শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৪৭, সোমবার, ১৩ অক্টোবর, ২০২৫

কোরআন তিলাওয়াতকারীর বিশেষ ১০ মর্যাদা

মাওলানা সাখাওয়াত উল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
কোরআন তিলাওয়াতকারীর বিশেষ ১০ মর্যাদা

কোরআন তিলাওয়াত মুমিনের অন্তরে আলোড়ন সৃষ্টি করে, যা তার বাহ্যিক অঙ্গ-প্রত্যঙ্গেও প্রকাশ পায়। মহান আল্লাহ বলেন, ‘আল্লাহ অবতীর্ণ করেছেন উত্তম বাণী সংবলিত কিতাব, যা সামঞ্জস্য এবং যা পুনঃ পুনঃ আবৃত্তি করা হয়। এতে যারা তাদের প্রতিপালককে ভয় করে, তাদের দেহ রোমাঞ্চিত হয়, অতঃপর তাদের দেহমন বিনম্র হয়ে আল্লাহর স্মরণে ঝুঁকে পড়ে।’ (সুরা : ঝুমার, আয়াত : ২৩)

নিম্নে কোরআন তিলাওয়াতকারীর বিশেষ ১০ মর্যাদার কথা বর্ণনা করা হলো—

সর্বশেষ্ঠ মানুষ

সমাজে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ আছে।


সব শ্রেণি-পেশার লোকদের চেয়ে কোরআন শিক্ষা গ্রহণকারী ও শিক্ষা দানকারীরা সর্বশেষ্ঠ মানুষ হিসেবে পরিগণিত। উসমান (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘তোমাদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ সেই ব্যক্তি, যে নিজে কোরআন শিখে এবং অন্যকে শেখায়।’ (বুখারি, হাদিস : ৫০২৭)
কোরআন তিলাওয়াতকারী মুমিন মর্যাদায় শ্রেষ্ঠতম

রাসুলুল্লাহ (সা.) বিভিন্ন সময় সাহাবায়ে কেরামকে নানা উদাহরণের মাধ্যমে দ্বিন শিক্ষা দিতেন। যেমন তিনি অন্য মুমিনের চেয়ে কোরআন তিলাওয়াতকারী মুমিনের শ্রেষ্ঠত্ব বর্ণনার সময় শিক্ষা দিয়েছিলেন।


আবু মুসা আশআরি (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে মুমিন কোরআন তিলাওয়াত করে, সে হলো উত্রুজ্জা ফলের (কমলালেবুর) মতো। ফলটি সুগন্ধিযুক্ত এবং স্বাদও উত্তম। আর যে মুমিন কোরআন তিলাওয়াত করে না, তার উদাহরণ হলো খেজুরের ন্যায়। যার ঘ্রাণ নেই, কিন্তু সুস্বাদু।

আর যে মুনাফিক কোরআন তিলাওয়াত করে, সে হলো রায়হানা (লতানো) ফুলের ন্যায়, যা সুগন্ধিযুক্ত, কিন্তু স্বাদ তিক্ত। যে মুনাফিক কোরআন তিলাওয়াত করে না, সে হলো মাকাল (লতানো লেবুজাতীয় তিক্ত) ফলের ন্যায়। যার ঘ্রাণ নেই এবং স্বাদও তিক্ত।’ (বুখারি, হাদিস : ৫৪২৭)
কোরআন তিলাওয়াতকারীর দুনিয়াবি মর্যাদা

কোরআনের জ্ঞানে পারদর্শী ব্যক্তির মর্যাদা দুনিয়া ও আখিরাত উভয় জগতে বৃদ্ধি পায়। নাফে বিন আব্দুল হারিস (রা.) উসফান নামক স্থানে উমর (রা.)-এর সঙ্গে সাক্ষাৎ করার জন্য গেলেন।


ওমর (রা.) তাঁকে কর্মকর্তা হিসেবে মক্কায় নিযুক্ত করেছিলেন। অতঃপর তিনি নাফেকে জিজ্ঞেস করলেন, তুমি মক্কা ও তায়েফের উপত্যকাবাসীদের জন্য কাকে তোমার প্রতিনিধি নিযুক্ত করেছ? তিনি বলেন, ইবনু আবজাকে। উমর (রা.) জিজ্ঞেস করলেন, কোন ইবনু আবজা? তিনি বলেন, আমাদের আজাদকৃত গোলামদের একজন। উমর (রা.) বললেন, ‘তুমি একজন ক্রীতদাসকে তাদের জন্য তোমার স্থলাভিষিক্ত করেছ?’ নাফে বলেন, ‘তিনি মহান আল্লাহর কিতাবের একজন বিজ্ঞ আলেম, ফারায়েজ শাস্ত্রেও অভিজ্ঞ, প্রাজ্ঞ বিচারক।’ তখন উমর (রা.) বললেন, তোমাদের নবী (সা.) যথার্থই বলেছেন, ‘এই কিতাবের অনুসরণের মাধ্যমে আল্লাহ অনেক জাতিকে মর্যাদায় উন্নীত করেন এবং কোরআন পরিত্যাগকারীদের অবনত করেন।’
(ইবনু মাজাহ, হাদিস : ২১৮)

উক্ত হাদিস থেকে প্রমাণিত হয়, আল্লাহ প্রেরিত কোরআনের ওপর ঈমান ও আমলের বদৌলতে মানুষ উচ্চ মর্যাদা লাভ করতে পারে। আর কোরআনবিমুখ হলে মানুষ উভয় জগতে হবে লাঞ্ছিত ও অপমানিত।

আসমান ও জমিনে উচ্চ সম্মান অর্জন

কোরআন নিঃসন্দেহে ইহকাল ও পরকালে উচ্চ সম্মান অর্জনের সোপান। ফলে কোরআন তিলাওয়াতকারীর সুনাম আসমানে ও জমিনে ছড়িয়ে পড়ে। রাসুল (সা.) বলেন, ‘কোরআন তিলাওয়াতকে তুমি আবশ্যক করে নাও। কেননা এটি তোমার জন্য জমিনে আলোকবর্তিকা ও আসমানে ধনভাণ্ডারস্বরূপ।’ (সহিহ ইবনু হিব্বান, হাদিস : ৩৬১)

গাফেলদের তালিকা থেকে মুক্তি

নিয়মিত কোরআন তিলাওয়াতে ঈমান মজবুত হয়। অন্তরের মরিচা বিদূরিত হয়। এমনকি উদাসীনতার কুহক থেকে মুক্ত হয়ে সোচ্চার ও শক্তিশালী মুমিনে রূপান্তরিত হওয়া যায়। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘...আর যে ব্যক্তি রাতে ১০০ আয়াত তিলাওয়াত করবে, গাফেলদের তালিকায় তার নাম লেখা হবে না অথবা তার নাম বিনয়ীদের তালিকায় লিপিবদ্ধ করা হবে।’

(সহিহ ইবনু খুজায়মাহ, হাদিস : ১১৪২)

তিলাওয়াতকারীর পাপ নেকিতে পরিবর্তিত হয়

পৃথিবীর বুকে এমন কোনো গ্রন্থ নেই, যা পাঠ করলে পাপ ক্ষমা করা হয় এবং তাদের কৃত পাপ নেকিতে রূপান্তরিত হয়। কিন্তু কোরআন মাজিদ তিলাওয়াত করলে আল্লাহ তাকে সব গুনাহ থেকে মুক্ত করবেন। কেননা আল্লাহকে স্মরণের অন্যতম মাধ্যম হলো কোরআন নিয়ে আলোচনা করা। যেমন রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যখন কোনো জনসমষ্টি আল্লাহকে স্মরণের উদ্দেশ্যে একত্র হয়, অতঃপর পৃথক হয়, তখন তাদেরকে বলা হয় তোমরা পাপ থেকে ক্ষমাকৃত অবস্থায় দণ্ডায়মান হও। কেননা তোমাদের পাপকে পুণ্য দিয়ে পরিবর্তন করে দেওয়া হয়েছে।’ (মুসনাদ আহমাদ, হাদিস : ১২৪৭৬)

ঈমানি জ্যোতির বিকিরণ

জুমার দিন সুরা কাহফ তিলাওয়াত করলে এক জুমা থেকে পরবর্তী জুমা পর্যন্ত তার ঈমান শাণিত থাকে এবং এ সময়ের সব ফিতনা থেকে আল্লাহ তাকে হেফাজত করেন। আবু সাঈদ খুদরি (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী করিম (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি জুমার দিন সুরা কাহফ তিলাওয়াত করে, তার ঈমানি জ্যোতির বিকিরণ থাকবে এক জুমা থেকে পরবর্তী জুমা পর্যন্ত।’ (মুসতাদরাক হাকেম, হাদিস : ৩৩৯২; সহিহুত তারগিব, হাদিস : ৭৩৬)

কোরআনের ধারক জাহান্নামে যাবে না

কোরআনের ধারক-পাঠক জাহান্নামে দগ্ধীভূত হবে না। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘তোমরা কোরআন পাঠ করো। আর বাড়িতে সংরক্ষিত কোরআন যেন তোমাদের প্রতারিত না করে। কেননা আল্লাহ ওই অন্তরকে কখনো শাস্তি দেবেন না, যা কোরআনের সংরক্ষক।’ (দারেমি, হাদিস : ৩৩১৯)

সম্মানিত লেখক ফেরেশতাদের মর্যাদা লাভ

দক্ষ তিলাওয়াতকারী ও অদক্ষ তিলাওয়াতকারীর ভিন্ন ভিন্ন ফজিলত হাদিসে বর্ণিত হয়েছে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘কোরআনে দক্ষ ব্যক্তি সম্মানিত পুণ্যবান লিপিকার ফেরেশতাদের সঙ্গে থাকবেন। আর যে ব্যক্তি কোরআন তিলাওয়াত করে, কিন্তু আটকে যায় এবং তার জন্য তিলাওয়াত কষ্টকর হয়, তবে তার জন্য দ্বিগুণ নেকি আছে।’ (বুখারি, হাদিস : ৪৯৩৭)

এ হাদিস দ্বারা প্রমাণিত হয়, যারা দক্ষতার সঙ্গে কোরআন তিলাওয়াত করতে সক্ষম তারা আমল লিপিবদ্ধকারী সম্মানিত ফেরেশতাদের সঙ্গে জান্নাতের সর্বোচ্চ মর্যাদা অর্জন করবে।

জান্নাতে সর্বোচ্চ মর্যাদা লাভ

কোরআন মাজিদ তিলাওয়াতকারীর জন্য জান্নাতে সর্বোচ্চ মর্যাদা আছে। কোরআনের পাঠক আয়াত মুখস্থ রাখার সংখ্যা বরাবর জান্নাতের সর্বোচ্চ মর্যাদা লাভ করবেন। যেমন রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘কোরআন অধ্যয়নকারীকে বলা হবে, কোরআন তিলাওয়াত করো এবং ওপরে উঠতে থাকো। দুনিয়ায় তুমি যেভাবে ধীরে-সুস্থে তিলাওয়াত করতে, সেভাবে তিলাওয়াত করো। কেননা তিলাওয়াতের শেষ আয়াত সংখ্যায় জান্নাতে তোমার বাসস্থান হবে।’

(আবু দাউদ, হাদিস : ১৪৬৪; তিরমিজি, হাদিস : ২৯১৪)

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা
নীতি-নৈতিকতাহীন ব্যবসা বরকতহীন হয়
নীতি-নৈতিকতাহীন ব্যবসা বরকতহীন হয়
মধ্যরাতে শেষ হচ্ছে হজ নিবন্ধনের সময়
মধ্যরাতে শেষ হচ্ছে হজ নিবন্ধনের সময়
মুসলিম সভ্যতায় ডাকব্যবস্থার সূচনা ও বিকাশ
মুসলিম সভ্যতায় ডাকব্যবস্থার সূচনা ও বিকাশ
ইসলামের মূল ভিত্তি ইমান
ইসলামের মূল ভিত্তি ইমান
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
মহানবী (সা.)-এর রাজনৈতিক শিক্ষার মূলকথা
মহানবী (সা.)-এর রাজনৈতিক শিক্ষার মূলকথা
জীবিকা হালাল হওয়ার প্রয়োজনীয়তা
জীবিকা হালাল হওয়ার প্রয়োজনীয়তা
জাহান্নামের বিষাক্ত বৃক্ষ জাক্কুম
জাহান্নামের বিষাক্ত বৃক্ষ জাক্কুম
যেসব আমলে পাপমোচন হয়
যেসব আমলে পাপমোচন হয়
মানবপ্রকৃতি ও ঈমানের সেতুবন্ধ
মানবপ্রকৃতি ও ঈমানের সেতুবন্ধ
ইসলামে ব্যবসায় নৈতিকতা ও বাজার ব্যবস্থাপনা
ইসলামে ব্যবসায় নৈতিকতা ও বাজার ব্যবস্থাপনা
সর্বশেষ খবর
অবৈধ গ্যাস ব্যবহারে জিরো টলারেন্স গ্রহণ পেট্রোবাংলার
অবৈধ গ্যাস ব্যবহারে জিরো টলারেন্স গ্রহণ পেট্রোবাংলার

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

চুয়াডাঙ্গায় বিষাক্ত চোলাই মদ পান করে ৬ জনের মৃত্যু
চুয়াডাঙ্গায় বিষাক্ত চোলাই মদ পান করে ৬ জনের মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় সংঘর্ষে ফিলিস্তিনি সাংবাদিক নিহত
গাজায় সংঘর্ষে ফিলিস্তিনি সাংবাদিক নিহত

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু
প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি
আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়াগ করে নিল ঘানা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়াগ করে নিল ঘানা

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে উইন্ডিজ পেসারের শাস্তি
আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে উইন্ডিজ পেসারের শাস্তি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষা ভবন অভিমুখে সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের পদযাত্রা আজ
শিক্ষা ভবন অভিমুখে সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের পদযাত্রা আজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা
ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু
সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে প্রবল বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা, নিহত অন্তত ৪৪
মেক্সিকোতে প্রবল বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা, নিহত অন্তত ৪৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ একসঙ্গে ২০ জিম্মিকে মুক্তি দেবে হামাস
আজ একসঙ্গে ২০ জিম্মিকে মুক্তি দেবে হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কী?
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কী?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন অবাধ করতে জার্মানির সার্বিক সহায়তা কামনা
নির্বাচন অবাধ করতে জার্মানির সার্বিক সহায়তা কামনা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইংল্যান্ড সিরিজেও নেই উইলিয়ামসন
ইংল্যান্ড সিরিজেও নেই উইলিয়ামসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লেবাননে ইসরায়েলি গ্রেনেড হামলায় জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী আহত
লেবাননে ইসরায়েলি গ্রেনেড হামলায় জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী আহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তায় বাড়ছে ছিনতাই, চাকু-ব্লেডে জিম্মি জনজীবন
রাস্তায় বাড়ছে ছিনতাই, চাকু-ব্লেডে জিম্মি জনজীবন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে ১১ জেলে আটক, ৮ জনের কারাদণ্ড
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে ১১ জেলে আটক, ৮ জনের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, তালিকায় চতুর্থ
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, তালিকায় চতুর্থ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ অক্টোবর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাম্পালার উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
কাম্পালার উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোরআন তিলাওয়াতকারীর বিশেষ ১০ মর্যাদা
কোরআন তিলাওয়াতকারীর বিশেষ ১০ মর্যাদা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ
ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীর পৃথক দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ, ছাত্রলীগকর্মী আটক
রাজধানীর পৃথক দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ, ছাত্রলীগকর্মী আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল
ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই

১৮ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের
৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া
রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা
কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিন মন্ত্রণালয়ের তিন সচিবকে বদলি
তিন মন্ত্রণালয়ের তিন সচিবকে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে ফেলেছেন কিন্তু শিক্ষকের বেলায় টাকা নেই: সামান্তা
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে ফেলেছেন কিন্তু শিক্ষকের বেলায় টাকা নেই: সামান্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানের ১৯ সীমান্ত পোস্ট দখলের দাবি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানের ১৯ সীমান্ত পোস্ট দখলের দাবি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘থ্যাংক ইউ ট্রাম্প’ স্লোগানে মুখরিত তেলআবিব সমাবেশ
‘থ্যাংক ইউ ট্রাম্প’ স্লোগানে মুখরিত তেলআবিব সমাবেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিতে লাগছে পুরো এক দিন: ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে নরকযাত্রা
পাঁচ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিতে লাগছে পুরো এক দিন: ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে নরকযাত্রা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত
গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবার থেকে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা
সোমবার থেকে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের ২৫ সীমান্তপোস্ট দখলের দাবি তালেবানের
পাকিস্তানের ২৫ সীমান্তপোস্ট দখলের দাবি তালেবানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে কাজ করতে গেলেই একটি মহল বাজেট নিয়ে প্রশ্ন তোলে'
'গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে কাজ করতে গেলেই একটি মহল বাজেট নিয়ে প্রশ্ন তোলে'

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপিয়ে দেয়া কোনো কিছু জনগণ মেনে নেবে না: ফখরুল
চাপিয়ে দেয়া কোনো কিছু জনগণ মেনে নেবে না: ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাইব্যুনালে হাসিনার মামলা সম্প্রচারকালে ফেসবুক পেজে সাইবার হামলা : তাজুল ইসলাম
ট্রাইব্যুনালে হাসিনার মামলা সম্প্রচারকালে ফেসবুক পেজে সাইবার হামলা : তাজুল ইসলাম

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অষ্টম মেয়াদে ক্ষমতায় ফেরার লড়াইয়ে বিশ্বের প্রবীণতম রাষ্ট্রপ্রধান
অষ্টম মেয়াদে ক্ষমতায় ফেরার লড়াইয়ে বিশ্বের প্রবীণতম রাষ্ট্রপ্রধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি
টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেমা মালিনী না কি প্রকাশ, এখন কার সঙ্গে থাকছেন ধর্মেন্দ্র?
হেমা মালিনী না কি প্রকাশ, এখন কার সঙ্গে থাকছেন ধর্মেন্দ্র?

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুন্দরবনের হাড়বাড়িয়া পর্যটন কেন্দ্রের ফুট ট্রেইলে দেখা গেল বাঘ
সুন্দরবনের হাড়বাড়িয়া পর্যটন কেন্দ্রের ফুট ট্রেইলে দেখা গেল বাঘ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুযোগ থাকলে আমিই প্রথম টাইফয়েডের টিকা নিতাম: ডা. বিধান রঞ্জন
সুযোগ থাকলে আমিই প্রথম টাইফয়েডের টিকা নিতাম: ডা. বিধান রঞ্জন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?
পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার শীর্ষ ধনীর হাতে এখন বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী চার মাধ্যম
চার শীর্ষ ধনীর হাতে এখন বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী চার মাধ্যম

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ
ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় প্রতারণার মাধ্যমে ২৭ লাখ টাকা আত্মসাত, যুবক গ্রেপ্তার
বগুড়ায় প্রতারণার মাধ্যমে ২৭ লাখ টাকা আত্মসাত, যুবক গ্রেপ্তার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এ বছর ফিল্মফেয়ার জিতলেন যারা
এ বছর ফিল্মফেয়ার জিতলেন যারা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!

সম্পাদকীয়

রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়
রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ
কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি
সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী
বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই
রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল

নগর জীবন

রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী
রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ
ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ

পেছনের পৃষ্ঠা

লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম
লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম
কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত
বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি
সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি

নগর জীবন

সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা
সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা

খবর

আটক যুবকের বাড়িতে আগুন
আটক যুবকের বাড়িতে আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব
অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ
জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন
ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন

নগর জীবন

আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে
আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে

নগর জীবন

দফায় দফায় লাঠিচার্জ
দফায় দফায় লাঠিচার্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

এখনো সেফ এক্সিট নিয়ে আলোচনা
এখনো সেফ এক্সিট নিয়ে আলোচনা

পেছনের পৃষ্ঠা

থমকে ছিল সিলেট
থমকে ছিল সিলেট

পেছনের পৃষ্ঠা

ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা
ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

অপহৃত যুবক উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৫
অপহৃত যুবক উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৫

নগর জীবন

অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি
অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা