শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ অক্টোবর, ২০২৫

নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতি

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতি

বাংলাদেশের রাজনীতিতে এ মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কতটা প্রাসঙ্গিক? ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর প্রায় এক বছর আওয়ামী লীগের নামনিশানা ছিল না। কোথাও জয় বাংলা স্লোগান শোনা যায়নি। তখন আওয়ামী লীগ নামে কোনো দলই ছিল না। বাকশালের মধ্যে আগেই আওয়ামী লীগ হারিয়ে গিয়েছিল। পট পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে বাকশালের মৃত্যু ঘটেছিল নীরবে। ও নিয়ে আর কেউ উচ্চবাচ্য করেনি। দেশের প্রথম পার্লামেন্ট জীবিত ছিল। আবদুল মালেক উকিল স্পিকার ছিলেন। কিন্তু আওয়ামী লীগের নাম ছিল অনুচ্চারিত। বড় মাপের নেতাদের ঠিকানা হয়েছিল লাল দালান। এমপিদের বেশির ভাগই ছিলেন বহাল তবিয়তে। মার্শাল ল জারি হওয়ার আগপর্যন্ত কোনো দলই নিষিদ্ধ হয়নি। সেসব দলের মধ্যে এমন অনেক দল ছিল যারা ছিল শেখ মুজিব ও আওয়ামী লীগের জানের দুশমন। তাদের সাংগঠনিক ভিত্তিও দুর্বল ছিল না। তা সত্ত্বেও আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ ও যুবলীগের সাধারণ কর্মীরা- ঘরবাড়ি ছেড়ে পালায়নি। আবার এমন কোনো অ্যাক্টিভিটিও তাদের ছিল না, যা রাজনৈতিক সমাজে উদ্বেগ তৈরি করতে পারে।

এদিক থেকে দেখলে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা পালিয়ে ইন্ডিয়া চলে যাওয়ার পর আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গসংগঠনগুলো বহু গুণে বেশি বিপর্যয়ের মধ্যে পড়ে। গ্রামের ওয়ার্ড লেভেলের খুচরা নেতাটিও নিজের এলাকায় থাকার সাহস করেননি। অনেকের বাড়িঘর ভাঙচুর হয়েছে। ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ। দল হিসেবে আওয়ামী লীগ অবৈধ ঘোষিত না হলেও তার কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ। দলটির ইলেকশনে আসারও কোনো সুযোগ নেই। এমতাবস্থায় বাংলাদেশের হালফিল রাজনীতিতে দলটি একেবারে অনুল্লেখ্য হয়ে যেতে পারত। কিন্তু কার্যক্ষেত্রে সেটা হয়েছে কি? সরল সত্য হলো, হয়নি। কেন হয়নি? আওয়ামী লীগ ঘন ঘন ঝটিকা মিছিল করছে; এই কারণে? তা বোধ হয় নয়। দেশ ও বিদেশে থাকা আওয়ামী লীগের সমর্থকরা ফেসবুকে খুব অ্যাকটিভ- সেটাও কিন্তু বড় কোনো কারণ নয়। গণতান্ত্রিক বিশ্ব কোনো দল নিষিদ্ধ করার পক্ষপাতী নয়। বেশ কয়েকটি মানবাধিকার সংস্থা এ বিষয়ে সরকারের কাছে চিঠি দিয়েছে। এটাকে কেউ কেউ আন্তর্জাতিক চাপ বলছেন। রাজনীতিতে এসবের কিছু না কিছু ইম্পপেক্ট তো আছেই। কিন্তু এই পন্থায় দলটি চলমান রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে সহসা স্বরূপে ফিরে আসবে, আওয়ামী লীগের কোনো ডাইহার্ড সমর্থকও এমনটি বিশ্বাস করেন বলে মনে হয় না।

নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতিএ হলো বাস্তবতার একটা দিক। আরেকটা দিক হচ্ছে, বর্তমান রাজনৈতিক সমাজের কোনো কোনো মহলের চিন্তা কিংবা দুশ্চিন্তার হয়ে রয়েছে আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসিত করার চক্রান্ত হচ্ছে, এ ধরনের নালিশ হরদম উচ্চারিত হচ্ছে। এ নিয়ে পারস্পরিক দোষারোপও কম হচ্ছে না। এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে এগিয়ে এনসিপি। নবীন দলটি পতিত আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসন করতে চায় বলে কিছু দিন আগে পর্যন্ত বিএনপিকে দোষারোপ করেছে। এখন এনসিপি একই অভিযোগের আঙুল তুলছে জামায়াতে ইসলামীর দিকে। জেনারেল ইলেকশন সামনে রেখে আওয়ামী লীগ ইস্যু নতুন ডাইমেনশন পেয়েছে।

উল্লেখ্য বিএনপির একটা ভোটব্যাংক রয়েছে। এরা যে কোনো পরিস্থিতিতে ধানের শীষে ভোট দেয়। আওয়ামী লীগেরও একটা ভোটব্যাংক রয়েছে। সংখ্যার হিসাবে উনিশ-বিশ। জামায়াতে ইসলামীরও ভোটব্যাংক আছে। তুলনায় ছোট। কিন্তু আগের যে কোনো সময়ের তুলনায় জামায়াতের ভোট অনেকটাই বেড়েছে বলে পর্যবেক্ষক মহলের ধারণা। সাংগঠনিকভাবে দলটি বেশ এগিয়েছে। আওয়ামী লীগ যখন ইলেকশনে নেই তখন নৌকার বাঁধা ভোটগুলো কোন দিকে যাবে? এই ভোটব্যাংকের দিকে নজর বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী উভয়ের। আওয়ামী লীগের তৃণমূলের ভোট টানতে জামায়াতে ইসলামীর কৌশল এনসিপিকে দৃশ্যত চিন্তায় ফেলেছে। তরুণদের এই দলের নেত্রী সামান্তা শারমিনের বক্তব্য থেকে সেরকম ধারণাই পাওয়া যায়। সম্প্রতি বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এই নেত্রী বলেন, জামায়াতে ইসলামী ক্ষমতায় গেলে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার পথ তৈরি হবে।

এ ব্যাপারে তিনি দুই ধরনের কথা বলেছেন। এমন দুটি তত্ত্ব তিনি দিয়েছেন যা পরস্পরবিরোধী। তিনি বলেছেন, আওয়ামী লীগ ও জামায়াতে ইসলামীর রাষ্ট্রকল্প অভিন্ন। জামায়াতে ইসলামী আওয়ামী লীগের লোকদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে বলছে, আমরা ক্ষমতায় গেলে আপনাদের কোনো ভয় নেই। অর্থাৎ আওয়ামী লীগের নীরব ভোটারদের টেনে নির্বাচনি বৈতরণি পার হওয়ার কৌশল করছে। আশঙ্কার এটা হলো এক নম্বর কারণ।

আওয়ামী লীগও নাকি চায় জামায়াতে ইসলামী ক্ষমতায় যাক। জামায়াত সরকার গঠন করলে অপপ্রচার চালাতে আওয়ামী লীগের সুবিধা হবে। আন্তর্জাতিক সমাজকে তখন তারা বলবে, বাংলাদেশে ইসলামি মৌলবাদ কায়েম হয়েছে। তখন আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসিত করতে আন্তর্জাতিক চাপ বাড়বে। এগুলো কষ্ট-কল্পনা। কিছুটা কৌতুকপ্রদও বটে। আওয়ামী লীগ ও জামায়াতে ইসলামীর রাষ্ট্রকল্প একই রকম- এ ধরনের বক্তব্য রাজনীতির বাজারে সেল করা কঠিন। আসলে এনসিপির পক্ষ থেকে জামায়াত সম্পর্কে এ ধরনের বক্তব্য দেওয়ার অন্য কোনো তাৎপর্য থাকা বিচিত্র নয়। হয়তো রয়েছে এ দুটি দলের মধ্যে গভীরতর সম্পর্কের রসায়ন। সে প্রসঙ্গেও আমরা কথা বলব।

তার আগে বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর ইলেকশন স্ট্র্যাটেজি নিয়ে দুয়েকটি কথা বলা প্রয়োজন মনে করি। জাতীয় ঐকমত্য ও জুলাই সনদ প্রশ্নে পূর্বাপর বিএনপি পালন করেছে সংযমী ও সাবধানি ভূমিকা। দলটি কোনো হঠকারিতাকে প্রশ্রয় দেয়নি। নির্বাচিত সরকার ছাড়াই খোলনলচে পাল্টে দেওয়ার চেষ্টাও রুখে দিয়েছে বিএনপি। মুক্তিযুদ্ধের গৌরব ও মর্যাদার প্রশ্নেও বিএনপি আপসহীন থেকেছে। জামায়াতে ইসলামী, এনসিপি ও মিত্র দলগুলো আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবিতে সোচ্চার। পক্ষান্তরে বিএনপি নির্বাহী আদেশে কোনো রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করার পক্ষপাতী ছিল না। আদালত কোনো দলকে দোষী সাব্যস্ত করে নিষিদ্ধ করলে সে ভিন্ন কথা। এই পরিস্থিতিতে আওয়ামী ঘরানার ভোট বিএনপির বাক্সে পড়া উচিত। কিন্তু সবকিছুর আগে তারা চাইবেন নিজের ও তার পরিবারের নিরাপত্তা। আওয়ামী লীগের দুর্বলতা আছে- এমন ভোটারদের মনে একটা ইনসিকিউরিটি ফিলিংস কাজ করা বিচিত্র নয়। ৫ আগস্টের পর এই শ্রেণিটির অনেকে, অনেক পরিবার পাড়া-মহল্লার চাঁদাবাজ ও ধান্দাবাজদের হয়রানির শিকার হয়েছে। কেউ কেউ শিকার হয়েছেন চাঁদাবাজির। গ্রামের ব্যবসাকেন্দ্রগুলো থেকে আওয়ামী লীগের গ্রাসরুট ব্যবসায়ীদের তাড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল, যদিও তারা কখনো আওয়ামী লীগের অ্যাক্টিভিস্ট ছিলেন না। আমি এমন দুয়েকটি গ্রামের খবর জানি যেখানে অতীতে আওয়ামী লীগকে সমর্থন করেছেন বলে টিসিবির ফ্যামিলি কার্ডও কেড়ে নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। এই পরিস্থিতিতে প্রান্তিক আওয়ামী সমর্থকদের জন্য এ সময়ে নিরাপত্তা ইস্যুটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যারা এই খারাপ কাজগুলো করেছে গ্রামে তাদের রাজনৈতিক দলীয় পরিচয় রয়েছে। এরা এতটাই প্রান্তিক বাঁশের কঞ্চি, এদের বিরুদ্ধে কোনো দল চাইলেও সাংগঠনিক ব্যবস্থা নিতে পারে না। ন্যাড়ার মাথার চুলের ঝুঁটি ধরা যায় না। তবে ইউনিয়ন ও উপজেলা পর্যায়ের নেতারা চাইলে পল্লি প্রান্তের দুষ্ট সমর্থকদের নিষ্ক্রিয় করে দিতে পারেন।

নিজেদের ইনসিকিউরড ভাবছেন- এমন ভোটারের সংখ্যা নেহাত কম নয়। প্রতিটি সংসদীয় এলাকায় তারা আছেন উল্লেখযোগ্য সংখ্যায়। ফেব্রুয়ারির সাধারণ নির্বাচনে নির্ভয়ে ভোট দেওয়ার পরিবেশ তৈরি হলে এই শ্রেণিটিও কেন্দ্রে যাবে। তারা সেই প্রার্থীকেই ভোট দেবেন, যে প্রার্থী নির্বাচিত হলে তাদের ব্যবসাবাণিজ্য করতে অসুবিধা হবে না। আর যাদের তারা ভয় পান, তাদের সমর্থিত প্রার্থীকে, আর যা-ই হোক ভোট দেবেন না। সামান্তা শারমিন যেমনটা বলেছেন, জামায়াতে ইসলামী যদি সত্যিই সেরকম কৌশল করে থাকে, তাহলে ভোটের কারবারে দলটি লাভবান হবে। পক্ষান্তরে যারা নির্বিবাদী আওয়ামী লীগের ভোটের প্রয়োজন নেই মনে করবে তাদের ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা। সেই ক্ষতির পারদ কোন মাত্রা স্পর্শ করবে, তা বোঝা যাবে ভোটের ফল বেরোলে।

অবাধ, নিরপেক্ষ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন হলে রাজনীতিও হতে হবে অন্তর্ভুক্তিমূলক। গণতন্ত্রের এই জমিন থেকে তারাই ভালো ফসল মাড়াতে পারবে, যারা অন্তর্ভুক্তিমূলক রাজনীতির ব্যাকরণ জেনে ঠিক জায়গায় ঠিক সময়ে তা প্রয়োগ করতে পারবে। এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় ও দায়িত্বশীল দল হিসেবে বিএনপিকেও সতর্ক হতে হবে।

বলছিলাম এনসিপি ও জামায়াতের সম্পর্কের রসায়নের কথা। সাম্প্রতিককালে দল দুটোর মধ্যে একটা মিঠেকড়া ঝগড়া হচ্ছে। পিতার ভূমিকায় সন্তানকে নসিহত করা হচ্ছে। জামায়াতকে আওয়ামী লীগের আত্মীয় বলা হচ্ছে। এতে দুটো লাভ; শত্রুতার অভিনয়টাও হলো আবার আওয়ামী ঘরানার কাছে দাঁড়িপাল্লার ক্যাম্পেইনও হয়ে গেল। তথ্যাভিজ্ঞ মহলের অনেকে মনে করেন, এনসিপির সঙ্গে জামায়াতের সম্পর্ক আদর্শগত। জুলাই ঘোষণার পর জামায়াতে ইসলামী বলেছিল এই ঘোষণায় ৪৭-এর প্রসঙ্গ অনুপস্থিত। এটা ঘোষণার অসম্পূর্ণতা। ঠিক একই কথা বলেছিল এনসিপিও। এমনই আরও অনেক বিষয় সামনে আনা যাবে যাতে নবীন ও প্রাচীন দল দুটোর সম্পর্ক সূত্র পাঠ করা সহজ হবে।

                লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
পোশাক খাতে অস্থিরতা
পোশাক খাতে অস্থিরতা
চাপে নতি স্বীকার নয়
চাপে নতি স্বীকার নয়
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
নির্বাচনি দায়িত্ব
নির্বাচনি দায়িত্ব
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
গাজর
গাজর
সর্বশেষ খবর
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ জলবায়ু সংকটকে অর্থনৈতিক সুযোগে রূপ দিতে পারে : ডেনিশ রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশ জলবায়ু সংকটকে অর্থনৈতিক সুযোগে রূপ দিতে পারে : ডেনিশ রাষ্ট্রদূত

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমামকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর
টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমামকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সিলেটে দুইদিন বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে দুইদিন বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শপথ নিলেন চাকসুর বিজয়ীরা
শপথ নিলেন চাকসুর বিজয়ীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফের বেড়েছে বিশ্ববাজারে সোনার দাম
ফের বেড়েছে বিশ্ববাজারে সোনার দাম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ী সংস্কারে মিলল শতবর্ষের লোহার কড়াই, স্থানীয়দের কৌতূহল
রাজবাড়ী সংস্কারে মিলল শতবর্ষের লোহার কড়াই, স্থানীয়দের কৌতূহল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলামোটরে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার চাকরিপ্রত্যাশীদের সড়ক অবরোধ
বাংলামোটরে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার চাকরিপ্রত্যাশীদের সড়ক অবরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাবির নিয়োগে অনিয়ম, সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে অনশন
রাবির নিয়োগে অনিয়ম, সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে অনশন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরির প্রলোভনে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিতেন এই শিক্ষক
চাকরির প্রলোভনে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিতেন এই শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অগ্নিনিরাপত্তা পরিদর্শন সপ্তাহ পালনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
অগ্নিনিরাপত্তা পরিদর্শন সপ্তাহ পালনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিখোঁজ অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার, চাওয়া হয়েছিল মুক্তিপণ
নিখোঁজ অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার, চাওয়া হয়েছিল মুক্তিপণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল
এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩
মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘১৭ বছর মারধর ও ১৫ মামলা খেয়েছি, তবুও দল ছাড়িনি’
‘১৭ বছর মারধর ও ১৫ মামলা খেয়েছি, তবুও দল ছাড়িনি’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উষ্ণায়নে বিপাকে ক্রিল, হুমকিতে সমুদ্রের খাদ্যচক্র
উষ্ণায়নে বিপাকে ক্রিল, হুমকিতে সমুদ্রের খাদ্যচক্র

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দেশের দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসার বাংলাদেশ পর্ব বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দিলেন বেসিস প্রশাসক
নাসার বাংলাদেশ পর্ব বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দিলেন বেসিস প্রশাসক

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আখাউড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু
আখাউড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সরাইলে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, স্বামী ও শ্বশুর পলাতক
সরাইলে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, স্বামী ও শ্বশুর পলাতক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে কার্বাইড বন্দুকের বিস্ফোরণে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু
ভারতে কার্বাইড বন্দুকের বিস্ফোরণে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ
১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীনবরণ
সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীনবরণ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বালিয়াকান্দিতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন
বালিয়াকান্দিতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি
রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?
ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ
চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস
করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?
ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?
দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি
কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ
ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী
আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর
হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর
প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক
ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’
‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি
ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী
নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস
ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফজরের নামাজ মসজিদে আদায় করার ফজিলত
ফজরের নামাজ মসজিদে আদায় করার ফজিলত

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র
পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা
বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা

নগর জীবন

সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’
সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক
ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক

শোবিজ

বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল
বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল

নগর জীবন

লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন
লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল
মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর
স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

নগর জীবন

১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি
১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি

শোবিজ

রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সিরিজ জয়
বাংলাদেশের সিরিজ জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কাবাডিতে এলো দুই পদক
কাবাডিতে এলো দুই পদক

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার
একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক
গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক

দেশগ্রাম

ফেবারিটদের জয়ের রাত
ফেবারিটদের জয়ের রাত

মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি
বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি

দেশগ্রাম

একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস
কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে

শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই
শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ রেকর্ডে শেষ হলো জাতীয় সাঁতার
২০ রেকর্ডে শেষ হলো জাতীয় সাঁতার

মাঠে ময়দানে

হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা
হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম

প্রথম পৃষ্ঠা

১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি
১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি

পেছনের পৃষ্ঠা

থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ
থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ

নগর জীবন

বিচার কাজ শেষ আসছে রায়
বিচার কাজ শেষ আসছে রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি

প্রথম পৃষ্ঠা