শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১১ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০০:২৫, সোমবার, ১১ আগস্ট, ২০২৫

অনিশ্চয়তা কাটেনি অর্থনীতিতে

সংকটেই আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, বলল সিপিডি

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
সংকটেই আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, বলল সিপিডি

অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্য বেসরকারি বিনিয়োগ বাড়ানো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছে গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)। সামষ্টিক অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতায় কিছু অগ্রগতি থাকলেও কাঠামোগত এবং শাসন ব্যবস্থাগত সমস্যাগুলো বেশির ভাগই অপরিবর্তিত থাকার কথা জানিয়েছে সংস্থাটি। ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচনের ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছে সিপিডি।

গতকাল রাজধানীর হোটেল লেকশোরে ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ৩৬৫ দিন’ শীর্ষক সংলাপে সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন গত এক বছরে সরকারের শাসন, অর্থনৈতিক  ব্যবস্থাপনা ও জনসেবার ফলাফল তুলে ধরেন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন শ্রম ও নৌপরিবহন উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন। সভাপতিত্ব করেন সিপিডির সম্মাননীয় ফেলো অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমান। আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর, সাবেক উপদেষ্টা ম. তামিম, বিজিএমইএ সভাপতি মাহমুদ হাসান খান বাবু, বিটিএমইএ সভাপতি শওকত আজিজ রাসেল, সিপিবির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ড. এ এস এম আমানুল্লাহ, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান নুরুল আমিন ও গণমাধ্যম সংস্কার কমিটির সদস্য সাংবাদিক জিমি আমির। সিপিডির মতে, অন্তর্বর্তী সরকারের সবচেয়ে লক্ষণীয় সাফল্যের মধ্যে রয়েছে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির দৃশ্যমান উন্নতি, আপেক্ষিক রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার পুনঃপ্রতিষ্ঠা এবং বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে সামান্য পুনরুজ্জীবন। এ সাফল্যগুলোকে কঠোর সাময়িক পাচারবিরোধী পদক্ষেপ, রেমিট্যান্সপ্রবাহ বৃদ্ধির পাশাপাশি সরকারি ব্যয়ের শৃঙ্খলাবদ্ধ ব্যবস্থাপনার ফল হিসেবে উল্লেখ করেন ফাহমিদা খাতুন।

তবে গভীর সংস্কার ছাড়া এ অর্জনগুলো স্থায়ী হওয়ার সম্ভাবনা কম। মূল্যস্ফীতি এখনো উচ্চমাত্রায় রয়েছে, যা খাদ্যদ্রব্যের মূল্য ও সরবরাহ শৃঙ্খলের জটিলতায় প্রবলভাবে প্রভাবিত। রপ্তানি প্রবৃদ্ধি ধীর, বিশেষ করে তৈরি পোশাকশিল্পের ওপর বৈশ্বিক প্রতিযোগিতা তীব্র হচ্ছে এবং বৈচিত্র্যকরণ উদ্যোগ কমই এগিয়েছে বলে সতর্ক করেছেন সিপিডির নির্বাহী পরিচালক। এ ছাড়াও সামষ্টিক অর্থনীতি ও শাসনব্যবস্থায় কাঠামোগত সংস্কারের অভাবেরও সমালোচনা করেছে সিপিডি। ড. ফাহমিদা খাতুন বলেন, নীতির ধারাবাহিকতা জরুরি, কিন্তু শক্তিশালী প্রতিষ্ঠান ছাড়া সংস্কার টেকসই হবে না। তিনি স্বাধীন পরিসংখ্যান কমিশন গঠন, সরকারি ক্রয় প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা বৃদ্ধি এবং সেবার স্থানীয়করণ জোরদার করার প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ করেন। সামাজিক ক্ষেত্রে সিপিডি বলেছে, সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির বিস্তার সামান্য হলেও কর্মক্ষমতা ও অপচয় এখনো বিদ্যমান। স্বাস্থ্য খাত কঠোর সংকটে রয়েছে, বাজেট বরাদ্দ পদ্ধতিগত দুর্বলতাগুলো মোকাবিলায় অপর্যাপ্ত উদ্যোগ। শিক্ষার মান অপরিবর্তিত থেকে গেছে, যা দীর্ঘমেয়াদি মানবসম্পদ উন্নয়নে উদ্বেগের কারণ। ড. ফাহমিদা খাতুন বলেন, নগর ও গ্রামীণ অঞ্চলের মধ্যে অবকাঠামো বিনিয়োগের বৈষম্য বাড়ছে। সামঞ্জস্যপূর্ণ আঞ্চলিক উন্নয়ন নিশ্চিত করা জরুরি, যা সামাজিক অস্থিরতা ও অভিবাসন চাপ কমাবে। শাসনের ক্ষেত্রে সিপিডি অন্তর্বর্তী প্রশাসনের মধ্যেও নাগরিক অংশগ্রহণ ও সংসদীয় নজরদারি জোরদারের আহ্বান জানিয়েছে। স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত করতে হবে, যা নির্দিষ্ট কোনো নেতার সদিচ্ছার ওপর নির্ভরশীল থাকবে না, যুক্তি দেন তিনি। অন্তর্বর্তী সরকারের বাকি সময়ের জন্য সিপিডি কিছু অগ্রাধিকারমূলক পদক্ষেপের পরামর্শ দিয়েছে: বিশেষভাবে খাদ্য বাজারে মুদ্রাস্ফীতি কমানোর লক্ষ্যে লক্ষ্যভিত্তিক উদ্যোগ গ্রহণ, আইটি, ফার্মাসিউটিক্যালস ও কৃষি প্রক্রিয়াজাতকরণসহ উচ্চমূল্য সংযোজিত খাতে রপ্তানি বৈচিত্র্যকরণ দ্রুততর করা, স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের ক্ষমতা বৃদ্ধি করে সেবা সরবরাহের মান উন্নত করা, দীর্ঘদিন ধরে দাবি করা স্বাধীন পরিসংখ্যান কমিশন গঠন করে তথ্যের বিশ্বাসযোগ্যতা বৃদ্ধি করা, অঞ্চলভিত্তিক উন্নয়ন তহবিল সমানভাবে বরাদ্দ নিশ্চিত করা। উপসংহারে তিনি আরও বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার পূর্ববর্তী সময়ের তুলনায় একটি স্থিতিশীল পরিবেশ তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে, তবে এখন থেকে সময় এসেছে স্বল্পমেয়াদি সমাধান থেকে দীর্ঘমেয়াদি প্রতিষ্ঠান নির্মাণের দিকে মনোযোগ দেওয়ার। সাফল্যের চূড়ান্ত মূল্যায়ন হবে পরবর্তী নির্বাচিত সরকার কি একটি শক্তিশালী ও স্থিতিশীল রাষ্ট্র গ্রহণ করতে পারবে কি না সেটার ওপর ভিত্তি করে।

ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, বিগত ১৫ বছরের শাসনামলের ভেঙে পড়া কাঠামোতে আপনারা কতটা সংস্কার বাস্তবায়ন আশা করেন। তারপরও আমরা একটা কাঠামো দাঁড় করানোর চেষ্টা করছি। কোথাও শুনেছেন কোনো দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর পালিয়ে যায়। আবার গরিবের ব্যাংকার-খ্যাত গভর্নরও রয়েছেন।

তিনি আরও বলেন, পরিবর্তন তো হয়েছে, এখন কাউকে গুম করা হচ্ছে না। দোষ বাছতে বাছতে একটা নড়বড়ে অবস্থা। শ্রম খাতে স্বার্থের দ্বন্দ্ব আছে। বিজিএমইএ সভাপতিকে কেন মন্ত্রী, এমপি হতে হবে। আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার সম্মেলনে গিয়ে বিজিএমএই সভাপতি শ্রমিকদের কথা বলতে ভুলে যান। গণতান্ত্রিক সরকারের কাছে আমার অনুরোধ- এসব ক্ষেত্রে যেন স্বার্থের দ্বন্দ্ব না হয়। এ কাঠামো যারা ভেঙেছে তাদের কী বিচার হবে আমি জানি না। সবকিছু চুপচাপ হজম করতে হচ্ছে।

মাহমুদ হাসান খান বাবু বলেন, ব্যাংকের লাইসেন্স পাওয়ার দুর্নীতি কীভাবে বন্ধ হবে সেটা গভর্নরের বলা উচিত ছিল। পাঁচটি ব্যাংক মার্জ করবেন কীভাবে, কবে করবেন তার কোনো ঠিক নাই। ফলে এসব ব্যাংকে আমরা লেনদেন করতে পারছি না। নীতিসহায়তা টেকসই না হলে বিদেশি বিনিয়োগ আসবে কীভাবে। বর্তমান বেসরকারি খাতের সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনের অনুমোদন বন্ধ করেছে। এ খাতে অনেক বিদেশি বিনিয়োগ ছিল। বন্ধ না করে তাদের সঙ্গে আলোচনা করে ট্যারিফ নির্ধারণ করতে পারত। তিনি আরও বলেন, সরকারের খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির ৩০ শতাংশ ভুয়া। আমরা কিছুতে যুক্ত হতে চাইলেই আমলাতন্ত্রের ধর্ম চলে আসছে।

শওকত আজিজ রাসেল বলেন, দেশ ঠিক করতে একটা কলমের খোঁচাই যথেষ্ট। ৩৬৫ দিনে ভালো ম্যাজিকেল কিছু দেখতে পাচ্ছি না। গত এক বছরে ১৮৫০টি টেক্সটাইল মিলের একটাও বাড়েনি বরং কিছু কমেছে।

ম. তামিম বলেন, গ্যাসের স্বল্পতা আমাদের বড় ধরনের বিপর্যয়ের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দলের কেন্দ্রীয় সহকারী সাধারণ সম্পাদক রাজেকুজ্জামান রতন ১ লাখ ৮০ হাজার কোটি টাকা চাঁদাবাজি নিয়ে একটি অনুষ্ঠান করতে সিপিডির নির্বাহী পরিচালকের কাছে অনুরোধ জানান। তানভীর মাহমুদ দীপু বলেন, চাঁদাবাজি নির্মূল করা হোক অথবা শিল্প হিসেবে ঘোষণা করা হোক। রিকশা শ্রমিক নেতা নাদিম বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের ৩৫৬ দিন আমাদের স্বপ্নভঙ্গের এক বছর। রাতে দোকান বন্ধ করে আমাদের বাসায় ফেরা অনিশ্চিত হয়ে গেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানো নিয়ে যা বললেন ভিসি
নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানো নিয়ে যা বললেন ভিসি
নেপালে প্রকাশ্যে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী
নেপালে প্রকাশ্যে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী
ড. ইউনূসের প্রশংসায় ফখরুল
ড. ইউনূসের প্রশংসায় ফখরুল
উপদেষ্টা পদ নিয়ে অনিশ্চয়তায় আছি
উপদেষ্টা পদ নিয়ে অনিশ্চয়তায় আছি
এবার সরকারি ব্যাংক একীভূত করার সুপারিশ
এবার সরকারি ব্যাংক একীভূত করার সুপারিশ
আস্থা ফেরানোর তাগিদ ইসিকে
আস্থা ফেরানোর তাগিদ ইসিকে
ভোটে থাকতে শর্ত এনসিপির
ভোটে থাকতে শর্ত এনসিপির
গাজায় নিহত ৬৬ হাজার ছাড়াল
গাজায় নিহত ৬৬ হাজার ছাড়াল
সর্বনিম্ন ৪ লাখ ৬৭ হাজার টাকা
সর্বনিম্ন ৪ লাখ ৬৭ হাজার টাকা
ধর্ম যার যার নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার
ধর্ম যার যার নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার
খাগড়াছড়িতে নিহত ৩
খাগড়াছড়িতে নিহত ৩
প্লাস-মাইনাসের রাজনীতি
প্লাস-মাইনাসের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
শেষ মুহূর্তের গোলে নিউক্যাসলকে হারাল আর্সেনাল
শেষ মুহূর্তের গোলে নিউক্যাসলকে হারাল আর্সেনাল

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সোসিয়েদাদকে হারিয়ে শীর্ষে বার্সেলোনা
সোসিয়েদাদকে হারিয়ে শীর্ষে বার্সেলোনা

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিএজেএফ'র সভাপতি সাইদ শাহীন, সম্পাদক আবু খালিদ
বিএজেএফ'র সভাপতি সাইদ শাহীন, সম্পাদক আবু খালিদ

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

টেইলরের সেঞ্চুরিতে জিম্বাবুয়ের ১৭০ রানের বিশাল জয়
টেইলরের সেঞ্চুরিতে জিম্বাবুয়ের ১৭০ রানের বিশাল জয়

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও নাস্তানাবুদ পাকিস্তান, চ্যাম্পিয়ন ভারত
আবারও নাস্তানাবুদ পাকিস্তান, চ্যাম্পিয়ন ভারত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে বন্দুকযুদ্ধ, চলছে চিরুনি তল্লাশি
কাশ্মীরে বন্দুকযুদ্ধ, চলছে চিরুনি তল্লাশি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও ট্রাম্পকে মস্কোতে আতিথ্য দিতে প্রস্তুত পুতিন: ক্রেমলিন
এখনও ট্রাম্পকে মস্কোতে আতিথ্য দিতে প্রস্তুত পুতিন: ক্রেমলিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিশিগানে গির্জায় গুলি ও অগ্নিসংযোগে নিহত ১, আহত ৯
মিশিগানে গির্জায় গুলি ও অগ্নিসংযোগে নিহত ১, আহত ৯

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাওয়ার প্লেতে ভারতকে চাপে ফেললো পাকিস্তান
পাওয়ার প্লেতে ভারতকে চাপে ফেললো পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪৭তম বিসিএস প্রিলির ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ১০৬৪৪ জন
৪৭তম বিসিএস প্রিলির ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ১০৬৪৪ জন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনের সুরে কনার ‘নীরবে’
হাসিনের সুরে কনার ‘নীরবে’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাঙ্গায় দু'পক্ষের দেড় ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষে একজনের মৃত্যু, আহত ২৫
ভাঙ্গায় দু'পক্ষের দেড় ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষে একজনের মৃত্যু, আহত ২৫

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন গান 'সত্তা' নিয়ে হাজির ব্যান্ড 'আভাস'
নতুন গান 'সত্তা' নিয়ে হাজির ব্যান্ড 'আভাস'

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দলীয়করণ করে দেশের ক্রীড়াঙ্গনকে ধ্বংস করা হয়েছে :আমিনুল হক
দলীয়করণ করে দেশের ক্রীড়াঙ্গনকে ধ্বংস করা হয়েছে :আমিনুল হক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেন্টমার্টিনে ১৮ কেজির পোপা মাছ ৯৫ হাজারে বিক্রি
সেন্টমার্টিনে ১৮ কেজির পোপা মাছ ৯৫ হাজারে বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে ১৪৬ রানে গুটিয়ে দিল ভারত
ফাইনালে পাকিস্তানকে ১৪৬ রানে গুটিয়ে দিল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব উদ্ভাবন প্রতিযোগিতায় স্বর্ণপদক পেল বসুন্ধরা শুভসংঘের মাশিয়া
বিশ্ব উদ্ভাবন প্রতিযোগিতায় স্বর্ণপদক পেল বসুন্ধরা শুভসংঘের মাশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পিআর হলে সকাল-বিকেল এমপি বেচাকেনা হবে : রাশেদ খান
পিআর হলে সকাল-বিকেল এমপি বেচাকেনা হবে : রাশেদ খান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে ডাকসু নেতাদের সাক্ষাৎ
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে ডাকসু নেতাদের সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে পোশাক কারখানায় আগুন
গাজীপুরে পোশাক কারখানায় আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতায় যেতে একটি দল ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেছে : রিজভী
ক্ষমতায় যেতে একটি দল ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেছে : রিজভী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁওয়ে একদিনে হাসপাতালে সাপে কাটা ৬ রোগী ভর্তি, একজন এলেন বিষধর সাপ নিয়ে
ঠাকুরগাঁওয়ে একদিনে হাসপাতালে সাপে কাটা ৬ রোগী ভর্তি, একজন এলেন বিষধর সাপ নিয়ে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা পাঁচ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
টানা পাঁচ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অটোরিকশা দুর্ঘটনায় কিশোর নিহত
অটোরিকশা দুর্ঘটনায় কিশোর নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
টেকনাফে দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে উত্তীর্ণদের ই-প্রত্যয়নপত্র যাচাইয়ের নির্দেশ
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে উত্তীর্ণদের ই-প্রত্যয়নপত্র যাচাইয়ের নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খানসামায় টিসিবির তেল চুরি, আটক ১
খানসামায় টিসিবির তেল চুরি, আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে কবরস্থানে ককটেল বিস্ফোরণ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে কবরস্থানে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাংকের টাকা লোপাটকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে: ড. আনিসুজ্জামান
ব্যাংকের টাকা লোপাটকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে: ড. আনিসুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুই চিকিৎসক দিয়ে চলছে হাসপাতাল, দুর্ভোগে রোগীরা
দুই চিকিৎসক দিয়ে চলছে হাসপাতাল, দুর্ভোগে রোগীরা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানের জাহাজে ইসরায়েলের হামলা
পাকিস্তানের জাহাজে ইসরায়েলের হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমলারা এখন পরবর্তী সরকারের অপেক্ষায়, যেকোনো সময় নেমে যেতে পারি’
‘আমলারা এখন পরবর্তী সরকারের অপেক্ষায়, যেকোনো সময় নেমে যেতে পারি’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার প্রকাশ্যে এলেন নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী, জানালেন 'পালাবেন না'
এবার প্রকাশ্যে এলেন নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী, জানালেন 'পালাবেন না'

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি অসহনীয় যন্ত্রণা ও শোকে কাতর: থালাপতি বিজয়
আমি অসহনীয় যন্ত্রণা ও শোকে কাতর: থালাপতি বিজয়

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যস্ততার কারণে নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানোর বিষয়টি ভেন্ডর প্রশাসনকে জানায়নি: উপাচার্য
ব্যস্ততার কারণে নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানোর বিষয়টি ভেন্ডর প্রশাসনকে জানায়নি: উপাচার্য

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোর্টল্যান্ডে সেনা পাঠানোর নির্দেশ ট্রাম্পের, প্রয়োজনে ‘পূর্ণ শক্তি’ ব্যবহারের অনুমতি
পোর্টল্যান্ডে সেনা পাঠানোর নির্দেশ ট্রাম্পের, প্রয়োজনে ‘পূর্ণ শক্তি’ ব্যবহারের অনুমতি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন বাগরাম বিমানঘাঁটি ফেরত চান ট্রাম্প, কী আছে সেখানে?
কেন বাগরাম বিমানঘাঁটি ফেরত চান ট্রাম্প, কী আছে সেখানে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজের তিন প্যাকেজ ঘোষণা, কমছে খরচ
হজের তিন প্যাকেজ ঘোষণা, কমছে খরচ

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতু উন্মুক্ত
চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতু উন্মুক্ত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বক্তব্যের সময় বাংলাদেশ ওয়াকআউট করেনি বলে প্রচারিত ছবিটি ভিন্ন সময়ের : সিএ ফ্যাক্ট চেক
নেতানিয়াহুর বক্তব্যের সময় বাংলাদেশ ওয়াকআউট করেনি বলে প্রচারিত ছবিটি ভিন্ন সময়ের : সিএ ফ্যাক্ট চেক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ দিনের যুদ্ধে ইসরায়েলের ১৬ পাইলট নিহত, দাবি ইরানের
১২ দিনের যুদ্ধে ইসরায়েলের ১৬ পাইলট নিহত, দাবি ইরানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলেনার বিয়েতে অতিথি তালিকায় আছেন যারা
সেলেনার বিয়েতে অতিথি তালিকায় আছেন যারা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘুষ গ্রহণের দায়ে চীনের সাবেক মন্ত্রীর মৃত্যুদণ্ড
ঘুষ গ্রহণের দায়ে চীনের সাবেক মন্ত্রীর মৃত্যুদণ্ড

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন ইউরোপের আরেকটি দেশে আক্রমণ করবেন, দাবি জেলেনস্কির
পুতিন ইউরোপের আরেকটি দেশে আক্রমণ করবেন, দাবি জেলেনস্কির

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে বছরে ছুটি কমিয়ে ৬০ দিন হচ্ছে : মহাপরিচালক
প্রাথমিকে বছরে ছুটি কমিয়ে ৬০ দিন হচ্ছে : মহাপরিচালক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থ বয়কট আন্দোলন, পাক-ভারত ফাইনালের সব টিকিট বিক্রি
ব্যর্থ বয়কট আন্দোলন, পাক-ভারত ফাইনালের সব টিকিট বিক্রি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুর্লভ খনিজ পদার্থ নিয়ে ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ও সেনাপ্রধান
দুর্লভ খনিজ পদার্থ নিয়ে ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ও সেনাপ্রধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোমলমতি বাচ্চা থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত জামায়াত-শিবির লেবাস ধরে থাকে: পাপিয়া
কোমলমতি বাচ্চা থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত জামায়াত-শিবির লেবাস ধরে থাকে: পাপিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবিলায় এবার ভেনেজুয়েলা ‘জনতার হাতে’ তুলে দিল অস্ত্র
যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবিলায় এবার ভেনেজুয়েলা ‘জনতার হাতে’ তুলে দিল অস্ত্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের অধিনায়কের সঙ্গে ট্রফি নিয়ে ছবি তুলতে অস্বীকৃতি সূর্যকুমারের
পাকিস্তানের অধিনায়কের সঙ্গে ট্রফি নিয়ে ছবি তুলতে অস্বীকৃতি সূর্যকুমারের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপে এলো নতুন ফিচার, যে কোনো ভাষায় মুহূর্তেই অনুবাদ
হোয়াটসঅ্যাপে এলো নতুন ফিচার, যে কোনো ভাষায় মুহূর্তেই অনুবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নিজ কন্যাকে ধর্ষণের দায়ে বাবার আমৃত্যু কারাদণ্ড
নিজ কন্যাকে ধর্ষণের দায়ে বাবার আমৃত্যু কারাদণ্ড

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে তিন পাহাড়ি নিহতের ঘটনায় কাউকে ছাড় দেয়া হবে না
খাগড়াছড়িতে তিন পাহাড়ি নিহতের ঘটনায় কাউকে ছাড় দেয়া হবে না

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিকাণ্ডে তিন ফায়ার ফাইটারসহ চারজনের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
অগ্নিকাণ্ডে তিন ফায়ার ফাইটারসহ চারজনের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিল সান মারিনো
ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিল সান মারিনো

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইইউ বা ন্যাটো রাষ্ট্রগুলোতে হামলার কোনও ইচ্ছা নেই: রাশিয়া
ইইউ বা ন্যাটো রাষ্ট্রগুলোতে হামলার কোনও ইচ্ছা নেই: রাশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক এনায়েতের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
সেই মার্কিন নাগরিক এনায়েতের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইতালির ভুয়া নুলস্তা দেখিয়ে কোটি টাকার প্রতারণা, ঢাকায় নারী গ্রেফতার
ইতালির ভুয়া নুলস্তা দেখিয়ে কোটি টাকার প্রতারণা, ঢাকায় নারী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করছে: কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করছে: কলম্বিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজাকে নিয়ে ২৮ সদস্যের বাংলাদেশ প্রাথমিক দল ঘোষণা
হামজাকে নিয়ে ২৮ সদস্যের বাংলাদেশ প্রাথমিক দল ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
মিত্রদের জন্য ৫০ আসন বিএনপির
মিত্রদের জন্য ৫০ আসন বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

অরণ্যে আওয়ামী লীগ, রাস্তায় গর্ভপাতের উন্নয়ন
অরণ্যে আওয়ামী লীগ, রাস্তায় গর্ভপাতের উন্নয়ন

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাজী সেলিমের বাড়ি থেকে বিলাসবহুল ছয় গাড়ি উদ্ধার
হাজী সেলিমের বাড়ি থেকে বিলাসবহুল ছয় গাড়ি উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

খাগড়াছড়িতে নিহত ৩
খাগড়াছড়িতে নিহত ৩

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির হেভিওয়েট নেতারা
মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির হেভিওয়েট নেতারা

নগর জীবন

প্লাস-মাইনাসের রাজনীতি
প্লাস-মাইনাসের রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ধর্ম যার যার নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার
ধর্ম যার যার নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার সরকারি ব্যাংক একীভূত করার সুপারিশ
এবার সরকারি ব্যাংক একীভূত করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনা জাদু মণি লে...
সোনা জাদু মণি লে...

শোবিজ

ড. ইউনূসের প্রশংসায় ফখরুল
ড. ইউনূসের প্রশংসায় ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে থাকতে শর্ত এনসিপির
ভোটে থাকতে শর্ত এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্যালারিতে বসে দেখার দিন শেষ, আমরা এখন খেলব
গ্যালারিতে বসে দেখার দিন শেষ, আমরা এখন খেলব

প্রথম পৃষ্ঠা

নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানো নিয়ে যা বললেন ভিসি
নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানো নিয়ে যা বললেন ভিসি

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালে প্রকাশ্যে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী
নেপালে প্রকাশ্যে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বনিম্ন ৪ লাখ ৬৭ হাজার টাকা
সর্বনিম্ন ৪ লাখ ৬৭ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার টিএমএসএস বিনোদন জগৎ
বগুড়ার টিএমএসএস বিনোদন জগৎ

সম্পাদকীয়

ফ্যাসিস্ট সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছে
ফ্যাসিস্ট সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছে

নগর জীবন

চতুর্থ দিনের মতো দূরপাল্লার বাস বন্ধ
চতুর্থ দিনের মতো দূরপাল্লার বাস বন্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজায় নিহত ৬৬ হাজার ছাড়াল
গাজায় নিহত ৬৬ হাজার ছাড়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

দেবী দুর্গার তত্ত্ব
দেবী দুর্গার তত্ত্ব

সম্পাদকীয়

মাদরাসার সাহায্য তুলতে গিয়ে গণপিটুনির শিকার
মাদরাসার সাহায্য তুলতে গিয়ে গণপিটুনির শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থা ফেরানোর তাগিদ ইসিকে
আস্থা ফেরানোর তাগিদ ইসিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন সুষ্ঠু করতে ইইউর সহযোগিতা চাইল জামায়াত
নির্বাচন সুষ্ঠু করতে ইইউর সহযোগিতা চাইল জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবার নির্যাতনের শিকার শিশুকে তালা ভেঙে উদ্ধার
বাবার নির্যাতনের শিকার শিশুকে তালা ভেঙে উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

কুয়াকাটার সৈকতে আবারও ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটার সৈকতে আবারও ভেসে এলো মৃত ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটে চলচ্চিত্র, বেকারত্ব বাড়ছে
সংকটে চলচ্চিত্র, বেকারত্ব বাড়ছে

শোবিজ

উপদেষ্টা পদ নিয়ে অনিশ্চয়তায় আছি
উপদেষ্টা পদ নিয়ে অনিশ্চয়তায় আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

আফগানিস্তান সিরিজে ফিরলেন সৌম্য সরকার
আফগানিস্তান সিরিজে ফিরলেন সৌম্য সরকার

মাঠে ময়দানে

অমর একুশে বইমেলা স্থগিত
অমর একুশে বইমেলা স্থগিত

পেছনের পৃষ্ঠা