শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১১ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০০:২৭, সোমবার, ১১ আগস্ট, ২০২৫

ঘেডি বিডির অর্থনীতি! এবিডি সমান ওবিডি!

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
ঘেডি বিডির অর্থনীতি! এবিডি সমান ওবিডি!

ইচ্ছা ছিল ঘেডি নিয়ে কিছু লিখব। ঘেডির সঙ্গে এক বেডির গল্পও মনে পড়ে গেল। আমাদের দক্ষিণাঞ্চলের চরফ্যাশনের ঘটনা। সংগতিপূর্ণ জনৈক ভদ্রলোকের ঘরে দুই বিবি। একজন সুন্দরী আর অন্যজন গুণবতী। দুজনই স্বামী সোহাগী কিন্তু নিজেদের মধ্যে বেজায় রেষারেষি। বড় বিবির কন্যার গৃহশিক্ষক একদিন জ্যামিতি পড়াচ্ছিলেন। যেখানে তিনি শেখাচ্ছিলেন ABD=OBD অর্থাৎ এবিডি সমান ওবিডি। স্বামী সোহাগী সুন্দরী ছোট বিবি যার লেখাপড়া হয়তো প্রাথমিক পর্যায় পর্যন্ত ছিল। তিনি শিক্ষক ও ছাত্রীর মুখে কয়েকবার এবিডি সমান সমান ওবিডি শুনে মেজাজ হারালেন। তারপর যেভাবে অগ্নিশর্মা হয়ে গৃহশিক্ষকের দিকে তেড়ে এলেন, সে কথা নিয়ে একটু রঙ্গরস করার ইচ্ছা ছিল। কিন্তু দেশের জটিল রাজনীতির কারণে মানুষের মনে যে জগদ্দল পাথর চেপে বসেছে তাতে করে ঘেডি বেডির কাহিনি শোনার ধৈর্য কজনের আছে, তা আমার জানা নেই।

আমার শৈশবের একটি অংশ কেটেছে ফরিদপুরে। ওখানে মানুষের ঘাড়কে ঘেডি বলা হয়। তার পেটের চর্বিকে বলা হয় নুন্তি। এটা অবশ্য সত্তর দশকের গ্রামবাংলার কথা। কারও জিদ প্রবল হলে অথবা কেউ বেয়াড়া প্রকৃতির হলে বলা হতো ওর ঘেডি বাঁকা কিংবা ওর ঘেডিতে চর্বি জমেছে। কিন্তু হঠাৎ করে কারও টাকাপয়সা হলে বিশেষত আঙুল ফুলে কলা গাছ হলে তার শরীরে সাধারণত মেদভুঁড়ি দেখা দিত আর গ্রামবাসী ওসব মানুষকে টিটকারি করার জন্য বলত দ্যাখো দ্যাখো টিডিক্ক্যার পোলার নুন্তি হয়েছে। সমাজে অনাহূত কিছু ঘটলে আমজনতা সেই সময়ে যে প্রতিক্রিয়া দেখাত, তা উপেক্ষা করার ক্ষমতা ঘাড় বাঁকা প্রকৃতির বেয়াড়া অথবা অবৈধ উপার্জনের মেদভুঁড়িওয়ালাদের ছিল না। ফলে এসব মানুষ প্রায়ই গ্রাম ছেড়ে ভিন্ন এলাকায় বসতি গড়ত।

আবহমান বাংলার উল্লিখিত দৃশ্য এখন নেই বললেই চলে। ঘাড় বাঁকা এবং শক্ত মেরুদণ্ডের মানুষ হারিয়ে যাচ্ছে এবং মেদভুঁড়ি নিয়ে টিটকারি করার দুঃসাহস এখন আর অবশিষ্ট নেই। পরিবর্তে ক্ষমতাধরনতজানু হয়ে স্বার্থের জন্য অথবা ভয়ে মাথার খুলি প্রভাবশালীদের পায়ের ওপর রেখে মস্তিষ্কের ভিতরের সারবস্তু অর্থাৎ ঘিলু বের করে তার সঙ্গে কালো রং মেখে ক্ষমতাধর লোকজনের জুতো পলিশ করে শূন্য মস্তিষ্ক নিয়ে লম্ফঝম্ফ করাকে অনেকে মানবধর্ম হিসেবে ধ্যানজ্ঞান করেন। আজকের দিনে অসহায় দুর্বল দরিদ্র এবং হতাশ প্রকৃতির লোকজন বেকার হয়ে পড়লে রোগশোকে তারা স্থূলকায় হয়ে পড়ে। ঘি-মাখন, মাছ-মাংসের তেলচর্বি এবং সুরসংগীত ও বাইজির নাচে মুগ্ধ নাগরের শরীরের নুন্তি আধুনিককালে কল্পনাও করা যায় না।

সমাজে দুর্নীতিবাজদের স্বাস্থ্যসচেতনতা প্রবল। নারী-পুরুষ উভয়েই জিরো ফিগারের জন্য শত শত কোটি টাকা ব্যয় করে। নিজেদের কামভাব এবং শরীরের কমনীয়তার জন্য অনেকে অস্ত্রোপচার পর্যন্ত করে। বিশেষ অঙ্গ ছোট বড় করতে গিয়ে যেসব লঙ্কাকাণ্ডের খবর মাঝেমধ্যে ফাঁস হয়ে যায় তাতে করে আমাদের মতো প্রাচীনপন্থি মানুষ ভেবেই পায় না- ওসব কাণ্ডকারখানা করার কী দরকার। নগর-মহানগরে ধনীদের চিত্তবিনোদনের বিচিত্র-বাহারি এবং বিকৃত ধরন প্রকৃতির সঙ্গে মাদক-জুয়া-যৌনতা এবং এতদসংক্রান্ত কাজকারবার সন্ত্রাস যেভাবে বাড়ছে সেগুলোর উত্তাপে সাধারণ মানুষের নুন্তি যে কখন পানি হয়ে ঝরে পড়েছে তা লক্ষ করার আগেই চলতি বছরের সম্ভাব্য জিডিপি নিয়ে বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদন মনমস্তিষ্কে কাঁপন ধরিয়ে দিয়েছে।

বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, চলতি বছর জিডিপি নেমে আসতে পারে সাড়ে তিন শতাংশে। অথচ ১৯৭৪ সালে দুর্ভিক্ষের সময়টিও জিডিপির পরিমাণ ছিল সাড়ে ছয় শতাংশ। সারা বাংলাদেশের মানুষ সবাই মিলে যে কাজকর্ম করে তার গড় হিসাব উঠে আসে জিডিপির মাধ্যমে। আমাদের দেশের জিডিপির বিরাট অংশ নির্ভর করে সরকারের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের ওপর। অর্থাৎ সরকারি বাজেটে যে পরিমাণ অর্থ রাস্তাঘাট, পুলকালভার্ট, ভবন নির্মাণসহ বিভিন্ন প্রকল্পে যে অর্থ ব্যয় হয় তার ওপর জিডিপির স্থিতি নির্ভর করে। সাধারণ জনগণের বিনিয়োগ বিশেষ করে শিল্প-বাণিজ্য-গৃহায়ন-নগদ অর্থ ব্যাংক-বিমায় বিনিয়োগ কর্মসংস্থান এবং মানুষের ক্রয়ক্ষমতার পাশাপাশি আমদানি ও রপ্তানির সঙ্গেও জিডিপি জড়িত।

উল্লিখিত জিডিপির ক্ষেত্র অধিক্ষেত্র এবং আওয়ামী লীগ পরবর্তী বছরের অর্থনীতির হালচাল এমন একটি পর্যায়ে পৌঁছে গেছে, যা কি না, দেশের সামগ্রিক সুখানুভূতি, হতাশা, আতঙ্ক, অর্শিক্ষা, কুশিক্ষা, শ্রমশক্তি বিনাশ, ব্রেন ড্রেন অর্থাৎ বুদ্ধিসুদ্ধি নর্দমায় পড়ে যাওয়াসহ মানুষের সহজাত হাসিকান্না, চিন্তা করার ক্ষমতা, ঝুঁকি নেওয়ার ক্ষমতা ইত্যাদি অধঃপতনের অতলান্তে নিয়ে গেছে। ফলে আমাদের সন্দেহ বেড়ে যাচ্ছে। কাজ করার পরিবর্তে অলস বসে পরনিন্দা অপরের সর্বনাশ করার ফন্দিফিকির বেড়ে যাচ্ছে। আমরা সহজাত মানবিক পরিশ্রম-উদ্ভাবনী শক্তি এবং প্রতিযোগিতা করার পথ পরিহার করে অপরের সহায়সম্পদ-ব্যবসাবাণিজ্য সুনাম-সুখ্যাতি হরণের জন্য মব সন্ত্রাসে ক্রমেই দক্ষ হয়ে উঠেছি।

গত এক বছরে দেশের শীর্ষ শিল্পপ্রতিষ্ঠান এবং মাঝারি আকারের কলকারখানা থেকে কম করে হলেও ১০ লাখ লোক চাকরিচ্যুত হয়েছে। আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের যেসব বড় বড় শিল্প গ্রুপ সম্পূর্ণ বন্ধ হয়েছে সেগুলোতে কম করে হলেও ৫ লাখ লোকের চাকরি গেছে। অন্যদিকে যারা এখনো ধুক ধুক করে চলছে, তাদের কেউ কেউ শ্রমিক ছাঁটাই করতে বাধ্য হয়েছে অথবা বেতন-ভাতা ঠিকমতো না পেয়ে অনেকে চাকরি ছেড়ে দিয়েছে। কত প্রতিষ্ঠান যে রুগ্ণ হয়েছে কিংবা কত প্রতিষ্ঠান যে দেউলিয়া হয়েছে তার নির্ভুল পরিসংখ্যান নেই। তবে ব্যাংকিং সেক্টরে খেলাপি ঋণের যে ভয়াবহ চিত্র ফুটে উঠেছে, তা সমসাময়িককালে এশিয়ার অন্য কোনো দেশে নেই।

আওয়ামী জমানার শেষ দিকে কাগজকলমে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ছিল কমবেশি সোয়া লাখ কোটি টাকা, যা হয়তো প্রকৃতপক্ষে ছিল ২ লাখ কোটি টাকা। গত এক বছরে খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৫ লাখ কোটি টাকা। অর্থাৎ মাত্র ৩ লাখ কোটি টাকার ঋণ নতুন করে খেলাপি হয়েছে।

আমাদের দেশে দেউলিয়া আইনের উপস্থিতি না থাকায় এই ঋণ আদায় বা সমন্বয় বলতে গেলে অসম্ভব। এই বিশাল অঙ্ক যা কি না, আমদের এক বছরের জাতীয় বাজেটের প্রায় কাছাকাছি। অন্যদিকে সরকারি ও বেসরকারি ব্যাংকে মোট আমানতের কত অংশ এবং মোট বিনিয়োগের কত অংশ তা যদি বিনিয়োগকারীরা জানতেন এবং বর্তমান খেলাপি ঋণ কীভাবে সমন্বয় হবে তা যদি জানার চেষ্টা করতেন তবে সারা দেশে কী যে কান্নার রোল পড়ত তা ভাবলে আতঙ্কে সারা শরীর অবশ হয়ে যায়।

উপরিউক্ত দৈন্য থেকে কীভাবে ঘুরে দাঁড়ানো যায়- কীভাবে কত দিনের মধ্যে সংকট নিরসন সম্ভব এসব নিয়ে হর্তাকর্তা আমলা কামলা রাজনৈতিক পান্ডাদের কোনো আলোচনা আমাদের কানে আসেনি। উল্টো রাষ্ট্র, সরকার এবং রাজনীতির অত্যাচারের বিশাল বিশাল গদা যেভাবে ব্যবসায়ী-শিল্পপতি, বিরুদ্ধমতের লোকজনের মাথায় আঘাত করার জন্য চরকির মতো ঘুরছে, তাতে করে খুব তাড়াতাড়ি আরও ১০ লাখ লোকের কর্মসংস্থান, চাকরিবাকরি রসাতলে যাবে এবং খেলাপি ঋণ বেড়ে কোথায় পৌঁছবে তা আসমানের মালিক ছাড়া কেউ জানে না। সর্বনাশের উল্লিখিত হালহকিকতের মধ্যেও কিছু মানুষের ঘেডির নড়াচড়া থামছে না। ঘেডিসংক্রান্ত জিদ-অহংকার বহু সম্ভাবনাকে কবরে পাঠিয়ে দিচ্ছে। আর অসহায় মানুষের আহাজারি আর্তচিৎকারকে পুঁজি করে কিছু মানুষের নুন্তি বেড়েই চলেছে। এ অবস্থার চাপে মাঝেমধ্যেই জীবনানন্দ দাশের বনলতা সেন কবিতার ছন্দে হারিয়ে যাই সুদূর অতীতে। কবির মতো কাব্য প্রতিভা না থাকার কারণে আমি নাটোরের বনলতা সেনের খোঁজ পাই না। আমার নির্বোধ মন-মস্তিষ্ক চুল তার কবেকার অন্ধকার বিদিশার নিশার পরিবর্তে ABD=OBD সূত্রের কাব্যগাথা স্মরণ করেই খুশিতে লুটোপুটি খাই।

 

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
সালাতুল হাজত আদায়ে প্রয়োজন মিটবে
সালাতুল হাজত আদায়ে প্রয়োজন মিটবে
থার্ড টার্মিনাল
থার্ড টার্মিনাল
ডেঙ্গু আগ্রাসন
ডেঙ্গু আগ্রাসন
বীর উত্তম জিয়াউদ্দিন : প্রতিবাদী এক নাম
বীর উত্তম জিয়াউদ্দিন : প্রতিবাদী এক নাম
চায়ের উদ্ভব যেভাবে
চায়ের উদ্ভব যেভাবে
আবাসন খাত
আবাসন খাত
আইনশৃঙ্খলার অবনতি
আইনশৃঙ্খলার অবনতি
খাদ্যসংকট নিরসনে ইসলামের নির্দেশনা
খাদ্যসংকট নিরসনে ইসলামের নির্দেশনা
তারেক রহমানের কবিতা ও নরেন্দ্র মোদির সিন্দুক
তারেক রহমানের কবিতা ও নরেন্দ্র মোদির সিন্দুক
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
চাওয়াপাওয়ার হিসাব
চাওয়াপাওয়ার হিসাব
জুলাইয়ের অর্জন সবার
জুলাইয়ের অর্জন সবার
সর্বশেষ খবর
হবিগঞ্জে নিখোঁজের ৯ ঘণ্টা পর পুকুরে মিলল শিশু তামিমের মরদেহ
হবিগঞ্জে নিখোঁজের ৯ ঘণ্টা পর পুকুরে মিলল শিশু তামিমের মরদেহ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাইলটদের অবসরের বয়স বাড়িয়ে ৬৫ করেছে এয়ার ইন্ডিয়া
পাইলটদের অবসরের বয়স বাড়িয়ে ৬৫ করেছে এয়ার ইন্ডিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বই দেখে পরীক্ষা দিতে পারবে ভারতের শিক্ষার্থীরা
বই দেখে পরীক্ষা দিতে পারবে ভারতের শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হড়কা বানে গ্রাম বিপর্যস্ত, উত্তর কাশীতে এখনও নিখোঁজ অনেকে
হড়কা বানে গ্রাম বিপর্যস্ত, উত্তর কাশীতে এখনও নিখোঁজ অনেকে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে ফিলিস্তিনের সমর্থনে বিক্ষোভ, গ্রেফতার ৫২২
লন্ডনে ফিলিস্তিনের সমর্থনে বিক্ষোভ, গ্রেফতার ৫২২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিন্ধুতে ভারত বাঁধ নির্মাণ করলে মিসাইল মেরে ধসিয়ে দেবে পাকিস্তান: মুনির
সিন্ধুতে ভারত বাঁধ নির্মাণ করলে মিসাইল মেরে ধসিয়ে দেবে পাকিস্তান: মুনির

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবুজবাগের বাইগদা এলাকায় দুষ্কৃতিকারীদের গুলিতে পথচারী আহত
সবুজবাগের বাইগদা এলাকায় দুষ্কৃতিকারীদের গুলিতে পথচারী আহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা ফিলিস্তিনি জনগণের ভূখণ্ড: জাতিসংঘে চীনের রাষ্ট্রদূত
গাজা ফিলিস্তিনি জনগণের ভূখণ্ড: জাতিসংঘে চীনের রাষ্ট্রদূত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের দায়িত্বশীল আচরণের নির্দেশ
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের দায়িত্বশীল আচরণের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরকীয়ার অভিযোগে যুবককে ৬ টুকরা, স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার
পরকীয়ার অভিযোগে যুবককে ৬ টুকরা, স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হবে’
‘৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গৃহবধূকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
গৃহবধূকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক বহিষ্কার
বরিশালে স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক বহিষ্কার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের জরিমানা
চাঁদপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

র‍্যাগিং অভিযোগে জবির তিন শিক্ষার্থী বহিষ্কার, পাঁচজনকে ক্লাস কার্যক্রম থেকে অব্যাহতি
র‍্যাগিং অভিযোগে জবির তিন শিক্ষার্থী বহিষ্কার, পাঁচজনকে ক্লাস কার্যক্রম থেকে অব্যাহতি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান গণমানুষের নেতা : প্রিন্স
তারেক রহমান গণমানুষের নেতা : প্রিন্স

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে বন্যা প‌রি‌স্থি‌তি অপ‌রিবর্তিত
কুড়িগ্রামে বন্যা প‌রি‌স্থি‌তি অপ‌রিবর্তিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ৫ জুয়াড়ি আটক
চাঁদপুরে ৫ জুয়াড়ি আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান, লাখ টাকা জরিমানা
গাজীপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান, লাখ টাকা জরিমানা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীতে হাসপাতাল থেকে নবজাতক চুরির অভিযোগ
নরসিংদীতে হাসপাতাল থেকে নবজাতক চুরির অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৭
চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৭

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পুকুর ভরাটের দায়ে পাঁচজনের কারাদণ্ড
পুকুর ভরাটের দায়ে পাঁচজনের কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জরুরি তথ্য চেয়ে মাউশির চিঠি, সময় ২০ আগস্ট পর্যন্ত
জরুরি তথ্য চেয়ে মাউশির চিঠি, সময় ২০ আগস্ট পর্যন্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডিতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা লাবলু গ্রেফতার
ধানমন্ডিতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা লাবলু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইতিহাস গড়ে এশিয়ান কাপের মূল পর্বে বাংলাদেশের মেয়েরা
ইতিহাস গড়ে এশিয়ান কাপের মূল পর্বে বাংলাদেশের মেয়েরা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজির ঘটনায় সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির দুই নেতা বহিষ্কার
চাঁদাবাজির ঘটনায় সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির দুই নেতা বহিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
ভাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু
যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচার বিভাগের প্রতিষ্ঠানগত স্বাধীনতা একক আধিপত্য প্রতিষ্ঠার চেষ্টা নয়: প্রধান বিচারপতি
বিচার বিভাগের প্রতিষ্ঠানগত স্বাধীনতা একক আধিপত্য প্রতিষ্ঠার চেষ্টা নয়: প্রধান বিচারপতি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সেই আনিসার পরীক্ষার বিষয়ে যে সিদ্ধান্ত নিলো বোর্ড
সেই আনিসার পরীক্ষার বিষয়ে যে সিদ্ধান্ত নিলো বোর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জিরো রিটার্ন’ দাখিল আইনত দণ্ডনীয়
‘জিরো রিটার্ন’ দাখিল আইনত দণ্ডনীয়

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা বোর্ডে নতুন জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮৬ পরীক্ষার্থী, ফেল থেকে পাস ২৯৩
ঢাকা বোর্ডে নতুন জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮৬ পরীক্ষার্থী, ফেল থেকে পাস ২৯৩

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের চাঞ্চল্যকর সেই দাবি উড়িয়ে দিল পাকিস্তান
ভারতের চাঞ্চল্যকর সেই দাবি উড়িয়ে দিল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নাটক কম করো পিও’, তিশার উদ্দেশে বললেন শাওন
‘নাটক কম করো পিও’, তিশার উদ্দেশে বললেন শাওন

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাজারে আসছে ১০০ টাকার নতুন নোট
বাজারে আসছে ১০০ টাকার নতুন নোট

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওয়ানডেতে ফিরেই বিশ্বরেকর্ড গড়লেন শাহিন আফ্রিদি
ওয়ানডেতে ফিরেই বিশ্বরেকর্ড গড়লেন শাহিন আফ্রিদি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ড্যাবের নির্বাচনে হারুন-শাকিল পূর্ণ প্যানেলের নিরঙ্কুশ বিজয়
ড্যাবের নির্বাচনে হারুন-শাকিল পূর্ণ প্যানেলের নিরঙ্কুশ বিজয়

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাফিক সার্জেন্টকে গালিগালাজ, সাময়িক বরখাস্ত সহকারী কর কমিশনার
ট্রাফিক সার্জেন্টকে গালিগালাজ, সাময়িক বরখাস্ত সহকারী কর কমিশনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইনশাআল্লাহ অতি শিগগিরই আপনাদের সঙ্গে সরাসরি দেখা হবে: তারেক রহমান
ইনশাআল্লাহ অতি শিগগিরই আপনাদের সঙ্গে সরাসরি দেখা হবে: তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে প্রেম, দুই বছরে সাড়ে ১২ কোটি টাকা খোয়ালেন বৃদ্ধ!
ফেসবুকে প্রেম, দুই বছরে সাড়ে ১২ কোটি টাকা খোয়ালেন বৃদ্ধ!

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নিউটনের দুই গতিসূত্র ‘ভুল’ দাবি আফসার আলীর
নিউটনের দুই গতিসূত্র ‘ভুল’ দাবি আফসার আলীর

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সঞ্চয়পত্রেও আগের মতো আগ্রহ নেই
সঞ্চয়পত্রেও আগের মতো আগ্রহ নেই

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, ভুল সংশোধনের সুযোগ থাকছে ১২ দিন
খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, ভুল সংশোধনের সুযোগ থাকছে ১২ দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পক্ষে জাতীয় পার্টি : রুহুল আমিন হাওলাদার
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পক্ষে জাতীয় পার্টি : রুহুল আমিন হাওলাদার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ৪০ হাজার বডি ক্যামেরা কিনছে সরকার
ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ৪০ হাজার বডি ক্যামেরা কিনছে সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বীরের সঙ্গে থেকেও জয়কে মিস করছেন শাকিব খান
বীরের সঙ্গে থেকেও জয়কে মিস করছেন শাকিব খান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইতিহাস গড়ে এশিয়ান কাপের মূল পর্বে বাংলাদেশের মেয়েরা
ইতিহাস গড়ে এশিয়ান কাপের মূল পর্বে বাংলাদেশের মেয়েরা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের সু-২৭ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত
ইউক্রেনের সু-২৭ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে দুর্ধর্ষ 'ধাক্কামারা' চক্রের দুই নারী সদস্য আটক
রাজধানীতে দুর্ধর্ষ 'ধাক্কামারা' চক্রের দুই নারী সদস্য আটক

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ আগস্ট)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্রুত ‘ইলেকশন অ্যাপ’ চালুর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
দ্রুত ‘ইলেকশন অ্যাপ’ চালুর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রীর গাঁজা কাণ্ডে ইউনাইটেড এয়ারলাইনসের ফ্লাইট বিলম্বিত
যাত্রীর গাঁজা কাণ্ডে ইউনাইটেড এয়ারলাইনসের ফ্লাইট বিলম্বিত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ব্যানারের নিচে বসে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান, যুবক গ্রেপ্তার
বিএনপির ব্যানারের নিচে বসে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান, যুবক গ্রেপ্তার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসির প্রাথমিক যাচাই-বাছাইয়ে এনসিপিসহ ১৬টি দল উত্তীর্ণ, বাড়তে পারে সংখ্যা
ইসির প্রাথমিক যাচাই-বাছাইয়ে এনসিপিসহ ১৬টি দল উত্তীর্ণ, বাড়তে পারে সংখ্যা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু আজ, লাগবে স্মার্ট কার্ড
টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু আজ, লাগবে স্মার্ট কার্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার জন্য ঘর নির্মাণ করবে বিসিবি
ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার জন্য ঘর নির্মাণ করবে বিসিবি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তালিকা থেকে মৃত ভোটার বাদ যাচ্ছে ২১ লাখ ৩২ হাজার ৫৯০
তালিকা থেকে মৃত ভোটার বাদ যাচ্ছে ২১ লাখ ৩২ হাজার ৫৯০

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকা ধার করে কিনেছিলেন শাহরুখ, আজ ‘মান্নাত’র দাম ২২ গুণ বেড়েছে
টাকা ধার করে কিনেছিলেন শাহরুখ, আজ ‘মান্নাত’র দাম ২২ গুণ বেড়েছে

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহারের ঘোষণা
পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহারের ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী ৯ জন জামায়াতে নতুন মুখ
বিএনপির প্রার্থী ৯ জন জামায়াতে নতুন মুখ

নগর জীবন

আজমের প্রশ্রয়ে তমা ম্যাক্সের রেল রাজত্ব
আজমের প্রশ্রয়ে তমা ম্যাক্সের রেল রাজত্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লন্ডনে ব্যাপক বিক্ষোভ ও গ্রেপ্তার
লন্ডনে ব্যাপক বিক্ষোভ ও গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘেডি বিডির অর্থনীতি! এবিডি সমান ওবিডি!
ঘেডি বিডির অর্থনীতি! এবিডি সমান ওবিডি!

সম্পাদকীয়

শাকিব সময় কাটাচ্ছেন বুবলী-বীরের সঙ্গে
শাকিব সময় কাটাচ্ছেন বুবলী-বীরের সঙ্গে

শোবিজ

আসল-নকল চেনা দায়
আসল-নকল চেনা দায়

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেই আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, বলল সিপিডি
সংকটেই আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, বলল সিপিডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনামুল করিম সীমাহীন দুর্নীতির বরপুত্র
এনামুল করিম সীমাহীন দুর্নীতির বরপুত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিএনপি ও জামায়াত
প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিএনপি ও জামায়াত

নগর জীবন

তটিনীর প্রিয় মানুষ
তটিনীর প্রিয় মানুষ

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ লিগে অন্যরকম আবাহনী
চ্যালেঞ্জ লিগে অন্যরকম আবাহনী

মাঠে ময়দানে

প্রোটিয়াদের হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন যুবারা
প্রোটিয়াদের হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন যুবারা

মাঠে ময়দানে

বর্তমান পরিস্থিতিতে বিনিয়োগের প্রত্যাশা কাল্পনিক
বর্তমান পরিস্থিতিতে বিনিয়োগের প্রত্যাশা কাল্পনিক

প্রথম পৃষ্ঠা

শালবনে নজর কাড়ছে পলাশি লতা
শালবনে নজর কাড়ছে পলাশি লতা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিগগিরই সরাসরি দেখা হবে : তারেক রহমান
শিগগিরই সরাসরি দেখা হবে : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ বছর নষ্ট এমআরআই মেশিন
পাঁচ বছর নষ্ট এমআরআই মেশিন

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টাদের সততার ওপর পূর্ণ আস্থা রয়েছে
উপদেষ্টাদের সততার ওপর পূর্ণ আস্থা রয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

৩৬ দিনের আন্দোলনে ফ্যাসিবাদ পতন হয়নি
৩৬ দিনের আন্দোলনে ফ্যাসিবাদ পতন হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন প্রয়োগকারী সংস্থার ভূমিকা বিশ্লেষণ করতে পারবে তদন্ত কমিশন
আইন প্রয়োগকারী সংস্থার ভূমিকা বিশ্লেষণ করতে পারবে তদন্ত কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাস্থ্য উপদেষ্টাকে হুঁশিয়ারি
স্বাস্থ্য উপদেষ্টাকে হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিয়ের দিনক্ষণ ঠিক করতে গিয়ে গণপিটুনিতে নিহত
বিয়ের দিনক্ষণ ঠিক করতে গিয়ে গণপিটুনিতে নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগ হতে হবে শক্তিশালী স্বাধীন
বিচার বিভাগ হতে হবে শক্তিশালী স্বাধীন

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ অস্থিতিশীল করতে ভয়াবহ পরিকল্পনা
দেশ অস্থিতিশীল করতে ভয়াবহ পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেভিড ঝড়ে অসিদের রেকর্ড জয়
ডেভিড ঝড়ে অসিদের রেকর্ড জয়

মাঠে ময়দানে

দক্ষ মানবসম্পদ তৈরির সূতিকাগার
দক্ষ মানবসম্পদ তৈরির সূতিকাগার

প্রাণের ক্যাম্পাস

কাতারের দোহায় বসুন্ধরা কিংস
কাতারের দোহায় বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচ সমঝোতার সম্ভাবনা
মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচ সমঝোতার সম্ভাবনা

প্রথম পৃষ্ঠা

পানিভর্তি বালতিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিভর্তি বালতিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

দশম ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস জিনিয়াস বাংলাদেশ ২০২৫
দশম ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস জিনিয়াস বাংলাদেশ ২০২৫

প্রাণের ক্যাম্পাস