শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:৫২, শুক্রবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২৫

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

ফাইজুস সালেহীন
অনলাইন ভার্সন
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, তাঁর সরকার এমন একটা নির্বাচন উপহার দেবে- যা দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে। অত ভালো নির্বাচন এ দেশের মানুষ আর কখনো দেখেনি। গত ছয়-সাত মাসে এই কথাটি তিনি কতবার বলেছেন, তার কোনো লেখাজোখা নেই। দেশবাসীর এক বিরাট অংশ অশেষ মুগ্ধতা সহযোগে এই সুবচন শ্রবণ করেছে, গলাধঃকরণ ও বিশ্বাস করেছে। তারা বলে, বিশ্বাসে মিলায় বস্তু তর্কে বহু দূর! জনগণের এই অংশটিকে বলা যায়, আম আদমি। বাংলাদেশে আম আদমির কোনো রাজনৈতিক দল নেই। এরা কোনো দলে গেলেও পাত্তা পায় না। আর যখন পাত্তা পায়, তখন সে হয়ে যায় বিশেষ। আরেক দল আছে যারা বিশ্বাস করার আগে অভিজ্ঞতার চশমা পরে যাচাই করে। তারা প্রশ্ন করে? তারা জানতে চাইবে, প্রশাসনকে যদি একটি বিশেষ দলের পক্ষে কাজ করার জন্য প্রস্তুত রাখা হয়, তাহলেও কি অতি ভালো নির্বাচন হবে? নির্বাচন মৌসুম আসার আগেই যদি ঝাঁটা মেরে কোনো প্রার্থীকে এলাকাছাড়া করা হয়, তাহলেও কি ইন্টেরিম খুব ভালো নির্বাচন করে দেখিয়ে দিতে পারবে? এরকম প্রশ্নে আপনি মেজাজ হারাতে পারেন? চোখ পাকাতে পারেন। ঠ্যাঁটা বলে গালি দিতে পারেন। কিন্তু সক্রেটিস বলেন ভিন্ন কথা। প্রশ্ন বা জিজ্ঞাসাই হচ্ছে জ্ঞানসূত্র। প্রশ্ন না করে সত্য জানা যায় না।

সত্যিকার অর্থে একটি ভালো, স্বচ্ছ নির্বাচন নিশ্চিত করার জন্য যে উপাদানগুলো প্রয়োজন, সেগুলোর কোনোটার চেয়ে কোনোটা কম গুরুত্বপূর্ণ নয়। সেসব গুরুত্বপূর্ণ উপাদানের কত ভাগ এখন পর্যন্ত নিশ্চিত করা হয়েছে? অতীতের পক্ষপাতদুষ্ট কর্মকর্তাদের এবার নির্বাচনে কোনো দায়িত্ব দেওয়া হবে না। এরকম খবর আমরা পত্রিকায় দেখেছি। খুবই ভালো খবর। কিন্তু নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করার জন্য এটুকুই কি যথেষ্ট? অতীতের দলদাস অফিসারদের নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে দূরে রাখার মানে এই নয় যে নতুন করে এই জায়গাটায় অন্য কোনো দল প্রভাববলয় তৈরি করবে না। বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সভায় ইতোমধ্যে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। দলটি এই মর্মে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে, নির্বাচনি কর্মকর্তাদের যে প্যানেল তৈরি হচ্ছে তাতে একটি বিশেষ দলের পুরোনো সরকার এমন একটা নির্বাচনকর্মীদের প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে। যাদের প্যানেলভুক্ত করা হয়েছে তাদের বেশির ভাগই নাকি অতীতে ছাত্রশিবিরের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। বিএনপি মনে করছে সরকারের উপদেষ্টাদের মধ্যেও কেউ কেউ পক্ষপাতমূলক আচরণ করছেন। সর্ববৃহৎ দলটি যখন এ ধরনের গুরুতর অভিযোগ করে তখন বিষয়টি উড়িয়ে দেওয়া যায় না। বিএনপির মতো দায়িত্বশীল একটি রাজনৈতিক দল হাওয়া থেকে পাওয়া খবরের সূত্র ধরে এরকম অভিযোগ তুলবে- এমনটি মনে করার সুযোগ নেই।

হতে পারে কাকতালীয়ভাবে এমনটি ঘটে গেছে। আবার খুব সচেতনভাবেই নির্বাচনসংশ্লিষ্ট সম্ভাব্য অফিসার বাছাই করা হয়েছে একটি দলের পার্টিজানদের মধ্য থেকে। যদি এরূপ কাজ করার সুবিধা কোনো দল পেয়ে থাকে, তাহলে বুঝতে হবে ডালমে কুচ কালা হ্যয়। নিয়ত খারাপ। ইন্নামাল আমালু বিন্নিয়াত। নিয়ত খারাপ, তথাপি অতি ভালো নির্বাচনের এরেদাহ পূর্ণ হবে; তা-ও বিশ্বাস কি করা যায়? এ কথা বলছি না যে প্রধান উপদেষ্টার নিয়তে গড়বড় আছে! কিন্তু তাঁর ইন্টেরিম গভর্নমেন্টের উপদেষ্টাদের মধ্যে বা প্রশাসনের মধ্যে পক্ষপাতদুষ্ট ইলিমেন্ট থাকা বিচিত্র নয়। প্রশ্নটি এখনই আমলে নেওয়া না হলে পরে সমস্যা নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যেতে পারে।

দুঃখজনক হলেও সত্য, বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ জিনিসটা রাজনীতির গভীরে শিকড় বিস্তার করতে পারেনি। আমাদের রাজনীতিতে সবকিছু দখলে নেওয়ার মানসিকতা প্রবলভাবে বিদ্যমান। কেউ দখল করে আড়েঠাড়ে আর কেউ করে প্রকাশ্যে পেশিশক্তির বলে। অপ্রকাশ্যে যারা দখলে নেয়, তারা গভীর জলের মাছ। মেকিয়াভেলির দ্য প্রিন্সের মতো ধূর্ত। আর যারা পেশিশক্তির বলে একই কাজ করে তারা দখলও করে, বদনামও কামায়। তবে গণতন্ত্রের জন্য ধূর্ত কিংবা পেশিশক্তি কোনোটাই সুপাচ্য নয়। কিছু দিন আগে একটি দলের একজন বর্ষীয়ান নেতা সখেদে বলেছিলেন, আমরা দখল করি বালুমহাল, টেম্পোস্ট্যান্ড আর ওরা দখল করে বিশ্ববিদ্যালয়, প্রশাসন ইত্যাদি। এর মানে হলো, আমাদের রাজনীতিতে দখলের কালচারটা বেশ ভালোভাবেই আছে। কাজেই ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের সুবিধার্থে ইলেকশনের সিস্টেমের ওপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার চেষ্টা হয়ে থাকতেই পারে। সেটা হয়ে থাকলে সুষ্ঠু নির্বাচন বাধাগ্রস্ত হওয়া খুবই স্বাভাবিক।

কেন্দ্রের বাইরে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হলেও বুথের ভিতরে জালিয়াতিকাণ্ড ঘটতে পারে। কাজেই নির্বাচন পরিচালনার জন্য কর্মকর্তাদের যে প্যানেল তৈরি করা হয়েছে সেটা পুনরায় যাচাইবাছাই করতে হবে। এটা জরুরি। নির্বাচন ফ্রি-ফেয়ার করার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড অত্যাবশ্যকীয়। সব দল ও মতের প্রার্থীদের সমান সুযোগ নিশ্চিত করা অনুপেক্ষণীয় কর্তব্য। কাক্সিক্ষত লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড কনফার্ম করার প্রধান দায়িত্ব প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর। এই জায়গায় কর্মকর্তারা পক্ষপাতদুষ্ট হলে সুযোগের সমতা সুরক্ষিত হবে না। সব প্রার্থীর মনমানসিকতা একরকম নয়। কেউ কেউ নির্বাচনে দাঁড়ান মারি অরি পারি যে প্রকারে। এই শ্রেণিটি নির্বাচনে জেতার জন্য যাচ্ছেতাই করতে পারে। ভোটার সাধারণের ম্যান্ডেটে এদের আস্থা নেই। আবার গণতন্ত্রমনা প্রার্থীরা জনগণের রায় মাথা পেতে নিতে প্রস্তুত। তারা জানেন, নির্বাচনে জয়-পরাজয়- যে কোনোটাই ঘটতে পারে। তারা নির্বাচনের আগেই জনগণের মনে জায়গা করে নেওয়ার চেষ্টা করেন। পক্ষান্তরে যে প্রার্থী মনে করেন, তিনিই জিতবেন, যে করেই হোক জিততে তাকে হবেই- তারাই সমস্যা।

২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে সেই সময়ের সরকারপ্রধানের আশ্বাসে বিশ্বাস করে বিএনপিসহ প্রায় সব দল নির্বাচনে অংশ নিয়েছিল। কিন্তু ভোটের মাঠে নেমে অংশগ্রহণকারী দলগুলো দেখল যে তারা ভয়ংকর প্রতারণার শিকার হয়েছে। সেবার পরিকল্পিতভাবে আগের রাতে সিল মেরে বাক্স ভরার কাজ সম্পন্ন হয়ে গিয়েছিল। কর্তব্যরত পুলিশ, আনসার, পোলিং অফিসার, ক্ষেত্র বিশেষে প্রিসাইডিং অফিসার নিজে এবং ক্ষমতাসীন দলের ষন্ডাবাহিনী মিলেমিশে মহাধুমধামের সঙ্গে রাতভর সিল মেরেছে এবং বাক্স ভরেছে। সেবার যদি এই সিলকাণ্ড না-ও ঘটত, তাহলেও সরকারি দলের প্রার্থীদের ছাড়া অন্য কোনো প্রার্থীর পক্ষে জামানত রক্ষা করা কঠিন হয়ে পড়ত, যদি সরকারি দল দয়া করে কিছু ভোট বিরোধীদের ভাগে ছুড়ে না দিত। কেননা সেবার স্ক্রুটিনি থেকে শুরু করে ভোট পর্যন্ত বিরোধী প্রার্থী, তাদের সমর্থক ও বিরোধী মনোভাবাপন্ন ভোটাররা ছিলেন অরক্ষিত ও অনিরাপদ। প্রার্থীদের অনেকে ছিলেন নিজ এলাকা থেকে ভদ্রভাবে নির্বাসিত। তাদের পোস্টার লাগাতে দেওয়া হয়নি, কথা বলতে দেওয়া হয়নি। নির্বাচনে দাঁড়িয়েছ! এই বেশি। প্রচারের দরকার নাই। ভদ্রলোকের মতো বাড়ি চলে যাও। আর ভোটার; যারা ভাবছ বিরোধী মার্কায় সিল মারবা তারা বাড়িতে থাকো। কেন্দ্রে যাওয়ার কোনো প্রয়োজন নাই। সেই অবস্থায় রাতে ভোট না হলেও কী ফল হতো তা সহজেই অনুমেয়।

এবারও ২০১৮ সালের পুনরাবৃত্তি ঘটতে পারে, এমনটি বলার সুযোগ নেই। সরকার ও নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে বারবারই সুষ্ঠু নির্বাচনের প্রশ্নে শক্ত অবস্থানের কথা বলা হচ্ছে। তবে সরকারের ভিতরে এবং প্রশাসনের মধ্যকার মহলবিশেষের ব্যাপারে রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে সংশয় রয়েছে বলেই প্রতীয়মাণ হয়। মাঠপর্যায়ের প্রশাসন বিশেষ করে নির্বাচনসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নিরপেক্ষতা তো এখনই প্রশ্নবিদ্ধ হতে শুরু করেছে। তদুপরি একশ্রেণির লোকের অগণতান্ত্রিক মানসিকতার প্রাবল্যদৃষ্টে উদ্বিগ্নবোধ হয়। কদিন আগে দেখলাম একটি নির্বাচনি এলাকায় সচেতন নারীসমাজের ব্যানারে একদল মহিলা ঝাড়ুমিছিল করছেন। তারা ওই এলাকায় একজন সম্ভাব্য প্রার্থীকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করেছেন। তারপরও যদি এলাকায় প্রার্থী যান তাহলে ঝাড়ুপেটা করবেন। যে এলাকার মা-বোনেরা ঝাড়ুপেটা করার ভয় দেখাতে পারেন, সেই এলাকার রাজনীতির বীরপুরুষদের পক্ষে একই কাজে জুতো, বন্দুক, চাপাতি হাতে নিয়ে দাঁড়িয়ে যেতে কতক্ষণ! মবোক্রেসির যে স্টাইলটা আমরা চালু করে দিয়েছি সেটা ভোট অবধি যদি জারি থাকে তাহলে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড কেমনে হবে?

এবার নাকি পোস্টার হবে না। আগের মতো ক্যাম্পেইন হবে না। সব প্রার্থীকে একমঞ্চে এনে পরিচিতি সভা করা হবে। খুব ভালো। কিন্তু যে প্রার্থীকে এলাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হয়েছে, যাকে ঝাড়ু দেখানো হয়েছে এবং এই ধারাটি যদি অব্যাহত থাকে তাহলে ওই প্রার্থী কী করে পরিচিতি সভায় যাবেন! কী করে তিনি ক্যাম্পেইন করবেন? এসব অগণতান্ত্রিক রীতিনীতি বদলাতে হবে।

তা না হলে প্রত্যাশিত ভালো নির্বাচন করা কঠিন হতে পারে। যে কোনো মূল্যে ঘোষিত টাইমফ্রেমের মধ্যে ফ্রি ও ফেয়ার নির্বাচন নিশ্চিত করতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক   

এই বিভাগের আরও খবর
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
সর্বশেষ খবর
যে কারণে খাবেন আদা চা
যে কারণে খাবেন আদা চা

এই মাত্র | জীবন ধারা

ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ
ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের
দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের

দেশগ্রাম

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম