শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ঢাকাকে সবুজ ও বাসযোগ্য করা জরুরি

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
ঢাকাকে সবুজ ও বাসযোগ্য করা জরুরি

একসময় ঢাকা ছিল সবুজের শহর। গাছপালা, বাগান আর খোলা জায়গা ছিল শহরের পরিচয়ের অংশ। খুব ছোট একটা শহর ছিল। প্রায়ই বলি খিলগাঁওয়ের কথা। আমার বেড়ে ওঠা, বড় হওয়া খিলগাঁওয়ে। সত্যিকার অর্থে তখন ঢাকার যে সিটি তা ছিল গুলিস্তান আর বিশেষ বিশেষ জায়গা- পীরজঙ্গি মাজার, ফকিরাপুল বাজার, এদিকে স্টেডিয়াম ওদিকটা ওল্ড টাউন। তখনকার গুলশান-বনানী আজকের মতো অভিজাত এলাকা ছিল না। ধানমন্ডি ছিল একমাত্র। আর ওয়ারী ছিল তখনকার আজকের গুলশান-বনানীর মতো অভিজাত এলাকা। এগুলো পুরোটাই ছিল ঘন বনে আচ্ছাদিত। সেই সময়, যখন খিলগাঁওয়ে থাকতাম, খেয়াল করতাম যে গাছে গাছে বানর ঝুলছে। যখন শীতের সময় উঠোনে খেতে বসতাম, দেখা গেছে বানর এসে কাঁধে বসে গেছে। কখনো আমাদের খাবার নিয়ে যাচ্ছে। জাম্বুরা দিয়ে ফুটবল খেলে আনন্দ পেতাম এবং দৌড়ে গিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়তাম চৌধুরীর পুকুরে। এভাবেই খিলগাঁওয়ে আস্তে আস্তে বড় হলাম। তারপর খিলগাঁও বড় হলো। জনসংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে খিলগাঁওয়ের বাসাগুলো একতলা-দোতলা থেকে বহুতল বিল্ডিংয়ে পরিণত হলো। সবগুলোতে তখন ভার্টিক্যাল এক্সপ্যানশন হলো। আজকাল ঢাকার ছেলেরা বলতে পারবে না, বেত ফল দেখতে কী রকম, ডেউয়া দেখতে কী রকম, গাব তো বোধ হয় চিনবেই না।

ভবিষ্যতে হয়তো আমরা এই ক্ষতিটি বুঝতে পারব। এখনই হয়তো কিছুটা বুঝতে শুরু করেছি। আজ আন্তর্জাতিক সূচকে রাজধানী ঢাকার বাসযোগ্যতায় অবস্থান প্রায় তলানিতে। সম্প্রতি যুক্তরাজ্যের ইকোনমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিট প্রকাশিত বৈশ্বিক বসবাসযোগ্য সূচকে ১৭৩টি শহরের মধ্যে ঢাকার স্থান হয়েছে ১৭১তম। তালিকার নিচে রয়েছে শুধু সিরিয়ার রাজধানী দামেস্ক ও লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি।

মানদণ্ড ছিল স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষা, অবকাঠামো, পরিবেশ ও সংস্কৃতি। যেভাবেই হিসাব করা হোক না কেন, ঢাকার সংকট আজ চোখে পড়ার মতো। যানজট, দূষণ আর অপরিকল্পিত নগরায়ণের চাপে শহরটিকে বাসযোগ্য রাখা দিনদিন কঠিন হয়ে উঠছে। বিশ্বের উন্নত দেশগুলো অনেক আগেই নগরায়ণের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ছাদকৃষিকে অগ্রাধিকার দিয়েছে। যেমন জাপান ১৯৯৭ সালের কিয়োটো প্রটোকলের পর থেকে নতুন ভবন নির্মাণে ছাদের বাগান বাধ্যতামূলক করেছে। আইন করে ছাদের সবুজ বাগান তারা অপরিহার্য করেছে শহরকে টিকিয়ে রাখতে, অক্সিজেনের ভান্ডার গড়ে তুলতে।

চাইলে আমাদের নগরকেও সবুজে ভরিয়ে তুলতে পারি। বাংলাদেশে ছাদকৃষির বিকাশ হয়েছে, হচ্ছে। আশির দশকে যখন বাংলাদেশ টেলিভিশনে অনুষ্ঠান করতাম, তখনই ছাদে কাজি পেয়ারা চাষের প্রচারণা চালিয়েছিলাম। ব্যাপক সাড়া ফেলেছিল সেটা। মানুষ ভেবেই পায়নি ছাদে পেয়ারা ফলানো সম্ভব! সেখান থেকেই ছাদকৃষি নিয়ে আমাদের যাত্রা শুরু। পরে চ্যানেল আইয়ের ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষের ডাক’ অনুষ্ঠানে টানা চার শতাধিক পর্ব করেছি ছাদকৃষিকে কেন্দ্র করে। লক্ষ্য ছিল শহরের মানুষকে ছাদকৃষির প্রতি আগ্রহী করা, যেন তারা ছাদের সামান্য জায়গাটুকুকে কাজে লাগায়। আজ অবসরপ্রাপ্ত চাকরিজীবী, ব্যবসায়ী, গৃহিণী সবাই ছাদে চাষ করছেন শিম, লাউ, ঝিঙে, বাঁধাকপি, ফুলকপি, গাজরসহ নানা ধরনের সবজি। কেউ কেউ আবার আম, পেয়ারা, ডালিম, মাল্টা, জাম্বুরার মতো ফলও ফলাচ্ছেন। এতে শুধু পারিবারিক চাহিদা মিটছে না, নিরাপদ খাবারের নিশ্চয়তাও আসছে। সবচেয়ে বড় কথা, মানুষ পাচ্ছে মানসিক প্রশান্তি। আমি মনে করি, ছাদকৃষি একধরনের জাতীয় দায়িত্ব। এটা শহরে খাদ্য নিরাপত্তাই আনছে না, সামাজিক সম্প্রীতিও গড়ে তোলে। অনেকেই বলেন, ছাদে উৎপাদিত ফল-ফসল আদান-প্রদানের মাধ্যমে পাশের বাসার সঙ্গে সুসম্পর্ক তৈরি হয়েছে। শুধু পাশের বাসা নয়, শহরের আত্মীয়স্বজনদের সঙ্গেও হৃদ্যতা বাড়ে।

ছাদকৃষি এখন শহরের বাইরেও ছড়িয়ে পড়েছে। মনে পড়ছে চট্টগ্রামের আনোয়ারায় প্রত্যন্ত গ্রামে দেখেছি বিশাল ছাদকৃষি আয়োজন। অনলাইনে লাখ লাখ মানুষ ছাদকৃষি নিয়ে আলোচনা করছে, গ্রুপ তৈরি করেছে, যুক্ত আছে একে অন্যের সঙ্গে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-গবেষকরা নতুন নতুন গবেষণা করছেন। শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মাহবুব ইসলামের নেতৃত্বে মডেল ছাদকৃষির নানা পরীক্ষা-নিরীক্ষা হয়েছে। তারা দেখেছেন, ছাদে সবজি থাকলে ছাদপৃষ্ঠের তাপমাত্রা ৮ ডিগ্রি পর্যন্ত কমে যায়, আর নিচের ঘর গড়ে ২ ডিগ্রি শীতল থাকে। এতে বিদ্যুৎ খরচ কমে, ঘর থাকে ঠান্ডা, ছাদের স্থায়িত্বও বেড়ে যায়।

অনেকে ভেবে নেন ছাদকৃষি নাকি ছাদের ক্ষতি করে। কিন্তু গবেষণা বলছে উল্টোটা। গ্রীষ্মকালে যখন ছাদ ৫০ ডিগ্রি পর্যন্ত উত্তপ্ত হয়, তখনই মূল ক্ষতি হয়। ছাদকৃষি থাকলে সেই ক্ষতি কমে যায়। গাছ কার্বন ডাই-অক্সাইড শোষণ করে অক্সিজেন ছাড়ে, তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে, বিদ্যুতের খরচ বাঁচায়, আর স্থানীয় খাদ্য উৎপাদনের মাধ্যমে পরিবহন খরচও কমিয়ে আনে। জৈব বর্জ্য ব্যবস্থাপনা আর বৃষ্টির পানি সংরক্ষণেও ছাদকৃষি কার্যকর। এক কথায়, শহরের টেকসই পরিবেশ গড়ার অন্যতম উপায় এটা। চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি অ্যান্ড অ্যানিমেল সায়েন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. শেখ আহমাদ আল নাহিদ অ্যাকুয়াপনিক্স ছাদকৃষি নিয়ে গবেষণা করেছেন, বুয়েটের শিক্ষার্থীরাও তাদের নকশায় কৃষিকে অন্তর্ভুক্ত করার চিন্তা করছেন। কৃষি শুধু মাঠেই নয়, এখন নগরের ছাদেও গবেষণা ও উদ্ভাবনের বিষয় হয়ে উঠেছে।

জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা FAO দীর্ঘদিন ধরেই বলে আসছে, জলবায়ু পরিবর্তনের ধাক্কা সামলাতে হলে ক্লাইমেট স্মার্ট অ্যাগ্রিকালচার বা জলবায়ু সহনশীল কৃষিকে এগিয়ে নিতে হবে। ছাদকৃষি সেই প্রয়াসেরই অংশ। আজ মানুষ এ বিষয়টি বুঝেছে। অথচ যখন প্রথম এ নিয়ে প্রচারণা শুরু করেছিলাম, তখন অনেকেই নিরুৎসাহিত করেছিল। আজ সেই মানুষরাই ছাদকৃষিকে স্বাগত জানাচ্ছে। এটাই সবচেয়ে বড় সাফল্য।

চেয়েছি প্রতিটি নগরবাসী নিজের ছাদে ক্ষুদ্র কৃষক হয়ে উঠুক। এখন বিভিন্ন সংগঠন ছাদকৃষি নিয়ে প্রশিক্ষণ দিচ্ছে, উদ্যোক্তা তৈরি করছে। কিশোর থেকে বৃদ্ধ- সব বয়সি মানুষ আজ ছাদকৃষি করে আর্থিকভাবে লাভবান হচ্ছে।

দেখা যাচ্ছে ধীরে ধীরে ঢাকার ধূসর ছাদগুলো সবুজে রূপ নিচ্ছে। এতে বাড়ছে অক্সিজেন, কমছে তাপমাত্রা, শীতল হচ্ছে নগর। একই সঙ্গে মানুষের খাদ্য চাহিদার বড় একটা অংশ পূরণ হচ্ছে ছাদের ফল-সবজি থেকে। এর মাধ্যমে আমরা খাদ্য নিরাপত্তার দিকে এগোচ্ছি, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবও কমাচ্ছি। ঢাকা আজ যেসব সমস্যায় জর্জরিত, তার সমাধান একদিনে হবে না। কিন্তু ছাদকৃষি আমাদের দেখিয়েছে ছোট উদ্যোগও বড় পরিবর্তনের সূচনা করতে পারে। যদি প্রতিটি নাগরিক তার ছাদে কিছু গাছ লাগায়, তবে লাখ লাখ ছাদের সবুজ একত্র হয়ে গড়ে তুলবে বাসযোগ্য ঢাকা।

ছাদকৃষি নিছক শখ নয়, এটি এক সামাজিক আন্দোলন। ঢাকার ধূসর ছাদে সবুজ ফেরানোর এক নিরন্তর সংগ্রাম। প্রতি বছর চাষযোগ্য জমি কমছে, নগর ভাসিয়ে নিয়ে যাচ্ছে গ্রামীণ ভূমি। এমন বাস্তবতায় ছাদকৃষি আর বিলাসিতা নয়, বরং সময়ের অপরিহার্য দাবি। প্রতিটি নাগরিক যদি নিজ নিজ ছাদে সামান্য সবুজ গড়ে তোলে, তবে সেই ছোট ছোট প্রচেষ্টাই মিলিত হয়ে গড়ে তুলতে পারে একটি শ্বাসযোগ্য, টেকসই নগর। ছাদকৃষিই হতে পারে আগামী দিনের ঢাকাকে আবারও সবুজে ফিরিয়ে আনার শক্তিশালী হাতিয়ার।

লেখক : মিডিয়াব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ঘাতক হৃদ্‌রোগ
ঘাতক হৃদ্‌রোগ
রপ্তানি বাণিজ্য
রপ্তানি বাণিজ্য
নারী তাহলে দাঁড়াবে কোথায়
নারী তাহলে দাঁড়াবে কোথায়
দানশীলতা একটি মহৎ গুণ
দানশীলতা একটি মহৎ গুণ
পর্যটন উন্নয়নের অনুঘটক
পর্যটন উন্নয়নের অনুঘটক
সংক্ষুব্ধ মানুষ, কিন্তু প্রকাশের পথ পাচ্ছে না
সংক্ষুব্ধ মানুষ, কিন্তু প্রকাশের পথ পাচ্ছে না
বেহাল অর্থনীতি
বেহাল অর্থনীতি
বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণা
বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণা
অমুসলিমদের উৎসবে মুসলমানদের আচরণ যেমন হবে
অমুসলিমদের উৎসবে মুসলমানদের আচরণ যেমন হবে
চৌকিদার-দফাদার সমাচার
চৌকিদার-দফাদার সমাচার
গাজায় ট্রাম্প কী করতে চান
গাজায় ট্রাম্প কী করতে চান
শারদীয় দুর্গাপূজা
শারদীয় দুর্গাপূজা
সর্বশেষ খবর
এএফসি অ্যাওয়ার্ডের দুই ক্যাটাগারিতে মনোনীত বাফুফে
এএফসি অ্যাওয়ার্ডের দুই ক্যাটাগারিতে মনোনীত বাফুফে

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপের মাসকট প্রকাশ
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপের মাসকট প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোহিঙ্গা সংকটের স্থায়ী সমাধান ও তহবিল বৃদ্ধির আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
রোহিঙ্গা সংকটের স্থায়ী সমাধান ও তহবিল বৃদ্ধির আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ওভারের রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে শ্রীলঙ্কাকে হারাল ভারত
সুপার ওভারের রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে শ্রীলঙ্কাকে হারাল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সার্ক পুনরুজ্জীবনে জোরালো আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
সার্ক পুনরুজ্জীবনে জোরালো আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংক্ষুব্ধ মানুষ, কিন্তু প্রকাশের পথ পাচ্ছে না
সংক্ষুব্ধ মানুষ, কিন্তু প্রকাশের পথ পাচ্ছে না

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পিয়া জান্নাতুলের ক্ষোভ...
পিয়া জান্নাতুলের ক্ষোভ...

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চকবাজারে ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বে প্লাস্টিক ব্যবসায়ী খুন
চকবাজারে ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বে প্লাস্টিক ব্যবসায়ী খুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচনকে অনিশ্চিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : গয়েশ্বর
পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচনকে অনিশ্চিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : গয়েশ্বর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছি
ফেব্রুয়ারিতে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বার্সা ম্যাচের আগে চোটে ছিটকে গেলেন পিএসজি তারকা
বার্সা ম্যাচের আগে চোটে ছিটকে গেলেন পিএসজি তারকা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় চীন-বাংলাদেশ সংগীত প্রতিযোগিতার বর্ণাঢ্য দ্বিতীয় আসর অনুষ্ঠিত
ঢাকায় চীন-বাংলাদেশ সংগীত প্রতিযোগিতার বর্ণাঢ্য দ্বিতীয় আসর অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সায়েদাবাদে ট্রেনের ধাক্কায় বৃদ্ধ নিহত
সায়েদাবাদে ট্রেনের ধাক্কায় বৃদ্ধ নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শ্রীলঙ্কাকে ২০৩ রানের লক্ষ্য দিল ভারত
শ্রীলঙ্কাকে ২০৩ রানের লক্ষ্য দিল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পহেলগাঁও মন্তব্যে’ ভারতীয় অধিনায়ককে আইসিসির জরিমানা
‘পহেলগাঁও মন্তব্যে’ ভারতীয় অধিনায়ককে আইসিসির জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ বন্ধে সমঝোতা চূড়ান্ত পর্যায়ে, জানালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ বন্ধে সমঝোতা চূড়ান্ত পর্যায়ে, জানালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরশাসক দেশটাকে ধ্বংস করে গেছে: তৃপ্তি
স্বৈরশাসক দেশটাকে ধ্বংস করে গেছে: তৃপ্তি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে শুরু হলো গ্র্যান্ড সুফী নাইট
আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে শুরু হলো গ্র্যান্ড সুফী নাইট

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দলমত নির্বিশেষে গণতন্ত্র ও সংস্কার এগিয়ে নেবে বাংলাদেশ : ড. ইউনূস
দলমত নির্বিশেষে গণতন্ত্র ও সংস্কার এগিয়ে নেবে বাংলাদেশ : ড. ইউনূস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘে নেতানিয়াহুর ভাষণের সময় কূটনীতিকদের ওয়াকআউট
জাতিসংঘে নেতানিয়াহুর ভাষণের সময় কূটনীতিকদের ওয়াকআউট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটক শুটিংয়ের কথা বলে রিসোর্টে নিয়ে নারীকে গণধর্ষণ, মামলা
নাটক শুটিংয়ের কথা বলে রিসোর্টে নিয়ে নারীকে গণধর্ষণ, মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়নসহ ৫ দাবিতে খেলাফত মজলিসের দেশব্যাপী বিক্ষোভ
জুলাই সনদ বাস্তবায়নসহ ৫ দাবিতে খেলাফত মজলিসের দেশব্যাপী বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউরোপের তিন দেশ থেকে ফেরত পাঠানো হলো ২৯ বাংলাদেশিকে
ইউরোপের তিন দেশ থেকে ফেরত পাঠানো হলো ২৯ বাংলাদেশিকে

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জাতিসংঘে বিশ্বনেতাদের হম্বিতম্বির মাঝেই দুর্ভিক্ষের পথে গাজা!
জাতিসংঘে বিশ্বনেতাদের হম্বিতম্বির মাঝেই দুর্ভিক্ষের পথে গাজা!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা নির্বাচন নিয়ে চক্রান্ত করবে, তারা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : নবীউল্লাহ নবী
যারা নির্বাচন নিয়ে চক্রান্ত করবে, তারা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : নবীউল্লাহ নবী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খাগড়াছড়ি ৩২ বিজিবি অধিনায়কের পূজামণ্ডপ পরিদর্শন
খাগড়াছড়ি ৩২ বিজিবি অধিনায়কের পূজামণ্ডপ পরিদর্শন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর ইন্তেকাল
হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর ইন্তেকাল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি বিমান তাড়িয়ে দিয়েছে হুথির আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা!
ইসরায়েলি বিমান তাড়িয়ে দিয়েছে হুথির আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিশোরগঞ্জ সাংবাদিক ফোরামের শিক্ষাবৃত্তি প্রদান
কিশোরগঞ্জ সাংবাদিক ফোরামের শিক্ষাবৃত্তি প্রদান

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগ ঢাবির সুনাম ক্ষুণ্ন করেছে : ঢাবি সাদা দল
ডাকসু নির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগ ঢাবির সুনাম ক্ষুণ্ন করেছে : ঢাবি সাদা দল

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশি বোনকে’ দিল্লিতে বসিয়ে রেখেছেন, মোদিকে ওয়াইসির খোঁচা
‘বাংলাদেশি বোনকে’ দিল্লিতে বসিয়ে রেখেছেন, মোদিকে ওয়াইসির খোঁচা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘে নেতানিয়াহুর ভাষণের সময় কূটনীতিকদের ওয়াকআউট
জাতিসংঘে নেতানিয়াহুর ভাষণের সময় কূটনীতিকদের ওয়াকআউট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ব্যালট পেপার ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে, এটা চাপা দেবেন কীভাবে?'
'ব্যালট পেপার ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে, এটা চাপা দেবেন কীভাবে?'

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার?
গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দিনের ছুটিতে নিম্নমাধ্যমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, প্রাথমিক ৯ দিনের
১২ দিনের ছুটিতে নিম্নমাধ্যমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, প্রাথমিক ৯ দিনের

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উন্মুক্তের পরীক্ষায় উন্মুক্ত নকল!
উন্মুক্তের পরীক্ষায় উন্মুক্ত নকল!

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি কর্মী নিতে আগ্রহী আলবেনিয়া
বাংলাদেশি কর্মী নিতে আগ্রহী আলবেনিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে ঐতিহাসিক ভুল জামায়াতই করে : রুমিন ফারহানা
ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে ঐতিহাসিক ভুল জামায়াতই করে : রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংক কর্মীদের উৎসাহ বোনাস নিয়ে নতুন নির্দেশনা
ব্যাংক কর্মীদের উৎসাহ বোনাস নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও নতুন পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের ঘোষণা ইরানের
নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও নতুন পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের ঘোষণা ইরানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নিখোঁজ’ বৈষম্যবিরোধী নেতা মামুন পূর্বাচল থেকে উদ্ধার
‘নিখোঁজ’ বৈষম্যবিরোধী নেতা মামুন পূর্বাচল থেকে উদ্ধার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মার্কিন ৬ কোম্পানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল চীন
মার্কিন ৬ কোম্পানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল চীন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরে গেলেন তিন সচিব
অবসরে গেলেন তিন সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাদাখে সহিংসতার অভিযোগে সোনম ওয়াংচুককেই গ্রেফতার করল পুলিশ!
লাদাখে সহিংসতার অভিযোগে সোনম ওয়াংচুককেই গ্রেফতার করল পুলিশ!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া কোনো কাগুজে বাঘ নয়, ট্রাম্পকে হুঁশিয়ারি মস্কোর
রাশিয়া কোনো কাগুজে বাঘ নয়, ট্রাম্পকে হুঁশিয়ারি মস্কোর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি বিমান হামলার জবাবে ইয়েমেনের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলি বিমান হামলার জবাবে ইয়েমেনের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে পশ্চিম তীর দখল করতে দেব না: ট্রাম্প
ইসরায়েলকে পশ্চিম তীর দখল করতে দেব না: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গীর সংখ্যা নিয়ে টিআইবির বিবৃতি ভুল তথ্যে তৈরি : প্রেস সচিব
প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গীর সংখ্যা নিয়ে টিআইবির বিবৃতি ভুল তথ্যে তৈরি : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশি পণ্যে ‘বাজার সয়লাব’ থাকায় আরও কিছু পণ্যে শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
বিদেশি পণ্যে ‘বাজার সয়লাব’ থাকায় আরও কিছু পণ্যে শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে জেগে উঠল ভারতের একমাত্র সক্রিয় আগ্নেয়গিরি
যেভাবে জেগে উঠল ভারতের একমাত্র সক্রিয় আগ্নেয়গিরি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি বিমান তাড়িয়ে দিয়েছে হুথির আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা!
ইসরায়েলি বিমান তাড়িয়ে দিয়েছে হুথির আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদাবাজিতে সবজি চার গুণ চড়া
চাঁদাবাজিতে সবজি চার গুণ চড়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনে যুক্ত কর্মকর্তারা ভবিষ্যতে দায়িত্ব পাবেন না: ইসি আনোয়ার
প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনে যুক্ত কর্মকর্তারা ভবিষ্যতে দায়িত্ব পাবেন না: ইসি আনোয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কোরিয়া ও মিয়ানমারের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের বড় নিষেধাজ্ঞা
উত্তর কোরিয়া ও মিয়ানমারের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের বড় নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপের তিন দেশ থেকে ফেরত পাঠানো হলো ২৯ বাংলাদেশিকে
ইউরোপের তিন দেশ থেকে ফেরত পাঠানো হলো ২৯ বাংলাদেশিকে

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গাজা যুদ্ধ বন্ধে সমঝোতা চূড়ান্ত পর্যায়ে, জানালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ বন্ধে সমঝোতা চূড়ান্ত পর্যায়ে, জানালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রম সংস্কার ব্যাপক বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে : প্রধান উপদেষ্টা
শ্রম সংস্কার ব্যাপক বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচ সেরার পুরস্কার স্ত্রী-পুত্রকে উৎসর্গ করলেন আফ্রিদি
ম্যাচ সেরার পুরস্কার স্ত্রী-পুত্রকে উৎসর্গ করলেন আফ্রিদি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কলকাতার বাজারে ‘ফ্লপ শো’ পদ্মার ইলিশ
কলকাতার বাজারে ‘ফ্লপ শো’ পদ্মার ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার চ্যালেঞ্জে এনসিপি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার চ্যালেঞ্জে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির জামায়াতের এক প্রার্থী
চার মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির জামায়াতের এক প্রার্থী

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শ্রদ্ধার বিয়ে পাকা
শ্রদ্ধার বিয়ে পাকা

শোবিজ

কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল
কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল

নগর জীবন

জয়ের সম্পদ জব্দে যুক্তরাষ্ট্রে চিঠি পাঠাচ্ছে দুদক
জয়ের সম্পদ জব্দে যুক্তরাষ্ট্রে চিঠি পাঠাচ্ছে দুদক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থীর দৌড়ে প্রবাসীসহ সাত নেতা
বিএনপির প্রার্থীর দৌড়ে প্রবাসীসহ সাত নেতা

নগর জীবন

২০ বছর পর সুইমিং ফেডারেশনের বার্ষিক সভা
২০ বছর পর সুইমিং ফেডারেশনের বার্ষিক সভা

মাঠে ময়দানে

ভারতের প্রতিপক্ষ আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
ভারতের প্রতিপক্ষ আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ভারতে চ্যাম্পিয়ন জামাল
ভারতে চ্যাম্পিয়ন জামাল

মাঠে ময়দানে

বিড়ম্বনায় বাংলাদেশি পর্যটক
বিড়ম্বনায় বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

কাউন্সিলরশিপ ফিরে পেল ১৫ ক্লাব
কাউন্সিলরশিপ ফিরে পেল ১৫ ক্লাব

মাঠে ময়দানে

চলচ্চিত্রে তারকা শিল্পীর অভাব কেন?
চলচ্চিত্রে তারকা শিল্পীর অভাব কেন?

শোবিজ

ডাকসুর ব্যালট ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে এটা চাপা দেবেন কীভাবে
ডাকসুর ব্যালট ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে এটা চাপা দেবেন কীভাবে

নগর জীবন

৪১ বছরে এই প্রথম ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল
৪১ বছরে এই প্রথম ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল

মাঠে ময়দানে

ছুটির দিনে ক্রেতাদের ভিড়
ছুটির দিনে ক্রেতাদের ভিড়

নগর জীবন

গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার!
গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার!

পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে দলগুলো পেশিশক্তি ব্যবহার করেছে
ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে দলগুলো পেশিশক্তি ব্যবহার করেছে

নগর জীবন

খুনি চাঁদাবাজ মাস্তানদের সঙ্গে লড়াই হবে
খুনি চাঁদাবাজ মাস্তানদের সঙ্গে লড়াই হবে

নগর জীবন

রাজনীতিতে প্রতিহিংসার অবসান চাই
রাজনীতিতে প্রতিহিংসার অবসান চাই

নগর জীবন

পল্লী বিদ্যুতের ভূতুড়ে বিলে গ্রাহকদের নাভিশ্বাস
পল্লী বিদ্যুতের ভূতুড়ে বিলে গ্রাহকদের নাভিশ্বাস

নগর জীবন

বিপ্লব অকার্যকর হয়ে পড়বে সনদের আইনি ভিত্তি না দিলে
বিপ্লব অকার্যকর হয়ে পড়বে সনদের আইনি ভিত্তি না দিলে

নগর জীবন

লাদাখে বিক্ষোভের নেতা সোনম ওয়াংচুক গ্রেপ্তার
লাদাখে বিক্ষোভের নেতা সোনম ওয়াংচুক গ্রেপ্তার

পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় মাদক-প্রসাধনী জব্দ
ভারতীয় মাদক-প্রসাধনী জব্দ

দেশগ্রাম

জেল খাল খননের মধ্যেই ফেলা হচ্ছে ময়লা-আবর্জনা
জেল খাল খননের মধ্যেই ফেলা হচ্ছে ময়লা-আবর্জনা

নগর জীবন

বায়োটেকনোলজি নির্ভর ভবিষ্যতের পথে দেশ
বায়োটেকনোলজি নির্ভর ভবিষ্যতের পথে দেশ

নগর জীবন

এশিয়া কাপ ক্রিকেটে আমিরাত চারবার খেলেছে
এশিয়া কাপ ক্রিকেটে আমিরাত চারবার খেলেছে

মাঠে ময়দানে

স্মরণসভা
স্মরণসভা

নগর জীবন