শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০০:৩৫, মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর, ২০২৫

এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার

ড. আতিক মুজাহিদ
প্রিন্ট ভার্সন
এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার

জুলাই গণ অভ্যুত্থানে বাংলাদেশের ইতিহাসে এক নতুন অধ্যায় রচিত হয়েছে। হাজারো মানুষের জীবন, অজস্র মানুষের রক্ত, আর লাখো মানুষের অশ্রুতে অর্জিত এক নতুন স্বাধীনতা, যে ফ্যাসিবাদকে উপড়ে ফেলে ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিপরীতে বাংলাদেশকে একটি স্বনির্ভর, স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে ফিরিয়ে নিয়ে এসেছে। বাংলাদেশের তরুণ সমাজ, দেশের প্রতিটি মানুষের বঞ্চনার কষ্টকে ধারণ করে নেতৃত্ব দিয়ে ছিনিয়ে নিয়ে এসেছে নতুন এক সূর্য। একটি স্বাধীন, সার্বভৌম, বৈষম্যহীন রাষ্ট্র গড়ার জন্য যারা প্রাণ দিয়েছে তাদের স্বপ্নকে ধারণ করে এই দেশকে সাজানোর নৈতিক দায়িত্ব নিয়েই জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জন্ম। দেশের রাজনীতিতে আমরা আত্মপ্রকাশ করেছি এক নতুন দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে, যেখানে রাজনীতির কেন্দ্রবিন্দু হলো দেশের নাগরিকদের অধিকার। আমরা মধ্যমপন্থি এক মানবিক রাজনৈতিক শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হতে চাই, যা বাংলাদেশের মানুষের ধর্মীয় মূল্যবোধ, সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও নাগরিক চেতনার সমন্বয়ে একটি গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ নির্মাণে অঙ্গীকারবদ্ধ।

এনসিপি ‘বাংলাদেশপন্থা’র রাজনীতি অর্থাৎ জাতীয় স্বাতন্ত্র্যবোধ, সাতচল্লিশের উপনিবেশ থেকে মুক্তি, একাত্তরের স্বাধীনতা এবং চব্বিশের দ্বিতীয় স্বাধীনতার গণ আকাঙ্খা ও নাগরিক মর্যাদা প্রতিষ্ঠার ভিত্তিতে গঠিত। দলটি সব ধরনের ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম ঘোষণা করে সাম্য, ইনসাফ ও মানবিক মর্যাদার রাষ্ট্র গঠনের লক্ষ্য নিয়ে এগিয়ে চলছে। এনসিপি যেসব বিষয়ের ওপর দাঁড়িয়ে রাজনীতি করতে চায় সেগুলো হলো-

১. উপনিবেশবিরোধী আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধ ও গণ অভ্যুত্থানের আদর্শে ন্যায়ভিত্তিক রাষ্ট্র গঠন

এনসিপি বিশ্বাস করে বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় ভিত্তি নিহিত আছে মুক্তিযুদ্ধের গণ আকাঙ্খা ও আদর্শের মাঝে। সাম্য, ইনসাফ ও মানবিক মর্যাদার রাজনীতি ছিল জাতির মুক্তির চেতনা। একইভাবে ২০২৪ সালের গণ অভ্যুত্থানকে এনসিপি গণমানুষের নয়া জাগরণের প্রতীক হিসেবে দেখে, যা বৈষম্য, স্বৈরতন্ত্র ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে এক নতুন বাংলাদেশর জন্ম দিয়েছে। এনসিপি একই সঙ্গে ১৯৪৭-এর পাকিস্তান আন্দোলন এবং ১৯০ বছর দীর্ঘ উপনিবেশকালে পূর্ববঙ্গের স্বার্থসংশ্লিষ্ট সব উপনিবেশবিরোধী ও ব্রাহ্মণ্যবাদবিরোধী সংগ্রামের ঐতিহাসিক ধারাকে ধারণ করে; হিন্দু-মুসলমান-দলিতসহ সব জনগোষ্ঠীর মুক্তির আন্দোলনকে জাতীয় ইতিহাসের অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে মূল্যায়ন করে। এই ঐতিহাসিক চেতনাই এনসিপির জন্য ন্যায়ভিত্তিক ও বৈষম্যহীন রাষ্ট্র নির্মাণের রাজনীতির প্রেরণা।

২. ধর্মীয় সম্প্রীতি, মানবিকতা ও নাগরিক মর্যাদার সহাবস্থান

এনসিপি ধর্মকে রাজনীতির প্রতিযোগিতার অস্ত্র কিংবা ধর্ম ও রাজনীতিকে আলাদা করার বিতর্কে যেতে চায় না, বরং দেশের মানুষের ধর্মবিশ্বাসকে নাগরিক জীবনের নৈতিক ও আত্মিক অংশ হিসেবে দেখে। বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমান জনগোষ্ঠীর বিশ্বাস, নৈতিকতা ও সংস্কৃতিকে সঙ্গে এনসিপি রাজনীতি করতে চায়, একই সঙ্গে সব সংখ্যালঘু এবং নৃতাত্ত্বিক জনগোষ্ঠীর ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক অধিকার রক্ষার রাজনৈতিক কর্মসূচিতে এগিয়ে যেতে অঙ্গীকারবদ্ধ। এর পাশাপাশি আমাদের রাজনীতি দেশে দীর্ঘকাল ধরে চলে আসা সব ধরনের কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষ ও ধর্মীয় উগ্রবাদের বিরোধী। আমাদের বিশ্বাস ইসলাম বা হিন্দুত্ববাদ অথবা পাহাড়ের অধিকারের নামে সব ধরনের উগ্রবাদ এবং দেশের মেজরিটি জনগোষ্ঠীর ধর্মাচার ও জীবনরীতির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করা ‘শাহবাগ ও ইসলামোফোবিয়া’ উভয়ই দেশে আইনের শাসন ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার জন্য ক্ষতিকর। সুতরাং আমাদের রাজনীতি দুই ধরনের প্রান্তিকতার বিরুদ্ধেই। সহজভাবে বলা যায়, এনসিপি প্রচলিত অর্থে সেক্যুলারিস্ট দলও নয় আবার থিওক্র্যাটিক দলও নয় বরং এমন এক গণতান্ত্রিক দল, যেখানে ধর্মীয় সহাবস্থান, দায়দরদ, ইনসাফ-আমানত ও পারস্পরিক সম্মান, জান ও জবানের নিরাপত্তার অধিকারের ভিত্তিতে সমাজ গড়ে উঠবে। ধর্মীয় সম্প্রীতি ও ঐতিহাসিক সহাবস্থানের এই রাজনীতি হবে বাংলাদেশের নাগরিক ঐক্যের অন্যতম ভিত্তি।

৩. সভ্যতাগত জাতীয় পরিচয় ও জাতীয় সংস্কৃতির পুনর্নির্মাণ

এনসিপি দেশের রাজনীতিতে নানা ফেরকার মতাদর্শিক বিভেদ গড়ে দেওয়া বাঙালি ‘জাতিবাদী’ কিংবা শুধু ‘ধর্মভিত্তিক’ জাতীয় পরিচয়ের পরিবর্তে সভ্যতাগত জাতীয় পরিচয়ের ধারণা সামনে আনে। বঙ্গীয় বদ্বীপ অঞ্চলে সহস্র বছরের ইতিহাস, সংগ্রাম, ভাষা, সংস্কৃতি ও জীবনচর্চার মিশ্রণ ও অভিযোজনের ফলে যে অনন্য মানবিক সভ্যতা গড়ে উঠেছে এনসিপি সেই সভ্যতাগত ঐক্যকেই জাতীয় পরিচয়ের ভিত্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে চায়। দলটি এমন এক ‘বাংলাদেশপন্থা’র কথা বলে যা এই অঞ্চলের নদীবিধৌত পাললিক ইতিহাসের মতোই নানা ধরনের বৈচিত্র্যের ভিতরে ঐক্য, সহাবস্থানের ভিতরে সংস্কৃতি এবং নাগরিক অধিকারের ভিতরে জাতীয় আত্মা ও পরিচয়কে খুঁজে পায়। অর্থাৎ বঙ্গ অঞ্চলে নানা ধর্ম, বর্ণ ও জাতির যে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান ও মেলবন্ধনের ফলে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির যেই বর্ণাঢ্য ইতিহাস গড়ে উঠেছিল তার পুনর্জাগরণ ঘটাতে চায় এনসিপি। এই পন্থা বা মতাদর্শ যে দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি করে বা করতে চায় তা বিভাজন নয়, বরং সংহতির রাষ্ট্র সৃষ্টি করতে সাহায্য করবে।

৪. নারী মর্যাদার ভিত্তিতে ন্যায়নিষ্ঠ সমাজ

নারীর মর্যাদা নিশ্চিতকরণ ও ক্ষমতায়ন এনসিপির রাজনীতির অন্যতম মূলনীতি। এনসিপি মনে করে, নারীর শিক্ষা, স্বাস্থ্য, নিরাপত্তা, নেতৃত্ব ও কর্মসংস্থান রাষ্ট্রের দায়বদ্ধ দায়িত্ব। দলটি বিশেষভাবে মুসলিম পারিবারিক আইনের আওতায় সম্পত্তিতে নারীর ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠার পক্ষে অবস্থান নেয়, যা নারীকে অর্থনৈতিকভাবে স্বাধীন ও মর্যাদাসম্পন্ন নাগরিকে পরিণত করবে। এই নীতির যথাযথ বাস্তবায়ন সমাজে ন্যায্যতা ও পারস্পরিক সম্মানের এক নতুন ভারসাম্য গড়ে তুলবে। এ ছাড়া দেশের বিভিন্ন পর্যায়ে নারীর বিরুদ্ধে কাঠামোগত যেসব বৈষম্য রয়েছে তা থেকে উত্তরণের রাজনীতি করতে চায়। ব্যক্তিগত পরিসর থেকে শুরু করে জনপরিসর, সরকারি এবং বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে সব ধরনের যৌন হয়রানির বিরুদ্ধে আমাদের জিরো টলারেন্স থাকবে এবং তা প্রতিরোধে যথাযথ আইন নিশ্চিতকরণে আমাদের সংগ্রাম চলমান থাকবে। একই সঙ্গে এনসিপি যে কোনো ধরনের নারী নির্যাতনের ক্ষেত্রে বিচার প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করা ও তাতে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে বিচারিক প্রক্রিয়ায় গুণগত পরিবর্তন আনতে চায়।

৫. আধিপত্যবাদবিরোধী ও ন্যায্য বৈদেশিক সম্পর্কনীতি

এনসিপি মনে করে দক্ষিণ এশিয়ায় ভূরাজনীতিতে একক কোনো রাষ্ট্রের আধিপত্যবাদ এবং প্রতিবেশী যে কোনো দেশে সংখ্যালঘুদের ওপর নিপীড়ক হয়ে ওঠা হিন্দুত্ববাদের মতো মতবাদ বাংলাদেশের জন্য একটি সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক হুমকি। এই আধিপত্যবাদের কাঠামোগত বিরোধিতার রাজনীতি করতে এনসিপি নীতিগতভাবে ঐক্যবদ্ধ। তবে প্রতিবেশী যে কোনো দেশের সঙ্গে সুস্থ সম্পর্কের ক্ষেত্রে এনসিপি শত্রুতার নয় বরং ন্যায্যতা ও পারস্পরিক মর্যাদার কূটনৈতিক সম্পর্ক চায়। আমরা বিশ্বাস করি বাংলাদেশের উচিত সভ্যতা, ন্যায় ও জাতীয় স্বার্থের ভিত্তিতে অন্য যে কোনো রাষ্ট্রের সঙ্গে কৌশলগত সম্পর্ক বৃদ্ধি করা। মোট কথা এনসিপি এক স্বাধীন, আত্মমর্যাদাশীল ও ন্যায্য আন্তর্জাতিক সম্পর্ক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে চায়, যা ‘বাংলাদেশপন্থি কূটনীতি’র ভিত্তি হবে।

৬. ইনসাফভিত্তিক অর্থনীতি ও কল্যাণ রাষ্ট্রের স্বপ্ন

এনসিপি তার রাজনীতি দ্বারা বাংলাদেশে একটি বৈষম্যহীন, দুর্নীতিমুক্ত ও ইনসাফভিত্তিক অর্থনৈতিক কাঠামো গড়ে তুলতে চায়, যা একটি সত্যিকারের কল্যাণ রাষ্ট্রের রূপ নেবে। এই অর্থনীতি মানুষের মৌলিক প্রয়োজন ও সামাজিক ন্যায়বিচারের ওপর দাঁড়াবে। একটি শ্রেণি বা অঞ্চলের উন্নয়ন নয় বরং সামস্টিক উন্নয়নের লক্ষ্যে এগোতে চায় এনসিপি। ইতোমধ্যে  শিক্ষা, জনস্বাস্থ্য, কৃষি, শ্রম অধিকার, জলবায়ু ন্যায্যতা ও কর্মসংস্থান আমাদের রাজনৈতিক কর্মসূচি ও নীতিনির্ধারণের কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে পরিগণিত হচ্ছে। একই সঙ্গে বঙ্গোপসাগর অঞ্চলে বাংলাদেশকে কেন্দ্র করে একটি নতুন অর্থনৈতিক সহযোগিতা অঞ্চল (Economic zone) গঠনের ভিশনও আমাদের রয়েছে, যা বাংলাদেশকে আঞ্চলিক উন্নয়ন ও বাণিজ্যের কেন্দ্রবিন্দুতে রূপান্তর করতে পারে। এর বাইরে দলিত সম্প্রদায়, কৃষক-শ্রমিকসহ নিম্ন আয়ের মানুষদের জীবনমান উন্নয়নের জন্য বিশেষ অর্থনৈতিক গবেষণা ও কর্মসূচির ব্যাপারে জোর চেষ্টা চালাচ্ছে এনসিপি।

৭. ফ্যাসিবাদবিরোধী রাজনীতি

এনসিপি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে, বিগত ৫৪ বছরের রাজনৈতিকীকরণ ও  ১৫ বছরের ফ্যাসিবাদী শাসনের ফলে দেশের অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানসমূহ ফ্যাসিবাদী চরিত্র ধারণ করেছে যেখানে জনগণের সার্বভৌমত্ব, বিচারব্যবস্থা ও গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে দমন করা হয়েছে, যার ফলে দেশের মানবাধিকার চরমভাবে লঙ্ঘিত হয়েছে। ফ্যাসিবাদবিরোধী রাজনীতি তাই এনসিপির অন্যতম প্রধান প্রতিজ্ঞা। আমরা মনে করি, বর্তমান ঐকমত্য কমিশনের অধীনে প্রাথমিক রাষ্ট্রীয় কাঠামো পুনর্গঠন ও সংবিধান সংশোধন হলেও দীর্ঘ মেয়াদে সংস্কার চালু রাখা জরুরি। এ ছাড়া প্রয়োজনে নতুন সংসদের সম্মতিক্রমে ফ্যাসিবাদী সংবিধান পুরোটা বাতিল করে সংশোধনীর অংশটুকু রেখে নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে হবে। নতুন সংবিধান হবে এমন এক সামাজিক চুক্তি, যা নাগরিক অধিকার, জবাবদিহি, ন্যায়বিচার ও অংশগ্রহণমূলক রাজনীতিকে নিশ্চিত করবে। এসব প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আমরা চাই একটি ‘নাগরিক রাষ্ট্র’ গড়ে তুলতে যেখানে রাষ্ট্রের মালিকানা থাকবে জনগণের হাতে এবং ক্ষমতার লক্ষ্য হবে ন্যায় ও মানবিকতা। এলিট ও আমলাবান্ধব রাষ্ট্র সিস্টেম থেকে জনবান্ধব ক্ষমতার কাঠামো নির্মাণে নেতৃত্ব দিতে চায় এনসিপি।

মোটকথা এনসিপির রাজনীতি এক ‘মানবিক মধ্যপন্থা’ যা ধর্মীয় অনুশীলন, নাগরিক স্বাধীনতা, অর্থনৈতিক ন্যায় ও গণতন্ত্রের সমন্বয়ে গঠিত। এটি মতাদর্শিক সংঘাতের রাজনীতি নয়, বরং নাগরিক অধিকার ও নৈতিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার আহ্বান। এনসিপির স্বপ্ন এমন একটি বাংলাদেশ, যেখানে ধর্মবিদ্বেষ নয়, সম্প্রীতি জয়ী হবে; ফ্যাসিবাদ নয়, গণতন্ত্র বিকশিত হবে এবং ক্ষমতা নয়, দায়িত্ব হবে রাজনীতির মূল নৈতিকতা।

লেখক : যুগ্ম আহ্বায়ক, এনসিপি ও নির্বাহী পরিচালক, সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স অ্যান্ড সিভিলাইজেশনাল স্টাডিজ (সিজিসিএস)

এই বিভাগের আরও খবর
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
পাসপোর্টের মান
পাসপোর্টের মান
কার্গো ভিলেজ অগ্নিকাণ্ড
কার্গো ভিলেজ অগ্নিকাণ্ড
টক-মিষ্টি আমড়া
টক-মিষ্টি আমড়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
একের পর এক আগুন
একের পর এক আগুন
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
জলবায়ু দারিদ্র্য
জলবায়ু দারিদ্র্য
সর্বশেষ খবর
রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ল উড়োজাহাজ, ১৬২ আরোহী অক্ষত
রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ল উড়োজাহাজ, ১৬২ আরোহী অক্ষত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!
যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিঙ্গাদের সহায়তায় ৫০ লাখ ডলার অনুদান দিল দক্ষিণ কোরিয়া
রোহিঙ্গাদের সহায়তায় ৫০ লাখ ডলার অনুদান দিল দক্ষিণ কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গবেষণায় অবদান রাখায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২ শিক্ষককে প্রণোদনা
গবেষণায় অবদান রাখায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২ শিক্ষককে প্রণোদনা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুঃসংবাদ পেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
দুঃসংবাদ পেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাড়ির ছাদে শুকানো হচ্ছিল গাঁজা, আটক ১
বাড়ির ছাদে শুকানো হচ্ছিল গাঁজা, আটক ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লঙ্কার কাছে হেরে টাইগ্রেসদের সেমির স্বপ্নভঙ্গ
লঙ্কার কাছে হেরে টাইগ্রেসদের সেমির স্বপ্নভঙ্গ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিশোরগঞ্জে ভর সকালে বাড়ির গেট কেটে ১৩ ভরি স্বর্ণালংকারসহ টাকা চুরি
কিশোরগঞ্জে ভর সকালে বাড়ির গেট কেটে ১৩ ভরি স্বর্ণালংকারসহ টাকা চুরি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিএসজি ভক্তদের জন্য জোড়া সুসংবাদ ও দুঃসংবাদ
পিএসজি ভক্তদের জন্য জোড়া সুসংবাদ ও দুঃসংবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি
মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু
গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুড়িমারী স্থলবন্দরে ৩ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
বুড়িমারী স্থলবন্দরে ৩ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ওপর আবারও শুল্কারোপের হুমকি ট্রাম্পের
ভারতের ওপর আবারও শুল্কারোপের হুমকি ট্রাম্পের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত দুই জজের বাংলোতে দুঃসাহসিক চুরি, আটক ৪
অতিরিক্ত দুই জজের বাংলোতে দুঃসাহসিক চুরি, আটক ৪

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রাম বন্দরে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার
চট্টগ্রাম বন্দরে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমাদের একটু বেশি ধারাবাহিকতা তৈরি করতে হবে’
‘আমাদের একটু বেশি ধারাবাহিকতা তৈরি করতে হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুলের রুক্ষতা দূর করার উপায়
চুলের রুক্ষতা দূর করার উপায়

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবৈধ বালু উত্তোলনে নৌকাসহ আটক ১
অবৈধ বালু উত্তোলনে নৌকাসহ আটক ১

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দূর মহাকাশে জন্ম নিল নতুন তারা
দূর মহাকাশে জন্ম নিল নতুন তারা

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যান্ত্রিক ত্রুটিতে বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের সব ইউনিট বন্ধ
যান্ত্রিক ত্রুটিতে বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের সব ইউনিট বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্টে বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ডে ব্যয় বছর ব্যবধানে ১৯ শতাংশ বেড়েছে
আগস্টে বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ডে ব্যয় বছর ব্যবধানে ১৯ শতাংশ বেড়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নাটোরে আগুনে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই
নাটোরে আগুনে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে পরিসংখ্যান দিবস পালিত
খাগড়াছড়িতে পরিসংখ্যান দিবস পালিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ
বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি
রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান
যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?
নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল
সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার
জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...
কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী
ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী

১০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা
জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত
নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা
আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ
সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ
সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা
দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২
হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ
জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন
বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন

নগর জীবন

উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া

সম্পাদকীয়

থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের
থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আদেশ জারির পর গণভোট
আদেশ জারির পর গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ
চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আবারও ই-কমার্স প্রতারণা
আবারও ই-কমার্স প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের
জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ
বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ

দেশগ্রাম

বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা
বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আটক ২৪
ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আটক ২৪

দেশগ্রাম

পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

নগর জীবন

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি

নগর জীবন

বিপর্যয় কাটবে কীভাবে
বিপর্যয় কাটবে কীভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও আসতে পারে ১/১১
আবারও আসতে পারে ১/১১

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা
আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা

মাঠে ময়দানে

প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরণ অনশন চলছে
আমরণ অনশন চলছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন
ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতির জামিন আবেদন
পাঁচ মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতির জামিন আবেদন

নগর জীবন

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

সম্পাদকীয়

আওয়ামী লীগ শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন