শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১১ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০০:২৫, সোমবার, ১১ আগস্ট, ২০২৫

অনিশ্চয়তা কাটেনি অর্থনীতিতে

সংকটেই আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, বলল সিপিডি

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
সংকটেই আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, বলল সিপিডি

অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্য বেসরকারি বিনিয়োগ বাড়ানো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছে গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)। সামষ্টিক অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতায় কিছু অগ্রগতি থাকলেও কাঠামোগত এবং শাসন ব্যবস্থাগত সমস্যাগুলো বেশির ভাগই অপরিবর্তিত থাকার কথা জানিয়েছে সংস্থাটি। ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচনের ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছে সিপিডি।

গতকাল রাজধানীর হোটেল লেকশোরে ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ৩৬৫ দিন’ শীর্ষক সংলাপে সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন গত এক বছরে সরকারের শাসন, অর্থনৈতিক  ব্যবস্থাপনা ও জনসেবার ফলাফল তুলে ধরেন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন শ্রম ও নৌপরিবহন উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন। সভাপতিত্ব করেন সিপিডির সম্মাননীয় ফেলো অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমান। আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর, সাবেক উপদেষ্টা ম. তামিম, বিজিএমইএ সভাপতি মাহমুদ হাসান খান বাবু, বিটিএমইএ সভাপতি শওকত আজিজ রাসেল, সিপিবির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ড. এ এস এম আমানুল্লাহ, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান নুরুল আমিন ও গণমাধ্যম সংস্কার কমিটির সদস্য সাংবাদিক জিমি আমির। সিপিডির মতে, অন্তর্বর্তী সরকারের সবচেয়ে লক্ষণীয় সাফল্যের মধ্যে রয়েছে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির দৃশ্যমান উন্নতি, আপেক্ষিক রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার পুনঃপ্রতিষ্ঠা এবং বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে সামান্য পুনরুজ্জীবন। এ সাফল্যগুলোকে কঠোর সাময়িক পাচারবিরোধী পদক্ষেপ, রেমিট্যান্সপ্রবাহ বৃদ্ধির পাশাপাশি সরকারি ব্যয়ের শৃঙ্খলাবদ্ধ ব্যবস্থাপনার ফল হিসেবে উল্লেখ করেন ফাহমিদা খাতুন।

তবে গভীর সংস্কার ছাড়া এ অর্জনগুলো স্থায়ী হওয়ার সম্ভাবনা কম। মূল্যস্ফীতি এখনো উচ্চমাত্রায় রয়েছে, যা খাদ্যদ্রব্যের মূল্য ও সরবরাহ শৃঙ্খলের জটিলতায় প্রবলভাবে প্রভাবিত। রপ্তানি প্রবৃদ্ধি ধীর, বিশেষ করে তৈরি পোশাকশিল্পের ওপর বৈশ্বিক প্রতিযোগিতা তীব্র হচ্ছে এবং বৈচিত্র্যকরণ উদ্যোগ কমই এগিয়েছে বলে সতর্ক করেছেন সিপিডির নির্বাহী পরিচালক। এ ছাড়াও সামষ্টিক অর্থনীতি ও শাসনব্যবস্থায় কাঠামোগত সংস্কারের অভাবেরও সমালোচনা করেছে সিপিডি। ড. ফাহমিদা খাতুন বলেন, নীতির ধারাবাহিকতা জরুরি, কিন্তু শক্তিশালী প্রতিষ্ঠান ছাড়া সংস্কার টেকসই হবে না। তিনি স্বাধীন পরিসংখ্যান কমিশন গঠন, সরকারি ক্রয় প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা বৃদ্ধি এবং সেবার স্থানীয়করণ জোরদার করার প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ করেন। সামাজিক ক্ষেত্রে সিপিডি বলেছে, সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির বিস্তার সামান্য হলেও কর্মক্ষমতা ও অপচয় এখনো বিদ্যমান। স্বাস্থ্য খাত কঠোর সংকটে রয়েছে, বাজেট বরাদ্দ পদ্ধতিগত দুর্বলতাগুলো মোকাবিলায় অপর্যাপ্ত উদ্যোগ। শিক্ষার মান অপরিবর্তিত থেকে গেছে, যা দীর্ঘমেয়াদি মানবসম্পদ উন্নয়নে উদ্বেগের কারণ। ড. ফাহমিদা খাতুন বলেন, নগর ও গ্রামীণ অঞ্চলের মধ্যে অবকাঠামো বিনিয়োগের বৈষম্য বাড়ছে। সামঞ্জস্যপূর্ণ আঞ্চলিক উন্নয়ন নিশ্চিত করা জরুরি, যা সামাজিক অস্থিরতা ও অভিবাসন চাপ কমাবে। শাসনের ক্ষেত্রে সিপিডি অন্তর্বর্তী প্রশাসনের মধ্যেও নাগরিক অংশগ্রহণ ও সংসদীয় নজরদারি জোরদারের আহ্বান জানিয়েছে। স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত করতে হবে, যা নির্দিষ্ট কোনো নেতার সদিচ্ছার ওপর নির্ভরশীল থাকবে না, যুক্তি দেন তিনি। অন্তর্বর্তী সরকারের বাকি সময়ের জন্য সিপিডি কিছু অগ্রাধিকারমূলক পদক্ষেপের পরামর্শ দিয়েছে: বিশেষভাবে খাদ্য বাজারে মুদ্রাস্ফীতি কমানোর লক্ষ্যে লক্ষ্যভিত্তিক উদ্যোগ গ্রহণ, আইটি, ফার্মাসিউটিক্যালস ও কৃষি প্রক্রিয়াজাতকরণসহ উচ্চমূল্য সংযোজিত খাতে রপ্তানি বৈচিত্র্যকরণ দ্রুততর করা, স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের ক্ষমতা বৃদ্ধি করে সেবা সরবরাহের মান উন্নত করা, দীর্ঘদিন ধরে দাবি করা স্বাধীন পরিসংখ্যান কমিশন গঠন করে তথ্যের বিশ্বাসযোগ্যতা বৃদ্ধি করা, অঞ্চলভিত্তিক উন্নয়ন তহবিল সমানভাবে বরাদ্দ নিশ্চিত করা। উপসংহারে তিনি আরও বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার পূর্ববর্তী সময়ের তুলনায় একটি স্থিতিশীল পরিবেশ তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে, তবে এখন থেকে সময় এসেছে স্বল্পমেয়াদি সমাধান থেকে দীর্ঘমেয়াদি প্রতিষ্ঠান নির্মাণের দিকে মনোযোগ দেওয়ার। সাফল্যের চূড়ান্ত মূল্যায়ন হবে পরবর্তী নির্বাচিত সরকার কি একটি শক্তিশালী ও স্থিতিশীল রাষ্ট্র গ্রহণ করতে পারবে কি না সেটার ওপর ভিত্তি করে।

ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, বিগত ১৫ বছরের শাসনামলের ভেঙে পড়া কাঠামোতে আপনারা কতটা সংস্কার বাস্তবায়ন আশা করেন। তারপরও আমরা একটা কাঠামো দাঁড় করানোর চেষ্টা করছি। কোথাও শুনেছেন কোনো দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর পালিয়ে যায়। আবার গরিবের ব্যাংকার-খ্যাত গভর্নরও রয়েছেন।

তিনি আরও বলেন, পরিবর্তন তো হয়েছে, এখন কাউকে গুম করা হচ্ছে না। দোষ বাছতে বাছতে একটা নড়বড়ে অবস্থা। শ্রম খাতে স্বার্থের দ্বন্দ্ব আছে। বিজিএমইএ সভাপতিকে কেন মন্ত্রী, এমপি হতে হবে। আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার সম্মেলনে গিয়ে বিজিএমএই সভাপতি শ্রমিকদের কথা বলতে ভুলে যান। গণতান্ত্রিক সরকারের কাছে আমার অনুরোধ- এসব ক্ষেত্রে যেন স্বার্থের দ্বন্দ্ব না হয়। এ কাঠামো যারা ভেঙেছে তাদের কী বিচার হবে আমি জানি না। সবকিছু চুপচাপ হজম করতে হচ্ছে।

মাহমুদ হাসান খান বাবু বলেন, ব্যাংকের লাইসেন্স পাওয়ার দুর্নীতি কীভাবে বন্ধ হবে সেটা গভর্নরের বলা উচিত ছিল। পাঁচটি ব্যাংক মার্জ করবেন কীভাবে, কবে করবেন তার কোনো ঠিক নাই। ফলে এসব ব্যাংকে আমরা লেনদেন করতে পারছি না। নীতিসহায়তা টেকসই না হলে বিদেশি বিনিয়োগ আসবে কীভাবে। বর্তমান বেসরকারি খাতের সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনের অনুমোদন বন্ধ করেছে। এ খাতে অনেক বিদেশি বিনিয়োগ ছিল। বন্ধ না করে তাদের সঙ্গে আলোচনা করে ট্যারিফ নির্ধারণ করতে পারত। তিনি আরও বলেন, সরকারের খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির ৩০ শতাংশ ভুয়া। আমরা কিছুতে যুক্ত হতে চাইলেই আমলাতন্ত্রের ধর্ম চলে আসছে।

শওকত আজিজ রাসেল বলেন, দেশ ঠিক করতে একটা কলমের খোঁচাই যথেষ্ট। ৩৬৫ দিনে ভালো ম্যাজিকেল কিছু দেখতে পাচ্ছি না। গত এক বছরে ১৮৫০টি টেক্সটাইল মিলের একটাও বাড়েনি বরং কিছু কমেছে।

ম. তামিম বলেন, গ্যাসের স্বল্পতা আমাদের বড় ধরনের বিপর্যয়ের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দলের কেন্দ্রীয় সহকারী সাধারণ সম্পাদক রাজেকুজ্জামান রতন ১ লাখ ৮০ হাজার কোটি টাকা চাঁদাবাজি নিয়ে একটি অনুষ্ঠান করতে সিপিডির নির্বাহী পরিচালকের কাছে অনুরোধ জানান। তানভীর মাহমুদ দীপু বলেন, চাঁদাবাজি নির্মূল করা হোক অথবা শিল্প হিসেবে ঘোষণা করা হোক। রিকশা শ্রমিক নেতা নাদিম বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের ৩৫৬ দিন আমাদের স্বপ্নভঙ্গের এক বছর। রাতে দোকান বন্ধ করে আমাদের বাসায় ফেরা অনিশ্চিত হয়ে গেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
চোর সন্দেহে তিনজনকে পিটুনি চোখ তোলার চেষ্টা
চোর সন্দেহে তিনজনকে পিটুনি চোখ তোলার চেষ্টা
বিয়ের দিনক্ষণ ঠিক করতে গিয়ে গণপিটুনিতে নিহত
বিয়ের দিনক্ষণ ঠিক করতে গিয়ে গণপিটুনিতে নিহত
ভোট সামনে রেখে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ চ্যালেঞ্জ
ভোট সামনে রেখে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ চ্যালেঞ্জ
দেশ অস্থিতিশীল করতে ভয়াবহ পরিকল্পনা
দেশ অস্থিতিশীল করতে ভয়াবহ পরিকল্পনা
মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচ সমঝোতার সম্ভাবনা
মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচ সমঝোতার সম্ভাবনা
উপদেষ্টাদের সততার ওপর পূর্ণ আস্থা রয়েছে
উপদেষ্টাদের সততার ওপর পূর্ণ আস্থা রয়েছে
বর্তমান পরিস্থিতিতে বিনিয়োগের প্রত্যাশা কাল্পনিক
বর্তমান পরিস্থিতিতে বিনিয়োগের প্রত্যাশা কাল্পনিক
আইন প্রয়োগকারী সংস্থার ভূমিকা বিশ্লেষণ করতে পারবে তদন্ত কমিশন
আইন প্রয়োগকারী সংস্থার ভূমিকা বিশ্লেষণ করতে পারবে তদন্ত কমিশন
বিচার বিভাগ হতে হবে শক্তিশালী স্বাধীন
বিচার বিভাগ হতে হবে শক্তিশালী স্বাধীন
স্বাস্থ্য উপদেষ্টাকে হুঁশিয়ারি
স্বাস্থ্য উপদেষ্টাকে হুঁশিয়ারি
৩৬ দিনের আন্দোলনে ফ্যাসিবাদ পতন হয়নি
৩৬ দিনের আন্দোলনে ফ্যাসিবাদ পতন হয়নি
হারানো অস্ত্রের খবর দিলে পুরস্কার
হারানো অস্ত্রের খবর দিলে পুরস্কার
সর্বশেষ খবর
পাইলটদের অবসরের বয়স বাড়িয়ে ৬৫ করেছে এয়ার ইন্ডিয়া
পাইলটদের অবসরের বয়স বাড়িয়ে ৬৫ করেছে এয়ার ইন্ডিয়া

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বই দেখে পরীক্ষা দিতে পারবে ভারতের শিক্ষার্থীরা
বই দেখে পরীক্ষা দিতে পারবে ভারতের শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হড়কা বানে গ্রাম বিপর্যস্ত, উত্তর কাশীতে এখনও নিখোঁজ অনেকে
হড়কা বানে গ্রাম বিপর্যস্ত, উত্তর কাশীতে এখনও নিখোঁজ অনেকে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে ফিলিস্তিনের সমর্থনে বিক্ষোভ, গ্রেফতার ৫২২
লন্ডনে ফিলিস্তিনের সমর্থনে বিক্ষোভ, গ্রেফতার ৫২২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিন্ধুতে ভারত বাঁধ নির্মাণ করলে মিসাইল মেরে ধসিয়ে দেবে পাকিস্তান: মুনির
সিন্ধুতে ভারত বাঁধ নির্মাণ করলে মিসাইল মেরে ধসিয়ে দেবে পাকিস্তান: মুনির

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবুজবাগের বাইগদা এলাকায় দুষ্কৃতিকারীদের গুলিতে পথচারী আহত
সবুজবাগের বাইগদা এলাকায় দুষ্কৃতিকারীদের গুলিতে পথচারী আহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা ফিলিস্তিনি জনগণের ভূখণ্ড: জাতিসংঘে চীনের রাষ্ট্রদূত
গাজা ফিলিস্তিনি জনগণের ভূখণ্ড: জাতিসংঘে চীনের রাষ্ট্রদূত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের দায়িত্বশীল আচরণের নির্দেশ
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের দায়িত্বশীল আচরণের নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরকীয়ার অভিযোগে যুবককে ৬ টুকরা, স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার
পরকীয়ার অভিযোগে যুবককে ৬ টুকরা, স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হবে’
‘৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গৃহবধূকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
গৃহবধূকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক বহিষ্কার
বরিশালে স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক বহিষ্কার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের জরিমানা
চাঁদপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

র‍্যাগিং অভিযোগে জবির তিন শিক্ষার্থী বহিষ্কার, পাঁচজনকে ক্লাস কার্যক্রম থেকে অব্যাহতি
র‍্যাগিং অভিযোগে জবির তিন শিক্ষার্থী বহিষ্কার, পাঁচজনকে ক্লাস কার্যক্রম থেকে অব্যাহতি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান গণমানুষের নেতা : প্রিন্স
তারেক রহমান গণমানুষের নেতা : প্রিন্স

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে বন্যা প‌রি‌স্থি‌তি অপ‌রিবর্তিত
কুড়িগ্রামে বন্যা প‌রি‌স্থি‌তি অপ‌রিবর্তিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ৫ জুয়াড়ি আটক
চাঁদপুরে ৫ জুয়াড়ি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান, লাখ টাকা জরিমানা
গাজীপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান, লাখ টাকা জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীতে হাসপাতাল থেকে নবজাতক চুরির অভিযোগ
নরসিংদীতে হাসপাতাল থেকে নবজাতক চুরির অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৭
চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৭

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পুকুর ভরাটের দায়ে পাঁচজনের কারাদণ্ড
পুকুর ভরাটের দায়ে পাঁচজনের কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জরুরি তথ্য চেয়ে মাউশির চিঠি, সময় ২০ আগস্ট পর্যন্ত
জরুরি তথ্য চেয়ে মাউশির চিঠি, সময় ২০ আগস্ট পর্যন্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডিতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা লাবলু গ্রেফতার
ধানমন্ডিতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা লাবলু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইতিহাস গড়ে এশিয়ান কাপের মূল পর্বে বাংলাদেশের মেয়েরা
ইতিহাস গড়ে এশিয়ান কাপের মূল পর্বে বাংলাদেশের মেয়েরা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজির ঘটনায় সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির দুই নেতা বহিষ্কার
চাঁদাবাজির ঘটনায় সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির দুই নেতা বহিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
ভাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু
যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচার বিভাগের প্রতিষ্ঠানগত স্বাধীনতা একক আধিপত্য প্রতিষ্ঠার চেষ্টা নয়: প্রধান বিচারপতি
বিচার বিভাগের প্রতিষ্ঠানগত স্বাধীনতা একক আধিপত্য প্রতিষ্ঠার চেষ্টা নয়: প্রধান বিচারপতি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে দুই ডাকাত আটক
নোয়াখালীতে দুই ডাকাত আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেই আনিসার পরীক্ষার বিষয়ে যে সিদ্ধান্ত নিলো বোর্ড
সেই আনিসার পরীক্ষার বিষয়ে যে সিদ্ধান্ত নিলো বোর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জিরো রিটার্ন’ দাখিল আইনত দণ্ডনীয়
‘জিরো রিটার্ন’ দাখিল আইনত দণ্ডনীয়

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা বোর্ডে নতুন জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮৬ পরীক্ষার্থী, ফেল থেকে পাস ২৯৩
ঢাকা বোর্ডে নতুন জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮৬ পরীক্ষার্থী, ফেল থেকে পাস ২৯৩

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের চাঞ্চল্যকর সেই দাবি উড়িয়ে দিল পাকিস্তান
ভারতের চাঞ্চল্যকর সেই দাবি উড়িয়ে দিল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নাটক কম করো পিও’, তিশার উদ্দেশে বললেন শাওন
‘নাটক কম করো পিও’, তিশার উদ্দেশে বললেন শাওন

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাজারে আসছে ১০০ টাকার নতুন নোট
বাজারে আসছে ১০০ টাকার নতুন নোট

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওয়ানডেতে ফিরেই বিশ্বরেকর্ড গড়লেন শাহিন আফ্রিদি
ওয়ানডেতে ফিরেই বিশ্বরেকর্ড গড়লেন শাহিন আফ্রিদি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ড্যাবের নির্বাচনে হারুন-শাকিল পূর্ণ প্যানেলের নিরঙ্কুশ বিজয়
ড্যাবের নির্বাচনে হারুন-শাকিল পূর্ণ প্যানেলের নিরঙ্কুশ বিজয়

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাফিক সার্জেন্টকে গালিগালাজ, সাময়িক বরখাস্ত সহকারী কর কমিশনার
ট্রাফিক সার্জেন্টকে গালিগালাজ, সাময়িক বরখাস্ত সহকারী কর কমিশনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইনশাআল্লাহ অতি শিগগিরই আপনাদের সঙ্গে সরাসরি দেখা হবে: তারেক রহমান
ইনশাআল্লাহ অতি শিগগিরই আপনাদের সঙ্গে সরাসরি দেখা হবে: তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে প্রেম, দুই বছরে সাড়ে ১২ কোটি টাকা খোয়ালেন বৃদ্ধ!
ফেসবুকে প্রেম, দুই বছরে সাড়ে ১২ কোটি টাকা খোয়ালেন বৃদ্ধ!

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নিউটনের দুই গতিসূত্র ‘ভুল’ দাবি আফসার আলীর
নিউটনের দুই গতিসূত্র ‘ভুল’ দাবি আফসার আলীর

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সঞ্চয়পত্রেও আগের মতো আগ্রহ নেই
সঞ্চয়পত্রেও আগের মতো আগ্রহ নেই

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, ভুল সংশোধনের সুযোগ থাকছে ১২ দিন
খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, ভুল সংশোধনের সুযোগ থাকছে ১২ দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পক্ষে জাতীয় পার্টি : রুহুল আমিন হাওলাদার
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পক্ষে জাতীয় পার্টি : রুহুল আমিন হাওলাদার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ৪০ হাজার বডি ক্যামেরা কিনছে সরকার
ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ৪০ হাজার বডি ক্যামেরা কিনছে সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বীরের সঙ্গে থেকেও জয়কে মিস করছেন শাকিব খান
বীরের সঙ্গে থেকেও জয়কে মিস করছেন শাকিব খান

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইতিহাস গড়ে এশিয়ান কাপের মূল পর্বে বাংলাদেশের মেয়েরা
ইতিহাস গড়ে এশিয়ান কাপের মূল পর্বে বাংলাদেশের মেয়েরা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের সু-২৭ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত
ইউক্রেনের সু-২৭ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে দুর্ধর্ষ 'ধাক্কামারা' চক্রের দুই নারী সদস্য আটক
রাজধানীতে দুর্ধর্ষ 'ধাক্কামারা' চক্রের দুই নারী সদস্য আটক

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ আগস্ট)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্রুত ‘ইলেকশন অ্যাপ’ চালুর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
দ্রুত ‘ইলেকশন অ্যাপ’ চালুর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রীর গাঁজা কাণ্ডে ইউনাইটেড এয়ারলাইনসের ফ্লাইট বিলম্বিত
যাত্রীর গাঁজা কাণ্ডে ইউনাইটেড এয়ারলাইনসের ফ্লাইট বিলম্বিত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ব্যানারের নিচে বসে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান, যুবক গ্রেপ্তার
বিএনপির ব্যানারের নিচে বসে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান, যুবক গ্রেপ্তার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসির প্রাথমিক যাচাই-বাছাইয়ে এনসিপিসহ ১৬টি দল উত্তীর্ণ, বাড়তে পারে সংখ্যা
ইসির প্রাথমিক যাচাই-বাছাইয়ে এনসিপিসহ ১৬টি দল উত্তীর্ণ, বাড়তে পারে সংখ্যা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু আজ, লাগবে স্মার্ট কার্ড
টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু আজ, লাগবে স্মার্ট কার্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার জন্য ঘর নির্মাণ করবে বিসিবি
ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার জন্য ঘর নির্মাণ করবে বিসিবি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তালিকা থেকে মৃত ভোটার বাদ যাচ্ছে ২১ লাখ ৩২ হাজার ৫৯০
তালিকা থেকে মৃত ভোটার বাদ যাচ্ছে ২১ লাখ ৩২ হাজার ৫৯০

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহারের ঘোষণা
পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহারের ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকা ধার করে কিনেছিলেন শাহরুখ, আজ ‘মান্নাত’র দাম ২২ গুণ বেড়েছে
টাকা ধার করে কিনেছিলেন শাহরুখ, আজ ‘মান্নাত’র দাম ২২ গুণ বেড়েছে

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী ৯ জন জামায়াতে নতুন মুখ
বিএনপির প্রার্থী ৯ জন জামায়াতে নতুন মুখ

নগর জীবন

আজমের প্রশ্রয়ে তমা ম্যাক্সের রেল রাজত্ব
আজমের প্রশ্রয়ে তমা ম্যাক্সের রেল রাজত্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লন্ডনে ব্যাপক বিক্ষোভ ও গ্রেপ্তার
লন্ডনে ব্যাপক বিক্ষোভ ও গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘেডি বিডির অর্থনীতি! এবিডি সমান ওবিডি!
ঘেডি বিডির অর্থনীতি! এবিডি সমান ওবিডি!

সম্পাদকীয়

শাকিব সময় কাটাচ্ছেন বুবলী-বীরের সঙ্গে
শাকিব সময় কাটাচ্ছেন বুবলী-বীরের সঙ্গে

শোবিজ

আসল-নকল চেনা দায়
আসল-নকল চেনা দায়

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেই আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, বলল সিপিডি
সংকটেই আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, বলল সিপিডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনামুল করিম সীমাহীন দুর্নীতির বরপুত্র
এনামুল করিম সীমাহীন দুর্নীতির বরপুত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিএনপি ও জামায়াত
প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিএনপি ও জামায়াত

নগর জীবন

তটিনীর প্রিয় মানুষ
তটিনীর প্রিয় মানুষ

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ লিগে অন্যরকম আবাহনী
চ্যালেঞ্জ লিগে অন্যরকম আবাহনী

মাঠে ময়দানে

প্রোটিয়াদের হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন যুবারা
প্রোটিয়াদের হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন যুবারা

মাঠে ময়দানে

বর্তমান পরিস্থিতিতে বিনিয়োগের প্রত্যাশা কাল্পনিক
বর্তমান পরিস্থিতিতে বিনিয়োগের প্রত্যাশা কাল্পনিক

প্রথম পৃষ্ঠা

শালবনে নজর কাড়ছে পলাশি লতা
শালবনে নজর কাড়ছে পলাশি লতা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিগগিরই সরাসরি দেখা হবে : তারেক রহমান
শিগগিরই সরাসরি দেখা হবে : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাস্থ্য উপদেষ্টাকে হুঁশিয়ারি
স্বাস্থ্য উপদেষ্টাকে হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন প্রয়োগকারী সংস্থার ভূমিকা বিশ্লেষণ করতে পারবে তদন্ত কমিশন
আইন প্রয়োগকারী সংস্থার ভূমিকা বিশ্লেষণ করতে পারবে তদন্ত কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টাদের সততার ওপর পূর্ণ আস্থা রয়েছে
উপদেষ্টাদের সততার ওপর পূর্ণ আস্থা রয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

৩৬ দিনের আন্দোলনে ফ্যাসিবাদ পতন হয়নি
৩৬ দিনের আন্দোলনে ফ্যাসিবাদ পতন হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিয়ের দিনক্ষণ ঠিক করতে গিয়ে গণপিটুনিতে নিহত
বিয়ের দিনক্ষণ ঠিক করতে গিয়ে গণপিটুনিতে নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগ হতে হবে শক্তিশালী স্বাধীন
বিচার বিভাগ হতে হবে শক্তিশালী স্বাধীন

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ অস্থিতিশীল করতে ভয়াবহ পরিকল্পনা
দেশ অস্থিতিশীল করতে ভয়াবহ পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেভিড ঝড়ে অসিদের রেকর্ড জয়
ডেভিড ঝড়ে অসিদের রেকর্ড জয়

মাঠে ময়দানে

দক্ষ মানবসম্পদ তৈরির সূতিকাগার
দক্ষ মানবসম্পদ তৈরির সূতিকাগার

প্রাণের ক্যাম্পাস

পানিভর্তি বালতিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিভর্তি বালতিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

কাতারের দোহায় বসুন্ধরা কিংস
কাতারের দোহায় বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচ সমঝোতার সম্ভাবনা
মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচ সমঝোতার সম্ভাবনা

প্রথম পৃষ্ঠা

দশম ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস জিনিয়াস বাংলাদেশ ২০২৫
দশম ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস জিনিয়াস বাংলাদেশ ২০২৫

প্রাণের ক্যাম্পাস

ইউসেট ও ডিইএনের আওতাধীন প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সমঝোতা স্মারক
ইউসেট ও ডিইএনের আওতাধীন প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সমঝোতা স্মারক

প্রাণের ক্যাম্পাস