শিরোনাম
প্রকাশ: ০৩:১৮, সোমবার, ২০ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০৩:৫৯, সোমবার, ২০ অক্টোবর, ২০২৫

নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ

মোস্তফা কামাল
অনলাইন ভার্সন
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ

তলানিরও তল থাকে। এর পরও তলে তলে নয়, প্রকাশ্যেই বেশ কিছু সূচকে তলানিতে ডুবছে বাংলাদেশ। কদিন ধরে এতে এক নতুন গতিপ্রবাহ। এর কিছু স্থানিকে, কিছু আন্তর্জাতিকে।

শিক্ষা, ব্যবসা, বিমান প্রশিক্ষণ, ব্যবস্থাপনা, বিমানবন্দেরের নিরাপত্তা, কার্গো ভিলেজে বা ইপিজেডে আগুন, পাসপোর্টের মান অবনতিসহ কিছু সূচকে বাংলাদেশের ক্রমাবনতি আন্তর্জাতিক সংবাদ হয়ে ছড়িয়ে পড়ছে বিশ্বময়। এ ধারা চলতে থাকলে দেশের ইজ্জত ডুবতে বিদেশি রাষ্ট্র বা দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র লাগে না। কাকতালীয় বা ঘটনার অনিবার্যতায় সেই সন্ধিক্ষণেই বাংলাদেশ।
কার্গো ভিলেজের আগুন হোক নাশকতা বা দুর্ঘটনা, ঘটনা তো অবশ্যই।


যে ঘটনা একটি দেশের ইমেজ নষ্টের জন্য যথেষ্ট। কেবল দেশে নয়, বিশ্ব গণমাধ্যমেও গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ এটি। তা বাংলাদেশের একটি কেপিআইভুক্ত (কি পয়েন্ট ইনস্টলেশন) এলাকার অগ্নিনিরাপত্তাব্যবস্থা সম্পর্কে বিশ্বকে যে বার্তা দেওয়ার তার পুরোটাই দিয়েছে। এর মাত্র কদিন আগে চট্টগ্রাম ইপিজেডে ঘটল ভয়াবহ আগুনকাণ্ড।

এর মাঝে রাজধানীর মিরপুরে পোশাক কারখানায় আগুনে শ্রমিক পুড়ে মরার খবর তো আছেই। গণ-অভ্যুত্থানের পর একে একে মিল-কারখানা বন্ধের জেরে নতুন করে শ্রমিক-কর্মচারী বেকার হতে থাকার সময়েই এসব ঘটনা। এগুলোর একটিও সীমিত বা বিক্ষিপ্ত সংবাদ নয়। নানা ব্যাখ্যা দেওয়া হলেও লুকানো-ছাপানো বা অস্বীকারের মতো ঘটনা নয়। নাশকতা বা ষড়যন্ত্র তত্ত্ব খাটানো হলেও তা আড়াল করার জো নেই।

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে প্রচার হচ্ছে গুরুত্বের সঙ্গে। এ সময়টাতেই চট্টগ্রাম বন্দরের বিভিন্ন সেবায় অযৌক্তিক ও অতিরিক্ত ট্যারিফ আরোপ এক সপ্তাহের মধ্যে প্রত্যাহার করা না হলে ব্যবসায়ীদের বন্দর অচলের হুঁশিয়ারির খবর। চট্টগ্রাম বন্দরে ট্রেইলার চলাচলে প্রবেশ ফি বাড়ানোর প্রতিবাদে বন্দর থেকে সব ধরনের পণ্য পরিবহন বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়েছিল চট্টগ্রাম প্রাইম মুভার ও ফ্লাটবেড ওনার্স পরিবহন মালিক সমিতি। চট্টগ্রাম বলা হলেও এটি চট্টগ্রামের আঞ্চলিক খবর নয়, কেবল জাতীয় সংবাদও নয়। আন্তর্জাতিক সংবাদ।

চট্টগ্রামকে বলা হয় বন্দরনগরী। দেশের বাণিজ্যিক রাজধানী। দেশ-বিদেশের ব্যবসায়ী ও আমদানি-রপ্তানির আন্তর্জাতিক সদর দুয়ার এটি। সেখানে চলছে এক বিশৃঙ্খল অবস্থা। বন্দর ব্যবহারকারীদের আপত্তি উপেক্ষা করে গত ১৪ অক্টোবর রাত ১২টার পর থেকে কার্যকর করা হয় চট্টগ্রাম বন্দরের নতুন বাড়তি মাশুল। বিভিন্ন সেবা পেতে প্রায় ৪১ শতাংশ হারে নতুন মাশুল আরোপ করায় চট্টগ্রামে প্রতিবাদসভা করে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানান দিয়েছে পোর্ট ইউজার্স ফোরাম। প্রতিবাদসভায় বন্দর ব্যবহারকারীরা বলেছেন, ট্যারিফ বৃদ্ধির ফলে রপ্তানীকৃত পণ্যের ক্ষেত্রে কনটেইনার হ্যান্ডলিং, স্টোরেজ এবং পরিবহন ব্যয় বৃদ্ধির পাশাপাশি আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়ার ঝুঁকি থাকবে। এ ছাড়া চট্টগ্রাম বন্দর আন্তর্জাতিকভাবে একটি অনিশ্চিত ও ব্যয়বহুল গন্তব্য হিসেবে চিহ্নিত হবে। তার ওপর চট্টগ্রাম বন্দরে ট্রেইলার চলাচলে প্রবেশ ফি ৫৭ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২৩০ টাকা করায় বন্দর হতে সব ধরনের পণ্য পরিবহন বন্ধ রাখার ঘোষণ দেয় চট্টগ্রাম প্রাইম মুভার ও ফ্লাটবেড ওনার্স পরিবহন মালিক সমিতি। বাংলাদেশের অর্থনীতির প্রাণকেন্দ্র চট্টগ্রাম বন্দরসংশ্লিষ্ট যেকোনো নীতিগত পরিবর্তন অত্যন্ত সংবেদনশীল এবং জাতীয় অর্থনীতির ওপর সুদূরপ্রসারি প্রভাব না পড়ে পারে না।

বাংলাদেশের পাসপোর্টের বৈশ্বিক মান অবনতিও বৈশিষ্ট্য বিচারে এ মানেরই খবর। এমনিতেই বাংলাদেশের পাসপোর্টের আন্তর্জাতিক মান নিয়ে অবনতির ধারা অনেক দিনের কষ্ট ও ইজ্জতের প্রশ্ন। সেখানে কিছুদিন আগে পড়ল আরেকটি ধাক্কা। আশা তো ছিল, গণ-অভ্যুত্থানের পর নতুন উচ্চতায় যাবে বাংলাদেশ। কিন্তু সেখানেও তলানির তবলা। প্রতিবছর বিশ্বের ১৯৯টি দেশের পাসপোর্ট ও ২২৭টি ভ্রমণ গন্তব্য নিয়ে শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচক প্রকাশ করে যুক্তরাজ্যভিত্তিক প্রতিষ্ঠান হেনলি অ্যান্ড পার্টনার্স। প্রতিষ্ঠানটির ২০২৫ সালের সর্বশেষ পাসপোর্ট সূচকে বাংলাদেশি পাসপোর্টের মান তলানিতেই পড়ল। বাংলাদেশের অবস্থান ১০০তম স্থানে নেমে গেছে। গত বছর ছিল ৯৭তম অবস্থানে। বাংলাদেশের সঙ্গে একই অবস্থানে আছে আন্তর্জাতিকভাবে বিভিন্ন নিষেধাজ্ঞার মুখে থাকা উত্তর কোরিয়াও। মানে উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে বাংলাদেশের নাগরিকরাও এখন বিশ্বের ২২৭টি ভ্রমণ গন্তব্যের মধ্যে মাত্র ৩৮টিতে ভিসামুক্ত সুবিধাযোগ্য। গত বছর এ তালিকায় ছিল ৪২টি দেশ। ২০২৩ সালে ১০১তম অবস্থানে। অর্থাৎ ২০২৪ সালে তল থেকে যেটুকু উঠে আসা, এ বছরে আরো তলে ডোবা। দুই দশক আগে, ২০০৬ সালে হেনলি সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ৬৮তম। বাংলাদেশি পাসপোর্টের মান যাচাই করতে এসব বৈশ্বিক সূচক দেখার প্রয়োজন হয় না। বাংলাদেশি পাসপোর্টধারীদের পদে পদে বিদেশে গিয়ে হয়রানি ও বিড়ম্বনার শিকার হতে হয়। হেনলি পাসপোর্ট সূচকে ২০২৫ সালে বাংলাদেশের চেয়ে এখনো এগিয়ে আছে গৃহযুদ্ধে জর্জরিত মায়ানমার। দেশটির অবস্থান ৯৬তম। একই অবস্থানে আছে আফ্রিকার দেশ নাইজেরিয়া ও যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন। আর দক্ষিণ এশিয়ার ক্ষুদ্র দেশ ভুটানের অবস্থান আরো এগিয়ে ৯২তম। প্রতিবেশী ভারতের অবস্থান ৮৫তম। বাংলাদেশের সঙ্গে তৈরি পোশাক ব্যবসায় প্রতিযোগী থাইল্যান্ডের পাসপোর্টের অবস্থান ৬৬তম।

বাংলাদেশের অবিরাম তলানিতে পড়ার দেশি-বিদেশি সূচক ভর করছে শনির দশার মতো। সদ্য ঘোষিত এইচএসসির ফলাফলে শিক্ষা খাতে এসেছে চরম বার্তা। কুড়ি বছরের ইতিহাসে এবার এইচএসসিতে সর্বনিম্ন ফলের রেকর্ড দেখতে হয়েছে। ১১টি শিক্ষা বোর্ডে পাসের গড় হার ৫৮.৮৩। ফল পর্যালোচনায় দেখা যায়, এ বছর ফেল করেছেন ৪১.১৭ শতাংশ পরীক্ষার্থী। মোট জিপিএ ৫ পেয়েছে ৬৯ হাজার ৯৭ জন। গত বছরের চেয়ে তা ৭৬ হাজার ৮১৪ জন কম। দেশের ২০২টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কেউই পাস করেনি। শতভাগ পাস শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যাও কমেছে এক হাজার ৪৩টি। ভয়াবহ এই ফলবিপর্যয় নিয়ে চলছে নানা বিশ্লেষণ। কারো কারো মতে, এটাই প্রকৃত ফলাফল। অতিরঞ্জিত যে ফলাফল বিগত বছরগুলোতে দেখানো হয়েছিল, এবার তা হয়নি। কারো কারো মতে, সরকার পরিবর্তনের পর আন্দোলনে শিক্ষার্থীরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পড়ালেখায় মন দেয়নি। শিক্ষার মানের এ তলানি বার্তার পেছনে সিলেবাস, পরীক্ষাপদ্ধতি, প্রশ্নপত্র, নম্বর দেওয়ার ধরন নিয়েও কথা হচ্ছে। এগুলোর বেশির ভাগই কথার কথা। শিক্ষার মান কমছে, শিক্ষার্থীদের এখনো পড়ার টেবিলে নেওয়া যায়নি—এ তথ্য লুকানোর কোনো সুযোগ নেই।

ব্যবসা-বাণিজ্য, বিনিয়োগ, কর্মসংস্থানে চরম খরার মাঝে শিক্ষার এ হালের সমান্তরালে শিক্ষকদেরও রাস্তায় লড়াকু হওয়া, মার খাওয়ার ঘটনা। সেই সঙ্গে তাদের ভুখা মিছিল। এগুলোতে দেশের ইমেজের প্রশ্ন। এসবের যোগফলে বাজে বার্তা যাচ্ছে বিহর্বিশ্বে। আরো বিভিন্ন খাতেও অবনমনের এ ধারা বিবেকবানদের উদ্বিগ্ন করছে। লোকালয়ে, বাজারে, মাজারে, মিলকারখানায় লাগানো আগুন বিমানবন্দর চিনে যাওয়া দৃশ্যমান ঘটনা। আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের পাশাপাশি স্থল ও সমুদ্র বন্দরগুলোতেও ভালো খবর নেই। বন্দরকেন্দ্রিক ছোট-বড় মন্দ খবরগুলো বিশ্বগণমাধ্যমকেও নাড়া দিচ্ছে। আর সামাজিক গণমাধ্যম তো আছেই। অন্যদিকে যোগ হচ্ছে শিক্ষা সেক্টরের খবর। শিক্ষার্থীদের স্টাইলে শিক্ষকরাও কিছুটা বেপরোয়া। আন্তর্জাতিক বিশ্বের চোখ-চশমায় তা ধরা না পড়লে আমাদের পাসপোর্টের মানের দিকে কেন নজর যাবে তাদের? তা বিশ্ব দরবারে দেশের পরিচয়কে খাটো করে দিয়েছে। একটা অভূতপূর্ব ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের পর এমন আশাহতের ঘটনা ধারণারও বাইরে। অথচ বিশ্বের কাছে গর্ব ও সম্মানের সঙ্গে প্রেজেন্ট করার মতো অনেক ঘটনা ও উপাদান বিদ্যমান বাংলাদেশে।

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট, ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন

এই বিভাগের আরও খবর
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
সুষ্ঠু নির্বাচন : সেনাবাহিনীর আরো মানোন্নয়নের সুযোগ
সুষ্ঠু নির্বাচন : সেনাবাহিনীর আরো মানোন্নয়নের সুযোগ
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল
৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!
পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা
আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জমি নিয়ে চাচাতো ভাইদের সংঘর্ষে আহত ৫০ জন
জমি নিয়ে চাচাতো ভাইদের সংঘর্ষে আহত ৫০ জন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিভারপুলের ঘরের মাঠে ইউনাইটেডের দুর্দান্ত জয়
লিভারপুলের ঘরের মাঠে ইউনাইটেডের দুর্দান্ত জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেরোবি বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বক্তৃতা প্রতিযোগিতা
বেরোবি বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বক্তৃতা প্রতিযোগিতা

৪ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ফকিরাপুলে সৎ ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা চালক নিহত
ফকিরাপুলে সৎ ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা চালক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা, হতে পারে নিম্নচাপ
সাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা, হতে পারে নিম্নচাপ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেকৃবি উপাচার্য ও নিপসম অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণাপত্র নকলের অভিযোগ
শেকৃবি উপাচার্য ও নিপসম অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণাপত্র নকলের অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদল নেতা হত্যার বিচার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সড়ক অবরোধ
জবি ছাত্রদল নেতা হত্যার বিচার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সড়ক অবরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?
হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ল্যুভর জাদুঘরে চুরি: কি কি ঘটলো আসলে?
ল্যুভর জাদুঘরে চুরি: কি কি ঘটলো আসলে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে গলায় ফাঁস দিয়ে নারীর আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে গলায় ফাঁস দিয়ে নারীর আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

৭ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

রূপনগরে আগুনে নিহত ১৪ জনের মরদেহ হস্তান্তর
রূপনগরে আগুনে নিহত ১৪ জনের মরদেহ হস্তান্তর

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার গ্যাস প্লান্টে ইউক্রেনের বড় হামলা
রাশিয়ার গ্যাস প্লান্টে ইউক্রেনের বড় হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাবিজ্ঞানে যুগান্তকারী সাফল্য পেল কানাডা-চীনের বিজ্ঞানীরা
চিকিৎসাবিজ্ঞানে যুগান্তকারী সাফল্য পেল কানাডা-চীনের বিজ্ঞানীরা

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোর গুহায় দুই হাজার বছর আগের শিশু ও টিয়াপাখির মমি আবিষ্কার
মেক্সিকোর গুহায় দুই হাজার বছর আগের শিশু ও টিয়াপাখির মমি আবিষ্কার

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মোংলায় খালে ভেসে এলো মৃত কুমির, গলায় রশি ও আঘাতের চিহ্ন
মোংলায় খালে ভেসে এলো মৃত কুমির, গলায় রশি ও আঘাতের চিহ্ন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর মতিঝিলে ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ভাই খুন
রাজধানীর মতিঝিলে ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ভাই খুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক
লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার
প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

৭ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌
'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না
আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান
কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম
জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে
পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের
যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট
পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির
অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান
প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান

প্রাণের ক্যাম্পাস

স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন

শোবিজ

নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি
নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি

মাঠে ময়দানে

সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে

প্রথম পৃষ্ঠা

কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা

শোবিজ

গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি
গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি

মাঠে ময়দানে

নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা
নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব
সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব

প্রাণের ক্যাম্পাস

আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ

শোবিজ

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা
দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা

প্রাণের ক্যাম্পাস

সমনেই আটকে আছে বিচার
সমনেই আটকে আছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার
দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার

প্রাণের ক্যাম্পাস

বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’
বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’

প্রাণের ক্যাম্পাস

দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা
দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা

প্রাণের ক্যাম্পাস

নাইটের সেঞ্চুরিতে শেষ চারে ইংল্যান্ড
নাইটের সেঞ্চুরিতে শেষ চারে ইংল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রাণের ক্যাম্পাসে আপনিও লিখুন
প্রাণের ক্যাম্পাসে আপনিও লিখুন

প্রাণের ক্যাম্পাস

অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা
অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্শের ব্যাটে সিরিজে এগিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া
মার্শের ব্যাটে সিরিজে এগিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের কালো উইকেট
মিরপুরের কালো উইকেট

মাঠে ময়দানে

শাশ্বত একাদশ চিত্র প্রদর্শনী
শাশ্বত একাদশ চিত্র প্রদর্শনী

প্রাণের ক্যাম্পাস

সাবিলার নবযাত্রা
সাবিলার নবযাত্রা

শোবিজ

আবাহনীকে হারাল ব্রাদার্স
আবাহনীকে হারাল ব্রাদার্স

মাঠে ময়দানে

পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম
পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম

নগর জীবন

কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া
কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া

পেছনের পৃষ্ঠা