শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২৫

ধর্মের কল বাতাসে নড়ে

ড. মুহাম্মদ ইসমাইল হোসেন
প্রিন্ট ভার্সন
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে

সাবেক মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক কর্তৃক নববধূ ধর্ষণ এবং হত্যার জঘন্যতম অপরাধের অতীত ঘটনাটি ১৩ অক্টোবর দৈনিক যুগান্তরে প্রকাশিত হয়েছে! শেষ পৃষ্ঠায় প্রকাশিত সংবাদটির শিরোনাম ছিল- ‘স্বামীকে খুনের পর নববধূকে ধর্ষণ করেন সাবেক মন্ত্রী মোজাম্মেল’! এত দিন ঘটনাটি লোকমুখে শোনা গেলেও এখন পত্রিকার শিরোনাম হিসেবে তা দেখতে পেলাম; কারণ ধর্মের কল বাতাসে নড়ে!

উল্লেখ্য, স্বাধীনতার পর মোজাম্মেল হক টঙ্গী-গাজীপুর এলাকায় দোর্দণ্ড প্রতাপশালী ব্যক্তি হিসেবে দলবল নিয়ে সশস্ত্র অবস্থায় চলাফেরা করতেন।  তার বিরুদ্ধে কেউ কিছু বলার সাহস পেত না! ফলে তিনি একজন ভয়ংকর মানুষে পরিণত হয়ে যা ইচ্ছা তাই করতে থাকেন! সে অবস্থায় এলাকার একজন সুন্দরী মেয়ে তার চোখে ধরে যাওয়ায় তাকে তিনি বিয়ে করতে চান। কিন্তু মেয়েটির পরিবার তার মতো একজন সন্ত্রাসীর সঙ্গে বিয়ে দিতে রাজি হয়নি। সে মেয়েকে অন্যত্র বিয়ে দেওয়ায় সেই বিয়ের বরযাত্রীর গাড়ি থেকে বর-কনেকে অপহরণ করে সন্ত্রাসী মোজাম্মেল বরকে হত্যার পর তিন দিন ধরে মেয়েটিকে ধর্ষণ শেষে তাকেও হত্যা করে তুরাগ নদে লাশ ফেলে দেন!

ঘটনাটি আমি প্রায় ২০ বছর আগে গাজীপুরের লোকজনের মুখে শুনেছি। আমার এক শিল্পপতি বন্ধু গাজীপুরে তার গার্মেন্ট ফ্যাক্টরি পরিদর্শনে যেতে মাঝেমধ্যে আমাকেও সঙ্গে নিয়ে যেতেন এবং ফ্যাক্টরি পরিদর্শনের পর সেখানে আমরা দুপুরের খাবার খেতাম। তো সে সময়ে এলাকার একজন জমি ব্যবসায়ী (দালাল) যাকে মেম্বার নামে ডাকা হতো তিনিও আমাদের সঙ্গে মধ্যাহ্নভোজে যোগ দিতেন। কারণ আমার বন্ধুর ফ্যাক্টরি নির্মাণের অধিকাংশ জমিই তিনি তার মাধ্যমে খরিদ করেছেন এবং আরও কিছু জমি খরিদের জন্য কথাবার্তা চালাচ্ছেন। সে অবস্থায় জমি দেখাতে গিয়ে কথিত মেম্বার আশপাশের জমির দিকে অঙ্গুলি নির্দেশে কোন জমিটি কে কিনেছেন সেসব তথ্যও জানিয়ে দিতেন এবং তার মাধ্যমে আজকের আলোচিত মোজাম্মেল হকের জমির অবস্থানও জানতে পারতাম। মেম্বার সাহেব ড. মুহাম্মদ ইসমাইল হোসেনআরও জানাতেন, গাজীপুর বনাঞ্চলে মোজাম্মেল হকের শত শত বিঘা জমি রয়েছে। মোজাম্মেল হক ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এবং গাজীপুর পৌরসভার চেয়ারম্যান থাকাবস্থায় এসব জমি নিজ নামে করে নিয়েছেন, যার অধিকাংশই বন বিভাগের জমি! মোজাম্মেল হকের মেয়েসহ আত্মীয়স্বজনের অনেকেই আমেরিকা থাকে বিধায় হাতিয়ে নেওয়া বন বিভাগের অনেক জমি বিক্রি করে তিনি আমেরিকায় ধনসম্পদ গড়ে তুলেছেন বলেও তার কথায় জানা যেত!

এসব ঘটনা জানাশোনার মাত্র কয় বছর পরই মোজাম্মেল হকের আরও একটি দারুণ উত্থান দেখা গেল! সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০০৯ সালে তাকে গাজীপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য বানানোর পর ২০১৪ সালে আবারও এমপি বানিয়ে একজন পূর্ণ মন্ত্রী হিসেবে তাকে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী বানিয়ে দেন! অর্থাৎ একজন ধর্ষক, খুনি এবং বন বিভাগের শত শত বিঘা জমি হাতিয়ে নেওয়া ব্যক্তিকে দেশের মন্ত্রী বানানো হয়! তার অতীত অন্যায়, অপরাধ, অপকর্মের কোনো কিছুই এ ক্ষেত্রে বাধা হয়ে দাঁড়ায় না! যদিও আমরা সবাই জানি, স্বাধীনতার পর মোজাম্মেল হকের মতো ব্যক্তিদের খুন, ধর্ষণ, অপকর্ম, দুষ্কর্মের দায়ভার শেখ মুজিব সরকারের ঘাড়ে চেপে বসে। সেসব অন্যায়-অপরাধের বিরুদ্ধে দেশের মানুষ ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠায় একদল সৈনিক অভিযান চালিয়ে স্বাধীনতা-পরবর্তী প্রথম সরকারের পতন ঘটিয়েছিল! শেখ হাসিনা মোজাম্মেল হক গংদের এতসব দুষ্কর্ম এবং অপরাধের খবর জেনেও তিনি তার মতো লোকদের মন্ত্রী, উপদেষ্টা বানিয়ে তাদের হাতেই দেশ পরিচালনার দায়িত্ব তুলে দিয়েছিলেন! ফলস্বরূপ মোজাম্মেল হকের মতো ফ্রাঙ্কেনস্টাইনরা তাদের স্রষ্টা শেখ হাসিনাসহ তার দলটিকেও ধ্বংসের মুখে দাঁড় করিয়েছেন!

এ বিষয়ে এখানে একটি কথা উল্লেখ করা প্রয়োজন বলে মনে করছি। মোজাম্মেল হক মন্ত্রী থাকাবস্থায় আওয়ামী লীগের একজন শীর্ষস্থানীয় নেতা আমাকে বলেছিলেন, ‘ভাই এই লোকটাকে মন্ত্রী বানিয়ে তো আপা বিরাট একটি ভুল করেছেন! সে তো ঘরে ঘরে বিবাদ-বিসম্বাদ বাধিয়ে দিচ্ছেন। নিজে উসকানি দিয়ে বানোয়াট অভিযোগ গ্রহণ করে ’৭১-এর রণাঙ্গনের কোনো কোনো মুক্তিযোদ্ধারও গেজেট, সনদ বাতিল করে দিচ্ছেন। আবার অনলাইনে দরখাস্ত গ্রহণের মাধ্যমে নিত্যনতুন মুক্তিযোদ্ধা বানাচ্ছেন! এসবের বিরুদ্ধে একটা কিছু লেখেন। তবে তিনি নিজেই বলেন, লিখে কোনো কাজ হবে না। কারণ জানেন তো, মন্ত্রিপরিষদের মিটিংয়ে আপা তাকে তার পাশের আসনটিতে বসান!’

বলাবাহুল্য সেদিন তিনি যে কথাটি বলেছিলেন দেশের মানুষ হাড়ে হাড়ে তা টের পেয়েছিল। কারণ বীর মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমানের ‘বীরউত্তম’ খেতাবটি বাতিল করে মোজাম্মেল হক তার ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে দেশের মানুষকে অবাক করে দিয়েছিলেন! তা ছাড়া তার মুক্তিযোদ্ধা গেজেট, সনদ বাতিল করার জন্য বিভিন্নভাবে অপপ্রচারও চালানো হয়েছিল! কিন্তু প্রকৃতির প্রতিশোধ বলেও একটি কথা আছে। প্রকৃতি ঠিকই তার প্রতিশোধ গ্রহণ করেছে।  স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমানকে অবমাননা করার চেষ্টা তো সফল হয়ইনি, বরং মোজাম্মেল হক গং নিজেরাই অভিশপ্ত, অপমানিত হয়ে দেশ থেকে বিতাড়িত হয়েছেন! যদিও দেশে এখনো মোজাম্মেল হকের লোকবল এবং সম্পদশক্তি বিদ্যমান। যার প্রমাণ, বিক্ষুব্ধ জনতা মোজাম্মেল হকের বাড়িতে হামলা চালানোর পর তার লোকজন তাদের কয়েকজনকে আটক করে মারধর করায় গুরুতর জখম কয়েকজনকে সেনাবাহিনী গিয়ে উদ্ধার করে হাসপাতালের জরুরি বিভাগে পাঠায়!

এ অবস্থায় বর্তমানে যারা সরকার চালাচ্ছেন এবং পরবর্তীতে সরকার চালাবেন তাদের অত্যন্ত বিচক্ষণতার সঙ্গে আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করতে হবে। সেই সঙ্গে এ কথাটিও মনে রাখতে হবে যে, আওয়ামী লীগের সবাই খারাপ নন। সুতরাং আওয়ামী লীগে যারা ভালো মানুষ আছেন তাদের আস্থায় আনার বিষয়টিও মাথায় রাখতে হবে। কয়েক দিন আগে আমি আওয়ামী লীগের সাবেক একজন এমপির ভাইয়ের সঙ্গে কথা বলায় তিনি বললেন, ‘আওয়ামী লীগের কেউ অন্যায় অপরাধ করলে তাকে শাস্তি পেতেই হবে। কিন্তু পাইকারি হারে সব আওয়ামী লীগারকে দোষী সাব্যস্ত করে তাদের নামে গণহারে মামলা দেওয়ার প্রবণতাও অপরাধ বলে বিবেচিত হওয়া উচিত। নির্দোষ, নিরীহ, আওয়ামী লীগারদের নামেও মিথ্যা মামলা দিয়ে তাদের হয়রানি করা হচ্ছে। পরিবার হতে বিচ্ছিন্ন হয়ে এমন অনেক সুশীল ব্যক্তিকেও পুলিশি হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে! এসব ঘটনারও অবসান হওয়া উচিত। অন্যথায় যে লাউ সেই কদুই কিন্তু থেকে যাচ্ছে! অতীতের যেসব অপরাধের কারণে আওয়ামী লীগারদের বিচার করা হচ্ছে, সেই একই ধরনের কিছু অপরাধ এখনো ঘটে চলেছে!’ এ অবস্থায় তার কথাটিকেও গুরুত্ব দিতে হবে। মোজাম্মেল হকের মতো ধর্ষক, খুনি-অপরাধীদের ধরতে না পেরে, তার লোকজনের হাতে মার খেয়ে নির্দোষ, নিরীহ আওয়ামী লীগারদের ধরে ধরে পুলিশের হাতে তুলে দিয়ে পুলিশকে বাণিজ্যের সুযোগ করে দিলে সেসব ঘটনাও কিন্তু বুমেরাং হয়ে দাঁড়াবে! এ ক্ষেত্রে একটি ঘটনায় জানা গেল, মফস্বলের একজন পিপি যিনি অত্যন্ত পরিচ্ছন্ন জীবনযাপনে অভ্যস্ত তাকেও একটি মিথ্যা মামলায় ফাঁসানো হয়েছে! পরিবারের প্রয়াত একজন সদস্য আওয়ামী লীগ করলেও তিনি কোনো দিন রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত ছিলেন না। কিন্তু তা সত্ত্বেও তার নামে খুনের মামলা দেওয়ায় তিনি ১৪ মাস ধরে পরিবার পরিজন বিচ্ছিন্ন হয়ে অসুস্থ অবস্থায় পলাতক জীবনযাপন করছেন! তা ছাড়া তিনি মফস্বল শহরে ওকালতি করলেও ঢাকার একটি হত্যা মামলায় তাকে আসামি করা হয়েছে! তার অভিযোগ, দেশে আইনের শাসনের অনুপস্থিতির কারণেই তাকে পলাতক জীবনযাপন করতে হচ্ছে! এসব বলার পাশাপাশি তিনি এ কথাটিও বললেন, অথচ অপরাধের সঙ্গে জড়িত আওয়ামী লীগের ব্যক্তিরা আরাম-আয়েশে বিদেশে সময় কাটাচ্ছেন এবং দেশের ভালো এবং ভদ্র শ্রেণির আওয়ামী লীগারদের বিপদে ফেলে শেখ হাসিনাও নিরাপদে দিল্লিতে বসে আছেন!

এ অবস্থায় বলতে চাই, ঘৃণা, বিদ্বেষ, প্রতিশোধ, প্রতিহিংসা কিন্তু মানুষকে পথভ্রষ্ট করে তোলে, অন্ধ করে ফেলে। শেখ হাসিনার ক্ষেত্রে তেমনটিই ঘটেছিল! সুতরাং শেখ হাসিনার মতো বর্তমান সরকার বা কোনো রাজনৈতিক দলের মনমানসিকতায় একই চরিত্রের প্রতিফলন আমরা দেখতে চাই না! অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যাচ্ছে, অতীতের মতো এখনো মিথ্যা মামলায় ফাঁসিয়ে দেশের মানুষকে পুলিশি হয়রানিতে ফেলে একশ্রেণির পুলিশকে ফায়দা লোটার সুযোগ করে দেওয়া হচ্ছে! অতএব এ প্রশ্নটি এসেই যায় যে, তাহলে পরিবর্তনটা হলো কোথায়? কারণ মব সৃষ্টির মাধ্যমে চাঁদাবাজি, মারধরের ঘটনাও অতীতের রাজাকার ধরা ইত্যাদি অপকর্মের সঙ্গে মিলে যাচ্ছে, নিজ কোম্পানির ট্যাক্স মওকুফের ঘটনাসহ অন্যান্য আরও অনেক দৃষ্টান্তও পতিত সরকারের আমলের সঙ্গেই খাপ খাচ্ছে! আর বর্তমান সরকারের উপদেষ্টাদের কথা নাই বা বললাম। দু- একজন বাদে বাকিদের একেকজন ৪-৫টি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব নিয়ে কে কী করছেন, স্বাস্থ্য উপদেষ্টাসহ কেউ কেউ আদৌ ফলপ্রসূ কোনো কিছু করতে পারছেন কি না সেসব প্রশ্নের পাশাপাশি তাদের সততা এবং নিষ্ঠা নিয়ে এখনই যেসব প্রশ্ন উত্থাপিত হচ্ছে ভবিষ্যতে সেগুলো যে আরও বড় আকার ধারণ করবে জনান্তিকে সে কথাটিও এখানে বলে রাখা হলো। আর তাদের কেউ যদি অন্যায়,  অনিয়মের সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন, নিজের ইগো এবং স্বার্থ বাস্তবায়নের জন্য কাজ করেন, দেশের মানুষকে সুশাসনের পরিবর্তে অপশাসনের আবর্তে নিপতিত করেন সে ক্ষেত্রে ইতিহাসের আঁস্তাকুড়ে নিক্ষিপ্ত হওয়ার পাশাপাশি তাদেরও এক দিন আদালতে বিচারের মুখোমুখি হতে হবে! কারণ ক্ষমতার মসনদে চড়ে যে কেউ অন্যায়-অবিচার করলে, নিজের ইগো বাস্তবায়ন করলে, স্বার্থ হাসিল করলে তাদের সবাইকেও মনে রাখতে হবে যে, ‘ধর্মের কল কিন্তু বাতাসে নড়ে’।

                লেখক : কলামিস্ট, বীর মুক্তিযোদ্ধা

এই বিভাগের আরও খবর
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
নির্বাচনি দায়িত্ব
নির্বাচনি দায়িত্ব
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
গাজর
গাজর
ভোটের প্রস্তুতি
ভোটের প্রস্তুতি
রাজনীতিবিদদের ঐক্য
রাজনীতিবিদদের ঐক্য
ধর্মের বাতি জ্বলে ওয়াজের মাঠে
ধর্মের বাতি জ্বলে ওয়াজের মাঠে
সেনাবাহিনীকে নয়, অপরাধীকে দায়ী করুন
সেনাবাহিনীকে নয়, অপরাধীকে দায়ী করুন
পাকিস্তানে তালেবান সাপের ছোবল
পাকিস্তানে তালেবান সাপের ছোবল
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে মাদক বিক্রেতার ছুরিকাঘাতে যুবক আহত
রাজধানীতে মাদক বিক্রেতার ছুরিকাঘাতে যুবক আহত

৪৬ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু
জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত
রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস
পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল
৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন
কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার
দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরো ৩০ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর
আরো ৩০ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মহিলা সমাবেশ ও ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মহিলা সমাবেশ ও ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পালিয়ে যাওয়া ছিনতাইকারী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে পালিয়ে যাওয়া ছিনতাইকারী গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাটোরে সড়ক দিবসে মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
নাটোরে সড়ক দিবসে মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫
নাটোরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পৃথক স্থান থেকে ২ লাশ উদ্ধার
সিলেটে পৃথক স্থান থেকে ২ লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ভেস্তে যাওয়ার অর্থ কি, ইউক্রেনের সামনে ঘোর বিপদ?
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ভেস্তে যাওয়ার অর্থ কি, ইউক্রেনের সামনে ঘোর বিপদ?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামে টিকাদান ক্যাম্পেইনে সভা
কুড়িগ্রামে টিকাদান ক্যাম্পেইনে সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ
একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে ইসিজি মেশিন হস্তান্তর
টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে ইসিজি মেশিন হস্তান্তর

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ
মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লালমনিরহাটে ধানের ক্ষেতে পোকার আক্রমণ, দিশেহারা কৃষক
লালমনিরহাটে ধানের ক্ষেতে পোকার আক্রমণ, দিশেহারা কৃষক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৫৮ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৫৮ মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দর অভিমুখে শ্রমিক-কর্মচারীর মিছিলে বাধা
বন্দর অভিমুখে শ্রমিক-কর্মচারীর মিছিলে বাধা

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুড়িগ্রামে জমি দখলের অভিযোগে যুবদ‌লের ২ নেতা ব‌হিষ্কার
কুড়িগ্রামে জমি দখলের অভিযোগে যুবদ‌লের ২ নেতা ব‌হিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রমিকদের স্বার্থে আইএলওর তিন কনভেনশনে সই করল সরকার
শ্রমিকদের স্বার্থে আইএলওর তিন কনভেনশনে সই করল সরকার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নয়া-পুরাতন দোসরদের সমন্বয়ে চক্রান্ত আলোর মুখ দেখবে না : প্রিন্স
নয়া-পুরাতন দোসরদের সমন্বয়ে চক্রান্ত আলোর মুখ দেখবে না : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট
ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’
‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের
হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা
বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা
স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ
জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন
সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে
সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের
পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন
সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা
প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন
দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ
নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বনাথে অসময়ে তরমুজ চাষ, লাভের স্বপ্ন দেখছেন কৃষক
বিশ্বনাথে অসময়ে তরমুজ চাষ, লাভের স্বপ্ন দেখছেন কৃষক

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার নামতেই দেবে গেল হেলিপ্যাড (ভিডিও)
ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার নামতেই দেবে গেল হেলিপ্যাড (ভিডিও)

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৮ বছর বয়সে অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড আসিফ আফ্রিদির
৩৮ বছর বয়সে অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড আসিফ আফ্রিদির

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ কোরিয়ায় বৈঠকের আগে উত্তর কোরিয়ার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ
দক্ষিণ কোরিয়ায় বৈঠকের আগে উত্তর কোরিয়ার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জোট বাড়ছে বিএনপির
জোট বাড়ছে বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক
ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের

সম্পাদকীয়

ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না
ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না

নগর জীবন

মিঠামইনের অঘোষিত রাজা
মিঠামইনের অঘোষিত রাজা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব
প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব

মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই
বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই

নগর জীবন

আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী
অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী

নগর জীবন

দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট
দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট

রকমারি নগর পরিক্রমা

এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক
এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি
ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট
কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার
জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার

রকমারি নগর পরিক্রমা

এই চুরি রুধিবে কে?
এই চুরি রুধিবে কে?

নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাদ পড়লেন শাকিব খান
বাদ পড়লেন শাকিব খান

শোবিজ

সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ
সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ

খবর

আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই

প্রথম পৃষ্ঠা

হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী
হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ডান্সিং ডিভা তানজিন তিশা
ডান্সিং ডিভা তানজিন তিশা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

নিষিদ্ধ আ.লীগের পাঁচ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
নিষিদ্ধ আ.লীগের পাঁচ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

দেশগ্রাম