শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

বেঁচে থাকার মতো অক্সিজেন পেয়েছি

প্রিন্ট ভার্সন
বেঁচে থাকার মতো অক্সিজেন পেয়েছি

বাংলা চলচ্চিত্রের জনপ্রিয় মুখ পপি। যিনি নব্বইয়ের দশকে রুপালি পর্দায় যাত্রা শুরু করে নিজের সপ্রতিভ অভিনয়, সৌন্দর্য আর ব্যক্তিত্ব দিয়ে জয় করে নিয়েছেন অগণিত দর্শকের মন। তিনবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারজয়ী এই অভিনেত্রী শুধু নায়িকা নন, বরং নিজেকে প্রমাণ করেছেন একজন পরিপূর্ণ শিল্পী হিসেবে। দীর্ঘ বিরতির পর আজও তাঁকে ঘিরে কৌতূহল আর আগ্রহের শেষ নেই।  গতকাল তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে সংসার জীবন, স্বামী-সন্তান, চলচ্চিত্র, ব্যক্তিজীবন নিয়ে বিস্তারিত কথা বলেছেন। এই বিশেষ সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন- পান্থ আফজাল

 

কেমন আছেন?

আছি ভালো। আলহামদুলিল্লাহ! বাংলাদেশের মানুষের ভালোবাসায় অনেক ভালো আছি। যারা আমাকে সর্বদা ভালোবাসতেন, মিডিয়ায় সাপোর্ট করতেন, শুভাকাক্সক্ষীর মতো পাশে থেকেছেন- সবার দোয়ায় সুন্দর সময় কাটছে এখন।  সত্যি কথা বলতে কি, আমি তো মরেই গিয়েছিলাম। বলতে গেলে, সেখান থেকে পুনর্জীবন পেয়েছি। বেঁচে থাকার মতো অক্সিজেন পেয়েছি। নতুনভাবে জীবন শুরু করেছি। আলহামদুলিল্লাহ, স্বামী-সন্তান নিয়ে অনেক ভালো আছি।

 

সন্তানের নাম কি? শান্ত না দুষ্টু? স্বামী-সন্তান নিয়ে ঘোরাঘুরি কেমন চলছে?

ওর নাম আয়াত। বয়স মাত্র ৪ বছর এখন। ও শুধু শান্ত না, অনেক দায়িত্বশীল। বাবার মতো আমাকে আগলে রাখে। মাথায়, পায়ে তেল দিয়ে দেয়। এতটুকু বেবি যে আমাকে এতখানি টেক কেয়ার করে, সেটা অবাক করার মতো। সর্বদা ভরসা দিয়ে সে বলে, ‘আম্মু আমি তো আছি। কেউ লাগবে না।’ তখন আমি মা-ভাই-বোনের কাছে থেকে পাওয়া সব কষ্ট ভুলে যাই। ৩০ বছর যাদের (ভাই-বোন) কোলে-পিঠে করে মানুষ করেছি, এত কষ্ট করেছি। তারা কখনো আমার গলা জড়িয়ে ধরে ভরসা দিয়ে বলে নাই, ‘আমি আছি তোমার সঙ্গে।’ যেই ভরসাটা এখন আমি আমার সন্তানের কাছ থেকে এখন পাই। সবই মহান আল্লাহর   নেয়ামত। বাচ্চা না হলে বুঝতেই পারতাম না, জীবন কতটা সুন্দর। আর হ্যাঁ, স্বামী-সস্তান নিয়ে ঘোরাঘুরি করি। ঘুরতে খুবই পছন্দ করি। কিছুদিন আগে ব্যাংককে গিয়েছিলাম। ১০-১৫ দিন ছিলাম। সামনেও ঘুরতে যাব।

চলচ্চিত্রের

পুরোদস্তুর সংসারী হবেন, কখনো কি ভেবেছিলেন?

কখনো কল্পনাও করতে পারিনি সংসার জীবন শুরু করব। এমন একজন মানুষ পাব- যে আমাকে আগলে রাখবে, পথ দেখাবে, পাশে থাকবে ছায়ার মতো। সামনে দাঁড়িয়ে পথ দেখানোর মতো একজন লোক পেয়েছি। আমাকে যখন আমার পরিবারের সবাই মেরে ফেলার প্ল্যান করেছিল, সে সময় আমার এই ভালোবাসার মানুষ আমাকে ভরসা দিয়ে জীবন বাঁচাইছে। সুন্দর একটি জীবন দিয়েছে। আর কখনো ভাবিনি আমার জীবনে এমন সুন্দর একটি ফুটফুটে বেবি আসবে। আমি সত্যিই সৌভাগ্যবতী। সারা জীবন যেখানে আমি পরের ঘর সাজাইছি, পরের সন্তানের স্কুলের বেতন দিয়েছি, অন্যের আহার, চিকিৎসার বিল দিয়েছি, নিজে না খেয়ে সবকিছু উজাড় করে দিয়েছি। বিনিময়ে কী পেয়েছি? অপবাদ, প্রতারণা আর লাঞ্ছনা। আমি ভালোবাসার কাঙাল। কিন্তু ভালোবাসা কি পেয়েছি নিজের পরিবারের কাছ থেকে? সবার কাছে দোয়া চাই, যেন স্বামী-সন্তান নিয়ে ভালো থাকতে পারি। আমার স্বামী হাজি মানুষ। হজ করে এসেছেন। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়েন। নিয়ত আছে আমিও সামনে হজ করতে যাব।

 

মা-বোনের সঙ্গে পারিবারিক সমস্যার কি সমাধান হয়নি?

না, সমস্যার সমাধান এখনো হয়নি। যদিও আমি কখনো বলি নাই, সে আমার সৎমা; আজ বলছি। আমার এই সৎমা, আমার ভাই, আমার ৩ নম্বর বোন খেয়ালী ও আমাদের বাসায় একসময় ভাড়া থাকত (জায়গির মাস্টার) যে এখন ব্যাংক কর্মকর্তা-সবাই একসঙ্গে পরিকল্পনা করে আমার কষ্টার্জিত টাকায় কেনা জমি দখল করেছে। এ জমি কিন্তু আমি আমার বাবার কাছ থেকে বা অন্যের কাছ থেকে দান পাই নাই। নিজের ঘামের টাকা দিয়ে সাফ কবালা রেজিস্ট্রি করে বাবা ও চাচার কাছ থেকে কিনেছি। সেইখানে আমি এখন যেতেও পারি না। সৎমা-ভাই-বোন মিলে ভোগদখল করে আছে। আমি সেখানে গেলে তাদের লোকজন, সাংবাদিকদের দিয়ে মব সৃষ্টি করছে। যেখানে দলিল-রেকর্ড সবই আমার। কেউ তো আমাকে কিছুই দেয়নি সারা জীবনে। উল্টো খারাপভাবে তারা আমাকে দেশের মানুষের কাছে উপস্থাপন করছে। মিথ্যা অপবাদ দিয়েছে। আমার হক আমাকে দেয়নি। নিজের হক চাওয়া-পাওয়া কি আমার অপরাধ? আমি সবাইকে অনুরোধ করব, কেউ যেন আমাকে ছোট না করে। আমাকে নিয়ে মিথ্যা কথা না লেখে। আমি সারা জীবন সম্মানের পেছনের ঘুরেছি। বাবা, মা, ভাই-বোনের পেছনে সারা জীবন সব উজাড় করে দিয়েছি। কিন্তু তারা কেউ কোনো দিনও আমাকে সাপোর্ট দেয়নি। আমার আয়ের পুরোটাই তারা নিয়েছে। তার পরও তারা আমাকে অপবাদ দিয়ে, বাজে কথা বলে আমার সম্মানহানি করছে। এটা কি ঠিক? ফিল্ম করে বা মিডিয়া থেকে যত টাকা ইনকাম করেছি, সব মা-বাবাকে দিয়েছি। নিজের ভবিষ্যতের কথা কখনো চিন্তা করি নাই। তারা আমার সব টাকা আত্মসাৎ করেছে। অন্য নায়িকাদের মা-বাবাকে দেখি মেয়ের জন্য বাড়ি-গাড়ি কত কিছু করে। কিন্তু আমার কী ভাগ্য, আমার সব টাকা আত্মসাৎ করে একটি বাড়ি পর্যন্ত করেনি। সব টাকা নিজেদের ভোগবিলাসিতার পেছনে ব্যয় করেছে। এত কিছুর পরও আমি মরিনি। ফিল্ম-মিডিয়ার মানুষ ও শুভাকাক্সক্ষীদের কারণে এখনো বেঁচে আছি। অনেকবার আত্মহত্যা করতে চেয়েছিলাম, কিন্তু পারিনি। সবার ভালোবাসা আমাকে বাঁচিয়ে রেখেছে।

 

আপনার পরিবার অপবাদ দিয়ে বলেছে, কাউকে না জানিয়ে আপনি নাকি গোপনে বিয়ে করেছেন...

তারা মিথ্যা অপবাদ দিয়ে আমাকে সবার কাছে ছোট করেছে। জীবনে কখনো প্রেম করি নাই। কোনো হিরোর সঙ্গেও কোনো প্রেম ছিল না। সত্য কতটুকু, সেটা আমিই জানি। সারাজীবন পরিবারের পেছনেই সবটুকু ব্যয় করেছি। আমার সৎমা ওনার বিলাসিতার জন্য আমাকে নায়িকা বানিয়েছিলেন। পৃথিবীতে এমন কোনো মা আছে কি না আমার জানা নেই যে তার মেয়ের বিয়ে আসলে ভেঙে দিত। কারণ আমার বিয়ে হয়ে গেলে ওনাদের সহজভাবে টাকা জোগাড়ের পথ বন্ধ হয়ে যাবে। আমার মা আমাকে তাবিজ-কবজও করত। যেন বিয়ে না হয় আমার। আর যখন বিয়ে করলাম অফিশিয়ালি, তখন আমার বিয়ে সে মানতে পারেনি। নানারকম অপবাদ দেওয়া শুরু করল। বলল, আমার সন্তান নাকি নাজায়েজ। এগুলোর প্রমাণ কি সে দিতে পারবে? জানি পারবে না। ২০০৪ থেকে আমার ও আদনানের পরিচয়। আমাদের বাসায় যাওয়া-আসা চলত। এরপর সম্পর্কের পরিণতি পায় ২০১১ সালের নভেম্বরে, আমার বিয়ে হয় বাবা-আত্মীয়স্বজন ও বন্ধুদের উপস্থিতিতে। আর বাচ্চা হয় ২০২২ সালের ২ তারিখে। হয়তোবা আমি মিডিয়ার মানুষজনকে জানাতে পারিনি। তাই বলে গোপনে কীভাবে বিয়ে করলাম? সব বাজে কথা রটিয়ে আমাকে ছোট করতে চেয়েছে তারা। কী দুর্ভাগ্য আমার, যেই বাবাকে তারা (মা, ভাই-বোন) মারধর করত, সেই বাবাই কিন্তু আমার ইনকামের সব টাকা তাদের কাছে জমা দিত। কিন্তু আমি সেই বাবাকেই ছয় বছর ধরে আমার কাছে রেখে চিকিৎসা করিয়েছি। দুই থেকে আড়াই কোটি টাকা ব্যয় করে তার ট্রিটমেন্ট করিয়েছি। হসপিটাল বিল দিয়েছি। অথচ সবাই আমাকে ঠকিয়েছে। আমাকে কখনো ভালো থাকতে দেয়নি; এখনো না।

 

জায়েদের সঙ্গে বিয়ে হয়েছে বলেও রটিয়েছে...

সবই মিথ্যা। তার সঙ্গে কাজের প্রয়োজনেই সম্পর্ক। তার সঙ্গে কখনোই প্রেম কিংবা বিয়ে হয়নি। জায়েদ কেন, কোনো হিরোর সঙ্গে কখনোই প্রেম ছিল না। বিয়ে তো দূরের কথা। প্রেম-বিয়ে করার সময় পাইনি। টার্গেট ছিল কাজ।

 

অন্য প্রসঙ্গে আসি, ফিল্মে ফিরবেন কি?

ভবিষ্যতের কথা বলতে পারি না। আপাতত ইচ্ছা নেই। আমি এখন সংসার নিয়েই ব্যস্ত। সন্তানকে মানুষের মতো মানুষ করতে চাই। মৃত্যু পর্যন্ত সংসার যেন করতে পারি, সেই দোয়া চাই। আসলে আমি যখন যেই কাজ করেছি ১০০ পার্সেন্ট ইফোর্ট দিয়ে করেছি। পড়াশোনা যখন করেছি, সর্বোচ্চ দিয়ে করেছি। ফিল্ম যখন করেছি, তখনো করেছি। অনেকে বাজে কথা বললেও আমি কিন্তু রাষ্ট্র থেকে তিনবার সর্বোচ্চ সম্মাননা পেয়েছি।

 

কিছু ফিল্মের শুটিং করেছেন, সেগুলো আসবে কবে?

সাদেক সিদ্দিকীর ‘সাহসী যোদ্ধা’ (ডাইরেক্ট অ্যাকশন), রাজু আলীমের ‘ভালোবাসার প্রজাপতি’, আর ‘কাঠগড়ায় শরৎচন্দ্র’ তো অনেক আগেই করেছি। সেগুলো সামনে আসবে কি না জানা নাই।

 

ফিল্মের অফার তো পাচ্ছেন?

ফিল্মের কারও সঙ্গে যোগাযোগ নেই। সংসার নিয়েই এখন সব ব্যস্ততা।

 

ভবিষ্যতে পপিকে কীভাবে পাবে দর্শক?

ইচ্ছা রয়েছে আমার জীবনী নিয়ে কোনো কাজে প্রযোজনা করব। দেখা যাক।

 

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও নেই...

হুমম... আমি সব সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ডি-অ্যাকটিভ করেছি। এসব ভালো লাগে না।

 

ভক্তদের জন্য কি কিছু বলতে চান?

মৃত্যুর আগ পর্যন্ত বলব, আমি প্রতিটি মানুষের জন্য বাঁচতে চাই। আর কেউ যেন আমার মতো ভুল না করে। নিজের সর্বস্ব দিয়ে কাউকে (পরিবারকে) ভালোবাসা, শেষ করা উচিত নয়; যদি সে আপনার ভরসা বা অবলম্বন না হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
মুক্তির ৩০ বছর পরও দর্শকপ্রিয় বিশ্বপ্রেমিক
মুক্তির ৩০ বছর পরও দর্শকপ্রিয় বিশ্বপ্রেমিক
শাকিবের প্রিয় জয় নাকি বীর?
শাকিবের প্রিয় জয় নাকি বীর?
ঢাকার ছবিতে কেন অভিনয় করতে পারলেন না - স্মিতা পাতিল
ঢাকার ছবিতে কেন অভিনয় করতে পারলেন না - স্মিতা পাতিল
বলিউডের ‘সাদমা’
বলিউডের ‘সাদমা’
শ্রদ্ধার বিয়ে পাকা
শ্রদ্ধার বিয়ে পাকা
পিয়া জান্নাতুলের ক্ষোভ...
পিয়া জান্নাতুলের ক্ষোভ...
শিকড়ের খোঁজে নওশাবা
শিকড়ের খোঁজে নওশাবা
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - কামাল আহমেদ
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - কামাল আহমেদ
চলচ্চিত্রে তারকা শিল্পীর অভাব কেন?
চলচ্চিত্রে তারকা শিল্পীর অভাব কেন?
উৎসবে দুই পরিবেশনা
উৎসবে দুই পরিবেশনা
প্রসূনের পাগলামি
প্রসূনের পাগলামি
বাংলাদেশে ডিক্যাপ্রিও...
বাংলাদেশে ডিক্যাপ্রিও...
সর্বশেষ খবর
শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলকে হারাল ক্রিস্টাল প্যালেস
শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলকে হারাল ক্রিস্টাল প্যালেস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে অশ্লীল গালিগালাজ
দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে অশ্লীল গালিগালাজ

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গুলশান থেকে কামাল মজুমদারের ছেলে শাহেদ আটক
গুলশান থেকে কামাল মজুমদারের ছেলে শাহেদ আটক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়ল নেপাল
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়ল নেপাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তামিলনাড়ুতে থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদদলিত হয়ে নিহত বেড়ে ৩৮
তামিলনাড়ুতে থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদদলিত হয়ে নিহত বেড়ে ৩৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশপুরে ৪ স্বর্ণের বারসহ দুই চোরাকারবারি গ্রেফতার
মহেশপুরে ৪ স্বর্ণের বারসহ দুই চোরাকারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে মাদরাসা ছাত্রসহ নিহত ৩
হবিগঞ্জে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে মাদরাসা ছাত্রসহ নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের চার শতাধিক শিক্ষার্থীর ছাত্রদলে যোগদান
লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের চার শতাধিক শিক্ষার্থীর ছাত্রদলে যোগদান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত
আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় রাজবাড়ীতে ২ জনের মৃত্যু
পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় রাজবাড়ীতে ২ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রুনোর পেনাল্টি মিসে ব্রেন্টফোর্ডের কাছে হারল ইউনাইটেড
ব্রুনোর পেনাল্টি মিসে ব্রেন্টফোর্ডের কাছে হারল ইউনাইটেড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাতুড়িপেটায় প্রধান শিক্ষকের পা ভেঙে দেওয়ার ঘটনার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি
হাতুড়িপেটায় প্রধান শিক্ষকের পা ভেঙে দেওয়ার ঘটনার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতলেতিকোর মাঠে বিধ্বস্ত রিয়াল মাদ্রিদ
আতলেতিকোর মাঠে বিধ্বস্ত রিয়াল মাদ্রিদ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ভারতের বিপক্ষে টাইব্রেকারে হারল বাংলাদেশ
ফাইনালে ভারতের বিপক্ষে টাইব্রেকারে হারল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩১ দফা বাস্তবায়িত হলে কেউ না খেয়ে মরবে না : জিন্নাহ কবীর
৩১ দফা বাস্তবায়িত হলে কেউ না খেয়ে মরবে না : জিন্নাহ কবীর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদপিষ্ট হয়ে নিহত অন্তত ৩৬
থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদপিষ্ট হয়ে নিহত অন্তত ৩৬

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাবলের চোখে ধরা পড়ল মহাজাগতিক গ্রহ ধ্বংসের দৃশ্য
হাবলের চোখে ধরা পড়ল মহাজাগতিক গ্রহ ধ্বংসের দৃশ্য

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফ্যাসিবাদের ইন্ধনে সন্ত্রাসীদের দ্বারা পাহাড়ে শান্তি বিনষ্টের চেষ্টা
ফ্যাসিবাদের ইন্ধনে সন্ত্রাসীদের দ্বারা পাহাড়ে শান্তি বিনষ্টের চেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৫ পদের জন্য বুলবুল-তামিমসহ মনোনয়ন নিলেন ৬০ জন
২৫ পদের জন্য বুলবুল-তামিমসহ মনোনয়ন নিলেন ৬০ জন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে পাহাড়ে হারিয়ে যাওয়া ৭ শিক্ষার্থী উদ্ধার
চট্টগ্রামে পাহাড়ে হারিয়ে যাওয়া ৭ শিক্ষার্থী উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাঘের তাড়া খেয়ে লোকালয়ে দুই হরিণ
বাঘের তাড়া খেয়ে লোকালয়ে দুই হরিণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭৩ পর্যবেক্ষক সংস্থাকে নিবন্ধন দেওয়ার সিদ্ধান্ত ইসির
৭৩ পর্যবেক্ষক সংস্থাকে নিবন্ধন দেওয়ার সিদ্ধান্ত ইসির

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে নারী মডেলকে রিসোর্টে আটকে গণধর্ষণের অভিযোগ, আটক ১৪
শ্রীপুরে নারী মডেলকে রিসোর্টে আটকে গণধর্ষণের অভিযোগ, আটক ১৪

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতিপক্ষের মারধরে কৃষক দলের নেতা নিহত
প্রতিপক্ষের মারধরে কৃষক দলের নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে ইয়াবাসহ আটক ১
কক্সবাজারে ইয়াবাসহ আটক ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্গাপূজা উপলক্ষে কুড়িগ্রামে র‌্যাবের টহল জোরদার
দুর্গাপূজা উপলক্ষে কুড়িগ্রামে র‌্যাবের টহল জোরদার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্যটন দিবসে কুয়াকাটায় পর্যটকদের ফুল দিয়ে বরণ
পর্যটন দিবসে কুয়াকাটায় পর্যটকদের ফুল দিয়ে বরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড্ডায় বাসে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে লাখ টাকা খোয়ালেন ব্যবসায়ী
বাড্ডায় বাসে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে লাখ টাকা খোয়ালেন ব্যবসায়ী

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৪ অক্টোবর থেকে শুরু হচ্ছে জাতীয় ফার্নিচার মেলা
১৪ অক্টোবর থেকে শুরু হচ্ছে জাতীয় ফার্নিচার মেলা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ট্রাম্পের সঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ
ট্রাম্পের সঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগান ঘাঁটি দখল ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান নিল চীনসহ ৪ দেশ
আফগান ঘাঁটি দখল ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান নিল চীনসহ ৪ দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি চান ট্রাম্প, নেতানিয়াহুকে স্পষ্ট বার্তা
গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি চান ট্রাম্প, নেতানিয়াহুকে স্পষ্ট বার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ বছরের জন্য গাজায় অন্তর্বর্তী প্রশাসনের নেতৃত্ব নেত্বত্ব দেবেন টনি ব্লেয়ার?
পাঁচ বছরের জন্য গাজায় অন্তর্বর্তী প্রশাসনের নেতৃত্ব নেত্বত্ব দেবেন টনি ব্লেয়ার?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন নেতানিয়াহুর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন না, জানালেন ওবামা
কেন নেতানিয়াহুর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন না, জানালেন ওবামা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্যে ইসরায়েলের নিন্দা করা নেতারা গোপনে ধন্যবাদ জানান: জাতিসংঘে নেতানিয়াহু
প্রকাশ্যে ইসরায়েলের নিন্দা করা নেতারা গোপনে ধন্যবাদ জানান: জাতিসংঘে নেতানিয়াহু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূর্যকুমার ও রউফকে আইসিসির শাস্তি
সূর্যকুমার ও রউফকে আইসিসির শাস্তি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বোচ্চ রান সাইফের
সর্বোচ্চ রান সাইফের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলকে সাহায্য করা ১১ দেশের ১৫৮ কোম্পানির তালিকা প্রকাশ জাতিসংঘের
ইসরায়েলকে সাহায্য করা ১১ দেশের ১৫৮ কোম্পানির তালিকা প্রকাশ জাতিসংঘের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আধুনিক চিকিৎসায় উটের বিভিন্ন অঙ্গের ব্যবহার
আধুনিক চিকিৎসায় উটের বিভিন্ন অঙ্গের ব্যবহার

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের নিয়ে হঠাৎ বিরল বৈঠক তলব যুক্তরাষ্ট্রের
শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের নিয়ে হঠাৎ বিরল বৈঠক তলব যুক্তরাষ্ট্রের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়াউর রহমানের সমাধিতে ফুল দিতে গিয়ে তোপের মুখে ডা. সাবরিনা
জিয়াউর রহমানের সমাধিতে ফুল দিতে গিয়ে তোপের মুখে ডা. সাবরিনা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষেধাজ্ঞা ইস্যুতে যুক্তরাজ্য-ফ্রান্স ও জার্মানি থেকে রাষ্ট্রদূতদের ফেরালো ইরান
নিষেধাজ্ঞা ইস্যুতে যুক্তরাজ্য-ফ্রান্স ও জার্মানি থেকে রাষ্ট্রদূতদের ফেরালো ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই ভেনেজুয়েলায় হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র!
কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই ভেনেজুয়েলায় হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল লাদাখ মোদি সরকারের জন্য কতটা চিন্তার?
বিক্ষোভে উত্তাল লাদাখ মোদি সরকারের জন্য কতটা চিন্তার?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক প্রার্থী সঙ্গীতশিল্পী আসিফ
বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক প্রার্থী সঙ্গীতশিল্পী আসিফ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত ভিডিও ফাঁস হওয়ায় কেড়ে নেওয়া হলো থাই সুন্দরীর মুকুট
বিতর্কিত ভিডিও ফাঁস হওয়ায় কেড়ে নেওয়া হলো থাই সুন্দরীর মুকুট

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার প্রতি বিশ্বনেতাদের পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার
প্রধান উপদেষ্টার প্রতি বিশ্বনেতাদের পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোর নীল নকশা তৈরি: পাকিস্তান কোচ
ভারতকে হারানোর নীল নকশা তৈরি: পাকিস্তান কোচ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত আমাদের জবাব কোনোদিন ভুলবে না : শাহবাজ শরিফ
ভারত আমাদের জবাব কোনোদিন ভুলবে না : শাহবাজ শরিফ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি: তাহের
আমরা ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি: তাহের

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইয়েমেনে হামলার শিকার জাহাজের সব ক্রু পাকিস্তানি
ইয়েমেনে হামলার শিকার জাহাজের সব ক্রু পাকিস্তানি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা জরুরি : প্রধান উপদেষ্টা
পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা জরুরি : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবি পার্টি ছেড়ে জামায়াতে যাচ্ছেন এ এফ এম সোলায়মান চৌধুরী
এবি পার্টি ছেড়ে জামায়াতে যাচ্ছেন এ এফ এম সোলায়মান চৌধুরী

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪ বিলিয়ন ডলারে টিকটক বিক্রি করবেন ট্রাম্প
১৪ বিলিয়ন ডলারে টিকটক বিক্রি করবেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর সাফারি পার্কে গভীর রাতে অবৈধ অনুপ্রবেশ, ১১ যুবক থানায়
গাজীপুর সাফারি পার্কে গভীর রাতে অবৈধ অনুপ্রবেশ, ১১ যুবক থানায়

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনিকে এখনই স্বীকৃতি দেবে না নিউজিল্যান্ড
ফিলিস্তিনিকে এখনই স্বীকৃতি দেবে না নিউজিল্যান্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গাজায় যুদ্ধ চালিয়ে গেলে ইসরায়েল তার বাকি বন্ধুদেরও হারাতে পারে’
‘গাজায় যুদ্ধ চালিয়ে গেলে ইসরায়েল তার বাকি বন্ধুদেরও হারাতে পারে’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবার ভূমিকম্প, উৎপত্তিস্থল যশোরের মনিরামপুর
আবার ভূমিকম্প, উৎপত্তিস্থল যশোরের মনিরামপুর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐক্যবদ্ধ না হলে গুপ্ত স্বৈরাচারের আবির্ভাব হতে পারে : তারেক রহমান
ঐক্যবদ্ধ না হলে গুপ্ত স্বৈরাচারের আবির্ভাব হতে পারে : তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মির্জা ফখরুলের আসনে অন্য দলের ব্যাপক গণসংযোগ
মির্জা ফখরুলের আসনে অন্য দলের ব্যাপক গণসংযোগ

নগর জীবন

সংকট কাটছে রাজনীতিতে
সংকট কাটছে রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিচার শেষ পর্যায়ে
হাসিনার বিচার শেষ পর্যায়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল আজ
ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল আজ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অবরোধে স্থবির খাগড়াছড়ি
অবরোধে স্থবির খাগড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তির ৩০ বছর পরও দর্শকপ্রিয় বিশ্বপ্রেমিক
মুক্তির ৩০ বছর পরও দর্শকপ্রিয় বিশ্বপ্রেমিক

শোবিজ

বেঁচে থাকার মতো অক্সিজেন পেয়েছি
বেঁচে থাকার মতো অক্সিজেন পেয়েছি

শোবিজ

ব্যাটারি রিকশা : পাল্টাপাল্টি শোডাউন
ব্যাটারি রিকশা : পাল্টাপাল্টি শোডাউন

নগর জীবন

ঢাকার ছবিতে কেন অভিনয় করতে পারলেন না - স্মিতা পাতিল
ঢাকার ছবিতে কেন অভিনয় করতে পারলেন না - স্মিতা পাতিল

শোবিজ

হিন্দি বলতে না পারায় দিল্লিতে ছাত্রদের নির্যাতন
হিন্দি বলতে না পারায় দিল্লিতে ছাত্রদের নির্যাতন

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঘের তাড়া খেয়ে সুন্দরবনের হরিণ লোকালয়ে
বাঘের তাড়া খেয়ে সুন্দরবনের হরিণ লোকালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

এক সপ্তাহের ব্যবধানে ফের ভূমিকম্প
এক সপ্তাহের ব্যবধানে ফের ভূমিকম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

আফগানিস্তানের বিপক্ষে নেই লিটন!
আফগানিস্তানের বিপক্ষে নেই লিটন!

মাঠে ময়দানে

বক্সিং সমৃদ্ধ করতেই অরভিন্দের আগমন
বক্সিং সমৃদ্ধ করতেই অরভিন্দের আগমন

মাঠে ময়দানে

ব্যবসায়ীদের ঢালাও ব্যাংক হিসাব জব্দ ঠিক নয়
ব্যবসায়ীদের ঢালাও ব্যাংক হিসাব জব্দ ঠিক নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ যথেষ্ট শক্তিশালী
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ যথেষ্ট শক্তিশালী

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন চান বিএনপির আট নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন চান বিএনপির আট নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

ক্যাম্পের বাইরে স্থায়ী রোহিঙ্গারা
ক্যাম্পের বাইরে স্থায়ী রোহিঙ্গারা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েলের হয়ে কাজ করছে ১৫৮ কোম্পানি : জাতিসংঘ
ইসরায়েলের হয়ে কাজ করছে ১৫৮ কোম্পানি : জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবাধিকার কমিশনে মেরুদণ্ডহীন কাউকে বসানো যাবে না
মানবাধিকার কমিশনে মেরুদণ্ডহীন কাউকে বসানো যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে পর্দা নামল মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনীর
আইসিসিবিতে পর্দা নামল মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনীর

নগর জীবন

বুথ থেকে টাকা তুলে জাল নোট পেলেন কৃষক
বুথ থেকে টাকা তুলে জাল নোট পেলেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশে দেশের বদনাম
বিদেশে দেশের বদনাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হজ প্যাকেজ ঘোষণা আজ, কমবে খরচ
হজ প্যাকেজ ঘোষণা আজ, কমবে খরচ

নগর জীবন

এক পোয়া মাছ ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি
এক পোয়া মাছ ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাকিবের প্রিয় জয় নাকি বীর?
শাকিবের প্রিয় জয় নাকি বীর?

শোবিজ

আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করল আকিজ এগ্রো
আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করল আকিজ এগ্রো

নগর জীবন

কারও পক্ষে কাজ করা যাবে না
কারও পক্ষে কাজ করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তথ্য কমিশন গঠনে দেরি ব্যর্থতা
তথ্য কমিশন গঠনে দেরি ব্যর্থতা

প্রথম পৃষ্ঠা