শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ অক্টোবর, ২০২৫

প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি

খায়রুল কবির খোকন
প্রিন্ট ভার্সন
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি

দেশ এখন গভীর সংকটে। দেশ পরিচালনায় রাজনীতিবিদদের যে বিকল্প নেই, সেই সত্যটি আবারও প্রমাণিত হয়েছে গত ১৪ মাসে। গণতন্ত্রহীনতার লজ্জা থেকে বাঁচতে বাংলাদেশের মানুষ দলে দলে রাজপথে নেমে এসেছিল জুলাই গণ অভ্যুত্থানে। সেই অভ্যুত্থানের ফসল অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার। দেশের ১৮ কোটি মানুষের নিঃশর্ত সমর্থন পেয়েও তারা ১৪ মাসে জনপ্রত্যাশা পূরণে দৃষ্টিগ্রাহ্য কোনো সাফল্য দেখাতে পারেননি। অর্থনীতির কোনো সূচকে ১৪ মাসে আসেনি আহামরি সাফল্য। আইনশৃঙ্খলার অবস্থা সত্যিকার অর্থেই হতাশাজনক। ফেব্রুয়ারির জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে বিএনপিসহ শীর্ষ রাজনৈতিক দলগুলোকে নাজুক অর্থনীতি নিয়ে ভাবতে হচ্ছে। ক্ষমতায় গিয়ে অর্থনৈতিক দুরবস্থা মোকাবিলায় তাদের করণীয় কী হবে এখন থেকেই ভাবা জরুরি হয়ে উঠেছে।

জুলাই গণ অভ্যুত্থান ছিল স্বাধীনতার পর সবচেয়ে মহত্তম অর্জন। কিন্তু এ অর্জন এখন প্রশ্নবিদ্ধ। কারণ এ অভ্যুত্থানের পর দেশের মানুষের অর্থনৈতিক অবস্থার অবনতি ঘটেছে। লাখ লাখ শ্রমিক হয়ে গেছেন বেকার। জীবিকা হারিয়ে হতাশায় ভুগছেন তারা। বলা হয়ে থাকে রাজনীতির প্রাণ হলো অর্থনীতি। দেশের অর্থনীতি দুর্বিপাকে থাকায় জুলাই গণ অভ্যুত্থানের চেতনা নিষ্প্রভ হয়ে পড়ছে জনমনে। ক্ষুধাতুর মানুষের কাছে তা কোনো অবদান রাখতে পারছে না। এর প্রধান কারণ জুলাই গণ অভ্যুত্থানের পর যারা ক্ষমতায় এসেছে, তারা ব্যবসায়ীদের শত্রু ভাবার ভ্রান্তিতে ভুগে তাদের হেনস্তা করাকে নিজেদের অর্জন বলে ভাবছে। পরিণতিতে মানুষ বলতে শুরু করেছে, আগেই তারা ভালো ছিল। ব্যবসায়ীদের ওপর চড়াও হওয়ার অপনীতির সমালোচনা করা হয়েছে। সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন বলেছেন, ঢালাওভাবে ব্যবসায়ীদের ব্যাংক হিসাব জব্দ রাখা ঠিক নয়। বড় ধরনের বিচ্যুতি না থাকলে ব্যবসায়ীদের জব্দ হিসাবগুলো খুলে দেওয়া যায়। তা না হলে সার্বিক ব্যবসাবাণিজ্য, দারিদ্র্য ও কর্মসংস্থানের ওপর বিরাট প্রভাব পড়বে। ডিবেট ফর ডেমোক্রেসি আয়োজিত ছায়াসংসদ বিতর্ক প্রতিযোগিতায় তিনি আরও বলেন, গত এক বছরে অর্থনীতির কিছু সূচকের পতন ঠেকানো গেলেও সংকট কাটেনি এবং দারিদ্র্যও কমেনি। ব্যাংকিং খাতে বিগত সরকারের সময় সুশাসন ছিল না। অর্থনীতির আকারের চেয়ে রাজনৈতিক বিবেচনায় অনেক বেশি ব্যাংক অনুমোদন দেওয়া হয়েছিল, যা পৃথিবীর কোথাও নেই। অর্থনীতি ও রাজনীতি পাশাপাশি চলে। একটি অন্যের পরিপূরক। দুর্বল শাসনব্যবস্থার মাধ্যমে অর্থনীতি চলতে পারে না। সঠিক রাজনীতি ছাড়া সঠিক অর্থনীতি হয় না। স্বল্পমেয়াদি সরকার দীর্ঘায়িত হওয়া অর্থনীতির জন্য মঙ্গলজনক নয়। এতে বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান বাধাগ্রস্ত হয়। তাই আর্থিক খাতের শৃঙ্খলার জন্য প্রয়োজন দ্রুত নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনৈতিক সরকার। সিপিডির নির্বাহী পরিচালকের বক্তব্য খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। জুলাই গণ অভ্যুত্থানের সুফল পেতে ব্যবসাবান্ধব কর্মকাণ্ডে সরকারকে জোর দিতে হবে। মানুষের জীবনজীবিকার পথ প্রশস্ত করতে হবে নিজেদের সুনামের স্বার্থেই।

বাংলাদেশে দারিদ্র্যের হার ২০২৪ সালের তুলনায় চলতি বছর শূন্য দশমিক ৭ শতাংশ বেড়ে ২১ দশমিক ২ শতাংশে পৌঁছাবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। ‘বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট আপডেট’ শীর্ষক সর্বশেষ প্রতিবেদনে সংস্থাটি বলেছে, এটি করোনাভাইরাস বা কভিড-পরবর্তী চার বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ দারিদ্র্যের হার। বাংলাদেশে দারিদ্র্যের হার নব্বই-পরবর্তী বছরগুলোতে ক্রমান্বয়ে হ্রাস পাচ্ছিল। বিগত সরকারের আমলের শেষ দুই বছরে দারিদ্র্যের আর হ্রাসের বদলে বেড়ে যায়। অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেও এ ক্ষেত্রে পেছন পানে হাঁটার প্রবণতা দুর্ভাগ্যজনক। বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৩ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে শ্রমশক্তিতে অংশগ্রহণের হার ৬০ দশমিক ৯ শতাংশ থেকে নেমে ৫৮ দশমিক ৯ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। অর্থাৎ প্রায় ৩০ লাখ মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়েছে, যার মধ্যে প্রায় ২৪ লাখই নারী। ফলে কর্মসংস্থান ও কর্মক্ষম জনসংখ্যার অনুপাত ২ দশমিক ১ শতাংশ কমে ৫৬ দশমিক ৭ শতাংশে নেমেছে। বিশ্বব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী, ২০২৪ সালে দারিদ্র্যের হার ছিল ২০ দশমিক ৫ শতাংশ, ২০২৩ সালে ১৯ দশমিক ২ এবং ২০২২ সালে ১৮ দশমিক ৭ শতাংশ। তবে সংস্থাটির মতে, পরিকল্পিত অর্থনৈতিক সংস্কার বাস্তবায়ন, ব্যাংক খাত পুনর্গঠন, বিনিয়োগ সম্প্রসারণ, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ ও রেমিট্যান্স প্রবাহ বজায় রাখা গেলে ২০২৬-২৭ সালে অর্থনীতি স্থিতিশীল হয়ে দারিদ্র্য কমবে অর্থাৎ দেশে নির্বাচিত সরকার প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর দরিদ্র বাড়ার স্রোত থেমে যাবে। যা একটি আশাপ্রদ দিক। এর আগে দেশে দারিদ্র্য বৃদ্ধির তথ্য জানিয়েছিল বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান পিপিআরসি ও বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)। বিবিএসের হিসাবে, চলতি বছরের জানুয়ারিতে দারিদ্র্যের হার ছিল ১৯ দশমিক ২ শতাংশ এবং ২০২২ সালে তা ছিল ১৮ দশমিক ৭ শতাংশ। অন্যদিকে পিপিআরসির সমীক্ষা অনুযায়ী, ২০২৫ সালে দারিদ্র্যের হার বেড়ে ২৭ দশমিক ৯৩ শতাংশে এবং অতিদারিদ্র্যের হার ৯ দশমিক ৩৫ শতাংশে পৌঁছেছে। বিশ্বব্যাংকের মূল্যায়ণে উচ্চ মূল্যস্ফীতি ও প্রকৃত মজুরি হ্রাসের কারণে পরিবারগুলো মারাত্মক চাপে পড়েছে। ২০২৫ অর্থবছরে স্বল্প আয়ের শ্রমিকদের প্রকৃত মজুরি ২ শতাংশ কমেছে। তবে নীতিগত সংস্কার কার্যকর হলে ২০২৬ সালে দারিদ্র্য ১৯ দশমিক ১ শতাংশ ও ২০২৭ সালে ১৮ দশমিক ১ শতাংশে নামার সম্ভাবনা রয়েছে। প্রতিবেদনে আারও বলা হয়, চলতি বছর বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪ দশমিক ৮ শতাংশে দাঁড়াতে পারে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে এলে ও রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়লে বেসরকারি খাতের ভোগ ব্যয় বৃদ্ধি পাবে, যা অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। বিশ্বব্যাংক সতর্ক করেছে, এ পুনরুদ্ধার প্রক্রিয়া অত্যন্ত নাজুক এবং এর সাফল্য সংস্কার বাস্তবায়ন, ব্যাংক খাত পুনর্গঠন ও অনুকূল অর্থনৈতিক পরিবেশ বজায় রাখা এ তিনটি বিষয়ের ওপর নির্ভরশীল। বিশেষজ্ঞরা বিশ্বব্যাংকের দারিদ্র্য বৃদ্ধির তথ্যকে যৌক্তিক বলে মনে করছেন। তাদের মতে, জনসংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান না বাড়ায় দারিদ্র্য বাড়ছে। মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধিতে নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে, ফলে মানুষের ক্রয়ক্ষমতা কমছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, দেশে শিক্ষিত বেকারের সংখ্যা উদ্বেগজনকভাবে বাড়ছে, যা নিঃসন্দেহে উদ্বেগজনক। জুলাই গণ অভ্যুত্থানের পেছনে শিক্ষিত বেকারত্বের হার বৃদ্ধির ঘটনা ছাত্রসমাজকে রাজপথে নামতে উদ্বুদ্ধ করেছিল। ১৪ মাসে অন্তর্বর্তী সরকারের উচিত ছিল তাদের সংস্কার কার্যক্রমে প্রবৃদ্ধি ও কর্মসংস্থানকে অগ্রাধিকার দেওয়া। কিন্তু তারা ব্যবসাবান্ধব নীতি গ্রহণের বদলে ব্যবসায়ীদের প্রতিপক্ষ ভেবে দেশের অর্থনীতির জন্য বিপদ ডেকে এনেছেন। দেশের সাধারণ মানুষের প্রত্যাশা পূরণে অন্তর্বর্তী সরকার যে ব্যর্থতার পরিচয়ই দিয়েছে তা তাদের ইমেজ ক্ষুণ্ন করেছে। গত ১৪ মাসে দৃষ্টিগ্রাহ্য কোনো সংস্কারই হয়নি। ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন অনুষ্ঠানের রোডম্যাপ দেওয়া হলেও সরকারের ভিতরে-বাইরে চলছে নানা ষড়যন্ত্র।।

বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. ফ্রানজিস্কা ওনসর্জ বলেছেন, দক্ষিণ এশিয়ার অর্থনীতিকে রূপান্তর করতে উন্মুক্ত বাণিজ্য ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ব্যবহার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। বাংলাদেশে নীতিগত সংস্কারের মাধ্যমে উৎপাদনশীল খাতে বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান বাড়ানো সম্ভব।  দেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দল বিএনপি দেশের অর্থনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আনাকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছে। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তনের সূচনা হয়েছিল বিএনপি আমলে। শহীদ জিয়া উৎপাদনের রাজনীতিতে বিশ্বাস করতেন। কৃষি, শিল্প সব ক্ষেত্রে তিনি ইতিবাচক পরিবর্তন আনার চেষ্টা করেছেন। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার আমলে বাজার অর্থনীতির পথে চলা শুরু করে বাংলাদেশ। ২০০৬ সালে সেনাসমর্থিত ওয়ান-ইলেভেন সরকারের আমলে দেশের অর্থনীতি মারাত্মকভাবে মার খায়। আওয়ামী লীগের দেড় দশকে অর্থনীতিতে গতি সৃষ্টি হলেও দুর্নীতি, অর্থ পাচার ও দুঃশাসনের কারণে তা ধরে রাখা যায়নি। ফেব্রুয়ারিতে যে নির্বাচিত সরকার ক্ষমতায় আসছে, তাকে অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি অনুসরণে যত্নবান হতে হবে।

লেখক : বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব, সাবেক সংসদ সদস্য ও ডাকসুর জিএস

এই বিভাগের আরও খবর
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
একের পর এক আগুন
একের পর এক আগুন
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
জলবায়ু দারিদ্র্য
জলবায়ু দারিদ্র্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
সর্বশেষ খবর
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ

এই মাত্র | মুক্তমঞ্চ

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!
পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!

৫৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা
আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জমি নিয়ে চাচাতো ভাইদের সংঘর্ষে আহত ৫০ জন
জমি নিয়ে চাচাতো ভাইদের সংঘর্ষে আহত ৫০ জন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিভারপুলের ঘরের মাঠে ইউনাইটেডের দুর্দান্ত জয়
লিভারপুলের ঘরের মাঠে ইউনাইটেডের দুর্দান্ত জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেরোবি বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বক্তৃতা প্রতিযোগিতা
বেরোবি বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বক্তৃতা প্রতিযোগিতা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ফকিরাপুলে সৎ ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা চালক নিহত
ফকিরাপুলে সৎ ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা চালক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা, হতে পারে নিম্নচাপ
সাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা, হতে পারে নিম্নচাপ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেকৃবি উপাচার্য ও নিপসম অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণাপত্র নকলের অভিযোগ
শেকৃবি উপাচার্য ও নিপসম অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণাপত্র নকলের অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদল নেতা হত্যার বিচার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সড়ক অবরোধ
জবি ছাত্রদল নেতা হত্যার বিচার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সড়ক অবরোধ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?
হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ল্যুভর জাদুঘরে চুরি: কি কি ঘটলো আসলে?
ল্যুভর জাদুঘরে চুরি: কি কি ঘটলো আসলে?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে গলায় ফাঁস দিয়ে নারীর আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে গলায় ফাঁস দিয়ে নারীর আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

৪ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

রূপনগরে আগুনে নিহত ১৪ জনের মরদেহ হস্তান্তর
রূপনগরে আগুনে নিহত ১৪ জনের মরদেহ হস্তান্তর

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার গ্যাস প্লান্টে ইউক্রেনের বড় হামলা
রাশিয়ার গ্যাস প্লান্টে ইউক্রেনের বড় হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাবিজ্ঞানে যুগান্তকারী সাফল্য পেল কানাডা-চীনের বিজ্ঞানীরা
চিকিৎসাবিজ্ঞানে যুগান্তকারী সাফল্য পেল কানাডা-চীনের বিজ্ঞানীরা

৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোর গুহায় দুই হাজার বছর আগের শিশু ও টিয়াপাখির মমি আবিষ্কার
মেক্সিকোর গুহায় দুই হাজার বছর আগের শিশু ও টিয়াপাখির মমি আবিষ্কার

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মোংলায় খালে ভেসে এলো মৃত কুমির, গলায় রশি ও আঘাতের চিহ্ন
মোংলায় খালে ভেসে এলো মৃত কুমির, গলায় রশি ও আঘাতের চিহ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর মতিঝিলে ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ভাই খুন
রাজধানীর মতিঝিলে ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ভাই খুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমারখালীতে সাহিত্য আড্ডা
কুমারখালীতে সাহিত্য আড্ডা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ গ্রেফতার ১
বান্দরবানে মদসহ গ্রেফতার ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক
লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার
প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌
'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না
আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

৪ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান
কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম
জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের
যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে
পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির
অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট
পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি
জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন

শোবিজ

কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান
প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান

প্রাণের ক্যাম্পাস

নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি
নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি

মাঠে ময়দানে

কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী

শোবিজ

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি
গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি

মাঠে ময়দানে

ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ

শোবিজ

নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা
নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব
সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব

প্রাণের ক্যাম্পাস

দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা
দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা

প্রাণের ক্যাম্পাস

দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার
দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার

প্রাণের ক্যাম্পাস

বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’
বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’

প্রাণের ক্যাম্পাস

নাইটের সেঞ্চুরিতে শেষ চারে ইংল্যান্ড
নাইটের সেঞ্চুরিতে শেষ চারে ইংল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা
দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা

প্রাণের ক্যাম্পাস

প্রাণের ক্যাম্পাসে আপনিও লিখুন
প্রাণের ক্যাম্পাসে আপনিও লিখুন

প্রাণের ক্যাম্পাস

মার্শের ব্যাটে সিরিজে এগিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া
মার্শের ব্যাটে সিরিজে এগিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরপুরের কালো উইকেট
মিরপুরের কালো উইকেট

মাঠে ময়দানে

শাশ্বত একাদশ চিত্র প্রদর্শনী
শাশ্বত একাদশ চিত্র প্রদর্শনী

প্রাণের ক্যাম্পাস

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

আবাহনীকে হারাল ব্রাদার্স
আবাহনীকে হারাল ব্রাদার্স

মাঠে ময়দানে

সাবিলার নবযাত্রা
সাবিলার নবযাত্রা

শোবিজ

সমনেই আটকে আছে বিচার
সমনেই আটকে আছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া
কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি

পেছনের পৃষ্ঠা

মাইক ভাড়া করে গালাগাল
মাইক ভাড়া করে গালাগাল

পেছনের পৃষ্ঠা