শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

পর্যটন উন্নয়নের অনুঘটক

জাবেদ আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
পর্যটন উন্নয়নের অনুঘটক

আজ বিশ্ব পর্যটন দিবস। জাতিসংঘের পর্যটন সংস্থা ‘ইউএন ট্যুরিজম’-এর উদ্যোগে ১৯৮০ সাল থেকে যথাযোগ্য মর্যাদায় ২৭ সেপ্টেম্বর দিবসটি উদ্যাপিত হয়ে আসছে। দিবসটিকে অধিকতর অর্থবহ করার জন্য জাতিসংঘ পর্যটন সংস্থা প্রতি বছর একটি করে প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করে। সেই সঙ্গে কেন্দ্রীয়ভাবে দিবসটি উদ্যাপনের জন্য একটি স্বাগতিক দেশ ও নির্ধারণ করে। এ বছর বিশ্ব পর্যটন দিবসের প্রতিপাদ্য হচ্ছে ‘ট্যুরিজম অ্যান্ড সাসটেইনেবল ট্রান্সফরমেশন’। বাংলাদেশের পর্যটন কর্তৃপক্ষ এর বাংলা করেছে ‘টেকসই উন্নয়নে পর্যটন’। এ বছর স্বাগতিক দেশ হওয়ার গৌরব অর্জন করেছে এশিয়ার দেশ মালয়েশিয়া। দেশটির অত্যন্ত আকর্ষণীয় পর্যটন শহর মেলাকাতে বসবে এবার বিশ্ব পর্যটন দিবসের কেন্দ্রীয় আসর। বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে বাংলাদেশ পর্যটন বোর্ড প্রতিবারের মতো এবারও নানা আয়োজনের মাধ্যমে বিশ্ব পর্যটন দিবস উদ্যাপন করছে।

‘টেকসই উন্নয়নে পর্যটন’ প্রতিপাদ্যটি এ সময় বাংলাদেশের জন্য অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক। অপেক্ষাকৃত ক্ষুদ্র এবং জনবহুল এ দেশটিতে পর্যটন সম্পদের অভাব নেই। পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত, সিলেট অঞ্চলের চা-বাগান, সুনামগঞ্জ/কিশোরগঞ্জের হাওড়, খুলনা অঞ্চলের সুন্দরবন, দেশের সর্বত্র ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা পুরাকীর্তি, আদিবাসী জনগোষ্ঠী এবং তাদের বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতি, সর্বোপরি আমাদের আতিথেয়তা দেশের পর্যটনশিল্পকে সমৃদ্ধ করেছে বহু গুণ। এ শিল্পের উন্নয়নে আমাদের সাফল্য যেমন রয়েছে, এটিকে এগিয়ে নেওয়ার সুযোগও রয়েছে বিস্তর। পর্যটনের বিশ্ব মানচিত্রে আমরা এখনো জায়গা করে নিতে পারিনি। আঞ্চলিক পর্যটনেও না। এরই মধ্যে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে পর্যুদস্ত পৃথিবীতে পুরো মানবসভ্যতাই হুমকির সম্মুখীন। জলবায়ু পরিবর্তনের বিশেষ ঝুঁকিতে থাকা দেশগুলো নানাভাবে ঝুঁকি মোকাবিলা করে যাচ্ছে। আমাদের এ প্রিয় ধরিত্রীকে ভবিষ্যৎ নাগরিকদের বাসযোগ্য করার জন্য সাসটেইনেইবল বা টেকসই ব্যবস্থাপনা অত্যন্ত কার্যকর কৌশল। টেকসই উন্নয়ন ধারণা এগিয়ে নিতে চক্রাকার অর্থনীতি সার্কুলার ইকোনমি কার্যকরভাবে সহায়ক ভূমিকা পালন করছে। হ্রাসকরণ, পুনর্ব্যবহার ও পুনর্গঠন (রিসাইকেল)-এই তিনটি কর্মপদ্ধতির মাধ্যমে পৃথিবীর যাবতীয় সম্পদ বর্তমান প্রজন্মের দায়িত্বশীল ভোগের মাধ্যমে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য তুলে রাখার অদম্য প্রয়াস দৃশ্যমান। পৃথিবীব্যাপী অর্থনৈতিক সম্পদ ব্যবহারের ক্ষেত্রে ইতিবাচক রূপান্তর বা পরিবর্তনের ধারা সৃষ্টি হয়েছে। ভোগ ও ব্যবহারের যেসব পদ্ধতি উন্নয়নকে টেকসই করতে পারে সে ধরনের রূপান্তরপ্রক্রিয়া আজ সর্বত্র অনুশীলনের বিষয়।

‘টেকসই ও উন্নয়নে পর্যটন’- এই প্রতিপাদ্যের মাধ্যমে অর্থনীতির টেকসই উন্নয়নের ক্ষেত্রে ইতিবাচক রূপান্তরের একটি শক্তিশালী অনুঘটক হিসেবে পর্যটনশিল্পকে চিত্রিত করা হয়েছে। প্রকৃত অর্থে টেকসই পর্যটন টেকসই উন্নয়নকে নির্দেশ করে। আর পর্যটনশিল্পকে টেকসই করতে হলে আবশ্যিকভাবে সুশাসন এবং জনকেন্দ্রিক দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা থাকতে হবে। মনে রাখতে হবে, পর্যটন শুধু একটি অর্থনৈতিক বন্দোবস্ত নয়। দায়িত্বশীল পর্যটন সামাজিক অগ্রগতি, শিক্ষার বিস্তার, কর্মসংস্থানসহ নানাবিধ আর্থসামাজিক উন্নয়নে নতুন নতুন দিগন্ত উন্মোচনের শক্তি রাখে। তবে এর জন্য প্রয়োজন পড়ে অন্তর্ভুক্তিমূলক কার্যধারা, যার প্রভাবে সামাজিক ন্যায্যতা/কল্যাণ নিশ্চিতের পাশাপাশি অপেক্ষাকৃত সহনশীল (রিসাইলিয়েন্ট) ও টেকসই পর্যটনব্যবস্থাপনা গড়ে তোলা যায়। 

জাতিসংঘ কর্তৃক ২০১৫ সালে গৃহীত এজেন্ডা-৩০ বা সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট গোলস (এসডিজি) অর্জনের মাধ্যমে একটি ইতিবাচক রূপান্তর প্রক্রিয়ায় আর্থসামাজিক উন্নয়নের রূপরেখা প্রণয়ন করা হয়েছে। ‘পেছনে পড়ে থাকবে না কেউ’ এই মূলমন্ত্রকে ধারণ করে ক্ষুধামুক্ত, দারিদ্র্যমুক্ত একটি সুন্দর বাসযোগ্য পৃথিবী বিনির্মাণের কর্মকাণ্ড চলমান রয়েছে। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও কর্মস্থান (এসডিজি-৮), টেকসই ভোগ ও পণ্য উৎপাদন (এসডিজি-১২) এবং প্রাকৃতিক সম্পদের সংরক্ষণ (এসডিজি-১৩, ১৪ ও ১৫) লক্ষ্যগুলোর সঙ্গে প্রত্যক্ষ কিংবা পরোক্ষভাবে পর্যটন শিল্পের সম্পৃক্ততা রয়েছে। এসব লক্ষ্য অর্জনে পর্যটনশিল্পের কার্যকারিতা নির্ভর করে টেকসই পদ্ধতি অনুশীলনের মাধ্যমে সামাজিক উন্নয়ন, পরিবেশ সংরক্ষণ, সম্পদের দায়িত্বশীল ব্যবহার এবং কার্বন নিঃসরণ কমিয়ে আনাসহ সাংস্কৃতিক সমঝোতার ওপর। এসব ক্রিয়াকর্মের মাধ্যমে পর্যটনশিল্প প্রকৃত অর্থে মানুষের কল্যাণ নিশ্চিতসহ সুন্দর বাসযোগ্য পৃথিবী বিনির্মাণে সরাসরি ভূমিকা রাখতে পারে।

পৃথিবীব্যাপী একটি ইতিবাচক রূপান্তর প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ২০৩০ সালের মধ্যে এসডিজি লক্ষ্য অর্জনের অব্যাহত প্রচেষ্টার মধ্যে জাতিসংঘ পর্যটন সংস্থা ঘোষিত এবারের প্রতিপাদ্য টেকসই ও উন্নয়নে পর্যটন (এসডিজিএস) লক্ষ্য অর্জনের ক্ষেত্রে পর্যটনের গুরুত্বকে অধিকতর মহিমান্বিত করেছে।

বাংলাদেশের প্রধান প্রধান পর্যটন আকর্ষণগুলো মূলত প্রকৃতিসৃষ্ট বা প্রাকৃতিক। সুন্দরবন, টাঙুয়ার হাওড়, কক্সবাজার বা কুয়াকাটা সমুদ্রসৈকত, পার্বত্য অঞ্চলের সবুজ পাহাড়, ঘন অরণ্য, সিলেটের চা-বাগান, প্রাকৃতিক ঝরনা- এসবই দেশিবিদেশি পর্যটকদের প্রধান গন্তব্য। এসব পর্যটন গন্তব্যকে আরও পরিবেশবান্ধব করার সুযোগ রয়েছে। কোনো কোনো পর্যটন গন্তব্যকে পরিবেশবান্ধব এবং টেকসই করার উদ্যোগ চোখে পড়ে। যেমন সেন্ট মার্টিন আইল্যান্ড। সেন্ট মার্টিন পর্যটনকে টেকসই করার লক্ষ্যে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার নানান উদ্যোগ নিয়েছে। ইতোমধ্যে এর ধারণ ক্ষমতা নির্ধারণ করা হয়েছে, ভ্রমণের মৌসুম ঠিক করা হয়েছে। ঊঈঅ হিসেবে যে ধরনের বিধিনিষেধ সেখানে থাকা প্রয়োজন, তার সবটাই প্রয়োগের বিষয়ে বর্তমান সরকার বদ্ধপরিকর বলে জানা গেছে। একইভাবে সুন্দরবন ভ্রমণের ক্ষেত্রেও মৌসুম নির্ধারণসহ নানাবিধ বিধিনিষেধ সরকারিভাবে আরোপ করা হয়েছে। এতে পর্যটনশিল্পের ক্ষতি হয়নি বরং উপকার হয়েছে। আশা করি আমাদের প্রতিটি পর্যটন গন্তব্যের জন্য প্রয়োজনীয় বিধিনিষেধ আরোপ করা হবে, যাতে দেশে দায়িত্বশীল পর্যটন আরও এগিয়ে যেতে পারে।

পর্যটনশিল্পের সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে এটি অসংখ্য শোভন কর্মসংস্থানের সৃষ্টি করে। ব্যবসার সুযোগ সৃষ্টির মাধ্যমে দেশিবিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণ করতে পারে। ভৌত অবকাঠামো উন্নয়নে এবং দৃশ্যমান ও অদৃশ্যমান ঐতিহ্য সংরক্ষণে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে। পর্যটন সফল দেশগুলোতে এই বিষয়গুলো সহজেই চোখে পড়ে।

আমাদের মোট কর্মসংস্থানের প্রায় ২ দশমিক ৬ শতাংশ পর্যটন খাত থেকে সৃষ্ট। জিডিপিতে এ খাতটির অবদান কমবেশি ৩ শতাংশ। কর্মসংস্থান সৃষ্টি বা জিডিপিতে এ খাতের অবদান কয়েক গুণ বৃদ্ধি করার অফুরন্ত সুযোগও এ দেশটিতে বিদ্যমান। পর্যটনের শক্তি কাজে লাগিয়ে এসডিজি লক্ষ্য অর্জন বা ইতিবাচক রূপান্তরপ্রক্রিয়ায় আর্থসামাজিক উন্নয়নের জন্য প্রথমে পর্যটনব্যবস্থাপনাকে অবশ্যই টেকসই ভিত্তির ওপর দাঁড় করাতে হবে। কৌশলগত উদ্ভাবন, ডিজিটালাইজেশনের মাধ্যমে পর্যটনব্যবস্থাকে গতিশীল করতে হবে। টেকসই বিনিয়োগ তথা সবুজ বিনিয়োগের ওপর অধিক গুরুত্ব আরোপ করতে হবে। প্রাকৃতিক সম্পদ ভোগ, সংরক্ষণ ও ব্যবহারে আরও যত্নশীল হবে হবে।

লেখক : সাবেক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, বাংলাদেশ              ট্যুরিজম বোর্ড

এই বিভাগের আরও খবর
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
শিরকমুক্ত থাকা
শিরকমুক্ত থাকা
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লালকেল্লা বিস্ফোরণের নেপথ্যে পুলওয়ামার চিকিৎসক উমর নবি?
লালকেল্লা বিস্ফোরণের নেপথ্যে পুলওয়ামার চিকিৎসক উমর নবি?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লির গাড়ি বিস্ফোরণ কি আত্মঘাতী হামলা ছিল?
দিল্লির গাড়ি বিস্ফোরণ কি আত্মঘাতী হামলা ছিল?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার
৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাবির হলে গাঁজা সেবনকালে ৭ শিক্ষার্থী আটক
রাবির হলে গাঁজা সেবনকালে ৭ শিক্ষার্থী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কলাপাড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার
কলাপাড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্যামবাজারে র‌্যাবের অভিযান: বিপুল কেমিক্যাল উদ্ধার, ৬ জনের কারাদণ্ড
শ্যামবাজারে র‌্যাবের অভিযান: বিপুল কেমিক্যাল উদ্ধার, ৬ জনের কারাদণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবিতে সংঘর্ষের ঘটনায় চার শিক্ষার্থী বহিষ্কার
জবিতে সংঘর্ষের ঘটনায় চার শিক্ষার্থী বহিষ্কার

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশের রিজার্ভ কত, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক
দেশের রিজার্ভ কত, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডিপফেক চিনবেন যেভাবে
ডিপফেক চিনবেন যেভাবে

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজারবাইজান সীমান্তে তুরস্কের সামরিক বিমান বিধ্বস্ত
আজারবাইজান সীমান্তে তুরস্কের সামরিক বিমান বিধ্বস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ: ফ্রান্সকে হারিয়ে ইতিহাস উগান্ডার
অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ: ফ্রান্সকে হারিয়ে ইতিহাস উগান্ডার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ৩ নেতাকর্মীকে আটক করল সেনাবাহিনী
বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ৩ নেতাকর্মীকে আটক করল সেনাবাহিনী

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে জনসম্মুখে এক ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর
ইরানে জনসম্মুখে এক ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে অস্ত্রসহ ৫ ডাকাত আটক
চাঁদপুরে অস্ত্রসহ ৫ ডাকাত আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজকের আলোচিত ১০ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিতাস গ্যাস ফিল্ডে ওয়েলহেড কম্প্রেসর স্থাপন, উৎপাদন বাড়ল ২২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস
তিতাস গ্যাস ফিল্ডে ওয়েলহেড কম্প্রেসর স্থাপন, উৎপাদন বাড়ল ২২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘একটি দল নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার পাঁয়তারা করছে’
‘একটি দল নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার পাঁয়তারা করছে’

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বর্তমানে কেমন আছেন ধর্মেন্দ্র?
বর্তমানে কেমন আছেন ধর্মেন্দ্র?

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ কোরআন শিক্ষা বোর্ডের মহাসচিব মারা গেছেন
বাংলাদেশ কোরআন শিক্ষা বোর্ডের মহাসচিব মারা গেছেন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভাজন নয়, ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান ডা. জাহিদ হোসেনের
বিভাজন নয়, ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান ডা. জাহিদ হোসেনের

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী
হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ক্যাচ মিস খেলার অংশ, বললেন হাসান মাহমুদ
ক্যাচ মিস খেলার অংশ, বললেন হাসান মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন
মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার
ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি
দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?
সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

সীমানা পুনর্নির্ধারণের ৩০ আবেদন আদালতে
সীমানা পুনর্নির্ধারণের ৩০ আবেদন আদালতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের সার্বিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক
দেশের সার্বিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক

নগর জীবন