শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

বেঁচে থাকার মতো অক্সিজেন পেয়েছি

প্রিন্ট ভার্সন
বেঁচে থাকার মতো অক্সিজেন পেয়েছি

বাংলা চলচ্চিত্রের জনপ্রিয় মুখ পপি। যিনি নব্বইয়ের দশকে রুপালি পর্দায় যাত্রা শুরু করে নিজের সপ্রতিভ অভিনয়, সৌন্দর্য আর ব্যক্তিত্ব দিয়ে জয় করে নিয়েছেন অগণিত দর্শকের মন। তিনবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারজয়ী এই অভিনেত্রী শুধু নায়িকা নন, বরং নিজেকে প্রমাণ করেছেন একজন পরিপূর্ণ শিল্পী হিসেবে। দীর্ঘ বিরতির পর আজও তাঁকে ঘিরে কৌতূহল আর আগ্রহের শেষ নেই।  গতকাল তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে সংসার জীবন, স্বামী-সন্তান, চলচ্চিত্র, ব্যক্তিজীবন নিয়ে বিস্তারিত কথা বলেছেন। এই বিশেষ সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন- পান্থ আফজাল

 

কেমন আছেন?

আছি ভালো। আলহামদুলিল্লাহ! বাংলাদেশের মানুষের ভালোবাসায় অনেক ভালো আছি। যারা আমাকে সর্বদা ভালোবাসতেন, মিডিয়ায় সাপোর্ট করতেন, শুভাকাক্সক্ষীর মতো পাশে থেকেছেন- সবার দোয়ায় সুন্দর সময় কাটছে এখন।  সত্যি কথা বলতে কি, আমি তো মরেই গিয়েছিলাম। বলতে গেলে, সেখান থেকে পুনর্জীবন পেয়েছি। বেঁচে থাকার মতো অক্সিজেন পেয়েছি। নতুনভাবে জীবন শুরু করেছি। আলহামদুলিল্লাহ, স্বামী-সন্তান নিয়ে অনেক ভালো আছি।

 

সন্তানের নাম কি? শান্ত না দুষ্টু? স্বামী-সন্তান নিয়ে ঘোরাঘুরি কেমন চলছে?

ওর নাম আয়াত। বয়স মাত্র ৪ বছর এখন। ও শুধু শান্ত না, অনেক দায়িত্বশীল। বাবার মতো আমাকে আগলে রাখে। মাথায়, পায়ে তেল দিয়ে দেয়। এতটুকু বেবি যে আমাকে এতখানি টেক কেয়ার করে, সেটা অবাক করার মতো। সর্বদা ভরসা দিয়ে সে বলে, ‘আম্মু আমি তো আছি। কেউ লাগবে না।’ তখন আমি মা-ভাই-বোনের কাছে থেকে পাওয়া সব কষ্ট ভুলে যাই। ৩০ বছর যাদের (ভাই-বোন) কোলে-পিঠে করে মানুষ করেছি, এত কষ্ট করেছি। তারা কখনো আমার গলা জড়িয়ে ধরে ভরসা দিয়ে বলে নাই, ‘আমি আছি তোমার সঙ্গে।’ যেই ভরসাটা এখন আমি আমার সন্তানের কাছ থেকে এখন পাই। সবই মহান আল্লাহর   নেয়ামত। বাচ্চা না হলে বুঝতেই পারতাম না, জীবন কতটা সুন্দর। আর হ্যাঁ, স্বামী-সস্তান নিয়ে ঘোরাঘুরি করি। ঘুরতে খুবই পছন্দ করি। কিছুদিন আগে ব্যাংককে গিয়েছিলাম। ১০-১৫ দিন ছিলাম। সামনেও ঘুরতে যাব।

চলচ্চিত্রের

পুরোদস্তুর সংসারী হবেন, কখনো কি ভেবেছিলেন?

কখনো কল্পনাও করতে পারিনি সংসার জীবন শুরু করব। এমন একজন মানুষ পাব- যে আমাকে আগলে রাখবে, পথ দেখাবে, পাশে থাকবে ছায়ার মতো। সামনে দাঁড়িয়ে পথ দেখানোর মতো একজন লোক পেয়েছি। আমাকে যখন আমার পরিবারের সবাই মেরে ফেলার প্ল্যান করেছিল, সে সময় আমার এই ভালোবাসার মানুষ আমাকে ভরসা দিয়ে জীবন বাঁচাইছে। সুন্দর একটি জীবন দিয়েছে। আর কখনো ভাবিনি আমার জীবনে এমন সুন্দর একটি ফুটফুটে বেবি আসবে। আমি সত্যিই সৌভাগ্যবতী। সারা জীবন যেখানে আমি পরের ঘর সাজাইছি, পরের সন্তানের স্কুলের বেতন দিয়েছি, অন্যের আহার, চিকিৎসার বিল দিয়েছি, নিজে না খেয়ে সবকিছু উজাড় করে দিয়েছি। বিনিময়ে কী পেয়েছি? অপবাদ, প্রতারণা আর লাঞ্ছনা। আমি ভালোবাসার কাঙাল। কিন্তু ভালোবাসা কি পেয়েছি নিজের পরিবারের কাছ থেকে? সবার কাছে দোয়া চাই, যেন স্বামী-সন্তান নিয়ে ভালো থাকতে পারি। আমার স্বামী হাজি মানুষ। হজ করে এসেছেন। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়েন। নিয়ত আছে আমিও সামনে হজ করতে যাব।

 

মা-বোনের সঙ্গে পারিবারিক সমস্যার কি সমাধান হয়নি?

না, সমস্যার সমাধান এখনো হয়নি। যদিও আমি কখনো বলি নাই, সে আমার সৎমা; আজ বলছি। আমার এই সৎমা, আমার ভাই, আমার ৩ নম্বর বোন খেয়ালী ও আমাদের বাসায় একসময় ভাড়া থাকত (জায়গির মাস্টার) যে এখন ব্যাংক কর্মকর্তা-সবাই একসঙ্গে পরিকল্পনা করে আমার কষ্টার্জিত টাকায় কেনা জমি দখল করেছে। এ জমি কিন্তু আমি আমার বাবার কাছ থেকে বা অন্যের কাছ থেকে দান পাই নাই। নিজের ঘামের টাকা দিয়ে সাফ কবালা রেজিস্ট্রি করে বাবা ও চাচার কাছ থেকে কিনেছি। সেইখানে আমি এখন যেতেও পারি না। সৎমা-ভাই-বোন মিলে ভোগদখল করে আছে। আমি সেখানে গেলে তাদের লোকজন, সাংবাদিকদের দিয়ে মব সৃষ্টি করছে। যেখানে দলিল-রেকর্ড সবই আমার। কেউ তো আমাকে কিছুই দেয়নি সারা জীবনে। উল্টো খারাপভাবে তারা আমাকে দেশের মানুষের কাছে উপস্থাপন করছে। মিথ্যা অপবাদ দিয়েছে। আমার হক আমাকে দেয়নি। নিজের হক চাওয়া-পাওয়া কি আমার অপরাধ? আমি সবাইকে অনুরোধ করব, কেউ যেন আমাকে ছোট না করে। আমাকে নিয়ে মিথ্যা কথা না লেখে। আমি সারা জীবন সম্মানের পেছনের ঘুরেছি। বাবা, মা, ভাই-বোনের পেছনে সারা জীবন সব উজাড় করে দিয়েছি। কিন্তু তারা কেউ কোনো দিনও আমাকে সাপোর্ট দেয়নি। আমার আয়ের পুরোটাই তারা নিয়েছে। তার পরও তারা আমাকে অপবাদ দিয়ে, বাজে কথা বলে আমার সম্মানহানি করছে। এটা কি ঠিক? ফিল্ম করে বা মিডিয়া থেকে যত টাকা ইনকাম করেছি, সব মা-বাবাকে দিয়েছি। নিজের ভবিষ্যতের কথা কখনো চিন্তা করি নাই। তারা আমার সব টাকা আত্মসাৎ করেছে। অন্য নায়িকাদের মা-বাবাকে দেখি মেয়ের জন্য বাড়ি-গাড়ি কত কিছু করে। কিন্তু আমার কী ভাগ্য, আমার সব টাকা আত্মসাৎ করে একটি বাড়ি পর্যন্ত করেনি। সব টাকা নিজেদের ভোগবিলাসিতার পেছনে ব্যয় করেছে। এত কিছুর পরও আমি মরিনি। ফিল্ম-মিডিয়ার মানুষ ও শুভাকাক্সক্ষীদের কারণে এখনো বেঁচে আছি। অনেকবার আত্মহত্যা করতে চেয়েছিলাম, কিন্তু পারিনি। সবার ভালোবাসা আমাকে বাঁচিয়ে রেখেছে।

 

আপনার পরিবার অপবাদ দিয়ে বলেছে, কাউকে না জানিয়ে আপনি নাকি গোপনে বিয়ে করেছেন...

তারা মিথ্যা অপবাদ দিয়ে আমাকে সবার কাছে ছোট করেছে। জীবনে কখনো প্রেম করি নাই। কোনো হিরোর সঙ্গেও কোনো প্রেম ছিল না। সত্য কতটুকু, সেটা আমিই জানি। সারাজীবন পরিবারের পেছনেই সবটুকু ব্যয় করেছি। আমার সৎমা ওনার বিলাসিতার জন্য আমাকে নায়িকা বানিয়েছিলেন। পৃথিবীতে এমন কোনো মা আছে কি না আমার জানা নেই যে তার মেয়ের বিয়ে আসলে ভেঙে দিত। কারণ আমার বিয়ে হয়ে গেলে ওনাদের সহজভাবে টাকা জোগাড়ের পথ বন্ধ হয়ে যাবে। আমার মা আমাকে তাবিজ-কবজও করত। যেন বিয়ে না হয় আমার। আর যখন বিয়ে করলাম অফিশিয়ালি, তখন আমার বিয়ে সে মানতে পারেনি। নানারকম অপবাদ দেওয়া শুরু করল। বলল, আমার সন্তান নাকি নাজায়েজ। এগুলোর প্রমাণ কি সে দিতে পারবে? জানি পারবে না। ২০০৪ থেকে আমার ও আদনানের পরিচয়। আমাদের বাসায় যাওয়া-আসা চলত। এরপর সম্পর্কের পরিণতি পায় ২০১১ সালের নভেম্বরে, আমার বিয়ে হয় বাবা-আত্মীয়স্বজন ও বন্ধুদের উপস্থিতিতে। আর বাচ্চা হয় ২০২২ সালের ২ তারিখে। হয়তোবা আমি মিডিয়ার মানুষজনকে জানাতে পারিনি। তাই বলে গোপনে কীভাবে বিয়ে করলাম? সব বাজে কথা রটিয়ে আমাকে ছোট করতে চেয়েছে তারা। কী দুর্ভাগ্য আমার, যেই বাবাকে তারা (মা, ভাই-বোন) মারধর করত, সেই বাবাই কিন্তু আমার ইনকামের সব টাকা তাদের কাছে জমা দিত। কিন্তু আমি সেই বাবাকেই ছয় বছর ধরে আমার কাছে রেখে চিকিৎসা করিয়েছি। দুই থেকে আড়াই কোটি টাকা ব্যয় করে তার ট্রিটমেন্ট করিয়েছি। হসপিটাল বিল দিয়েছি। অথচ সবাই আমাকে ঠকিয়েছে। আমাকে কখনো ভালো থাকতে দেয়নি; এখনো না।

 

জায়েদের সঙ্গে বিয়ে হয়েছে বলেও রটিয়েছে...

সবই মিথ্যা। তার সঙ্গে কাজের প্রয়োজনেই সম্পর্ক। তার সঙ্গে কখনোই প্রেম কিংবা বিয়ে হয়নি। জায়েদ কেন, কোনো হিরোর সঙ্গে কখনোই প্রেম ছিল না। বিয়ে তো দূরের কথা। প্রেম-বিয়ে করার সময় পাইনি। টার্গেট ছিল কাজ।

 

অন্য প্রসঙ্গে আসি, ফিল্মে ফিরবেন কি?

ভবিষ্যতের কথা বলতে পারি না। আপাতত ইচ্ছা নেই। আমি এখন সংসার নিয়েই ব্যস্ত। সন্তানকে মানুষের মতো মানুষ করতে চাই। মৃত্যু পর্যন্ত সংসার যেন করতে পারি, সেই দোয়া চাই। আসলে আমি যখন যেই কাজ করেছি ১০০ পার্সেন্ট ইফোর্ট দিয়ে করেছি। পড়াশোনা যখন করেছি, সর্বোচ্চ দিয়ে করেছি। ফিল্ম যখন করেছি, তখনো করেছি। অনেকে বাজে কথা বললেও আমি কিন্তু রাষ্ট্র থেকে তিনবার সর্বোচ্চ সম্মাননা পেয়েছি।

 

কিছু ফিল্মের শুটিং করেছেন, সেগুলো আসবে কবে?

সাদেক সিদ্দিকীর ‘সাহসী যোদ্ধা’ (ডাইরেক্ট অ্যাকশন), রাজু আলীমের ‘ভালোবাসার প্রজাপতি’, আর ‘কাঠগড়ায় শরৎচন্দ্র’ তো অনেক আগেই করেছি। সেগুলো সামনে আসবে কি না জানা নাই।

 

ফিল্মের অফার তো পাচ্ছেন?

ফিল্মের কারও সঙ্গে যোগাযোগ নেই। সংসার নিয়েই এখন সব ব্যস্ততা।

 

ভবিষ্যতে পপিকে কীভাবে পাবে দর্শক?

ইচ্ছা রয়েছে আমার জীবনী নিয়ে কোনো কাজে প্রযোজনা করব। দেখা যাক।

 

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও নেই...

হুমম... আমি সব সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ডি-অ্যাকটিভ করেছি। এসব ভালো লাগে না।

 

ভক্তদের জন্য কি কিছু বলতে চান?

মৃত্যুর আগ পর্যন্ত বলব, আমি প্রতিটি মানুষের জন্য বাঁচতে চাই। আর কেউ যেন আমার মতো ভুল না করে। নিজের সর্বস্ব দিয়ে কাউকে (পরিবারকে) ভালোবাসা, শেষ করা উচিত নয়; যদি সে আপনার ভরসা বা অবলম্বন না হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
সেই কাদের
সেই কাদের
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
প্রেম ও গডফাদারের সঙ্গে দ্বন্দ্ব
প্রেম ও গডফাদারের সঙ্গে দ্বন্দ্ব
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
পিয়াল হাসান-স্মরণের ‘বলো না তুমি কোথায়?’
পিয়াল হাসান-স্মরণের ‘বলো না তুমি কোথায়?’
শাবানার দিনকাল
শাবানার দিনকাল
মীরা নায়ারে স্বপ্নে টাবু
মীরা নায়ারে স্বপ্নে টাবু
সর্বশেষ খবর
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১ মিনিট আগে | জাতীয়

থানচির নাফাখুমে পর্যটক নিখোঁজ
থানচির নাফাখুমে পর্যটক নিখোঁজ

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পর্বতারোহণে বিকাশের ব্যতিক্রমী রেকর্ড
পর্বতারোহণে বিকাশের ব্যতিক্রমী রেকর্ড

১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সিরাজগঞ্জে নিখোঁজের ৩ দিন পর মিলল যুবকের মরদেহ
সিরাজগঞ্জে নিখোঁজের ৩ দিন পর মিলল যুবকের মরদেহ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহের মহেশপুরে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি
ঝিনাইদহের মহেশপুরে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের ডিএসপি হলেন ভারতের নারী বিশ্বকাপজয়ী দীপ্তি শর্মা
পুলিশের ডিএসপি হলেন ভারতের নারী বিশ্বকাপজয়ী দীপ্তি শর্মা

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেতার শিল্পী আফরোজা নিজামীর পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান
বেতার শিল্পী আফরোজা নিজামীর পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন করে সংঘর্ষের পর থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়াকে ট্রাম্পের ফোন
নতুন করে সংঘর্ষের পর থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়াকে ট্রাম্পের ফোন

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে হাতেখড়ি খেলাঘর আসরের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
সোনারগাঁয়ে হাতেখড়ি খেলাঘর আসরের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে পাওনা টাকা চাইতে গিয়ে যুবক খুন
পটুয়াখালীতে পাওনা টাকা চাইতে গিয়ে যুবক খুন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফের পারমাণবিক পরীক্ষা শুরু করছে যুক্তরাষ্ট্র
ফের পারমাণবিক পরীক্ষা শুরু করছে যুক্তরাষ্ট্র

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলায় ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ
মোংলায় ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ

৪৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মানিকগঞ্জ কামিল মাদ্রাসার পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
মানিকগঞ্জ কামিল মাদ্রাসার পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার ৪৪টি পুকুর ও জলাশয় সংস্কার কাজের উদ্বোধন করলেন পরিবেশ উপদেষ্টা
ঢাকার ৪৪টি পুকুর ও জলাশয় সংস্কার কাজের উদ্বোধন করলেন পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টে ছক্কার রেকর্ড ঋষভের, টপকালেন শেবাগকে
টেস্টে ছক্কার রেকর্ড ঋষভের, টপকালেন শেবাগকে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুইডিশ যুদ্ধবিমান কিনতে ৪.৩ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি কলম্বিয়ার
সুইডিশ যুদ্ধবিমান কিনতে ৪.৩ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি কলম্বিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় আইইউবির আয়োজনে আন্তর্জাতিক সম্মেলন
ঢাকায় আইইউবির আয়োজনে আন্তর্জাতিক সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাপলের ‘আইফোন পকেট’: মোজার মতো একখানা পণ্যের দাম ২২৯ ডলার!
অ্যাপলের ‘আইফোন পকেট’: মোজার মতো একখানা পণ্যের দাম ২২৯ ডলার!

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মঙ্গলের উদ্দেশ্যে রকেট উৎক্ষেপণ করেছে অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা
মঙ্গলের উদ্দেশ্যে রকেট উৎক্ষেপণ করেছে অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুতুবদিয়ায় পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
কুতুবদিয়ায় পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানের যুদ্ধবিরতিতে সমর্থন দিতে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে রুবিওর আহ্বান
সুদানের যুদ্ধবিরতিতে সমর্থন দিতে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে রুবিওর আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

২২ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা