শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৯ আগস্ট, ২০২৫

শিল্পী এস এম সুলতানের বলবান কৃষকরা

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
শিল্পী এস এম সুলতানের বলবান কৃষকরা

বাংলা চিত্রকলার ইতিহাসে এস এম সুলতান এক অবিস্মরণীয় নাম। একাধারে তিনি ছিলেন ব্যতিক্রমী এক শিল্পী, অন্যদিকে এক নির্লোভ সাধক, যিনি শিল্পকে কখনোই পণ্যে রূপ দেননি। তিনি ছিলেন লোকজ ঐতিহ্য, কৃষি, প্রকৃতি ও শ্রমজীবী মানুষের শিল্পদর্শনের প্রতিভূ। তাঁর তুলির টানে যেমন ধরা দিয়েছে বাংলার সজীব মাটি, তেমনি উচ্চারিত হয়েছে বাংলার কৃষকের মহিমা ও মর্যাদা।

গত এপ্রিলে শিল্পী এস এম সুলতানের জন্মভিটা নড়াইল শহরে যাওয়ার সুযোগ হয়েছিল। ভাবলাম শিল্পী এস এম সুলতান সংগ্রহশালাটা দেখে যাই। শিল্পীর ভাবনার জায়গাটাতে নিজের ভাবনার মিল খুঁজে পাই। চল্লিশ বছরের বেশি সময় যে ছুটে চলেছি গ্রাম থেকে গ্রামে, কৃষকের কাছ থেকে আরেক কৃষকের কাছে, এই কাজটা করছি, আমার নিজস্ব একটা স্বপ্ন আছে, একটা ইচ্ছে আছে। শিল্পী এস এম সুলতানের মতো আমিও চেয়েছি দেশের কৃষকরা হোক সবচেয়ে বলবান, তাঁদের পেশিতে থাকুক তাবৎ শক্তি। টিকে থাকার প্রশ্নে দেশে কৃষকের লড়াইটাই তো সবচেয়ে বেশি।

যাই হোক, শিল্পী এস এম সুলতান সংগ্রহশালায় পৌঁছাতেই সাদরে অভ্যর্থনা জানালেন কিউরেটর তন্দ্রা মুখার্জি। সদাহাস্য এক তরুণী। জানালেন তিনি নিজেও ছিলেন সুলতানের ছাত্রী। তিনি পরিচয় করিয়ে দেন সুলতানের শিল্পের অন্তর্নিহিত ভাবের সঙ্গে। বলেন, সুলতানের ছবিগুলোতে এমন সব দিক উঠে আসে, যা সাধারণ চোখে দেখা যায় না। যেমন- প্রকৃতির নিঃশব্দ ভাষা, মানুষের অব্যক্ত সংগ্রাম ও জীবনধারার গভীর রূপান্তর।

১৯২৪ সালের ১০ আগস্ট, নড়াইল জেলার এক প্রত্যন্ত গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন শেখ মোহাম্মদ সুলতান। গ্রামের মানুষ তাঁকে ডাকত লাল মিয়া নামে। দরিদ্র কৃষক পরিবারের এই সন্তান ছোটবেলা থেকেই ছবি আঁকায় ডুবে থাকতেন। তাঁর গ্রামের পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া চিত্রা নদীর সৌন্দর্য আর গ্রামীণ জীবনের প্রাণময়তা ছোট্ট লাল মিয়ার মনে এমন দাগ কেটে দেয়, যা পরবর্তী জীবনে ক্যানভাসে ছাপ ফেলেছিল গভীরভাবে। প্রথাগত শিক্ষায় সুলতান কখনোই নিজেকে খাপ খাওয়াতে পারেননি। কলকাতা আর্ট স্কুলে ভর্তি হলেও তিনি সার্টিফিকেটের চেয়ে জীবনের অভিজ্ঞতাকে বেশি মূল্য দেন। পরবর্তী জীবনে ভারত, ইরান, ইরাক, কুয়েত, যুক্তরাষ্ট্রসহ বহু দেশ ঘুরে বেড়িয়েছেন। কিন্তু সব ভ্রমণ শেষে তিনি ফিরে এসেছেন নিজের মাটিতে, নড়াইলে।

শিল্পী এস এম সুলতানের বলবান কৃষকরাএস এম সুলতান ছিলেন আপনভোলা এক শিল্পী। চিত্রা নদীর তীরঘেঁষা পুরুলিয়া গ্রামে নিমগ্ন থাকতে চেয়েছেন আজীবন। থাকতে চাননি আলোচনায় বা চাননি তাঁকে নিয়ে মাতামাতি হোক। আপন জগৎ নিয়েই তিনি থাকতে চেয়েছেন। অপূর্ব বাঁশি বাজাতেন। বাজাতেন তবলা। বিশ্বখ্যাত কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় যখন তাঁকে ‘ম্যান অব অ্যাচিভমেন্ট’ সম্মাননা প্রদান করল তখনো তিনি বললেন, ‘শিল্পের কখনো পুরস্কার হয় না। শিল্পের ভার তো প্রকৃতি স্বীয় হাতে প্রদান করে।’ সংগ্রহশালায় ২৩টি মূল ছবি রাখা আছে। আর ৫৪টি রেপ্লিকা রাখা হয়েছে সংগ্রহশালার বাইরের দেয়ালে। সুলতানের ক্যানভাসে প্রধান চরিত্র ছিল বাংলার কৃষক, যে কৃষক তাঁর বাস্তব জীবনে রুগ্ণ, ক্লান্ত ও সংগ্রামী। তাঁকে তিনি রূপ দিয়েছেন এক গৌরবময়, বলিষ্ঠ, পেশিবহুল মানবদেহে। তাঁর ভাষায়, ‘আমার অতিকায় ছবিগুলোর কৃষকের অতিকায় দেহ এই প্রশ্নই জাগায় যে, ওরা কৃশ কেন? ওরা রুগ্ন কেন- যাঁরা আমাদের অন্ন জোগায়। ফসল ফলায়।’

এই প্রশ্ন তাঁর শিল্পের কেন্দ্রবিন্দু। তিনি বিশ্বাস করতেন, বাংলার কৃষক শুধুই চাষাবাদকারী নন, বরং জাতির মেরুদণ্ড। তাঁর তুলির মাধ্যমে তিনি এটাই বোঝাতে চেয়েছেন, দেশের সম্পদ উৎপাদনের পেছনে যাঁরা আছেন, তাঁরা মর্যাদা ও গৌরবে সজ্জিত হওয়ার দাবি রাখেন। তাঁর ছবিতে ঘুরে-ফিরে আসে ধানের খেত, গরুর গাড়ি, নদী, গাছপালা, শ্রমজীবী মানুষ। এগুলো শুধু নান্দনিকতা নয়, একটি দার্শনিক অবস্থান। গ্রামীণ প্রেক্ষাপটে সুলতানের চিত্রকর্ম শ্রেণিদ্বন্দ্ব ও কৃষিনির্ভর অর্থনীতির নির্মম বাস্তবতাকেও উন্মোচিত করে।

একবার সব্যসাচী লেখক সৈয়দ শামসুল হক এক অনুষ্ঠানে আমাকে বলেছিলেন, এস এম সুলতানের কথা। তিনি বলেছিলেন, ‘আমাদের সভ্যতা, সংস্কৃতি, অর্থনীতি, জীবনযাপন, জন্ম-মৃত্যু, বিবাহ নিয়ে আচার-আচরণ সবকিছুর ভিত্তিতে রয়েছে কৃষি এবং কৃষিভিত্তিক এ দেশের অর্থনীতি, কৃষিভিত্তিক এ দেশের সংস্কৃতি এবং কৃষি এ দেশের স্বপ্নের নিয়ামক। এই স্বপ্ন দেখেছিলেন, এস এম সুলতান। তিনি তাঁর ছবির পর ছবিতে এঁকেছেন কৃষিভিত্তিক সভ্যতার ছবি, কৃষকের স্বপ্নের ছবি, কৃষকের শ্রম-ঘাম তাঁর ছবি এবং কৃষককে তিনি দেখিয়েছেন বলিষ্ঠ দৌর্দণ্ড চেতনার মানুষ হিসেবে। সমৃদ্ধ বলবান কৃষক হিসেবে। আমরা তো দেখেছি শিল্পী সুলতানের মতো এত বলিষ্ঠভাবে কৃষক জীবনের, কৃষক মেধা, কৃষি উৎপাদনে, এমন ছবি আর কেউ আঁকেনি।’

এস এম সুলতান শিশুদের জন্য গড়ে তুলেছিলেন ‘শিশুস্বর্গ’ নামে এক অনন্য শিক্ষাকেন্দ্র। আঁকাআঁকি শেখানো, নৈতিকতা ও প্রকৃতির প্রতি ভালোবাসা জাগানো ছিল এর মূল লক্ষ্য। এমনকি শিশুদের জন্য বানিয়ে ফেলেন একটি বিশাল নৌকা, যা এখনো তাঁর ভালোবাসার নিদর্শন হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। তিনি শিশুদের নিয়ে নৌকায় করে ঘুরতে যেতে চেয়েছিলেন সুন্দরবনে। নৌকাটি সংরক্ষিত আছে চিত্রা নদীর পাড়ে।

১৯৫৩ সালে সুলতান নড়াইলে ‘নন্দনকানন’ নামে একটি প্রাইমারি স্কুল, একটি হাইস্কুল ও একটি আর্ট স্কুল গড়ে তুলেছিলেন। জীবনের শেষ ভাগে এসে তৈরি করেন ‘চারুপীঠ’। তাঁর ছাত্রদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য বিমানেশ চন্দ্র বিশ্বাস ও বলদেব অধিকারীর সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়। তাঁরা স্মৃতিচারণায় বলেছেন, কীভাবে সুলতান তাঁদের শিখিয়েছেন মাটি ও মানুষের সঙ্গে আত্মিক সম্পর্ক গড়ে তোলার শিল্প। এস এম সুলতান কখনোই যশ, খ্যাতি বা অর্থবিত্তকে প্রাধান্য দেননি। আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পেয়েও তিনি নড়াইলেই থেকে গেছেন, দূরে থেকেছেন শহরের গ্ল্যামার ও শিল্প বাজারের মোহ থেকে। তিনি ছিলেন নিভৃতচারী, ছিলেন মাটির কাছাকাছি। তাঁর জীবনদর্শন বলেছে- শিল্প হলো মানুষের প্রকৃত চেতনা বিকাশের মাধ্যম। তাঁর চিত্রশিল্পে যেমন ছিল দারিদ্র্যের বাস্তবতা, তেমনি ছিল ঐতিহ্যবাহী লোকসংস্কৃতির প্রতি ভালোবাসা। তিনি স্বপ্ন দেখতেন, বাউল, জারি, সারি, ভাটিয়ালির সুরে বাংলার খেটে খাওয়া মানুষ একদিন নিজের আত্মপরিচয় ফিরে পাবে। তাঁর ভাবনায় কৃষক কখনোই নিছক ভূমি চাষি ছিলেন না, তিনি ছিলেন এক সাংস্কৃতিক রূপকার।

বিমানেশ চন্দ্র বলছিলেন, এস এম সুলতান যে বলবান কৃষকের স্বপ্ন দেখেছেন সেই স্বপ্নের প্রতিচ্ছবি দেখতে পাই আপনার কাজে। আমিও স্বীকার করে নিই, মহান এই শিল্পীর চিন্তা আমাকে অনুপ্রাণিত করেছে। আমিও তাঁর মতো করে স্বপ্ন দেখেছি এমন এক বাংলাদেশের, যেখানে কৃষকই হবে সবচেয়ে শক্তিশালী। কৃষকই গতিশীল রাখবে সমাজ আর অর্থনীতি।

বলদেব অধিকারী বলেন, ‘এস এম সুলতানের ছবিতে বারবার উঠে এসেছে বাংলার গ্রামীণ জীবন আর প্রকৃতির রূপ। তাঁর তুলিতে দেখা যায় সবুজ ধানের খেত, স্বচ্ছ জলভরা নদী, দাঁড়টানা মাঝি, মাছধরার দৃশ্য, গ্রামের গৃহবধূ আর বলিষ্ঠ কৃষক। তিনি কৃষকদের এঁকেছেন একধরনের অতিমানবীয় শক্তিমত্তার চেহারায়। পেশিবহুল, দৃঢ়, কর্মঠ। যদিও বাস্তবে সেই সময়ের কৃষকরা এতটা বলশালী ছিলেন না, সুলতান তাঁদের দেখেছেন এক সম্মানের জায়গা থেকে। যাঁরা আমাদের অন্ন জোগান, দেশের অর্থনীতি টিকিয়ে রাখেন, তাঁদের তিনি দৃঢ় ও শক্তিশালী রূপেই কল্পনা করেছেন। শুধু কৃষকই নয়, গাঁয়ের নারীরাও তাঁর ছবিতে শক্তিময় ও বলিষ্ঠ রূপে ধরা দিয়েছেন।’

সুলতান মূলত জলরং ও তেলরঙে ছবি আঁকতেন। তবে তাঁর ব্যবহৃত কাগজ ও রঙের মান ছিল বেশ সাধারণ। কিছু ছবি তিনি কয়লা দিয়েও এঁকেছেন। এ কারণে অনেক ছবি সময়ের সঙ্গে সঙ্গে নষ্ট হয়ে গেছে।

শিল্পীর রোপণ করা নাগলিঙ্গম, আমসহ বিভিন্ন গাছ এখনো ছায়া দিচ্ছে তাঁর বসতভিটায়। তন্দ্রা আমাদের দেখালেন শিল্পীর থাকার ঘর, ব্যবহার্য বিষয়াদি, বসার চেয়ার, পরনের কাপড়। সবই সংরক্ষণ করা হয়েছে ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে দেখাতে। ১৯৯৪ সালের ১০ অক্টোবর তিনি পরপারে পাড়ি জমান। তাঁর সমাধি সংগ্রহশালার পাশেই, প্রিয় নদীর তীরে, প্রিয় গাছের ছায়ায়। কিন্তু তাঁর ভাবনা, তাঁর ক্যানভাস, তাঁর দর্শন এখনো প্রতিটি শিল্পপ্রেমী হৃদয়ে গেঁথে আছে। আজ, ২০২৫ সালে এসে তাঁর জন্মের ১০১ বছর পূর্ণ হতে যাচ্ছে। কিন্তু তাঁর রেখে যাওয়া প্রশ্ন আজও প্রাসঙ্গিক- ‘যাঁরা আমাদের অন্ন জোগায়, তাঁরা কৃশ কেন?’ হয়তো আগামী প্রজন্ম এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পাবে সুলতানের ছবিতে, খুঁজে পাবে এই শিল্পীর প্রেমে গড়া মানুষের শিল্পদর্শনে। এস এম সুলতান আমাদের শিখিয়েছেন শিল্প হতে পারে প্রতিরোধের ভাষা, হতে পারে মাটির সঙ্গে আত্মিক যোগাযোগের অনন্য মাধ্যম। তাঁর জীবন একটাই বার্তা দেয়- জীবনকে ভালোবেসে, মাটি ও মানুষকে ভালোবেসে শিল্পকে সাধন করাই হলো সত্যিকারের শিল্পচর্চা। আমাদের কর্তব্য হবে শিল্পী দেশের কৃষি ও কৃষককে যেমন মর্যাদায় ভেবেছেন, সে মর্যাদায় অধিষ্ঠ করার জন্য নিরন্তর কাজ করে যাওয়া।

লেখক : মিডিয়াব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নড়বড়ে রেলপথ
নড়বড়ে রেলপথ
দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি
দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি
মানসম্মত শিক্ষার জন্য জাতীয়করণ চাই
মানসম্মত শিক্ষার জন্য জাতীয়করণ চাই
হালাল উপার্জন ইবাদত কবুলের শর্ত
হালাল উপার্জন ইবাদত কবুলের শর্ত
মাছ চাষে চাই আধুনিক প্রযুক্তি
মাছ চাষে চাই আধুনিক প্রযুক্তি
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
লাল-সবুজের জয়
লাল-সবুজের জয়
মানবতার বহরে হামলা
মানবতার বহরে হামলা
শান্তির জন্য যুদ্ধ!
শান্তির জন্য যুদ্ধ!
শান্তি মানবতা মধ্যপন্থার ধর্ম ইসলাম
শান্তি মানবতা মধ্যপন্থার ধর্ম ইসলাম
জাতীয় উদ্যানেও প্রাণীদের অপমৃত্যু
জাতীয় উদ্যানেও প্রাণীদের অপমৃত্যু
দেশের অবস্থা কোন দিকে
দেশের অবস্থা কোন দিকে
সর্বশেষ খবর
ভিয়ারিয়ালকে হারিয়ে ফের শীর্ষে রিয়াল মাদ্রিদ
ভিয়ারিয়ালকে হারিয়ে ফের শীর্ষে রিয়াল মাদ্রিদ

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়াবহ হামলা ও গণহত্যা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল: হামাস
গাজায় ভয়াবহ হামলা ও গণহত্যা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল: হামাস

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক

৫৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহারে সম্মতি দিয়েছে ইসরায়েল : দাবি ট্রাম্পের
গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহারে সম্মতি দিয়েছে ইসরায়েল : দাবি ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ীদের টুঁটি চেপে ধরার নিষ্ঠুরতা আর কত
ব্যবসায়ীদের টুঁটি চেপে ধরার নিষ্ঠুরতা আর কত

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ৯৩টি হামলা, নিহত অন্তত ৭০
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ৯৩টি হামলা, নিহত অন্তত ৭০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলকে হারাল চেলসি
শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলকে হারাল চেলসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকট কাটছে না এনসিপিতে
সংকট কাটছে না এনসিপিতে

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুবিনকে বিষ খাইয়ে হত্যা করা হয়েছে: দাবি গ্রেপ্তার হওয়া সহশিল্পীর
জুবিনকে বিষ খাইয়ে হত্যা করা হয়েছে: দাবি গ্রেপ্তার হওয়া সহশিল্পীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক
চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সান্ডারল্যান্ডকে হারিয়ে জয়ে ফিরলো ম্যানইউ
সান্ডারল্যান্ডকে হারিয়ে জয়ে ফিরলো ম্যানইউ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৫ লিটারের বদলে ৬২১ লিটারের ভুয়া বিল পেলেন ফারহান
৩৫ লিটারের বদলে ৬২১ লিটারের ভুয়া বিল পেলেন ফারহান

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেমাদাসায় ভারতের অনুশীলনের সময় মাঠে সাপ
প্রেমাদাসায় ভারতের অনুশীলনের সময় মাঠে সাপ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নোয়াখালীর হাতিয়ায় নৌবাহিনীর অভিযান: কয়লাসহ ০৩ ট্রলার আটক
নোয়াখালীর হাতিয়ায় নৌবাহিনীর অভিযান: কয়লাসহ ০৩ ট্রলার আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আয়ারল্যান্ড সিরিজের সূচি প্রকাশ করল বিসিবি
আয়ারল্যান্ড সিরিজের সূচি প্রকাশ করল বিসিবি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাংকিং খাতে দক্ষ এমডির চরম সংকট : গভর্নর
ব্যাংকিং খাতে দক্ষ এমডির চরম সংকট : গভর্নর

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের বর্বরতা প্রকাশ করলেন ফ্লোটিলা থেকে আটক থাকা সাংবাদিক
ইসরায়েলের বর্বরতা প্রকাশ করলেন ফ্লোটিলা থেকে আটক থাকা সাংবাদিক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ভারতীয় শিক্ষার্থী নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ভারতীয় শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ি-গুইমারায় জারিকৃত ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার
খাগড়াছড়ি-গুইমারায় জারিকৃত ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৫
গাজীপুরে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৫

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ সদস্যকে মারধর-চাঁদা দাবি, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার বিরুদ্ধে মামলা
পুলিশ সদস্যকে মারধর-চাঁদা দাবি, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার বিরুদ্ধে মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোটি ডলারের স্টেডিয়াম নয়, হাসপাতাল দরকার: দাবি মরক্কোর জেন-জিদের
কোটি ডলারের স্টেডিয়াম নয়, হাসপাতাল দরকার: দাবি মরক্কোর জেন-জিদের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা ইলিশ রক্ষায় বরিশালে অভিযান, জরিমানা
মা ইলিশ রক্ষায় বরিশালে অভিযান, জরিমানা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় সাময়িক বোমা হামলা বন্ধ করেছে ইসরায়েল
গাজায় সাময়িক বোমা হামলা বন্ধ করেছে ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় আসলে কৃষকরা ফারমার্স কার্ড পাবেন : টুকু
বিএনপি ক্ষমতায় আসলে কৃষকরা ফারমার্স কার্ড পাবেন : টুকু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিল ‘শক্তি’, ভারতে রেড অ্যালার্ট জারি
প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিল ‘শক্তি’, ভারতে রেড অ্যালার্ট জারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে সালিশ বৈঠকে হাতুড়ির আঘাতে শ্রমিকের মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে সালিশ বৈঠকে হাতুড়ির আঘাতে শ্রমিকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গৃহবধূকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগ
গৃহবধূকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতে ইসলামীকে ভোট না দেওয়ার আহ্বান হেফাজত আমিরের
জামায়াতে ইসলামীকে ভোট না দেওয়ার আহ্বান হেফাজত আমিরের

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হামাস প্রস্তাবে রাজি হওয়ায় ইসরায়েলকে গাজায় হামলা থামাতে বললেন ট্রাম্প
হামাস প্রস্তাবে রাজি হওয়ায় ইসরায়েলকে গাজায় হামলা থামাতে বললেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐশ্বরিয়া ও ক্যাটরিনার সঙ্গে কেন সম্পর্ক ভেঙেছিল সালমানের?
ঐশ্বরিয়া ও ক্যাটরিনার সঙ্গে কেন সম্পর্ক ভেঙেছিল সালমানের?

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘ইস্টার্ন ন্যাটোতে’ রূপ নিতে পারে পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি: ইসহাক দার
‘ইস্টার্ন ন্যাটোতে’ রূপ নিতে পারে পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি: ইসহাক দার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমরাহ নিয়মে কড়াকড়ি, মানতে হবে যে ১০ নির্দেশনা
ওমরাহ নিয়মে কড়াকড়ি, মানতে হবে যে ১০ নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আবুধাবিতে ৬৬ কোটি টাকার লটারি জিতলেন বাংলাদেশি ট্যাক্সি ড্রাইভার
আবুধাবিতে ৬৬ কোটি টাকার লটারি জিতলেন বাংলাদেশি ট্যাক্সি ড্রাইভার

১৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ট্রাম্পের নির্দেশ উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৭
ট্রাম্পের নির্দেশ উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৭

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্লোটিলার দুটি নৌযানে ড্রোন হামলার নির্দেশ দেন নেতানিয়াহু, দাবি রিপোর্টে
ফ্লোটিলার দুটি নৌযানে ড্রোন হামলার নির্দেশ দেন নেতানিয়াহু, দাবি রিপোর্টে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হালট্রিপ কেলেঙ্কারির হোতা তাজবীর আটক, ফেসবুকে যা লিখলেন জুলকার
হালট্রিপ কেলেঙ্কারির হোতা তাজবীর আটক, ফেসবুকে যা লিখলেন জুলকার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ধারণ ক্ষমতার চেয়েও বেশি মরদেহ পড়ে আছে ঢামেকের মর্গের হিমঘরে, আদালতের দ্বারস্থ পুলিশ
ধারণ ক্ষমতার চেয়েও বেশি মরদেহ পড়ে আছে ঢামেকের মর্গের হিমঘরে, আদালতের দ্বারস্থ পুলিশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি সানা জাবেদের সঙ্গে সংসার ভাঙছে শোয়েব মালিকের
সত্যিই কি সানা জাবেদের সঙ্গে সংসার ভাঙছে শোয়েব মালিকের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিল ‘শক্তি’, ভারতে রেড অ্যালার্ট জারি
প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিল ‘শক্তি’, ভারতে রেড অ্যালার্ট জারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজ দিয়ে ফিরছেন রোহিত-কোহলি
অস্ট্রেলিয়া সিরিজ দিয়ে ফিরছেন রোহিত-কোহলি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের ২০ দফা প্রস্তাবে কী ছিল? কিসে কিসে রাজি হামাস
ট্রাম্পের ২০ দফা প্রস্তাবে কী ছিল? কিসে কিসে রাজি হামাস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটি ডলারের স্টেডিয়াম নয়, হাসপাতাল দরকার: দাবি মরক্কোর জেন-জিদের
কোটি ডলারের স্টেডিয়াম নয়, হাসপাতাল দরকার: দাবি মরক্কোর জেন-জিদের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরে ঘূর্ণিঝড়, বন্যার আভাস
অক্টোবরে ঘূর্ণিঝড়, বন্যার আভাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহানকে প্রশংসায় ভাসালেন জাকের আলী
সোহানকে প্রশংসায় ভাসালেন জাকের আলী

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় সেনাদের অভিযান সীমিত করার নির্দেশ ইসরায়েলের
গাজায় সেনাদের অভিযান সীমিত করার নির্দেশ ইসরায়েলের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে ফিলিস্তিনি সম্মেলন আয়োজন করবে মিশর : হামাস
গাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে ফিলিস্তিনি সম্মেলন আয়োজন করবে মিশর : হামাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সড়কে চাঁদাবাজির প্রতিবাদ করায় অতিরিক্ত এসপি’র ওপর হামলা
সড়কে চাঁদাবাজির প্রতিবাদ করায় অতিরিক্ত এসপি’র ওপর হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে গেম খেলতে গিয়ে হেনস্তার শিকার অক্ষয়কন্যা
অনলাইনে গেম খেলতে গিয়ে হেনস্তার শিকার অক্ষয়কন্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দল অনুগত প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না : রিজভী
দল অনুগত প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আলহামদুলিল্লাহ সফল হতে পেরেছি: শরিফুল
আলহামদুলিল্লাহ সফল হতে পেরেছি: শরিফুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সবচেয়ে নিরাপদ শহর হিসেবে আবারও শীর্ষে কলকাতা
ভারতের সবচেয়ে নিরাপদ শহর হিসেবে আবারও শীর্ষে কলকাতা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে মর্যাদা বৃদ্ধির বিশেষ ১০ আমল
আল্লাহর কাছে মর্যাদা বৃদ্ধির বিশেষ ১০ আমল

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজা নিয়ে ট্রাম্পের প্রস্তাবে হামাসের সম্মতি, বিশ্বনেতাদের প্রতিক্রিয়া
গাজা নিয়ে ট্রাম্পের প্রস্তাবে হামাসের সম্মতি, বিশ্বনেতাদের প্রতিক্রিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ অক্টোবর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-চীনের বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় হয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ-চীনের বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় হয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে আলো ছড়িয়ে ওয়ানডেতেও ডাক পেলেন সাইফ
টি-টোয়েন্টিতে আলো ছড়িয়ে ওয়ানডেতেও ডাক পেলেন সাইফ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় ব্যারিস্টার আহসান হাবিব গ্রেফতার
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় ব্যারিস্টার আহসান হাবিব গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির মনোনয়ন পাচ্ছেন কারা
বিএনপির মনোনয়ন পাচ্ছেন কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আগস্টে ডলারের বিপরীতে শক্তিশালী টাকার মান
আগস্টে ডলারের বিপরীতে শক্তিশালী টাকার মান

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি হোয়াইটওয়াশের সুযোগ
আরেকটি হোয়াইটওয়াশের সুযোগ

মাঠে ময়দানে

নারী বাউলশিল্পীর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী আটক
নারী বাউলশিল্পীর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী আটক

নগর জীবন

বেগমপাড়া যেভাবে লুটেরাদের ঠিকানা
বেগমপাড়া যেভাবে লুটেরাদের ঠিকানা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সংকট কাটছে না এনসিপিতে
সংকট কাটছে না এনসিপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের নিরাপদ শহরের তালিকায় শীর্ষে কলকাতা
ভারতের নিরাপদ শহরের তালিকায় শীর্ষে কলকাতা

পূর্ব-পশ্চিম

আইপিও খরায় শেয়ারবাজার
আইপিও খরায় শেয়ারবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক
চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত এসপির ওপর হামলা
অতিরিক্ত এসপির ওপর হামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর মানে স্থায়ী অস্থিরতা
পিআর মানে স্থায়ী অস্থিরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রী-শাশুড়ি মিলে যুবককে হত্যাচেষ্টা
স্ত্রী-শাশুড়ি মিলে যুবককে হত্যাচেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের কথা রাখলেন না নেতানিয়াহু
ট্রাম্পের কথা রাখলেন না নেতানিয়াহু

প্রথম পৃষ্ঠা

অবরোধ প্রত্যাহার জনজীবন স্বাভাবিক খাগড়াছড়িতে
অবরোধ প্রত্যাহার জনজীবন স্বাভাবিক খাগড়াছড়িতে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরায় সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি আটক ৩
উত্তরায় সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি আটক ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

নারায়ণগঞ্জ রুটে নারী ট্রেনচালকের ওপর হামলা
নারায়ণগঞ্জ রুটে নারী ট্রেনচালকের ওপর হামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে আজ থেকে নিষিদ্ধ ওয়ান টাইম ইউজ প্লাস্টিক
সচিবালয়ে আজ থেকে নিষিদ্ধ ওয়ান টাইম ইউজ প্লাস্টিক

পেছনের পৃষ্ঠা

মহাসড়কে প্রাইভেট কার থামিয়ে ডাকাতি
মহাসড়কে প্রাইভেট কার থামিয়ে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্যের শেষ চেষ্টা কমিশনের
ঐক্যের শেষ চেষ্টা কমিশনের

প্রথম পৃষ্ঠা

ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজন নয়
ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় বুদ্ধের শিক্ষা ভূমিকা রাখতে পারে
বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় বুদ্ধের শিক্ষা ভূমিকা রাখতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল থেকে নামিয়ে হত্যা
মোটরসাইকেল থেকে নামিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমুদ্রে নিখোঁজ পাঁচ জেলে
সমুদ্রে নিখোঁজ পাঁচ জেলে

দেশগ্রাম

বন্দর সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা
বন্দর সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী পাচ্ছে জাপান
ইতিহাসে প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী পাচ্ছে জাপান

প্রথম পৃষ্ঠা

সুমুদ ফ্লোটিলায় হামলার প্রতিবাদে ইউটিএলের মানববন্ধন
সুমুদ ফ্লোটিলায় হামলার প্রতিবাদে ইউটিএলের মানববন্ধন

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ পয়সার ভ্যাকসিন ২০ টাকা
৮০ পয়সার ভ্যাকসিন ২০ টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা