শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১১ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০২:১৮, সোমবার, ১১ আগস্ট, ২০২৫

আজমের প্রশ্রয়ে তমা ম্যাক্সের রেল রাজত্ব

আজম-তমা-ম্যাক্স : দুর্নীতিতে দেশের সর্বনাশ - প্রথম পর্ব
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
আজমের প্রশ্রয়ে তমা ম্যাক্সের রেল রাজত্ব

দেশে আওয়ামী লীগের স্বৈরশাসন আমলে সাড়ে ১৫ বছরে রেল এবং সড়কের প্রায় ৩ লাখ কোটি টাকার কাজ হয়েছে। আর এসব কাজের একটি বড় অংশ নিয়েছে দুটি প্রতিষ্ঠান। একটি হলো তমা কনস্ট্রাকশন, অন্যটি হলো ম্যাক্স। এ দুটি প্রতিষ্ঠান রেলের প্রায় ৮০ ভাগ এবং সড়কের প্রায় ২৫ শতাংশ কাজ বাগিয়ে নিয়েছে। আর এ দুটি প্রতিষ্ঠানের নেপথ্যে ছিলেন আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী সংসদ সদস্য এবং নিষিদ্ধ ঘোষিত দলটির সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম। এ ত্রয়ী মিলে বাংলাদেশে অবকাঠামো উন্নয়ন খাতে সরকারি টেন্ডারে একটি মাফিয়া রাজত্ব কায়েম করেছিল। যেখানে অন্য কাউকে টেন্ডারে অংশগ্রহণ করতে দেওয়া হতো না। টেন্ডারে স্পেসিফিকেশন এমনভাবে তৈরি করা হতো যেন, ম্যাক্স এবং তমা-ই কাজ পেতে পারে। তারা ভাগবাঁটোয়ারা করে এসব টেন্ডার গ্রহণ করেছে। টেন্ডারে প্রাক্কলিত মূল্য বারবার বাড়িয়ে নিয়েছে। আর এই বাড়ানোর কাজে তাদের সহযোগিতা করেছেন মির্জা আজম। তিনি ছিলেন এসব টেন্ডারের নিয়ন্ত্রক। তমা এবং ম্যাক্সের সঙ্গে আঁতাত করে তিনি পুরো টেন্ডার বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণ করতেন। এভাবেই দেশের সর্বনাশ করা হয়েছে গত সাড়ে ১৫ বছরে। সরকারি অবকাঠামো উন্নয়নের নামে যে টেন্ডারগুলো হয়েছে তা রীতিমতো লুটপাট করা হয়েছে। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের হিসাব মতে, রেল এবং সড়কের যে উন্নয়ন কাজ হয়েছে, তার তিন ভাগের এক ভাগই লুট হয়েছে। আর এ লুটের টাকা গেছে তিনজনের পকেটে। এ দুটি আলোচিত ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে হয়েছে অপকর্ম এবং দুর্নীতি। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর এখন সেসব অপকর্ম এবং রহস্য উন্মোচিত হচ্ছে। দেখা যাচ্ছে কীভাবে লাখ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে এ ত্রয়ী জুটি।

এ ত্রয়ী দুর্নীতিবাজের সবচেয়ে বড় রাজত্ব ছিল রেল বিভাগ। গত সাড়ে ১৫ বছরে তারা রেল বিভাগে একচ্ছত্র ব্যবসা করেছে। প্রতিষ্ঠান দুটির কর্ণধার আওয়ামী লীগ নেতা আতাউর রহমান ভূঁইয়া মানিক ও গোলাম মোহাম্মদ আলমগীর রেলের ‘কালো বিড়াল’ হিসেবে পরিচিত। রাজনৈতিক প্রভাবে তারা গত সাড়ে ১৫ বছরে রেলেই অন্তত ৭০ হাজার কোটি টাকার কাজ কবজা করেছেন। রেল ভবনের উচ্চ পদে নিজস্ব কর্মকর্তা বসিয়ে তারা গড়ে তুলেছিলেন শক্তিশালী সিন্ডিকেট। কাজ পাওয়ার পর দফায় দফায় প্রকল্পের মেয়াদ ও খরচ বাড়িয়ে লোপাট করেছেন হাজার হাজার কোটি টাকা। লুটের টাকার বড় অংশ ঠিকাদারি কাজে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি আমদানির নামে ভুয়া এলসি খুলে বিদেশে পাচারের অভিযোগও আছে প্রতিষ্ঠান দুটির বিরুদ্ধে। আর এ দুই প্রতিষ্ঠানের গডফাদার ছিলেন মির্জা আজম। যিনি পর্দার আড়ালে থেকে প্রভাব খাটিয়ে এদের অবাধ লুণ্ঠনের সুযোগ করে দিয়েছেন এ প্রতিষ্ঠান দুটিকে।

‘ম্যাক্স-তমা গ্রুপের আখাউড়া-লাকসাম রেলপথ নির্মাণকাজে কাজের কথাই ধরা যাক। মাটি ভরাটের কাজে নজিরবিহীন দুর্নীতি করা হয়েছে। এ প্রকল্পে ১০ জন প্রকল্প পরিচালক ছিল। তারা চাপে ঠিকমতো কাজ করতে পারেননি। অনেক প্রকল্প পরিচালককে অসম্মান করে বদলি, ওএসডি করা হয়েছে। অনিয়ম-দুর্নীতির বিরুদ্ধে কথা বললে তারা আর প্রকল্পের দায়িত্বে থাকতে পারেননি। মির্জা আজম নিজে মন্ত্রণালয়ে গিয়ে প্রকল্প পরিচালক বদলি করেছেন। দোহাজারি-কক্সবাজার প্রকল্প গ্রহণের সময় ১ হাজার ৮০০ কোটি টাকা ব্যয় ধরা হয়েছিল। সেই প্রকল্প ব্যয় বাড়তে বাড়তে ১৮ হাজার কোটি টাকায় গিয়ে ঠেকেছে। তমা ও ম্যাক্স গ্রুপের যোগসাজশে বাংলাদেশ রেলওয়ের টেন্ডার নিয়ন্ত্রণে গড়ে উঠেছিল শক্তিশালী সিন্ডিকেট। এই সিন্ডিকেটের সদস্যরা রেলের সব মেগা প্রকল্পের কাজ বাগিয়ে নিয়েছে। তারা নিজস্ব কর্মকর্তা দিয়ে টেন্ডার ডকুমেন্ট পরিবর্তন করে কাজ বাগিয়ে নিত বলে অভিযোগ আছে। আর তাদের এসব অপকর্মের সহায়তাকারী ছিলেন আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতা মির্জা আজম।

তমা ও ম্যাক্স গ্রুপ সরকারের মেগা প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন করতে গিয়ে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই নির্ধারিত সময়ে মূল কাজ শেষ করেনি। ধীরগতিতে কাজ করে তারা প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ানোর পাশাপাশি খরচও বাড়িয়ে নিয়েছে। ফলে সরকারি কোষাগারের শত শত কোটি টাকা গচ্চা গেছে। রাজবাড়ী থেকে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় রেললাইন স্থাপনের কাজ যৌথভাবে করেছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ম্যাক্স ইনফ্রাস্ট্রাকচার ও তমা কনস্ট্রাকশন লিমিটেড। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে খুশি করতেই এ প্রকল্প নেওয়া হয়। কোনো ধরনের সম্ভাব্যতা যাচাই ছাড়া এ প্রকল্পটি নেওয়া হয়। ২০১০ সালে নেওয়া এ প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছিল ১ হাজার ১০১ কোটি টাকা। ২০১৩ সালের মধ্যে এ প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও পাঁচ বছর পর ২০১৮ সালে প্রকল্পের কাজ শেষ হয়। ওই সময়ের মধ্যে তিনবার সময় বৃদ্ধির সঙ্গে নির্মাণ ব্যয় বাড়ানো হয় ৯৩৪ কোটি টাকা। অর্থাৎ ১ হাজার ১০১ কোটি টাকার প্রকল্প গিয়ে দাঁড়ায় ২ হাজার ৩৫ কোটি টাকায়। শেখ হাসিনার ঘরের প্রকল্পেও (টুঙ্গিপাড়ায় রেলপথ) লোপাট করা হয়েছে অন্তত ১ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। ২০১০ সালে পাবনার ঈশ্বরদী থেকে ঢালারচর পর্যন্ত রেললাইন প্রকল্প নেওয়া হয়। পাঁচ বছরের মধ্যে শেষ করার কথা থাকলেও সাড়ে তিন বছর সময় বাড়িয়ে ২০১৮ সালের শেষে বুঝিয়ে দেওয়া হয় প্রকল্পের কাজ। শুরুতে ব্যয় ধরা হয়েছিল ৯৮৩ কোটি টাকা। ৩ দফা প্রকল্পের মেয়াদ ও খরচ বাড়িয়ে করা হয় ১ হাজার ৭১৫ কোটি টাকা। এ প্রকল্পের কোনো সম্ভাব্যতা যাচাই করা হয়নি। শেখ হাসিনার নির্দেশনায় প্রকল্পটি বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়। সম্ভাব্যতা যাচাই ছাড়া প্রকল্প বাস্তবায়ন নজিরবিহীন। গত ১৬ বছরে এ ধরনের অনেক প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। সম্ভাব্যতা যাচাই না হওয়া মানেই ইচ্ছেমতো ব্যয় ধরে প্রকল্পের প্রায় ৭৫ শতাংশ অর্থই লোপাটের আয়োজন করা হয়েছে। এ প্রকল্পটির ঠিকাদারও ছিল ম্যাক্স গ্রুপ। ২ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ট্রেন চলে মাত্র একটি। কিন্তু দুটি রুটে ২০ থেকে ২৮টি ট্রেন চলার কথা ছিল।

ম্যাক্স ও তমা রেলের গডফাদার। প্রতিষ্ঠান দুটি নিজস্ব ব্যবস্থাপনা ও পরিকল্পনায় প্রকল্প তৈরি করে মন্ত্রী-সচিবদের দিয়ে শুধু অনুমোদন করাত। এই কাজ রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে করতেন মির্জা আজম। আজমের সহযোগিতায় যে মন্ত্রী-সচিব রেলে দায়িত্ব নেন তাদের সবার ঘরের অন্দরমহলে ঢুকে যেতেন তমা ও ম্যাক্সের কর্ণধার। এরা এককভাবেই রেলে কাজ করতেন এমনটা নয়- তারা বিভিন্ন কৌশলে নিজেদের কাজ পাওয়ার যোগ্যতা বাড়াতে চীন কিংবা অন্য দেশের প্রতিষ্ঠানগুলোকে সামনে রেখে ‘জয়েন্ট ভেঞ্চার’ কাজ হাতিয়ে নেয়। নামে জয়েন্ট ভেঞ্চার হলেও-মূলত প্রকল্পের নিয়ন্ত্রক ম্যাক্স-তমা গ্রুপ।

অনুসন্ধানে চট্টগ্রামের দোহাজারি থেকে রামু হয়ে কক্সবাজার পর্যন্ত নতুন রেলপথ নির্মাণ প্রকল্পে ভয়াবহ লোপাটের চিত্র পাওয়া গেছে। এই রুটের ১০১ কিলোমিটার রেলপথ নির্মাণে ২০১৬ সালে ব্যয় ধরা হয়েছিল ১৮৩৪ কোটি টাকা। এ কাজও পায় ম্যাক্স ও তমা। এটা সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অগ্রাধিকার প্রকল্প। অভিযোগ রয়েছে, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান দুটির কর্ণধাররা মির্জা আজমের মাধ্যমে শেখ হাসিনার সঙ্গে একাধিক বৈঠক করে সময় ও ব্যয় বাড়িয়ে নেন। রেলে কতিপয় অসৎ কর্মকর্তা ও প্রকৌশলী ম্যাক্স-তমার হয়ে কাজ করেন। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এ প্রকল্পের প্রতি কিলোমিটার রেলপথ নির্মাণে ব্যয় ধরা হয়েছে ১৫৩ কোটি ৪৯ লাখ টাকা। তথ্য অনুযায়ী আমেরিকা, জাপান, চীনসহ উন্নত দেশেও সর্বোচ্চগতির রেলপথ নির্মাণে কিলোমিটারে খরচ সর্বোচ্চ ৫০ থেকে ৮০ কোটি টাকা। দেশের সবচেয়ে ব্যয়বহুল এ প্রকল্প নির্মাণ শেষে ওই রুটে বর্তমানে ৩টি ট্রেন চলাচল করছে। অথচ প্রকল্প সুবিধায় বলা হয়েছিল, প্রতিদিন গড়ে ২৪ থেকে ২৮টি ট্রেন চলাচল করবে। তবে আখাউড়া-লাখসাম রেললাইন নির্মাণে অনিয়ম-দুর্নীতির সব রেকর্ড ভেঙেছে ম্যাক্স ও তমা। ২০১৪ সালে অনুমোদিত প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয় ৫ হাজার ৮৩৩ কোটি টাকা। পরবর্তীতে ব্যয় বেড়ে ৬ হাজার ৫০৮ কোটি টাকা দাঁড়ায়। এ প্রকল্পের কাজ ২০২০ সালের জুনের মধ্যে শেষ হওয়ার কথা থাকলেও এখনো চলমান। এ প্রকল্পে মাটি ভরাটের কাজে প্রায় ৯০০ কোটি টাকা লোপাটের অভিযোগ আছে। এ নিয়ে দুদক তদন্তও করছে। প্রকল্পটির জন্য ৫ লাখ ৮৮ হাজার ঘনমিটার মাটির জোগান দেওয়ার কথা ছিল। পরবর্তীতে বাড়িয়ে মাটির পরিমাণ করা হয় ১১ লাখ ঘনমিটার। ২৮০ টাকা ঘনমিটারের মাটির দাম পরে নির্ধারণ করা হয় ৬৫০ টাকা। শুরুতে মাটির কাজে মোট ব্যয় ধরা হয়েছিল ১৬ কোটি ৪৬ লাখ টাকা। শেষ পর্যন্ত তা বেড়ে দাঁড়ায় প্রায় ৯০০ কোটি টাকায়। কার্যত সিন্ডিকেট করে মাটির পরিমাণ ও দাম বাড়িয়ে এ বিপুল টাকা লোপাট করা হয়েছে বলে অভিযোগ। প্রকল্পের ব্যয় ও মেয়াদ বাড়াতে না চাইলে অনেক প্রকৌশলীকে লাঞ্ছিতও করেছে তমা-ম্যাক্সের ক্যাডার বাহিনী। কথামতো কাজ না করায় অনেক প্রকৌশলীকে বদলি এবং ওএসডি করা হয়েছে হরহামেশাই। এভাবেই ত্রি রত্নের হাতে লুট হয়েছে রেল। গত সাড়ে ১৫ বছর তারা রেলে দুর্নীতি ও মাফিয়াতন্ত্র রাজত্ব করেছিলেন।

এই বিভাগের আরও খবর
সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়তে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়তে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানো নিয়ে যা বললেন ভিসি
নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানো নিয়ে যা বললেন ভিসি
ড. ইউনূসের প্রশংসায় ফখরুল
ড. ইউনূসের প্রশংসায় ফখরুল
উপদেষ্টা পদ নিয়ে অনিশ্চয়তায় আছি
উপদেষ্টা পদ নিয়ে অনিশ্চয়তায় আছি
এবার সরকারি ব্যাংক একীভূত করার সুপারিশ
এবার সরকারি ব্যাংক একীভূত করার সুপারিশ
আস্থা ফেরানোর তাগিদ ইসিকে
আস্থা ফেরানোর তাগিদ ইসিকে
ভোটে থাকতে শর্ত এনসিপির
ভোটে থাকতে শর্ত এনসিপির
গাজায় নিহত ৬৬ হাজার ছাড়াল
গাজায় নিহত ৬৬ হাজার ছাড়াল
সর্বনিম্ন ৪ লাখ ৬৭ হাজার টাকা
সর্বনিম্ন ৪ লাখ ৬৭ হাজার টাকা
ধর্ম যার যার নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার
ধর্ম যার যার নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার
খাগড়াছড়িতে নিহত ৩
খাগড়াছড়িতে নিহত ৩
প্লাস-মাইনাসের রাজনীতি
প্লাস-মাইনাসের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
এমপিওভুক্ত মাদরাসা শিক্ষক বদলির জন্য শূন্যপদের তথ্য চেয়ে চিঠি
এমপিওভুক্ত মাদরাসা শিক্ষক বদলির জন্য শূন্যপদের তথ্য চেয়ে চিঠি

৫৪ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় বিশ্ব হার্ট দিবস পালিত
কুমিল্লায় বিশ্ব হার্ট দিবস পালিত

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইলিশ ধরা ও বিক্রি ২২ দিন নিষিদ্ধ
ইলিশ ধরা ও বিক্রি ২২ দিন নিষিদ্ধ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ১০০ শিক্ষককে প্রশিক্ষণ দিল অক্সফোর্ডএকিউএ
বাংলাদেশে ১০০ শিক্ষককে প্রশিক্ষণ দিল অক্সফোর্ডএকিউএ

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নিয়ম ভাঙলে পরীক্ষার ফল স্থগিতের সতর্কতা
নিয়ম ভাঙলে পরীক্ষার ফল স্থগিতের সতর্কতা

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতকে কবে ট্রফি দেওয়া হবে জানালেন বুলবুল
ভারতকে কবে ট্রফি দেওয়া হবে জানালেন বুলবুল

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তান সিরিজের আগে আমিরাতের ভিসা জটিলতায় সৌম্য
আফগানিস্তান সিরিজের আগে আমিরাতের ভিসা জটিলতায় সৌম্য

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব হার্ট দিবসে রূপগঞ্জে র‍্যালি ও আলোচনা সভা
বিশ্ব হার্ট দিবসে রূপগঞ্জে র‍্যালি ও আলোচনা সভা

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সত্যিই কি রাশিয়ার সহায়তায় তাইওয়ানে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে চীন?
সত্যিই কি রাশিয়ার সহায়তায় তাইওয়ানে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে চীন?

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান বাহিনীর সেফটি অফিসার্স কোর্সের সনদপত্র বিতরণ
বিমান বাহিনীর সেফটি অফিসার্স কোর্সের সনদপত্র বিতরণ

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আগাম টমেটো চাষে সফল কৃষক মোবারক
আগাম টমেটো চাষে সফল কৃষক মোবারক

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালের ম্যাচ ফি ভারতের হামলায় নিহতদের পরিবারকে দেবে পাকিস্তান দল
ফাইনালের ম্যাচ ফি ভারতের হামলায় নিহতদের পরিবারকে দেবে পাকিস্তান দল

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৩ মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৩৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৩ মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৩৫

৩৭ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

থালাপতি বিজয়ের বাড়িতে বোমা হামলার হুমকি
থালাপতি বিজয়ের বাড়িতে বোমা হামলার হুমকি

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

আরও এক মার্কিন নাগরিককে মুক্তি দিল তালেবান
আরও এক মার্কিন নাগরিককে মুক্তি দিল তালেবান

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যত দ্রুত সম্ভব ট্রফি ও মেডেল ভারতে পাঠিয়ে দিন, নাকভিকে বিসিসিআই
যত দ্রুত সম্ভব ট্রফি ও মেডেল ভারতে পাঠিয়ে দিন, নাকভিকে বিসিসিআই

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ-সহিংসতার জেরে নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা
বিক্ষোভ-সহিংসতার জেরে নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক আইনমন্ত্রীর বান্ধবীর ১১৪টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দের নির্দেশ
সাবেক আইনমন্ত্রীর বান্ধবীর ১১৪টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দের নির্দেশ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

শিশুদের প্রতি সহিংসতা বন্ধে সমন্বিত উদ্যোগের আহ্বান
শিশুদের প্রতি সহিংসতা বন্ধে সমন্বিত উদ্যোগের আহ্বান

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রউফ যেন ‘রান মেশিন’, বললেন ওয়াসিম আকরাম
রউফ যেন ‘রান মেশিন’, বললেন ওয়াসিম আকরাম

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় জমকালো বাংলাদেশ ব্র্যান্ডিং ফেস্টিভ্যাল অনুষ্ঠিত
মালয়েশিয়ায় জমকালো বাংলাদেশ ব্র্যান্ডিং ফেস্টিভ্যাল অনুষ্ঠিত

৫৯ মিনিট আগে | পরবাস

নারায়ণগঞ্জে কারখানা পরিদর্শনে শিল্প পুলিশ প্রধান
নারায়ণগঞ্জে কারখানা পরিদর্শনে শিল্প পুলিশ প্রধান

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৭তম বিসিএসে আবেদনকারীদের জন্য নতুন নির্দেশনা
২৭তম বিসিএসে আবেদনকারীদের জন্য নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নয়াদিল্লির তিন শতাধিক স্কুলে বোমা হামলার হুমকি
নয়াদিল্লির তিন শতাধিক স্কুলে বোমা হামলার হুমকি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্থায়ী বসবাসের অনুমতি পাওয়ার নিয়ম কঠোর করছে যুক্তরাজ্য
স্থায়ী বসবাসের অনুমতি পাওয়ার নিয়ম কঠোর করছে যুক্তরাজ্য

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে বাসচাপায় মাদ্রাসা শিক্ষার্থী নিহত
সিরাজগঞ্জে বাসচাপায় মাদ্রাসা শিক্ষার্থী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইলিশের দাম কমাতে না পারায় মৎস্য উপদেষ্টার দুঃখ প্রকাশ
ইলিশের দাম কমাতে না পারায় মৎস্য উপদেষ্টার দুঃখ প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করতে পিআর ইস্যু সামনে আনা হচ্ছে : হাফিজ
নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করতে পিআর ইস্যু সামনে আনা হচ্ছে : হাফিজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১১৮৭
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১১৮৭

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাকিব বিষয়ে যা বলেছিল ডিবি, মুখ খুললেন মেঘনা আলম
সাকিব বিষয়ে যা বলেছিল ডিবি, মুখ খুললেন মেঘনা আলম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
হজের তিন প্যাকেজ ঘোষণা, কমছে খরচ
হজের তিন প্যাকেজ ঘোষণা, কমছে খরচ

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রাথমিকে বছরে ছুটি কমিয়ে ৬০ দিন হচ্ছে : মহাপরিচালক
প্রাথমিকে বছরে ছুটি কমিয়ে ৬০ দিন হচ্ছে : মহাপরিচালক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘুষ গ্রহণের দায়ে চীনের সাবেক মন্ত্রীর মৃত্যুদণ্ড
ঘুষ গ্রহণের দায়ে চীনের সাবেক মন্ত্রীর মৃত্যুদণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও নাস্তানাবুদ পাকিস্তান, চ্যাম্পিয়ন ভারত
আবারও নাস্তানাবুদ পাকিস্তান, চ্যাম্পিয়ন ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদি বললেন ‘খেলার মাঠেও অপারেশন সিঁদুর’, পাল্টা জবাব নাকভির
মোদি বললেন ‘খেলার মাঠেও অপারেশন সিঁদুর’, পাল্টা জবাব নাকভির

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক রাতেই ইউক্রেনে রাশিয়ার ৫৯৫ ড্রোন ও ৪৮ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
এক রাতেই ইউক্রেনে রাশিয়ার ৫৯৫ ড্রোন ও ৪৮ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শতবর্ষী মাহাথির মোহাম্মদের দীর্ঘ জীবনের রহস্য
শতবর্ষী মাহাথির মোহাম্মদের দীর্ঘ জীবনের রহস্য

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক দুই এমপিসহ আওয়ামী লীগের ১৩ নেতাকর্মী গ্রেফতার
সাবেক দুই এমপিসহ আওয়ামী লীগের ১৩ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল হুতি, বেজে উঠলো সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল হুতি, বেজে উঠলো সাইরেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-সৌদি চুক্তিতে ইরানকেও যোগ দেওয়ার প্রস্তাব
পাকিস্তান-সৌদি চুক্তিতে ইরানকেও যোগ দেওয়ার প্রস্তাব

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপার রওশনপন্থী মহাসচিব মামুনুর রশীদ গ্রেফতার
জাপার রওশনপন্থী মহাসচিব মামুনুর রশীদ গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে নই, ভারতের বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে: কর্নেল অলি
ভারতের বিরুদ্ধে নই, ভারতের বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে: কর্নেল অলি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খাগড়াছড়ি ও গুইমারায় সহিংসতা সম্পর্কে সেনাবাহিনীর বিবৃতি
খাগড়াছড়ি ও গুইমারায় সহিংসতা সম্পর্কে সেনাবাহিনীর বিবৃতি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ ট্রফি নিয়ে নকভির আচরণে আইসিসিতে অভিযোগ জানাবে ভারত
এশিয়া কাপ ট্রফি নিয়ে নকভির আচরণে আইসিসিতে অভিযোগ জানাবে ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাগড়াছড়িতে তিন পাহাড়ি নিহতের ঘটনায় কাউকে ছাড় দেয়া হবে না
খাগড়াছড়িতে তিন পাহাড়ি নিহতের ঘটনায় কাউকে ছাড় দেয়া হবে না

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প প্রশাসনের ২১ দফা পরিকল্পনায় যা আছে
গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প প্রশাসনের ২১ দফা পরিকল্পনায় যা আছে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর হলে সকাল-বিকেল এমপি বেচাকেনা হবে : রাশেদ খান
পিআর হলে সকাল-বিকেল এমপি বেচাকেনা হবে : রাশেদ খান

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত বা ফ্যাসিস্টদের ইন্ধনে খাগড়াছড়িতে অস্থিরতা : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারত বা ফ্যাসিস্টদের ইন্ধনে খাগড়াছড়িতে অস্থিরতা : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের জয় থেকে ট্রফি বিতর্ক, আসলে কী ঘটেছিল সেই এক ঘণ্টায়
ভারতের জয় থেকে ট্রফি বিতর্ক, আসলে কী ঘটেছিল সেই এক ঘণ্টায়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির ভুয়া নুলস্তা দেখিয়ে কোটি টাকার প্রতারণা, ঢাকায় নারী গ্রেফতার
ইতালির ভুয়া নুলস্তা দেখিয়ে কোটি টাকার প্রতারণা, ঢাকায় নারী গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পশ্চিম তীরে ‘নিজেদের গুলিতে’ ইসরায়েলি সেনা নিহত
পশ্চিম তীরে ‘নিজেদের গুলিতে’ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপ সেরা অভিষেক শর্মা
এশিয়া কাপ সেরা অভিষেক শর্মা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুচলেকায় ছাড়া পাওয়া সেই ‘সমন্বয়ক’ ফের চাঁদাবাজির অভিযোগে আটক
মুচলেকায় ছাড়া পাওয়া সেই ‘সমন্বয়ক’ ফের চাঁদাবাজির অভিযোগে আটক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাতক্ষীরা আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক রত্না গ্রেফতার
সাতক্ষীরা আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক রত্না গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ারাপান ২’-এর শুটিংয়ে প্রথমবার একসঙ্গে ইমরান-দিশা
‘আওয়ারাপান ২’-এর শুটিংয়ে প্রথমবার একসঙ্গে ইমরান-দিশা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করলেন স্ন্যাপচ্যাটের সাবেক সিএসও
বাংলাদেশে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করলেন স্ন্যাপচ্যাটের সাবেক সিএসও

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪০ জন নিহত, বিজয় কি গ্রেপ্তার হবেন?
৪০ জন নিহত, বিজয় কি গ্রেপ্তার হবেন?

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুই ঘণ্টার পথ এখন দু’মিনিটের
দুই ঘণ্টার পথ এখন দু’মিনিটের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপের নিজের পুরো ম্যাচ ফি ভারতীয় আর্মিকে দেওয়ার ঘোষণা সূর্যকুমারের
এশিয়া কাপের নিজের পুরো ম্যাচ ফি ভারতীয় আর্মিকে দেওয়ার ঘোষণা সূর্যকুমারের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাহুল গান্ধীকে গুলি করে হত্যার হুমকি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে চিঠি কংগ্রেসের
রাহুল গান্ধীকে গুলি করে হত্যার হুমকি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে চিঠি কংগ্রেসের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মিত্রদের জন্য ৫০ আসন বিএনপির
মিত্রদের জন্য ৫০ আসন বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

অরণ্যে আওয়ামী লীগ, রাস্তায় গর্ভপাতের উন্নয়ন
অরণ্যে আওয়ামী লীগ, রাস্তায় গর্ভপাতের উন্নয়ন

সম্পাদকীয়

হাজী সেলিমের বাড়ি থেকে বিলাসবহুল ছয় গাড়ি উদ্ধার
হাজী সেলিমের বাড়ি থেকে বিলাসবহুল ছয় গাড়ি উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার সরকারি ব্যাংক একীভূত করার সুপারিশ
এবার সরকারি ব্যাংক একীভূত করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

খাগড়াছড়িতে নিহত ৩
খাগড়াছড়িতে নিহত ৩

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের আকার অনুযায়ী দাম নির্ধারণের সুপারিশ
ইলিশের আকার অনুযায়ী দাম নির্ধারণের সুপারিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির হেভিওয়েট নেতারা
মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির হেভিওয়েট নেতারা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মনোনয়ন পেতে বিএনপির ৮ নেতা তৎপর, অন্য দলের একক প্রার্থী
মনোনয়ন পেতে বিএনপির ৮ নেতা তৎপর, অন্য দলের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এক বিলিয়নের ফাঁদে পাঁচ বিলিয়নের স্বপ্ন
এক বিলিয়নের ফাঁদে পাঁচ বিলিয়নের স্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস-মাইনাসের রাজনীতি
প্লাস-মাইনাসের রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা পদ নিয়ে অনিশ্চয়তায় আছি
উপদেষ্টা পদ নিয়ে অনিশ্চয়তায় আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনা জাদু মণি লে...
সোনা জাদু মণি লে...

শোবিজ

উত্তরের ২৫ উপজেলায় পানিসংকট
উত্তরের ২৫ উপজেলায় পানিসংকট

নগর জীবন

গ্যালারিতে বসে দেখার দিন শেষ, আমরা এখন খেলব
গ্যালারিতে বসে দেখার দিন শেষ, আমরা এখন খেলব

প্রথম পৃষ্ঠা

ধর্ম যার যার নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার
ধর্ম যার যার নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে থাকতে শর্ত এনসিপির
ভোটে থাকতে শর্ত এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে নেপালের ইতিহাস
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে নেপালের ইতিহাস

মাঠে ময়দানে

ব্যাট হাতে সেরা অভিষেক শর্মা
ব্যাট হাতে সেরা অভিষেক শর্মা

মাঠে ময়দানে

ফ্যাসিস্ট সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছে
ফ্যাসিস্ট সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছে

নগর জীবন

ড. ইউনূসের প্রশংসায় ফখরুল
ড. ইউনূসের প্রশংসায় ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালে প্রকাশ্যে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী
নেপালে প্রকাশ্যে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী

পূর্ব-পশ্চিম

নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানো নিয়ে যা বললেন ভিসি
নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানো নিয়ে যা বললেন ভিসি

প্রথম পৃষ্ঠা

কী বললেন তামান্না
কী বললেন তামান্না

শোবিজ

বান্ধব নিয়ে মৌ খান
বান্ধব নিয়ে মৌ খান

শোবিজ

সর্বনিম্ন ৪ লাখ ৬৭ হাজার টাকা
সর্বনিম্ন ৪ লাখ ৬৭ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

তোফায়েল আহমেদ লাইফ সাপোর্টে
তোফায়েল আহমেদ লাইফ সাপোর্টে

নগর জীবন

বগুড়ার টিএমএসএস বিনোদন জগৎ
বগুড়ার টিএমএসএস বিনোদন জগৎ

সম্পাদকীয়

আফগানিস্তান সিরিজে ফিরলেন সৌম্য সরকার
আফগানিস্তান সিরিজে ফিরলেন সৌম্য সরকার

মাঠে ময়দানে

সংকটে চলচ্চিত্র, বেকারত্ব বাড়ছে
সংকটে চলচ্চিত্র, বেকারত্ব বাড়ছে

শোবিজ