শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩৬, সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০৮:৩৯, সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

খাগড়াছড়ি ও গুইমারায় সহিংসতা সম্পর্কে সেনাবাহিনীর বিবৃতি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
খাগড়াছড়ি ও গুইমারায় সহিংসতা সম্পর্কে সেনাবাহিনীর বিবৃতি

গত বছরের ১৯ সেপ্টেম্বর খাগড়াছড়িতে মোটরসাইকেল চালক মামুন হত্যাকে কেন্দ্র করে ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) মূল এবং অঙ্গসংগঠনসমূহ দীঘিনালা ও রাঙামাটিতে সাম্প্রদায়িক অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির চেষ্টা করে এবং নিরাপত্তা বাহিনীর সাথে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। ফলশ্রুতিতে তিনজন নিহতসহ বেশ কিছু এলাকাবাসী আহত হয়। গত বছরের ১৯ সেপ্টেম্বররের ঘটনার এক বছর পূর্তি হিসেবে এ বছর ইউপিডিএফ এবং এর সহযোগী সংগঠনসমূহ পার্বত্য চট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থানে প্রতিবাদ মিছিলের আয়োজন করে এবং অনুরূপ ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটানোর চেষ্টা করে।

আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) রবিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, চলতি বছরের গত ২৩ সেপ্টেম্বর রাতে খাগড়াছড়ির সিঙ্গিনালা এলাকায় এক স্কুলছাত্রীর ধর্ষণের অভিযোগকে আমলে নিয়ে ইউপিডিএফ (মূল) এর দাবিকৃত সন্দেহভাজন শয়ন শীলকে সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় গত ২৪ সেপ্টেম্বর গ্রেফতার করা হয় এবং পুলিশ হেফাজতে রিমান্ডে নেওয়া হয়। ঘটনাটির সত্যতা বিচারে আইনি প্রক্রিয়া বর্তমানে চলমান রয়েছে। শয়ন শীলকে গ্রেফতার করা সত্ত্বেও ইউপিডিএফের অঙ্গসংগঠন পিসিপির নেতা উখ্যানু মারমা ‘জুম্ম ছাত্র জনতার’ ব্যানারে গত ২৪ সেপ্টেম্বর খাগড়াছড়িতে বিক্ষোভ মিছিল এবং প্রতিবাদী মানববন্ধনের ডাক দেয়। এর ধারাবাহিকতায় গত ২৫ সেপ্টেম্বর ইউপিডিএফের আহ্বানে খাগড়াছড়িতে অর্ধবেলা হরতাল পালিত হয়। একই সময় দেশে বিদেশে অবস্থানরত ব্লগার এবং পার্বত্য অঞ্চলের কিছু দায়িত্বশীল ব্যক্তিবর্গ কর্তৃক অনলাইনে বাঙালিদের উদ্দেশ্য করে বিভিন্ন রকম অপপ্রচার ও উস্কানিমূলক বক্তব্য দেওয়া হয়।

গত ২৬ সেপ্টেম্বর ইউপিডিএফের কর্মী উখ্যানু মারমার নেতৃত্বে এবং সামাজিক মাধ্যমে দেশি ও প্রবাসী ব্লগারসহ পার্বত্য জেলার কিছু দায়িত্বশীল ব্যক্তির উস্কানিমূলক প্রচারণার প্রভাবে সমগ্র খাগড়াছড়িতে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। অবরোধ চলাকালে এক পর্যায়ে ইউপিডিএফের প্ররোচনায় উশৃঙ্খল এলাকাবাসী টহলরত সেনাদলের উপর ইট পাটকেল নিক্ষেপ করে। ফলশ্রুতিতে তিনজন সেনা সদস্য আহত হয়। সার্বিক পরিস্থিতি এবং উসকানির বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে সেনাবাহিনী অত্যন্ত ধৈর্য, সংযম ও মানবিকতার সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবিলা করে এবং বল প্রয়োগ থেকে বিরত থাকে।

গত ২৭ সেপ্টেম্বর ইউপিডিএফ এবং অঙ্গ সংগঠনের কর্মীরা আবারো দাঙ্গা-হাঙ্গামা সৃষ্টির চেষ্টা চালায় এবং বিভিন্ন স্থানে বাঙালিসহ সাধারণ মানুষের উপর গুলি, ভাঙচুর, অ্যাম্বুলেন্সে আক্রমণ এবং রাস্তা অবরোধসহ নাশকতা করে সমগ্র খাগড়াছড়ি পৌরসভা এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি ঘটায়। সেদিন দুপুর নাগাদ সামগ্রিক বিষয়টি পাহাড়ি-বাঙালির একটি সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার রূপ নেয়। অবস্থা বিচারে জেলা প্রশাসন কর্তৃপক্ষ কর্তৃক খাগড়াছড়ি ও গুইমারা এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়। এমতাবস্থায়, সেনাবাহিনী, বিজিবি এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী চরম ধৈর্যের সাথে সারারাত অক্লান্ত পরিশ্রম করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসে এবং একটি অবশ্যম্ভাবী সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা প্রতিহত করা সম্ভবপর হয়।

খাগড়াছড়ি পৌরসভা এলাকায় সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সৃষ্টির অপচেষ্টা ব্যর্থ হবার পর ইউপিডিএফ ও এর অঙ্গসংগঠন সমূহ রবিবার সকাল থেকে খাগড়াছড়ি জেলার গুইমারা উপজেলার রামসু বাজার এলাকায় ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে সাধারণ জনগণকে উস্কে দিয়ে রাস্তা অবরোধ করে গুইমারা-খাগড়াছড়ি রাস্তা সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করে দেয়। রবিবার সকাল সাড়ে ১০টায় ইউপিডিএফ কর্মী এবং সন্ত্রাসীরা এলাকার বাঙালি জনগোষ্ঠীর সাথে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়াতে লিপ্ত হয়। এই পর্যায়ে সেনাবাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে গেলে তারা দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র, ইট-পাটকেল, গুলতি ও লাঠিসোটা নিয়ে সংঘবদ্ধভাবে সেনাবাহিনীর উপর হামলা চালায়। এতে সেনাবাহিনীর তিনজন অফিসারসহ ১০ জন সদস্য আহত হয়। একই সময় তারা রামগড় এলাকায় বিজিবির গাড়ি ভাঙচুর করে এবং বিজিবি সদস্যদের আহত করে। সংঘর্ষ চলাকালীন আনুমানিক সাড়ে ১১টার দিকে রামসু বাজারের পশ্চিম দিকে অবস্থিত উঁচু পাহাড় থেকে ইউপিডিএফ (মূল) সশস্ত্র দলের সদস্যরা ৪/৫ বার অটোমেটিক অস্ত্র দিয়ে সংঘর্ষে লিপ্ত পাহাড়ি, বাঙালি এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ব্যস্ত সেনাসদস্যদের লক্ষ্য করে আনুমানিক ১০০-১৫০ রাউন্ড গুলিবর্ষণ করে। এতে, ঘটনাস্থলে সংঘর্ষে লিপ্ত এলাকাবাসীর মধ্যে অনেকে গুলিবিদ্ধ হয়। এমতাবস্থায়, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সেনাবাহিনীর টহল দল দ্রুত সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের ধাওয়া করার লক্ষ্যে ওই এলাকায় গমন করে। সেনাবাহিনীর তৎপরতায় সশস্ত্র দলটি দ্রুত এলাকা ত্যাগ করে।

সমসাময়িক সময়ে রামসু বাজার এবং ঘরবাড়িতে ইউপিডিএফ (মূল) এর বহিরাগত দুষ্কৃতিকারীরা অগ্নিসংযোগ করে এবং বাঙালিদের সাথে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ায় লিপ্ত হয়। এ সময় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রামসু বাজার এবং গুইমারা এলাকায় অতিরিক্ত সেনাদল নিয়োগ করা হয় এবং বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে। 

আইএসপিআরের বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, বিগত কয়েক দিনের ঘটনা পর্যবেক্ষণে এটি স্পষ্ট যে, ইউপিডিএফ এবং তার অঙ্গসংগঠনসমূহ পার্বত্য চট্টগ্রামকে অস্থিতিশীল করার লক্ষ্যে সুপরিকল্পিতভাবে এলাকার নারী এবং স্কুলগামী কোমলমতি শিশুদের বিভিন্ন পন্থায় তাদের নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণে বাধ্য করছে। একই সাথে পার্বত্যাঞ্চলে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সংগঠনের লক্ষ্যে বহিরাগত সন্ত্রাসীদের বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্রসহ পার্বত্য অঞ্চলের বিভিন্ন এলাকায় নিয়ে আসার প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। রবিবার বিকালে বিজিবির কাপ্তাই ব্যাটালিয়ন কর্তৃক স্থাপিত চেকপোস্টে ইউপিডিএফ এর সন্ত্রাসী সংগঠন কর্তৃক পরিবহনকৃত বিপুল পরিমাণ দেশীয় অস্ত্র যাত্রীবাহী বাস হতে জব্দ করা হয়।

গত ১৯ থেকে ২৮ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত খাগড়াছড়ি এবং গুইমারা এলাকায় বিভিন্ন ঘটনাকে পুঁজি করে আইনের আশ্রয় না নিয়ে পার্বত্য অঞ্চলকে অস্থিতিশীল এবং সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সংগঠনের বিষয়টি একটি বৃহত্তর ষড়যন্ত্রের অংশ বলে প্রতীয়মান হয়। এই বিষয়ে বিভিন্ন প্রমাণাদি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিকট সংরক্ষিত আছে। বিগত কয়েকদিনের সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী পার্বত্য অঞ্চলের সকল জাতিগোষ্ঠীর রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ ও জনসাধারণকে সংযত আচরণ করার জন্য আহ্বান জানাচ্ছে। পার্বত্য অঞ্চলের স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে সেনাবাহিনীসহ সকল আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে সহযোগিতা করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা হলো। সকল ধরনের অপপ্রচার, মিথ্যা প্রচারণা, উস্কানিমূলক কর্মকাণ্ড সত্ত্বেও সেনাবাহিনী বাংলাদেশের অবিচ্ছেদ্য এই অংশের অখণ্ডতা রক্ষায় দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। পার্বত্য চট্টগ্রামের সকল জাতিগোষ্ঠীর নিরাপত্তা নিশ্চিতে এবং দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সেনাবাহিনী যে কোনো ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ   

এই বিভাগের আরও খবর
শিশু অধিকার সপ্তাহ শুরু আজ
শিশু অধিকার সপ্তাহ শুরু আজ
বাংলাদেশের ইতিবাচক ভাবমূর্তি বিশ্বে ছড়িয়ে দিতে প্রবাসীদের আহ্বান
বাংলাদেশের ইতিবাচক ভাবমূর্তি বিশ্বে ছড়িয়ে দিতে প্রবাসীদের আহ্বান
৫ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
৫ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
আবু সাঈদ হত্যা : ৩০ আসামির বিরুদ্ধে অষ্টম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আবু সাঈদ হত্যা : ৩০ আসামির বিরুদ্ধে অষ্টম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
পথশিশুদের মাদকাসক্তি বাড়ছে, জড়াচ্ছে অপরাধে
পথশিশুদের মাদকাসক্তি বাড়ছে, জড়াচ্ছে অপরাধে
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ সেপ্টেম্বর)
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে ডাকসু নেতাদের সাক্ষাৎ
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে ডাকসু নেতাদের সাক্ষাৎ
দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
‌‌‘যেখানে মাছ থাকবে, সেখানে ট্যুরিজম নিয়ন্ত্রণ করতে হবে’
‌‌‘যেখানে মাছ থাকবে, সেখানে ট্যুরিজম নিয়ন্ত্রণ করতে হবে’
বইমেলা স্থগিত, হতে পারে নির্বাচনের পর
বইমেলা স্থগিত, হতে পারে নির্বাচনের পর
খাগড়াছড়িতে তিন পাহাড়ি নিহতের ঘটনায় কাউকে ছাড় দেয়া হবে না
খাগড়াছড়িতে তিন পাহাড়ি নিহতের ঘটনায় কাউকে ছাড় দেয়া হবে না
প্রাথমিকে বছরে ছুটি কমিয়ে ৬০ দিন হচ্ছে : মহাপরিচালক
প্রাথমিকে বছরে ছুটি কমিয়ে ৬০ দিন হচ্ছে : মহাপরিচালক
সর্বশেষ খবর
বলিউডে শুরুর দিনে অদ্ভুত অভিজ্ঞতার কথা জানালেন সাইফ
বলিউডে শুরুর দিনে অদ্ভুত অভিজ্ঞতার কথা জানালেন সাইফ

১ মিনিট আগে | শোবিজ

শিশু অধিকার সপ্তাহ শুরু আজ
শিশু অধিকার সপ্তাহ শুরু আজ

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের ইতিবাচক ভাবমূর্তি বিশ্বে ছড়িয়ে দিতে প্রবাসীদের আহ্বান
বাংলাদেশের ইতিবাচক ভাবমূর্তি বিশ্বে ছড়িয়ে দিতে প্রবাসীদের আহ্বান

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে বাবার পর না ফেরার দেশে শিশুসন্তান
যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে বাবার পর না ফেরার দেশে শিশুসন্তান

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

পশ্চিম তীরে ‘নিজেদের গুলিতে’ ইসরায়েলি সেনা নিহত
পশ্চিম তীরে ‘নিজেদের গুলিতে’ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গা জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু
চুয়াডাঙ্গা জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
৫ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

র‍্যাম্বো চরিত্রে ফিরতে না পেরে হতাশ স্ট্যালোন
র‍্যাম্বো চরিত্রে ফিরতে না পেরে হতাশ স্ট্যালোন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল হুতি, বেজে উঠলো সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল হুতি, বেজে উঠলো সাইরেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবু সাঈদ হত্যা : ৩০ আসামির বিরুদ্ধে অষ্টম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আবু সাঈদ হত্যা : ৩০ আসামির বিরুদ্ধে অষ্টম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাসের মান আজ কেমন?
ঢাকার বাতাসের মান আজ কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানের ওপর জাতিসংঘের নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহালকে স্বাগত জানালো ইসরায়েল
ইরানের ওপর জাতিসংঘের নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহালকে স্বাগত জানালো ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুনে ব্যাটিংয়ে ৪৬ বলে সেঞ্চুরি ৩৯ বছর বয়সী টেইলরের
খুনে ব্যাটিংয়ে ৪৬ বলে সেঞ্চুরি ৩৯ বছর বয়সী টেইলরের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাহজালাল বিমানবন্দর থেকে আখাউড়া উপজেলার সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান গ্রেফতার
শাহজালাল বিমানবন্দর থেকে আখাউড়া উপজেলার সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ১৬
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ১৬

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে বিনামূল্যে জলাতঙ্কের ভ্যাকসিন প্রদানের ক্যাম্পেইন
রাজধানীতে বিনামূল্যে জলাতঙ্কের ভ্যাকসিন প্রদানের ক্যাম্পেইন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাবনায় ট্রেনের বগি লাইনচ্যুত, ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের রেল যোগাযোগ বন্ধ
পাবনায় ট্রেনের বগি লাইনচ্যুত, ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের রেল যোগাযোগ বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় দুপুরের মধ্যে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় দুপুরের মধ্যে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেত্রী গ্রেফতার
সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেত্রী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালের সেরা হয়ে যা বললেন তিলক
ফাইনালের সেরা হয়ে যা বললেন তিলক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাগড়াছড়ি ও গুইমারায় সহিংসতা সম্পর্কে সেনাবাহিনীর বিবৃতি
খাগড়াছড়ি ও গুইমারায় সহিংসতা সম্পর্কে সেনাবাহিনীর বিবৃতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মূল্যায়ন পরীক্ষা সংক্রান্ত সংবাদের প্রেক্ষিতে ইসলামী ব্যাংকের বক্তব্য
মূল্যায়ন পরীক্ষা সংক্রান্ত সংবাদের প্রেক্ষিতে ইসলামী ব্যাংকের বক্তব্য

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

পথশিশুদের মাদকাসক্তি বাড়ছে, জড়াচ্ছে অপরাধে
পথশিশুদের মাদকাসক্তি বাড়ছে, জড়াচ্ছে অপরাধে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলের যোগ্যতাই নেই তবু ২০ বিশ্ববিদ্যালয়
স্কুলের যোগ্যতাই নেই তবু ২০ বিশ্ববিদ্যালয়

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলামী নেতৃত্বের দর্শন, ঐক্য ও ধারাবাহিকতা
ইসলামী নেতৃত্বের দর্শন, ঐক্য ও ধারাবাহিকতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এশিয়া কাপের নিজের পুরো ম্যাচ ফি ভারতীয় আর্মিকে দেওয়ার ঘোষণা সূর্যকুমারের
এশিয়া কাপের নিজের পুরো ম্যাচ ফি ভারতীয় আর্মিকে দেওয়ার ঘোষণা সূর্যকুমারের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাদিসের ভাষায় আল্লাহর অপ্রিয় সাত ব্যক্তি
হাদিসের ভাষায় আল্লাহর অপ্রিয় সাত ব্যক্তি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাহুল গান্ধীকে গুলি করে হত্যার হুমকি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে চিঠি কংগ্রেসের
রাহুল গান্ধীকে গুলি করে হত্যার হুমকি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে চিঠি কংগ্রেসের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামের শুভেচ্ছারীতি ও পদ্ধতি
ইসলামের শুভেচ্ছারীতি ও পদ্ধতি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এশিয়া কাপ সেরা অভিষেক শর্মা
এশিয়া কাপ সেরা অভিষেক শর্মা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানের জাহাজে ইসরায়েলের হামলা
পাকিস্তানের জাহাজে ইসরায়েলের হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমলারা এখন পরবর্তী সরকারের অপেক্ষায়, যেকোনো সময় নেমে যেতে পারি’
‘আমলারা এখন পরবর্তী সরকারের অপেক্ষায়, যেকোনো সময় নেমে যেতে পারি’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যস্ততার কারণে নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানোর বিষয়টি ভেন্ডর প্রশাসনকে জানায়নি: উপাচার্য
ব্যস্ততার কারণে নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানোর বিষয়টি ভেন্ডর প্রশাসনকে জানায়নি: উপাচার্য

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হজের তিন প্যাকেজ ঘোষণা, কমছে খরচ
হজের তিন প্যাকেজ ঘোষণা, কমছে খরচ

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কেন বাগরাম বিমানঘাঁটি ফেরত চান ট্রাম্প, কী আছে সেখানে?
কেন বাগরাম বিমানঘাঁটি ফেরত চান ট্রাম্প, কী আছে সেখানে?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতু উন্মুক্ত
চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতু উন্মুক্ত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে বছরে ছুটি কমিয়ে ৬০ দিন হচ্ছে : মহাপরিচালক
প্রাথমিকে বছরে ছুটি কমিয়ে ৬০ দিন হচ্ছে : মহাপরিচালক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও নাস্তানাবুদ পাকিস্তান, চ্যাম্পিয়ন ভারত
আবারও নাস্তানাবুদ পাকিস্তান, চ্যাম্পিয়ন ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২ দিনের যুদ্ধে ইসরায়েলের ১৬ পাইলট নিহত, দাবি ইরানের
১২ দিনের যুদ্ধে ইসরায়েলের ১৬ পাইলট নিহত, দাবি ইরানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘুষ গ্রহণের দায়ে চীনের সাবেক মন্ত্রীর মৃত্যুদণ্ড
ঘুষ গ্রহণের দায়ে চীনের সাবেক মন্ত্রীর মৃত্যুদণ্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্লভ খনিজ পদার্থ নিয়ে ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ও সেনাপ্রধান
দুর্লভ খনিজ পদার্থ নিয়ে ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ও সেনাপ্রধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবিলায় এবার ভেনেজুয়েলা ‘জনতার হাতে’ তুলে দিল অস্ত্র
যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবিলায় এবার ভেনেজুয়েলা ‘জনতার হাতে’ তুলে দিল অস্ত্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন ইউরোপের আরেকটি দেশে আক্রমণ করবেন, দাবি জেলেনস্কির
পুতিন ইউরোপের আরেকটি দেশে আক্রমণ করবেন, দাবি জেলেনস্কির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপে এলো নতুন ফিচার, যে কোনো ভাষায় মুহূর্তেই অনুবাদ
হোয়াটসঅ্যাপে এলো নতুন ফিচার, যে কোনো ভাষায় মুহূর্তেই অনুবাদ

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ব্যর্থ বয়কট আন্দোলন, পাক-ভারত ফাইনালের সব টিকিট বিক্রি
ব্যর্থ বয়কট আন্দোলন, পাক-ভারত ফাইনালের সব টিকিট বিক্রি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক রাতেই ইউক্রেনে রাশিয়ার ৫৯৫ ড্রোন ও ৪৮ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
এক রাতেই ইউক্রেনে রাশিয়ার ৫৯৫ ড্রোন ও ৪৮ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোমলমতি বাচ্চা থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত জামায়াত-শিবির লেবাস ধরে থাকে: পাপিয়া
কোমলমতি বাচ্চা থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত জামায়াত-শিবির লেবাস ধরে থাকে: পাপিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

খাগড়াছড়িতে তিন পাহাড়ি নিহতের ঘটনায় কাউকে ছাড় দেয়া হবে না
খাগড়াছড়িতে তিন পাহাড়ি নিহতের ঘটনায় কাউকে ছাড় দেয়া হবে না

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতালির ভুয়া নুলস্তা দেখিয়ে কোটি টাকার প্রতারণা, ঢাকায় নারী গ্রেফতার
ইতালির ভুয়া নুলস্তা দেখিয়ে কোটি টাকার প্রতারণা, ঢাকায় নারী গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিজ কন্যাকে ধর্ষণের দায়ে বাবার আমৃত্যু কারাদণ্ড
নিজ কন্যাকে ধর্ষণের দায়ে বাবার আমৃত্যু কারাদণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের বিরুদ্ধে নই, ভারতের বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে: কর্নেল অলি
ভারতের বিরুদ্ধে নই, ভারতের বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে: কর্নেল অলি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হামজাকে নিয়ে ২৮ সদস্যের বাংলাদেশ প্রাথমিক দল ঘোষণা
হামজাকে নিয়ে ২৮ সদস্যের বাংলাদেশ প্রাথমিক দল ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিল সান মারিনো
ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিল সান মারিনো

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক এনায়েতের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
সেই মার্কিন নাগরিক এনায়েতের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইইউপন্থী ও রাশিয়াপন্থী দ্বন্দ্বে বিভক্ত ভোট দিচ্ছেন মলদোভানরা
ইইউপন্থী ও রাশিয়াপন্থী দ্বন্দ্বে বিভক্ত ভোট দিচ্ছেন মলদোভানরা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শতবর্ষী মাহাথির মোহাম্মদের দীর্ঘ জীবনের রহস্য
শতবর্ষী মাহাথির মোহাম্মদের দীর্ঘ জীবনের রহস্য

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প প্রশাসনের ২১ দফা পরিকল্পনায় যা আছে
গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প প্রশাসনের ২১ দফা পরিকল্পনায় যা আছে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলের নির্মমতা বিশ্ব ইতিহাসে খোদাই করা থাকবে: মাহাথির মোহাম্মদ
গাজায় ইসরায়েলের নির্মমতা বিশ্ব ইতিহাসে খোদাই করা থাকবে: মাহাথির মোহাম্মদ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর হলে সকাল-বিকেল এমপি বেচাকেনা হবে : রাশেদ খান
পিআর হলে সকাল-বিকেল এমপি বেচাকেনা হবে : রাশেদ খান

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ঢাকায় প্রথম সরকারি গ্রিন বিল্ডিং হবে পরিবেশ অধিদপ্তরের নতুন ভবন’
‘ঢাকায় প্রথম সরকারি গ্রিন বিল্ডিং হবে পরিবেশ অধিদপ্তরের নতুন ভবন’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মিত্রদের জন্য ৫০ আসন বিএনপির
মিত্রদের জন্য ৫০ আসন বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

অরণ্যে আওয়ামী লীগ, রাস্তায় গর্ভপাতের উন্নয়ন
অরণ্যে আওয়ামী লীগ, রাস্তায় গর্ভপাতের উন্নয়ন

সম্পাদকীয়

হাজী সেলিমের বাড়ি থেকে বিলাসবহুল ছয় গাড়ি উদ্ধার
হাজী সেলিমের বাড়ি থেকে বিলাসবহুল ছয় গাড়ি উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

খাগড়াছড়িতে নিহত ৩
খাগড়াছড়িতে নিহত ৩

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের আকার অনুযায়ী দাম নির্ধারণের সুপারিশ
ইলিশের আকার অনুযায়ী দাম নির্ধারণের সুপারিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির হেভিওয়েট নেতারা
মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির হেভিওয়েট নেতারা

নগর জীবন

এবার সরকারি ব্যাংক একীভূত করার সুপারিশ
এবার সরকারি ব্যাংক একীভূত করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মনোনয়ন পেতে বিএনপির ৮ নেতা তৎপর, অন্য দলের একক প্রার্থী
মনোনয়ন পেতে বিএনপির ৮ নেতা তৎপর, অন্য দলের একক প্রার্থী

নগর জীবন

উত্তরের ২৫ উপজেলায় পানিসংকট
উত্তরের ২৫ উপজেলায় পানিসংকট

নগর জীবন

সোনা জাদু মণি লে...
সোনা জাদু মণি লে...

শোবিজ

এক বিলিয়নের ফাঁদে পাঁচ বিলিয়নের স্বপ্ন
এক বিলিয়নের ফাঁদে পাঁচ বিলিয়নের স্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাট হাতে সেরা অভিষেক শর্মা
ব্যাট হাতে সেরা অভিষেক শর্মা

মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা পদ নিয়ে অনিশ্চয়তায় আছি
উপদেষ্টা পদ নিয়ে অনিশ্চয়তায় আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালে প্রকাশ্যে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী
নেপালে প্রকাশ্যে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী

পূর্ব-পশ্চিম

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে নেপালের ইতিহাস
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে নেপালের ইতিহাস

মাঠে ময়দানে

ধর্ম যার যার নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার
ধর্ম যার যার নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস-মাইনাসের রাজনীতি
প্লাস-মাইনাসের রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্যালারিতে বসে দেখার দিন শেষ, আমরা এখন খেলব
গ্যালারিতে বসে দেখার দিন শেষ, আমরা এখন খেলব

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের প্রশংসায় ফখরুল
ড. ইউনূসের প্রশংসায় ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে থাকতে শর্ত এনসিপির
ভোটে থাকতে শর্ত এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানো নিয়ে যা বললেন ভিসি
নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানো নিয়ে যা বললেন ভিসি

প্রথম পৃষ্ঠা

কী বললেন তামান্না
কী বললেন তামান্না

শোবিজ

ফ্যাসিস্ট সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছে
ফ্যাসিস্ট সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছে

নগর জীবন

সর্বনিম্ন ৪ লাখ ৬৭ হাজার টাকা
সর্বনিম্ন ৪ লাখ ৬৭ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বান্ধব নিয়ে মৌ খান
বান্ধব নিয়ে মৌ খান

শোবিজ

আফগানিস্তান সিরিজে ফিরলেন সৌম্য সরকার
আফগানিস্তান সিরিজে ফিরলেন সৌম্য সরকার

মাঠে ময়দানে

সংকটে চলচ্চিত্র, বেকারত্ব বাড়ছে
সংকটে চলচ্চিত্র, বেকারত্ব বাড়ছে

শোবিজ

গাজায় নিহত ৬৬ হাজার ছাড়াল
গাজায় নিহত ৬৬ হাজার ছাড়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

দেবী দুর্গার তত্ত্ব
দেবী দুর্গার তত্ত্ব

সম্পাদকীয়