শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৯ আগস্ট, ২০২৫

শিল্পী এস এম সুলতানের বলবান কৃষকরা

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
শিল্পী এস এম সুলতানের বলবান কৃষকরা

বাংলা চিত্রকলার ইতিহাসে এস এম সুলতান এক অবিস্মরণীয় নাম। একাধারে তিনি ছিলেন ব্যতিক্রমী এক শিল্পী, অন্যদিকে এক নির্লোভ সাধক, যিনি শিল্পকে কখনোই পণ্যে রূপ দেননি। তিনি ছিলেন লোকজ ঐতিহ্য, কৃষি, প্রকৃতি ও শ্রমজীবী মানুষের শিল্পদর্শনের প্রতিভূ। তাঁর তুলির টানে যেমন ধরা দিয়েছে বাংলার সজীব মাটি, তেমনি উচ্চারিত হয়েছে বাংলার কৃষকের মহিমা ও মর্যাদা।

গত এপ্রিলে শিল্পী এস এম সুলতানের জন্মভিটা নড়াইল শহরে যাওয়ার সুযোগ হয়েছিল। ভাবলাম শিল্পী এস এম সুলতান সংগ্রহশালাটা দেখে যাই। শিল্পীর ভাবনার জায়গাটাতে নিজের ভাবনার মিল খুঁজে পাই। চল্লিশ বছরের বেশি সময় যে ছুটে চলেছি গ্রাম থেকে গ্রামে, কৃষকের কাছ থেকে আরেক কৃষকের কাছে, এই কাজটা করছি, আমার নিজস্ব একটা স্বপ্ন আছে, একটা ইচ্ছে আছে। শিল্পী এস এম সুলতানের মতো আমিও চেয়েছি দেশের কৃষকরা হোক সবচেয়ে বলবান, তাঁদের পেশিতে থাকুক তাবৎ শক্তি। টিকে থাকার প্রশ্নে দেশে কৃষকের লড়াইটাই তো সবচেয়ে বেশি।

যাই হোক, শিল্পী এস এম সুলতান সংগ্রহশালায় পৌঁছাতেই সাদরে অভ্যর্থনা জানালেন কিউরেটর তন্দ্রা মুখার্জি। সদাহাস্য এক তরুণী। জানালেন তিনি নিজেও ছিলেন সুলতানের ছাত্রী। তিনি পরিচয় করিয়ে দেন সুলতানের শিল্পের অন্তর্নিহিত ভাবের সঙ্গে। বলেন, সুলতানের ছবিগুলোতে এমন সব দিক উঠে আসে, যা সাধারণ চোখে দেখা যায় না। যেমন- প্রকৃতির নিঃশব্দ ভাষা, মানুষের অব্যক্ত সংগ্রাম ও জীবনধারার গভীর রূপান্তর।

১৯২৪ সালের ১০ আগস্ট, নড়াইল জেলার এক প্রত্যন্ত গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন শেখ মোহাম্মদ সুলতান। গ্রামের মানুষ তাঁকে ডাকত লাল মিয়া নামে। দরিদ্র কৃষক পরিবারের এই সন্তান ছোটবেলা থেকেই ছবি আঁকায় ডুবে থাকতেন। তাঁর গ্রামের পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া চিত্রা নদীর সৌন্দর্য আর গ্রামীণ জীবনের প্রাণময়তা ছোট্ট লাল মিয়ার মনে এমন দাগ কেটে দেয়, যা পরবর্তী জীবনে ক্যানভাসে ছাপ ফেলেছিল গভীরভাবে। প্রথাগত শিক্ষায় সুলতান কখনোই নিজেকে খাপ খাওয়াতে পারেননি। কলকাতা আর্ট স্কুলে ভর্তি হলেও তিনি সার্টিফিকেটের চেয়ে জীবনের অভিজ্ঞতাকে বেশি মূল্য দেন। পরবর্তী জীবনে ভারত, ইরান, ইরাক, কুয়েত, যুক্তরাষ্ট্রসহ বহু দেশ ঘুরে বেড়িয়েছেন। কিন্তু সব ভ্রমণ শেষে তিনি ফিরে এসেছেন নিজের মাটিতে, নড়াইলে।

শিল্পী এস এম সুলতানের বলবান কৃষকরাএস এম সুলতান ছিলেন আপনভোলা এক শিল্পী। চিত্রা নদীর তীরঘেঁষা পুরুলিয়া গ্রামে নিমগ্ন থাকতে চেয়েছেন আজীবন। থাকতে চাননি আলোচনায় বা চাননি তাঁকে নিয়ে মাতামাতি হোক। আপন জগৎ নিয়েই তিনি থাকতে চেয়েছেন। অপূর্ব বাঁশি বাজাতেন। বাজাতেন তবলা। বিশ্বখ্যাত কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় যখন তাঁকে ‘ম্যান অব অ্যাচিভমেন্ট’ সম্মাননা প্রদান করল তখনো তিনি বললেন, ‘শিল্পের কখনো পুরস্কার হয় না। শিল্পের ভার তো প্রকৃতি স্বীয় হাতে প্রদান করে।’ সংগ্রহশালায় ২৩টি মূল ছবি রাখা আছে। আর ৫৪টি রেপ্লিকা রাখা হয়েছে সংগ্রহশালার বাইরের দেয়ালে। সুলতানের ক্যানভাসে প্রধান চরিত্র ছিল বাংলার কৃষক, যে কৃষক তাঁর বাস্তব জীবনে রুগ্ণ, ক্লান্ত ও সংগ্রামী। তাঁকে তিনি রূপ দিয়েছেন এক গৌরবময়, বলিষ্ঠ, পেশিবহুল মানবদেহে। তাঁর ভাষায়, ‘আমার অতিকায় ছবিগুলোর কৃষকের অতিকায় দেহ এই প্রশ্নই জাগায় যে, ওরা কৃশ কেন? ওরা রুগ্ন কেন- যাঁরা আমাদের অন্ন জোগায়। ফসল ফলায়।’

এই প্রশ্ন তাঁর শিল্পের কেন্দ্রবিন্দু। তিনি বিশ্বাস করতেন, বাংলার কৃষক শুধুই চাষাবাদকারী নন, বরং জাতির মেরুদণ্ড। তাঁর তুলির মাধ্যমে তিনি এটাই বোঝাতে চেয়েছেন, দেশের সম্পদ উৎপাদনের পেছনে যাঁরা আছেন, তাঁরা মর্যাদা ও গৌরবে সজ্জিত হওয়ার দাবি রাখেন। তাঁর ছবিতে ঘুরে-ফিরে আসে ধানের খেত, গরুর গাড়ি, নদী, গাছপালা, শ্রমজীবী মানুষ। এগুলো শুধু নান্দনিকতা নয়, একটি দার্শনিক অবস্থান। গ্রামীণ প্রেক্ষাপটে সুলতানের চিত্রকর্ম শ্রেণিদ্বন্দ্ব ও কৃষিনির্ভর অর্থনীতির নির্মম বাস্তবতাকেও উন্মোচিত করে।

একবার সব্যসাচী লেখক সৈয়দ শামসুল হক এক অনুষ্ঠানে আমাকে বলেছিলেন, এস এম সুলতানের কথা। তিনি বলেছিলেন, ‘আমাদের সভ্যতা, সংস্কৃতি, অর্থনীতি, জীবনযাপন, জন্ম-মৃত্যু, বিবাহ নিয়ে আচার-আচরণ সবকিছুর ভিত্তিতে রয়েছে কৃষি এবং কৃষিভিত্তিক এ দেশের অর্থনীতি, কৃষিভিত্তিক এ দেশের সংস্কৃতি এবং কৃষি এ দেশের স্বপ্নের নিয়ামক। এই স্বপ্ন দেখেছিলেন, এস এম সুলতান। তিনি তাঁর ছবির পর ছবিতে এঁকেছেন কৃষিভিত্তিক সভ্যতার ছবি, কৃষকের স্বপ্নের ছবি, কৃষকের শ্রম-ঘাম তাঁর ছবি এবং কৃষককে তিনি দেখিয়েছেন বলিষ্ঠ দৌর্দণ্ড চেতনার মানুষ হিসেবে। সমৃদ্ধ বলবান কৃষক হিসেবে। আমরা তো দেখেছি শিল্পী সুলতানের মতো এত বলিষ্ঠভাবে কৃষক জীবনের, কৃষক মেধা, কৃষি উৎপাদনে, এমন ছবি আর কেউ আঁকেনি।’

এস এম সুলতান শিশুদের জন্য গড়ে তুলেছিলেন ‘শিশুস্বর্গ’ নামে এক অনন্য শিক্ষাকেন্দ্র। আঁকাআঁকি শেখানো, নৈতিকতা ও প্রকৃতির প্রতি ভালোবাসা জাগানো ছিল এর মূল লক্ষ্য। এমনকি শিশুদের জন্য বানিয়ে ফেলেন একটি বিশাল নৌকা, যা এখনো তাঁর ভালোবাসার নিদর্শন হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। তিনি শিশুদের নিয়ে নৌকায় করে ঘুরতে যেতে চেয়েছিলেন সুন্দরবনে। নৌকাটি সংরক্ষিত আছে চিত্রা নদীর পাড়ে।

১৯৫৩ সালে সুলতান নড়াইলে ‘নন্দনকানন’ নামে একটি প্রাইমারি স্কুল, একটি হাইস্কুল ও একটি আর্ট স্কুল গড়ে তুলেছিলেন। জীবনের শেষ ভাগে এসে তৈরি করেন ‘চারুপীঠ’। তাঁর ছাত্রদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য বিমানেশ চন্দ্র বিশ্বাস ও বলদেব অধিকারীর সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়। তাঁরা স্মৃতিচারণায় বলেছেন, কীভাবে সুলতান তাঁদের শিখিয়েছেন মাটি ও মানুষের সঙ্গে আত্মিক সম্পর্ক গড়ে তোলার শিল্প। এস এম সুলতান কখনোই যশ, খ্যাতি বা অর্থবিত্তকে প্রাধান্য দেননি। আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পেয়েও তিনি নড়াইলেই থেকে গেছেন, দূরে থেকেছেন শহরের গ্ল্যামার ও শিল্প বাজারের মোহ থেকে। তিনি ছিলেন নিভৃতচারী, ছিলেন মাটির কাছাকাছি। তাঁর জীবনদর্শন বলেছে- শিল্প হলো মানুষের প্রকৃত চেতনা বিকাশের মাধ্যম। তাঁর চিত্রশিল্পে যেমন ছিল দারিদ্র্যের বাস্তবতা, তেমনি ছিল ঐতিহ্যবাহী লোকসংস্কৃতির প্রতি ভালোবাসা। তিনি স্বপ্ন দেখতেন, বাউল, জারি, সারি, ভাটিয়ালির সুরে বাংলার খেটে খাওয়া মানুষ একদিন নিজের আত্মপরিচয় ফিরে পাবে। তাঁর ভাবনায় কৃষক কখনোই নিছক ভূমি চাষি ছিলেন না, তিনি ছিলেন এক সাংস্কৃতিক রূপকার।

বিমানেশ চন্দ্র বলছিলেন, এস এম সুলতান যে বলবান কৃষকের স্বপ্ন দেখেছেন সেই স্বপ্নের প্রতিচ্ছবি দেখতে পাই আপনার কাজে। আমিও স্বীকার করে নিই, মহান এই শিল্পীর চিন্তা আমাকে অনুপ্রাণিত করেছে। আমিও তাঁর মতো করে স্বপ্ন দেখেছি এমন এক বাংলাদেশের, যেখানে কৃষকই হবে সবচেয়ে শক্তিশালী। কৃষকই গতিশীল রাখবে সমাজ আর অর্থনীতি।

বলদেব অধিকারী বলেন, ‘এস এম সুলতানের ছবিতে বারবার উঠে এসেছে বাংলার গ্রামীণ জীবন আর প্রকৃতির রূপ। তাঁর তুলিতে দেখা যায় সবুজ ধানের খেত, স্বচ্ছ জলভরা নদী, দাঁড়টানা মাঝি, মাছধরার দৃশ্য, গ্রামের গৃহবধূ আর বলিষ্ঠ কৃষক। তিনি কৃষকদের এঁকেছেন একধরনের অতিমানবীয় শক্তিমত্তার চেহারায়। পেশিবহুল, দৃঢ়, কর্মঠ। যদিও বাস্তবে সেই সময়ের কৃষকরা এতটা বলশালী ছিলেন না, সুলতান তাঁদের দেখেছেন এক সম্মানের জায়গা থেকে। যাঁরা আমাদের অন্ন জোগান, দেশের অর্থনীতি টিকিয়ে রাখেন, তাঁদের তিনি দৃঢ় ও শক্তিশালী রূপেই কল্পনা করেছেন। শুধু কৃষকই নয়, গাঁয়ের নারীরাও তাঁর ছবিতে শক্তিময় ও বলিষ্ঠ রূপে ধরা দিয়েছেন।’

সুলতান মূলত জলরং ও তেলরঙে ছবি আঁকতেন। তবে তাঁর ব্যবহৃত কাগজ ও রঙের মান ছিল বেশ সাধারণ। কিছু ছবি তিনি কয়লা দিয়েও এঁকেছেন। এ কারণে অনেক ছবি সময়ের সঙ্গে সঙ্গে নষ্ট হয়ে গেছে।

শিল্পীর রোপণ করা নাগলিঙ্গম, আমসহ বিভিন্ন গাছ এখনো ছায়া দিচ্ছে তাঁর বসতভিটায়। তন্দ্রা আমাদের দেখালেন শিল্পীর থাকার ঘর, ব্যবহার্য বিষয়াদি, বসার চেয়ার, পরনের কাপড়। সবই সংরক্ষণ করা হয়েছে ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে দেখাতে। ১৯৯৪ সালের ১০ অক্টোবর তিনি পরপারে পাড়ি জমান। তাঁর সমাধি সংগ্রহশালার পাশেই, প্রিয় নদীর তীরে, প্রিয় গাছের ছায়ায়। কিন্তু তাঁর ভাবনা, তাঁর ক্যানভাস, তাঁর দর্শন এখনো প্রতিটি শিল্পপ্রেমী হৃদয়ে গেঁথে আছে। আজ, ২০২৫ সালে এসে তাঁর জন্মের ১০১ বছর পূর্ণ হতে যাচ্ছে। কিন্তু তাঁর রেখে যাওয়া প্রশ্ন আজও প্রাসঙ্গিক- ‘যাঁরা আমাদের অন্ন জোগায়, তাঁরা কৃশ কেন?’ হয়তো আগামী প্রজন্ম এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পাবে সুলতানের ছবিতে, খুঁজে পাবে এই শিল্পীর প্রেমে গড়া মানুষের শিল্পদর্শনে। এস এম সুলতান আমাদের শিখিয়েছেন শিল্প হতে পারে প্রতিরোধের ভাষা, হতে পারে মাটির সঙ্গে আত্মিক যোগাযোগের অনন্য মাধ্যম। তাঁর জীবন একটাই বার্তা দেয়- জীবনকে ভালোবেসে, মাটি ও মানুষকে ভালোবেসে শিল্পকে সাধন করাই হলো সত্যিকারের শিল্পচর্চা। আমাদের কর্তব্য হবে শিল্পী দেশের কৃষি ও কৃষককে যেমন মর্যাদায় ভেবেছেন, সে মর্যাদায় অধিষ্ঠ করার জন্য নিরন্তর কাজ করে যাওয়া।

লেখক : মিডিয়াব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
চাওয়াপাওয়ার হিসাব
চাওয়াপাওয়ার হিসাব
জুলাইয়ের অর্জন সবার
জুলাইয়ের অর্জন সবার
চরের হিসাব দেবে কে
চরের হিসাব দেবে কে
ইসলামে ঐক্যের গুরুত্ব
ইসলামে ঐক্যের গুরুত্ব
হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে
হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে
চালকের ঘুমে খালে মাইক্রো
চালকের ঘুমে খালে মাইক্রো
রাজনীতিতে সহাবস্থান
রাজনীতিতে সহাবস্থান
সুন্নাহসম্মত লাইফস্টাইলে রয়েছে প্রভূত কল্যাণ
সুন্নাহসম্মত লাইফস্টাইলে রয়েছে প্রভূত কল্যাণ
ওদের সামলাতে হবে এখনই
ওদের সামলাতে হবে এখনই
বন্যা ও নদীভাঙন
বন্যা ও নদীভাঙন
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ক্বালবে জিকির জারির গুরুত্ব
ক্বালবে জিকির জারির গুরুত্ব
সর্বশেষ খবর
হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে
হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে

১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু
শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের গাজা দখলের পরিকল্পনার নিন্দা জানালো সৌদি আরব
ইসরায়েলের গাজা দখলের পরিকল্পনার নিন্দা জানালো সৌদি আরব

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত আরও ৭২ ফিলিস্তিনি
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত আরও ৭২ ফিলিস্তিনি

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যায় গ্রেফতার চারজন
গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যায় গ্রেফতার চারজন

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সেঞ্চুরির উৎসবে রানপাহাড়ে নিউজিল্যান্ড
সেঞ্চুরির উৎসবে রানপাহাড়ে নিউজিল্যান্ড

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানি বাহিনীর অভিযানে ৩৩ জঙ্গি নিহত
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানি বাহিনীর অভিযানে ৩৩ জঙ্গি নিহত

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় বৃষ্টির সম্ভাবনা

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ আগস্ট)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হলে রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বহাল, ছাত্রদলের সঙ্গে বসবে প্রশাসন
হলে রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বহাল, ছাত্রদলের সঙ্গে বসবে প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গ্রিসে সাগরে ঝড়ো হাওয়ায় দুই পর্যটকের মৃত্যু
গ্রিসে সাগরে ঝড়ো হাওয়ায় দুই পর্যটকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুখের গড়ন বুঝে চুলের কাট
মুখের গড়ন বুঝে চুলের কাট

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যে ঘটনায় রানি ও ঐশ্বরিয়ার বন্ধুত্ব ভেঙে চুরমার
যে ঘটনায় রানি ও ঐশ্বরিয়ার বন্ধুত্ব ভেঙে চুরমার

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘এশিয়া কাপে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ নিয়ে ঝুঁকি নেই’
‘এশিয়া কাপে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ নিয়ে ঝুঁকি নেই’

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘অ্যাপোলো ১৩’ মিশনের মহাকাশচারী জিম লাভেল আর নেই
‘অ্যাপোলো ১৩’ মিশনের মহাকাশচারী জিম লাভেল আর নেই

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনায় গণতন্ত্রে উত্তরণ অপেক্ষায় নির্বাচন
সেনায় গণতন্ত্রে উত্তরণ অপেক্ষায় নির্বাচন

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

অশ্বিনকে ছেড়ে দিয়ে স্যামসনকে দলে ভেড়াচ্ছে চেন্নাই?
অশ্বিনকে ছেড়ে দিয়ে স্যামসনকে দলে ভেড়াচ্ছে চেন্নাই?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্থিরতায় ফ্ল্যাটের বাজার, রডের দাম নিম্নমুখী
অস্থিরতায় ফ্ল্যাটের বাজার, রডের দাম নিম্নমুখী

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলে অস্ত্র রফতানি বন্ধের সিদ্ধান্ত জার্মানির
ইসরায়েলে অস্ত্র রফতানি বন্ধের সিদ্ধান্ত জার্মানির

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্রিদেশীয় সিরিজের ফাইনালে বাংলাদেশ
ত্রিদেশীয় সিরিজের ফাইনালে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার থেকে ঢাকায় ভ্যাপসা গরম বাড়তে পারে
শনিবার থেকে ঢাকায় ভ্যাপসা গরম বাড়তে পারে

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমিল্লায় ফুটবল ম্যাচ শেষে ফেরার পথে ট্রাক খাদে, স্কুলছাত্র নিহত
কুমিল্লায় ফুটবল ম্যাচ শেষে ফেরার পথে ট্রাক খাদে, স্কুলছাত্র নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফটিকছড়িতে ধানক্ষেতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
ফটিকছড়িতে ধানক্ষেতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ফুল কুড়াতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মাদ্রাসাছাত্রীর মৃত্যু
কুমিল্লায় ফুল কুড়াতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মাদ্রাসাছাত্রীর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালীগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে ব্যবসায়ী নিহত
কালীগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে ব্যবসায়ী নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই ঘোষণাপত্রে প্রত্যাশা পূরণ হয়নি: জাহিদুল ইসলাম
জুলাই ঘোষণাপত্রে প্রত্যাশা পূরণ হয়নি: জাহিদুল ইসলাম

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মৌসুম শুরুর আগেই বড় ধাক্কা চেলসি শিবিরে
মৌসুম শুরুর আগেই বড় ধাক্কা চেলসি শিবিরে

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে চোরাই মোটরসাইকেল উদ্ধার, গ্রেপ্তার ১
চাঁদপুরে চোরাই মোটরসাইকেল উদ্ধার, গ্রেপ্তার ১

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাবির ১৭ হলে ছাত্রদলের কমিটি অনুমোদন
জাবির ১৭ হলে ছাত্রদলের কমিটি অনুমোদন

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিংড়ায় চুরির অভিযোগে গণপিটুনি, যুবকের মৃত্যু
সিংড়ায় চুরির অভিযোগে গণপিটুনি, যুবকের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সাংবাদিক তুহিন হত্যার নেপথ্যে...
সাংবাদিক তুহিন হত্যার নেপথ্যে...

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলকাতায় ‌‘পার্টি অফিস’ খুলে আওয়ামী লীগের শেষরক্ষার চেষ্টা
কলকাতায় ‌‘পার্টি অফিস’ খুলে আওয়ামী লীগের শেষরক্ষার চেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জীবিতকে ‘জুলাই শহীদ’ দেখিয়ে এনসিপি নেতার বাণিজ্য!
জীবিতকে ‘জুলাই শহীদ’ দেখিয়ে এনসিপি নেতার বাণিজ্য!

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ইরানি নারীর বিরুদ্ধে ১১ স্বামীকে হত্যার অভিযোগ
এক ইরানি নারীর বিরুদ্ধে ১১ স্বামীকে হত্যার অভিযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গুণ্ডাকে এক ইঞ্চি ছাড় দাও, সে এক মাইল নিয়ে নেবে’
‘গুণ্ডাকে এক ইঞ্চি ছাড় দাও, সে এক মাইল নিয়ে নেবে’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপি থেকে পদত্যাগ করলেন শহীদ সাংবাদিক তুরাবের ভাই
এনসিপি থেকে পদত্যাগ করলেন শহীদ সাংবাদিক তুরাবের ভাই

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জন্মের চেয়েও ১০ লক্ষ বেশি মানুষের মৃত্যু জাপানে
জন্মের চেয়েও ১০ লক্ষ বেশি মানুষের মৃত্যু জাপানে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিগুণ শুল্কে ভারত থেকে পণ্য নেওয়া বন্ধ করলো অ্যামাজন-ওয়ালমার্ট
দ্বিগুণ শুল্কে ভারত থেকে পণ্য নেওয়া বন্ধ করলো অ্যামাজন-ওয়ালমার্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধ বন্ধে ‘নমনীয়তা’র বার্তা দিয়েছে হামাস
গাজায় যুদ্ধ বন্ধে ‘নমনীয়তা’র বার্তা দিয়েছে হামাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেন্ট মার্টিন মহাপরিকল্পনা চূড়ান্তের পথে
সেন্ট মার্টিন মহাপরিকল্পনা চূড়ান্তের পথে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা দখলের পরিকল্পনা, ভয়ংকর ক্ষোভের মুখে নেতানিয়াহু
গাজা দখলের পরিকল্পনা, ভয়ংকর ক্ষোভের মুখে নেতানিয়াহু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্লোরিডায় সাড়ে চার হাজার রোগীকে সেবা দিয়ে গ্রেফতার ‘ভুয়া নার্স’
ফ্লোরিডায় সাড়ে চার হাজার রোগীকে সেবা দিয়ে গ্রেফতার ‘ভুয়া নার্স’

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মাদুরোকে ধরিয়ে দেওয়ার পুরস্কার এবার দ্বিগুণ করল যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরিয়ে দেওয়ার পুরস্কার এবার দ্বিগুণ করল যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটি দখলের পরিকল্পনা অনুমোদন করল ইসরায়েলের মন্ত্রিসভা
গাজা সিটি দখলের পরিকল্পনা অনুমোদন করল ইসরায়েলের মন্ত্রিসভা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমরাহ ও হজযাত্রীদের জন্য সুখবর
ওমরাহ ও হজযাত্রীদের জন্য সুখবর

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রতিভাবান সেই ক্ষুদে ফুটবলার সোহানের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
প্রতিভাবান সেই ক্ষুদে ফুটবলার সোহানের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তৃষ্ণার হ্যাটট্রিকে তিমুরকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
তৃষ্ণার হ্যাটট্রিকে তিমুরকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোটার হতে আবেদন অর্ধলাখ প্রবাসীর, এগিয়ে আমিরাত-কম অস্ট্রেলিয়ায়
ভোটার হতে আবেদন অর্ধলাখ প্রবাসীর, এগিয়ে আমিরাত-কম অস্ট্রেলিয়ায়

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো অনেক সচিব নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে : ফারুক
এখনো অনেক সচিব নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে : ফারুক

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনের দেওয়া রোবোটিক হাত-পায়ে নতুন জীবন পেয়েছেন আহতরা : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চীনের দেওয়া রোবোটিক হাত-পায়ে নতুন জীবন পেয়েছেন আহতরা : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কারের দায়িত্ব পালনে অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ : মামুনুল হক
সংস্কারের দায়িত্ব পালনে অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ : মামুনুল হক

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া
এবার ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলকাতায় অফিস খুলে বাংলাদেশবিরোধী কার্যক্রম চালাচ্ছেন হাসিনা : রিজভী
কলকাতায় অফিস খুলে বাংলাদেশবিরোধী কার্যক্রম চালাচ্ছেন হাসিনা : রিজভী

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামানত বাতিলের ভয়ে পিআর পদ্ধতিতে ভোট চায় কিছু রাজনৈতিক দল : মেজর হাফিজ
জামানত বাতিলের ভয়ে পিআর পদ্ধতিতে ভোট চায় কিছু রাজনৈতিক দল : মেজর হাফিজ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ফের আলোচনায় বসবে ঐকমত্য কমিশন: আলী রীয়াজ
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ফের আলোচনায় বসবে ঐকমত্য কমিশন: আলী রীয়াজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্র করার মার্কিন পরিকল্পনা আংশিক অনুমোদন লেবাননের
হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্র করার মার্কিন পরিকল্পনা আংশিক অনুমোদন লেবাননের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশিমপুর কারাগার থেকে ৩ ফাঁসির আসামির পালানোর চেষ্টা, মামলা
কাশিমপুর কারাগার থেকে ৩ ফাঁসির আসামির পালানোর চেষ্টা, মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ন্ত্রণের পরিকল্পনা বন্ধে ইসরায়েলের প্রতি জাতিসংঘের আহ্বান
গাজা নিয়ন্ত্রণের পরিকল্পনা বন্ধে ইসরায়েলের প্রতি জাতিসংঘের আহ্বান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভ্যুত্থান-পরবর্তী যারা বদলাতে পারবে না, আগামী দিনে তারা প্রাসঙ্গিক থাকবে না : সাকি
অভ্যুত্থান-পরবর্তী যারা বদলাতে পারবে না, আগামী দিনে তারা প্রাসঙ্গিক থাকবে না : সাকি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবির হলগুলোতে কমিটি ঘোষণা ছাত্রদলের
ঢাবির হলগুলোতে কমিটি ঘোষণা ছাত্রদলের

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
ক্রাইম জোন গাজীপুর
ক্রাইম জোন গাজীপুর

প্রথম পৃষ্ঠা

জোটে মনোযোগী বিএনপি
জোটে মনোযোগী বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে সরব সম্ভাব্য আট প্রার্থী
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে সরব সম্ভাব্য আট প্রার্থী

নগর জীবন

ওষুধ পাচ্ছেন না থাইরয়েড ক্যানসারের রোগীরা
ওষুধ পাচ্ছেন না থাইরয়েড ক্যানসারের রোগীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী আটজন অন্য দলের প্রার্থীও সক্রিয়
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী আটজন অন্য দলের প্রার্থীও সক্রিয়

নগর জীবন

ভেটিভার : ভূমিধস রোধে এক জাদুকর ঘাস
ভেটিভার : ভূমিধস রোধে এক জাদুকর ঘাস

পরিবেশ ও জীবন

আয়নাঘরের উদ্ভাবক
আয়নাঘরের উদ্ভাবক

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে হাজার হাজার মিল চাতাল, ধানের গোলা
হারিয়ে গেছে হাজার হাজার মিল চাতাল, ধানের গোলা

নগর জীবন

বাজারে বৃষ্টির প্রভাব বাড়ছে পণ্যের দাম
বাজারে বৃষ্টির প্রভাব বাড়ছে পণ্যের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় হারাল শেষ সম্বল
পদ্মায় হারাল শেষ সম্বল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে প্রার্থীরা
ভোটের মাঠে প্রার্থীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফলোয়ারের শীর্ষে ১০ নায়িকা
ফলোয়ারের শীর্ষে ১০ নায়িকা

শোবিজ

ভারতকে ট্রাম্পের ‘না’
ভারতকে ট্রাম্পের ‘না’

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক মোড় ঘুরাতে তারা দাঙ্গা চায়
রাজনৈতিক মোড় ঘুরাতে তারা দাঙ্গা চায়

নগর জীবন

ডিপোতে রপ্তানি পণ্যের জট
ডিপোতে রপ্তানি পণ্যের জট

পেছনের পৃষ্ঠা

নিউইয়র্কে ডজনখানেক প্রতারক চক্র
নিউইয়র্কে ডজনখানেক প্রতারক চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আদিবাসী বিতর্ক উসকে অশান্ত করা হয় পাহাড়
আদিবাসী বিতর্ক উসকে অশান্ত করা হয় পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যালন ডি’অর লড়াইয়ে ইয়ামাল-দেম্বেলে
ব্যালন ডি’অর লড়াইয়ে ইয়ামাল-দেম্বেলে

মাঠে ময়দানে

শ্রীপুরে পিস্তল নিয়ে রেস্টুরেন্টে কিশোর-কিশোরী
শ্রীপুরে পিস্তল নিয়ে রেস্টুরেন্টে কিশোর-কিশোরী

পেছনের পৃষ্ঠা

৫৭ ভাগ বাড়িতে এডিসের লার্ভা
৫৭ ভাগ বাড়িতে এডিসের লার্ভা

নগর জীবন

এনসিপি ছাড়লেন শহীদ সাংবাদিক তুরাবের ভাই
এনসিপি ছাড়লেন শহীদ সাংবাদিক তুরাবের ভাই

নগর জীবন

রাজনৈতিক দলের মতামত নেবে ঐকমত্য কমিশন
রাজনৈতিক দলের মতামত নেবে ঐকমত্য কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় পার্টি কার দখলে
জাতীয় পার্টি কার দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিসা লিডারশিপ কনক্লেভ ২০২৫
ভিসা লিডারশিপ কনক্লেভ ২০২৫

নগর জীবন

বন্ধুর ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
বন্ধুর ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

নগর জীবন

নওগাঁ সীমান্ত দিয়ে ১৮ জন পুশইন
নওগাঁ সীমান্ত দিয়ে ১৮ জন পুশইন

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদা দাবিকে কেন্দ্র করে স্থানীয়দের হামলায় চবির দুই শিক্ষার্থী আহত
চাঁদা দাবিকে কেন্দ্র করে স্থানীয়দের হামলায় চবির দুই শিক্ষার্থী আহত

নগর জীবন

সাংবাদিক কাজল রিমনের মাগফিরাত কামনায় ক্র্যাবের দোয়া
সাংবাদিক কাজল রিমনের মাগফিরাত কামনায় ক্র্যাবের দোয়া

নগর জীবন

কাদায় বেহাল সড়ক, দুর্ভোগে শিক্ষার্থীরা
কাদায় বেহাল সড়ক, দুর্ভোগে শিক্ষার্থীরা

নগর জীবন