শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ অক্টোবর, ২০২৫

আরপিও সংস্কার

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

গোলাম রাব্বানী
প্রিন্ট ভার্সন
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংস্কারে এবার ছোটবড় প্রায় ৪৪টি পরিবর্তনের প্রস্তাব দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। যেখানে একক প্রার্থীর আসনে ‘না’ ভোট এবং জোটের প্রার্থীকে নিজ দলের প্রতীকে ভোট করার কথাও বলা হয়েছে। এ ছাড়া আরপিও সংস্কারে ইভিএমের বিধান যেমন বাদ দেওয়া হয়েছে, তেমন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সংজ্ঞায় সশস্ত্র বাহিনী যুক্ত, অনিয়মে পুরোনো আসনের ভোট বাতিলের ক্ষমতা পুনর্বহালের প্রস্তাবও দিয়েছে ইসি।

তবে নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সুপারিশ ও ঐকমত্য কমিশনের মতামতের পর একগুচ্ছ প্রস্তাব ইসি আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠালেও শেষ পর্যন্ত কী কী সংস্কার চূড়ান্ত হবে, তা সরকারের ওপরই নির্ভর করছে। আরপিও সংস্কারের বিষয়ে সোমবার নির্বাচন কমিশনের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ বলেন, ‘আরপিও সংশোধনের প্রস্তাবটা এখন আইন লেজিসলেটিভ বিভাগে অপেক্ষমাণ আছে। আমরা আশা করি অচিরেই এটা পেয়ে যাব।’ এদিকে প্রথম সংসদ নির্বাচনের আগে ১৯৭২ সালের গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশে (আরপিও) প্রার্থীর নির্বাচনি ব্যয় নির্ধারণ করে দেওয়া হয় ২০ হাজার টাকা। এরপর বাড়াতে বাড়াতে সবশেষ দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এ ব্যয় ধরা হয় সর্বোচ্চ ২৫ লাখ টাকা। কিন্তু ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে প্রার্থীদের নির্দিষ্ট ব্যয়সীমা তুলে দিতে চায় নির্বাচন কমিশন। এর পরিবর্তে ভোটারপ্রতি ১০ টাকা ব্যয় বেঁধে দেওয়ার প্রস্তাব তুলেছে তারা। ইসির এ প্রস্তাব আরপিওতে যুক্ত হলে সাড়ে ৭ লাখ ভোটারের আসনে একজন প্রার্থী ৭৫ লাখ টাকা ব্যয় করারও সুযোগ পাবেন। নির্বাচনব্যবস্থা যুগোপযোগী করার লক্ষ্যে এবার আরপিওতে নতুন অনেক বিষয় যেমন যুক্ত হতে যাচ্ছে, তেমন অনেক কিছু বাদও পড়ছে।

১৯৭২ সালের ডিসেম্বরে আরপিও জারি হয়। এ নিয়ে অন্তত ১৪ বার নানান ধরনের সংস্কার এসেছে। এ ক্ষেত্রে বিভিন্ন অনুচ্ছেদ, দফা, উপদফা বা করণিকসহ ২৪১টি বিষয়ে সংযোজন-বিয়োজন হয়েছে। সংখ্যা হিসাব বিবেচনায় নিলে এবার তৃতীয় সর্বোচ্চ সংশোধন আসতে যাচ্ছে আরপিওতে। সবশেষ ২০০৮-২০০৯ সালে আরপিওতে বড় ধরনের পরিবর্তন ঘটে। বড় সংস্কার আসে ২০০১ সালেও।

এবার ছোটবড় প্রায় ৪৪টি পরিবর্তনের প্রস্তাব রেখে আরপিও সংশোধনের খসড়া ২ সেপ্টেম্বর আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছে এ এম এম নাসির উদ্দিনের নেতৃত্বাধীন কমিশন। এতে একক প্রার্থীর আসনে ‘না’ ভোট চালু ও জোট করলেও প্রার্থীকে নিজ দলের প্রতীকে ভোট করার মতো প্রস্তাব রয়েছে। এসব প্রস্তাব আইন মন্ত্রণালয়ে যাচাইবাছাই হয়ে উপদেষ্টা পরিষদের অনুমোদনের পর রাষ্ট্রপতি আরপিওর অধ্যাদেশ জারি করবেন। আরপিও সম্পর্কে জানতে চাইলে নির্বাচন কমিশনার আবদুর রহমানেল মাছউদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘এবার বেশ কিছু নতুন বিষয় যুক্ত করা হয়েছে। আমরা আরপিও সংশোধন প্রস্তাব চূড়ান্ত করে পাঠিয়েছি। এখন আইন মন্ত্রণালয় যাচাইবাছাই করছে। এরপর উপদেষ্টা পরিষদে অনুমোদন হতে হবে, তারপর অর্ডিন্যান্স করে পাঠাবে। সবটাই যে পাঠাবে, এটাও আমরা বলতে পারি না। যোগ-বিয়োগ দুটোই হতে পারে। এটা এখন সরকারের বিবেচনার বিষয়। প্রবাসীদের জন্য এবার পোস্টাল ভোটিংয়ের বিষয়টি যুক্ত করা হয়েছে। অনলাইন নিবন্ধনসহ ভোটিং পদ্ধতির বিষয়গুলোও তুলে ধরা হয়েছে। বাদ দেওয়া হয়েছে ইভিএম।’ কেমন সংস্কার হচ্ছে সে বিষয়ে নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সদস্য, ইসির সাবেক অতিরিক্ত সচিব জেসমিন টুলী গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘কতগুলো সংস্কার হলো, সেটা বিষয় নয়। ব্যাপার হলো ব্যাসিক কী কী পরিবর্তন এসেছিল। ২০০১ সালে এসেছিল বড় পরিবর্তন, ২০০৮-২০০৯ সালে এসেছিল বেশ কিছু পরিবর্তন। এবার আরপিওতে কী সংযোজন হলো, কী বিয়োজন হলো তা অধ্যাদেশ হলে বুঝতে পারব।’

তিনি বলেন, ‘আরপিওতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীতে প্রতিরক্ষা কর্মবিভাগ যুক্ত করা হয় প্রথমবার ২০০১ সালে। এ সময় রাজনৈতিক দল নিবন্ধন প্রথা শুরু হয়, কিন্তু অপশনাল ছিল। ২০০৯ সালে দল নিবন্ধন বাধ্যতামূলক করা হয়। স্বচ্ছ ব্যালট বাক্স, ছবিসহ ভোটার তালিকা, এনআইডি কার্ড চালু, না-ভোট চালুসহ অনেক সংস্কার আসে।’ ১৯৯১, ১৯৯৬, ২০০১, ২০০৮ সালের পর ২০২৫ সালে ভালো পরিবর্তন আসতে যাচ্ছে বলে মনে করেন জেসমিন টুলী।

তিনি বলেন, ‘রাজনৈতিক দলের জন্য আচরণবিধি ছিল না, ১৯৯১ সালে একটা নীতিমালা করা হয়। ১৯৯৬ সালে আইনে ব্যাকআপ দেওয়া হয়। নির্বাচন করতে হলে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন নিতে হবে, এটা বড় বিষয়, যা ২০০৮ সালে বাধ্যতামূলক করা হয়।’

আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সংজ্ঞায় সশস্ত্র বাহিনী ২০০১ সালের আরপিওতে থাকলেও ২০০৯ সালে বাদ দেওয়া হয়। এবার ফের প্রতিরক্ষা বিভাগ যুক্ত করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। ১৯৮৬ সালে প্রথমবারের মতো পাঁচটি আসনে একজনের প্রার্থী হওয়ার বিধান যুক্ত করা হয় জানিয়ে জেসমিন টুলী বলেন, ‘আরপিওতে আগে একজন কটি আসনে ভোট করবেন, তা উল্লেখ ছিল না, নতুন দফা যুক্ত করে ১৯৮৬ সালে পাঁচটি আসন সীমাবদ্ধ করা হয়। ২০০৮-২০০৯-এ এসে তা তিনটি আসনে সীমাবদ্ধ করা হয়।’

নির্বাচনি ব্যয়ের বিষয়ে ইসির সাবেক অতিরিক্ত সচিব জেসমিন টুলী বলেন, ‘শুরুতে ব্যয় নির্ধারণ করে দেওয়া হলেও মাঝখানে তা ছিল না। আরপিওর বিধানটি বাদ দেওয়া হয়। ১৯৭২ সালে ২০ হাজার টাকা নির্ধারণ হয়। এরপর ১৯৮৭ সালে সীমা তুলে দেওয়া হয়। ফের নির্বাচন ব্যয়ের বিধান যুক্ত করা হয় ১৯৮৫ সালে। ১৯৯১ ও ১৯৯৬ সালে ৩ লাখ টাকা, ২০০১ সালে ৫ লাখ টাকা, ২০০৮ সালে ১৫ লাখ টাকা ও ২০১৩ সালে ২৫ লাখ টাকা নির্ধারণ করা হয় আরপিওতে।’

বর্তমানে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর নির্বাচনি ব্যয় সর্বোচ্চ ২৫ লাখ টাকা। সব সংসদীয় আসনের জন্য ব্যয়ের সর্বোচ্চ সীমা একই। কিন্তু দেশে ২ লাখ ভোটারের নির্বাচনি আসন যেমন রয়েছে, তেমন ৭ লাখেরও আছে। ভোটার সংখ্যার তারতম্যের মধ্যে একই ব্যয়সীমাকে অনেকে অসামঞ্জস্যপূর্ণ মনে করেন। এমন প্রেক্ষাপটে প্রার্থীর ব্যয় ভোটারপ্রতি ১০ টাকা করার কথা বলছে নির্বাচন কমিশন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামি রাষ্ট্র কায়েমে আলেমদের ঐক্যের বিকল্প নেই
ইসলামি রাষ্ট্র কায়েমে আলেমদের ঐক্যের বিকল্প নেই
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
খাগড়াছড়িতে তিন মামলা, ১৪৪ ধারা বহাল
খাগড়াছড়িতে তিন মামলা, ১৪৪ ধারা বহাল
বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন
বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন
শাপলা নয় প্রতীক নিতে হবে তালিকা থেকে
শাপলা নয় প্রতীক নিতে হবে তালিকা থেকে
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫
নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ
নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ
এনসিপিকে শাপলা দিলে আপত্তি নেই
এনসিপিকে শাপলা দিলে আপত্তি নেই
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে
গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা
গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
মালয়েশিয়ায় বন্দী বাংলাদেশির পরিচয় জানতে হাইকমিশনের বিজ্ঞপ্তি
মালয়েশিয়ায় বন্দী বাংলাদেশির পরিচয় জানতে হাইকমিশনের বিজ্ঞপ্তি

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়
ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল জলদস্যুতা করেছে : এরদোয়ান
ইসরায়েল জলদস্যুতা করেছে : এরদোয়ান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাষাসৈনিক আহমদ রফিক আর নেই
ভাষাসৈনিক আহমদ রফিক আর নেই

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ১০ হাজারের বেশি শিশু চিরস্থায়ী শারীরিক ক্ষতির শিকার
গাজায় ১০ হাজারের বেশি শিশু চিরস্থায়ী শারীরিক ক্ষতির শিকার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড্ডা থানায় নতুন ওসি
বাড্ডা থানায় নতুন ওসি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেয়ার বিক্রিতে ওপেনএআই-এর মূল্য দাঁড়াল ৫০০ বিলিয়ন ডলার
শেয়ার বিক্রিতে ওপেনএআই-এর মূল্য দাঁড়াল ৫০০ বিলিয়ন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শুক্র গ্রহের কাছে লুকানো গ্রহাণু, ভবিষ্যতে পৃথিবীর জন্য ঝুঁকি
শুক্র গ্রহের কাছে লুকানো গ্রহাণু, ভবিষ্যতে পৃথিবীর জন্য ঝুঁকি

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাউথইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হলো 'বাংলার ম্যাথ টিম চ্যাম্পিয়নশিপ ২০২৫'
সাউথইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হলো 'বাংলার ম্যাথ টিম চ্যাম্পিয়নশিপ ২০২৫'

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পর্যটকে ভরপুর কক্সবাজার
পর্যটকে ভরপুর কক্সবাজার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলন্ত ট্রেন থেকে পড়ে গেল কিশোর
চলন্ত ট্রেন থেকে পড়ে গেল কিশোর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা
তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তুরাগ নদে নৌকাডুবি, দুই শিশু নিখোঁজ
তুরাগ নদে নৌকাডুবি, দুই শিশু নিখোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নৌকা থেকে নদীতে পড়ে কিশোর নিখোঁজ
নৌকা থেকে নদীতে পড়ে কিশোর নিখোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের
পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুবা ডাইভিংয়ে নয়, মৃত্যুসনদে জুবিন গার্গের মৃত্যুর কারণ ভিন্ন
স্কুবা ডাইভিংয়ে নয়, মৃত্যুসনদে জুবিন গার্গের মৃত্যুর কারণ ভিন্ন

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সব সম্প্রদায়ের জন্য নিরাপদ চট্টগ্রাম গড়তে চাই: মেয়র শাহাদাত
সব সম্প্রদায়ের জন্য নিরাপদ চট্টগ্রাম গড়তে চাই: মেয়র শাহাদাত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জালে আটকা গন্ধগোকুল উদ্ধার, পরে অবমুক্ত
জালে আটকা গন্ধগোকুল উদ্ধার, পরে অবমুক্ত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৯তম বিসিএস পরীক্ষা ১০ অক্টোবর, কেন্দ্র শুধু ঢাকায়
৪৯তম বিসিএস পরীক্ষা ১০ অক্টোবর, কেন্দ্র শুধু ঢাকায়

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে স্বামী নিহত, স্ত্রী আহত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে স্বামী নিহত, স্ত্রী আহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যারা ইমামদের মাইনাসের চেষ্টা করেছে, আল্লাহ তাদের মাইনাস করেছেন’
‘যারা ইমামদের মাইনাসের চেষ্টা করেছে, আল্লাহ তাদের মাইনাস করেছেন’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বন্দুকসহ গ্রেফতার ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বন্দুকসহ গ্রেফতার ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুবিয়া-নিগারের ব্যাটে জয় ছোঁয়া দূরত্বে বাংলাদেশ
রুবিয়া-নিগারের ব্যাটে জয় ছোঁয়া দূরত্বে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা
গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন
বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানদের বিপক্ষে টস হেরে ফিল্ডিংয়ে টাইগাররা
আফগানদের বিপক্ষে টস হেরে ফিল্ডিংয়ে টাইগাররা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা আটকে যেভাবে আন্তর্জাতিক সমুদ্র আইন লঙ্ঘন করল ইসরায়েল
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা আটকে যেভাবে আন্তর্জাতিক সমুদ্র আইন লঙ্ঘন করল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ঘূর্ণিঝড় নিয়ে বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
ঘূর্ণিঝড় নিয়ে বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন সেনাদের যুদ্ধ প্রস্তুতির নির্দেশ, যা বললো রাশিয়া
মার্কিন সেনাদের যুদ্ধ প্রস্তুতির নির্দেশ, যা বললো রাশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে তবলা-হাঁসসহ ৫০ প্রতীকের অপশন দিল ইসি
এনসিপিকে তবলা-হাঁসসহ ৫০ প্রতীকের অপশন দিল ইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রফি বিতর্কে ভারতকে ধুয়ে দিলেন এবি ডি ভিলিয়ার্স
ট্রফি বিতর্কে ভারতকে ধুয়ে দিলেন এবি ডি ভিলিয়ার্স

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় বিশ্বজুড়ে নিন্দার ঝড়
গাজা ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় বিশ্বজুড়ে নিন্দার ঝড়

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাগামী ফ্লোটিলা থেকে গ্রেটা থুনবার্গসহ কয়েকজন অধিকারকর্মী আটক
গাজাগামী ফ্লোটিলা থেকে গ্রেটা থুনবার্গসহ কয়েকজন অধিকারকর্মী আটক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্লোটিলা থেকে আটক ২২৩ জনকে ইউরোপে পাঠাবে ইসরায়েল, জাহাজগুলোর ভাগ্যে কী আছে?
ফ্লোটিলা থেকে আটক ২২৩ জনকে ইউরোপে পাঠাবে ইসরায়েল, জাহাজগুলোর ভাগ্যে কী আছে?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো বিলিয়নিয়ার ক্লাবে শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো বিলিয়নিয়ার ক্লাবে শাহরুখ খান

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি বাতিল করলেন কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট
ইসরায়েলের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি বাতিল করলেন কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজামুখী এখন মাত্র চারটি নৌযান, বাকিগুলো আটক : ফ্লোটিলা ট্র্যাকার
গাজামুখী এখন মাত্র চারটি নৌযান, বাকিগুলো আটক : ফ্লোটিলা ট্র্যাকার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস, সাত জেলায় বন্যার শঙ্কা
ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস, সাত জেলায় বন্যার শঙ্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুমুদ ফ্লোটিলা আটকানোর প্রতিবাদে ইতালিতে সাধারণ ধর্মঘটের ডাক
সুমুদ ফ্লোটিলা আটকানোর প্রতিবাদে ইতালিতে সাধারণ ধর্মঘটের ডাক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেটা থুনবার্গদের জাহাজে ইসরায়েলি সেনা, যা জানা গেল
গ্রেটা থুনবার্গদের জাহাজে ইসরায়েলি সেনা, যা জানা গেল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে বজ্রপাতে বিএনপি নেতাসহ নিহত ২
যশোরে বজ্রপাতে বিএনপি নেতাসহ নিহত ২

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী কোনো নৌযান অবরোধ ভাঙতে পারেনি, দাবি ইসরায়েলের
গাজামুখী কোনো নৌযান অবরোধ ভাঙতে পারেনি, দাবি ইসরায়েলের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হস্তক্ষেপের নিন্দা মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হস্তক্ষেপের নিন্দা মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা কী?
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা কী?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্ব্যবহারের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের, এনসিপির দুঃখ প্রকাশ
দুর্ব্যবহারের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের, এনসিপির দুঃখ প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজাগামী ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি বাধা, যুক্তরাজ্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া
গাজাগামী ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি বাধা, যুক্তরাজ্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত লাখ ফেডারেল কর্মীকে ছাঁটাইয়ের শঙ্কা, শাটডাউন এড়ানোর উপায় দেখছে না যুক্তরাষ্ট্র
সাত লাখ ফেডারেল কর্মীকে ছাঁটাইয়ের শঙ্কা, শাটডাউন এড়ানোর উপায় দেখছে না যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা বিনিময়
হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা বিনিময়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের নেতৃত্বে নির্বাচনে অংশ নেবে বিএনপি : হুমায়ুন কবীর
তারেক রহমানের নেতৃত্বে নির্বাচনে অংশ নেবে বিএনপি : হুমায়ুন কবীর

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দোকানের ওপর উল্টে পড়লো নিয়ন্ত্রণহীন বাস, তিনজন নিহত
দোকানের ওপর উল্টে পড়লো নিয়ন্ত্রণহীন বাস, তিনজন নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুশ তেল ক্রয়কারী দেশকে টার্গেট করে কাজের প্রতিশ্রুতি জি-৭ মন্ত্রীদের
রুশ তেল ক্রয়কারী দেশকে টার্গেট করে কাজের প্রতিশ্রুতি জি-৭ মন্ত্রীদের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন
বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের
পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ শুরু টাইগার-আফগান লড়াই, শক্তিতে কারা এগিয়ে?
আজ শুরু টাইগার-আফগান লড়াই, শক্তিতে কারা এগিয়ে?

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফ্লোটিলায় আক্রমণের জেরে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের বহিষ্কার করলো কলম্বিয়া
ফ্লোটিলায় আক্রমণের জেরে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের বহিষ্কার করলো কলম্বিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত
১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে গেল মানবতার বহর
আটকে গেল মানবতার বহর

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

এক পর্দা, দশ প্রজন্ম
এক পর্দা, দশ প্রজন্ম

শোবিজ

যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের
যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের

মাঠে ময়দানে

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬
ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬

নগর জীবন

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন
বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা

নগর জীবন

নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ
নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত
ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত

দেশগ্রাম

গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা
গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং
সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং

মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন

সম্পাদকীয়

ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু
ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু

নগর জীবন

বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে
বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে

নগর জীবন

জলাবদ্ধতা
জলাবদ্ধতা

সম্পাদকীয়

ব্যাঙের নাও
ব্যাঙের নাও

ডাংগুলি

খাগড়াছড়িতে তিন মামলা, ১৪৪ ধারা বহাল
খাগড়াছড়িতে তিন মামলা, ১৪৪ ধারা বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

ফুল ও পাখি
ফুল ও পাখি

ডাংগুলি

রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে

সম্পাদকীয়

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপিকে শাপলা দিলে আপত্তি নেই
এনসিপিকে শাপলা দিলে আপত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা