শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১১ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০২:১৮, সোমবার, ১১ আগস্ট, ২০২৫

দ্রুত নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
দ্রুত নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে

জুলাই বিপ্লবের প্রথম বর্ষপূর্তিতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করেছেন। আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে বলে জাতির উদ্দেশে প্রদত্ত ভাষণে তিনি ঘোষণা করেছেন। তার এ ঘোষণার দুই দিন পরই প্রধান নির্বাচন কমিশনার রংপুরে এক অনুষ্ঠানে বলেছেন, ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য রাজনৈতিক দলগুলো এবং দেশের জনগণ অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে। নির্বাচন ঘোষণার পর সারা দেশে যেমন একদিকে স্বস্তি এবং আনন্দের প্রকাশ দেখা যাচ্ছে, অন্যদিকে দেখা যাচ্ছে উৎকণ্ঠা এবং শঙ্কা। প্রধান নির্বাচন কমিশনারের ঘোষণার পরও অনেকের মধ্যে সন্দেহ যে, শেষ পর্যন্ত কি নির্বাচন হবে নাকি অন্য কোনো অনভিপ্রেত পরিস্থিতি, সহিংসতা বা অরাজকতা নির্বাচনের পথকে বানচাল করে দেবে? নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার পরও নির্বাচন নিয়ে সংশয় কাটেনি। এ সংশয় না কাটার কারণ মোটা দাগে পাঁচটি।

প্রথমত, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি : দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এখনো নিয়ন্ত্রণের বাইরে। বিভিন্ন স্থানে মব সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি, ছিনতাই ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। প্রধান উপদেষ্টার ভাষণের পর পরই গাজীপুরে সন্ত্রাসীদের হাতে সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন মারা গেছেন। যেভাবে তাকে হত্যা করা হয়েছে, তা শুধু নজিরবিহীন নয়, এটি পৈশাচিকও বটে। এরকম পৈশাচিক ঘটনা জনমনে ব্যাপকভাবে শঙ্কা সৃষ্টি করে। দেশের বিভিন্ন স্থানে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির এ অবনতি জনগণকে নতুনভাবে উদ্বিগ্ন করেছে। যদি নির্বাচনের আগে এ ছয় মাসে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির যথেষ্ট উন্নতি না হয়, একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ উৎসবমুখর নির্বাচন কি আদৌ করা সম্ভব? কারণ যদি মব সন্ত্রাস বাড়তে থাকে, অপরাধীরা যদি অবাধে অপরাধ কর্ম করতে থাকে তাহলে একদিকে যেমন ভোটারদের নিরাপত্তা থাকবে না, মানুষ ভোট কেন্দ্রে যাওয়ার আগ্রহ হারিয়ে ফেলবে, তেমনি নির্বাচনে পেশিশক্তির প্রভাব, অবৈধ অস্ত্রের প্রয়োগ দেখা যাবে। এটি নির্বাচনের পুরো পরিবেশকে নষ্ট করার জন্য যথেষ্ট।

এক বছর হয়ে গেল এখনো পুলিশ বাহিনী যথাযথভাবে দায়িত্ব পালন করছে না। পুলিশের নিষ্ক্রিয়তা এখনো কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হয়নি। সশস্ত্র বাহিনী মাঠে দায়িত্ব পালন করছে এজন্যই হয়তো আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি কিছুটা হলেও ঠিকঠাক আছে। না হলে পুরোপুরি ‘জোর যার মুল্লুক তার’ রাজত্ব প্রতিষ্ঠিত হতো। কিন্তু সশস্ত্র বাহিনীর এ নজরদারি এবং হস্তক্ষেপ কত দিন চলবে? নির্বাচনের আগে অবশ্যই পুলিশ বাহিনীকে সক্রিয় করতে হবে। প্রয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীর ক্ষমতা বৃদ্ধি করে পুলিশ বাহিনীকে সংগঠিত করার জন্য দায়িত্ব দেওয়া যেতে পারে। পুলিশ বাহিনী যদি সক্রিয় না হয়, তাহলে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হবে না। আর এ কারণে এখনই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পুলিশ বাহিনীকে সক্রিয় করা, কর্মক্ষম করা এবং তারা যেন নির্ভয়ে নিরপেক্ষভাবে দায়িত্ব পালন করতে পারে সেটি নিশ্চিত করা।

দ্বিতীয়ত, শিক্ষার্থীদের মধ্যে নতুন করে উত্তেজনা : প্রধান উপদেষ্টার নির্বাচনের ঘোষণার পর পরই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে নতুন করে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। হলে ছাত্ররাজনীতি করা যাবে না এ দাবিতে শিক্ষার্থীরা শুক্রবার মধ্যরাতে উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও করেন। শিক্ষার্থীদের দাবির মুখে উপাচার্য দাবি মেনে নেন। সামনে ডাকসু নির্বাচন। ডাকসু নির্বাচনের আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে এ ধরনের পরিস্থিতি উদ্বেগজনক। আমরা জানি যে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হলো আন্দোলনের সূতিকাগার। যে কোনো ঘটনা বা দুর্ঘটনা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ঘটলে সেটি সারা দেশে পল্লবিত হতে বেশি সময় লাগে না। কাজেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিস্থিতি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকে। প্রশ্ন দেখা দিয়েছে, জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে ডাকসু নির্বাচন করাটা কতটা যৌক্তিক এবং সে ধরনের প্রস্তুতি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের আছে কি না? ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এখনো একটি নাজুক বিস্ফোরণ পরিস্থিতির মধ্যে রয়েছে। এ পরিস্থিতিতে নানা দল, নানা মত ক্যাম্পাসে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার জন্য চেষ্টা করছে। ফলে প্রতিনিয়তই ক্যাম্পাসে নানারকম উত্তেজনা তৈরি হচ্ছে। ৫ আগস্ট ছাত্রশিবিরের সঙ্গে বাম ছাত্র সংগঠনগুলোর বিরোধের কথা আমরা দেখেছি। আবার ছাত্রদলের কমিটি নিয়ে কিছু মহল যেভাবে উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও করেছে, তাতে একটি বিষয় স্পষ্ট হয়ে যায় যে, বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস এখনো উত্তপ্ত। ডাকসু নির্বাচন ঘিরে এ উত্তাপ বাড়বে। এখানে একটি গোষ্ঠী নির্বাচন বানচালের জন্য যদি সক্রিয় চেষ্টা করে, তাহলে অবাক হওয়ার কিছু নেই। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো অন্যান্য ক্যাম্পাসগুলোর পরিস্থিতিও স্বাভাবিক নয়। ক্যাম্পাসগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষের নিয়ন্ত্রণে নেই। বিশ্ববিদ্যালয় কখনো পুলিশ বা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে দিয়ে নিয়ন্ত্রণ করা যায় না, যাবেও না। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিস্থিতিকে স্বাভাবিক করার জন্য দরকার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের নিবিড় পরিচর্যা, তৎপরতা। ডাকসু নির্বাচন ঘিরে যেন কোনো অনাকাক্সিক্ষত পরিস্থিতি সৃষ্টি না হয় সে ব্যাপারে কঠোরভাবে দায়িত্ব পালন করতে হবে। শুধু নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করে দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ যদি তামাশা দেখতে চায়, তাহলে সেটি হবে বড় ভুল। ডাকসু নির্বাচনে কোনো অনাকাক্সিক্ষত পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে তার মাশুল দিতে হবে গোটা দেশকে। তার প্রভাব অনিবার্যভাবে জাতীয় নির্বাচনের ওপর পড়বে। কাজেই ডাকসু নির্বাচন এবং অন্যান্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচনগুলো অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে করতে হবে। এখানে জয়-পরাজয়ের চেয়ে অবাধ এবং সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠান সবচেয়ে বড় বিষয় বলে অনেকে মনে করেন।

তৃতীয়ত, অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার : প্রধান উপদেষ্টার নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণার পর আমরা দেখছি যে, ঢাকার বিভিন্ন স্থান থেকে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করা হচ্ছে। এ অস্ত্রগুলো যে ৫ আগস্টের পর বিভিন্ন থানা থেকে লুণ্ঠিত সেটা বুঝতে কারও অসুবিধা হওয়ার কথা নয়। আর এসব অবৈধ অস্ত্র এখনো ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে বিভিন্ন স্থানে। অনেকের ধারণা, অবৈধ এসব অস্ত্র আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির জন্য একটি বড় কারণ। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও এসব অবৈধ অস্ত্র ব্যবহার হতে পারে। আর এ কারণেই সরকারের অনতিবিলম্বে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারের জন্য অভিযান পরিচালনা করা উচিত। এসব অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার না হলে আগামী নির্বাচনের শঙ্কা, উৎকণ্ঠা কাটবে না। আমাদের মনে রাখতে হবে কেবল একটা নির্বাচন অনুষ্ঠানই একমাত্র কথা নয়, নির্বাচন যেন অবাধ, সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষ হয় সেটি নিশ্চিত করাটাই হলো সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। সেটি করার জন্য অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারের কোনো বিকল্প নেই। দেশে নতুন করে সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজির দৌরাত্ম্য বেড়েছে। তারা তাদের নেটওয়ার্কের মাধ্যমে নতুন করে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করছে। সঙ্গে কিশোর গ্যাংয়ের উৎপাত সীমাহীন পর্যায়ে পৌঁছে গেছে। এসব কিশোর গ্যাং এবং শীর্ষ সন্ত্রাসীদের কঠোর নজরদারির মধ্যে আনতে হবে। তাদের আইনের আওতায় আনতে হবে। কোন বিবেচনা, কীভাবে তারা জেল থেকে ছাড়া পেল সেটি অবশ্যই দেখতে হবে। অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার এবং এসব শীর্ষ সন্ত্রাসী এবং কিশোর গ্যাংয়ের বিরুদ্ধে যদি দ্রুত কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ না করা যায়, তাহলে আগামী নির্বাচনে বড় ধরনের সহিংসতার আশঙ্কা কেউ উড়িয়ে দিতে পারে না।

চতুর্থত, স্বাভাবিক পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে : নির্বাচনের ছয় মাস সময় মাত্র বাকি আছে। এ সময় দেশকে একটি স্বস্তিদায়ক পরিস্থিতির মধ্যে আনতে হবে। ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ তৈরি করতে হবে সরকারকে। কারণ ভোটের উৎসব তখনই সফল হবে, যখন দেশের মানুষ শঙ্কাহীন স্বস্তিতে থাকবে, বিভিন্ন শ্রেণি ও পেশার মানুষ নির্ভয়ে তাদের মতামত প্রকাশ করতে পারবে, তাদের চিন্তাভাবনাগুলোকে রাজনৈতিক দলের কাছে বলতে পারবে। সারা দেশে যে ব্যবসায়ীদের হয়রানি করা হচ্ছে, বিভিন্ন ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ, ভুয়া হত্যা মামলাসহ নানারকম নিপীড়নমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে, তা অনতিবিলম্বে বন্ধ করে ব্যবসাবান্ধব বা অর্থনীতিবান্ধব একটি পরিস্থিতির সৃষ্টি করতে হবে। অন্যান্য পেশাজীবীদের কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। চাঁদাবাজদের হাত থেকে ব্যবসায়ীদের মুক্ত করতে হবে। ব্যবসায়ীদের নির্ভয়ে বিনিয়োগ এবং ব্যবসা করার সুযোগ তৈরি করতে হবে এ ছয় মাসে। একটি স্থিতিশীল আর্থসামাজিক পরিস্থিতি ছাড়া অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন হয় না- এটিই বাস্তবতা। সরকার যতই এ বাস্তবতা উপলব্ধি করবে, ততই ভালো হবে।

পঞ্চমত, উপদেষ্টামণ্ডলীর মধ্যে অনেকের বিরুদ্ধেই নানারকম অভিযোগ এসেছে। সম্প্রতি একজন সাবেক সচিব প্রকাশ্যে আটজন উপদেষ্টার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ করেছেন। আটজন উপদেষ্টা দুর্নীতিবাজ কি না সেই বিতর্কে আমি যেতে চাই না। তবে কয়েকজন উপদেষ্টার বিরুদ্ধে যে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ রয়েছে তা অস্বীকার করার উপায় নেই। বিশেষ করে ছাত্রদের প্রতিনিধি হিসেবে যে দুজন উপদেষ্টা রয়েছেন, নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর সেই দুই উপদেষ্টার অনতিবিলম্বে পদত্যাগ করা উচিত। কারণ তাদের সঙ্গে এনসিপির সম্পর্ক এখন প্রকাশ্য হয়েছে। এ অবস্থায় নৈতিকতার স্বার্থে তাদের পদত্যাগ করা উচিত। তারা নির্বাচন করবেন, কি করবেন না সেটি পরের বিষয়। কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকারকে এখন অবশ্যই একটি নিরপেক্ষ চরিত্র গ্রহণ করতে হবে, যেন ভবিষ্যতে কেউ এ নিয়ে প্রশ্ন না করে। দু-একজন উপদেষ্টাকে নিয়ে তাদের এলাকায় এবং ঢাকায় নানারকম প্রশ্ন উঠেছে। যেখানে তিনি যাচ্ছেন সেখানেই একটা বিতর্ক সৃষ্টি করছেন। এরকম পরিস্থিতিতে নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণার পর তাদের উপদেষ্টামণ্ডলীতে থাকা যৌক্তিক কি না সেই প্রশ্ন উঠেছে। সবচেয়ে কথা হলো প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, এখন সরকারের একমাত্র লক্ষ্য হলো অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য একটি সহায়ক পরিস্থিতি তৈরি করা। সেই সহায়ক পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য একযোগে সবাইকে কাজ করতে হবে। সুষ্ঠু নির্বাচন করার জন্য যা যা করার দরকার সেটাই সরকারকে করতে হবে। কারণ, সময় ফুরিয়ে আসছে, হাতে মাত্র ছয় মাস সময় আছে। এ সময়ের মধ্যে দেশে একটি স্বাভাবিক নির্বাচনি পরিস্থিতি সৃষ্টি করতেই হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
চোর সন্দেহে তিনজনকে পিটুনি চোখ তোলার চেষ্টা
চোর সন্দেহে তিনজনকে পিটুনি চোখ তোলার চেষ্টা
বিয়ের দিনক্ষণ ঠিক করতে গিয়ে গণপিটুনিতে নিহত
বিয়ের দিনক্ষণ ঠিক করতে গিয়ে গণপিটুনিতে নিহত
ভোট সামনে রেখে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ চ্যালেঞ্জ
ভোট সামনে রেখে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ চ্যালেঞ্জ
দেশ অস্থিতিশীল করতে ভয়াবহ পরিকল্পনা
দেশ অস্থিতিশীল করতে ভয়াবহ পরিকল্পনা
মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচ সমঝোতার সম্ভাবনা
মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচ সমঝোতার সম্ভাবনা
উপদেষ্টাদের সততার ওপর পূর্ণ আস্থা রয়েছে
উপদেষ্টাদের সততার ওপর পূর্ণ আস্থা রয়েছে
বর্তমান পরিস্থিতিতে বিনিয়োগের প্রত্যাশা কাল্পনিক
বর্তমান পরিস্থিতিতে বিনিয়োগের প্রত্যাশা কাল্পনিক
আইন প্রয়োগকারী সংস্থার ভূমিকা বিশ্লেষণ করতে পারবে তদন্ত কমিশন
আইন প্রয়োগকারী সংস্থার ভূমিকা বিশ্লেষণ করতে পারবে তদন্ত কমিশন
বিচার বিভাগ হতে হবে শক্তিশালী স্বাধীন
বিচার বিভাগ হতে হবে শক্তিশালী স্বাধীন
স্বাস্থ্য উপদেষ্টাকে হুঁশিয়ারি
স্বাস্থ্য উপদেষ্টাকে হুঁশিয়ারি
৩৬ দিনের আন্দোলনে ফ্যাসিবাদ পতন হয়নি
৩৬ দিনের আন্দোলনে ফ্যাসিবাদ পতন হয়নি
হারানো অস্ত্রের খবর দিলে পুরস্কার
হারানো অস্ত্রের খবর দিলে পুরস্কার
সর্বশেষ খবর
ফরাসি গোলরক্ষক শেভালিয়ারকে দলে ভেড়ালো পিএসজি
ফরাসি গোলরক্ষক শেভালিয়ারকে দলে ভেড়ালো পিএসজি

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার মালয়েশিয়া সফরে গুরুত্ব পাবে অভিবাসন ও বিনিয়োগ
প্রধান উপদেষ্টার মালয়েশিয়া সফরে গুরুত্ব পাবে অভিবাসন ও বিনিয়োগ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় করতোয়া নদী থেকে কৃষকের ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় করতোয়া নদী থেকে কৃষকের ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইকুয়েডরে নাইটক্লাবে গুলি করে ৮ জনকে হত্যা
ইকুয়েডরে নাইটক্লাবে গুলি করে ৮ জনকে হত্যা

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে গাজা দখলের ইসরায়েলের পরিকল্পনার কঠোর নিন্দা
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে গাজা দখলের ইসরায়েলের পরিকল্পনার কঠোর নিন্দা

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালালে যাত্রী চলাচল নির্বিঘ্ন রাখতে ৫ নির্দেশনা
শাহজালালে যাত্রী চলাচল নির্বিঘ্ন রাখতে ৫ নির্দেশনা

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সংবাদ প্রকাশের আগে তথ্য যাচাই অত্যন্ত জরুরি : খুবি উপ-উপাচার্য
সংবাদ প্রকাশের আগে তথ্য যাচাই অত্যন্ত জরুরি : খুবি উপ-উপাচার্য

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কানাডায় চিটাগাং বিভাগের বনভোজন ও মেজবানী ফেস্ট সম্পন্ন
কানাডায় চিটাগাং বিভাগের বনভোজন ও মেজবানী ফেস্ট সম্পন্ন

৩৮ মিনিট আগে | পরবাস

দক্ষিণ কোরিয়ায় কমছে পুরুষ, সংকুচিত হচ্ছে সামরিক বাহিনী
দক্ষিণ কোরিয়ায় কমছে পুরুষ, সংকুচিত হচ্ছে সামরিক বাহিনী

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে অটোরিকশা চোর চক্রের চার সদস্য গ্রেফতার
রাজধানীতে অটোরিকশা চোর চক্রের চার সদস্য গ্রেফতার

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

কাফরুলে নারী খুন: অভিযুক্ত সাবেক স্বামী গ্রেফতার
কাফরুলে নারী খুন: অভিযুক্ত সাবেক স্বামী গ্রেফতার

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফ্রান্সে পত্রিকার ‘সর্বশেষ’ হকার আলী আকবরকে সম্মাননা দিচ্ছেন ম্যাক্রোঁ
ফ্রান্সে পত্রিকার ‘সর্বশেষ’ হকার আলী আকবরকে সম্মাননা দিচ্ছেন ম্যাক্রোঁ

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেকারত্বেও বাড়ছে অপরাধ
বেকারত্বেও বাড়ছে অপরাধ

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

খুলনার সুপার জুট মিলে অগ্নিকাণ্ড
খুলনার সুপার জুট মিলে অগ্নিকাণ্ড

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৭ বছর পর ফিরে অস্ট্রেলিয়ার ১৭ রানের জয়
১৭ বছর পর ফিরে অস্ট্রেলিয়ার ১৭ রানের জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সব ধর্মে মানবসেবাকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে : ধর্ম উপদেষ্টা
সব ধর্মে মানবসেবাকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে : ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদে সভা
মালয়েশিয়ায় সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদে সভা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক, আমন্ত্রণ জানানো হতে পারে জেলেনস্কিকে
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক, আমন্ত্রণ জানানো হতে পারে জেলেনস্কিকে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘলা থাকবে ঢাকার আকাশ, বাড়বে তাপমাত্রা
মেঘলা থাকবে ঢাকার আকাশ, বাড়বে তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরে যাত্রী-স্বজনদের জন্য নতুন নির্দেশনা
বিমানবন্দরে যাত্রী-স্বজনদের জন্য নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ আগস্ট)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো তুরস্ক
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো তুরস্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসে প্রথম কমিউনিটি শিল্ড জিতলো ক্রিস্টাল প্যালেস
ইতিহাসে প্রথম কমিউনিটি শিল্ড জিতলো ক্রিস্টাল প্যালেস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল জাজিরার ৪ সাংবাদিককে হত্যা করে যা বলল ইসরায়েল
আল জাজিরার ৪ সাংবাদিককে হত্যা করে যা বলল ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৌরবময় সুষ্ঠু নির্বাচন করতে চায় প্রশাসন : মন্ত্রিপরিষদসচিব
গৌরবময় সুষ্ঠু নির্বাচন করতে চায় প্রশাসন : মন্ত্রিপরিষদসচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিরাপত্তা পরিষদে ইসরায়েলের গাজা অভিযানের নিন্দা
নিরাপত্তা পরিষদে ইসরায়েলের গাজা অভিযানের নিন্দা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আল-জাজিরার ৪ সাংবাদিক নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আল-জাজিরার ৪ সাংবাদিক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেজাল দুধের ঘটনা পরিকল্পিত, সংবাদ সম্মেলনে প্রাণের দাবি
ভেজাল দুধের ঘটনা পরিকল্পিত, সংবাদ সম্মেলনে প্রাণের দাবি

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে নিখোঁজের ৯ ঘণ্টা পর পুকুরে মিলল শিশু তামিমের মরদেহ
হবিগঞ্জে নিখোঁজের ৯ ঘণ্টা পর পুকুরে মিলল শিশু তামিমের মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাইলটদের অবসরের বয়স বাড়িয়ে ৬৫ করেছে এয়ার ইন্ডিয়া
পাইলটদের অবসরের বয়স বাড়িয়ে ৬৫ করেছে এয়ার ইন্ডিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সেই আনিসার পরীক্ষার বিষয়ে যে সিদ্ধান্ত নিলো বোর্ড
সেই আনিসার পরীক্ষার বিষয়ে যে সিদ্ধান্ত নিলো বোর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জিরো রিটার্ন’ দাখিল আইনত দণ্ডনীয়
‘জিরো রিটার্ন’ দাখিল আইনত দণ্ডনীয়

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নাটক কম করো পিও’, তিশার উদ্দেশে বললেন শাওন
‘নাটক কম করো পিও’, তিশার উদ্দেশে বললেন শাওন

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাফিক সার্জেন্টকে গালিগালাজ, সাময়িক বরখাস্ত সহকারী কর কমিশনার
ট্রাফিক সার্জেন্টকে গালিগালাজ, সাময়িক বরখাস্ত সহকারী কর কমিশনার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা বোর্ডে নতুন জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮৬ পরীক্ষার্থী, ফেল থেকে পাস ২৯৩
ঢাকা বোর্ডে নতুন জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮৬ পরীক্ষার্থী, ফেল থেকে পাস ২৯৩

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়ানডেতে ফিরেই বিশ্বরেকর্ড গড়লেন শাহিন আফ্রিদি
ওয়ানডেতে ফিরেই বিশ্বরেকর্ড গড়লেন শাহিন আফ্রিদি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাজারে আসছে ১০০ টাকার নতুন নোট
বাজারে আসছে ১০০ টাকার নতুন নোট

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইনশাআল্লাহ অতি শিগগিরই আপনাদের সঙ্গে সরাসরি দেখা হবে: তারেক রহমান
ইনশাআল্লাহ অতি শিগগিরই আপনাদের সঙ্গে সরাসরি দেখা হবে: তারেক রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতিহাস গড়ে এশিয়ান কাপের মূল পর্বে বাংলাদেশের মেয়েরা
ইতিহাস গড়ে এশিয়ান কাপের মূল পর্বে বাংলাদেশের মেয়েরা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউটনের দুই গতিসূত্র ‘ভুল’ দাবি আফসার আলীর
নিউটনের দুই গতিসূত্র ‘ভুল’ দাবি আফসার আলীর

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে প্রেম, দুই বছরে সাড়ে ১২ কোটি টাকা খোয়ালেন বৃদ্ধ!
ফেসবুকে প্রেম, দুই বছরে সাড়ে ১২ কোটি টাকা খোয়ালেন বৃদ্ধ!

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সিন্ধুতে ভারত বাঁধ নির্মাণ করলে মিসাইল মেরে ধসিয়ে দেবে পাকিস্তান: মুনির
সিন্ধুতে ভারত বাঁধ নির্মাণ করলে মিসাইল মেরে ধসিয়ে দেবে পাকিস্তান: মুনির

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পক্ষে জাতীয় পার্টি : রুহুল আমিন হাওলাদার
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পক্ষে জাতীয় পার্টি : রুহুল আমিন হাওলাদার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, ভুল সংশোধনের সুযোগ থাকছে ১২ দিন
খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, ভুল সংশোধনের সুযোগ থাকছে ১২ দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বীরের সঙ্গে থেকেও জয়কে মিস করছেন শাকিব খান
বীরের সঙ্গে থেকেও জয়কে মিস করছেন শাকিব খান

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহারের ঘোষণা
পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহারের ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ৪০ হাজার বডি ক্যামেরা কিনছে সরকার
ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ৪০ হাজার বডি ক্যামেরা কিনছে সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকা ধার করে কিনেছিলেন শাহরুখ, আজ ‘মান্নাত’র দাম ২২ গুণ বেড়েছে
টাকা ধার করে কিনেছিলেন শাহরুখ, আজ ‘মান্নাত’র দাম ২২ গুণ বেড়েছে

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আল জাজিরার ৪ সাংবাদিককে হত্যা করে যা বলল ইসরায়েল
আল জাজিরার ৪ সাংবাদিককে হত্যা করে যা বলল ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুত ‘ইলেকশন অ্যাপ’ চালুর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
দ্রুত ‘ইলেকশন অ্যাপ’ চালুর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অন অ্যারাইভাল ভিসা’ নিয়ে সুখবর দিলো কুয়েত
‘অন অ্যারাইভাল ভিসা’ নিয়ে সুখবর দিলো কুয়েত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের সু-২৭ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত
ইউক্রেনের সু-২৭ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে দুর্ধর্ষ 'ধাক্কামারা' চক্রের দুই নারী সদস্য আটক
রাজধানীতে দুর্ধর্ষ 'ধাক্কামারা' চক্রের দুই নারী সদস্য আটক

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির ব্যানারের নিচে বসে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান, যুবক গ্রেপ্তার
বিএনপির ব্যানারের নিচে বসে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান, যুবক গ্রেপ্তার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রীর গাঁজা কাণ্ডে ইউনাইটেড এয়ারলাইনসের ফ্লাইট বিলম্বিত
যাত্রীর গাঁজা কাণ্ডে ইউনাইটেড এয়ারলাইনসের ফ্লাইট বিলম্বিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসির প্রাথমিক যাচাই-বাছাইয়ে এনসিপিসহ ১৬টি দল উত্তীর্ণ, বাড়তে পারে সংখ্যা
ইসির প্রাথমিক যাচাই-বাছাইয়ে এনসিপিসহ ১৬টি দল উত্তীর্ণ, বাড়তে পারে সংখ্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তালিকা থেকে মৃত ভোটার বাদ যাচ্ছে ২১ লাখ ৩২ হাজার ৫৯০
তালিকা থেকে মৃত ভোটার বাদ যাচ্ছে ২১ লাখ ৩২ হাজার ৫৯০

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এআই টুলের অপব্যবহার বন্ধের তাগিদ মেহজাবিনের
এআই টুলের অপব্যবহার বন্ধের তাগিদ মেহজাবিনের

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইনশৃঙ্খলা রক্ষা নয়, অপরাধে নীরব দর্শক সরকার : মামুনুল হক
আইনশৃঙ্খলা রক্ষা নয়, অপরাধে নীরব দর্শক সরকার : মামুনুল হক

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী ৯ জন জামায়াতে নতুন মুখ
বিএনপির প্রার্থী ৯ জন জামায়াতে নতুন মুখ

নগর জীবন

আজমের প্রশ্রয়ে তমা ম্যাক্সের রেল রাজত্ব
আজমের প্রশ্রয়ে তমা ম্যাক্সের রেল রাজত্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে ব্যাপক বিক্ষোভ ও গ্রেপ্তার
লন্ডনে ব্যাপক বিক্ষোভ ও গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

আসল-নকল চেনা দায়
আসল-নকল চেনা দায়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঘেডি বিডির অর্থনীতি! এবিডি সমান ওবিডি!
ঘেডি বিডির অর্থনীতি! এবিডি সমান ওবিডি!

সম্পাদকীয়

সংকটেই আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, বলল সিপিডি
সংকটেই আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, বলল সিপিডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনামুল করিম সীমাহীন দুর্নীতির বরপুত্র
এনামুল করিম সীমাহীন দুর্নীতির বরপুত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিএনপি ও জামায়াত
প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিএনপি ও জামায়াত

নগর জীবন

শাকিব সময় কাটাচ্ছেন বুবলী-বীরের সঙ্গে
শাকিব সময় কাটাচ্ছেন বুবলী-বীরের সঙ্গে

শোবিজ

বর্তমান পরিস্থিতিতে বিনিয়োগের প্রত্যাশা কাল্পনিক
বর্তমান পরিস্থিতিতে বিনিয়োগের প্রত্যাশা কাল্পনিক

প্রথম পৃষ্ঠা

শালবনে নজর কাড়ছে পলাশি লতা
শালবনে নজর কাড়ছে পলাশি লতা

পেছনের পৃষ্ঠা

তটিনীর প্রিয় মানুষ
তটিনীর প্রিয় মানুষ

শোবিজ

পাঁচ বছর নষ্ট এমআরআই মেশিন
পাঁচ বছর নষ্ট এমআরআই মেশিন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রোটিয়াদের হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন যুবারা
প্রোটিয়াদের হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন যুবারা

মাঠে ময়দানে

শিগগিরই সরাসরি দেখা হবে : তারেক রহমান
শিগগিরই সরাসরি দেখা হবে : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে
দ্রুত নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ লিগে অন্যরকম আবাহনী
চ্যালেঞ্জ লিগে অন্যরকম আবাহনী

মাঠে ময়দানে

এবার ইতিহাস গড়ল ছোটরা
এবার ইতিহাস গড়ল ছোটরা

মাঠে ময়দানে

বিয়ের দিনক্ষণ ঠিক করতে গিয়ে গণপিটুনিতে নিহত
বিয়ের দিনক্ষণ ঠিক করতে গিয়ে গণপিটুনিতে নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টাদের সততার ওপর পূর্ণ আস্থা রয়েছে
উপদেষ্টাদের সততার ওপর পূর্ণ আস্থা রয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাস্থ্য উপদেষ্টাকে হুঁশিয়ারি
স্বাস্থ্য উপদেষ্টাকে হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ অস্থিতিশীল করতে ভয়াবহ পরিকল্পনা
দেশ অস্থিতিশীল করতে ভয়াবহ পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন প্রয়োগকারী সংস্থার ভূমিকা বিশ্লেষণ করতে পারবে তদন্ত কমিশন
আইন প্রয়োগকারী সংস্থার ভূমিকা বিশ্লেষণ করতে পারবে তদন্ত কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

৩৬ দিনের আন্দোলনে ফ্যাসিবাদ পতন হয়নি
৩৬ দিনের আন্দোলনে ফ্যাসিবাদ পতন হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগ হতে হবে শক্তিশালী স্বাধীন
বিচার বিভাগ হতে হবে শক্তিশালী স্বাধীন

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচ সমঝোতার সম্ভাবনা
মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচ সমঝোতার সম্ভাবনা

প্রথম পৃষ্ঠা

পানিভর্তি বালতিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিভর্তি বালতিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেভিড ঝড়ে অসিদের রেকর্ড জয়
ডেভিড ঝড়ে অসিদের রেকর্ড জয়

মাঠে ময়দানে

কাতারের দোহায় বসুন্ধরা কিংস
কাতারের দোহায় বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে