শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১১ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০০:২৭, সোমবার, ১১ আগস্ট, ২০২৫

ঘেডি বিডির অর্থনীতি! এবিডি সমান ওবিডি!

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
ঘেডি বিডির অর্থনীতি! এবিডি সমান ওবিডি!

ইচ্ছা ছিল ঘেডি নিয়ে কিছু লিখব। ঘেডির সঙ্গে এক বেডির গল্পও মনে পড়ে গেল। আমাদের দক্ষিণাঞ্চলের চরফ্যাশনের ঘটনা। সংগতিপূর্ণ জনৈক ভদ্রলোকের ঘরে দুই বিবি। একজন সুন্দরী আর অন্যজন গুণবতী। দুজনই স্বামী সোহাগী কিন্তু নিজেদের মধ্যে বেজায় রেষারেষি। বড় বিবির কন্যার গৃহশিক্ষক একদিন জ্যামিতি পড়াচ্ছিলেন। যেখানে তিনি শেখাচ্ছিলেন ABD=OBD অর্থাৎ এবিডি সমান ওবিডি। স্বামী সোহাগী সুন্দরী ছোট বিবি যার লেখাপড়া হয়তো প্রাথমিক পর্যায় পর্যন্ত ছিল। তিনি শিক্ষক ও ছাত্রীর মুখে কয়েকবার এবিডি সমান সমান ওবিডি শুনে মেজাজ হারালেন। তারপর যেভাবে অগ্নিশর্মা হয়ে গৃহশিক্ষকের দিকে তেড়ে এলেন, সে কথা নিয়ে একটু রঙ্গরস করার ইচ্ছা ছিল। কিন্তু দেশের জটিল রাজনীতির কারণে মানুষের মনে যে জগদ্দল পাথর চেপে বসেছে তাতে করে ঘেডি বেডির কাহিনি শোনার ধৈর্য কজনের আছে, তা আমার জানা নেই।

আমার শৈশবের একটি অংশ কেটেছে ফরিদপুরে। ওখানে মানুষের ঘাড়কে ঘেডি বলা হয়। তার পেটের চর্বিকে বলা হয় নুন্তি। এটা অবশ্য সত্তর দশকের গ্রামবাংলার কথা। কারও জিদ প্রবল হলে অথবা কেউ বেয়াড়া প্রকৃতির হলে বলা হতো ওর ঘেডি বাঁকা কিংবা ওর ঘেডিতে চর্বি জমেছে। কিন্তু হঠাৎ করে কারও টাকাপয়সা হলে বিশেষত আঙুল ফুলে কলা গাছ হলে তার শরীরে সাধারণত মেদভুঁড়ি দেখা দিত আর গ্রামবাসী ওসব মানুষকে টিটকারি করার জন্য বলত দ্যাখো দ্যাখো টিডিক্ক্যার পোলার নুন্তি হয়েছে। সমাজে অনাহূত কিছু ঘটলে আমজনতা সেই সময়ে যে প্রতিক্রিয়া দেখাত, তা উপেক্ষা করার ক্ষমতা ঘাড় বাঁকা প্রকৃতির বেয়াড়া অথবা অবৈধ উপার্জনের মেদভুঁড়িওয়ালাদের ছিল না। ফলে এসব মানুষ প্রায়ই গ্রাম ছেড়ে ভিন্ন এলাকায় বসতি গড়ত।

আবহমান বাংলার উল্লিখিত দৃশ্য এখন নেই বললেই চলে। ঘাড় বাঁকা এবং শক্ত মেরুদণ্ডের মানুষ হারিয়ে যাচ্ছে এবং মেদভুঁড়ি নিয়ে টিটকারি করার দুঃসাহস এখন আর অবশিষ্ট নেই। পরিবর্তে ক্ষমতাধরনতজানু হয়ে স্বার্থের জন্য অথবা ভয়ে মাথার খুলি প্রভাবশালীদের পায়ের ওপর রেখে মস্তিষ্কের ভিতরের সারবস্তু অর্থাৎ ঘিলু বের করে তার সঙ্গে কালো রং মেখে ক্ষমতাধর লোকজনের জুতো পলিশ করে শূন্য মস্তিষ্ক নিয়ে লম্ফঝম্ফ করাকে অনেকে মানবধর্ম হিসেবে ধ্যানজ্ঞান করেন। আজকের দিনে অসহায় দুর্বল দরিদ্র এবং হতাশ প্রকৃতির লোকজন বেকার হয়ে পড়লে রোগশোকে তারা স্থূলকায় হয়ে পড়ে। ঘি-মাখন, মাছ-মাংসের তেলচর্বি এবং সুরসংগীত ও বাইজির নাচে মুগ্ধ নাগরের শরীরের নুন্তি আধুনিককালে কল্পনাও করা যায় না।

সমাজে দুর্নীতিবাজদের স্বাস্থ্যসচেতনতা প্রবল। নারী-পুরুষ উভয়েই জিরো ফিগারের জন্য শত শত কোটি টাকা ব্যয় করে। নিজেদের কামভাব এবং শরীরের কমনীয়তার জন্য অনেকে অস্ত্রোপচার পর্যন্ত করে। বিশেষ অঙ্গ ছোট বড় করতে গিয়ে যেসব লঙ্কাকাণ্ডের খবর মাঝেমধ্যে ফাঁস হয়ে যায় তাতে করে আমাদের মতো প্রাচীনপন্থি মানুষ ভেবেই পায় না- ওসব কাণ্ডকারখানা করার কী দরকার। নগর-মহানগরে ধনীদের চিত্তবিনোদনের বিচিত্র-বাহারি এবং বিকৃত ধরন প্রকৃতির সঙ্গে মাদক-জুয়া-যৌনতা এবং এতদসংক্রান্ত কাজকারবার সন্ত্রাস যেভাবে বাড়ছে সেগুলোর উত্তাপে সাধারণ মানুষের নুন্তি যে কখন পানি হয়ে ঝরে পড়েছে তা লক্ষ করার আগেই চলতি বছরের সম্ভাব্য জিডিপি নিয়ে বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদন মনমস্তিষ্কে কাঁপন ধরিয়ে দিয়েছে।

বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, চলতি বছর জিডিপি নেমে আসতে পারে সাড়ে তিন শতাংশে। অথচ ১৯৭৪ সালে দুর্ভিক্ষের সময়টিও জিডিপির পরিমাণ ছিল সাড়ে ছয় শতাংশ। সারা বাংলাদেশের মানুষ সবাই মিলে যে কাজকর্ম করে তার গড় হিসাব উঠে আসে জিডিপির মাধ্যমে। আমাদের দেশের জিডিপির বিরাট অংশ নির্ভর করে সরকারের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের ওপর। অর্থাৎ সরকারি বাজেটে যে পরিমাণ অর্থ রাস্তাঘাট, পুলকালভার্ট, ভবন নির্মাণসহ বিভিন্ন প্রকল্পে যে অর্থ ব্যয় হয় তার ওপর জিডিপির স্থিতি নির্ভর করে। সাধারণ জনগণের বিনিয়োগ বিশেষ করে শিল্প-বাণিজ্য-গৃহায়ন-নগদ অর্থ ব্যাংক-বিমায় বিনিয়োগ কর্মসংস্থান এবং মানুষের ক্রয়ক্ষমতার পাশাপাশি আমদানি ও রপ্তানির সঙ্গেও জিডিপি জড়িত।

উল্লিখিত জিডিপির ক্ষেত্র অধিক্ষেত্র এবং আওয়ামী লীগ পরবর্তী বছরের অর্থনীতির হালচাল এমন একটি পর্যায়ে পৌঁছে গেছে, যা কি না, দেশের সামগ্রিক সুখানুভূতি, হতাশা, আতঙ্ক, অর্শিক্ষা, কুশিক্ষা, শ্রমশক্তি বিনাশ, ব্রেন ড্রেন অর্থাৎ বুদ্ধিসুদ্ধি নর্দমায় পড়ে যাওয়াসহ মানুষের সহজাত হাসিকান্না, চিন্তা করার ক্ষমতা, ঝুঁকি নেওয়ার ক্ষমতা ইত্যাদি অধঃপতনের অতলান্তে নিয়ে গেছে। ফলে আমাদের সন্দেহ বেড়ে যাচ্ছে। কাজ করার পরিবর্তে অলস বসে পরনিন্দা অপরের সর্বনাশ করার ফন্দিফিকির বেড়ে যাচ্ছে। আমরা সহজাত মানবিক পরিশ্রম-উদ্ভাবনী শক্তি এবং প্রতিযোগিতা করার পথ পরিহার করে অপরের সহায়সম্পদ-ব্যবসাবাণিজ্য সুনাম-সুখ্যাতি হরণের জন্য মব সন্ত্রাসে ক্রমেই দক্ষ হয়ে উঠেছি।

গত এক বছরে দেশের শীর্ষ শিল্পপ্রতিষ্ঠান এবং মাঝারি আকারের কলকারখানা থেকে কম করে হলেও ১০ লাখ লোক চাকরিচ্যুত হয়েছে। আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের যেসব বড় বড় শিল্প গ্রুপ সম্পূর্ণ বন্ধ হয়েছে সেগুলোতে কম করে হলেও ৫ লাখ লোকের চাকরি গেছে। অন্যদিকে যারা এখনো ধুক ধুক করে চলছে, তাদের কেউ কেউ শ্রমিক ছাঁটাই করতে বাধ্য হয়েছে অথবা বেতন-ভাতা ঠিকমতো না পেয়ে অনেকে চাকরি ছেড়ে দিয়েছে। কত প্রতিষ্ঠান যে রুগ্ণ হয়েছে কিংবা কত প্রতিষ্ঠান যে দেউলিয়া হয়েছে তার নির্ভুল পরিসংখ্যান নেই। তবে ব্যাংকিং সেক্টরে খেলাপি ঋণের যে ভয়াবহ চিত্র ফুটে উঠেছে, তা সমসাময়িককালে এশিয়ার অন্য কোনো দেশে নেই।

আওয়ামী জমানার শেষ দিকে কাগজকলমে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ছিল কমবেশি সোয়া লাখ কোটি টাকা, যা হয়তো প্রকৃতপক্ষে ছিল ২ লাখ কোটি টাকা। গত এক বছরে খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৫ লাখ কোটি টাকা। অর্থাৎ মাত্র ৩ লাখ কোটি টাকার ঋণ নতুন করে খেলাপি হয়েছে।

আমাদের দেশে দেউলিয়া আইনের উপস্থিতি না থাকায় এই ঋণ আদায় বা সমন্বয় বলতে গেলে অসম্ভব। এই বিশাল অঙ্ক যা কি না, আমদের এক বছরের জাতীয় বাজেটের প্রায় কাছাকাছি। অন্যদিকে সরকারি ও বেসরকারি ব্যাংকে মোট আমানতের কত অংশ এবং মোট বিনিয়োগের কত অংশ তা যদি বিনিয়োগকারীরা জানতেন এবং বর্তমান খেলাপি ঋণ কীভাবে সমন্বয় হবে তা যদি জানার চেষ্টা করতেন তবে সারা দেশে কী যে কান্নার রোল পড়ত তা ভাবলে আতঙ্কে সারা শরীর অবশ হয়ে যায়।

উপরিউক্ত দৈন্য থেকে কীভাবে ঘুরে দাঁড়ানো যায়- কীভাবে কত দিনের মধ্যে সংকট নিরসন সম্ভব এসব নিয়ে হর্তাকর্তা আমলা কামলা রাজনৈতিক পান্ডাদের কোনো আলোচনা আমাদের কানে আসেনি। উল্টো রাষ্ট্র, সরকার এবং রাজনীতির অত্যাচারের বিশাল বিশাল গদা যেভাবে ব্যবসায়ী-শিল্পপতি, বিরুদ্ধমতের লোকজনের মাথায় আঘাত করার জন্য চরকির মতো ঘুরছে, তাতে করে খুব তাড়াতাড়ি আরও ১০ লাখ লোকের কর্মসংস্থান, চাকরিবাকরি রসাতলে যাবে এবং খেলাপি ঋণ বেড়ে কোথায় পৌঁছবে তা আসমানের মালিক ছাড়া কেউ জানে না। সর্বনাশের উল্লিখিত হালহকিকতের মধ্যেও কিছু মানুষের ঘেডির নড়াচড়া থামছে না। ঘেডিসংক্রান্ত জিদ-অহংকার বহু সম্ভাবনাকে কবরে পাঠিয়ে দিচ্ছে। আর অসহায় মানুষের আহাজারি আর্তচিৎকারকে পুঁজি করে কিছু মানুষের নুন্তি বেড়েই চলেছে। এ অবস্থার চাপে মাঝেমধ্যেই জীবনানন্দ দাশের বনলতা সেন কবিতার ছন্দে হারিয়ে যাই সুদূর অতীতে। কবির মতো কাব্য প্রতিভা না থাকার কারণে আমি নাটোরের বনলতা সেনের খোঁজ পাই না। আমার নির্বোধ মন-মস্তিষ্ক চুল তার কবেকার অন্ধকার বিদিশার নিশার পরিবর্তে ABD=OBD সূত্রের কাব্যগাথা স্মরণ করেই খুশিতে লুটোপুটি খাই।

 

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ভ্যাটিকান সিটি
ভ্যাটিকান সিটি
মেগা প্রকল্প
মেগা প্রকল্প
জাতিসংঘে প্রধান উপদেষ্টা
জাতিসংঘে প্রধান উপদেষ্টা
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহুর ক্ষমতা
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহুর ক্ষমতা
দুর্গাপূজা উপলক্ষে তারেক রহমানের সতর্কবার্তা
দুর্গাপূজা উপলক্ষে তারেক রহমানের সতর্কবার্তা
দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে অশ্লীল গালিগালাজ
দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে অশ্লীল গালিগালাজ
ঘাতক হৃদ্‌রোগ
ঘাতক হৃদ্‌রোগ
রপ্তানি বাণিজ্য
রপ্তানি বাণিজ্য
নারী তাহলে দাঁড়াবে কোথায়
নারী তাহলে দাঁড়াবে কোথায়
দানশীলতা একটি মহৎ গুণ
দানশীলতা একটি মহৎ গুণ
পর্যটন উন্নয়নের অনুঘটক
পর্যটন উন্নয়নের অনুঘটক
ঢাকাকে সবুজ ও বাসযোগ্য করা জরুরি
ঢাকাকে সবুজ ও বাসযোগ্য করা জরুরি
সর্বশেষ খবর
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট ভাইকে বাঁচাতে গিয়ে দুই সহোদরের মর্মান্তিক মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট ভাইকে বাঁচাতে গিয়ে দুই সহোদরের মর্মান্তিক মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বিসিবি নির্বাচন : পরিচালক পদে মনোনয়ন জমা দিলেন বুলবুল-ফাহিম
বিসিবি নির্বাচন : পরিচালক পদে মনোনয়ন জমা দিলেন বুলবুল-ফাহিম

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় ৭১ হাজার পুলিশ সদস‍্য মোতায়েন
পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় ৭১ হাজার পুলিশ সদস‍্য মোতায়েন

২ মিনিট আগে | জাতীয়

নীলফামারীতে ট্রলির ধাক্কায় মাদ্রাসা সহ-সুপার নিহত
নীলফামারীতে ট্রলির ধাক্কায় মাদ্রাসা সহ-সুপার নিহত

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে মেঘনার ভাঙন রোধে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে মেঘনার ভাঙন রোধে মানববন্ধন

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বুড়িমারী স্থলবন্দরে টানা ৮ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
বুড়িমারী স্থলবন্দরে টানা ৮ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গাইবান্ধায় তথ্য অধিকার দিবস পালন
গাইবান্ধায় তথ্য অধিকার দিবস পালন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাজিরপুরে শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
নাজিরপুরে শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জেন-জি বিক্ষোভে পেরুতে উত্তাল রাজপথ
জেন-জি বিক্ষোভে পেরুতে উত্তাল রাজপথ

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজ কন্যাকে ধর্ষণের দায়ে বাবার আমৃত্যু কারাদণ্ড
নিজ কন্যাকে ধর্ষণের দায়ে বাবার আমৃত্যু কারাদণ্ড

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে আন্তঃজেলা মোটরসাইকেল চোর চক্রের ৮ সদস্য গ্রেফতার
লালমনিরহাটে আন্তঃজেলা মোটরসাইকেল চোর চক্রের ৮ সদস্য গ্রেফতার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘নির্বাচন ছাড়া ক্ষমতার পালাবদলের আর কোনো গ্রহণযোগ্য পথ নেই’
‘নির্বাচন ছাড়া ক্ষমতার পালাবদলের আর কোনো গ্রহণযোগ্য পথ নেই’

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘আমলারা এখন পরবর্তী সরকারের অপেক্ষায়, যেকোনো সময় নেমে যেতে পারি’
‘আমলারা এখন পরবর্তী সরকারের অপেক্ষায়, যেকোনো সময় নেমে যেতে পারি’

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কুয়াকাটা সৈকতে আবারও ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটা সৈকতে আবারও ভেসে এলো মৃত ডলফিন

৩০ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

মোংলায় নানা আয়োজনে বিশ্ব নদী দিবস পালন
মোংলায় নানা আয়োজনে বিশ্ব নদী দিবস পালন

৩২ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

কিশোরের কাছে মিললো ইয়াবার চালান
কিশোরের কাছে মিললো ইয়াবার চালান

৪৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গাইবান্ধায় নৌকাবাইচ প্রতিযোগিতা
গাইবান্ধায় নৌকাবাইচ প্রতিযোগিতা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দল-মত-ধর্ম-দর্শন যার যার, বাংলাদেশ সবার: বাবলু
দল-মত-ধর্ম-দর্শন যার যার, বাংলাদেশ সবার: বাবলু

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিলেটে দিন-দুপুরে সাদা পাথর পাচার, ট্রাক জব্দ
সিলেটে দিন-দুপুরে সাদা পাথর পাচার, ট্রাক জব্দ

৫১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবিলায় এবার ভেনেজুয়েলা ‘জনতার হাতে’ তুলে দিল অস্ত্র
যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবিলায় এবার ভেনেজুয়েলা ‘জনতার হাতে’ তুলে দিল অস্ত্র

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ৬ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ৬ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সিডনিতে জমজমাট ক্রীড়া উৎসবে উদ্বেলিত ক্যাম্বেলটাউন বাংলা স্কুল
সিডনিতে জমজমাট ক্রীড়া উৎসবে উদ্বেলিত ক্যাম্বেলটাউন বাংলা স্কুল

৫৭ মিনিট আগে | পরবাস

শার্শায় দুর্গাপূজা উপলক্ষে বিএনপির আর্থিক সহায়তা
শার্শায় দুর্গাপূজা উপলক্ষে বিএনপির আর্থিক সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জমি ইজারা না দেয়ায় যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
জমি ইজারা না দেয়ায় যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভোক্তার ন্যায্য অধিকার: বাজারে স্বচ্ছতা আনতে প্রয়োজন আইন সংস্কার
ভোক্তার ন্যায্য অধিকার: বাজারে স্বচ্ছতা আনতে প্রয়োজন আইন সংস্কার

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘ঢাকায় প্রথম সরকারি গ্রিন বিল্ডিং হবে পরিবেশ অধিদপ্তরের নতুন ভবন’
‘ঢাকায় প্রথম সরকারি গ্রিন বিল্ডিং হবে পরিবেশ অধিদপ্তরের নতুন ভবন’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমারখালীতে বিএনপি নেতাকে হাতুড়িপেটা, কার্যালয় ভাঙচুরের অভিযোগ
কুমারখালীতে বিএনপি নেতাকে হাতুড়িপেটা, কার্যালয় ভাঙচুরের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র চলছে : নবীউল্লাহ নবী
পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র চলছে : নবীউল্লাহ নবী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে ৩ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে ৩ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিন ইউরোপের আরেকটি দেশে আক্রমণ করবেন, দাবি জেলেনস্কির
পুতিন ইউরোপের আরেকটি দেশে আক্রমণ করবেন, দাবি জেলেনস্কির

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানের জাহাজে ইসরায়েলের হামলা
পাকিস্তানের জাহাজে ইসরায়েলের হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার প্রকাশ্যে এলেন নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী, জানালেন 'পালাবেন না'
এবার প্রকাশ্যে এলেন নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী, জানালেন 'পালাবেন না'

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি অসহনীয় যন্ত্রণা ও শোকে কাতর: থালাপতি বিজয়
আমি অসহনীয় যন্ত্রণা ও শোকে কাতর: থালাপতি বিজয়

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোর্টল্যান্ডে সেনা পাঠানোর নির্দেশ ট্রাম্পের, প্রয়োজনে ‘পূর্ণ শক্তি’ ব্যবহারের অনুমতি
পোর্টল্যান্ডে সেনা পাঠানোর নির্দেশ ট্রাম্পের, প্রয়োজনে ‘পূর্ণ শক্তি’ ব্যবহারের অনুমতি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যস্ততার কারণে নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানোর বিষয়টি ভেন্ডর প্রশাসনকে জানায়নি: উপাচার্য
ব্যস্ততার কারণে নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানোর বিষয়টি ভেন্ডর প্রশাসনকে জানায়নি: উপাচার্য

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিষেধাজ্ঞা ইস্যুতে যুক্তরাজ্য-ফ্রান্স ও জার্মানি থেকে রাষ্ট্রদূতদের ফেরালো ইরান
নিষেধাজ্ঞা ইস্যুতে যুক্তরাজ্য-ফ্রান্স ও জার্মানি থেকে রাষ্ট্রদূতদের ফেরালো ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তামিলনাড়ুতে থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদদলিত হয়ে নিহত বেড়ে ৩৮
তামিলনাড়ুতে থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদদলিত হয়ে নিহত বেড়ে ৩৮

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদপিষ্ট হয়ে নিহত অন্তত ৩৬
থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদপিষ্ট হয়ে নিহত অন্তত ৩৬

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কেন বাগরাম বিমানঘাঁটি ফেরত চান ট্রাম্প, কী আছে সেখানে?
কেন বাগরাম বিমানঘাঁটি ফেরত চান ট্রাম্প, কী আছে সেখানে?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়ল নেপাল
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়ল নেপাল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২ দিনের যুদ্ধে ইসরায়েলের ১৬ পাইলট নিহত, দাবি ইরানের
১২ দিনের যুদ্ধে ইসরায়েলের ১৬ পাইলট নিহত, দাবি ইরানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বক্তব্যের সময় বাংলাদেশ ওয়াকআউট করেনি বলে প্রচারিত ছবিটি ভিন্ন সময়ের : সিএ ফ্যাক্ট চেক
নেতানিয়াহুর বক্তব্যের সময় বাংলাদেশ ওয়াকআউট করেনি বলে প্রচারিত ছবিটি ভিন্ন সময়ের : সিএ ফ্যাক্ট চেক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেলেনার বিয়েতে অতিথি তালিকায় আছেন যারা
সেলেনার বিয়েতে অতিথি তালিকায় আছেন যারা

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঐক্যবদ্ধ না হলে গুপ্ত স্বৈরাচারের আবির্ভাব হতে পারে : তারেক রহমান
ঐক্যবদ্ধ না হলে গুপ্ত স্বৈরাচারের আবির্ভাব হতে পারে : তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থ বয়কট আন্দোলন, পাক-ভারত ফাইনালের সব টিকিট বিক্রি
ব্যর্থ বয়কট আন্দোলন, পাক-ভারত ফাইনালের সব টিকিট বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবার ভূমিকম্প, উৎপত্তিস্থল যশোরের মনিরামপুর
আবার ভূমিকম্প, উৎপত্তিস্থল যশোরের মনিরামপুর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে কেওক্রাডং
পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে কেওক্রাডং

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

কোমলমতি বাচ্চা থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত জামায়াত-শিবির লেবাস ধরে থাকে: পাপিয়া
কোমলমতি বাচ্চা থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত জামায়াত-শিবির লেবাস ধরে থাকে: পাপিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

পাকিস্তানের অধিনায়কের সঙ্গে ট্রফি নিয়ে ছবি তুলতে অস্বীকৃতি সূর্যকুমারের
পাকিস্তানের অধিনায়কের সঙ্গে ট্রফি নিয়ে ছবি তুলতে অস্বীকৃতি সূর্যকুমারের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর দাবি নিয়ে আসা তরুণীকে গাছে বেঁধে নির্যাতন; গ্রেফতার ৩
স্ত্রীর দাবি নিয়ে আসা তরুণীকে গাছে বেঁধে নির্যাতন; গ্রেফতার ৩

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতু উন্মুক্ত
চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতু উন্মুক্ত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিকাণ্ডে তিন ফায়ার ফাইটারসহ চারজনের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
অগ্নিকাণ্ডে তিন ফায়ার ফাইটারসহ চারজনের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের চার শতাধিক শিক্ষার্থীর ছাত্রদলে যোগদান
লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের চার শতাধিক শিক্ষার্থীর ছাত্রদলে যোগদান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইইউ বা ন্যাটো রাষ্ট্রগুলোতে হামলার কোনও ইচ্ছা নেই: রাশিয়া
ইইউ বা ন্যাটো রাষ্ট্রগুলোতে হামলার কোনও ইচ্ছা নেই: রাশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুরে নারী মডেলকে রিসোর্টে আটকে গণধর্ষণের অভিযোগ, আটক ১৪
শ্রীপুরে নারী মডেলকে রিসোর্টে আটকে গণধর্ষণের অভিযোগ, আটক ১৪

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করছে: কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করছে: কলম্বিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবির অ্যাপ্লায়েড কেমিস্ট্রি বিভাগের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের সংগঠনের নেতৃত্বে নজরুল-মিজানুর
রাবির অ্যাপ্লায়েড কেমিস্ট্রি বিভাগের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের সংগঠনের নেতৃত্বে নজরুল-মিজানুর

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদি আরবে ২১ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার
সৌদি আরবে ২১ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক এনায়েতের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
সেই মার্কিন নাগরিক এনায়েতের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
মির্জা ফখরুলের আসনে অন্য দলের ব্যাপক গণসংযোগ
মির্জা ফখরুলের আসনে অন্য দলের ব্যাপক গণসংযোগ

নগর জীবন

সংকট কাটছে রাজনীতিতে
সংকট কাটছে রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিচার শেষ পর্যায়ে
হাসিনার বিচার শেষ পর্যায়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল আজ
ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল আজ

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারি রিকশা : পাল্টাপাল্টি শোডাউন
ব্যাটারি রিকশা : পাল্টাপাল্টি শোডাউন

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্যাম্পের বাইরে স্থায়ী রোহিঙ্গারা
ক্যাম্পের বাইরে স্থায়ী রোহিঙ্গারা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবরোধে স্থবির খাগড়াছড়ি
অবরোধে স্থবির খাগড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ যথেষ্ট শক্তিশালী
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ যথেষ্ট শক্তিশালী

প্রথম পৃষ্ঠা

২০০ বছরের ভাসমান হাট
২০০ বছরের ভাসমান হাট

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের ঢালাও ব্যাংক হিসাব জব্দ ঠিক নয়
ব্যবসায়ীদের ঢালাও ব্যাংক হিসাব জব্দ ঠিক নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘের তাড়া খেয়ে সুন্দরবনের হরিণ লোকালয়ে
বাঘের তাড়া খেয়ে সুন্দরবনের হরিণ লোকালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেঁচে থাকার মতো অক্সিজেন পেয়েছি
বেঁচে থাকার মতো অক্সিজেন পেয়েছি

শোবিজ

মুক্তির ৩০ বছর পরও দর্শকপ্রিয় বিশ্বপ্রেমিক
মুক্তির ৩০ বছর পরও দর্শকপ্রিয় বিশ্বপ্রেমিক

শোবিজ

এক পোয়া মাছ ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি
এক পোয়া মাছ ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন চান বিএনপির আট নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন চান বিএনপির আট নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আইসিসিবিতে পর্দা নামল মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনীর
আইসিসিবিতে পর্দা নামল মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনীর

নগর জীবন

ঋণের চাপ সইতে না পেরে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ
ঋণের চাপ সইতে না পেরে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বক্সিং সমৃদ্ধ করতেই অরভিন্দের আগমন
বক্সিং সমৃদ্ধ করতেই অরভিন্দের আগমন

মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানের বিপক্ষে নেই লিটন!
আফগানিস্তানের বিপক্ষে নেই লিটন!

মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের হয়ে কাজ করছে ১৫৮ কোম্পানি : জাতিসংঘ
ইসরায়েলের হয়ে কাজ করছে ১৫৮ কোম্পানি : জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

শাকিবের প্রিয় জয় নাকি বীর?
শাকিবের প্রিয় জয় নাকি বীর?

শোবিজ

বুথ থেকে টাকা তুলে জাল নোট পেলেন কৃষক
বুথ থেকে টাকা তুলে জাল নোট পেলেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

তথ্য কমিশন গঠনে দেরি ব্যর্থতা
তথ্য কমিশন গঠনে দেরি ব্যর্থতা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবাধিকার কমিশনে মেরুদণ্ডহীন কাউকে বসানো যাবে না
মানবাধিকার কমিশনে মেরুদণ্ডহীন কাউকে বসানো যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার ছবিতে কেন অভিনয় করতে পারলেন না - স্মিতা পাতিল
ঢাকার ছবিতে কেন অভিনয় করতে পারলেন না - স্মিতা পাতিল

শোবিজ

হিন্দি বলতে না পারায় দিল্লিতে ছাত্রদের নির্যাতন
হিন্দি বলতে না পারায় দিল্লিতে ছাত্রদের নির্যাতন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশে দেশের বদনাম
বিদেশে দেশের বদনাম

প্রথম পৃষ্ঠা

কারও পক্ষে কাজ করা যাবে না
কারও পক্ষে কাজ করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এক সপ্তাহের ব্যবধানে ফের ভূমিকম্প
এক সপ্তাহের ব্যবধানে ফের ভূমিকম্প

পেছনের পৃষ্ঠা