শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০২:৫৮, সোমবার, ২০ অক্টোবর, ২০২৫

কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

বিশেষ প্রতিনিধি ও নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

জুলাই সনদ স্বাক্ষরের পর আগ্রহের কেন্দ্রে এখন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পদ্ধতি নিয়ে। কোন ভিত্তিতে অনুষ্ঠিত হবে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন- সেই প্রশ্ন এখন জনমনে। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসও রাজনৈতিক দলগুলোকে দায়িত্ব দিয়েছেন নির্বাচনের ভিত্তি নির্ধারণের। তবে দলগুলোর মধ্যে মতপার্থক্য এখনো প্রকট। বিএনপি মনে করে জুলাই সনদ স্বাক্ষরের পর জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে আর কোনো বাধা নেই। একই দিনে গণভোটের মাধ্যমে জুলাই সনদ নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জাতি। তবে আগে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দিতে গণভোট আয়োজনের পর জাতীয় নির্বাচনের দাবি তুলছেন অন্যরা। বিএনপি, জামায়াত, এনসিপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের শীর্ষস্থানীয় নেতাদের সঙ্গে কথা বললে এসব বিষয়ে তারা তাদের মতামত ব্যক্ত করেন। 

 

নির্বাচনি ট্রেনের যাত্রা শুরু হয়ে গেছে- সালাহউদ্দিন আহমদ

বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, জুলাই সনদ স্বাক্ষরিত হয়েছে। দেশের নির্বাচনি ট্রেনের যাত্রা শুরু হয়ে গেছে। সাংবিধানিক পদ্ধতিতে আগামী ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। রাজনৈতিক দলগুলোও সে অনুসারে যার যার মতো করে নির্বাচনি প্রস্তুতি কার্যক্রম শুরু করেছে। গণভোটের চূড়ান্ত সময়টা নির্ধারণ হলেই আর কোনো সমস্যা থাকবে না।

দেশের সর্বশেষ রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বিএনপির নীতিনির্ধারক সালাহউদ্দিন আহমদ এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, জুলাই সনদ স্বাক্ষরিত হয়েছে। ২৫টি রাজনৈতিক দল একমত হয়ে এতে স্বাক্ষর করেছে। যে চার-পাঁচটি দল এখনো স্বাক্ষর করেনি, তারা যে পরবর্তী সময়ে স্বাক্ষর করবে না, এমন কথা তারা কেউ বলেনি। অর্থাৎ তারাও যে কোনো সময় এতে স্বাক্ষর করতে পারে। এখন আসে এটি বাস্তবায়নের প্রশ্ন। সনদে যেসব বিষয় পরিপত্র জারির মাধ্যমে বাস্তবায়ন সম্ভব সেগুলো সরকারি পরিপত্রের মাধ্যমেই বাস্তবায়ন করা হবে। আর যেগুলো বাস্তবায়নে সংবিধান সংশোধনীর প্রয়োজন হবে- সেগুলো পরবর্তী সময়ে নির্বাচিত পার্লামেন্টে সংশোধনীর মাধ্যমে বাস্তবায়ন করা হবে। জুলাই সনদ স্বাক্ষরের অনুষ্ঠানে ‘এখন আপনারা বসে ঠিক করুন- নির্বাচন কীভাবে করবেন?’ প্রধান উপদেষ্টার এমন বক্তব্যের বিষয়ে বিএনপির এই সিনিয়র নেতা বলেন, প্রধান উপদেষ্টা একচুয়েলি জুলাই সনদসংক্রান্ত গণভোটের কথাই বলেছেন। আমরা তো সেই গণভোটের বিষয়েও সবাই সম্মত হয়েছি। এখন শুধু এই গণভোটের সময়টা জাতীয় নির্বাচনের আগে হবে, নাকি পরে অয়োজন করা হবে- সেটি চূড়ান্ত/নির্ধারণ করতে পারলেই এ নিয়ে আর কোনো সমস্যা থাকবে না। তবে আমরা ইতোমধ্যেই বলেছি যে এই গণভোটের জন্য আলাদাভাবে বিশাল পরিমাণের অর্থ এবং সময় নষ্ট না করে জাতীয় নির্বাচনের সময় একসঙ্গে একটি ব্যালট ব্যবহারের মাধ্যমেই এই গণভোটটি করে নেওয়া যেতে পারে। এতে দেশের অর্থ, জনবল এবং সময় সবকিছুই বাঁচবে। অপরদিকে অন্য কয়েকটি রাজনৈতিক দল চাচ্ছে জাতীয় নির্বাচনের আগেই আলাদাভাবে বিশাল আয়োজনের মাধ্যমে এই গণভোটের আয়োজন করতে। এটা দেশের অর্থ, জনবল আর সময়ের জন্য কতটুকু ভায়াবল হবে, সেটিও বিবেচনা করে দেখার জন্য বিএনপির পক্ষ থেকে আহ্বান জানানো হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস এই গণভোটের বিষয়েই রাজনৈতিক দলগুলোকে কথা বলতে বলেছেন। জামায়াতে ইসলামীর পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি প্রসঙ্গে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, এ নিয়ে বিতর্কের কোনো অবকাশ নেই। কারণ আমাদের সংবিধানের আর্টিকেল ৬৫-এ নির্বাচনি পদ্ধতির কথা সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে। নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকেও ইতোমধ্যেই এ বিষয়ে সুস্পষ্ট বক্তব্য এসেছে। ফলে সংবিধানে বিদ্যমান সরাসরি ভোটের পদ্ধতিতেই আগামী জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। দাবি তারা করতেই পারেন। কিন্তু নির্বাচন হবে সংবিধান অনুসারে। নির্বাচনে জোট গঠন প্রসঙ্গে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, সমমনা দল ও জোট এবং যুগপৎ আন্দোলনের শরিক দলগুলোকে নিয়ে বিএনপি একটি নির্বাচনি জোট গঠন করবে। এমনকি যেসব দল ফ্যাসিস্টবিরোধী মত পোষণ করে তারাও এই জোটে স্থান পাবে।

 

আগে গণভোট পরে নির্বাচন- গোলাম পরওয়ার

জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, আগে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশ জারি এবং নভেম্বরের মধ্যে গণভোটের আয়োজন করে তার আলোকে জাতীয় নির্বাচন করতে হবে। এগুলো মানা হলে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ জাতীয় নির্বাচন আয়োজন সম্ভব হবে বলে মত দেন তিনি। অধ্যাপক গোলাম পরওয়ার আরও বলেন, ঐকমত্য কমিশন এবং সরকারপ্রধানের প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী, যেসব সংস্কারমূলক প্রস্তাবে সবাই একমত হয়ে জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন, সেগুলোকে বাস্তবায়ন করার জন্য এখন দুটি প্রধান কাজ বাকি আছে। প্রথমত জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করা। দ্বিতীয়ত গণভোটের ব্যবস্থা করা। নভেম্বরের মধ্যে গণভোট দিয়ে এই সনদকে আইনি ভিত্তি দিতে হবে। এরপরেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে। তিনি আরও বলেন, কেউ কেউ একই দিনে গণভোটের প্রস্তাব দিলেও এর সঙ্গে আমরা দ্বিমত পোষণ করছি। কারণ একই দিনে দুইটা ভোট হলে অল্প সময়ের মধ্যে একজন ভোটারের পক্ষে তা কঠিন হবে। ফলে অনেক ভোটার ভোট দেওয়া থেকে বিরত থাকতে পারেন। এ ছাড়া নির্বাচনের ইতিহাস পর্যালোচনা করে দেখা যায়, বড় নির্বাচনে কিছু ভোট কেন্দ্রে ছোটখাটো দুর্ঘটনা, সহিংসতা, হানাহানি বা মারামারির ঘটনা ঘটে- যার ফলে কিছু কেন্দ্রে ভোট বন্ধ হতে পারে। যদি জাতীয় নির্বাচনের কেন্দ্রে ভোট বন্ধ হয়, তাহলে গণভোটের কেন্দ্রের কী দশা হবে? ওই ভোটের গণনা কীভাবে হবে? ফলে কোনো ফলাফল বের করা সম্ভব হবে না।

 

নব্বইয়ের ত্রিদলীয় রূপরেখার চেয়ে শক্তিশালী সনদ হচ্ছে না

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন বলেছেন, ঐক্যমত কমিশন এবং জুলাই সনদকে আমরা সফল হতে দেখছি না। জুলাই সনদের অন্তিমমুহূর্তে এসে আমরা দেখছি বাস্তবায়নপদ্ধতি নিয়ে টালবাহানা করা হচ্ছে। ঐকমত্য কমিশনটা আসলে একটা ভাগবাঁটোয়ারার বা পাওয়ার স্টেক ভাগ করার একটা আয়োজনে বসেছে। ফলে জুলাই সনদটা মোটাদাগে একটা ’৯০ সালে ত্রিদলীয় রূপরেখার চেয়ে শক্তিশালী কোনো সনদ হতে যাচ্ছে না। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া এক প্রতিক্রিয়ায় তিনি এসব কথা বলেন। সামান্তা শারমিন বলেন, জুলাই সনদ প্রণয়নে সবগুলো রাজনৈতিক দল যুক্ত ছিল। কিন্তু বিএনপি-জামায়াত এখন সবার চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। তারা নিজেদের জনগণের সবচেয়ে বড় ম্যান্ডেট ধারণকারী মনে করছে। জুলাই সনদ ব্যর্থ হওয়ার দায় তাদেরই নিতে হবে। তিনি বলেন, ঐকমত্য কমিশনটা আসলে একটা ভাগবাঁটোয়ারার বা পাওয়ার স্টেক ভাগ করার আয়োজনে বসেছে। সামনের নির্বাচনে বিএনপি কতটুকু পাবে, জামায়াত কতটুকু পাবে? কতটুকু হচ্ছে রাষ্ট্রের একদম ইটসেলফ পাওয়ার হিসেবে থাকবে। বাকি দলগুলো মিলে কতটুকু পাবে এটার একটা ভাগবাঁটোয়ারায় বসেছে। সামান্তা বলেন, জুলাই সনদটা মোটাদাগে নব্বইয়ের ত্রিদলীয় রূপরেখার চেয়ে শক্তিশালী কোনো সনদ হতে যাচ্ছে না। সনদে সাইন করা হয়ে গেছে। এরপরে ঐকমত্য কমিশনের আর কোনো কার্যক্রম দেখা যাচ্ছে না। ঐকমত্য কমিশন বেসিক্যালি সনদ নিয়ে আর বসতে চায় না। সনদের বাস্তবায়নপদ্ধতি কী হবে তা নিয়ে কাজ করতে চায় না। কিন্তু আমরা এটাও দেখছি যে বিভিন্ন দেশে ৮-১০ বছরও আলোচনা চলছে। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে নয় কেন?

গণভোট ভিন্ন দিনেও হতে পারে- মান্না : নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, গণভোট ও জাতীয় সংসদ নির্বাচন পৃথক দিনে হতে পারে। আবার একই দিনেও হতে পারে। ভিন্ন দিনে এই দুটি ভোট হলে কোনো ত্রুটি থাকবে না। আলাদা দিনে গণভোট দিলে সরকারের মাত্র ২৬৫ কোটি টাকা খরচ হবে। এত বড় একটা ইস্যুতে এই পরিমাণ টাকা ব্যয়ে একটা গণভোটের আয়োজন করাটা কোনো বিষয় নয়। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া এক প্রতিক্রিয়ায় তিনি এসব কথা বলেন। জাতীয় নির্বাচনের পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে চাইলে মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, এটা নিয়ে তো কারও কোনো সংশয় নেই। সংবিধানের ৬৫ অনুচ্ছেদে বিদ্যমান বিধান অনুযায়ী সরাসরি ভোটেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। তিনি বলেন, পিআর পদ্ধতি জামায়াতে ইসলামীর দলীয় দাবি। এ পদ্ধতিতে কোনো ভোট হবে না।

গণভোট ও সংসদ নির্বাচন একই দিনে হতে হবে- জোনায়েদ সাকি : গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেন, ঐকমত্য কমিশনে নানা বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে। দীর্ঘ আলোচনা-পর্যালোচনা শেষে ঐকমত্য হওয়ার পর জুলাই সনদ স্বাক্ষর করা হয়েছে। আমরা বলেছি, একই দিনে গণভোট ও জাতীয় সংসদ নির্বাচন হতে হবে। গণভোটের মধ্য দিয়ে জুলাই জাতীয় সনদের আইনি বাধ্যবাধকতা দেওয়া হবে। এ ছাড়াও আগামী আইনসভার মৌলিক সংস্কারের কাজ হবে। একসঙ্গে ভোট হলে সবার জন্যই ভালো হবে। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া এক প্রতিক্রিয়ায় তিনি এসব কথা বলেন। জোনায়েদ সাকি বলেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে নানা চ্যালেঞ্জ আছে। সেগুলো অতিক্রম করেই আমাদের এগিয়ে যেতে হবে। ভোটকে সুষ্ঠু অবাধ ও সুন্দরভাবে করতে হবে। নির্বাচন কমিশন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে সেইভাবে দায়িত্ব পালন করতে হবে। গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই। সেটা সুন্দর পরিবেশের মাধ্যমে অর্জন করতে হবে। তিনি আরও বলেন, গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য আগে সুষ্ঠু পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে। এজন্য নির্বাচন কমিশন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে সজাগ থাকতে হবে। জাতিকে পক্ষপাতবিহীন নির্বাচন উপহার দিতে হবে। জনগণ যেন নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারে, সব প্রার্থী যেন যথাযথ প্রচার-প্রচারণা চালাতে পারে সে পরিবেশ তৈরি করতে হবে।

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়- মামুনুল হক  : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মামুনুল হক বলেছেন, জুলাই জাতীয় সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া আগামী দিনে জাতীয় নির্বাচন নয়। তিনি বলেন, সরকারের পক্ষ থেকে আগামী ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচনের কথা বলা হচ্ছে। এতে আমাদের কোনো আপত্তি নেই। কিন্তু জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের মাধ্যমে জুলাই জাতীয় সনদের আইনি ভিত্তি দিতে হবে।

গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া এক প্রতিক্রিয়ায় তিনি এ কথা বলেন। মামুনুল হক সরকারের উদ্দেশে বলেন, জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি বাংলাদেশের বাঁচামরার প্রশ্ন। আমাদের সন্তানদের রক্তের ওপর ক্ষমতার মসনদে বসে আজও জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি নিশ্চিত করতে পারেননি। দাবি আদায়ে আমাদের কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে। জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি নিশ্চিত করেই আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন করতে হবে। এর বিকল্প কোনো চিন্তার সুযোগ বাংলাদেশের মাটিতে নেই। তিনি আরও বলেন, পরিষ্কার ভাষায় বলতে চাই, চব্বিশের জুলাই বিপ্লবের চেতনাকে যদি কেউ বাইপাস করে আগামীর বাংলার রাজনীতির গতিপথ নির্ধারণ করতে চায়, তাহলে আমরা রাজপথ ছাড়ব না।

মামুনুল হক আরও বলেন, জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির দাবিতে রাজপথে নেমে আসাটা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন সরকারের জন্য লজ্জার বিষয়। স্পষ্ট ভাষায় বলছি, অনতিবিলম্বে রাষ্ট্রপতির আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের প্রাথমিক আইনি ভিত্তি ঘোষণা করতে হবে। আগামী জাতীয় নির্বাচনের যথেষ্ট সময়ের আগেই বিশেষ করে ডিসেম্বরে গণভোটের মাধ্যমে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি কার্যকর হতে হবে। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন জুলাই সনদের ভিত্তিতেই হবে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ কুয়েতের প্রতিনিধিদলের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ কুয়েতের প্রতিনিধিদলের
সিরিজ আগুন ভোট বানচালের চেষ্টা হতে পারে
সিরিজ আগুন ভোট বানচালের চেষ্টা হতে পারে
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না
দলগুলোর মতপার্থক্য আছে, দূরত্ব নেই
দলগুলোর মতপার্থক্য আছে, দূরত্ব নেই
পিআর আন্দোলন জামায়াতের প্রতারণা মন্তব্য নাহিদের
পিআর আন্দোলন জামায়াতের প্রতারণা মন্তব্য নাহিদের
জামায়াতসহ আট দলের সমাবেশ ও মিছিল আজ
জামায়াতসহ আট দলের সমাবেশ ও মিছিল আজ
এখনো ঠিক হয়নি ফ্লাইট শিডিউল
এখনো ঠিক হয়নি ফ্লাইট শিডিউল
অভ্যুত্থানের বিপরীতে বিএনপিকে দাঁড় করানোর অপচেষ্টা
অভ্যুত্থানের বিপরীতে বিএনপিকে দাঁড় করানোর অপচেষ্টা
ছাত্রদল নেতার রক্তাক্ত লাশ
ছাত্রদল নেতার রক্তাক্ত লাশ
শিক্ষকদের ভুখামিছিলে পুলিশের বাধা
শিক্ষকদের ভুখামিছিলে পুলিশের বাধা
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
দিনভর অচলাবস্থা চট্টগ্রাম বন্দরে
দিনভর অচলাবস্থা চট্টগ্রাম বন্দরে
সর্বশেষ খবর
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ

৪১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!
পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা
আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জমি নিয়ে চাচাতো ভাইদের সংঘর্ষে আহত ৫০ জন
জমি নিয়ে চাচাতো ভাইদের সংঘর্ষে আহত ৫০ জন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিভারপুলের ঘরের মাঠে ইউনাইটেডের দুর্দান্ত জয়
লিভারপুলের ঘরের মাঠে ইউনাইটেডের দুর্দান্ত জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেরোবি বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বক্তৃতা প্রতিযোগিতা
বেরোবি বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বক্তৃতা প্রতিযোগিতা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ফকিরাপুলে সৎ ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা চালক নিহত
ফকিরাপুলে সৎ ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা চালক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা, হতে পারে নিম্নচাপ
সাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা, হতে পারে নিম্নচাপ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেকৃবি উপাচার্য ও নিপসম অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণাপত্র নকলের অভিযোগ
শেকৃবি উপাচার্য ও নিপসম অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণাপত্র নকলের অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদল নেতা হত্যার বিচার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সড়ক অবরোধ
জবি ছাত্রদল নেতা হত্যার বিচার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সড়ক অবরোধ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?
হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ল্যুভর জাদুঘরে চুরি: কি কি ঘটলো আসলে?
ল্যুভর জাদুঘরে চুরি: কি কি ঘটলো আসলে?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে গলায় ফাঁস দিয়ে নারীর আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে গলায় ফাঁস দিয়ে নারীর আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

৪ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

রূপনগরে আগুনে নিহত ১৪ জনের মরদেহ হস্তান্তর
রূপনগরে আগুনে নিহত ১৪ জনের মরদেহ হস্তান্তর

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার গ্যাস প্লান্টে ইউক্রেনের বড় হামলা
রাশিয়ার গ্যাস প্লান্টে ইউক্রেনের বড় হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাবিজ্ঞানে যুগান্তকারী সাফল্য পেল কানাডা-চীনের বিজ্ঞানীরা
চিকিৎসাবিজ্ঞানে যুগান্তকারী সাফল্য পেল কানাডা-চীনের বিজ্ঞানীরা

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোর গুহায় দুই হাজার বছর আগের শিশু ও টিয়াপাখির মমি আবিষ্কার
মেক্সিকোর গুহায় দুই হাজার বছর আগের শিশু ও টিয়াপাখির মমি আবিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মোংলায় খালে ভেসে এলো মৃত কুমির, গলায় রশি ও আঘাতের চিহ্ন
মোংলায় খালে ভেসে এলো মৃত কুমির, গলায় রশি ও আঘাতের চিহ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর মতিঝিলে ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ভাই খুন
রাজধানীর মতিঝিলে ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ভাই খুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমারখালীতে সাহিত্য আড্ডা
কুমারখালীতে সাহিত্য আড্ডা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ গ্রেফতার ১
বান্দরবানে মদসহ গ্রেফতার ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক
লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার
প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

৪ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌
'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না
আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান
কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম
জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে
পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের
যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট
পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির
অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি
জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন

শোবিজ

কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান
প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান

প্রাণের ক্যাম্পাস

নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি
নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি

মাঠে ময়দানে

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী

শোবিজ

গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি
গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি

মাঠে ময়দানে

ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ

শোবিজ

নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা
নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব
সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব

প্রাণের ক্যাম্পাস

সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা
দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা

প্রাণের ক্যাম্পাস

দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার
দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার

প্রাণের ক্যাম্পাস

নাইটের সেঞ্চুরিতে শেষ চারে ইংল্যান্ড
নাইটের সেঞ্চুরিতে শেষ চারে ইংল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’
বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’

প্রাণের ক্যাম্পাস

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা
দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা

প্রাণের ক্যাম্পাস

প্রাণের ক্যাম্পাসে আপনিও লিখুন
প্রাণের ক্যাম্পাসে আপনিও লিখুন

প্রাণের ক্যাম্পাস

মার্শের ব্যাটে সিরিজে এগিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া
মার্শের ব্যাটে সিরিজে এগিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের কালো উইকেট
মিরপুরের কালো উইকেট

মাঠে ময়দানে

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলার নবযাত্রা
সাবিলার নবযাত্রা

শোবিজ

শাশ্বত একাদশ চিত্র প্রদর্শনী
শাশ্বত একাদশ চিত্র প্রদর্শনী

প্রাণের ক্যাম্পাস

আবাহনীকে হারাল ব্রাদার্স
আবাহনীকে হারাল ব্রাদার্স

মাঠে ময়দানে

সমনেই আটকে আছে বিচার
সমনেই আটকে আছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া
কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম
পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম

নগর জীবন

মাইক ভাড়া করে গালাগাল
মাইক ভাড়া করে গালাগাল

পেছনের পৃষ্ঠা