উপজেলার ১৫টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভা নিয়ে চাঁদপুর-৪ (ফরিদগঞ্জ) আসনে বিএনপির মনোনয়নপ্রার্থী পাঁচ নেতা। ইতোমধ্যে জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ও জাতীয় পার্টি প্রার্থী চূড়ান্ত করেছে। বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশীরা হলেন- দলের জাতীয় নির্বাহী কমিটির ব্যংকিং ও রাজস্ববিষয়ক সম্পাদক সাবেক এমপি লায়ন মো. হারুনুর রশিদ, জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য মোতাহার হোসেন পাটওয়ারী ও কে এম রফিকুল ইসলাম (কাজী রফিক), ফরিদগঞ্জ উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক আলহাজ এম এ হান্নান, জাতীয়তাবাদী কর আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট আব্বাসউদ্দিন।
সাবেক এমপি লায়ন হারুনুর রশিদ বলেন, ১৯/২০ বছর ধরে বিএনপির নেতা-কর্মীদের সঙ্গে মাঠে আছি। দলের জন্য দিন-রাত কাজ করছি। কোনো ব্যবসাবাণিজ্য নেই। মামলা হামলায় দিনাতিপাত করেছি। দল আমাকে অবশ্যই মূল্যায়ন করবে। বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য মোতাহার হোসেন পাটওয়ারী বলেন, গত ১৭ বছরে ২২টি মামলায় লড়াই করেও নেতা কর্মীদের ছেড়ে যাইনি। জাতীয়তাবাদী শক্তির বিজয় ত্বরান্বিত করতে নির্বাচনে দল অবশ্যই আমাকে বিবেচনায় রাখবে। বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য কে এম রফিকুল ইসলাম (কাজী রফিক) বলেন, ১৯৮৩ সালে ছাত্রদল দিয়ে রাজনীতি শুরু। একক ১৪টি মামলা ও গ্রুপে ২৬টি মামলার আসামি হয়েছি। নির্বাচনে দল অবশ্যই আমাকে মূল্যায়ন করবে। ফরিদগঞ্জ উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক আলহাজ এম এ হান্নান বলেন, ছাত্রদল দিয়ে রাজনীতি শুরু। জনপ্রতিনিধি না হয়েও প্রায় দেড় শ কিলোমিটার রাস্তা পাকাসহ বহু সামাজিক কাজ করেছি। যার পুরস্কারস্বরূপ দল আমাকে ২০১৮ সালে মনোনয়ন দিয়েছিল। আশা রাখি দল আমাকে অবশ্যই মনোনয়ন দেবে। জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী জেলা জামায়াতের আমির মাওলানা বিল্লাল হোসাইন মিয়াজী বলেন, সাধারণ মানুষের দ্বারে দ্বারে গিয়ে ভোট প্রার্থনা করছি। গণসংযোগে বিনা বাধায় জনগণের কাছ থেকে ব্যাপক সমর্থন পাচ্ছি।