শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০১:০১, বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২৫

নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের

১৯৭০ থেকে শুরু করে ২০২৪ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের সব নির্বাচনেই প্রতিবেশী ভারতের কমবেশি প্রভাব ছিল। আগামী নির্বাচনেও অশুভ প্রভাব থাকার শঙ্কা উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না। দাদা চুপচাপ বসে থাকবেন, এটা ভাবার কোনো কারণ নেই। ’৭০-এর নির্বাচনে ভারতীয় ব্যাপক প্রভাবের কারণেই নৌকার জয় হয়েছিল এবং যার ফলে ভেঙে যায় পাকিস্তান। পাকিস্তান ভেঙে জন্ম হয় বাংলাদেশের। কিন্তু বিজয় উল্লাস করে ভারত। পূর্ব পাকিস্তানের সাড়ে ৭ কোটি মানুষের শতকরা ৯৯ শতাংশ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে যুদ্ধ করেছে দেশের স্বাধীনতার জন্য। অন্যদিকে স্বাধীনতাকামী মানুষকে ভারত সহযোগিতা করেছে পাকিস্তান ভাঙার কৌশল হিসেবে। ভারতের সহযোগিতায় পাকিস্তান ভেঙে বাংলাদেশের জন্মের পর প্রতিবেশীর প্রভাবমুক্ত হওয়া আমাদের জন্য কষ্টকর হয়। তার পরও প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ও বেগম খালেদা জিয়া চেষ্টা করেছেন দেশকে ভারতীয় চাপমুক্ত রাখতে। তাঁরা কোনো কোনো ইস্যুতে সফল হলেও সব ক্ষেত্রে সফল হয়েছেন এমন বলা যাবে না। প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ও বেগম খালেদা জিয়া অনেক ক্ষেত্রে ভারতীয়দের জন্য অস্বস্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন। সে কারণে একজন হয়েছেন নিহত, অন্যজনকে দীর্ঘ কারাবরণসহ নানান যন্ত্রণা ভোগ করতে হয়েছে। ইতিহাসের ভিতর-বাইরের হিসাবনিকাশে দেখা যায় ২০০১, ২০০৮ ও ২০২৪ সালের নির্বাচন ছিল পুরোপুরি ভারতীয় ডিজাইনে। ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’-এর জরিপ অনুযায়ী, ২০২৪-এর নির্বাচনে বিএনপি অংশগ্রহণ করলে বিপুল ভোটে জয়লাভ করত। তখন বিএনপিকে নির্বাচন থেকে দূরে রাখার ইঞ্জিনিয়ারিং করা হয়। আগামী নির্বাচনের ইঞ্জিনিয়ারিং ডিজাইনও প্রতিবেশী ইতোমধ্যে করে ফেলেছে। দেশীয় প্রকাশ্য ও গুপ্ত সঙ্গীদের নিয়ে প্রতিবেশীর এ ইঞ্জিনিয়ারিং ডিজাইন হলো, যেভাবেই হোক বিএনপি ঠেকানো। জাতীয়তাবাদী আদর্শের সমর্থকরা বিষয়টি ইতোমধ্যে অনুধাবন করতে পেরেছেন; কিন্তু বিএনপির নেতা-কর্মীরা সেটা বুঝতে পারছেন বলে তাদের আচার-আচরণে এখনো স্পষ্ট হচ্ছে না।

২০০৮ সালের নির্বাচনে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া অংশগ্রহণে আগ্রহী ছিলেন না। কিন্তু শুভাকাক্সক্ষী ও তথাকথিত সমমনা মিত্রের চাপে তিনি বাধ্য হয়েছিলেন। তিনি জানতেন নির্বাচনে অংশগ্রহণ করলে বিএনপিকে ৩০ আসন দেওয়া হবে। তার পরও মন্‌জুরুল ইসলামমিত্রকে খুশি করতে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন। এর পর থেকে ২০২৪-এর ৭ জানুয়ারি পর্যন্ত ভারতীয় ইঞ্জিনিয়ারিংয়েই এ দেশে নির্বাচন হয়েছে। ২০১৪ সালের নির্বাচনের আগে ‘র’ দেশের প্রতিটি আসন ধরে ধরে জরিপ চালায় এবং একটি তথ্যবহুল ডেটাবেস তৈরি করে। এতে গুরুত্বসহকারে ২০০১ ও ২০০৮ সালের নির্বাচন পরিস্থিতি, জনমতসহ যাবতীয় তথ্য-উপাত্ত মূল্যায়ন করা হয়। জরিপে আগের দুই নির্বাচন কেমন ছিল তার ওপর ভিত্তি করেই ২০১৪ সালের নির্বাচনে বিএনপিকে মাইনাস করার জন্য ষড়যন্ত্রের সবরকম জাল বোনা হয়। ওই জরিপে দেখা যায়, বিএনপি যদি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে তাহলে এককভাবে ১৬০টি আসন পায়। আর জোটবদ্ধভাবে পায় ১৮৪ আসন। এ জরিপের পর আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও সরকারপ্রধান শেখ হাসিনা এবং ভারতীয় হাইকমিশন ও তাদের সাউথ ব্লকের মাথা খারাপ হওয়ার মতো অবস্থা হয়। এরপর শুরু হয় নতুন খেলা। বিএনপি যেন নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করে সেজন্য কয়েক ধাপে বিস্তারিত একটি ইঞ্জিনিয়ারিং ডিজাইন তৈরি করা হয়। কয়েকজন গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব, কিছু অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা, বিএনপি ও সমমনা জোটের কিছু নেতাকে নিয়ে একটি প্রোপাগান্ডা সেল গঠন করা হয়। এ সেলের সদস্যরা নামে-বেনামে বিভিন্ন পত্রিকায় বিএনপির শুভাকাক্সক্ষী সেজে লেখালেখি শুরু করেন। তাদের লেখার মূল বিষয় ছিল, বিএনপি নির্বাচনে গেলে ভুল করবে। বেগম জিয়ার আপসহীন ইমেজ ক্ষুণ্ন হবে। বিএনপি অংশ নিলে আওয়ামী লীগ নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে সরকার গঠন করলে ওই সরকার বৈধতা পাবে। আর অংশ না নিলে পরবর্তী ছয় মাসের মধ্যে নতুন সরকারের পতন ঘটবে। অন্যদিকে বিএনপির কিছু নেতাকে একত্র করে পুনর্গঠন করা হয় ব্যারিস্টার নাজমুল হুদার ‘তৃণমূল বিএনপি’। টেলিভিশন টকশো ও পত্রপত্রিকায় লেখালেখিতে তখন বিএনপির শুভাকাক্সক্ষীর সংখ্যা অনেক বেড়ে যায়। এর ফলে বেগম খালেদা জিয়া, তারেক রহমান ও বিএনপি নেতাদের ওপর প্রচণ্ড রকম চাপ সৃষ্টি হয়। সে চাপে বিএনপির ওপর কেমন প্রভাব পড়ছে, সে রিপোর্ট প্রায় প্রতিদিনই ‘র’-এর নেপাল অফিসে পাঠানো হতো। নেপাল থেকে সেই রিপোর্ট যেত নয়াদিল্লির সাউথ ব্লকে। বাংলাদেশের একটি গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তা ক্যাপ্টেন রক্তিম (ছদ্মনাম) ‘র’ এবং এ প্রক্রিয়ার সঙ্গে দেশীয় যারা জড়িত ছিলেন তাদের সমন্বয় করতেন। এ কাজের জন্য মোটা অঙ্কের বাজেট ছিল। তখন এ সিন্ডিকেটের সদস্যরা যে যেভাবে পেরেছেন টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। ওই সিন্ডিকেট নির্বাচনের আগে অনেক সেমিনারও করে। সেমিনারে সবার বক্তব্যই ছিল বিএনপির শুভাকাক্সক্ষী হিসেবে। আর এসব কাজের লিয়াজোঁ সভাগুলো হতো গুলশানের ওয়েস্টিন হোটেলে। শেষ পর্যন্ত এ ফাঁদে পা দিয়ে বিএনপি নির্বাচন না করার ঘোষণা দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ওই চক্র বিজয় উল্লাস করে। পরবর্তীতে ভারতের সাউথ ব্লক ও শেখ হাসিনা এ সিন্ডিকেটের সবাইকে নানাভাবে পুরস্কৃত করেছেন। ওই চক্রের একজন গার্মেন্ট ব্যবসায়ী অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা ইতোমধ্যে মৃত্যুবরণ করেছেন। কয়েকজন এখন জেলখানায় এবং অন্যরা বিদেশে পালিয়ে গেছেন।

বিএনপির বিরুদ্ধে এবারের ষড়যন্ত্র একটু ভিন্ন কৌশলে হচ্ছে। এবারের টার্গেটও বিএনপিকে মাইনাস করা। এর জন্য কৌশল হলো বিএনপির ভোট কয়েক ভাগে ভাগ করা। গতবারের কৌশল ছিল নির্বাচন থেকে বিএনপিকে দূরে রাখা। আর এবারের কৌশল নির্বাচনে পরাজিত করা। জানা গেছে, এবারের ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে বিএনপির বেশ কিছু নেতা-কর্মীকেই ব্যবহার করা হবে। এর জন্য ১০০ আসন চিহ্নিত করার কাজ চলছে। এসব আসনে বিএনপির মনোনয়নবঞ্চিত একাধিক ব্যক্তিকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে দাঁড় করানো হবে। যেসব আসনে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের প্রভাব রয়েছে, সেসব আসনে তাদের মধ্য থেকেও প্রার্থী দেওয়া হবে। ১০০ আসনে বিএনপির ভোট যদি তিন ভাগে ভাগ করা যায় তা হলেই তাদের ইঞ্জিনিয়ারিং সফল হবে। এ প্রক্রিয়ায় একটি বিশেষ দলের সঙ্গে হাত মিলিয়েছে প্রতিবেশী। এবার সংবাদপত্র বা টেলিভিশন টকশোকে অপপ্রচারের মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করা হবে না। দেশবিদেশ থেকে নামে-বেনামে নানান সমাজমাধ্যমে বিএনপির বিরুদ্ধে ব্যাপক প্রোপাগান্ডা করা হবে। আসনভিত্তিক বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থীদের নিয়ে অপপ্রচারের বিভিন্ন কনটেন্ট ইতোমধ্যে তৈরির কাজ চলছে। শুধু একটি দলের সঙ্গে নয়, পশ্চিমা বেশ কিছু দেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গেও প্রতিবেশীর গোয়েন্দা সংস্থা যোগাযোগ রাখছে। যেটা তারা করেছিল ওয়ান-ইলেভেন ও ২০০৮-এর নির্বাচন কেন্দ্র করে। এ ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে ইতোমধ্যে বেশ কয়েকটি জরিপ হয়েছে। বিএনপির ভোট ভাগ করতে পারলে তাদের ইঞ্জিনিয়ারিং সফলতা লাভ করবে বলে তারা মনে করছে।

বিএনপি মাইনাসের বিকল্প ইঞ্জিনিয়ারিং ডিজাইনও প্রতিবেশী এবং তার গুপ্ত বন্ধুদের করা আছে। সেটা হলো নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র। বর্তমান সরকারের ভিতরে নানান জটিলতা সৃষ্টি এবং রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বিভেদ চাঙা করে নির্বাচন পেছানোর বিকল্প ফর্মুলাও আছে তাদের হাতে। সেই ফর্মুলার ইঙ্গিতই দিয়েছেন সাবেক সেনাপ্রধান অবসরপ্রাপ্ত জেনারেল ইকবাল করিম ভূইয়া। তিনি তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া স্ট্যাটাসে আগামীতে কী হবে সে সম্পর্কে বলেছেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার আরও এক-দুই বছর থাকবে। তারপর নির্বাচনে বিএনপির ক্ষমতায় আরোহণের সম্ভাবনা। বিএনপি পুরো মেয়াদ শেষ করতে পারবে কি না তা নির্ভর করবে কিছুটা ভারতের কৌশলগত অবস্থানের ওপর এবং কিছুটা আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তন ও শক্তি সঞ্চয়ের ওপর। যদি বিএনপি তার বিরুদ্ধে পরিচালিত পরিকল্পিত সহিংসতাবিরোধী আন্দোলন দমনে ব্যর্থ হয়, তবে ওয়ান-ইলেভেনের পুনরাবৃত্তি ঘটবে। অদক্ষতা/আইনশৃঙ্খলার অবনতির কারণে অথবা ছাত্র চাপের মুখে সংস্কার-মিশনে হাত দিলে নির্বাচন না হয়ে অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় থাকবে। তখন দুর্বল মন্ত্রীরা বদলাবে এবং ড. ইউনূসকে প্রেসিডেন্ট করে ঐকমত্যের জাতীয় সরকার গঠিত হবে। সংবিধান বদলের ক্ষীণ গুঞ্জন উচ্চকিত হলেও আগামী পাঁচ বছর যাবে গণপরিষদের নির্বাচন, সংবিধান প্রণয়ন ও গণভোটে। যা-ই ঘটুক, এ পাঁচটি বছর দেশবাসীকে বাস করতে হবে বিভ্রান্তি, অস্থিরতা, প্রতিবাদ, আন্দোলন, হরতাল-অবরোধ, সহিংসতার ভিতর দিয়ে। পঙ্গু অর্থনীতি দরিদ্রদের আরও বিপদে ফেলবে এবং সামাজিক-অর্থনৈতিক সূচকে বাংলাদেশ ক্রমাগত পেছাতে থাকবে।’ তার বক্তব্যে একমাত্র বিএনপির ক্ষমতায় আসার সম্ভাবনার কথা বলা হয়েছে। আর অন্য সব বিষয় সম্পর্কে বক্তব্যে মনে হচ্ছে, তিনি যা বলছেন তা নিশ্চিত হবে। এমন আত্মবিশ্বাসী বক্তব্যকে সাদা চোখে মূল্যায়নের কিছু নেই। কারণ তিনি সাবেক সেনাপ্রধান। শেখ হাসিনার শাসনামলে জেনারেল (অব.) ইকবাল করিম ভূইয়া ২০১২ সালের ২৫ জুন দায়িত্ব গ্রহণ এবং ২০১৫ সালের ২৫ জুন অবসর গ্রহণ করেন।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট শেখ মুজিবুর রহমান হত্যাকাণ্ডের দিন শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা পশ্চিম জার্মানিতে ছিলেন। সেখান থেকে ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী তাদের ভারতে আশ্রয় দেন। ভারত সরকার শুধু শেখ হাসিনাকে আশ্রয়ই দেয়নি, রাজনৈতিক শিক্ষাও দিয়েছে। তিনি সম্পূর্ণ প্রস্তুতি নিয়ে ১৯৮১ সালের ১৭ মে যখন দেশে ফেরেন, এর ঠিক ১৩ দিন পর অর্থাৎ ৩০ মে নিহত হন প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান।  পঁচাত্তরের ঠিক ৫০ বছর পর তিনি আবার ভারতের আশ্রয়ে আছেন। ভারত অতীতের মতো নিশ্চয় তাদের প্রিয় মানুষকে প্রস্তুত করছে। তিনি যদি আবার ফিরে আসেন তখন কোনো অঘটনের পুনরাবৃত্তি ঘটবে না, এটা ভাবার কারণ নেই। সুতরাং ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ভারতের সঙ্গে গুপ্ত পরকীয়া না করে ফ্যাসিবাদবিরোধী সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। সবাইকেই মনে রাখতে হবে, পরকীয়ার পরিণতি ভালো হয় না। হয় সংসার ভাঙে, না হয় বদনাম রটে।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
নির্বাচনি দায়িত্ব
নির্বাচনি দায়িত্ব
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
গাজর
গাজর
ভোটের প্রস্তুতি
ভোটের প্রস্তুতি
রাজনীতিবিদদের ঐক্য
রাজনীতিবিদদের ঐক্য
ধর্মের বাতি জ্বলে ওয়াজের মাঠে
ধর্মের বাতি জ্বলে ওয়াজের মাঠে
সেনাবাহিনীকে নয়, অপরাধীকে দায়ী করুন
সেনাবাহিনীকে নয়, অপরাধীকে দায়ী করুন
পাকিস্তানে তালেবান সাপের ছোবল
পাকিস্তানে তালেবান সাপের ছোবল
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে মাদক বিক্রেতার ছুরিকাঘাতে যুবক আহত
রাজধানীতে মাদক বিক্রেতার ছুরিকাঘাতে যুবক আহত

৪৬ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু
জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত
রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস
পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল
৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন
কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার
দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরো ৩০ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর
আরো ৩০ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মহিলা সমাবেশ ও ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মহিলা সমাবেশ ও ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পালিয়ে যাওয়া ছিনতাইকারী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে পালিয়ে যাওয়া ছিনতাইকারী গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাটোরে সড়ক দিবসে মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
নাটোরে সড়ক দিবসে মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫
নাটোরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পৃথক স্থান থেকে ২ লাশ উদ্ধার
সিলেটে পৃথক স্থান থেকে ২ লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ভেস্তে যাওয়ার অর্থ কি, ইউক্রেনের সামনে ঘোর বিপদ?
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ভেস্তে যাওয়ার অর্থ কি, ইউক্রেনের সামনে ঘোর বিপদ?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামে টিকাদান ক্যাম্পেইনে সভা
কুড়িগ্রামে টিকাদান ক্যাম্পেইনে সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ
একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে ইসিজি মেশিন হস্তান্তর
টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে ইসিজি মেশিন হস্তান্তর

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ
মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লালমনিরহাটে ধানের ক্ষেতে পোকার আক্রমণ, দিশেহারা কৃষক
লালমনিরহাটে ধানের ক্ষেতে পোকার আক্রমণ, দিশেহারা কৃষক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৫৮ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৫৮ মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দর অভিমুখে শ্রমিক-কর্মচারীর মিছিলে বাধা
বন্দর অভিমুখে শ্রমিক-কর্মচারীর মিছিলে বাধা

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুড়িগ্রামে জমি দখলের অভিযোগে যুবদ‌লের ২ নেতা ব‌হিষ্কার
কুড়িগ্রামে জমি দখলের অভিযোগে যুবদ‌লের ২ নেতা ব‌হিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রমিকদের স্বার্থে আইএলওর তিন কনভেনশনে সই করল সরকার
শ্রমিকদের স্বার্থে আইএলওর তিন কনভেনশনে সই করল সরকার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নয়া-পুরাতন দোসরদের সমন্বয়ে চক্রান্ত আলোর মুখ দেখবে না : প্রিন্স
নয়া-পুরাতন দোসরদের সমন্বয়ে চক্রান্ত আলোর মুখ দেখবে না : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট
ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’
‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের
হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা
বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা
স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ
জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন
সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে
সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের
পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন
সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা
প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন
দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ
নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বনাথে অসময়ে তরমুজ চাষ, লাভের স্বপ্ন দেখছেন কৃষক
বিশ্বনাথে অসময়ে তরমুজ চাষ, লাভের স্বপ্ন দেখছেন কৃষক

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার নামতেই দেবে গেল হেলিপ্যাড (ভিডিও)
ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার নামতেই দেবে গেল হেলিপ্যাড (ভিডিও)

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৮ বছর বয়সে অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড আসিফ আফ্রিদির
৩৮ বছর বয়সে অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড আসিফ আফ্রিদির

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ কোরিয়ায় বৈঠকের আগে উত্তর কোরিয়ার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ
দক্ষিণ কোরিয়ায় বৈঠকের আগে উত্তর কোরিয়ার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জোট বাড়ছে বিএনপির
জোট বাড়ছে বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক
ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের

সম্পাদকীয়

ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না
ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না

নগর জীবন

মিঠামইনের অঘোষিত রাজা
মিঠামইনের অঘোষিত রাজা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব
প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব

মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই
বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই

নগর জীবন

আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী
অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী

নগর জীবন

দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট
দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট

রকমারি নগর পরিক্রমা

এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক
এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি
ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট
কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার
জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার

রকমারি নগর পরিক্রমা

এই চুরি রুধিবে কে?
এই চুরি রুধিবে কে?

নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাদ পড়লেন শাকিব খান
বাদ পড়লেন শাকিব খান

শোবিজ

সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ
সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ

খবর

আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই

প্রথম পৃষ্ঠা

হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী
হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ডান্সিং ডিভা তানজিন তিশা
ডান্সিং ডিভা তানজিন তিশা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

নিষিদ্ধ আ.লীগের পাঁচ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
নিষিদ্ধ আ.লীগের পাঁচ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

দেশগ্রাম