শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০৭, সোমবার, ১৩ অক্টোবর, ২০২৫

এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস

ইকরামউজ্জমান
অনলাইন ভার্সন
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস

এলাকার ক্লাব হিসেবে শুরু করে জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক ফুটবল অঙ্গনে প্রতিধ্বনি সৃষ্টির মাধ্যমে এখন দেশের প্রতিনিধিত্ব করে বসুন্ধরা গ্রুপের ‘পেট্রোনাইজড’ ক্লাব বসুন্ধরা কিংস। মাত্র কয়েক বছরের মধ্যে দেশের ফুটবলে বড় দাগ কেটে স্বপ্নের সিঁড়ি বেয়ে এই ক্লাবের বেড়ে ওঠার গল্প সত্যি অসাধারণ। বসুন্ধরা কিংস পাল্টে দিয়েছে দেশের ক্লাব ফুটবলের সংস্কৃতি এবং ধ্যান-ধারণা। পাল্টে দিয়েছে ঘরোয়া ফুটবলের রং, রুচি ও সৌন্দর্যবোধ।

ক্লাব ফুটবলে কিংস চিহ্নিত হয়েছে ‘গেম চেঞ্জার’ হিসেবে। ক্লাব ফুটবল যে দেশে দেশে একেকটি ‘ইন্ডাস্ট্রিতে’ পরিণত হয়েছে, বাংলাদেশে এর প্রবর্তক হলো বসুন্ধরা কিংস। প্রথম থেকেই বলা হয়েছে, ‘ইনডিভিজুয়ালাইজ’ নয়, কোনো গোষ্ঠীর স্বার্থ নয়—দেশের ফুটবলের স্বার্থেই বসুন্ধরা কিংস! এখানেই বসুন্ধরা গ্রুপ তাদের সামাজিক কার্যক্রম পরিচালনার ক্ষেত্রে অন্যদের থেকে পৃথক।
ঘরোয়া ফুটবলে ক্লাবটি প্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হয়েছে তার ‘অপরিহার্যতা’।

ক্লাব ফুটবলের ব্যবস্থাপনায় পেশাদারি শুধু সুষ্ঠুভাবে ক্লাব পরিচালনা নয়, মাঠের সাফল্য নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ঘরোয়া ফুটবলে বসুন্ধরা কিংস তার উদাহরণ। ওরা বিশ্বাস করে জবাবদিহি, দায়বদ্ধতা এবং সুশাসনে। শুরু থেকেই ক্লাবটির ব্যবস্থাপনামণ্ডলী শৃঙ্খলা ভঙ্গ এবং অনৈতিক কার্যকলাপের বিষয়ে ‘জিরো টলারেন্স’ (শূন্য সহনশীলতা) নীতি মেনে চলেছে।

ঘরোয়া ফুটবলে একটি আদর্শ এবং কমপ্লিট ক্লাব হলো বসুন্ধরা কিংস। সব দিক থেকে স্বয়ংসম্পূর্ণ। নিজস্ব আধুনিক ফুটবল অ্যারেনা (যা দক্ষিণ এশিয়ায় কোনো করপোরেট প্রতিষ্ঠানের প্রাইভেট ক্লাবের নেই), আন্তর্জাতিক মানের একাধিক প্র্যাকটিস গ্রাউন্ড, সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা সংবলিত বৃহৎ জিম ফ্যাসিলিটি, ক্লাবের নিজস্ব ফুটবল একাডেমি বর্তমানে পরিচালিত হচ্ছে অনাবাসিকভাবে। হেড কোচ, অন্যান্য কোচ, কোচিং স্টাফ এবং খেলোয়াড়দের জন্য উন্নতমানের আবাসিক ব্যবস্থা—ইউরোপ এবং অন্যান্য স্থানের পেশাদার ফুটবল ক্লাবের আদলে।

কিংসের ব্যবস্থাপনামণ্ডলী আত্মপ্রসন্নতা থেকে প্রথম থেকেই দূরে! ঐক্যবদ্ধ ও সংযোগ শক্তিতে বিশ্বাসী সবার লক্ষ্য এক এবং অভিন্ন, যা বিশ্বাস করা হয়, তা বাস্তবায়নের জন্য সর্বাত্মক চেষ্টার কোনো ধরনের ত্রুটি নেই।

এর জন্যই ক্লাবটির পক্ষে সম্ভব হয়েছে নিজকে ছাড়িয়ে যাওয়া। আলোচনার জন্ম দেওয়া। পেরেছে এমন কিছু অর্জন করতে, যা দীপ্তমান! এমনিতে তো পরাশক্তি তকমাটা আঠার মতো লাগেনি।

ক্লাবটির জন্ম ২০১৬ সালের ১৬ ডিসেম্বর। জাতির বিজয় দিবস। দিনটির সঙ্গে সম্পৃক্ত মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতার চেতনা এবং বিজয় দিবসের আবেগ। বিজয় দিবসের মূল্যবোধ এবং আবেগের প্রতি সম্মান প্রদর্শনের জন্য বসুন্ধরা কিংস কখনো ১৬ নম্বর জার্সি মাঠের লড়াইয়ে বরাদ্দ করেনি। এটি শুধু ক্লাব সমর্থক, ভক্ত ও গুণমুগ্ধদের জন্য ‘ডেডিকেটেড’। ‘বসুন্ধরা কিংস’—এই শব্দটি ইংরেজিতে লিখতেও ১৬টি শব্দের প্রয়োজন হয়, এখানেও কী অদ্ভুত মিল বিজয়ের ১৬ ডিসেম্বরের সঙ্গে। এর আগে দেশের কাগজে ছাড়াও ‘ফুটবল এশিয়া’ এবং দক্ষিণ কোরিয়ার অনলাইন ‘স্পন্সর’-এ বসুন্ধরা কিংসের প্রেসিডেন্ট মো. ইমরুল হাসানের (যিনি ২০১৭ সাল থেকে প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পালন করছেন) জবানিতে পুরো বিষয়টি তুলে ধরেছি বিস্তারিতভাবে। আর এ সবকিছুই ইতিহাসের প্রয়োজনে।

২০১৮ সালে প্রিমিয়ার লীগ খেলতে নেমে গত ছয় মৌসুমের মধ্যে একনাগাড়ে পাঁচ মৌসুমে লীগ শিরোপা জিতেছে বসুন্ধরা কিংস। সৃষ্টি করেছে দেশের ফুটবল ইতিহাসে নতুন অধ্যায়ের। শুধু তা-ই নয়, ২০২৪ মৌসুমে ক্লাবটি ‘ট্রেবল’ জিতেছে। মাত্র কয়েকটি বছরের মধ্যে ক্লাবের ডিসপ্লে কেবিনেটে স্থান দখল করে নিয়েছে ১৮টি ট্রফি (পুরুষ ও মহিলা ফুটবল থেকে) ২২টি ট্রফির মধ্যে। এ ধরনের সাফল্যের নজির স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশের ফুটবলে কোনো ক্লাবের নেই! শুধু ঘরোয়া নয়, আন্তর্জাতিক ফুটবল তথা এএফসির কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস এবার নিয়ে একনাগাড়ে ছয়বার পার্টিসিপেট করল, যেটি আর কোনো ক্লাবের পক্ষে সম্ভব হয়নি। সচেতন ফুটবল রসিকরা নিশ্চয়ই অবগত আছেন বাংলাদেশকে এএফসির কম্পিটিশন মঞ্চে ওপরে তুলেছে বসুন্ধরা কিংস।

এএফসি চ্যালেঞ্জ লীগে প্লে অফ ম্যাচে গত ১২ আগস্ট ঢাকার জাতীয় স্টেডিয়ামে আবাহনী লিমিটেড কিরগিজস্তানের খুরাম ইউনাইটেড ক্লাবের বিপক্ষে পরিচিত দর্শকের সামনে খেলে ২-০ গোলে পরাজিত হয়ে কম্পিটিশন থেকে বিদায় নিয়েছে। অন্যদিকে সেদিন রাতেই কাতারের দোহায় বাংলাদেশের আরেক প্রতিনিধি বসুন্ধরা কিংস মধ্যপ্রাচ্যের সিরিয়ার ঐতিহ্যবাহী ও শক্তিশালী ক্লাব আল কারামাহের বিপক্ষে লড়াই করে ১-০ গোলে জয়ী হয়ে বাংলাদেশের সম্ভাবনাকে বাঁচিয়ে রেখে দ্বিতীয় পর্বে স্থান করে নিয়েছে। এটি দেশের এবং ক্লাব ফুটবলের জন্য আনন্দদায়ক খবর। আন্তর্জাতিক চত্বরে (এএফসি চ্যালেঞ্জ লীগ) বসুন্ধরা কিংস তো বাংলাদেশের ক্লাব দল হিসেবেই দেশবাসীকে বিজয় উপহার দিয়েছে। খেলোয়াড়দের দলগত নৈপুণ্য, তাঁদের মধ্যে বোঝাপড়া, আত্মবিশ্বাস, স্থানীয় কোচদের (বসুন্ধরা কিংস) তত্ত্বাবধানে তাঁদের ম্যাচ পরিকল্পনাকে বাস্তবায়িত করা সম্ভব হওয়াতেই বিজয় এসেছে। খেলার মধ্যে ছিল আক্রমণ এবং প্রতি আক্রমণের ঝাঁজ।

এ বছর কুয়েতের জাবের আল মুবারক আল সাবা স্টেডিয়ামে বাংলাদেশের প্রতিনিধি বসুন্ধরা কিংস আগামী ২৫, ২৮ ও ৩১ অক্টোবর তিনটি ম্যাচ খেলবে যথাক্রমে ওমানের আলসিবা, লেবাননের আল আনসার এবং কুয়েত এফসির বিপক্ষে। মধ্যপ্রাচ্যের এই তিনটি ক্লাব শুধু ঐতিহ্যের অধিকারী নয়, তাদের অতীত ফুটবল রেকর্ড অনেক বেশি উজ্জ্বল। তিনটি দলই তাদের পরিচিত কন্ডিশনে মাঠে লড়বে। সেখানে বাংলাদেশের প্রতিনিধি ২১ অক্টোবর দেশ থেকে কুয়েতে গিয়ে সেখানকার কন্ডিশনের সঙ্গে সাধ্যমতো চেষ্টা করবে খাপ খাইয়ে নেওয়ার জন্য। সফরকারী দলের জন্য এটি সব সময় চ্যালেঞ্জ।

মধ্যপ্রাচ্যের ক্লাবগুলো ফুটবলে এগিয়ে চলেছে পেট্রোডলার ও অন্যান্য বাস্তবধর্মী পৃষ্ঠপোষকতা এবং সমর্থনের পরিপ্রেক্ষিতে। ইউরোপের পেশাদারি ক্লাবগুলো মধ্যপ্রাচ্য ও আরববিশ্বের ক্লাব ফুটবলের কার্যকলাপ গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। দেখছে ক্লাবগুলো কিভাবে তাদের মাঠের শক্তি বৃদ্ধি করে চলেছে।

ভারতের ঐতিহ্যবাহী ফুটবল দল মোহনবাগান তো এএফসি ফুটবলে পার্টিসিপেট না করার (ইরানে খেলার কথা) সিদ্ধান্ত নিয়েছে ৩৪ জনের স্কোয়াডে তিনজন বিদেশি খেলোয়াড় ক্লাবের পক্ষে ইরানে খেলতে পারবেন এর জন্য। শক্তিশালী ক্লাবকে মোকাবেলা করতে হবে এর জন্য এভাবে পালিয়ে গর্তে ঢুকে পড়া কেন? মোহনবাগান তো ভারতের প্রতিনিধি! ভারতের সাবেক খেলোয়াড় প্রসূন ব্যানার্জি তাঁর টুইটারে কথাগুলো লিখেছেন।

বসুন্ধরা কিংসের নতুন আর্জেন্টাইন কোচ মারিও গোমেজ। অভিজ্ঞ এই কোচের অভিজ্ঞতার ভাণ্ডার অত্যন্ত সমৃদ্ধিশালী। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন সময়ে দুই ডজনের কাছাকাছি ক্লাবের সঙ্গে কাজ করেছেন। ২০১৫ সালে মালয়েশিয়ার জোহর দারুল এফসির এএফসি কাপের শিরোপা জেতার পেছনে আছে তাঁর নিরবচ্ছিন্ন প্রশিক্ষণ এবং প্রস্তুতি। দেড় মাস ধরে বসুন্ধরা কিংস দলটি নিয়ে কাজ করছেন। এরই মধ্যে মৌসুমের প্রথম ট্রফি জিতেছে তাঁর তত্ত্বাবধানে বসুন্ধরা কিংস। এই কোচ কাজে বিশ্বাসী, প্রচারে কম—অনেকটা দলের প্রেসিডেন্ট মো. ইমরুল হাসানের মতো। এটি নিজেই হেসে হেসে বলেছেন। তাঁর কথা হলো, ‘বসুন্ধরা কিংসের অতীত রেকর্ড আর এই ক্লাবটি এখন কী চাচ্ছে, সেটি আমি জানি। আর আমি কেন দায়িত্ব নিয়েছি সেটিও জানি।’ এএফসি কম্পিটিশনের বিষয়ে কোচ মারিও গোমেজ পুরোপুরি অবগত। তিনি জানেন ক্লাব এখন চাচ্ছে যে চিত্তাকর্ষক ‘ওরিফ্রি’ ফুটবলটি পর পর পাঁচ বছর খেলতে পেরেছে—কিন্তু গত মৌসুমে খেলতে পারেনি, সেই ফুটবল থেকে বেরিয়ে আসা। বাংলাদেশের প্রতিনিধি বসুন্ধরার এবারের দলটি ভারসাম্যময়। বিদেশি ও দেশি পরীক্ষিত খেলোয়াড়দের নিয়ে গঠন করা হয়েছে। কথা একটিই বিদেশে লড়াই করতে নেমে সবাইকে একসঙ্গে ‘ক্লিক’ করতে হবে। ব্যক্তিগতভাবে আমার যেটি মনে হয়, বসুন্ধরার বিদেশি খেলোয়াড়দের পারফরম্যান্সের ওপর অনেকটা নির্ভর করবে দলের সাফল্য এএফসি লড়াইয়ে।

বাংলাদেশের প্রতিনিধি হিসেবে বসুন্ধরা কিংস খেলবে কুয়েতে যে তিনটি দেশের ক্লাবের বিপক্ষে, তাদের সঙ্গে ছোট একটি তুলনা তুলে ধরতে চাচ্ছি। আর এটি ফুটবলপিপাসুদের কৌতূহল ও উৎসাহ লক্ষ করে। এখন তো ট্রান্সফার মার্কেট এবং অন্য অনেক কিছুর দিকে অনেকেই চোখ রাখেন।

ওমানের আলসিবার ৫.৮৩ মিলিয়ন ডলার হলো মূল্যায়ন। এই ক্লাবে খেলেন জাতীয় দলের ১২ জন খেলোয়াড়। বিদেশি খেলোয়াড় আছেন মাত্র একজন। ২০২২ সালে এএফসি কাপে ক্লাব চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। ওমান পেশাদার লীগে এই ক্লাব চ্যাম্পিয়ন হয়েছে চারবার। ক্লাবটি স্থাপিত হয়েছে ১৯৭২ সালে।

লেবাননের আনসার ক্লাবের মার্কেট ভ্যালু ৪.৪৪ মিলিয়ন ডলার। ক্লাবে খেলেন ছয়জন জাতীয় দলের খেলোয়াড়। ক্লাব স্থাপিত হয়েছে ১৯৫১ সালে। এই ক্লাব কখনো এএফসি কম্পিটিশনে চ্যাম্পিয়ন হয়নি। এই ক্লাব পেশাদার লীগে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ১৫ বার। এর মধ্যে ১১ বার একনাগাড়ে।

কুয়েত এফসির মার্কেট ভ্যালু ৪.৮০ মিলিয়ন ডলার। এই ক্লাবে আছেন ১৩ জন জাতীয় দলের খেলোয়াড়। বিদেশি খেলোয়াড় আছেন সাতজন। ২০০৯, ২০১২ ও ২০১৩ সালে এএফসি ক্লাব চ্যাম্পিয়নশিপে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে কুয়েত এফসি। ক্লাবটি স্থাপিত হয়েছে ১৯৬০ সালে। লীগে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ২০ বার।

বসুন্ধরা কিংসের মার্কেট ভ্যালু ২.৮৯ মিলিয়ন ডলার। ক্লাবে আছেন ১৫ জন জাতীয় দলের খেলোয়াড়। বিদেশি খেলোয়াড় আছেন চারজন। ক্লাব এএফসি কাপে খেলেছে এবার নিয়ে টানা ছয়বার। দেশের প্রিমিয়ার লীগে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে টানা পাঁচবার। ক্লাব স্থাপিত হয়েছে ২০১৬ সালের ১৬ ডিসেম্বর।

লেখক : কলামিস্ট ও বিশ্লেষক। সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি, এআইপিএস এশিয়া। আজীবন সদস্য বাংলাদেশ স্পোর্টস প্রেস অ্যাসোসিয়েশন। প্যানেল রাইটার, ফুটবল এশিয়া

এই বিভাগের আরও খবর
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
ব্যবসায়ীদের টুঁটি চেপে ধরার নিষ্ঠুরতা আর কত
ব্যবসায়ীদের টুঁটি চেপে ধরার নিষ্ঠুরতা আর কত
সর্বশেষ খবর
অবৈধ গ্যাস ব্যবহারে জিরো টলারেন্স গ্রহণ পেট্রোবাংলার
অবৈধ গ্যাস ব্যবহারে জিরো টলারেন্স গ্রহণ পেট্রোবাংলার

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

চুয়াডাঙ্গায় বিষাক্ত চোলাই মদ পান করে ৬ জনের মৃত্যু
চুয়াডাঙ্গায় বিষাক্ত চোলাই মদ পান করে ৬ জনের মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় সংঘর্ষে ফিলিস্তিনি সাংবাদিক নিহত
গাজায় সংঘর্ষে ফিলিস্তিনি সাংবাদিক নিহত

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু
প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি
আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়াগ করে নিল ঘানা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়াগ করে নিল ঘানা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে উইন্ডিজ পেসারের শাস্তি
আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে উইন্ডিজ পেসারের শাস্তি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষা ভবন অভিমুখে সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের পদযাত্রা আজ
শিক্ষা ভবন অভিমুখে সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের পদযাত্রা আজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা
ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু
সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে প্রবল বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা, নিহত অন্তত ৪৪
মেক্সিকোতে প্রবল বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা, নিহত অন্তত ৪৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ একসঙ্গে ২০ জিম্মিকে মুক্তি দেবে হামাস
আজ একসঙ্গে ২০ জিম্মিকে মুক্তি দেবে হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কী?
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কী?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন অবাধ করতে জার্মানির সার্বিক সহায়তা কামনা
নির্বাচন অবাধ করতে জার্মানির সার্বিক সহায়তা কামনা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইংল্যান্ড সিরিজেও নেই উইলিয়ামসন
ইংল্যান্ড সিরিজেও নেই উইলিয়ামসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লেবাননে ইসরায়েলি গ্রেনেড হামলায় জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী আহত
লেবাননে ইসরায়েলি গ্রেনেড হামলায় জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী আহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তায় বাড়ছে ছিনতাই, চাকু-ব্লেডে জিম্মি জনজীবন
রাস্তায় বাড়ছে ছিনতাই, চাকু-ব্লেডে জিম্মি জনজীবন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে ১১ জেলে আটক, ৮ জনের কারাদণ্ড
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে ১১ জেলে আটক, ৮ জনের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, তালিকায় চতুর্থ
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, তালিকায় চতুর্থ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ অক্টোবর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাম্পালার উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
কাম্পালার উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোরআন তিলাওয়াতকারীর বিশেষ ১০ মর্যাদা
কোরআন তিলাওয়াতকারীর বিশেষ ১০ মর্যাদা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ
ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীর পৃথক দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ, ছাত্রলীগকর্মী আটক
রাজধানীর পৃথক দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ, ছাত্রলীগকর্মী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল
ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই

১৮ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের
৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া
রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা
কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিন মন্ত্রণালয়ের তিন সচিবকে বদলি
তিন মন্ত্রণালয়ের তিন সচিবকে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে ফেলেছেন কিন্তু শিক্ষকের বেলায় টাকা নেই: সামান্তা
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে ফেলেছেন কিন্তু শিক্ষকের বেলায় টাকা নেই: সামান্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানের ১৯ সীমান্ত পোস্ট দখলের দাবি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানের ১৯ সীমান্ত পোস্ট দখলের দাবি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘থ্যাংক ইউ ট্রাম্প’ স্লোগানে মুখরিত তেলআবিব সমাবেশ
‘থ্যাংক ইউ ট্রাম্প’ স্লোগানে মুখরিত তেলআবিব সমাবেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিতে লাগছে পুরো এক দিন: ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে নরকযাত্রা
পাঁচ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিতে লাগছে পুরো এক দিন: ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে নরকযাত্রা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত
গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবার থেকে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা
সোমবার থেকে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের ২৫ সীমান্তপোস্ট দখলের দাবি তালেবানের
পাকিস্তানের ২৫ সীমান্তপোস্ট দখলের দাবি তালেবানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে কাজ করতে গেলেই একটি মহল বাজেট নিয়ে প্রশ্ন তোলে'
'গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে কাজ করতে গেলেই একটি মহল বাজেট নিয়ে প্রশ্ন তোলে'

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপিয়ে দেয়া কোনো কিছু জনগণ মেনে নেবে না: ফখরুল
চাপিয়ে দেয়া কোনো কিছু জনগণ মেনে নেবে না: ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাইব্যুনালে হাসিনার মামলা সম্প্রচারকালে ফেসবুক পেজে সাইবার হামলা : তাজুল ইসলাম
ট্রাইব্যুনালে হাসিনার মামলা সম্প্রচারকালে ফেসবুক পেজে সাইবার হামলা : তাজুল ইসলাম

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অষ্টম মেয়াদে ক্ষমতায় ফেরার লড়াইয়ে বিশ্বের প্রবীণতম রাষ্ট্রপ্রধান
অষ্টম মেয়াদে ক্ষমতায় ফেরার লড়াইয়ে বিশ্বের প্রবীণতম রাষ্ট্রপ্রধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি
টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেমা মালিনী না কি প্রকাশ, এখন কার সঙ্গে থাকছেন ধর্মেন্দ্র?
হেমা মালিনী না কি প্রকাশ, এখন কার সঙ্গে থাকছেন ধর্মেন্দ্র?

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুন্দরবনের হাড়বাড়িয়া পর্যটন কেন্দ্রের ফুট ট্রেইলে দেখা গেল বাঘ
সুন্দরবনের হাড়বাড়িয়া পর্যটন কেন্দ্রের ফুট ট্রেইলে দেখা গেল বাঘ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুযোগ থাকলে আমিই প্রথম টাইফয়েডের টিকা নিতাম: ডা. বিধান রঞ্জন
সুযোগ থাকলে আমিই প্রথম টাইফয়েডের টিকা নিতাম: ডা. বিধান রঞ্জন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?
পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার শীর্ষ ধনীর হাতে এখন বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী চার মাধ্যম
চার শীর্ষ ধনীর হাতে এখন বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী চার মাধ্যম

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ
ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় প্রতারণার মাধ্যমে ২৭ লাখ টাকা আত্মসাত, যুবক গ্রেপ্তার
বগুড়ায় প্রতারণার মাধ্যমে ২৭ লাখ টাকা আত্মসাত, যুবক গ্রেপ্তার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এ বছর ফিল্মফেয়ার জিতলেন যারা
এ বছর ফিল্মফেয়ার জিতলেন যারা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!

সম্পাদকীয়

রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়
রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ
কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি
সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী
বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই
রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল

নগর জীবন

রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী
রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ
ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ

পেছনের পৃষ্ঠা

লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম
লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম
কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত
বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি
সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি

নগর জীবন

সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা
সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা

খবর

আটক যুবকের বাড়িতে আগুন
আটক যুবকের বাড়িতে আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব
অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ
জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন
ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন

নগর জীবন

আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে
আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে

নগর জীবন

দফায় দফায় লাঠিচার্জ
দফায় দফায় লাঠিচার্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

এখনো সেফ এক্সিট নিয়ে আলোচনা
এখনো সেফ এক্সিট নিয়ে আলোচনা

পেছনের পৃষ্ঠা

থমকে ছিল সিলেট
থমকে ছিল সিলেট

পেছনের পৃষ্ঠা

ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা
ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

অপহৃত যুবক উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৫
অপহৃত যুবক উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৫

নগর জীবন

অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি
অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা