শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২২ অক্টোবর, ২০২৫

পাকিস্তানে তালেবান সাপের ছোবল

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
পাকিস্তানে তালেবান সাপের ছোবল

সাপ পুষলে সাপের ফণায় জীবন দিতে হয়। এটি কিংবদন্তি ছড়াকার ফারুক নওয়াজের সাড়ে চার দশক আগে লেখা একটি ছড়ার পঙ্ক্তি। দেখেশুনে মনে হচ্ছে, পাকিস্তান যেন সাপ পোষার অনিবার্য পরিণতির দিকে এগিয়ে চলছে। বিশ্বের ‘প্রথম ইসলামি প্রজাতন্ত্র’ পাকিস্তান। এ দেশটি সংঘাতে জড়িয়ে পড়েছে প্রতিবেশী দেশ আফগানিস্তান ‘ইসলামি আমিরাত’-এর সঙ্গে। সে সংঘাতের ইতি ঘটেছে যুদ্ধবিরতির মাধ্যমে। কিন্তু তাতে পাকিস্তানের বিপদ কেটেছে কি না, তা বড়মাপে প্রশ্ন হয়ে দেখা দিয়েছে। দুনিয়াবাসীর কাছে আফগানিস্তান বা কাবুলের শাসকগোষ্ঠী ‘তালেবান’ নামে পরিচিত। এ পরিচিতিটায় রয়েছে মস্ত বড় বিভ্রান্তি। তালেবান মানে ছাত্র। তবে আফগানিস্তানের ক্ষমতাসীনদের কেউই এখন সহি বা খাঁটি তালেবান নয়। তারা তাদের ছাত্রত্ব ত্যাগ করেছে বহু আগেই। কাবুল যারা শাসন করছে তাদের সন্তান এমনকি নাতিদের তালেবান বলা গেলেও বাস্তবে তারা নিজেরা তালেবান নয়।

পাকিস্তানে তালেবান সাপের ছোবল আগেই বলেছি তালেবান মানে ছাত্র। ছাত্রদের কাজ পড়াশোনা করা। তবে তালেবান নামের রাজনৈতিক ও সামরিক শক্তির জন্মদাতা পাকিস্তান। গত শতাব্দীর আশির দশকে আফগানিস্তানে ক্ষমতায় আসে সোভিয়েত-সমর্থিত সরকার। সমাজতান্ত্রিক ধ্যানধারণায় বিশ্বাসী ছিল তারা। এ সরকার ক্ষমতায় এসেই ভূমি সংস্কারে হাত দেয়। জমিদার-মহাজন যাদের বেশির ভাগের পরিচয় ছিল পীর হিসেবে, তাদের কাছ থেকে জমি কেড়ে কৃষকের মাঝে তা বিলিয়ে দেওয়ার উদ্যোগ নেয়। এমন কর্মসূচি জনপ্রিয় হওয়ারই কথা। কিন্তু মাঠপর্যায়ে সমাজতন্ত্রে বিশ্বাসী সংগঠন না থাকায় এ বিষয়ে জনমত গড়ে তোলা সম্ভব হয়নি। আফগানিস্তানের ক্ষমতাসীন দলের মধ্যে ক্ষমতার লড়াই জেঁকে বসায় ভূমি সংস্কার বাস্তবায়ন অনিশ্চিত হয়ে দাঁড়ায়। ধর্ম ব্যবসায়ী পীর সাহেবরা নিজেদের আধিপত্য ও জমিদারি রক্ষায় গড়ে তোলেন প্রতিরোধ বাহিনী। যা মুজাহিদ বাহিনী নামে পরিচিতি লাভ করে। আমেরিকা, সৌদি আরব ও পশ্চিমা দেশগুলোর মদত পেয়ে পাকিস্তান মুজাহিদিনদের অস্ত্র সরবরাহ করে ও প্রশিক্ষণ দেয়।

একপর্যায়ে আফগান মুজাহিদিনরা বেশ শক্তিশালী হয়ে ওঠে। তাদের নিয়ন্ত্রণাধীন এলাকায় পপি চাষ হতো। তা দিয়ে তৈরি হতো হেরোইন। সেই হেরোইন পাচার হতো বিভিন্ন দেশে। মুজাহিদিন নেতারা মাদক কারবারে কোটি কোটি টাকার মালিক বনে যান। আফগানিস্তানের ক্ষমতাসীন দলের অন্তঃকোন্দলে একপর্যায়ে তাদের অস্তিত্ব বিপন্ন হয়ে ওঠে। তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধরত আফগান মুজাহিদিনদের পক্ষে আমেরিকার মদত থাকায় কাবুল সরকারকে রক্ষার তাগিদ অনুভব করে সোভিয়েত ইউনিয়ন। ক্ষমতাসীন আফগান সরকারকে টিকিয়ে রাখতে তারা সে দেশে সৈন্য পাঠায়। আফগানিস্তানের সঙ্গে সোভিয়েত ইউনিয়নের সম্পর্ক ছিল বরাবরই ভালো। আফগানরা অন্য যে কোনো দেশের চেয়ে সোভিয়েত ইউনিয়নকে বেশি আপন ভাবত। কিন্তু আফগানিস্তানে সোভিয়েত সৈন্য মোতায়েনকে সে দেশের মানুষ ভালো চোখে দেখেনি।

আফগানরা ঐতিহ্যগতভাবে স্বাধীনচেতা জাতি। আড়াই হাজার বছর আগেও তাদের গর্বিত অস্তিত্বের কথা জানা যায়। গ্রিক ইতিহাসবিদ হেরোডোটাস খ্রিস্টপূর্ব প্রথম সহস্রাব্দের প্রথম দিকে অ্যারাকোসিয়া এবং এর আশপাশে বসবাসকারী প্যাক্টিয়ান নামের জনগোষ্ঠীর কথা উল্লেখ করেছেন। যারা আজকের পশতুন বা আফগান জাতির পূর্বপুরুষ। আরব মুসলমানরা সপ্তম শতাব্দীতে আফগানিস্তান জয় করে পশতুনদের কাছে ইসলাম প্রচার করে। পশতুনরা সে সময় ছিল বৌদ্ধ ধর্মের অনুসারী। তারা দলে দলে ইসলামের ছায়ায় আশ্রয় নেয়। দশম শতকের প্রথম দিকে লেখা আরবি ইতিহাসে পশতুনদের আফগান নামে উল্লেখ করা হয়। আফগানিস্তান দশম শতকেই গজনভি সাম্রাজ্যের অধীনে আসে। তারপর এ দেশটি ঘুরি, তৈমুরি, মোগল, হোতাকি, দুররানি ও শিখদের অধীনে শাসিত হয়।

১৮৩৯ সালে শুরু হয় প্রথম ইঙ্গ-আফগান যুদ্ধ। এ সময় ব্রিটিশ বা ইংরেজদের নেতৃত্বাধীন ভারতীয় বাহিনী আফগানিস্তানে আগ্রাসন চালায়। দুই বছর ধরে চলা যুদ্ধে ১৮৪২ সালে ব্রিটিশরা পরাজিত হয়। এটি ছিল ব্রিটিশদের জন্য লজ্জার ঘটনা। এ লজ্জা থেকে মুক্তি পেতে শুরু হয় ১৮৭৮ সালের দ্বিতীয় ইঙ্গ-আফগান যুদ্ধ। ব্রিটিশরা আফগানদের অন্তঃকোন্দলের সুযোগ নিয়ে আফগানিস্তানে অভিযান চালায়। ইংরেজরা আফগানিস্তান দখলে ব্যর্থ হলেও তাদের মিত্র আমির আবদুর রহমান খানকে কাবুলের সিংহাসনে বসাতে সফল হয়। ১৮৮০ সালে গন্ডামাক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এর ফলে আফগানিস্তান তাদের  সীমান্তবর্তী এলাকার নিয়ন্ত্রণ ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের হাতে তুলে দেয়। আফগানিস্তানে নিজেদের ভূরাজনৈতিক উদ্দেশ্য পূরণ হওয়ায় ব্রিটিশরা সে দেশ থেকে সৈন্য প্রত্যাহার করে নেয়।

১৮৯৩ সালে মর্টিমার ডুরান্ডকে  ভারতবর্ষের ব্রিটিশ সরকার কাবুলে পাঠায়। উদ্দেশ্য ছিল আমির আবদুর রহমান খানের সঙ্গে ব্রিটিশশাসিত ভারতের সীমা নির্ধারণ করা। একই সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন ও বাণিজ্যিক চুক্তি স্বাক্ষর করা। ওই বছরের ১২ নভেম্বর ডুরান্ড লাইন চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। ওই চুক্তির ফলে ব্রিটিশরা আফগানিস্তানের কাছ থেকে পাওয়া ভূখন্ড নিয়ে উত্তর-পশ্চিম সীমান্ত প্রদেশ নামে একটি নতুন প্রদেশ গঠন করে। যা এখন খাইবার পাখতুনখাওয়া নামে পরিচিত।

আফগানরা কখনো ডুরান্ড লাইনকে স্বীকার করেনি। কারণ এটা পশতুন জাতি-অধ্যুষিত এলাকাকে দ্বিধাবিভক্ত করেছে। চুক্তির পর থেকে পশতুনদের একাংশের বসবাস ডুরান্ড লাইনের আফগানিস্তান অংশে। অন্য অংশের অবস্থান হয় তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের মধ্যে। জার সম্রাটদের আমল থেকেই রাশিয়ার সঙ্গে আফগানিস্তানের সম্পর্ক ছিল ঘনিষ্ঠ। অন্যদিকে ব্রিটিশরা রাশিয়ানদের দেখত বাঁকা চোখে। ভারতীয় উপমহাদেশে ব্রিটিশ শাসনামলে সম্ভাব্য রুশ হামলার ভয়ে তারা আফগানিস্তানের কৌশলগত একটি অংশ দখল করে। আফগানরা যোদ্ধা জাতি হওয়ায় ভারতবর্ষের ব্রিটিশ বাহিনীতে ব্যাপক হারে আফগানদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এর ফলে ব্রিটিশ দখলকৃত এলাকার মানুষ মানসিকভাবে কাবুলের প্রতি আনুগত্য পোষণ করলেও বৈষয়িক কারণে বড় মাপে কখনো ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহী হওয়ার চেষ্টা করেনি।

১৯৪৭ সালে ভারতীয় উপমহাদেশ ভারত ও পাকিস্তান নামে বিভক্ত হয়ে স্বাধীনতা অর্জন করে। যে ডুরান্ড লাইন ছিল আফগানিস্তান ও ব্রিটিশ ভারতের সীমান্ত, তা পাকিস্তানের সঙ্গে আফগানিস্তানের সীমান্তে পরিণত হয়। ডুরান্ড লাইন আন্তর্জাতিকভাবে পাকিস্তানের পশ্চিম সীমান্ত হিসেবে স্বীকৃত হলেও আফগানরা তা কখনো স্বীকার করেনি। আফগানিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী এবং প্রেসিডেন্ট দাউদ খান জোরালোভাবে এই সীমান্ত লাইনের বিরোধিতা করেন। এর বিপক্ষে  প্রচারযুদ্ধও শুরু করেন তিনি। ২০১৭ সালে আন্তঃসীমান্ত উত্তেজনার সময় তৎকালীন আফগান প্রেসিডেন্ট কারজাই বলেন, আফগানিস্তান দুই দেশের সীমানা হিসেবে ডুরান্ড লাইনকে কখনোই স্বীকৃতি দেবে না। ২০২১ সালে আফগানিস্তানের ক্ষমতায় আসা তালেবানও ডুরান্ড লাইনকে উভয় দেশের সীমানা হিসেবে মানতে অস্বীকৃতি জানায়। এ নিয়ে উভয় দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী কয়েকবার সংঘর্ষেও জড়িয়েছে। সম্প্রতি দুই দেশের মধ্যে পাল্টাপাল্টি হামলার ঘটনাও ঘটেছে। দুই দেশের যুদ্ধাবস্থার  পেছনে পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের বিদ্রোহীদের প্রতি আফগানিস্তানের সমর্থন দায়ী বলে মনে করা হয়। পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের যুদ্ধ বন্ধ হয়েছে কাতার ও তুরস্কের মধ্যস্থতায়। স্বাক্ষরিত হয়েছে যুদ্ধবিরতি চুক্তি। এই চুক্তিকে আফগানিস্তানের জয় হিসেবে দেখা হচ্ছে।

সামরিক শক্তিতে পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের ব্যবধান বিশাল। বিশ্ব সামরিক শক্তি পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ারের প্রতিবেদন অনুযায়ী, সামরিক সক্ষমতা, জনশক্তি, প্রতিরক্ষা বাজেট ও বিমান শক্তি সব দিক থেকেই পাকিস্তান আফগানিস্তানের চেয়ে বহু গুণ এগিয়ে।

গ্লোবাল ফায়ারপাওয়ার সূচকে পাকিস্তান বিশ্বে সামরিক শক্তিতে ১২তম স্থানে। অন্যদিকে আফগানিস্তানের অবস্থান ১১৮তম। পাকিস্তান প্রায় পাঁচ লাখের বেশি সৈন্যের শক্তিশালী বাহিনীর অধিকারী। এর বিপরীতে আফগানিস্তানে কোনো পূর্ণাঙ্গ নিয়মিত সেনাবাহিনী নেই। তাদের রিজার্ভ বা সক্রিয় বাহিনীর সংখ্যা প্রায় শূন্যের কোঠায়। প্রতিরক্ষা বাজেটেও দুই দেশের ব্যবধান চোখে পড়ার মতো। পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা বাজেট প্রায় ৭ দশমিক ৬৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, যেখানে আফগানিস্তানের বাজেট মাত্র ২৯ কোটি ডলারের। পার্থক্যটা বট গাছ ও দূর্বাঘাসের সঙ্গে তুলনীয়। পাকিস্তানের রয়েছে ১ হাজার ৪০০টির বেশি বিমান। যার মধ্যে রয়েছে যুদ্ধবিমান, আক্রমণ চালানোর মতো হেলিকপ্টার ও কার্গো বিমান। অন্যদিকে আফগানিস্তানের বিমানসংখ্যা মাত্র ৯টি। স্থলবাহিনীর ক্ষেত্রেও পাকিস্তানের কাছে ট্যাংক, সাঁজোয়া যান, রকেট সিস্টেমসহ আধুনিক অস্ত্রের বিশাল ভান্ডার আছে। আফগান বাহিনী এসব ক্ষেত্রে একেবারে পিছিয়ে।

বিশ্লেষকদের মতে রাজনৈতিক অস্থিরতা ও দুর্বল অর্থনীতি এবং বৈদেশিক সহযোগিতার অভাবে আফগানিস্তান প্রতিরক্ষার ক্ষেত্রে শক্তিশালী হতে পারছে না। অন্যদিকে পাকিস্তান যুক্তরাষ্ট্র, চীন ও তুরস্কের মতো দেশের সহযোগিতায় প্রযুক্তিগতভাবে দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে।

পাকিস্তানের তুলনায় আফগানিস্তান সামরিক শক্তিতে বহু গুণ পিছিয়ে এটি একটি সত্যি। পাশাপাশি মহাসত্যি হলো আফগানরা সেই জাতি যাদের কাছে ব্রিটিশ, সোভিয়েত ইউনিয়ন ও আমেরিকার মতো তিন পরাশক্তি নাকানিচুবানি খেয়েছে। উনবিংশ শতাব্দীতে বিশ্বের সেরা পরাশক্তি ব্রিটিশরা হার মেনেছে আফগানদের কাছে। সোভিয়েত ইউনিয়ন ছিল সামরিক দিক থেকে সেরা দুই পরাশক্তির একটি, তখন তাদের অপমান স্বীকার করে আফগানিস্তান ছাড়তে হয়েছে। আর দুনিয়ার একমাত্র পরাশক্তি আমেরিকা ছেড়ে দে মা কেঁদে বাঁচি বলে আফগানিস্তান ছেড়ে পালিয়েছে।

ব্রিটিশ, সোভিয়েত ইউনিয়ন ও আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান যদি হয় বাঘ বা সিংহের মতো পাকিস্তানের অবস্থান তাদের বিপরীতে নেংটি ইঁদুরসম। পাকিস্তানের জনসংখ্যায় পাঞ্জাবিদের পরেই পশতুনদের অবস্থান। যাদের সংখ্যা সাত কোটিরও বেশি। পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের বিস্তীর্ণ এলাকায় এখন পশতুনদের নিয়ে গঠিত তেহরিক-ই-তালেবান বা টিটিপির আধিপত্য। আফগানিস্তানের তালেবানপন্থি এ সশস্ত্র সংগঠনটি পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশে আফগানিস্তানের মতো শরিয়া আইন চালু করতে চায়। শুধু ওই প্রদেশে নয়, পাকিস্তানজুড়েই রয়েছে টিটিপির দাপট।

আমেরিকা ২০২১ সালে তালেবানদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে আফগানিস্তান থেকে পালালেও এখন তারা সে দেশের বাগরাম বিমান ঘাঁটিটি ফিরে পেতে চায়। যেখান থেকে চীন, রাশিয়া ও ভারতের ওপর নজর রাখা যায়। তালেবান সরকার সাফ সাফ বলে দিয়েছে আমেরিকাকে তারা বিমান ঘাঁটি করতে দেবে না। মনে করা হচ্ছে আমেরিকার হয়ে আফগানিস্তানে প্রক্সি যুদ্ধে লিপ্ত হয়েছিল পাকিস্তান। সে যুদ্ধে সুবিধা করতে না পেরে তারা আমেরিকার মিত্র কাতার ও তুরস্কের মধ্যস্থতায় আফগানিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করেছে। এ যুদ্ধবিরতির ফলে যুদ্ধ থেমে যাওয়ায় আফগানিস্তান পাকিস্তানি হামলার ঝামেলা থেকে আপাতত রক্ষা পেয়েছে। এটি তাদের একটি অর্জন। কিন্তু এর বিপরীতে পাকিস্তানের অর্জন প্রায় শূন্য। কারণ দুই দেশের যুদ্ধবিরতি হলেও তার সঙ্গে পাকিস্তানি তালেবান টিটিপির কোনো সম্পর্ক নেই। তারা পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যে লড়াই চালাচ্ছে তা অব্যাহত থাকবে। কোনোক্রমে খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশে শরিয়া আইন চালু হলে সেখানে পাকিস্তানি শাসন ধরে রাখা যাবে কি না, সন্দেহ। কারণ ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠায় বাঙালি মুসলমানদের নিরঙ্কুশ সমর্থন থাকলেও খান আবদুল গাফফার খানের নেতৃত্বে পশতুনদের বড় অংশের কোনো সমর্থন ছিল না। বালুচরা তো পাকিস্তানি আধিপত্যের বিরুদ্ধে লড়ছে শুরু থেকে। সোভিয়েত ইউনিয়নের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য আমেরিকার সেবাদাস হয়ে পাকিস্তান যে তালেবান বাহিনী তৈরি করেছিল, সে সাপ এখন পাকিস্তানকে দংশনের জন্য উন্মুখ।

♦ লেখক : সিনিয়র সহকারী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
গাজর
গাজর
ভোটের প্রস্তুতি
ভোটের প্রস্তুতি
রাজনীতিবিদদের ঐক্য
রাজনীতিবিদদের ঐক্য
ধর্মের বাতি জ্বলে ওয়াজের মাঠে
ধর্মের বাতি জ্বলে ওয়াজের মাঠে
সেনাবাহিনীকে নয়, অপরাধীকে দায়ী করুন
সেনাবাহিনীকে নয়, অপরাধীকে দায়ী করুন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
পাসপোর্টের মান
পাসপোর্টের মান
কার্গো ভিলেজ অগ্নিকাণ্ড
কার্গো ভিলেজ অগ্নিকাণ্ড
টক-মিষ্টি আমড়া
টক-মিষ্টি আমড়া
এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার
এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
সর্বশেষ খবর
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল
পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা
স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তরুণদের জন্য রাইজ এখন এআই–চালিত ডিজিটাল হাব
তরুণদের জন্য রাইজ এখন এআই–চালিত ডিজিটাল হাব

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে
টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল
চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফটিকছড়িতে ভিমরুলের কামড়ে যুবকের মৃত্যু
ফটিকছড়িতে ভিমরুলের কামড়ে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এআই এজেন্ট: শুধু নির্দেশ নয়, নিজেরাই নিচ্ছে সিদ্ধান্ত
এআই এজেন্ট: শুধু নির্দেশ নয়, নিজেরাই নিচ্ছে সিদ্ধান্ত

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ব্যর্থতার দায় নিজের কাঁধে নিলেন সৌম্য
ব্যর্থতার দায় নিজের কাঁধে নিলেন সৌম্য

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শরীয়তপুরে বসতঘর থেকে গৃহকর্মীর মরদেহ উদ্ধার
শরীয়তপুরে বসতঘর থেকে গৃহকর্মীর মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সাঁতারের দ্বিতীয় দিনে রাফির চার রেকর্ড
জাতীয় সাঁতারের দ্বিতীয় দিনে রাফির চার রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে হাতির আক্রমণে দুই মাহুত আহত
ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে হাতির আক্রমণে দুই মাহুত আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি রনি, সম্পাদক নোবেল
লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি রনি, সম্পাদক নোবেল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসোয়াতিনি রাজ্যের অনারারি কনসাল হলেন মোরশেদুল আলম
ইসোয়াতিনি রাজ্যের অনারারি কনসাল হলেন মোরশেদুল আলম

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবির সমাবর্তন ১৭ ডিসেম্বর
রাবির সমাবর্তন ১৭ ডিসেম্বর

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টঙ্গীতে উঠান বৈঠক
টঙ্গীতে উঠান বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে নদীতে মিললো গুলিসহ রাইফেল
সিলেটে নদীতে মিললো গুলিসহ রাইফেল

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চোট কাটিয়ে মাঠে ফিরছেন রিশাভ পান্ত
চোট কাটিয়ে মাঠে ফিরছেন রিশাভ পান্ত

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইথিওপিয়ায় ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত ১৪
ইথিওপিয়ায় ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত ১৪

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি কারাগারে ফিলিস্তিনি মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৮০
ইসরায়েলি কারাগারে ফিলিস্তিনি মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৮০

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইআরআই প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইআরআই প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত
সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফটিকছড়িতে পুকুরের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
ফটিকছড়িতে পুকুরের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি
ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ থেকে বিদায়, যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক
বিশ্বকাপ থেকে বিদায়, যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প
রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?
দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল
বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’
মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা
খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি
পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প
যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা
জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ
ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-যুক্তরাষ্ট্রে আইফোন ১৭ বিক্রির রেকর্ড
চীন-যুক্তরাষ্ট্রে আইফোন ১৭ বিক্রির রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ অক্টোবর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!
ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার
ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার

শোবিজ

গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা
গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা

শোবিজ

চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির
চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর
ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর

মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’
ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’

শোবিজ

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে

শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের
শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আসরানির শেষ পোস্ট
আসরানির শেষ পোস্ট

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী
উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির
সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির

মাঠে ময়দানে

গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন
গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ
প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে
সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ লিগ খেলতে তপুরা গেলেন কুয়েতে
চ্যালেঞ্জ লিগ খেলতে তপুরা গেলেন কুয়েতে

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের হাত ধরে বাংলাদেশের প্রথম পদক
মেয়েদের হাত ধরে বাংলাদেশের প্রথম পদক

মাঠে ময়দানে

অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক
অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই পর্ন তারকা যুগল পাঁচ দিনের রিমান্ডে
সেই পর্ন তারকা যুগল পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ

প্রথম পৃষ্ঠা

দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসী ১ কোটি ৩৭ লাখ
যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসী ১ কোটি ৩৭ লাখ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহজালালে আগুনের কারণ এখনো অস্পষ্ট
শাহজালালে আগুনের কারণ এখনো অস্পষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তিতর্ক চলছে শেখ হাসিনার আইনজীবীর
যুক্তিতর্ক চলছে শেখ হাসিনার আইনজীবীর

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩
নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি
মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রাক্-নির্বাচনি পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় মার্কিন মিশন
প্রাক্-নির্বাচনি পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় মার্কিন মিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত খুন মামলার আপিল শুনানি চার সপ্তাহ মুলতবি
সাত খুন মামলার আপিল শুনানি চার সপ্তাহ মুলতবি

পেছনের পৃষ্ঠা