভারত ম্যাচ খেলতে কাল দুপুরে আসছেন হামজা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজধানীতে ৬ লাখ টাকার জাল নোটসহ গ্রেফতার দুই
রাজধানীতে ৬ লাখ টাকার জাল নোটসহ গ্রেফতার দুই

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে ধানের শীষের প্রচারণায় মহিলা সমাবেশ
সিরাজগঞ্জে ধানের শীষের প্রচারণায় মহিলা সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘১৩ নভেম্বর আওয়ামী লীগ মাঠে নামলে জনগণ প্রতিশোধ নেবে’
‘১৩ নভেম্বর আওয়ামী লীগ মাঠে নামলে জনগণ প্রতিশোধ নেবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানের শীষে ভোট চেয়ে বরিশালে রিকশার‍্যালি
ধানের শীষে ভোট চেয়ে বরিশালে রিকশার‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
নারীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেতা-কর্মী গ্রেফতার ও বন্দর ইজারার প্রতিবাদে বাম জোটের বিক্ষোভ
নেতা-কর্মী গ্রেফতার ও বন্দর ইজারার প্রতিবাদে বাম জোটের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!
বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি
বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা
জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী
৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ
হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়
মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়
উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা
এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে

মাঠে ময়দানে

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক
রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড
দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন

প্রথম পৃষ্ঠা