শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

দুর্গাপূজা উপলক্ষে তারেক রহমানের সতর্কবার্তা

আতিকুর রহমান রুমন
প্রিন্ট ভার্সন
দুর্গাপূজা উপলক্ষে তারেক রহমানের সতর্কবার্তা

বাংলাদেশের রাজনীতিতে সংখ্যালঘু সম্প্রদায় আওয়ামী লীগের হাতে বারবারই পরিণত হয়েছে এক ভয়ংকর অস্ত্রে। স্বাধীনতার পর থেকে বিভিন্ন সময়ে তারা অরক্ষিত অবস্থায় থাকলেও আওয়ামী লীগের দীর্ঘ শাসনকাল- বিশেষত গত ১৬ বছর (২০০৯-২০২৪) সংখ্যালঘু নির্যাতনকে যেন এক প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিয়েছিল। যখনই বিরোধী রাজনৈতিক শক্তি দৃঢ় অবস্থান নিয়েছে, তখনই সাজানো অভিযোগে সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার দায় চাপিয়ে বিরোধীদের দমন করা হয়েছে। কোথাও সংখ্যালঘুদের ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে তার দায় বিরোধী দলের কাঁধে চাপানো হয়েছে; আবার কোথাও ধর্মীয় উসকানিকে অজুহাত বানিয়ে বিরোধী কণ্ঠরোধ করা হয়েছে। ফলে সংখ্যালঘুদের দুর্দশা আওয়ামী লীগের কাছে হয়ে উঠেছে দ্বিমুখী ফায়দার খেলা- একদিকে বিরোধী রাজনীতিকে দমন করা, অন্যদিকে নিজেদের রাজনৈতিক অবস্থানকে শক্তিশালী করা। বাংলাদেশের সংখ্যালঘুরা ঐতিহাসিকভাবে প্রান্তিক অবস্থানে থেকেছে। কিন্তু আওয়ামী লীগের দীর্ঘ একনায়কতান্ত্রিক শাসনামলে তারা নিছক নিপীড়নের শিকারই হয়নি, বরং সরাসরি রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে। নির্বাচনের আগে সংখ্যালঘুদের ওপর পরিকল্পিত হামলা, তাদের আতঙ্কিত করে ভোটাধিকার কেড়ে নেওয়া কিংবা দেশত্যাগে বাধ্য করা আওয়ামী লীগের চিরাচরিত কৌশল। এতে সংখ্যালঘু ভোটব্যাংককে নিয়ন্ত্রণ করা যায়, আবার ভয় ও সন্ত্রাস সৃষ্টি করে বিরোধী শক্তিকে দুর্বল করা যায়। বিগত আওয়ামী শাসনামলে বাংলাদেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর নানাবিধ নির্যাতনের চিত্র আন্তর্জাতিক মহলকে পর্যন্ত নাড়া দিয়েছে। মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ, অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল, ইউএস কমিশন অন ইন্টারন্যাশনাল রিলিজিয়াস ফ্রিডম (USCIRF) থেকে শুরু করে ইউরোপীয় ইউনিয়নের পর্যবেক্ষকরা বারবার প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। তবু আওয়ামী লীগের শাসনামলে সন্ত্রাস, নির্যাতন, জমি দখল, নারী নির্যাতন, মন্দির ভাঙচুর ও হত্যাকাণ্ড অব্যাহত থেকেছে। সংক্ষিপ্তাকারে নির্যাতনের কয়েকটি ভয়াবহ চিত্র-

২০০৯-২০১১ : দখল ও উচ্ছেদের সূচনা

আওয়ামী লীগের প্রথম মেয়াদেই সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার ধারাবাহিকতা শুরু হয়। সাতক্ষীরায় বীর মুক্তিযোদ্ধা সুভাষ ঘোষের শত শত বিঘা ঘের দখল করা হয়, দিনাজপুরে উচ্ছেদ হয় ১১৩টি হিন্দু পরিবার, রাজশাহী ও নাটোরে ঘোষাল পরিবারসহ অসংখ্য হিন্দুর জমি দখল হয়। আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন জানায়, জমি দখলই তখন সংখ্যালঘু নির্যাতনের প্রধান হাতিয়ার হয়ে ওঠে।

২০১২ : ভয়ের শাসন

ঢাকায় ছাত্রলীগের হাতে প্রকাশ্যে খুন হন বিশ্বজিৎ দাস। কক্সবাজারের রামু-উখিয়ায় ফেসবুকের অজুহাতে বৌদ্ধমন্দিরে আগুন দেওয়া হয়, শতাধিক বাড়িঘর ধ্বংস হয়। তদন্তে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাদের সম্পৃক্ততা পাওয়া যায়। একই সময়ে সিলেট ও বাগেরহাটে হিন্দুবাড়িঘর ও দোকানপাট আক্রান্ত হয়। অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল একে আখ্যা দেয়- ‘রাষ্ট্রীয় উদাসীনতার ভয়ংকর নিদর্শন’।

২০১৩ : দেশজুড়ে অগ্নিসংযোগ

নাটোর, বাঁশখালী, কুষ্টিয়া, টাঙ্গাইল, রাজশাহী, মৌলভীবাজার- সবখানেই মন্দির ভাঙচুর, বাড়িঘর জ্বালিয়ে দেওয়া, নারী নির্যাতনের ঘটনা ঘটে। পাবনার বনগ্রামে সংখ্যালঘু পরিবারের ওপর হামলার সঙ্গে তৎকালীন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শামসুল হক টুকুর নাম উঠে আসে। হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ জানায়, শুধু ২০১৩ সালেই ৫০০টিরও বেশি মন্দির ও ঘরবাড়ি আক্রান্ত হয়।

২০১৪-২০১৫ : নির্বাচনি সহিংসতার বলি সংখ্যালঘুরা

জাতীয় নির্বাচন ঘিরে সংখ্যালঘুরা হয় মূল টার্গেট। পাবনা, যশোর, ঠাকুরগাঁও, নাটোরসহ বহু জেলায় হিন্দুবাড়িঘর জ্বালিয়ে দেওয়া হয়, নারী লাঞ্ছনার ঘটনা ভয়াবহ আকার নেয়। ইউএসসিআইআরএফের প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘বাংলাদেশে নির্বাচনের সময় সংখ্যালঘুরা নিয়মিত রাজনৈতিক প্রতিশোধের শিকার হয়।’

২০১৬-১৭ : রাষ্ট্রীয় ছত্রছায়ার প্রমাণ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে ধর্ম অবমাননার গুজব ছড়িয়ে শতাধিক হিন্দুবাড়িঘর ও মন্দিরে অগ্নিসংযোগ হয়। তদন্তে স্থানীয় আওয়ামী লীগ এমপির সম্পৃক্ততা প্রমাণিত হয়। পার্বত্য জেলাগুলোতে পাহাড়িদের জমি দখল ও ঘরবাড়ি পুড়িয়ে দেওয়া হয়। টিআইবি মন্তব্য করে, ‘ক্ষমতাসীন দলের নেতা-কর্মীরা প্রত্যক্ষভাবে এসব নির্যাতনে জড়িত, অথচ প্রশাসন তাদের আড়াল করে।’

২০১৮-২০২০ : আতঙ্কের রাজত্ব

২০১৮ সালের নির্বাচন ঘিরে ফরিদপুর, কুষ্টিয়া, গোপালগঞ্জে সংখ্যালঘু পরিবারে হামলা হয়। ২০১৯ সালে সিলেট ও মৌলভীবাজারে জমি দখল, পাহাড়ে ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর ওপর হামলা হয়। ২০২০ সালে নোয়াখালীতে হিন্দু নারী লাঞ্ছনার ঘটনা আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে প্রচারিত হয়। হিউম্যান রাইটস ওয়াচ মন্তব্য করে ‘বাংলাদেশে ধর্মীয় সংখ্যালঘুরা ভয়াবহ নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে।’

২০২১ : ভয়াবহতম সহিংসতা

২০২১ সালের ২০ অক্টোবর কুমিল্লার পূজামণ্ডপে কোরআন রাখার ঘটনায় নোয়াখালী, চাঁদপুর, রংপুর, ফেনীসহ বহু জেলায় মন্দির ভাঙচুর, বাড়িঘরে আগুন ও প্রাণহানি ঘটে। রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলে পূজামণ্ডপে পবিত্র কোরআন রাখা হয়েছিল পরিকল্পিতভাবে। তদন্তে প্রমাণিত হয়, আওয়ামী লীগের ছত্রছায়ায় থাকা এক ব্যক্তি ছিলেন সেই নাটকের নায়ক। সে সময় আওয়ামী লীগ সরকার চাইলেই মুহূর্তের মধ্যেই পরিস্থিতি শান্ত করতে পারত কিন্তু অদৃশ্য কারণে তারা তা করেনি। বরং জনগণের চোখে ভয়ের ছায়া আঁকতে দিয়েছে, আর সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের বুক ভেঙেছে ক্ষতচিহ্নে। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম তখন একে আখ্যা দেয় ‘অরগানাইজড পলিটিক্যাল ভায়োলেন্স’। ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম এ ঘটনায় জানিয়েছিলেন ‘সাম্প্রদায়িক রং দিয়ে কুমিল্লার পূজামণ্ডপে কোরআন অবমাননা ও পরবর্তী হামলা-অগ্নিসংযোগ পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র, দেশে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি ও আন্তর্জাতিক চাপ তৈরির উদ্দেশ্যেই এ ঘটনা ঘটানো হয়েছে।’

২০২২-২৩ : অব্যাহত দমননীতি

কুষ্টিয়া, রাজশাহী, বরিশাল ও গাইবান্ধায় মন্দির ভাঙচুর, জমি দখল ও নারী লাঞ্ছনা হয়। ২০২৩ সালে গোপালগঞ্জ, ফরিদপুর, নড়াইলে সংখ্যালঘু বাড়িঘরে হামলা হয়, চট্টগ্রাম ও কুমিল্লায় পূজামণ্ডপ ভাঙচুর করা হয়, পার্বত্য এলাকায় প্রাণহানি ঘটে। হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের রিপোর্টে বলা হয় ২০০৯-২০২৩ পর্যন্ত অন্তত চার হাজারের বেশি সংখ্যালঘু পরিবার দেশত্যাগে বাধ্য হয়েছে।

২০২৪ : নির্বাচনের আগুনে পুড়ে যাওয়া জীবন

জাতীয় নির্বাচন ঘিরে কুমিল্লা, যশোর, পাবনা, চট্টগ্রামসহ বহু জেলায় হিন্দুদের ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দেওয়া হয়। নির্বাচন-পরবর্তী সহিংসতায় ব্যাপক অগ্নিসংযোগ ঘটে। তৈরি হয় এক ধরনের গণহত্যার পরিস্থিতি। ইউরোপীয় ইউনিয়নের পর্যবেক্ষক দল জানায়, ‘বাংলাদেশের সংখ্যালঘুরাই সবচেয়ে বেশি রাজনৈতিক সহিংসতার শিকার।’

শেখ হাসিনার পতন ও পালিয়ে যাওয়া

শেখ হাসিনার দীর্ঘ ১৬ বছরের দুঃশাসনে মানুষের পিঠ দেয়ালে ঠেকে যায়। ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের দাবিতে সর্বস্তরের জনগণ রাজপথে নেমে আসে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও আওয়ামী সন্ত্রাসীরা নির্বিচারে গুলি চালিয়ে প্রায় দেড় হাজার মানুষকে হত্যা করে। তবু শেষ রক্ষা হয়নি শেখ হাসিনার। ৫ আগস্ট, ২০২৪ কাপুরুষের মতো তিনি ভারতে পালিয়ে গেলে অবসান হয় দীর্ঘ স্বৈরশাসনের। কিন্তু লজ্জাজনক পলায়নের পরও আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের হৃদয়ে এতটুকু অনুশোচনার জন্ম হয়নি বরং তারা প্রতিশোধপরায়ণ হয়ে উঠেছেন। ৫ আগস্ট পতনের পর থেকেই আওয়ামী লীগ রয়েছে প্রতিশোধের আশায়। বর্তমানে তারা বাংলাদেশ নিয়ে গভীর ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে। নয়াদিল্লির লুটিয়েন্স বাংলো জোনে বসে এবং প্রতিবেশী সরকারের সহায়তায় নতুন করে ষড়যন্ত্রের কারখানা চালু করেছে সিআরআই (সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনোভেশন)। অভিযোগ উঠেছে, এই কার্যালয় থেকেই বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা সৃষ্টির নানা কর্মপরিকল্পনা পরিচালিত হচ্ছে। বাংলাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ও দেশকে অস্থিতিশীল করতে দেশে অবস্থান করা আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী ও ভাড়া করা লোক দিয়ে ঝটিকা মিছিল থেকে শুরু করে ছিনতাই-ডাকাতিসহ আরও নানাবিধ অপকর্ম সংঘটিত করছে। এসব অপকর্মে নেতৃত্ব দিচ্ছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া আঞ্চলিক কার্যালয়ের আঞ্চলিক পরিচালক পদ থেকে সদ্য অব্যাহতি পাওয়া শেখ হাসিনার কন্যা সায়মা ওয়াজেদ পুতুল। বিশেষত জাতীয় নির্বাচনের আগে নির্বাচন বানচালে এবারের দুর্গাপূজা উপলক্ষে হিন্দুমন্দিরে হামলা, প্রতিমা ভাঙচুর, হিন্দু নারীদের লাঞ্ছনা ও ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দেওয়ার মতো ঘটনা ঘটিয়ে বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করার টার্গেট নিয়েছে আওয়ামী লীগ।

তারেক রহমানের দূরদৃষ্টি ও সতর্কবার্তা

পৃথিবীতে অনেক দূরদর্শী মানুষ আছে, যারা অভিজ্ঞতা ও প্রজ্ঞার আলোকে ভবিষ্যতের ঘটনাপ্রবাহ অনুমান করতে পারে। বাংলাদেশের রাজনীতিতে সেই বিরল ও কৌশলী নেতার নাম তারেক রহমান। ১৭ সেপ্টেম্বর এক বিবৃতিতে তারেক রহমান বলেন, ‘ভারতে পালিয়ে যাওয়া শেখ হাসিনা চুপচাপ বসে নেই; বরং ভারতের প্রত্যক্ষ সহায়তায় আবারও অবৈধভাবে ক্ষমতায় ফেরার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত আছেন।’ তিনি সতর্ক করে বলেন, ‘জাতীয় নির্বাচন ঘিরে অতীতের মতোই বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা হবে। আর সেই ষড়যন্ত্রের মূল লক্ষ্য হতে পারে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা। জনগণের বিশ্বাস ও আবেগকে ঘিরে এমন নোংরা রাজনৈতিক খেলায় আওয়ামী লীগের ইতিহাস নতুন নয়। ঐতিহ্যগতভাবে সবার সহযোগিতায় শারদীয় দুর্গোৎসব নির্বিঘ্নে উদ্যাপনের মাধ্যমে এ দেশে ধর্মীয় সম্প্রীতির অনুপম দৃষ্টান্ত সুপ্রতিষ্ঠিত হয়েছে। কিন্তু অতীতে দেখা গেছে, পলাতক স্বৈরশাসনের সুবিধাভোগীরা এই উৎসব ঘিরে অসৎ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে অপকর্ম চালিয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘স্বৈরাচারের পতন হলেও তাদের ষড়যন্ত্রের অবসান হয়নি। তাই এবারের দুর্গোৎসবকে কেন্দ্র করে যে কোনো অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ সতর্কতা ও প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।’ দীর্ঘ ১৬ বছরের আওয়ামী শাসন প্রমাণ করেছে, সংখ্যালঘু নির্যাতন ছিল না কোনো তাৎক্ষণিক উত্তেজনা বা বিচ্ছিন্ন ঘটনা; এটি ছিল ক্ষমতাসীনদের পরিকল্পিত রাজনৈতিক কৌশল। শেখ হাসিনা পালিয়ে গেছেন, কিন্তু তার ষড়যন্ত্র এখনো সক্রিয়। তাই বাংলাদেশের গণতন্ত্র, সামাজিক সম্প্রীতি ও বহুত্ববাদ রক্ষায় এখনই সর্বস্তরের জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।

অতীতে যেভাবে সংখ্যালঘুদের টার্গেট করে রাজনৈতিক ফায়দা লুটেছে আওয়ামী লীগ, সেই ষড়যন্ত্র এবারও এই দুর্গাপূজায় ঘটতে পারে। তাই শুধু প্রশাসন নয়, সাধারণ জনগণকেও ঐক্যবদ্ধ থেকে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ধর্মীয় উৎসব ঘিরে কোনো ধরনের অপতৎপরতা ঘটতে দেওয়া যাবে না।

                লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক, আহ্বায়ক, আমরা বিএনপি পরিবার ও সদস্য, বিএনপি মিডিয়া সেল

এই বিভাগের আরও খবর
ভ্যাটিকান সিটি
ভ্যাটিকান সিটি
মেগা প্রকল্প
মেগা প্রকল্প
জাতিসংঘে প্রধান উপদেষ্টা
জাতিসংঘে প্রধান উপদেষ্টা
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহুর ক্ষমতা
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহুর ক্ষমতা
দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে অশ্লীল গালিগালাজ
দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে অশ্লীল গালিগালাজ
ঘাতক হৃদ্‌রোগ
ঘাতক হৃদ্‌রোগ
রপ্তানি বাণিজ্য
রপ্তানি বাণিজ্য
নারী তাহলে দাঁড়াবে কোথায়
নারী তাহলে দাঁড়াবে কোথায়
দানশীলতা একটি মহৎ গুণ
দানশীলতা একটি মহৎ গুণ
পর্যটন উন্নয়নের অনুঘটক
পর্যটন উন্নয়নের অনুঘটক
ঢাকাকে সবুজ ও বাসযোগ্য করা জরুরি
ঢাকাকে সবুজ ও বাসযোগ্য করা জরুরি
সংক্ষুব্ধ মানুষ, কিন্তু প্রকাশের পথ পাচ্ছে না
সংক্ষুব্ধ মানুষ, কিন্তু প্রকাশের পথ পাচ্ছে না
সর্বশেষ খবর
শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলকে হারাল ক্রিস্টাল প্যালেস
শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলকে হারাল ক্রিস্টাল প্যালেস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে অশ্লীল গালিগালাজ
দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে অশ্লীল গালিগালাজ

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গুলশান থেকে কামাল মজুমদারের ছেলে শাহেদ আটক
গুলশান থেকে কামাল মজুমদারের ছেলে শাহেদ আটক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়ল নেপাল
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়ল নেপাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তামিলনাড়ুতে থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদদলিত হয়ে নিহত বেড়ে ৩৮
তামিলনাড়ুতে থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদদলিত হয়ে নিহত বেড়ে ৩৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশপুরে ৪ স্বর্ণের বারসহ দুই চোরাকারবারি গ্রেফতার
মহেশপুরে ৪ স্বর্ণের বারসহ দুই চোরাকারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে মাদরাসা ছাত্রসহ নিহত ৩
হবিগঞ্জে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে মাদরাসা ছাত্রসহ নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের চার শতাধিক শিক্ষার্থীর ছাত্রদলে যোগদান
লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের চার শতাধিক শিক্ষার্থীর ছাত্রদলে যোগদান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত
আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় রাজবাড়ীতে ২ জনের মৃত্যু
পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় রাজবাড়ীতে ২ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রুনোর পেনাল্টি মিসে ব্রেন্টফোর্ডের কাছে হারল ইউনাইটেড
ব্রুনোর পেনাল্টি মিসে ব্রেন্টফোর্ডের কাছে হারল ইউনাইটেড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাতুড়িপেটায় প্রধান শিক্ষকের পা ভেঙে দেওয়ার ঘটনার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি
হাতুড়িপেটায় প্রধান শিক্ষকের পা ভেঙে দেওয়ার ঘটনার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতলেতিকোর মাঠে বিধ্বস্ত রিয়াল মাদ্রিদ
আতলেতিকোর মাঠে বিধ্বস্ত রিয়াল মাদ্রিদ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ভারতের বিপক্ষে টাইব্রেকারে হারল বাংলাদেশ
ফাইনালে ভারতের বিপক্ষে টাইব্রেকারে হারল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩১ দফা বাস্তবায়িত হলে কেউ না খেয়ে মরবে না : জিন্নাহ কবীর
৩১ দফা বাস্তবায়িত হলে কেউ না খেয়ে মরবে না : জিন্নাহ কবীর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদপিষ্ট হয়ে নিহত অন্তত ৩৬
থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদপিষ্ট হয়ে নিহত অন্তত ৩৬

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাবলের চোখে ধরা পড়ল মহাজাগতিক গ্রহ ধ্বংসের দৃশ্য
হাবলের চোখে ধরা পড়ল মহাজাগতিক গ্রহ ধ্বংসের দৃশ্য

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফ্যাসিবাদের ইন্ধনে সন্ত্রাসীদের দ্বারা পাহাড়ে শান্তি বিনষ্টের চেষ্টা
ফ্যাসিবাদের ইন্ধনে সন্ত্রাসীদের দ্বারা পাহাড়ে শান্তি বিনষ্টের চেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৫ পদের জন্য বুলবুল-তামিমসহ মনোনয়ন নিলেন ৬০ জন
২৫ পদের জন্য বুলবুল-তামিমসহ মনোনয়ন নিলেন ৬০ জন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে পাহাড়ে হারিয়ে যাওয়া ৭ শিক্ষার্থী উদ্ধার
চট্টগ্রামে পাহাড়ে হারিয়ে যাওয়া ৭ শিক্ষার্থী উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাঘের তাড়া খেয়ে লোকালয়ে দুই হরিণ
বাঘের তাড়া খেয়ে লোকালয়ে দুই হরিণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭৩ পর্যবেক্ষক সংস্থাকে নিবন্ধন দেওয়ার সিদ্ধান্ত ইসির
৭৩ পর্যবেক্ষক সংস্থাকে নিবন্ধন দেওয়ার সিদ্ধান্ত ইসির

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে নারী মডেলকে রিসোর্টে আটকে গণধর্ষণের অভিযোগ, আটক ১৪
শ্রীপুরে নারী মডেলকে রিসোর্টে আটকে গণধর্ষণের অভিযোগ, আটক ১৪

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতিপক্ষের মারধরে কৃষক দলের নেতা নিহত
প্রতিপক্ষের মারধরে কৃষক দলের নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে ইয়াবাসহ আটক ১
কক্সবাজারে ইয়াবাসহ আটক ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্গাপূজা উপলক্ষে কুড়িগ্রামে র‌্যাবের টহল জোরদার
দুর্গাপূজা উপলক্ষে কুড়িগ্রামে র‌্যাবের টহল জোরদার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্যটন দিবসে কুয়াকাটায় পর্যটকদের ফুল দিয়ে বরণ
পর্যটন দিবসে কুয়াকাটায় পর্যটকদের ফুল দিয়ে বরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড্ডায় বাসে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে লাখ টাকা খোয়ালেন ব্যবসায়ী
বাড্ডায় বাসে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে লাখ টাকা খোয়ালেন ব্যবসায়ী

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৪ অক্টোবর থেকে শুরু হচ্ছে জাতীয় ফার্নিচার মেলা
১৪ অক্টোবর থেকে শুরু হচ্ছে জাতীয় ফার্নিচার মেলা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ট্রাম্পের সঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ
ট্রাম্পের সঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগান ঘাঁটি দখল ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান নিল চীনসহ ৪ দেশ
আফগান ঘাঁটি দখল ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান নিল চীনসহ ৪ দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি চান ট্রাম্প, নেতানিয়াহুকে স্পষ্ট বার্তা
গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি চান ট্রাম্প, নেতানিয়াহুকে স্পষ্ট বার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ বছরের জন্য গাজায় অন্তর্বর্তী প্রশাসনের নেতৃত্ব নেত্বত্ব দেবেন টনি ব্লেয়ার?
পাঁচ বছরের জন্য গাজায় অন্তর্বর্তী প্রশাসনের নেতৃত্ব নেত্বত্ব দেবেন টনি ব্লেয়ার?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন নেতানিয়াহুর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন না, জানালেন ওবামা
কেন নেতানিয়াহুর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন না, জানালেন ওবামা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্যে ইসরায়েলের নিন্দা করা নেতারা গোপনে ধন্যবাদ জানান: জাতিসংঘে নেতানিয়াহু
প্রকাশ্যে ইসরায়েলের নিন্দা করা নেতারা গোপনে ধন্যবাদ জানান: জাতিসংঘে নেতানিয়াহু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূর্যকুমার ও রউফকে আইসিসির শাস্তি
সূর্যকুমার ও রউফকে আইসিসির শাস্তি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বোচ্চ রান সাইফের
সর্বোচ্চ রান সাইফের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলকে সাহায্য করা ১১ দেশের ১৫৮ কোম্পানির তালিকা প্রকাশ জাতিসংঘের
ইসরায়েলকে সাহায্য করা ১১ দেশের ১৫৮ কোম্পানির তালিকা প্রকাশ জাতিসংঘের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আধুনিক চিকিৎসায় উটের বিভিন্ন অঙ্গের ব্যবহার
আধুনিক চিকিৎসায় উটের বিভিন্ন অঙ্গের ব্যবহার

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের নিয়ে হঠাৎ বিরল বৈঠক তলব যুক্তরাষ্ট্রের
শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের নিয়ে হঠাৎ বিরল বৈঠক তলব যুক্তরাষ্ট্রের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়াউর রহমানের সমাধিতে ফুল দিতে গিয়ে তোপের মুখে ডা. সাবরিনা
জিয়াউর রহমানের সমাধিতে ফুল দিতে গিয়ে তোপের মুখে ডা. সাবরিনা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষেধাজ্ঞা ইস্যুতে যুক্তরাজ্য-ফ্রান্স ও জার্মানি থেকে রাষ্ট্রদূতদের ফেরালো ইরান
নিষেধাজ্ঞা ইস্যুতে যুক্তরাজ্য-ফ্রান্স ও জার্মানি থেকে রাষ্ট্রদূতদের ফেরালো ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই ভেনেজুয়েলায় হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র!
কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই ভেনেজুয়েলায় হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল লাদাখ মোদি সরকারের জন্য কতটা চিন্তার?
বিক্ষোভে উত্তাল লাদাখ মোদি সরকারের জন্য কতটা চিন্তার?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক প্রার্থী সঙ্গীতশিল্পী আসিফ
বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক প্রার্থী সঙ্গীতশিল্পী আসিফ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত ভিডিও ফাঁস হওয়ায় কেড়ে নেওয়া হলো থাই সুন্দরীর মুকুট
বিতর্কিত ভিডিও ফাঁস হওয়ায় কেড়ে নেওয়া হলো থাই সুন্দরীর মুকুট

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার প্রতি বিশ্বনেতাদের পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার
প্রধান উপদেষ্টার প্রতি বিশ্বনেতাদের পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোর নীল নকশা তৈরি: পাকিস্তান কোচ
ভারতকে হারানোর নীল নকশা তৈরি: পাকিস্তান কোচ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত আমাদের জবাব কোনোদিন ভুলবে না : শাহবাজ শরিফ
ভারত আমাদের জবাব কোনোদিন ভুলবে না : শাহবাজ শরিফ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি: তাহের
আমরা ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি: তাহের

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইয়েমেনে হামলার শিকার জাহাজের সব ক্রু পাকিস্তানি
ইয়েমেনে হামলার শিকার জাহাজের সব ক্রু পাকিস্তানি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা জরুরি : প্রধান উপদেষ্টা
পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা জরুরি : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবি পার্টি ছেড়ে জামায়াতে যাচ্ছেন এ এফ এম সোলায়মান চৌধুরী
এবি পার্টি ছেড়ে জামায়াতে যাচ্ছেন এ এফ এম সোলায়মান চৌধুরী

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪ বিলিয়ন ডলারে টিকটক বিক্রি করবেন ট্রাম্প
১৪ বিলিয়ন ডলারে টিকটক বিক্রি করবেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর সাফারি পার্কে গভীর রাতে অবৈধ অনুপ্রবেশ, ১১ যুবক থানায়
গাজীপুর সাফারি পার্কে গভীর রাতে অবৈধ অনুপ্রবেশ, ১১ যুবক থানায়

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনিকে এখনই স্বীকৃতি দেবে না নিউজিল্যান্ড
ফিলিস্তিনিকে এখনই স্বীকৃতি দেবে না নিউজিল্যান্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গাজায় যুদ্ধ চালিয়ে গেলে ইসরায়েল তার বাকি বন্ধুদেরও হারাতে পারে’
‘গাজায় যুদ্ধ চালিয়ে গেলে ইসরায়েল তার বাকি বন্ধুদেরও হারাতে পারে’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবার ভূমিকম্প, উৎপত্তিস্থল যশোরের মনিরামপুর
আবার ভূমিকম্প, উৎপত্তিস্থল যশোরের মনিরামপুর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐক্যবদ্ধ না হলে গুপ্ত স্বৈরাচারের আবির্ভাব হতে পারে : তারেক রহমান
ঐক্যবদ্ধ না হলে গুপ্ত স্বৈরাচারের আবির্ভাব হতে পারে : তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মির্জা ফখরুলের আসনে অন্য দলের ব্যাপক গণসংযোগ
মির্জা ফখরুলের আসনে অন্য দলের ব্যাপক গণসংযোগ

নগর জীবন

সংকট কাটছে রাজনীতিতে
সংকট কাটছে রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিচার শেষ পর্যায়ে
হাসিনার বিচার শেষ পর্যায়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল আজ
ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল আজ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অবরোধে স্থবির খাগড়াছড়ি
অবরোধে স্থবির খাগড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তির ৩০ বছর পরও দর্শকপ্রিয় বিশ্বপ্রেমিক
মুক্তির ৩০ বছর পরও দর্শকপ্রিয় বিশ্বপ্রেমিক

শোবিজ

বেঁচে থাকার মতো অক্সিজেন পেয়েছি
বেঁচে থাকার মতো অক্সিজেন পেয়েছি

শোবিজ

ব্যাটারি রিকশা : পাল্টাপাল্টি শোডাউন
ব্যাটারি রিকশা : পাল্টাপাল্টি শোডাউন

নগর জীবন

ঢাকার ছবিতে কেন অভিনয় করতে পারলেন না - স্মিতা পাতিল
ঢাকার ছবিতে কেন অভিনয় করতে পারলেন না - স্মিতা পাতিল

শোবিজ

হিন্দি বলতে না পারায় দিল্লিতে ছাত্রদের নির্যাতন
হিন্দি বলতে না পারায় দিল্লিতে ছাত্রদের নির্যাতন

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঘের তাড়া খেয়ে সুন্দরবনের হরিণ লোকালয়ে
বাঘের তাড়া খেয়ে সুন্দরবনের হরিণ লোকালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

এক সপ্তাহের ব্যবধানে ফের ভূমিকম্প
এক সপ্তাহের ব্যবধানে ফের ভূমিকম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

আফগানিস্তানের বিপক্ষে নেই লিটন!
আফগানিস্তানের বিপক্ষে নেই লিটন!

মাঠে ময়দানে

বক্সিং সমৃদ্ধ করতেই অরভিন্দের আগমন
বক্সিং সমৃদ্ধ করতেই অরভিন্দের আগমন

মাঠে ময়দানে

ব্যবসায়ীদের ঢালাও ব্যাংক হিসাব জব্দ ঠিক নয়
ব্যবসায়ীদের ঢালাও ব্যাংক হিসাব জব্দ ঠিক নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ যথেষ্ট শক্তিশালী
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ যথেষ্ট শক্তিশালী

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন চান বিএনপির আট নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন চান বিএনপির আট নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

ক্যাম্পের বাইরে স্থায়ী রোহিঙ্গারা
ক্যাম্পের বাইরে স্থায়ী রোহিঙ্গারা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েলের হয়ে কাজ করছে ১৫৮ কোম্পানি : জাতিসংঘ
ইসরায়েলের হয়ে কাজ করছে ১৫৮ কোম্পানি : জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবাধিকার কমিশনে মেরুদণ্ডহীন কাউকে বসানো যাবে না
মানবাধিকার কমিশনে মেরুদণ্ডহীন কাউকে বসানো যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে পর্দা নামল মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনীর
আইসিসিবিতে পর্দা নামল মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনীর

নগর জীবন

বুথ থেকে টাকা তুলে জাল নোট পেলেন কৃষক
বুথ থেকে টাকা তুলে জাল নোট পেলেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশে দেশের বদনাম
বিদেশে দেশের বদনাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হজ প্যাকেজ ঘোষণা আজ, কমবে খরচ
হজ প্যাকেজ ঘোষণা আজ, কমবে খরচ

নগর জীবন

এক পোয়া মাছ ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি
এক পোয়া মাছ ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাকিবের প্রিয় জয় নাকি বীর?
শাকিবের প্রিয় জয় নাকি বীর?

শোবিজ

আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করল আকিজ এগ্রো
আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করল আকিজ এগ্রো

নগর জীবন

কারও পক্ষে কাজ করা যাবে না
কারও পক্ষে কাজ করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তথ্য কমিশন গঠনে দেরি ব্যর্থতা
তথ্য কমিশন গঠনে দেরি ব্যর্থতা

প্রথম পৃষ্ঠা