শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

পর্যটন উন্নয়নের অনুঘটক

জাবেদ আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
পর্যটন উন্নয়নের অনুঘটক

আজ বিশ্ব পর্যটন দিবস। জাতিসংঘের পর্যটন সংস্থা ‘ইউএন ট্যুরিজম’-এর উদ্যোগে ১৯৮০ সাল থেকে যথাযোগ্য মর্যাদায় ২৭ সেপ্টেম্বর দিবসটি উদ্যাপিত হয়ে আসছে। দিবসটিকে অধিকতর অর্থবহ করার জন্য জাতিসংঘ পর্যটন সংস্থা প্রতি বছর একটি করে প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করে। সেই সঙ্গে কেন্দ্রীয়ভাবে দিবসটি উদ্যাপনের জন্য একটি স্বাগতিক দেশ ও নির্ধারণ করে। এ বছর বিশ্ব পর্যটন দিবসের প্রতিপাদ্য হচ্ছে ‘ট্যুরিজম অ্যান্ড সাসটেইনেবল ট্রান্সফরমেশন’। বাংলাদেশের পর্যটন কর্তৃপক্ষ এর বাংলা করেছে ‘টেকসই উন্নয়নে পর্যটন’। এ বছর স্বাগতিক দেশ হওয়ার গৌরব অর্জন করেছে এশিয়ার দেশ মালয়েশিয়া। দেশটির অত্যন্ত আকর্ষণীয় পর্যটন শহর মেলাকাতে বসবে এবার বিশ্ব পর্যটন দিবসের কেন্দ্রীয় আসর। বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে বাংলাদেশ পর্যটন বোর্ড প্রতিবারের মতো এবারও নানা আয়োজনের মাধ্যমে বিশ্ব পর্যটন দিবস উদ্যাপন করছে।

‘টেকসই উন্নয়নে পর্যটন’ প্রতিপাদ্যটি এ সময় বাংলাদেশের জন্য অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক। অপেক্ষাকৃত ক্ষুদ্র এবং জনবহুল এ দেশটিতে পর্যটন সম্পদের অভাব নেই। পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত, সিলেট অঞ্চলের চা-বাগান, সুনামগঞ্জ/কিশোরগঞ্জের হাওড়, খুলনা অঞ্চলের সুন্দরবন, দেশের সর্বত্র ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা পুরাকীর্তি, আদিবাসী জনগোষ্ঠী এবং তাদের বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতি, সর্বোপরি আমাদের আতিথেয়তা দেশের পর্যটনশিল্পকে সমৃদ্ধ করেছে বহু গুণ। এ শিল্পের উন্নয়নে আমাদের সাফল্য যেমন রয়েছে, এটিকে এগিয়ে নেওয়ার সুযোগও রয়েছে বিস্তর। পর্যটনের বিশ্ব মানচিত্রে আমরা এখনো জায়গা করে নিতে পারিনি। আঞ্চলিক পর্যটনেও না। এরই মধ্যে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে পর্যুদস্ত পৃথিবীতে পুরো মানবসভ্যতাই হুমকির সম্মুখীন। জলবায়ু পরিবর্তনের বিশেষ ঝুঁকিতে থাকা দেশগুলো নানাভাবে ঝুঁকি মোকাবিলা করে যাচ্ছে। আমাদের এ প্রিয় ধরিত্রীকে ভবিষ্যৎ নাগরিকদের বাসযোগ্য করার জন্য সাসটেইনেইবল বা টেকসই ব্যবস্থাপনা অত্যন্ত কার্যকর কৌশল। টেকসই উন্নয়ন ধারণা এগিয়ে নিতে চক্রাকার অর্থনীতি সার্কুলার ইকোনমি কার্যকরভাবে সহায়ক ভূমিকা পালন করছে। হ্রাসকরণ, পুনর্ব্যবহার ও পুনর্গঠন (রিসাইকেল)-এই তিনটি কর্মপদ্ধতির মাধ্যমে পৃথিবীর যাবতীয় সম্পদ বর্তমান প্রজন্মের দায়িত্বশীল ভোগের মাধ্যমে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য তুলে রাখার অদম্য প্রয়াস দৃশ্যমান। পৃথিবীব্যাপী অর্থনৈতিক সম্পদ ব্যবহারের ক্ষেত্রে ইতিবাচক রূপান্তর বা পরিবর্তনের ধারা সৃষ্টি হয়েছে। ভোগ ও ব্যবহারের যেসব পদ্ধতি উন্নয়নকে টেকসই করতে পারে সে ধরনের রূপান্তরপ্রক্রিয়া আজ সর্বত্র অনুশীলনের বিষয়।

‘টেকসই ও উন্নয়নে পর্যটন’- এই প্রতিপাদ্যের মাধ্যমে অর্থনীতির টেকসই উন্নয়নের ক্ষেত্রে ইতিবাচক রূপান্তরের একটি শক্তিশালী অনুঘটক হিসেবে পর্যটনশিল্পকে চিত্রিত করা হয়েছে। প্রকৃত অর্থে টেকসই পর্যটন টেকসই উন্নয়নকে নির্দেশ করে। আর পর্যটনশিল্পকে টেকসই করতে হলে আবশ্যিকভাবে সুশাসন এবং জনকেন্দ্রিক দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা থাকতে হবে। মনে রাখতে হবে, পর্যটন শুধু একটি অর্থনৈতিক বন্দোবস্ত নয়। দায়িত্বশীল পর্যটন সামাজিক অগ্রগতি, শিক্ষার বিস্তার, কর্মসংস্থানসহ নানাবিধ আর্থসামাজিক উন্নয়নে নতুন নতুন দিগন্ত উন্মোচনের শক্তি রাখে। তবে এর জন্য প্রয়োজন পড়ে অন্তর্ভুক্তিমূলক কার্যধারা, যার প্রভাবে সামাজিক ন্যায্যতা/কল্যাণ নিশ্চিতের পাশাপাশি অপেক্ষাকৃত সহনশীল (রিসাইলিয়েন্ট) ও টেকসই পর্যটনব্যবস্থাপনা গড়ে তোলা যায়। 

জাতিসংঘ কর্তৃক ২০১৫ সালে গৃহীত এজেন্ডা-৩০ বা সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট গোলস (এসডিজি) অর্জনের মাধ্যমে একটি ইতিবাচক রূপান্তর প্রক্রিয়ায় আর্থসামাজিক উন্নয়নের রূপরেখা প্রণয়ন করা হয়েছে। ‘পেছনে পড়ে থাকবে না কেউ’ এই মূলমন্ত্রকে ধারণ করে ক্ষুধামুক্ত, দারিদ্র্যমুক্ত একটি সুন্দর বাসযোগ্য পৃথিবী বিনির্মাণের কর্মকাণ্ড চলমান রয়েছে। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও কর্মস্থান (এসডিজি-৮), টেকসই ভোগ ও পণ্য উৎপাদন (এসডিজি-১২) এবং প্রাকৃতিক সম্পদের সংরক্ষণ (এসডিজি-১৩, ১৪ ও ১৫) লক্ষ্যগুলোর সঙ্গে প্রত্যক্ষ কিংবা পরোক্ষভাবে পর্যটন শিল্পের সম্পৃক্ততা রয়েছে। এসব লক্ষ্য অর্জনে পর্যটনশিল্পের কার্যকারিতা নির্ভর করে টেকসই পদ্ধতি অনুশীলনের মাধ্যমে সামাজিক উন্নয়ন, পরিবেশ সংরক্ষণ, সম্পদের দায়িত্বশীল ব্যবহার এবং কার্বন নিঃসরণ কমিয়ে আনাসহ সাংস্কৃতিক সমঝোতার ওপর। এসব ক্রিয়াকর্মের মাধ্যমে পর্যটনশিল্প প্রকৃত অর্থে মানুষের কল্যাণ নিশ্চিতসহ সুন্দর বাসযোগ্য পৃথিবী বিনির্মাণে সরাসরি ভূমিকা রাখতে পারে।

পৃথিবীব্যাপী একটি ইতিবাচক রূপান্তর প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ২০৩০ সালের মধ্যে এসডিজি লক্ষ্য অর্জনের অব্যাহত প্রচেষ্টার মধ্যে জাতিসংঘ পর্যটন সংস্থা ঘোষিত এবারের প্রতিপাদ্য টেকসই ও উন্নয়নে পর্যটন (এসডিজিএস) লক্ষ্য অর্জনের ক্ষেত্রে পর্যটনের গুরুত্বকে অধিকতর মহিমান্বিত করেছে।

বাংলাদেশের প্রধান প্রধান পর্যটন আকর্ষণগুলো মূলত প্রকৃতিসৃষ্ট বা প্রাকৃতিক। সুন্দরবন, টাঙুয়ার হাওড়, কক্সবাজার বা কুয়াকাটা সমুদ্রসৈকত, পার্বত্য অঞ্চলের সবুজ পাহাড়, ঘন অরণ্য, সিলেটের চা-বাগান, প্রাকৃতিক ঝরনা- এসবই দেশিবিদেশি পর্যটকদের প্রধান গন্তব্য। এসব পর্যটন গন্তব্যকে আরও পরিবেশবান্ধব করার সুযোগ রয়েছে। কোনো কোনো পর্যটন গন্তব্যকে পরিবেশবান্ধব এবং টেকসই করার উদ্যোগ চোখে পড়ে। যেমন সেন্ট মার্টিন আইল্যান্ড। সেন্ট মার্টিন পর্যটনকে টেকসই করার লক্ষ্যে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার নানান উদ্যোগ নিয়েছে। ইতোমধ্যে এর ধারণ ক্ষমতা নির্ধারণ করা হয়েছে, ভ্রমণের মৌসুম ঠিক করা হয়েছে। ঊঈঅ হিসেবে যে ধরনের বিধিনিষেধ সেখানে থাকা প্রয়োজন, তার সবটাই প্রয়োগের বিষয়ে বর্তমান সরকার বদ্ধপরিকর বলে জানা গেছে। একইভাবে সুন্দরবন ভ্রমণের ক্ষেত্রেও মৌসুম নির্ধারণসহ নানাবিধ বিধিনিষেধ সরকারিভাবে আরোপ করা হয়েছে। এতে পর্যটনশিল্পের ক্ষতি হয়নি বরং উপকার হয়েছে। আশা করি আমাদের প্রতিটি পর্যটন গন্তব্যের জন্য প্রয়োজনীয় বিধিনিষেধ আরোপ করা হবে, যাতে দেশে দায়িত্বশীল পর্যটন আরও এগিয়ে যেতে পারে।

পর্যটনশিল্পের সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে এটি অসংখ্য শোভন কর্মসংস্থানের সৃষ্টি করে। ব্যবসার সুযোগ সৃষ্টির মাধ্যমে দেশিবিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণ করতে পারে। ভৌত অবকাঠামো উন্নয়নে এবং দৃশ্যমান ও অদৃশ্যমান ঐতিহ্য সংরক্ষণে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে। পর্যটন সফল দেশগুলোতে এই বিষয়গুলো সহজেই চোখে পড়ে।

আমাদের মোট কর্মসংস্থানের প্রায় ২ দশমিক ৬ শতাংশ পর্যটন খাত থেকে সৃষ্ট। জিডিপিতে এ খাতটির অবদান কমবেশি ৩ শতাংশ। কর্মসংস্থান সৃষ্টি বা জিডিপিতে এ খাতের অবদান কয়েক গুণ বৃদ্ধি করার অফুরন্ত সুযোগও এ দেশটিতে বিদ্যমান। পর্যটনের শক্তি কাজে লাগিয়ে এসডিজি লক্ষ্য অর্জন বা ইতিবাচক রূপান্তরপ্রক্রিয়ায় আর্থসামাজিক উন্নয়নের জন্য প্রথমে পর্যটনব্যবস্থাপনাকে অবশ্যই টেকসই ভিত্তির ওপর দাঁড় করাতে হবে। কৌশলগত উদ্ভাবন, ডিজিটালাইজেশনের মাধ্যমে পর্যটনব্যবস্থাকে গতিশীল করতে হবে। টেকসই বিনিয়োগ তথা সবুজ বিনিয়োগের ওপর অধিক গুরুত্ব আরোপ করতে হবে। প্রাকৃতিক সম্পদ ভোগ, সংরক্ষণ ও ব্যবহারে আরও যত্নশীল হবে হবে।

লেখক : সাবেক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, বাংলাদেশ              ট্যুরিজম বোর্ড

এই বিভাগের আরও খবর
ঘাতক হৃদ্‌রোগ
ঘাতক হৃদ্‌রোগ
রপ্তানি বাণিজ্য
রপ্তানি বাণিজ্য
নারী তাহলে দাঁড়াবে কোথায়
নারী তাহলে দাঁড়াবে কোথায়
দানশীলতা একটি মহৎ গুণ
দানশীলতা একটি মহৎ গুণ
ঢাকাকে সবুজ ও বাসযোগ্য করা জরুরি
ঢাকাকে সবুজ ও বাসযোগ্য করা জরুরি
সংক্ষুব্ধ মানুষ, কিন্তু প্রকাশের পথ পাচ্ছে না
সংক্ষুব্ধ মানুষ, কিন্তু প্রকাশের পথ পাচ্ছে না
বেহাল অর্থনীতি
বেহাল অর্থনীতি
বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণা
বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণা
অমুসলিমদের উৎসবে মুসলমানদের আচরণ যেমন হবে
অমুসলিমদের উৎসবে মুসলমানদের আচরণ যেমন হবে
চৌকিদার-দফাদার সমাচার
চৌকিদার-দফাদার সমাচার
গাজায় ট্রাম্প কী করতে চান
গাজায় ট্রাম্প কী করতে চান
শারদীয় দুর্গাপূজা
শারদীয় দুর্গাপূজা
সর্বশেষ খবর
দক্ষিণ এশিয়া ও মধ্যপ্রাচ্যে অস্ত্রমুক্ত অঞ্চল প্রতিষ্ঠার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
দক্ষিণ এশিয়া ও মধ্যপ্রাচ্যে অস্ত্রমুক্ত অঞ্চল প্রতিষ্ঠার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

১৪ বিলিয়ন ডলারে টিকটক বিক্রি করবেন ট্রাম্প
১৪ বিলিয়ন ডলারে টিকটক বিক্রি করবেন ট্রাম্প

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব এলাকায় আজ ৬ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
যেসব এলাকায় আজ ৬ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

১৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

পিএসজি ম্যাচের আগে বার্সা শিবিরে বড় ধাক্কা
পিএসজি ম্যাচের আগে বার্সা শিবিরে বড় ধাক্কা

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের আভাস

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

জোড়া সুসংবাদ দিলেন গার্দিওলা
জোড়া সুসংবাদ দিলেন গার্দিওলা

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ সেপ্টেম্বর)

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আরশের ছায়ায় স্থান পাওয়া আল্লাহর প্রিয় সাত ব্যক্তি
আরশের ছায়ায় স্থান পাওয়া আল্লাহর প্রিয় সাত ব্যক্তি

৫১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ইসরায়েলি হামলায় সানায় নিহত ৯, আহত ১৭০
ইসরায়েলি হামলায় সানায় নিহত ৯, আহত ১৭০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালবাগে ব্যাংক কর্মকর্তার রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার
লালবাগে ব্যাংক কর্মকর্তার রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে রাজনৈতিক দলগুলোর সংশয় নেই : ফখরুল
ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে রাজনৈতিক দলগুলোর সংশয় নেই : ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা জরুরি : প্রধান উপদেষ্টা
পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা জরুরি : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এএফসি অ্যাওয়ার্ডের দুই ক্যাটাগরিতে মনোনীত বাফুফে
এএফসি অ্যাওয়ার্ডের দুই ক্যাটাগরিতে মনোনীত বাফুফে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপের মাসকট প্রকাশ
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপের মাসকট প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোহিঙ্গা সংকটের স্থায়ী সমাধান ও তহবিল বৃদ্ধির আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
রোহিঙ্গা সংকটের স্থায়ী সমাধান ও তহবিল বৃদ্ধির আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ওভারের রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে শ্রীলঙ্কাকে হারাল ভারত
সুপার ওভারের রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে শ্রীলঙ্কাকে হারাল ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সার্ক পুনরুজ্জীবনে জোরালো আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
সার্ক পুনরুজ্জীবনে জোরালো আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংক্ষুব্ধ মানুষ, কিন্তু প্রকাশের পথ পাচ্ছে না
সংক্ষুব্ধ মানুষ, কিন্তু প্রকাশের পথ পাচ্ছে না

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পিয়া জান্নাতুলের ক্ষোভ...
পিয়া জান্নাতুলের ক্ষোভ...

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চকবাজারে ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বে প্লাস্টিক ব্যবসায়ী খুন
চকবাজারে ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বে প্লাস্টিক ব্যবসায়ী খুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচনকে অনিশ্চিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : গয়েশ্বর
পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচনকে অনিশ্চিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : গয়েশ্বর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছি
ফেব্রুয়ারিতে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বার্সা ম্যাচের আগে চোটে ছিটকে গেলেন পিএসজি তারকা
বার্সা ম্যাচের আগে চোটে ছিটকে গেলেন পিএসজি তারকা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় চীন-বাংলাদেশ সংগীত প্রতিযোগিতার বর্ণাঢ্য দ্বিতীয় আসর অনুষ্ঠিত
ঢাকায় চীন-বাংলাদেশ সংগীত প্রতিযোগিতার বর্ণাঢ্য দ্বিতীয় আসর অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সায়েদাবাদে ট্রেনের ধাক্কায় বৃদ্ধ নিহত
সায়েদাবাদে ট্রেনের ধাক্কায় বৃদ্ধ নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শ্রীলঙ্কাকে ২০৩ রানের লক্ষ্য দিল ভারত
শ্রীলঙ্কাকে ২০৩ রানের লক্ষ্য দিল ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পহেলগাঁও মন্তব্যে’ ভারতীয় অধিনায়ককে আইসিসির জরিমানা
‘পহেলগাঁও মন্তব্যে’ ভারতীয় অধিনায়ককে আইসিসির জরিমানা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ বন্ধে সমঝোতা চূড়ান্ত পর্যায়ে, জানালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ বন্ধে সমঝোতা চূড়ান্ত পর্যায়ে, জানালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরশাসক দেশটাকে ধ্বংস করে গেছে: তৃপ্তি
স্বৈরশাসক দেশটাকে ধ্বংস করে গেছে: তৃপ্তি

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে শুরু হলো গ্র্যান্ড সুফী নাইট
আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে শুরু হলো গ্র্যান্ড সুফী নাইট

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশি বোনকে’ দিল্লিতে বসিয়ে রেখেছেন, মোদিকে ওয়াইসির খোঁচা
‘বাংলাদেশি বোনকে’ দিল্লিতে বসিয়ে রেখেছেন, মোদিকে ওয়াইসির খোঁচা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘে নেতানিয়াহুর ভাষণের সময় কূটনীতিকদের ওয়াকআউট
জাতিসংঘে নেতানিয়াহুর ভাষণের সময় কূটনীতিকদের ওয়াকআউট

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ব্যালট পেপার ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে, এটা চাপা দেবেন কীভাবে?'
'ব্যালট পেপার ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে, এটা চাপা দেবেন কীভাবে?'

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার?
গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উন্মুক্তের পরীক্ষায় উন্মুক্ত নকল!
উন্মুক্তের পরীক্ষায় উন্মুক্ত নকল!

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১২ দিনের ছুটিতে নিম্নমাধ্যমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, প্রাথমিক ৯ দিনের
১২ দিনের ছুটিতে নিম্নমাধ্যমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, প্রাথমিক ৯ দিনের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি কর্মী নিতে আগ্রহী আলবেনিয়া
বাংলাদেশি কর্মী নিতে আগ্রহী আলবেনিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে ঐতিহাসিক ভুল জামায়াতই করে : রুমিন ফারহানা
ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে ঐতিহাসিক ভুল জামায়াতই করে : রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংক কর্মীদের উৎসাহ বোনাস নিয়ে নতুন নির্দেশনা
ব্যাংক কর্মীদের উৎসাহ বোনাস নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও নতুন পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের ঘোষণা ইরানের
নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও নতুন পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের ঘোষণা ইরানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গীর সংখ্যা নিয়ে টিআইবির বিবৃতি ভুল তথ্যে তৈরি : প্রেস সচিব
প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গীর সংখ্যা নিয়ে টিআইবির বিবৃতি ভুল তথ্যে তৈরি : প্রেস সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নিখোঁজ’ বৈষম্যবিরোধী নেতা মামুন পূর্বাচল থেকে উদ্ধার
‘নিখোঁজ’ বৈষম্যবিরোধী নেতা মামুন পূর্বাচল থেকে উদ্ধার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লাদাখে সহিংসতার অভিযোগে সোনম ওয়াংচুককেই গ্রেফতার করল পুলিশ!
লাদাখে সহিংসতার অভিযোগে সোনম ওয়াংচুককেই গ্রেফতার করল পুলিশ!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরে গেলেন তিন সচিব
অবসরে গেলেন তিন সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি বিমান তাড়িয়ে দিয়েছে হুথির আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা!
ইসরায়েলি বিমান তাড়িয়ে দিয়েছে হুথির আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি বিমান হামলার জবাবে ইয়েমেনের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলি বিমান হামলার জবাবে ইয়েমেনের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধে সমঝোতা চূড়ান্ত পর্যায়ে, জানালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ বন্ধে সমঝোতা চূড়ান্ত পর্যায়ে, জানালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে পশ্চিম তীর দখল করতে দেব না: ট্রাম্প
ইসরায়েলকে পশ্চিম তীর দখল করতে দেব না: ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপের তিন দেশ থেকে ফেরত পাঠানো হলো ২৯ বাংলাদেশিকে
ইউরোপের তিন দেশ থেকে ফেরত পাঠানো হলো ২৯ বাংলাদেশিকে

১১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশি পণ্যে ‘বাজার সয়লাব’ থাকায় আরও কিছু পণ্যে শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
বিদেশি পণ্যে ‘বাজার সয়লাব’ থাকায় আরও কিছু পণ্যে শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে জেগে উঠল ভারতের একমাত্র সক্রিয় আগ্নেয়গিরি
যেভাবে জেগে উঠল ভারতের একমাত্র সক্রিয় আগ্নেয়গিরি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনে যুক্ত কর্মকর্তারা ভবিষ্যতে দায়িত্ব পাবেন না: ইসি আনোয়ার
প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনে যুক্ত কর্মকর্তারা ভবিষ্যতে দায়িত্ব পাবেন না: ইসি আনোয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কোরিয়া ও মিয়ানমারের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের বড় নিষেধাজ্ঞা
উত্তর কোরিয়া ও মিয়ানমারের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের বড় নিষেধাজ্ঞা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিয়া জান্নাতুলের ক্ষোভ...
পিয়া জান্নাতুলের ক্ষোভ...

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শ্রম সংস্কার ব্যাপক বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে : প্রধান উপদেষ্টা
শ্রম সংস্কার ব্যাপক বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসির ফল প্রকাশ অক্টোবরের মাঝামাঝি
এইচএসসির ফল প্রকাশ অক্টোবরের মাঝামাঝি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ থেকে তো বিদায়, এখন টাইগারদের সামনে কী?
এশিয়া কাপ থেকে তো বিদায়, এখন টাইগারদের সামনে কী?

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দলমত নির্বিশেষে গণতন্ত্র ও সংস্কার এগিয়ে নেবে বাংলাদেশ : ড. ইউনূস
দলমত নির্বিশেষে গণতন্ত্র ও সংস্কার এগিয়ে নেবে বাংলাদেশ : ড. ইউনূস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কলকাতার বাজারে ‘ফ্লপ শো’ পদ্মার ইলিশ
কলকাতার বাজারে ‘ফ্লপ শো’ পদ্মার ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার চ্যালেঞ্জে এনসিপি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার চ্যালেঞ্জে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল
কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল

নগর জীবন

চার মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির জামায়াতের এক প্রার্থী
চার মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির জামায়াতের এক প্রার্থী

নগর জীবন

জয়ের সম্পদ জব্দে যুক্তরাষ্ট্রে চিঠি পাঠাচ্ছে দুদক
জয়ের সম্পদ জব্দে যুক্তরাষ্ট্রে চিঠি পাঠাচ্ছে দুদক

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রদ্ধার বিয়ে পাকা
শ্রদ্ধার বিয়ে পাকা

শোবিজ

বিএনপির প্রার্থীর দৌড়ে প্রবাসীসহ সাত নেতা
বিএনপির প্রার্থীর দৌড়ে প্রবাসীসহ সাত নেতা

নগর জীবন

মৃত প্রাণী সংরক্ষণে ট্যাক্সিডার্মি
মৃত প্রাণী সংরক্ষণে ট্যাক্সিডার্মি

শনিবারের সকাল

বিড়ম্বনায় বাংলাদেশি পর্যটক
বিড়ম্বনায় বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে চ্যাম্পিয়ন জামাল
ভারতে চ্যাম্পিয়ন জামাল

মাঠে ময়দানে

২০ বছর পর সুইমিং ফেডারেশনের বার্ষিক সভা
২০ বছর পর সুইমিং ফেডারেশনের বার্ষিক সভা

মাঠে ময়দানে

ভারতের প্রতিপক্ষ আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
ভারতের প্রতিপক্ষ আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

সড়কে নিঃস্ব হচ্ছে পরিবার
সড়কে নিঃস্ব হচ্ছে পরিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

মেগা প্রকল্পে মেগা ধস
মেগা প্রকল্পে মেগা ধস

প্রথম পৃষ্ঠা

কাউন্সিলরশিপ ফিরে পেল ১৫ ক্লাব
কাউন্সিলরশিপ ফিরে পেল ১৫ ক্লাব

মাঠে ময়দানে

চলচ্চিত্রে তারকা শিল্পীর অভাব কেন?
চলচ্চিত্রে তারকা শিল্পীর অভাব কেন?

শোবিজ

ডাকসুর ব্যালট ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে এটা চাপা দেবেন কীভাবে
ডাকসুর ব্যালট ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে এটা চাপা দেবেন কীভাবে

নগর জীবন

৪১ বছরে এই প্রথম ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল
৪১ বছরে এই প্রথম ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল

মাঠে ময়দানে

ছুটির দিনে ক্রেতাদের ভিড়
ছুটির দিনে ক্রেতাদের ভিড়

নগর জীবন

গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার!
গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার!

পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপ ক্রিকেটে আমিরাত চারবার খেলেছে
এশিয়া কাপ ক্রিকেটে আমিরাত চারবার খেলেছে

মাঠে ময়দানে

ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে দলগুলো পেশিশক্তি ব্যবহার করেছে
ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে দলগুলো পেশিশক্তি ব্যবহার করেছে

নগর জীবন

পল্লী বিদ্যুতের ভূতুড়ে বিলে গ্রাহকদের নাভিশ্বাস
পল্লী বিদ্যুতের ভূতুড়ে বিলে গ্রাহকদের নাভিশ্বাস

নগর জীবন

বিপ্লব অকার্যকর হয়ে পড়বে সনদের আইনি ভিত্তি না দিলে
বিপ্লব অকার্যকর হয়ে পড়বে সনদের আইনি ভিত্তি না দিলে

নগর জীবন

রাজনীতিতে প্রতিহিংসার অবসান চাই
রাজনীতিতে প্রতিহিংসার অবসান চাই

নগর জীবন

খুনি চাঁদাবাজ মাস্তানদের সঙ্গে লড়াই হবে
খুনি চাঁদাবাজ মাস্তানদের সঙ্গে লড়াই হবে

নগর জীবন

লাদাখে বিক্ষোভের নেতা সোনম ওয়াংচুক গ্রেপ্তার
লাদাখে বিক্ষোভের নেতা সোনম ওয়াংচুক গ্রেপ্তার

পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে
বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে

প্রথম পৃষ্ঠা